নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
নামটা শুনে অনেকেরই খটকা লাগতে পারে। বান্দরবানের থানচি গেলে ওখান থেকে সাধারণত আমরা সাঙ্গু নদী ধরে চলে যাই রেমাক্রির দিকে। কিন্তু থানচির নৌকা ঘাটা থেকে বাম পাশের বিজিবি ক্যাম্প পার হলেই ছোট্ট একটা ঝিরি পথ, উল্টো দিক থেকে স্রোতের বেগে পানি এসে মিশছে সাঙ্গু নদীতে। এই ঝিরি পথ ধরে কিছুদূর ট্রলারে যাওয়া যায়, পরে আরো কিছুটা পথ পায়ে হাটতে হবে তবে পৌছানো যায় এই ডিম পাথর এলাকায়।
ওখানে পৌছলে দেখা যাবে পাথরের ফাঁকে ফাঁকে প্রবাহিত পানির স্রেতধারা সাঙ্গু অভিমুখে প্রবাহিত হচ্ছে। আর ছোট বড় প্রায় সবগুলো পাথরের আকৃতি অনেকটা ডিমের মতো। যতোই এগিয়ে যাবেন পাথরের সংখ্যাটা বেড়েই চলছে। এই ডিম্বাকৃতির পাথরগুলো ওখানে রয়েছে বলেই এই এলাকাটার হয়েছে নাম ডিম পাথর।
(২) চান্দের গাড়ি থেকে থানচি নেমেই পেলাম দুঃসংবাদটা। গত রাতে প্রবল বৃষ্টিপাত হওয়ায় সাঙ্গু নদীতে পানির উচ্চতা ও স্রোত অনেক বেড়ে গেছে, তাই পরবর্তি ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত ট্রলার চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বিজিবি। সুতরাং আমাদের কোন ভাবেই এই দিন আর রেমাক্রি যাওয়া হবেনা।
(৩/৪) সাঙ্গুর দিকে তাকিয়ে আমার কাছেও যেন সাঙ্গুকে কেমন অচেনা লাগলো। চিরচেনা সাঙ্গুর স্ফটিক স্বচ্ছ জল একেবারে ঘোলাটে আকার ধারণ করেছে, সেই সাথে সব সময় খড়স্রোতা সাঙ্গু আজ যেন রূদ্র রূপ ধারণ করেছে।
(৫) সিদ্ধান্ত বদল করে থানচি ট্রলার ঘাটে চললাম ডিম পাথর আর সেগুন ঝিরি দেখতে।
(৬) থানচি বাজার এবং বিজিবি ক্যাম্পকে বাঁয়ে রেখে ঝুলন্ত সেতুর নিচ দিয়া ট্রলার এবং গাইড নিয়ে ছুটে চললাম ডিম পাথর এলাকার দিকে।
(৭) দুই পাশে পাহাড়, মাঝ খানের ঝিরি পথটা ক্রমেই সরু হয়ে আসছে।
(৮) এক সময় ট্রলারের তলা পাথরে ঠেকে ঠেকে যচ্ছিল, সুতরাং হাটা ছাড়া আর কোন উপায় নাই।
(৯) শুকনো দিয়ে হাটার কোন উপায় ছিল না, আর পানি দিয়ে হাটাটাও বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ছিল, কখন পাথরে কখন স্রোতে ভেসে আসা বাঁশ কিংবা অন্য কোন বস্তুর উপর পা পড়ছিলো তা বুঝা যাচ্ছিল না।
(১০) এক সময় পানি কমে আসছিল আর পাথরেরা মাথা বের করে তাদের উপস্থিতি জানান দিচ্ছিল।
(১১) এই পাতাটাকে ভুলেই গিয়েছিলাম, ডিম পাথর ঝিরিতে প্রথম যখন দূর্গন্ধ পাচ্ছিলাম ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না ব্যপারটা কি? এক সময় বুঝলাম এই পাতাদের সাথে অনেক দিন পর সাক্ষাৎ হওয়ায় তাদেরকে আমি ভুলতেই বসেছি।
(১২/১৩) যতই সামনের দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি ততই ডিমের সংখ্যা, আরে না পাথরের সাখ্যা বাড়ছে। সব পাথরই যে গোল তেমন না, তবে ডিমও তো সব গোল হয়না, তাইনা?
