নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহন লাল

সত্য আর মিথ্যার মধ্যে নিরপেক্ষতা নয়

সাইফুল আলম শাহিন

আমি হলাম গিয়ে আমি।

সাইফুল আলম শাহিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিয়ার 'বহুদলীয় গনতন্ত্র' :P প্রবর্তন তথা ক্ষমতা দখলের দিনগুলি

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

মার্চ ১৯৭১

জিয়ার নিজের লেখা 'একটি জাতির জন্ম' প্রবন্ধ থেকে জানা যায়, বিভিন্ন বাঙালী অফিসাররা মার্চে গোপনে বসতেন, তবে জিয়া তাদের সাথে বসলেও কোন মন্তব্য করতেন না। অথচ ২৫ মার্চ রাতে জিয়ার বস(বহুল আলোচিত) জেনারেল জানজুয়া জিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্য নিজে এসে মাঝরাতে তাকে বন্দরে যেতে বলেন ! জিয়া মাঝরাস্তায় বেরিকেডে পরেন, ওখানে থাকা ক্যাপ্টেন খালিক জিয়াকে বিদ্রোহ করতে বলেন। জিয়া মাঝপথ থেকে ফিরলেন, 'পিছু ? নাকি তার সৈাভাগ্যের স্বর্ন দূয়ারের দিকে ?' ক্যন্টমেন্টে ফিরে জিয়া নিজ হাতে বন্দী করেন জানযুয়াকে ! এরপর যোগদেন মু্ক্তিযুদ্ধে। তবে তার পরিবার বোধহয় তার সঙ্গে যান নাই।



সৌভাগ্যের স্বর্ন দূয়ার

৭১ সালে জিয়া ছিলেন সামান্য মেজর। ৭১ সালের মার্কিন দলিল থেকে জানা যায়, ৭১ সালে সিআইএর সাথে কিছু বাঙালী মেজরের 'যোগাযোগ' হয়। তাদের নাম এখনো জানা যায় নি। দেশ স্বাধীন হবার দুমাসের মধ্যে জিয়া হলেন কর্নেল, ৭৩ এর মাঝামাঝি ব্রিগেডিয়ার, অক্টোবরে মেজর জেনারেল! (তখনকার বাস্তবতায় স্বাভাবিক) ।৭২ সালেই তাকে করা হয়েছিল উপ-সেনা প্রধান, সিআইএর সাজানো ১৫ আগস্ট কু্র ঘাতকেরা জিয়াকে ২০ আগষ্টে সেনা প্রধান করে দেন! এর আগে অতন্ত জুনিয়ার অফিসার ফারুক/রশিদরা জিয়ার বাড়ি যেয়ে তাকে কুর প্রস্তাব করেন ! তারা কি নির্বোধের মতোন কোন দু;সাহসী কাজ করলেন, নাকি কোন অদৃশ্য হাতের ইশারায় জিয়াকে এপ্রোচ করার সাহস পেয়েছিলেন, সে প্রশ্ন থেকেই যায়। কারন জিয়া যদি ভিন্ন পক্ষের লোক হতেন তবে তিনি তো ফারুক রশিদকে গ্রেপ্তার করে কোর্ট মার্শাল করতে পারতেন ! তাহলে তো ১৫ আগষ্ট কু্্য শুরুর আগেই শেষ হয়ে যেত। এতো কাচাঁ কাজ সিআইএর প্লান করা কুর সৈনিকরা করতে পারে, যদি না কোন মধ্যস্থতাকারি শক্তি না থাকে।



সেপ্টেম্বর ৭৫

উইকিলিকসে প্রকাশিত ২০ সেপ্টেম্বর ৭৫ (!) এর মাকির্ন তার বার্তার শিরোনাম- 'কেমন হতে পারে জিয়ার শাষন কাল' ! অর্থাত জিয়ার ক্ষমতাগ্রহন কোন দৈব ঘটনা ছিল না, অনেক আগের পরিকল্পিত ছিল। BANGLADESH: PROSPECTS FOR ZIA UR RAHMAN'S REGIME



