![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামী ১৩ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত ১১ দিন সরকার চহ্নিত উপকূলীয় এলাকায় ডিমওয়ালা ইলশি মাছ আহরণ, পরবিহন, মজুদ ও বাজারজাতকরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। এ লক্ষ্যে “মা ইলিশ বাঁচলে পরে, ইলিশ আসবে জাল ভরে” এ শ্লোগান নিয়ে সরকারী আদেশে লক্ষীপুর জেলা উপজলো প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তর ডিমওয়ালা ইলিশ শিকার বন্ধে প্রচারণা শুরু করেছে। একটি ইলিশ মাছ ডিম ছাড়ার সুযোগ পেলে আগামীতে কয়কে লাখ বড় ইলিশ পাওয়া যাবে। চাঁদপুরের ষাটনল থেকে লক্ষীপুরের রামগতি উপজেলার আলেকজান্ডার পর্যন্ত মেঘনা নদীতে আগামী ১৩ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত ১১ দিন ইলিশ আহরণ, বাজারজাতকরণ, বিক্রি ও পরিবহন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আশ্বিনের পূর্ণিমার জোয়ার ইলিশের ভরা প্রজনন মৌসুম। ইলিশ ডিম ছাড়ার সময় হলে সাগরের লোনা পানি থেকে ভোলা, বরিশাল, বরগুনা, লক্ষীপুর, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার উপকূলীয় এলাকার মিঠা পানিতে প্রবশে করে। প্রজননের পর ডিম থেকে উৎপাদিত লাখ লাখ পোনা প্রথমে জাটকা এবং পরে বড় ইলিশে পরণিত হয়। তাই ইলিশ মাছের অবাধ প্রজনন ও ডিম ছাড়ার সুযোগ দিতে এ বছর ২৮ আশ্বিন থেকে ৮ কার্তিক র্পযন্ত ১১ দিন সর্বোচ্চ প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা থেকে বিরত থেকে জাতীয় সম্পদ ইলিশ উৎপাদন বাড়াতে সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছে। নিষিদ্ধ সময়ে নদীতে ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ। এ সময় কেউ আইন ভঙ্গ করে নদীতে নামলে তাকে ১ম মাস হতে ৬ মাসের জেল এবং সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। সরকারের এই পদক্ষেপ অব্যাহত থাকলে এবং একমাত্র বৃহৎ রপ্তানিযোগ্য মাছ ইলিশের জাটকা নিধন এবং প্রজনন ব্যহতকরন রোধকরা সম্ভব হয় তাহলে ইলিশের দেশীয় চাহিদা পুরনের পরও রপ্তানিযোগ্য ইলিশের অভাব হবে না এবং দেশ বিপুল পরিমানে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে সক্ষম হবে।
©somewhere in net ltd.