নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
প্রকৃতির সৌন্দর্যের সাথে আমার প্রেম । বনে বাঁদাড়ে ঘুরে বেড়াই, পাখি দেখি, ফুল দেখি, আর মাঝে মাঝে ছবি তোলার চেষ্টা করি। ইচ্ছে করে পাহাড়ে হেলান দিয়ে নীল আকাশ দেখি, ইচ্ছে করে ঘাস ফুলদের সাথে চুপি চুপি কথা বলি, ইচ্ছে করে সাগর, নদী খাল-বিলে সাতার কাটি রাজহংসের মতো । ইচ্ছে করে বাংলার প্রতিটি ইঞ্চি মাটির সুবাস নেই।
ইচ্ছেগুলো কতটা সফল হবে জানিনা, তবে সংসারের যাতাকল থেকে সুযোগ পেলেই আমি হারিয়ে যাই আমার ইচ্ছে ভুবনে। সেই সাথে আমার দেখা সৌন্দর্যকে ধরে রাখার জন্য তুলে রাখি অঢেল ছবি, আর সেই ছবিগুলো নিয়েই আমার বনে বাঁদাড়ে সিরিজটা শুরু করলাম, আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
(২/৩) আমাদের কৃষি কাজের কিছু সেকেলে পদ্ধতি, দুটি ছবিই নরসিংদী সদর থেকে তোলা।
(৪) ভাইলেট ফুলে হলুদ প্রজাপতি, নরসিংদীর পলাশ থানার রাবান গ্রাম থেকে তোলা ছবি।
(৫) পানাম নগরী, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থেকে তোলা ছবি।
(৬) চা বাগান, হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার তেলিয়াপাড়া চা বাগান থেকে তোলা ছবি।
(৭) মুরং, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চূড়া সাকা হাফং এর কোলের কাছের গ্রাম নেফিউ পাড়া, বান্দরবান থেকে তোলা ছবি।
(৮) নরসিংদীর মেঘনায় নৌকা বাইস চলছিলো, সেখানে ছোটদের নৌকা বাইসটা কেউ খেয়ালই করেনি, কিভাবে যেন আমার নজরে পড়ে গিয়েছিলো
(৯) একটি গ্রাম্য লবনের দোকান, যোশর, শিবপুর, নরসিংদী থেকে তোলা ছবি।
(১০) বেতাব ভ্যালী, কাশ্মীর থেকে তোলা ছবি।
(১১) নতুন পানিতে বাচ্চাদের জলকেলী, নরসিংদীর বালুসাইর গ্রাম থেকে তোলা ছবি।
(১২) লাল কাঠ গোলাপ, মহেশখালী, কক্সবাজার থেকে তোলা ছবি।
(১৩) লাল সালু, বারদী বাবা লোকনাথের আশ্রম থেকে তোলা ছবি।
(১৪) শাহ্ নেয়ামতউল্লাহর মাজার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানা এলাকা থেকে তোলা ছবি।
(১৫) এইটা কি ফল? কে বলতে পারেন?
(১৬) সোনাদিয়া দ্বীপ, মহেশখালী,কক্সবাজার থেকে তোলা ছবি।
(১৭) হাওড়া স্টেশন, দুরে দেকা যাচ্ছে হাওড়া ব্রীজ, কলকাতা থেকে তোলা ছবি।
(১৮) বাঙ্গি ক্ষেত, মধ্যনগর, রায়পুরা নরসিংদী থেকে তোলা ছবি।
(১৯) হুক্কা, কেউকারাডাং এর ওপারের পাহাড়ি গ্রাম সুংসাং পাড়া থেকে তোলা ছবি।
(২০) সুরভি রঙ্গন, কখনো রঙ্গন ফুলের চোখ ধাঁধানো রং দেখে ফুলটির সুবাস নিতে চাইলে হতাস হতে হবে। কারণ আমাদের চারপাশের বিচিত্র রঙের রঙ্গনগুলোর কোন সুবাস নেই, অথচ সাদামাটা রঙের অবহেলিত রঙ্গন ফুলটিই বেশ সুরভিত। আর এই রঙ্গনের সুরভি পেতে হলে যেতে হবে বাংলার বনে বাঁদাড়ে, এই ফুলের ছবিটা আমি তুলেছি নরসিংদীর ওয়ারী বটেশ্বর থেকে।
১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার জন্যও রইল একরাশ ঈদ শুভেচ্ছা
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১৫নং মনে হচ্ছে বেতফল।
১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:২৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খাটি কতা, গেয়ানী লুকদের দেখলেই বুঝা যায়
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ২০ নং সুরভি রঙ্গন ফুল দেখতেও চমৎকার।
১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:২৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, তবে এখন আর আগের মতো এসব বুনো ফুল খুব একটা চোখে পড়েনা
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ৫নং পানাম নগরীর ইতিহাস জানতে চাই।
