নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখি....

মো: হাসানূর রহমান রিজভী

একদিন তুমি এসেছিলে ভবে,কেঁদেছিলে তুমি হেসেছিলো সবে... এমন জীবন করিবে গঠন,মরনে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভূবন......

মো: হাসানূর রহমান রিজভী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ মন্দির ভ্রমন

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৩




চট্টগ্রাম থেকে সীতাকুন্ডের দূরুত্ব ৩৫ কিমি।অলংকার মোড় থেকে সীতাকুণ্ডের বাস পাওয়া যায় সবসময়।ভাড়া জন প্রতি ৪০ টাকা।সময় লাগে ৪৫ মিনিট থেকে এক ঘন্টা। আপনাকে অলংকার মোড় এসে সীতাকুণ্ডের বাসে সীতাকুণ্ড বাজারে গিয়ে নামতে হবে।আসলে বাস যেখানে আপনাকে নামিয়ে দেবে সেটা সীতাকুণ্ড বাজার নয়,আপনাকে মেইনরোডে বাস নামিয়ে দেবে।রাস্তা পার হলেই বাজার।আপনি এক দিনে কয়েকটি স্থান ভিজিট করতে চাইলে সকাল নয়টার মধ্যে সীতাকুণ্ড বাজারে থাকতে হবে।



সীতাকুণ্ড বাজার থেকে চন্দ্রনাথ মন্দির পাহাড় দুই কিলোমিটার। সিএনজিতে জন প্রতি ভাড়া বিশ টাকা,রিজার্ভ ১০০ টাকা। পাহাড়ের চুড়ায় উঠতে চাইলে সকাল সকাল ওঠা ভালো।রোদের তেজ কম থাকে।কাছে ব্যাগ /ভারি বস্তু থাকলে অনেক দোকান পাবেন যারা বিশ টাকার বিনিময়ে ব্যাগ জমা রেখে টোকেন দেয়,ফিরে এসে টোকেন দেখিয়ে ব্যাগ নিয়ে নিতে পারবেন।

পাহাড়ে ওঠার মুখে লাঠি পাবেন,যেটা উপরের দিকে উঠতে খুবই হেল্পফুল।ত্রিশ টাকার বিনিময়ে একটি লাঠি নিয়ে নিতে পারেন।ফিরে এসে লাঠি ফিরিয়ে দিলে বিশ টাকা ফেরত পাবেন।



উপরে ওঠার সময় করনীয় ঃ

**চোখ মাটিতে রাখবেন।
**প্রতিটা স্টেপ দেখে পা ফেলবেন।
**হাতের লাঠিটাকে কাজে লাগান।
**সামনের জনের দিকে খেয়াল রাখুন,সে পড়ে গেলে আপনার গায়ে পড়বে।আর এমন যদি ভয় তাহলে খুব ভয়াবহ বিপদে পড়বেন।
** বিশ্রাম নিন,যতক্ষণ এনার্জি না পান।
**প্রচুর পরিমানে লেবুর শরবত এবং স্যালাইন পান করুন।
**থামার জন্য সেফ জায়গা বেছে নিন,কারন অতিরিক্ত ক্লান্তিতে মাথা ঘুরে নিচে পড়ে যেতে পারেন।
** উপরে ওঠার সময় ক্লান্ত শরীরে নিচের দিকে তাকাবেন না,হাইটোফোবিয়া থাকলে মাথাঘুরে পড়ে যেতে পারেন (মনে রাখবেন আপনি এমন একটা জায়গায় আছেন,মানুষ চাইলেও সহজে আপনাকে সাহায্য করতে পারবে না,সো সেফটি ফার্স্ট)
**পকেটে লম্বা পলিথিন রাখতে পারেন,যেন শরীর খুব বেশি ক্লান্ত লাগলে শুয়ে বিশ্রাম নিতে পারেন।

