নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিন্নপত্র

আশরাফুল ইসলাম রাসেল

প্রভাষক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ। শায়েস্তাগঞ্জ ডিগ্রি(সম্মান) কলেজ, হবিগঞ্জ(নিয়োগ আছে দুই বছর ধরে। তদবিরের অভাবে কাজ নেই, ভাতাও নেই। গভর্নিং বডির সভাপতির সাথে দেখা করার জন্য অধ্যক্ষ পরামর্শ দিলেও এ ব্যাপারে আমি অদক্ষ) )। সম্মান শ্রেণির শিক্ষক আমরা একবেলা খাই- শিরোনামে ইত্তেফাক-এ একটি লেখা প্রকাশ করায় প্রভাষকের(সৈয়দ সঈদ উদ্দীন কলেজ, মাধবপুর, হবিগঞ্জ) দায়িত্ব হতে অব্যাহতিপ্রাপ্ত।

আশরাফুল ইসলাম রাসেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্যাঁচক্লাব লইয়া প্যাঁচ লাগছে

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

Muzaddid Ahammad
34 mins আগে ফেসবুক ওয়ালে লেখছইন-
রাসেল ভাই ইতা কিতা হুনাইলা। ইতা ওই যদি আমরার চুনারুঘাটের প্রেস ক্লাবের দশা হয়। তেহইলে আমরা এখনও আঙ্গুল চুষতাছি কিতার লাইগ্গা। আওয়াজ তুলইন আছি আমরা আপনার সাথে। যদিও দুরে থাকি কিছু একটাত করতাম পারমু।
রিপ্লাইয়ে কইলাম--
আমার সাথে থাকবার দরকার নাই। নিজের সাথে নিজে থাকলেই হইত। জনগন খালি নগদ লাভ বুঝে। চিড়ার দরে হীরাকাঞ্চন বেইচ্যা লায়। ধরেন, মাইনষে পোলাপুরিরে স্কুলে পড়ায়, পাইভেট পড়ায়, নোট কিইন্যা দেয়, গাইট কিই্ন্যা দেয়। কিন্তুক, খবর লয় না পুলাপুরি আসলে কিতা পড়ে কিতা না। মাইনষের দেকাদেখি পড়ায়। ইচকুল আওন যাওন ফুটানি হইয়া গেছি গিয়া। ৩শ টেকা বৃত্তির লোবে আর মাইনষেরে দেখাইবার লাইগ্যা হাজার কোটি টেকার সময়-মেধা-জীবন নস্ট করে যে ইটা কইত পারে না। চুনারঘাট পেচক্লাবের বরতমান যে কমিটি আছইন এরা গইন্যা গইন্যা একেগলা একেক দিকের ধান্ধাবাজ আর নির্লজ্জ। দেইখ্যন, চোর-ডাকাইতেরও লাজশরম আছে। লুকাইয়া চুরি ডাকাতি করে। পেচক্লাবের এরার মাইনষের লাইগ্যা কুস্তা করাত বহুত দুর, দিনেদুপুরে এরা রোগী ডাকে, আদম ডাকে, সরকারী বিল্ডিংও ব্যবসা করে। যে মানুষলাইনতের নাম এরা কয় দেইখ্যন চাইন এরা কেটা মাইনষের ভালা চায় বা ভালা কুস্তা চিন্তা করার যোগ্যতা রাখে। আরে ভাই যেরা দেইখ্যা বাংলা ভাষায় লেখত পড়ত পারে না এরা কিতা আসমানী বাণী পাইবনি?
গল্পটা হয়ত শুনেছেন- ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের এক গবেষক বাংলাদেশে এসেছেন। অনেক দেখেটেখে ওনার গাইডকে জিঞ্জাসা করলেন, “আচ্ছা আপনাদের দেশে প্রায় বিশ কোটি মানুষ থেকেও দেশের এই অবস্থা কেন? সবগুলো হাত কাজে লাগলে ইউরোপের যেকোন দেশকে টপকাতে পারত। তাই না?” । গাইড বললেন আমাদের বিশ কোটি মানুষের হাত তো কাজেই লেগে আছে। অবাক গবেষক জানতে চাইলেন, এরা কোথায়, কি কাজ করে। গাইড বললেন, কর্মক্ষম ২০ কোটি মানুষের একটা করে হাত অপরের পিছনে খোঁচানোতে আছে। এবার গাইড বললেন, তাহলে বাকি ২০ কোটি। গাইড বললেন, নিজের পিছন দিক রক্ষায় ব্যস্ত। চুষলেও তো বুঝতাম যে আঙ্গুলগুলো সামনে আছে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার মগজ কাজ করে বলে মনে হয় না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

আশরাফুল ইসলাম রাসেল বলেছেন: তবুও কাজে লাগানোর চেষ্টায় আছি নইলে ভদ্দরলোক বা নিস্ক্রিয় অলসদের মত মস্তিস্কে শয়তান বাসা বাধবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.