![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৌদি আরবে বর্তমানে ১৫ লাখের বেশি বাংলাদেশী বসবাস করছেন। তার ওপর বাংলাদেশী পণ্যের রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। দেশটিতে গত অর্থবছর বাংলাদেশ থেকে ১৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়। সৌদি আরবে ১৫১টি পণ্য শুল্ক সুবিধা পেতে যাচ্ছে। শুল্ক বাধা দূর করে মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে সৌদি আরব ও দুবাইয়ের বাজার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সৌদি আরবে শুল্কমুক্ত সুবিধার বিষয়টি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। বাংলাদেশকে অধিক রপ্তানির কয়েকটি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দিতে রাজি হয় দেশটি। এসব পণ্যের বিপরীতে শুল্কহার ৫-১৫ শতাংশ পর্যন্ত। তালিকায় যেসব পণ্য রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো— হিমায়িত খাদ্য, সবজি, চিংড়ি, মাছ, সুপারি, বিভিন্ন ধরনের ফল, বিস্কুট, প্লাস্টিক, পাটজাত পণ্য, কার্পেট, জ্যাকেট, ওভেন, টি-শার্ট, আসবাব, জুতা, চামড়াজাত পণ্য ও বেডশিট। অনেক উন্নত দেশের তুলনায় সৌদি আরবে শুল্কহার কম। এর ওপর শুল্কমুক্ত সুবিধা পাওয়া গেলে বাংলাদেশী পণ্যের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা অনেক বেড়ে যাবে। মধ্যপ্রাচ্যের বাজার সম্প্রসারণে বাংলাদেশ আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: সৌদি আরবে চিনি রপ্তানি করা যায় না?