১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ১৫ শতকে ঈসা খাঁ বাংলার প্রথম রাজধানী স্থাপন করেছিলেন সোনাগাঁওয়ে। পূর্বে মেঘনা আর পশ্চিমে শীতলক্ষ্যা নদীপথে বিলেত থেকে আসতো বিলাতি থানকাপড়, দেশ থেকে যেতো মসলিন। শীতলক্ষ্যা আর মেঘনার ঘাটে প্রতিদিনই ভিড়তো পালতোলা নৌকা। প্রায় ঐসময়ই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর বাণিজ্যিক কার্যক্রম ও চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলে ইউরোপীয় অনুপ্রেরণায় নতুন ঔপনিবেশিক স্থাপত্যরীতিতে গড়ে উঠে পানাম নগরী। পরবর্তিতে এই পোশাক বাণিজ্যের স্থান দখল করে নেয় নীল বাণিজ্য। ইংরেজরা এখানে বসিয়েছিলেন নীলের বাণিজ্যকেন্দ্র।
ডব্লিউ. ডব্লিউ. হান্টার-এর অভিমত হলো, সুলতানী আমলে পানাম ছিলো সোনারগাঁর রাজধানী। কিন্তু পানামে, সুলতানী আমলের তেমন কোনো স্থাপত্য নজরে পড়ে না, তাই এই দাবিটির সত্যতা ঠিক প্রমাণিত নয়। এক্ষেত্রে জেম্স টেলর বলেছেন, সোনারগাঁর প্রাচীন শহর ছিলো পানাম। এই তত্ত্বটির সাথে বাস্তবের কোনো বিরোধ নেই। শহরটিতে ঔপনিবেশিক ধাঁচের দোতলা এবং একতলা বাড়ি রয়েছে প্রচুর। যার বেশিরভাগ বাড়িই ঊনবিংশ শতাব্দির (১৮১৩ খ্রিস্টাব্দের নামফলক রয়েছে)। মূলত পানাম ছিলো হিন্দু ধনী ব্যবসায়ীদের বসতক্ষেত্র। ব্যবসায়ীদের ব্যবসা ছিলো ঢাকা-কলকাতা জুড়ে। তারাই গড়ে তোলেন এই নগর।
১৬১১ খ্রিস্টাব্দে মোঘলদের সোনারগাঁ অধিকারের পর সড়ক ও সেতু নির্মাণের ফলে রাজধানী শহরের সাথে পানাম এলাকার সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হয়। পানাম পুল (বিলুপ্ত), দুলালপুর পুল ও পানামনগর সেতুর অবস্থান ও তিনদিকের খাল-বেষ্টনী থেকে বোঝা যায় পানাম, সোনারগাঁর একটা উপশহর ছিলো।
বাংলার স্বাধীন রাজা ঈসা খাঁর পদচারণা ছিলো এই নগরীতে। সুলতানী আমল থেকে এখানে বিকশিত ছিলো বাংলার সংস্কৃতি। (উইকি)
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:২৫
নীলপরি বলেছেন: দারুন লাগলো ।
১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ পরি, ভালো থাকুন, সব সময়
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর !
১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন দাদা
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: (১৯) হুক্কা, কেউকারাডাং এর ওপারের পাহাড়ি গ্রাম সুংসাং পাড়া থেকে তোলা ছবি।
হা হা হা
দারুন তো !!!
১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, আনকমন
৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০৯
নিনজা টার্টল বলেছেন: বেতফল আমি ছোটবেলায় খাইছি,বাট হটাৎ দেখে নাম মনে পড়ছিল না,হেনা ভাই বলার পর মনে পড়লো। গাছ থেকে পাড়তে খুব কষ্ট হতো,কাটা থাকতো খুব।
কাঠগোলাপ দেখে মুগ্ধ!!
১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেক দিন হল পাকা বেতফল খাওয়া হচ্ছে না, ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।
৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৪২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পাতার বিড়ি সুতার বান / সেই বিড়ি খায় নুরজাহান । ১৯ নং ছবিতে পাহাড়ি মহিলার হুক্কা খাওয়া দেখে এই ছড়ার কথা মনে পড়লো।
১০ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এখন আবার কবিতা ও লেখা শুরু করলেন নাকি আশরাফুল ভাই!
১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:১৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: আবার ও অসাধারণ....