**** হার্টের অসুখ/ অথবা অন্য কোন অসুখ থাকলে পাহাড়ে ওঠার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

** পোশাক ঃ ছেলেদের জিন্স,ট্রাউজার, টি-শার্ট, জুতা(কেডস),ক্যাপ।

মেয়েরা ঢোলা কাপড় এভয়েড করুন।

পাহাড়ে ওঠার সময় কিছু দূর পর পর দোকান পাবেন।লেবুর শরবত, স্যালাইন, ডাবের পানি,চা, কলা,বিস্কিট সহ অনেক কিছুই পাবেন।

একেবারে চূড়ায় একটি মন্দির আছে,একটি পুলিশ ফাঁড়ি আছে এবং আছে চোখ জুড়ানো প্রকৃতি।

চূড়া থেকে নামার সময় একদম খাড়া সিড়ি পাবেন (নামার জন্য অন্য রাস্তা) ,মনে রাখবেন কখনই নিচে তাকিয়ে নামবেন না।সব সময় পরবর্তী ধাপের দিকে তাকিয়ে নামুন।

#### যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলবেন না,তা নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলুন####

হ্যাপি ট্রাভেলিং.....

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সীতারকুন্ড এখনো জ্বলছে?

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আরো কিছু ছবি দিতে পারতেন।
অনেক বছর আগে গিয়েছিলাম। মনে পড়ে তখন কিছু ছবি তুলে ছিলাম। ছবিগুলি কোথায় খুঁজে দেখতে হবে।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলোতে এমন ভাবে দাড়িয়েছেন যেন এভারেস্ট জয় করেছেন।

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৪০

বিডি আইডল বলেছেন: খ্রিস্টপূর্বাব্দ ৫ম শতাব্দীতে মহর্ষী বাল্মিকী প্রণীত মহাকাব্য রামায়ণের উত্তরকাণ্ডে বর্ণনানুসারে সীতাকে বনবাসে প্রেরণ করা হয়। নিজের আশ্রমে বাল্মিকী তাকে আশ্রয়দান করেন। সীতাদেবীর স্নানের জন্য ঋষিবর ভার্গব একটি কুণ্ড তৈরি করেন। কুণ্ডটির নাম রাখেন ‘সীতাকুণ্ড’। কুণ্ড শব্দের অর্থ পুস্করনী বা পুকুর। এখানে সীতার বনবাসকালে স্বামী রাম তাঁর সঙ্গে মাঝে মাঝে সাক্ষাৎ করতেন। সীতাকুণ্ড হতে সমগ্র অঞ্চল সীতাকুণ্ড নামে খ্যাত হয়।

১১৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দে চিনের হান বংশের সম্প্রসারিত সিল্করোডের সঙ্গে সীতাকুণ্ড যুক্ত ছিল। প্রধানত রেশম বা সিল্ক বাণিজ্যের জন্য ব্যবহৃত এ রোড সিল্করোড হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। সিল্করোড ব্যবহার করে মানুষ তখন সিল্কসহ বিভিন্ন পণ্যের ব্যবসার জন্য এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপ মহাদেশের বিভিন্ন দেশে সহজে ও নিরাপদে ভ্রমণ করতে পারত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম এ জনপদ কখনও পূর্বদিকের মিয়ানমারের বৌদ্ধশাসক, কখনও বাংলার মুসলিম শাসকের করায়ত্ব হয়। পূর্বাঞ্চলীয় শাসকগণের আগমন ঘটে আরাকান রাজ্য হতে। আরাকান রাজ্যের জলদস্যুরাও দস্যুবৃত্তির উদ্দেশ্যে সীতাকুণ্ডে বার বার হানা দেয়। খ্রিস্টীয় ৬ষ্ঠ থেকে ৭ম শতাব্দীতে চট্টগ্রাম অঞ্চল আরাকান রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। পরবর্তী শতাব্দীতে অঞ্চলটি ভারতীয় বৌদ্ধ রাজা ধর্মপালের (৭৭০-৮১০ খৃস্টাব্দ) করতলগত হয়। ১৩৪০ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গের সুলতান বংশের প্রতিষ্ঠাতা সুলতান ফখরুদ্দিন মুবারক শাহ (১৩৩৮-১৩৪৯ খ্রিস্টাব্দ) এ অঞ্চল জয় করেন। তার রাজধানী ছিল সোনারগাঁ। শের শাহ শূরির নিকট সুলতান গিয়াসউদ্দিন মাহমুদ শাহের পরাজয়ের মধ্য দিয়ে সুলতান বংশের পতন ও শূর বংশের প্রতিষ্ঠা ঘটে। তারপর অঞ্চলটি পুনরায় আরাকান সাম্রাজ্যভুক্ত হয়। আরাকানের বাৎসাউফ্যু (১৪৫৯-১৪৮২ খ্রিস্টাব্দ) বঙ্গের সুলতান বারবাক শাহকে পরাস্ত করেন। এ সময় কিয়াকচু (চন্দ্রজ্যোতি) সীতাকুণ্ডে একটি মঠ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৫৩৮-১৬৬৬ খ্রিস্টাব্দে পর্তুগিজ ফিরিঙ্গি বা হার্মাদগণ চট্টগ্রামের মধ্যদিয়ে আরাকানি জলদস্যুদের সঙ্গে আঁতাত করে সীতাকুণ্ডে লুটপাট ও ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। ১৫৫০ খ্রিস্টাব্দে কিছু সময়ের জন্য অঞ্চলটি আরাকানি প্যাগান দস্যুদের করায়ত্ব হয়। ১৬৬৬ খ্রিস্টাব্দে মুঘল সেনাপতি বুজর্গ উমিদ খান সীতাকুণ্ড জয় করেন।