নভেম্বর ৭৫

৩ নভেম্বর জিয়াকে বন্দী করেন খালেদ মোশারফ, সেনা প্রধান থেকে তাকে বহিস্কার করা হয়। কারন এর আগে খালেদ বারবার জিয়াকে ৭৫এর ঘাতকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা সত্ত্বেও জিয়া কোন ব্যবস্থা নেন নাই, বরং প্রকাশ্যেই তাদের সমর্থন করতেন। কাজেই খালেদ দেরীতে হলেও বুঝেছিলেন এই ১৫ আগষ্টের পেছনে জিয়ার হাত ছিল।

নিজকেে বাচাতে জিয়া ফোন করেন তখনকার অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল তাহেরকে। তাহের জড়িত ছিলেন বিপ্লবী সৈন্য সংস্থার সাথে। জাসদের সাথে। তখনকার জাসদের একটি অংশে সিআইএর যোগাযোগ ওপেন সিক্রেট। জিয়া কি তখনই সেটা জানতেন ? জানতেন জাসদের বিপ্লবী সৈন্য সংস্থার গোপন কার্যক্রমও ? নাহলে কেন তিনি প্রান বাচাতে কোন জুনিয়ার কর্মরত অফিসারকে ফোন না করে অবসরপ্রাপ্ত জাসদের কর্নেল তাহের কে ফোন করবেন ?



৭ নভেম্বর তাহরের নের্তত্বে জাসদের বিপ্লবী সৈন্যসংস্থা খালেদকে সহ অসংখ্য অফিসারকে মেরে ফেলেন, 'সিপাহী জনতা ভাই ভাই, অফিসারের রক্ত চাই' শ্লোগান দিয়ে জিয়াকে মুক্ত করেন।

১২ নভেম্বর থেকে তাহের আর জিয়ার সাথে দেখা করতে পারলেন না। জিয়ার পাশে তখন মোশতাকের সাথি মাহবুব আলম চাষী, তাহের উদ্দিন ঠাকুররা। উল্লেখ্য এরা ৭১ সালে সিআইএর হয়ে মুক্তিযুদ্ধ বন্ধ করতে চেষ্টা করেছিলেন। এরাই বঙ্গবন্ধু হত্যার পরে সামনে আসেন। লরেন্স লিফসুলজ এ কারনে ৭৫ এর ১৫ আগষ্ট/জিয়ার কুর লোকজনের সাথে ৭১ এর আমেরিকার পুর্ব যোগাযোগ জানতে পেরে ৭৫ এর কূর সাথেও সিআইএ র হাত আছে কিনা খুজে দেখা প্রয়োজন মনে করেছিলেন। যা ছিল পুরোপুরি সঠিক অনুমান।



২৩ নভেম্বর ৭৫

তাহেরের ভাই ইউসুফকে বিশাল এক পুলিশ বাহিনী গ্রপ্তোর করে। জিয়াকে তাহের ফোন করলেও পেলেন না। ফোন ধরলেন ডেপুটি এরশাদ ! এরশাদ বললেন, তারা কিছু জানেন না, পুলিশ কেন গ্রেপ্তার করেছে, পুলিশকেই জিজ্গেস করতে। তাহের লুকালেন।



২৪ নভেম্বর ৭৫

ঢাকা ইউনিভার্সিটির ১ হল ঘিরে ফেলল অসংখ্য পুলিশ। সেখানেই সেই রাতের জন্য লুকিয়ে ছিলেন তাহের। যে বিপ্লবী দলে সিআইএর গোপন অর্থায়নের অভিযোগ আছে, তার নেতার সাধ্য কি লুকিয়ে থাকা ?



