নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিন্নপত্র

আশরাফুল ইসলাম রাসেল

প্রভাষক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ। শায়েস্তাগঞ্জ ডিগ্রি(সম্মান) কলেজ, হবিগঞ্জ(নিয়োগ আছে দুই বছর ধরে। তদবিরের অভাবে কাজ নেই, ভাতাও নেই। গভর্নিং বডির সভাপতির সাথে দেখা করার জন্য অধ্যক্ষ পরামর্শ দিলেও এ ব্যাপারে আমি অদক্ষ) )। সম্মান শ্রেণির শিক্ষক আমরা একবেলা খাই- শিরোনামে ইত্তেফাক-এ একটি লেখা প্রকাশ করায় প্রভাষকের(সৈয়দ সঈদ উদ্দীন কলেজ, মাধবপুর, হবিগঞ্জ) দায়িত্ব হতে অব্যাহতিপ্রাপ্ত।

আশরাফুল ইসলাম রাসেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটই ক্ষমতার শেষকথাঃ একটি দলমুক্ত পূর্বাভাষ

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৭

যেভাবেই হোক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট টানা দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে তৃতীয় মেয়াদের দ্বার প্রান্তে। বাংলাদেশও এই একাদশতম সংসদ নির্বাচন শেষে হয়তো মহাজোটের একই দলীয় সরকারের সাথে একাদশতম বছরে পদার্পণ করবে। মহাজোটই আবার ক্ষমতায় আসবে- এমন নিশ্চয়তা কে দিতে পারে? এক কথায় বলা যায়, দলের আবেগি কিংবা অন্ধ সমর্থক নয়তো মনগড়া কথা বলেন, তারাই ওই রকম নিশ্চয়তা দিতে পারেন। আবার যদি বলা হয়, যারা আওয়ামী লীগ তথা মহাজোটের ঘোরবিরোধী কিংবা কট্টর বিএনপি-জামাত সমর্থকের, তারাই কেবল ক্ষমতার হাতবদলে কট্টর আশাবাদী এবং অন্ধভাবে বিরোধিতা করার দলীয় নির্দেশ রয়েছে, তারাই ওই নিশ্চয়তার বিরোধিতা করবেন।

দশ বছর ক্ষমতায় থাকাকালীন যে সমস্ত সংকট- মহামারী, ধ্বস ও অবক্ষয় দেশে দেখা দিয়েছে এবং ছড়িয়ে পড়েছে সে হিসাবে হয়তো আওয়ামী লীগের পতন হবারই কথা ছিল। কিন্তু, ২০১৩ সালের ৪ জানুয়ারির ঐতিহাসিক নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠের ভিত্তিতে সরকার গঠনের পরপরই তৃতীয় মেয়াদের ক্ষমতায় আসার আইনি ব্যবস্থা তৈরি করে রাখে, যা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করার সুযোগ দিয়েছে, এই ব্যবস্থা সফলতাও দিবে। ফলে, দলীয় সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচন নিয়ে নানারকম ঘূর্ণি পাক ধরে ধরে ফিরে গেছে। এবং সকলেই আজ, ঘটা করে নির্বাচনে অংশগ্রহনের প্রস্তুতি নিয়েছেন, নিচ্ছেন। ক্ষমতায় থেকে সফল নির্বাচনে যথাযথ আমেজ তৈরি করতে পারার মধ্যেই পরবর্তী মেয়াদের বীজ বপন করেছে আওয়ামী লীগ যা হাইব্রিড কিংবা অল্পতেই ফলদায়ক গাছের মতই আগামী এক মাসের মধ্যে ফল সংগ্রহযোগ্য হয়ে উঠবে। সরল ভাষায় বলা যায়, দৈবিক কোন বিপর্যয় অর্থাৎ সুনামি অথবা ভূমি উল্টে দেওয়া ভুমিকম্প না হলে আওয়ামী লীগ তথা মহাজোটকে ক্ষমতা থেকে সরানো যাবে না।
আওয়ামী লীগ-বিরোধী যুক্তফ্রন্ট, ঐক্যফ্রন্ট, বিকল্প, নাগরিক ঐক্য ইত্যাদিসহ সম্মিলিত বিএনপি- জামায়াত বিশাল শক্তির প্রতিরোধে সরকারে পরিবর্তন আসবেই- এমন ধারণা স্বাভাবিক হলেও পরিবর্তনের প্রক্রিয়াটা স্বাভাবিক নয় বলেই আওয়ামী লীগকে সরনো যাবে না।
কথিত বিরোধী শক্তির দলগুলো নামে বেশী হলেও সংখ্যায় নামের চেয়েও কম। জামায়াতে ইসলামি, বাংলাদেশ ছাড়া আর কোন দলের সাংগঠনিক কমিটিই নেই। আর, বাকি দলগুলোর কমিটি গঠনের জন্য ন্যূনতম সংখ্যক সদস্যও নেই। ব্যক্তিকেন্দ্রিকতা অইসব ফ্রন্টের প্রথম ও প্রধান দুর্বলতাধরে নেয়া যাক, বিগত দশ বছর আওয়ামী- সরকারের উপর সাধারন মানুষ অসন্তুষ্ট এবং বেশিরভাগ মানুষ ক্ষমতায় পরিবর্তন চাইছেন। এ ক্ষেত্রে নেতৃত্বের অবলম্বন হিসাবে ড. কামাল, মান্না, কাদের ইত্যাদি ঝরে পড়া ব্যক্তিদের উপর ভরসা করলেন। কিংবা কামালেরা নিজ দায়িত্বেই বিরোধী ঐক্যের মুরুব্বি হয়ে বসলেন। ফলে, জনগণ সেখানেই ভুলটা করলেন। ড. কামালেরাই তৃতীয় মেয়াদে আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আরোহণ নিশ্চিত করে দিয়ে যাবেন এবং দিলেন।

