নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মসজিদে আয়েশা-(ছবিব্লগ)

১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯


মক্কার মসজিদুল হারাম থেকে ৬ কিঃমিঃ উত্তরে মক্কা-মদীনা সড়কে (আল-হিজরাহ রোডে) অবস্থিত এ মসজিদটি ‘মসজিদে আয়েশা’ নামে পরিচিত। বিদায় হজ্জের সময় রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) স্ত্রী আয়েশাকে তার ভাই আব্দুর রহমানের সাথে হারামের বাইরে এখান থেকে ওমরাহর ইহরাম বাঁধার জন্য পাঠিয়েছিলেন। মসজিদটি ইসলামী শিল্পনৈপুণ্যের এক অনুপম নিদর্শন। অত্র মসজিদটি মসজিদ হারাম এলাকার বাইরে অবস্থিত। যেখান থেকে মক্কাবাসীগণ ওমরাহর জন্য ইহরাম বেঁধে থাকেন। বিদেশী হাজীরাও ওখান থেকে ওমরাহর ইহরাম বেঁধে থাকেন যা নিয়ে অবশ্য বিতর্ক আছে। আমিও আয়েশা মসজিদ থেকে ওমরাহ এর উদ্দেশ্যে দুইবার ইহরাম বেঁধেছিলাম। আমি কোন বিতর্কে যাচ্ছিনা, আমি শুধু মসজিদের কয়েকটি ছবি নিয়েই আজকের পোষ্ট সাজালাম।


(২/৩) ওমরাহর ইহরাম বাধার উদ্দেশ্যে মজিদে হারামের পাশ থেকে অনেকে বাসে আবার অনেকে মাইক্রোবাস রিজার্ভ নিয়ে আয়েশা মসজিদে চলে আসেন।



(৪/৫) দুটি মিনার ও একটি গম্বুজ নির্মিত ও খেজুর গাছ পরিবেষ্টিত আয়েশা মসজিদে ওমরাহ কারীদের আনাগোনা সব সময় লেগেই থাকে।



(৬) ইহরাম বাধার আগে পাক-পবিত্র হওয়ার নারী ও পুরুষদের জন্য এখানে রয়েছে আলাদা বেশ কিছু ওজু ও গোসলখানা।


(৭/৮/৯) ইহরামের জন্য দরকারি প্রায় সব কিছুই রয়েছে এই ফুটপাতের মার্কেট গুলোতে, তবে একটা লক্ষণীয় বিষয় হলো এখানকার দোকানীগুলো প্রায় সবাই মহিলা।




(১০/১১) মসজিদের আশে পাশে রয়েছে প্রচুর জালালী কবুতর।



(১২) ইহরাম বাধতে আশা লোকজন সর্বদাই জালালী কবুতরগুলো খাবার দিচ্ছে, যার জন্য ওরা এখানে বেশ আয়েশেই জীবন কাটাচ্ছে।


(১৩) আয়েশা মসজিদের ভেতরের অংশ।


(১৪) মসজিদের বাহিরের খেজুর গাছগুলোতে সবে মাত্র খেজুর ধরা শুরু করেছে।


(১৫) সব শেষে, ইহরামের কাপড় পড়া অবস্থায় আমিও আমার দুই সঙ্গী।

মন্তব্য ৬৩ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৬৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: বাহ, চমৎকার মসজিদ! ধন্যবাদ আমরা ও দেখার সুযোগ পেলাম।

১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন তুহিন ভাই

২| ১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫

শায়মা বলেছেন: মসজিদটা যেমনি সুন্দর তেমনি সুন্দর অন্যান্য ছবিগুলোও!:)

১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: উৎসাহিত হলাম আপু

৩| ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: অসাধারণ ছবব্লগে ''মসজিদে আয়েশা''র সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য "হযরত(হাজী) সাদা মনের মানুষ"ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।।

১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সাব্বির ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়

৪| ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

অশ্রুকারিগর বলেছেন: শায়মা আপু বলেছেন মসজিদটা যেমনি সুন্দর তেমনি সুন্দর অন্যান্য ছবিগুলোও! :)