১৫ জুন ৭৬

জিয়া অধ্যাদেশ জারি করালেন গোপন বিচারের। সেই বিচার নিয়ে কোন আপিল করা যাবে না। অধ্যাদেশ জারির দিনই ট্রাইবুনাণ গঠিত হল, এবং তার সদস্যরা যেন রেডিই ছিলেন, একসঙ্গে জেল পরিদশর্নে আসলেন ওই দিনই !



২১ জুন ৭৬

তাহরের বিচার শুরু।



১৭ জুলাই ৭৬

একমাসের কমসময়ে বিচার শেষ ! তাহেরর রায় হল- ফাসিঁ !

রায় শুনে সরকারি উকিল নিজেই অবাক। বললেন আমিতো ফাসি চাইনি, কোন অাইনেতো তার ফাসি হয় না। সবচেয়ে বড় কথা পঙ্গুু লোকের ফাসি হয় না। তাহের অবশ্য মুক্তিযুদ্ধে পঙ্গু হয়েছিলেন, তার ক্ষেত্রে তাই কোন সহানূভতি নতুন এই বাংলাদেশে প্রযোজ্য নয়।



২১ জুলাই ৭৬

রায় কার্যকর হল !

আওয়ামিলীগ ক্ষমতায় গেলে সব সময়ই সরব মিডিয়াতে এই খবর মা্ত্র ১টি পত্রিকায় ১ ইন্চি জায়গা পেল !!

নির্বাচন পেছাল

৭৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতিয় নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু জিয়ার তখনো দল সাজানো হয়নি। প্রেসিডেন্ট সায়েম কে জোর করে নির্বাচন পেছালেন।



২৮ নভেম্বর ৭৬ রাত

জিয়া, এরশাদ, মন্জুর সহ সিনিয়ার কিছু অফিসার প্রেসিডেন্ট সায়েমের বাসায় ঢুকলেন। দাবি- প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের পাদটি জিয়াকে দিতে হবে। সায়েম নির্বাচন পেছানোতে এমনিতে জিয়ার উপর ক্ষুব্ধ ছিলেন, সহজে রাজি হলেন না। সহকারি বিচারপতি সাত্তারের দিকে তাকালেন, লাভ হল না। রাত ১টায় সায়েম লিখলেন- 'আমি জাতিয় স্বার্থে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের কাছে হস্তান্তর করছি। তিনি জাতিয় স্বার্থে সামরিক আইন জারি সহ অন্য যেকোন ব্যবস্থা গ্রহনে যা তিনি প্রয়োজনীয় মনে করবেন, তা তিনি করতে পারবেন।'



২১ এপ্র্রিল ১৯৭৭

এদিন প্রেসিডেন্ট সায়েম অর্ডিন্যান্স জারি করলেন- 'আমি আবু সাদত মোহাম্মদ সায়েম, ভগ্ন স্বাস্থের জন্য প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করতে পারছি না। এই অবস্থায় আমি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন দিচ্ছি। এবং প্রেসিডেন্টের অফিস তার কাছে হস্তান্তর করছি।'



সায়েমের অন্তর মহলরে খবর অন্য রকম, তার এমন কোন অসুখ ছিল না যে জন্য পদত্যাগ করতে হবে। পেছনের কারন অস্ত্র !!



এই হল বহুদলীয় গনতন্ত্রের প্রচলন। এরপরের লেখায় জিয়ার নির্বাচন আর বিএনপির জন্ম, রাজনীতি নিয়ে বিস্তারিত লিখব। (চলবে...)