২৫ বছর ধরে কামাল, কাদের অন্তত বিশ এবং মান্না দশ আওয়ামী লীগ বিচ্ছিন্ন। ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগ তিন মেয়াদে ক্ষমতায় এসেছি। মাঝখানে ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু, ড. কামাল রাজনৈতিক কোন সুবিধা করতে পারেননি। রাজনীতির কথা বাদ দিলেও দেশের অভ্যন্তরে সংঘটিত অসংগতির বিরুদ্ধেও রুখে দাঁড়াননি। মোটকথা দেশের সার্বিক কল্যাণে কোন কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেননি। অর্থাৎ, দেশের ও দশের সাথে উনাদের কোন সম্পর্ক ছিলনা। বিভিন্ন রকমের লোমহর্ষক, ইতিহাসের ঘৃণিত ঘটনার মধ্যে সর্বাধিক ঘৃণার ঘটনা, দিনেদুপুরে রাষ্ট্রীয় অর্থলুট, কয়লা, সোনা, হাজার ধর্ষণ, শিক্ষায়- পরীক্ষায়- নিয়োগে নগ্ন কেলেঙ্কারির মত হাজার- লক্ষ ঘটনা ঘটেছে। ড. কামাল জীবিত ছিলেন, কিন্তু কোন বিশয়ের একনিষ্ঠ প্রতিবাদ করেননি। প্রেস ব্রিফিং ছাড়া আর কোন কথা বলেননি। এই অবস্থায় কোথায় ছিলেন উনাদের অবস্থান জেনে নিই।

ডক্টর কামাল
১৯৯৩ সাল থেকে অর্থাৎ ২৫ বছর ধরে আওয়ামী লীগ বিচ্ছিন্ন। হয়তো উনি বেরিয়ে এসেছেন, নয়তো আওয়ামী লীগ তাঁর বেরিয়ে যাওয়ার পথ দেখিয়ে দিয়েছিল।জানা যায়, ১৯৯৩ এর মে মাসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্য নির্বাহী সভায় তৎকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ নাসিম ড. কামাল হোসেনকে দল থেকে বহিস্কারের দাবী তোলেন। এর ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগ থেকে সরে ১৯৯৩ সালের ২৯ আগস্ট তাঁর রাজনৈতিক দল গণফোরাম গঠন করেন। তখন তাঁর সাথে আরেক বহিষ্কৃত মুস্তফা মহসিন মন্টুও ছিলেন। উল্লেখ করার মত যে, বিভিন্ন দলছুট নেতার পাশাপাশি সুশীল ব্যক্তিত্ব আবুল মাল আব্দুল মুহিত এবং ব্যরিস্টার আমিরুল হকও ছিলেন। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ের শাহজাহান সিরাজ বিএনপি এবং আবুল মাল এ মুহিত আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এখনও দল করেছেন, তবে মনগড়াও একাএকা। দলের নাম গণফোরাম; হয়তো শুধু ফোরাম আছে গণ নাই। ড কামালের আওয়ামী লীগে ফেরার সাধ ছিল কিনা জানা নেই। তবে, আওয়ামী লীগ যে সাধেনি তা নিশ্চিত। 'কিছুই করার শক্তি নাই'দের মধ্যে সবচেয়ে বেশী সময় কাটিয়েছেন তিনি। ২৫ বছর ধরে একটি রাজনৈতিক দলের মালিক সেজে কাটিয়ে দেওয়া বিরোধী ব্যক্তিত্বের মধ্যে সবচেয়ে সিনিয়র এবং পরীক্ষিত অকেজো ব্যক্তি হিসাবে তাঁর পিছিয়ে থাকার কথা ছিল। কিন্তু, জাতি আরও নির্মমভাবে পিছিয়ে থাকায় বিভিন্ন তকমাধারী বা পদ-পদবিধারিকে বিশ্বাস করে বসেছে। জনাব কামাল ১৯৯৬ সাল থেকে নির্বাচনে ছিলেন কিন্তু, এবার উনি প্রার্থী হননি। নির্বাচনে অংশগ্রহন ও ফলাফলের একটি চিত্রও দেয়া হল।