(১৪) পিচ্ছিল পাথর দিয়ে হেটে যাওয়াটা বেশ ঝুকিপুর্ণ ছিল, বিশেষ করে আমার কাতে ক্যামেরা থাকায় ঝুকিটা ছিলো আরো বেশী। ক্যামেরার পিছনে থেকে যখন টায়ার্ড লাগছিল তখন দুটো বড় ডিম পেছনে নিয়ে ক্যামেরার সামনে এসে দাঁড়াইলাম
(১৫/১৬) ক্রমান্বয়ে পাথরের সংখ্যা বাড়ছে এবং বড় হচ্ছে।
(১৭/১৮) পাথরের সংখ্যাধিক্য এবং বড় হওয়ার কারণে এক সময় ঘোলা পানিগুলো পাথরের নিচ দিয়াই চলে যেতে দেখা গেল।
(১৯/২০) অবশেষে পথের পাথর শেষ হলো, সামনে দেখা গেল সেগুন ঝিরি থেকে আসা ঘোলা পানির স্রোত। সেগুন ঝিরি নিয়ে পরবর্তিতে কোন সময় আবার পোষ্ট দিবো।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি প্রথম হইছেন চা খান
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: দুর্গম এলাকা। ডিম পাথর ঝিরি দেখেই ভয় লাগছে। সেগুন ঝিরি দেখলে হার্ট এ্যাটাক করবে না তো?
বেড়ানোর জন্য এত ঝুঁকি নিয়া বউরে বিধবা করতে চাই না।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
সেগুন ঝিরি দুর্গম এলাকায় ঠিক আছে, তবে ততো আহামরি কিছু না.........
বেড়ানোর জন্য এত ঝুঁকি নিয়া বউরে বিধবা করতে চাই না..........এ্যডভেঞ্চার চাইলে কিছুটা ঝুঁকি তো নিতেই হয় আশরাফুল ভাই।
৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আর একটা কথা। আলী সাহেবরে তো ভালোই চা বিস্কুট দিলেন। আমার কেক কফি কই?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এতো সব খাইয়া হার্ট এ্যটাক কইরা ভাবীরে বিধবা করেন এটা আমি চাইনা
৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হে হে হে। ফাঁকি দেওয়ার বুদ্ধিটা কী ট্রাম্পের কাছে শিখেছেন?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কি ফাঁকি দিলাম ভাই? আপনার বাড়িতে চা দেওয়াটা নাকি?
৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ট্রাম্প যে ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার ওস্তাদ, সেটা জানেন তো?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এবার আর কর ফাঁকি দিবেনা, অন্যের কর নিবে
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ট্রাম্প কি আপনার মাথায় স্থায়ী আসন ঘেরে বসেছে নাকি আশরাফুল ভাই?
৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
পুলহ বলেছেন: "ক্যামেরার পিছনে থেকে যখন টায়ার্ড লাগছিল তখন দুটো বড় ডিম পেছনে নিয়ে ক্যামেরার সামনে এসে দাঁড়াইলাম " হা হা হা মজা পাইলাম।
এইদিকে যাওয়া হয় নাই, পার হয়া রেমাক্রির দিকে চইলা গেছিলাম। আচ্ছা ভাই, ঐ পাতার ব্যাপারটা কি?