--------সূত্র:---------

১‌)বাংলাদেশ : ষড়যন্ত্রের রাজনীতি- জিয়া পর্ব।

২) উইকিলিকসের কিছু লিংক-

৭ই নভেম্বর দুপুরেই জিয়া ৩ জন অফিসার পাঠিয়েছিলেন মার্কিন দূতাবাসে, মার্কিন সাহায্য কামনা



প্রধান সামরিক অাইন প্রশাসক প্রসিডেন্ট সায়েমের সাথে মার্কিন রাস্ট্রদূতের সাক্ষাত, সায়েম অান্তরিকভাবেই যথা সময়ে নির্বাচন দিয়ে সরে যেতে চান। কিন্তু তার সরকারে জিয়ার ভুমিকা থাকবে মূল মনে করেন রাস্ট্রদূত



জিয়ার প্রধান সামরিক অাইন প্রশাসকের পদ অধিগ্রহন, নির্বাচন পেছানো, এবং নেতাদের গ্রেপ্তার



প্রধান সামরিক অাইন প্রশাসক হিসাবে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষন !, বিভিন্ন দলের অনুরোধে নির্বাচন পেছানোর ঘোষনা ! অর প্রথমে ইউনিয়ন চেয়্যারম্যান নির্বাচন, তারপর ধাপে ধাপে পরে সংসদ নির্বাচন



রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ থাকা অবস্থায় মে দিবসে সেনাপ্রধান জিয়ার জনসভা ! ভাষনে বললেন, গত ৪ বছর কোন ধর্মের লোক ধর্ম পালন করতে পারেন নাই !!!

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: জিয়া শক্তিশালী অফিসার ছিলেন, ছিলেন আইএসআই এর অফিসার, ১ নং সেক্টর কমান্ডার, 'জেড-ফোর্সের'; উনার বই পড়ে, উনার সম্পর্কে শুনে কিছু লেখা মুশকিল।

আপনি কি 'জেড-ফোর্সে' ছিলেন? উনি বইতে সব লিখেছেন কি?

জিয়া সম্পর্কে জানতে হলে, 'জেড-ফোর্সের' কারো থেকে জেনে নিন; তবে, ক্যা: ওলি থেকে নয়!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: জিয়া জেড ফোর্সের কমাণ্ডার ছিলেন, তখন তার বিরুদ্ধে কিছু গুরুতর অভিযোগও আছে। মনে রাখতে হবে খন্দকার মোশতাকো প্রবাসী সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রী ছিলেন। মার্কিণ দলিল বলে, ৭১ সালে তারা মুক্তিবাহিনীর কোন কোন বাঙালী মেজর কে রিক্রট করেছিল, বলুনতো আপনার কি মনে হয় কে সে অফিসার ? উইকিলিকএর লিংক গুলো ভাল ভাবে পড়ুন। পৃথিবীর কোন কু সিআইএর ইন্ধন ছাড়া হয় না। ৭৫ এর ১৫ আগষ্টও তাই। খেয়াল করুন ১৭ আগষ্ট সৌদি সরকার বাংলাদেশকে প্রথম স্বকৃতি দেয়। আর ২০ আগষ্ট জিয়াকে সেনা প্রধান করে ফারুক/রশিদ/মোশতাক গং। এসব কি কাকতলীয় ?

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: Click This Link

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

কামাল উদ্দিন ফারুকী জুয়েল বলেছেন: You old BALkana!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এক বইতে পড়লাম , ১৫ই আগস্ট ভোরে রেডিও বাংলাদেশ থেকে যেন দৈব কণ্ঠে ভেসে এল , আমি মেজর ডালিম বলছি ---

আবার আরেক বইয়ে পড়লাম , ১৫ই আগস্ট ভোরে রেডিও বাংলাদেশ থেকে কর্কশ কণ্ঠে ভেসে এল , আমি মেজর ডালিম বলছি ---
''দৈব কণ্ঠে'' আর '' কর্কশ কণ্ঠে'' এই দুই শব্দেই বুঝা যায় বইয়ের লিখক কোন দৃষ্টি ভঙ্গি নিয়ে লিখাটি লিখেছেন ।
আপনি কোন তরিকার লিখক 'কিছু ' শব্দ চয়নেই স্পষ্ট ।
ইতিহাসের আলোচনা অবশ্যই নিরপেক্ষ হওয়া উচিত ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৭

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: আমি কোন তরিকার তার চেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ আমার কথা ঠিক কিনা, আমি অসংখ্য লিংক দিয়েছি, তারিখ সহ ঘটনার উল্লেখ করেছি, কোন ঘটনা টা ঠিক না বলুন। সাবজ্কেটিভ আর অবজেকটিভ শব্দদুটার মানে জানতে হবে। আপনার পড়া বই দুটার নাম কিন্তু বলেন নি !

