![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন সাধারণ মানু্ষ। আমি আমার বাংলাদেশকে ভালোবাসি।
উপকরণ:
মাংসের জন্য
১। মুরগীর মাংস - ২ কেজি
২। তেল - ৪ টে: চামচ
৩। পেয়াজ কুচি - এক কাপ
৪। রসুন বাটা - ১ ১/২ চা- চামচ
৫। আদা বাটা - ১ চা- চামচ
৬। শুকনা মরিচ কুচি - ১/২ চা- চামচ
৭। শুকনা মরিচ গুড়া - ১ ১/২ চা- চামচ
৮। লবণ -১ ১/২ চা- চামচ
৯। বড় এলাচ - ৪টি
১০। ছোট এলাচ - ৬-৮ টি
১১। দারচিনি - ৪-৫ সে:মি: লম্বা টুকরা
১২। লবঙ্গ - ৫-৬ টি
১৩। টকদই - ৪০০ গ্রাম
১৪। জয়ফল - ১টি
১৫। জয়ত্রী - ২-৩ টুকরা
১৬। শাহজিরা - ১/২ চা- চামচ
১৭। গোলমরিচ - ১/২ চা- চামচ
১৮। জাফরন - পরিমাণমত
১৯। ধনে গুড়া - ১/২ চা চামচ
২০। জিরা গুরা - ১/২ চা চামচ
২১। তারা ফুল - ১টি
২২। কেওরার পানি - পরিমাণমত
২৩। তেজপাতা - ২-৩টি
চালের জন্য
১। পোলাও চাল (বাসমতি হলে ভাল) - ১ কেজি
২। লবণ- ১/২ চা-চামচ
৩। লবঙ্গ - ১০-১২টি
৪। ঘি/মাখন - ৫০ গ্রাম
৫। লেবু - ১ টি
দম দেওয়ার জন্য
১। আস্ত জিরা - ১/২ চা চামচ
২। ফুড কালার/ জাফরন - পরিমানমত
৩। কেওরার পানি - পরিমাণমত
প্রনালী:
চাল রান্না
প্রথমে চাল ভাল করে ধুয়ে ১ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর একটি পাত্রে পানি লবণ ও লবঙ্গ দিয়ে ফুটাতে হবে। পানি ফুটে গেলে এতে ভিজা চাল, ঘি/মাখন এবং লেবুর রস দিতে হবে। ২্-৩ মিনিটের মধ্যে বলক উঠা শুরু করবে। চাল ৭০% সিদ্ধ হলে চুলা থেকে নামিয়ে ছাকনি দিয়ে ছেকে পানি আলাদা করে নিতে হবে। এরপর ৭০% সিদ্ধ হওয়া চাল একটি পাত্রে রেখে দিতে হবে।
মাংস রান্না
প্রথমে পাত্রে তেল দিয়ে এতে পেয়াজ কুচি বাদামি করে ভাজতে হবে। ভাজা হয়ে গেলে দুই-তৃতীয়াংশ ভাজা পেয়াজ আলাদা করে তুলে রাখতে হবে। এরপর এতে মাংস দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজতে হবে। এরপর এতে আদা বাটা ও রসুন বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে এতে আস্ত মসলা গুলো দিয়ে কষাতে হবে। ২-৩ মিনিট কষানোর পর এতে সব গুড়া মসলা, জাফরন, কেওরার পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে মাঝারি আচে মাংস গুলো সিদ্ধ করে নিতে হবে (বয়লার মুরগী হলে ৫-৭ মিনিট লাগবে)। এবার উঠানো ভাজা পেয়াজ ও টকদই ব্লেন্ডারে ভাল করে ব্লেন্ড করে নিয়ে মাংসে ঢেলে দিয়ে রান্না করতে হবে যতক্ষণ না তেল ভেসে উঠে এবং মাংসের মশলা চামচ দিয়ে উঠাতে গেলে চামচের গায় লেগে যায়। এইটা দেখা খুব গুরত্বপূর্ণ কারন মসলা মাখামাখা না হলে বিরিয়ানি ভাল হবে না। মাংস হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন।
দম দেওয়া
রাইস কুকারের পাত্রে প্রথমে জিরা দিন। এরপর এতে রান্না করা ভাতের একটা লেয়ার (১/৩) দিয়ে তলাটা ঢেকে দিন। এরপর রান্না করা মাংস ঝোলসহ ভাতের উপর সমানভাবে ঢেলে দিন। এরপর এতে বাকী ভাত (২/৩) দিয়ে সমান করে দিন। উপরে কিছু ফুড কালার/ জাফরন দিয়ে কেওড়ার পানি ছিটিয়ে দিন। এরপর রাইস কুকারের ঢাকনা ঢেকে দিয়ে কুক বাটন অন করে দিন। রান্না হয়ে গেলে ছোট পিরিচ দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে পরিবেশন করুন।
১৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:১৪
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ার জন্য
২| ১৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
জুন বলেছেন: শিরোনাম দেখে খুবই আগ্রহ নিয়ে ঢুকলাম । ভাবলাম ঝটপট রাইস কুকারে বিরিয়ানী রাধবো ।
সবই দেখলাম চুলোয় রান্না করতে হবে শুধু দম টুকু দেয়া ছাড়া
তবুও কাজে লাগবে
১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: দম দেওয়ার কারনেই তো বিরিয়ানী হয়। এখানে হাড়ির মুখ না আটকিয়ে রাইস কুকারে দম দেওয়া হয়েছে। আর বিরিয়ানী রান্না করতে একটুতো সময় লাগবে না হলে আর বিরিয়ানী হবে কিভাবে।
পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৩| ১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬
ভিটামিন সি বলেছেন: যে অল্প পরমিান তেলে কথা বললেন, তাতে কি হবে? দুই কেজি মাংস রান্না করতেই তো আমার আধা লিটার তেল লাগবে। কেওরার পানি টা কি? আমি আজ পর্যন্ত চিনি না। এইটা হোয়াইট ওয়াইন জাতীয় কিছু?
২০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: জ্বী ভাই ঐ পরিমাণ তেলে হয়ে যাবে। কেওরার পানি হচ্ছে সুন্দরবনের কেওরা গাছ থেকে তৈরি হয়। এটা সুগন্ধী হিসাবে ব্যবহার করা হ্য়। অনেকটা গোলাপ পানির মত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮
প্রামানিক বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