শুভকামনা জানবেন!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওটা খুবই দুর্গন্ধ যুক্ত একটা পাতা, অনেকটা মানুষ নির্গত বায়ুর মতো
৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১২
সুমন কর বলেছেন: দুর্গম পথ আর ছবি দেখে ভালো লাগল। পাথর কি আর বড় হয়?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তিন্দুর রাজা পাথর এর থেকে কমপক্ষে ২০গুণ বড়, ধন্যবাদ।
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বাহ! দারুন ছবি ব্লগ ।
+++++
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চা পরিবেশনের অনেক ধন্যবাদ । জার্নাল অব দ্য আমেরিকান কলেজ অব নিউট্রিশনে দেখলাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের এপিডস্টাট ইনস্টিটিউটের গবেষক ডমিনিক আলেকজান্ডার জানাচ্ছেন, রোজ ব্রেকফাস্টে একটা ডিম সুস্থ রাখবে হার্ট । আপনার সাথে আশরাফুল ভাইএর জন্য দেয়া হল তাই । ব্রেকফাস্টে ডিম খেয়ে দুজনে ঘুরে আসতে পারেন সেগুন ঝিড়ি হতে । হার্ট এটাকের সম্ভাবনা অনেক কম থাকবে বলে আশা করি ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাই নাকি? তাহলে তো রোজ একটা করে ডিম খেতে হয়......তবে ভয়ের ব্যাপার হল এখন নাকি কৃত্রিম ডিমও তৈরী হচ্ছে, আচ্ছা আলী ভাই কৃত্রিম ডিম খেলেও কি হার্ট সুস্থ থাকবে? ডমিনিকরে একটু জিগায়েন তো
১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: হেনা ভাই যা কইছে হেই কথার বাইরে যাওয়া আমার ঠিক হইবো না। তবে আপনার কল্যানে দুর্গম এলাকা দেখা হলো।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হেনা ভাইয়ের সাথে আপনার আবার কোথায় দেকা হলো, কি বললো? বুঝলাম না কিছুই
১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩০
আলী আজম গওহর বলেছেন: ভার্চুয়াল ডিম পাথর ঝিরি ভ্রমন হয়ে গেলো।বেশ উপভোগ করলাম।অনেক ধন্যবাদ সাদা মনের মানুষ ভাই।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আশা করছি সাথেই থাকবেন।
১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , ডমিনিকের সাথে কনসাল্ট করে জানা গেল কৃত্রিম ডিম খেলে মেটাবলিক ডিজ অর্ডার , ব্রেন ডেমেজ , লিভার ডিজিস , কেনসার প্রভৃতি দেখা দিবে কারণ কৃত্রিম ডিমে এডিটিভস ও এমন সব কেমিকেলস রয়েছে যা মানব দেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর । নীচের ছবিতে দেখতে পারেন কি জটিল প্রক্রিয়ার কৃত্রিম ডিম পয়দা হচ্ছে ।
হাস মুরগীর আসল ডিম সম্পর্কে তিনি আরো কিছু তথ্য দিয় বলেছেন যে আধুনিক জীবনযাপন, কাজের চাপ, স্ট্রেস, প্রযুক্তির ব্যবহার, অস্বাস্থ্যকর খাওয়া দাওয়া, ধূমপান, দূষণ, শরীরচর্চার অভাবের কারণে হার্টের সমস্যা ও স্ট্রোকের ঝুঁকি ক্রমশই বাড়ছে। গবেষণা টিমের সাথে সংযুক্ত চিকিত্সকরা জানাচ্ছেন, এই ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যায় ডায়েটের দিকে খেয়াল রাখলে। যার প্রথম ধাপ হিসেবে তারা ব্রেকফাস্টে রোজ ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। তারা জানাচ্ছেন, ডিমের মধ্যে থাকা উচ্চমানের প্রোটিন স্ট্রোকের ঝুঁকি ১২ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে।
ডমিনিক আলেকজান্ডার আরো জানালেন যে , একটা ডিমের মধ্যে থাকে ছয় গ্রাম উচ্চমানের প্রোটিন, লুটেন ও জেক্সানথিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এ ছাড়াও ডিমের কুসুমে থাকে ভিটামিন এ, ই ও ডি। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
১৯৮২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত সিস্টেমেটিক রিভিউ ও মেটা-অ্যানালিসিসের ওপর ভিত্তি করে তারা এই গবেষণার রিপোর্ট করেছেন। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় বলে অনেক চিকিত্সকই মনে করতেন ডিম হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়। নতুন এই গবেষণা প্রমাণ করেছে ডিম খাওয়ার সঙ্গে হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার কোনও সরাসরি সম্পর্ক নেই। আমেরিকান এগ বোর্ডের বৈজ্ঞানিক গবেষণার শাখা এগ নিউট্রিশন সেন্টারের ইন্টারিম একজিকিউটিভ টিয়া এম রেইনস জানান, আগের সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ২,৭৬,০০০ জনের রিপোর্ট দেখে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন গবেষকরা। কিন্তু নতুন সমীক্ষায় ৩,০৮,০০০ জনের রিপোর্ট থেকে এই নতুন সিদ্ধান্তে এসেছেন গবেষকরা। ডিম বিশ্বের অন্যতম স্বাস্থ্যকর খাবার। যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলার পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তিও বাড়ায়। আশা করি অনেক প্রশ্নের উত্তর এতে পাবেন ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আলী ভাই, আপনাদের সাথে থাকলে আরো অনেক কিছুই জানতে পারবো।
১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ট্রাম্প কি আপনার মাথায় স্থায়ী আসন ঘেরে বসেছে নাকি আশরাফুল ভাই?