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৮

সামুরাই হান বলেছেন: stupid dalal

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: কেন ভাই কোন কথাটা মিছা কইছি ?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৫

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: সরকার সমর্থক মানেই কি দালাল ? সিরিয়া, ইরান, রাশিয়ার পুতিন সরকার সমর্থকরা তাহলে দালাল? সাদ্দাম সমর্থকরা ? নাকি তাদের বিরোধী সিআইএর দালাল বিরোধী দল আর তাদের অন্ধ সমর্থকরাই আসল দালাল ?

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: বহুদলীয় গনতন্ত্র কায়েম করে জিয়া আওয়ামি লীগকে পুনঃজন্ম দিয়েছে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৬

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: আওয়ামিলীগকে মারল কে ?

৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১০

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: শেখ মুজিব

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৭

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: ও...

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৯

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: জিয়া বাকশালে যোগ না দিয়ে পদত্যাগ করলেন না কেন ? এক দলীয় শাষন করার কারন , ৭৩ এ চিলিতে আলেন্দেকে হত্যায় গনতন্ত্রের সুযোগ নিয়েছিল সিআইএ, ক্যাস্ট্রো সেটা তখনই বলেছিলেন, আর পরবর্তিতে সিআইএ সেটা স্বীকারো করেছে।

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৫

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: জ্বরের তাপে তুমি আবোল-তাবোল বকতাছ বাচ্চাছেলে!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: ও

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪০

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: Fidel Castro, on the other hand, received another message from American subversion of the Allende regime. He saw Allende's mistake as having allowed too much democracy.

Castro told American interviewers in July 1974:
Allende respected all these rights. The opposition press conspired. There were newspapers conspiring for a coup d'etat every day, and they finally delivered the coup. Everyone had the right to conspire, and the results were that they overthrew the Allende government and set up a fascist regime.

----সূত্র-

Click This Link

৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৬

দিশার বলেছেন: আমরা জনগণ পেতে বসে আসি। রাজনীতিবিদ রা আমাদের আইক্কা বাশ মেরে যাচ্ছে নিয়মিত।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: রাজনীতবিদ আর কই, সবাই তো ব্যাবসায়ী আর না হয় অব:...

৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১১

রাজীব বলেছেন: ৭১ সালে জিয়া ছিলেন সামান্য মেজর। ৭১ সালের মার্কিন দলিল থেকে জানা যায়, ৭১ সালে সিআইএর সাথে কিছু বাঙালী মেজরের 'যোগাযোগ' হয়। তাদের নাম এখনো জানা যায় নি। দেশ স্বাধীন হবার দুমাসের মধ্যে জিয়া হলেন কর্নেল, ৭৩ এর মাঝামাঝি ব্রিগেডিয়ার, অক্টোবরে মেজর জেনারেল! ৭২ সালেই তাকে করা হয়েছিল উপ-সেনা প্রধান, সিআইএর সাজানো ১৫ আগস্ট কু্র ঘাতকেরা জিয়াকে ২০ আগষ্টে সেনা প্রধান করে দেন!