পোস্টে পিলাচ।

১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকেও পিলাচ++++ :-B

৫| ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

বিজন রয় বলেছেন: ছবিগুলো শেঅর করার জন্য ধন্যবাদ।
++++

১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন বিজন রয়

৬| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১১

সাহসী সন্তান বলেছেন: মানুষ ভাই, আপনার কোমরে কি বাঁধা ঐটা? টাকার থলে নাকি? ঈশরে সামনে পাইলে একটা চান্স নিতাম! ;)

পোস্টের বর্ননা এবং ছবি উভয়ই খুব সুন্দর! বিশেষ করে শেষে ইহরাম বাঁধা অবস্থায় আপনার ছবিটা অসাম লাগছে! পোস্টে ভাল লাগা!

শুভ কামনা জানবেন!

১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওখানে টাকা চলেনা, তাই ডলার আর রিয়াল ছিলো B-)

৭| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: জালালি কবুতরগুলো দেখে সিলেটের মাজারের কথা মনে পড়ে গেল।

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৫৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমারও খুব করে মনে হচ্ছিল, ধন্যবাদ প্রোফেসর

৮| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

কালনী নদী বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ হয়েছে সাদা মানের মানুষ ভাই, এক্সেপসনাল হয়েছে জ্বলালি কবুতরের ছবিগুলা!

অসংখ্য ধন্যবাদ ও ভালোলাগা জানবেন ভাইয়া।

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন নদী

৯| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন এক পবিত্র স্থাপনায় ভ্রমন করানওয় অনেক অনেক শুভেচ্ছা

মুগ্ধতা আর অভিনন্দনটুকু আপনার জন্য :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার জন্য রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা

১০| ১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫২

মুসাফির বাদশা বলেছেন: মুগ্ধতা আর অভিনন্দনটুকু আপনার জন্য :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাদশাহের অভিনন্দন পাওয়া চাট্টিখানিকথা নয় :D

১১| ১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখা ছবি সব খুব সুন্দর :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, ভালো থাকুন, সব সময়

১২| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

খোলা মনের কথা বলেছেন: আপনার ছবির মাধ্যমে অনেক না দেখা স্থান দেখা হয় যা হয়তো কোন দিন দেখা হবে না। বিশেষ করে পবিত্র রমজান মাসে এমন একটা সুন্দর ছবি পোষ্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন ভাই

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ খোলা মন, আপনাদের এমন মন্তব্যে আমি বরাবরই উৎসাহিত হই

১৩| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৮

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার মাধ্যমে দেখে নিলাম।

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা জাকির ভাই

১৪| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,




ভালো লাগলো সবটা, ছবি সহ ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, কেমন আছেন আপনি?

১৫| ১৩ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুধু অসাধারণ বললে কম বলা হয়। রথ দেখা আর কলা বেচা এক সাথেই সেরে ফেলেছেন। এহরামের কাপড় পরা সাদা মনের মানুষকে দারুন দেখাচ্ছে। ধন্যবাদ।

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি সব সময়ই রথ দেখার সাথে কলা বেচতে চেষ্টা করি, জানেনই তো নরসিংদীর সাগর কলা দেশ বিখ্যাত :-B

১৬| ১৩ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

কল্লোল পথিক বলেছেন:



পবিত্র স্থাপানের অসাধারন এক ছবিও বর্ণনা।

১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সহ শুভেচ্ছা

১৭| ১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৫

সায়েম মুন বলেছেন: আপনাকে অভিনন্দন জানাই। পোস্টে অনেক ভাললাগা।

১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার জন্যও আন্তরিক শুভেচ্ছা

১৮| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:১৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: জালালি কবুতর নাকি শাহজালালের নামে হয়েছিল। তিনি কবুতর পুষতেন।
পোস্ট সুন্দর হয়েছে