হে হে হে। কথা সত্য। লুকটারে আমার খুব পসন্দ হইছে। অরে নিয়া ঝিরি দেখতে যামু। আপনি আমাগো এক বস্তা ছবি তুইলা দিবেন। ক্যাপশন দিবেন, 'দুই ফাগলের ঝিরি দর্শন'।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: 'দুই ফাগলের ঝিরি দর্শন'।.......ফুটু গ্রাফার নিয়া মনে লয় তিনজন হল
১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩১
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভাই একটা কথা বলি(ছোট ভাই হিসাবে)।ভাবি কিন্তু অনেক ভালো মানুষ। নয়লে অাপনার সাথে ঝগড়া বাঁধায়ে দিতেন। শুধু নিজে ঘোরেন, ভাবিকে নেননা...
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভাবীকে সহজ অনেক যায়গায় নিয়ে ঘুরি, মোটামুটি গাড়ি দিয়ে ঘুরার মতো বাংলাদেশের ৬০ ভাগ ওনি দেখে ফেলেছে বলে আমার বিশ্বাস। এমন পাথুরে ঝিরিতে ওনার যাওয়ার কথা চিন্তাও করা যায় না....ধন্যবাদ বাবু ভাই।
১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৬
প্রামানিক বলেছেন: আপনারা তিনজন তাইলে ঝিরি ফাগল?
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপ্নাকে নিয়া চাইর জোন
১৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সকালে ২য় লাইক টিপে কমেন্ট পোষ্ট করতে গেছি- কারেন্ট ফুস!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
বাড়ী ওয়ালা কি কাজ করতেছে!! মেজাজাটা তিরিক্ষি হয়ে গেসিল!!!
দারুন পোষ্টে এসে আবার মনটা ভাল হয়ে গেল!
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যাক সকালেরটা বিকালে পাইলাম, খারাপ না
১৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
জীবন এত ছোট যে, নিজের দেশটাকে পুরো দেখা হলো না।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমিও তাই বলি
১৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আহা!!! যদি কখনো পাহাড়ে ট্রেকিং করার সুযোগ হত... আসলে সবার ভাগ্যে সব হয় না।
ধন্যবাদ কামাল ভাই, ডিমের রাজ্যে ভার্চুয়াল ট্যুর করানোর জন্য। ভাল থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা রইবে।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সামনে আপনার সাথেই যাবো এমন ট্যুরে, রেডি থাইকেন ভাই।
১৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার যে ফিটনেস!!! চ্যাংদোলা অথবা কান্ধে কইরা নিয়া যাইতে হপে.... বুঝলেন মশাই?
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কোমর ভাঙ্গার রেসিপি তো ভালই দিলেন, আমি পালাই
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ডিম পাথরের ছবি দেখে ও কাহিনী শুনে খুবই ভাল লাগল ।
ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।