৭১ এর আরেক সামান্য মেজর জিয়ার আগেই সেনাপ্রধান করা হয়েছিল। তিনি ছিলেন মেজর শফিউল্ল্যাহ। এবং আরেকজন সামান্য মেজর কয়েকবছরের মধ্যেই ব্রিগেডিয়ার হয়েছিলেন তিনি ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ। দেখা যাচ্ছে অনেক সামন্য মেজর গন হঠাৎ করে জেনারেল হয়েগিয়েছিলেন।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৮

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: আপনার কথা পুরোপুরি ঠিক। জিয়া যদি বন্দর যাবার রাস্তার মাঝ থেকে ফেরত না আসতেন তবে এই উন্নতি আর তার পরের ক্ষমতার স্বাদ কিছুই পেতেন না হয়তো ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২২

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: জিয়ার প্রমোশন তখনকার জন্য স্বাভাবিক ব্যপার ছিল।

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: আরেবটা ব্যপার হল, জিয়া যেখানে ৭ই নভেম্বরই আমেরিকান দূতাবাসে লোক পাঠিয়েছিলেন, শফিউল্লা বা খালেদ (৩ নভেম্বর) কিন্তু আমেরিকান দূতাবাসে কোন যোগাযোগ করেননি। অন্তত আমার জানা নাই। কারো জানা থাকলে লিংক দিতে পারেন।

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: আপনার সবচেয়ে হাস্যকর কথা হল জিয়া যদি বন্দর থেকে n।ঘুরে আসতেন তাহলে ভাগ্য এমন হত না। এইগুলা বেকুবের মতন কথা কবেন না। জিয়া অই সময় ডিসিশন নিতে পারছে সেটাও সাহসের ব্যাপার্। আর মুজিব এবং তার ফ্যামিলি ৭১ এ নিরাপদে থেকে পরে এসে প্রেসিডেন্ট হইল এটাও কি কম।ভাগ্যের কথা।
আর তাহেরও জিয়া কে বন্ধুত্বের খাতিরে সাহায্য করতে চাই নাই। তার উদ্দেশ্য ছিল জিয়া কে হাত করতে পারলে জিয়া কে দিয়ে তার স্বার্থ সিদ্ধি করে প্রয়োজনে জিয়াকে ছুড়ে ফেলা হবে । ক্রাচের কর্ণেল দেখতে পারেন।
জিয়া ত সি আই এর সাথে যোগাযোগ করছে। শফিউল্লাহও কি সি আই এর সাথে যোগাযোগ করছে কি না কে জানে। হয়ত জিয়ার সাথে তলে তলে চুক্তি করাই ছিল

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৩

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: জিয়া অমন ডিডিসশান নিছেন, কারন জিয়ার নিজের ভাষ্যমতেই, তার ধারনা হয়েছিল জানযুয়া তাকে হত্যার উদ্দেশ্য্ই বন্দরে পাঠাচ্ছিলেন। তারপরো বেরিকেডে না পরলে, হয়তো ফেরা হতো না। তাহের জিয়াকে দিয়ে কোন স্বার্থ সিদ্ধি করতে চান নাই, তার বিতর্কিত বিপ্লবী সৈন্য সংস্থার দাবী ছিল, ৭ ন্রাভেম্বর বিপ্লবের মূল দাবী ছিল সেগুলোও। ক্রাচের কর্নেল উপন্যাস।আপনি লরেন্স লিফসুলজের বাংলাদেশ: আনফিনিশড রেভুলেশন পড়েন। আর শফিউল্লাহ যোগাযোগ করছে কিনা কে জানে বলেলেন, কেউ কোনদিন কোন প্রমান দেখাতে পারে নাই, জিয়ার যোগাযোগের প্রমান আছে। শেখ মুজিব ৭০ সালের নির্বাচনের নির্বাচিত, সাবেক পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। উনাকে গ্রেপ্তারের দিনই মেরে না ফেলাকে ইয়াহিয়া ভুল বলে স্বীকার করেছিলেন, পরে কারাগারে তার ফাসির আয়োজন হচ্ছিল। প্রেসিডেন্ট তিনি হঠাত হলেন কি করে ? উনি তো ৫৪এর মন্ত্রী হতে পারতেন, অখন্ড পাকিস্তানের !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.