কাদের সিদ্দিকি
১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে " বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ" গঠন করে একাই একশ রূপে আবির্ভূত হবার চেষ্টা করে করে ক্লান্ত। আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করে ফল না পেয়ে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজারে কান্নাকাটি করে আওয়ামী লীগের দয়া নিতে পেরে অনেকটাই চুপ ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষপে সোনালি ব্যাঙ্কের ১২ কোটি টাকার খেলাপি থেকে মুক্তি পান জনাব সিদ্দিকি। ইদানীং কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ তাঁকে টানাটানি করছে। বাস্তব হচ্ছে, তাঁর প্রতি আওয়ামী লীগের টান থাকার প্রসঙ্গই আসে না। কাদের সিদ্দিকি আওয়ামী লীগ বিচ্ছিন্নদের মধ্যে সর্বাধিক সময় অতিবাহিতকারীদের মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে।

মা রহমান মান্না
২০১১ ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার দায়ে আওয়ামী লীগের ভালোবাসা বঞ্চিতদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একজন। দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যও ছিলেন। বিচ্ছেদের পর 'নাগরিক ঐক্য' প্রকাশ করেন। মান্নার জ্বালাময়ী আচরনে ক্ষুদ্ধ সরকার তাঁকে দীর্ঘদিন জেলে রেখেই অসহায় করে দেয়। এবং আওয়ামী-বিরোধী আচরণ করবেন না বলে মুচলেকা দিয়ে জেল থেকে মুক্তি পান। তিনিও, কয়েকটা রাজনৈতিক দোকান খুলেন। দোকানগুলো নিজের রাজনৈতিক ব্যবসা টিকিয়ে রাখবার জন্য, জনগণের জন্য নয়।

সুলতান মনসুর
তিনিও ২০১১ এর ভুক্তভোগী। গত দুই মেয়াদে আওয়ামী লীগের নয়ন এবং নির্বাচনী মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত। আওয়ামী লীগে ফেরার জন্য ১০ বছর ধরে চেষ্টা-তদবির করেও ব্যর্থ। আওয়ামী লীগ বিতারিত সুলতান এবার আওয়ামী বিরোধী, কিন্তু জনগণ ও গনতন্ত্রের পক্ষে নয়। এবার সরকার বিরোধী জোট- ফ্রন্টের শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব হলেও বিরোধিতা করার মত শক্তি নেই। বলতে গেলে, সুলতান মনসর, বিরোধী শিবিরের একমাত্র বাঘ; তবে, কাগজের।
সরকার প্রথম দিকে নির্বাচন নিয়ে অপরাপর রাজনৈতিক দলের সাথে সংলাপ কিংবা আলোচনায় বসতেই চায়নি। শেষে সংলাপ হয়েছে এবং দেশবাসী সংলাপ থেকে ২/৩ দিনের বিনোদন নিয়েছে।

এরপর ইসিতে বৈঠক। বৈঠকের প্রধান ফসল ছিল- ইসির সাথে মান্নার দুয়েক শব্দের উত্তপ্ত বাক্য-বিনিময়। নাটকীয়তার দীর্ঘ মহড়া শেষে দেশের সর্বত্র আসন বণ্টনের উৎসব চলছে। অতএব, তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতার অভিষেক গ্রহণ থেকে তখনও আওয়ামী লীগ মাত্র কয়েক দিনের দুরত্বে।
সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করে নেতৃত্ব প্রদান করার মত কোন নেতা কিংবা নেতৃত্ব নেই।