খ্রিস্টীয় ১৮-১৯ শতাব্দীতে সীতাকুণ্ডে বৃটিশদের আগমন ঘটে। তারা এ সময় অঞ্চলটি স্থায়ীভাবে চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্ভুক্ত করে। হিন্দুদের ৪৯টি মন্দির ও ৪টি আশ্রম, বৌদ্ধদের ৩টি মঠ এবং মুসলামানদের ২৮০টি মসজিদ ও ৮টি মাজার সীতাকুণ্ডের ধর্মপ্রাণ মানুষের সুদীর্ঘ ইতিহাস, ঐতিহ্য, সম্প্রীতি ও সৌহার্দের নিদর্শনরূপে প্রতীয়মান হয়। এগুলোর মধ্যে ৩২ কিমি দীর্ঘ সীতাকুণ্ড পর্বতমালার সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ৩৫২ মিটার উঁচু চন্দ্রনাথ পর্বতশৃঙ্গে চন্দ্রনাথ মন্দির, প্রজ্ঞালোক মহাস্থবীর (১৮৭৯-১৯৭১ খ্রিস্টাব্দ) প্রতিষ্ঠিত বিদ্যাস্মরণ বিহার, সুলতান গিয়াস উদ্দিন মাহমুদ শাহের রাজত্বকালে (১৫৩৩-১৫৩৮ খ্রিস্টাব্দ) প্রতিষ্ঠিত হাম্মাদির মসজিদ বিখ্যাত তীর্থস্থানরূপে সংশ্লিষ্ট ধর্মাবলম্বীগণের নিকট সমাদৃত হয়।

১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে পলাশির প্রান্তরে প্রধান সেনাপতি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতার ফলশ্রুতিতে বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের মধ্যদিয়ে অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে সীতাকুণ্ড বৃটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির করায়ত্ব হয়। তখন থেকে সীতাকুণ্ডে বাঙ্গালিদের সংখ্যা দ্রুত হারে বৃদ্ধি পেতে থাকে, অপরদিকে, অবাঙ্গালিরা সীতাকুণ্ড ত্যাগ করে পার্বত্য চট্টগ্রামে গমন করতে থাকে। ১৮৫৭ খৃস্টাব্দে ভারতীয়দের স্বাধীনতা বিপ্লবের (সিপাহী বিপ্লব) পর কোম্পানি শাসনের অবসান ঘটিয়ে এদেশে বৃটিশ সরকারের সর্বময় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বদেশি ভারতীয় আন্দোলনের অংশ হিসেবে অর্ধদয়া যোগ আন্দোলনের সময় সীতাকুণ্ড কিছুকাল ভারতীয় জাতীয়তাবাদিদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। ফেব্রুয়ারি ১৯০৮ খৃস্টাব্দে অঞ্চলটিতে কলকাতার কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়। হাইড্রোকার্বন অনুসন্ধানের জন্য ইন্ডিয়ান পেট্রোলিয়াম প্রসপেক্টিং কোম্পানি ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে এখানে ৭৬২ মিটার গভীরে খননকার্য পরিচালনা করে। পূর্ববঙ্গে এ ধরনের অনুসন্ধান কার্যক্রম এটা ছিল প্রথম। ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ৪টি কূপ খনন করেও কোন সফলতা আসেনি।