দুঃখ একটা ই আমি ঘুরতে যেতে পারি না....
১০ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চেষ্টা করলে মাঝে মাঝে যাওয়া যায়, তখন দুঃখটা কমে যাবে।
১১| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০
হাসান রাজু বলেছেন: অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ ।
১০ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন রাজু ভাই
১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:২৫
পুলহ বলেছেন: ঐটা আসলে কি ফল??
ঈদের শুভেচ্ছা ভাই!
১১ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৪১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অবশ্যই বেতফল, স্থানীয় ভাষায় আমরা বলে থাকি বেতুন
১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০৭
আবুল হায়াত রকি বলেছেন: আবুহেনা ভাইর মন্তব্য অনুসারে ১৫ নং মনে হচ্ছে বেতফল।
সুন্দর+
১১ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৪৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হ্যাঁ অবশ্যই ইহা বেতফল, অনেকেই বেতের বাড়ি খাইছে, কিন্তু বেতের ফল খাওয়া হয়নি
১৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৫৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মাশা আল্লাহ! কতো সুন্দর আমার প্রিয় মাতৃভূমি
১১ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৪৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সত্যিই এর সৌন্দর্য্য অফুরান, ধন্যবাদ গোফরান ভাই
১৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,
মনে হয় হাযার বছর পরে বেত ফলের ছবি দেখলুম ।
প্রতিবারের মতোই ভালো লাগলো স্মৃতির ক্যামেরা থেকে তুলে আনা যতো ছবি ।
১১ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৪৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, আমিও অনেক দিন হল বেতফল দেখছি না, তবে আমি জায়গা চিনি কোথায় গেলে পাবো ওদের, শুভেচ্ছা জানবেন ভাই
১৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:২৯
জুন বলেছেন: প্রতিটি ছবি অসাধারন সাদা মনের মানুষ। গ্রামীন ছবিতে মিশে আছে আমার মায়ের গায়ের সোঁদা গন্ধ। বেতফল, বৈচি মনে হয় আজকাল কার ছেলেপুলেরা চিনেই না। শেষের ফুলটা গ্রামের মেঠো পথের পাশে ছাড়াও ঢাকাতেও আমি দেখেছি যখন আমাদের দেশ এত উন্নত হয়নি। তবে এই ফুলকে ভাটফুল নামেই চিনি এবং এই নামেই পরিচিত জানতাম।
+
১১ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, ভাটফুল খুবই সুলভ ফুল, কিন্তু সুরভি রঙ্গনটা ইদানিং দেখাই যায়না প্রায়। নিচে আমার তোলা ভাটফুলের একটা ছবি দিলাম
১৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ
১২ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার এই চমৎকার ছবিটা কে তুলেছে আপু?
১৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১৫ নং জানতাম না। বেতফল জেনে ভাল লাগলো। এটা কি খেয়ে দেখেছেন? কেমন লেগেছে??
আপনার ছবিব্লগের যে স্বাতন্ত্র আছে সেটা স্বীকার করতেই হয়!! ছবির স্টাইলের পাশাপাশি এই বনে বাঁদাড়ে সিরিজের একটা বিশেষত্ব আছে। দেশের হাওড় বাওড় পাহাড় পর্বত নদ নদী থেকে শুরু করে বিদেশেরও নান্দনিক ছবি দিয়ে সাজান এই ছবি-ব্লগ সিরিজ!
কুনু কথা হপে না প্লাস হপে...... (+)
১২ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:২৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কুনু কথা না বইলা শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম
১৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: আপনার হাতের তোলা ছবি অসাধারণ।
১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হ, হাছা কতা
২০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: তিন নং ছবির যন্ত্রটার নাম কি?
১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমরা বলি আঁচরা
২১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ। বেতফলের ছবিটার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ।
৪, ৮, ১১, ১৫, ১৮ নম্বরের ছবিগুলো বেশী ভাল লেগেছে। পোস্টে 'লাইক'।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছদা জানবেন খায়রুল ভাই
২২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১২
নায়না নাসরিন বলেছেন: আমাদের ঘরের পাশে আছে শেশের ওই সাদা ফুলগুলি। জংলী ফুল হিসাবেই চিনি একে। ছবিগুলা খুব পছন্দ হয়েছে ভাইয়া।
++++++++
০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিক বলেছেন আপু, এইগুলি জংলী ফুলই, তবে যথেষ্ট সুবাসিত। এর নামই সুরভি রঙ্গন........ধন্যবাদ আপু
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বরাবরের মতোই অসাধারন!
মুগ্ধতা একরাশ
+++++++++++++++