মিডিয়া ও প্রচারমাধ্যমের কাভারেজ বিশ্লেষণে অনেক নেতার নাম শোনা যেতে পারে কিন্তু কেন এঁরা গণনেতৃত্ব প্রদানে ব্যর্থ।

ব্যর্থতার প্রধান এবং একমাত্র কারণ হচ্ছে- বিরোধী ব্যক্তি/দল দেশের সামগ্রিক স্বার্থে এঁরা বিরোধিতা করছে না বরং দীর্ঘসময় ক্ষমতার বাইরে থাকায় এঁদের মস্তিষ্কে বিকৃতি দেখা দিয়েছে। বিরোধীরা স্বৈরাচারী সরকারের কিংবা এঁদের দ্বারা সংগঠিত দুর্নীতির বিরুদ্ধে নয়, এঁরা শুধুই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। ফলে, বিরোধী শক্তি হালে পানি পাচ্ছে না এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে কথিত মহাজোটের অবধারিত বিজয় রুটিনে নির্দিষ্ট সময়ের ব্যাপার মাত্র।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৬

পলাশবাবা বলেছেন: হা হা রিএক্ট দেয়ার ব্যবস্থা থাকা এখন সময়ের দাবী ।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশটাকে কলোনীতে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ; মানুষ আবার বৃটিশ রাজ্যে বসবাস শুরু করেছেন।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৪

আশরাফুল ইসলাম রাসেল বলেছেন: ধন্যবাদ পলাশ বাবা। নতুন বছরে আওয়ামী লীগই সেই সুযোগ করে দিবে। স্যাটেলাইট-রিয়েকট পাবেন ইনশাল্লা।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৮

আশরাফুল ইসলাম রাসেল বলেছেন: জ্বি চাঁদগাজী, আমি আরও এগিয়ে কিংবা পিছিয়ে সেই 'পানির বিনিময়ে শ্রম' কর্মসূচির আশংকা করছি।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ড. কামাল ২৫ বছর রাজনীতি করেছেন নিজের আদর্শে থেকে। আর এবার রাজনীতি করছেন আদর্শের সাথে সেক্রিফাইজ কম্প্রোমাইজ করে। এইদেশে আদর্শিক রাজনীতির মূল্যায়ন করার মতো মানুষ গড়ে ওঠেনি। কামাল সাহেবের সেটা বুঝতে ২৫ বছর লেগেছে।

১ বছর আগের ড.কামাল আর এখনকার ড.কামালকে একি পাল্লায় মাপা ঠিক হবে না। এখনকার ড.কামাল সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে, নিজের আদর্শে সেক্রিফাইজ ককম্প্রোমাইজ করে আবির্ভূত হওয়া নতুন এক ড. কামাল। এবং উনি অনেকটা সফলও বলা যায়।

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৫

পলাশবাবা বলেছেন: জুনায়েদঃ সেদিক থেকে লীগের কনসেন্সটেন্সি আছে। নিজে ঐতিহাসিকভাবে বাকশালী স্বৈরাচার । তার শরিকও স্বৈরাচার।

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৯

পলাশবাবা বলেছেন: রাসেলঃ নতুন বছরে কি হবে জানি না। তবে দেশে প্রযুক্তি যা আছে তা আগে ব্যবহার জানতে হবে। নূন্যতম মন্তব্যের জবাব কিভাবে দিয়ে হয় তা অন্ত্যত জানতে হবে।

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৮

আশরাফুল ইসলাম রাসেল বলেছেন: পলাশ বাবা, আমিও হা-হা রিয়েকট চাই। আপনার সাথে একমত হয়েই। আর বলতে চাইছিলাম যে, নির্বাচন এবং এর ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করা মানেই ফলাফল মেনে নেওয়া। হারলেই নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে বললে কি আর কাজ দিবে।

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০১

আশরাফুল ইসলাম রাসেল বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান, ঠিক ভোটের আগে জেগে উঠা আমার কাছে ভালো ঠেকছে না, তাও দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন মেনে নেওয়া।

১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:১৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশে এক মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে পারলেই চৌদ্দ পুরুষের খাওয়া পড়ার চিন্তা থাকে না | এহেন ক্ষমতা আঁকড়ে ধরার জন্য যেকোনো দলই মরিয়া হয়ে উঠে নির্বাচন ঘনিয়ে আসলে |

১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: আআর মাত্র তিন দিন।

১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

আশরাফুল ইসলাম রাসেল বলেছেন: সবাইকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.