১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ইয়েমেনের বিখ্যাত সূফী দরবেশ ওলীকুল শিরোমণি কুতুবুল আকতাব হযরত শাহ জালাল মুজাররদ ইয়েমেনী (রঃ) (১১৯৭-১৩৪৭ খ্রিঃ) যখন ইসলাম প্রচার করতে সুদূর ইয়েমেন থেকে ১৩০১ খ্রিস্টাব্দে তৎকালীন ভারতের দিল্লীতে পৌঁছান, তখন দিল্লীর বিখ্যাত ওলী-আল্লাহ হযরত নিযামুদ্দীন আউলিয়া (রঃ) (১২৩৮-১৩২৫ খ্রিঃ) তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তির পরিচয় পেয়ে তাঁকে সাদরে অভ্যর্থনা জানান এবং বিদায়ের সময় হযরত শাহ জালাল (রঃ)-এর হাতে উপহার হিসেবে নীল এবং কালো রংয়ের এক জোড়া কবুতর তুলে দেন। এর ঠিক দুই বছর পর অর্থাৎ ১৩০৩ খ্রিস্টাব্দে শাহ জালাল (রঃ) যখন ৩৬০ জন সফরসঙ্গী নিয়ে শ্রীহট্ট জয় করতে বাংলায় আসেন, তখন কবুতর দুটোকে সঙ্গে করে নিয়ে আসেন। আর বিভিন্ন অলৌকিক ঘটনার মধ্য দিয়ে শ্রীহট্ট জয় করে জয়ের প্রতীকস্বরূপ কবুতর দুটোকে উড়িয়ে দেন।

সেই থেকে কবুতরগুলো (এবং এদের পরবর্তী বংশধররা) পরিচিতি পায় ‘জালালী কবুতর’ নামে। তবে সিলেটে আঞ্চলিকভাবে এরা ‘জালালী কইতর’ নামেই পরিচিত। সিলেটে কবুতরকে ‘কইতর’ বলা হয়।

১৯| ১৪ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ধন্যবাদ !!

১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কেমন আছেন আপু?

২০| ১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, বিশ্বাস করবেন কী না জানি না, কলাগুলো একদিনের মধ্যে উধাও হয়ে গেল। আমার সম্বন্ধীর ছোট মেয়েটা তিনটা খেয়েছে। আমি খেয়েছি দুটো। আর কে ক'টা খেয়েছে, আল্লাহ মালুম। জিজ্ঞেস করলে কেউ ঠিক করে বলে না।

১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভাই আমার ইচ্ছে ছিলো আরো একটু ভালো মানের কলা নেওয়ার, কিন্তু সুযোগ হয়নি, ধন্যবাদ।

২১| ১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০৭

আহলান বলেছেন: সুপার লাইক !

১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আন্তরিক মোবারকবাদ

২২| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

জুন বলেছেন:
ছবিগুলো দেখে মন ভরে গেল সাদা মনের মানুষ। কি শান্তি শান্তি লাগলো দেখে।
সবাই বলে আল্লাহতালারর হুকুম ননা হলে কেউ হজ করতে পারে না। আমারো মনে হয় সেই অবস্থা সাদা মনের মানুষ। কতবার কতটুকু এগিয়েও শেষ পর্যন্ত নানা কারনে আর আল্লাহর ঘর তাওয়াফ করা হলো না এখনো। আমাদের জন্য দোয়া করবেন যেন মহান রাব্বুল আল আমিন আমাদের মনের বাসনা পুরন করেন।

১৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, আশা করছি কোন না কোন দিন সবার মনোবাসনা পূরণ হবে।

২৩| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাল পোস্ট। আয়েশা মসজিদের সাথে টুকটাক মরুর দেশও দেখে ফেললাম। :)

সাদা পোশাকে আপনাকেও সাদা মানুষই লাগছে। :)


... সেই থেকে কবুতরগুলো (এবং এদের পরবর্তী বংশধররা) পরিচিতি পায় ‘জালালী কবুতর’ নামে। তবে সিলেটে আঞ্চলিকভাবে এরা ‘জালালী কইতর’ নামেই পরিচিত। সিলেটে কবুতরকে ‘কইতর’ বলা হয়।


তাহলে জালালী কবুতর নামটিই আঞ্চলিক। আর এই জাতটির উৎপত্তি আরবেই? তাই নাকি!

১৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সাদা পোশাকে আপনাকেও সাদা মানুষই লাগছে। :``>>

২৪| ১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর

১৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

২৫| ১৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আবার কবে যাওয়ার নিয়ত করেছেন?
আমারও নিয়ত আছে, দেখি আল্লাহ্‌ কবে তৌফীক দেন!!!!

১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নিয়ত আছে ২০১৮ সালে যাওয়ার, দেখা যাক কি হয়....শুভেচ্ছা জানবেন আপু

২৬| ১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

আয়েশা মসজিদ এবং বোনাস হিসেবে অনেক কিছু দেখে ফেললাম। দেখা হলো আলহাজ সাদামন ভাইকে....

তারপর মন্তব্যে এসে দেখলাম কলাবেচা সংক্রান্ত আলাপচারিতা...
আবুহেনা ভাইয়ের লগে বেশি ক্যাচালে যাবেন না... কী বলতে কী বলে ফেলে... B:-/

১৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মইনুল ভাই, কলা বেচতে চাইলে চলে আসেন, ব্যবসাটা কম খারাপ না :-B

২৭| ২১ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

সাঈদ মুহাম্মাদ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার ছবি ব্লগ মানেই সেরা হবে এটাই স্বাভাবিক। মসজিদে আয়েশার বিভিন্ন ছবি দেখে খুবই ভাল লাগল। আমি আলহামদুলিল্লাহ ২০০২ সালে হজ্জ্ব করতে গিয়ে, মক্কায় থাকা অবস্থায় সেখান থেকেই একাধিকবার ওমরা-র ইহরাম বেঁধেছিলাম। আপনার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি আমি সাঈদ।

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আশরাফুল ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়

২৮| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩০

খায়রুল আহসান বলেছেন: হযরত আয়েশা (রাঃ) সহ খেজুর, কবুতর, সবকিছুর ছবিই খুব সুন্দর তুলেছেন। সব শেষের ছবিটাও সুন্দর উঠেছে। লেখার বর্ণনাও ভাল লেগেছে।
১৯৮৮ সালে রমজান মাসে জীবনে প্রথম উমরাহ করেছিলাম। ২০০৫-০৬ সালের ডিসেম্বর-জানুয়ারী মাসে প্রথম হজ্জ্ব করেছিলাম। উভয় সময়ে আয়েশা মসজিদে গিয়েছিলাম উমরাহ বাঁধতে। আপনার সুন্দর লেখাটা পড়ে সেই স্মৃতি মনে পড়ে গেল।
@জুন, আপনি দুনিয়ার এত দেশ দেখেছেন, তাড়াতাড়ি করে মক্কা মদীনা সফরের উদ্যোগও গ্রহণ করুন। আমি নিশ্চিত, চোখ, মন ও দেহে শান্তি অনুভব করবেন, চিন্তা চেতনায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শ্রদ্ধা জানবেন আলহাজ খায়রুল আহসান ভাই

২৯| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: দুঃখিত, একটা বড় ভুল করে ফেলেছি। আল্লাহ যেন আমাকে এ ভুলের জন্য তার অপার দয়ায় ক্ষমা করে দেন!
প্রথম লাইনে হযরত আয়েশা (রাঃ) সহ - এর জায়গায় হযরত আয়েশা (রাঃ) মাসজিদসহ পড়ার জন্য সকলকে অনুরোধ করছি।

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:১৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, পড়ে নিলাম :)

৩০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮

মোঃ আল আমিন বিশ্বাস বলেছেন: পবিত্র স্থাপনায় ভ্রমন করানওয় অনেক অনেক শুভেচ্ছা
দোয়া করি আপনি যেন এই রকম অনেক পবিত্র স্থাপনায় ভ্রমন করতে পারেন ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আল আমিন ভাই, আমিও এমনটিই চাই

৩১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১১

মাদিহা মৌ বলেছেন: জালালী কবুতর মক্কায়!!

০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, তবে ওখানে হয়তো এদের অন্য নামে ডাকা হয় :)

৩২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১২

মাদিহা মৌ বলেছেন: জালালী কবুতর মক্কায়!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.