১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয়দের স্বাধীনতা বিপ্লবের (সিপাহী বিপ্লব) পর কোম্পানি শাসনের অবসান ঘটিয়ে এদেশে ব্রিটিশ সরকারের সর্বময় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে সীতাকুণ্ড ইস্ট বেঙ্গল সার্কেল অব রেইলওয়ে মেইল সার্ভিসে যুক্ত হয়। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে সীতাকুণ্ড থানা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে পাকিস্তানের অভ্যুদয় ঘটলে সীতাকুণ্ড তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে সীতাকুণ্ডে মাত্র ১টি মুরগির খামার ছিল। ১৯৬০ খৃস্টাব্দে ২০০০০ মেট্রিক টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন গ্রিক জাহাজ এমডি আলপিন্স সামুদ্রিক জলোচ্ছাসে ফৌজদারহাটের নিকট সৈকতে উঠে আসে। জাহাজটি ভাঙ্গার জন্য ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে চিটাগাং স্টিল হাউজ প্রতিষ্ঠিত হয়। এটা ছিল এ দেশের প্রথম জাহাজভাঙ্গা শিল্প। এখানে গুল আহমদ জুট মিলস লিঃ প্রতিষ্ঠিত হয় ২৬ অক্টোবর ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় সীতাকুণ্ড সেক্টর-১ এর নিয়ন্ত্রণভুক্ত ছিল।

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:০৯

ঢাকার লোক বলেছেন: রামের জন্মস্থান অযোধ্যায়, শশুর বাড়ি ছিল কোথায় ঠিক জানি না, স্ত্রী শীতা বনবাসে আমাদের চট্টগ্রাম এলাকায় ছিলেন যা কিনা অযোধ্যা থেকে সহস্র মাইল দূরে! সেই শীতার কারণেই এ শীতাকুন্ড। আসলেই কি তাই?

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫১

রানার ব্লগ বলেছেন: ঢাকার লোক@ না আপনার ধারনা ভুল। সিতাকে যে কুন্ডে দাহ।করা হয় তার এক অংশ এই পাহাড়ের উপর এসে পরেছিলো। এটা এক ধরনের মিথ!

অবেক ছোট বেলায় গিয়েছিলাম, স্বৃতি আমাকে অনেক কষ্ট দেয়।

৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৭

বিডি আইডল বলেছেন: উপরের কমেন্টে আমি বিস্তারিত ইতিহাস দিয়েছি

৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১১

নিয়াজ সুমন বলেছেন: খুব সকালে বিশেষ করে সকাল আটটার আগে খুব নিরিবিলি থাকে পাহাড়ে উঠার পথ। সো ঐ সময় স্পটে পৌছালেও তাড়াতাড়ির জন্য না উঠায় উত্তম। অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে নিরিবিলি পরিবেশে কিছু সুযোগ সন্ধানী দুষ্ট মানুষের জন্য। তবে দলবড় হলে। আরো বেশ কয়েকটি গ্রুপ যদি সকাল সকাল স্পটে এসে পৌছায় মোট কথা মানুষের সমাগম হলে উঠতে অসুবিধা নেই।
সবার ভ্রমন শুভ হোক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.