নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বনে বাঁদাড়ে.....৫৪

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১২


প্রকৃতির সৌন্দর্যের সাথে আমার প্রেম । বনে বাঁদাড়ে ঘুরে বেড়াই, পাখি দেখি, ফুল দেখি, আর মাঝে মাঝে ছবি তোলার চেষ্টা করি। ইচ্ছে করে পাহাড়ে হেলান দিয়ে নীল আকাশ দেখি, ইচ্ছে করে ঘাস ফুলদের সাথে চুপি চুপি কথা বলি, ইচ্ছে করে সাগর, নদী খাল-বিলে সাতার কাটি রাজহংসের মতো। ইচ্ছে করে বাংলার প্রতিটি ইঞ্চি মাটির সুবাস নেই।

ইচ্ছে গুলো কতটা সফল হবে জানিনা, তবে সংসারের যাতাকল থেকে সুযোগ পেলেই আমি হারিয়ে যাই আমার ইচ্ছে ভুবনে । সেই সাথে আমার দেখা সৌন্দর্যকে ধরে রাখার জন্য তুলে রাখি অঢেল ছবি, আর সেই ছবিগুলো নিয়েই আমার বনে বাঁদাড়ে সিরিজটা শুরু করলাম, আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।


(২) বেহুলা লক্ষিন্দরের বাসর ঘর। বগুড়া শহর থেকে ১০কিঃমিঃ উত্তরে এবং মহাস্থান গড় থেকে ২কিঃ মিঃ দক্ষিণে গোকুল গ্রামের দক্ষিন পশ্চিম প্রান্তে যে স্মৃতি স্তপটি যুগযুগ ধরে অতীতের অসংখ্য ঘটনাবলীর নিদর্শন বুকে জড়িয়ে শির উঁচু করে দাড়িয়ে আছে ইহাই বেহুলার বাসর ঘর নামে পরিচিত। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের মতে আনুমানিক খৃস্টাব্দ সপ্তম শতাব্দি থেকে ১২০০ শতাব্দির মধ্যে এটা নির্মিত। ইস্টক নির্মিত এ স্ত্তপটি পূর্ব পশ্চিমে অপেক্ষাকৃত দীর্ঘ এবং ত্রিকোনবিশিষ্ট ১৭২টি কক্ষ, অকল্পনীয় এ কক্ষগুলোর অসমতা এবং এলোমেলো বুনিয়াদ এর বোধগম্যতাকে আরো দুর্বোধ করে তুলেছে। বেহুলার কাহিনী সেনযুগের অনেকপূর্বেকার ঘটনা। বেহুলার বাসরঘর একটি অকল্পনীয় মনুমেন্ট। বর্তমান গবেষকদের মতে এ মনুমেন্ট ৮০৯ থেকে ৮৪৭ খৃস্টাব্দে দেবপাল নির্মিত একটি বৈদ্যমঠ। এই স্ত্তপটিই বাসর ঘর নয়। এই স্ত্তপটির পশ্চিমার্ধে আছে বাসর ঘরের প্রবাদ স্মৃতিচিহ্ন। পূর্বার্ধে রয়েছে ২৪ কোন বিশিষ্ট চৌবাচ্চা সদৃশ একটি বাথরুম।উক্ত বাথরুমের মধ্যে ছিল ৮ফুট গভীর একটি কুপ। কুপটিতে বেহুলা লক্ষিন্দর মধুনিশি যাপনের পর কুপে রক্ষিত জলে স্নান করে তাতে শুদ্ধতা লাভকরতে সক্ষম হতেন বলে শোনা যায়।


(৩) দুবলার চরের শুটকি পল্লী, সুন্দর বন থেকে তোলা ছবি।


(৪) পিঠাওয়ালী, টঙ্গী স্টেশন থেকে তোলা ছবি।


(৫) মাছ, শহরে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে টেকনাফ সৈকতের মাছগুলোকে।


(৬) সজনে ফুল, আমার বাড়ি থেকে তোলা ছবি।


(৭) বেতাব ভ্যালী, কাশ্মীর থেকে তোলা ছবি।


(৮) সেন্টমার্টিন থেকে তোলা ছবি এটা।


(৯) এই ছবিটা তুলেছি বগুড়ার মাহাস্থান জাদুঘর থেকে।


(১০) সাজেক ভ্যালী, রাঙামাটি থেকে তোলা ছবি।


(১১) সামনে পাহাড়, আবার দেখা যাচ্ছে দুটি নাও, ভাবছেন গাজার নাও! ;) না ভাই, পেছনেই বঙ্গোপসাগর।


(১২) আদিবাসি দোকানী, রাঙামাটি থেকে তোলা ছবি।


(১৩) নাম না জানা পাহাড়ি ফুল, ভাটিয়ারি লেকের পাড় থেকে তোলা ছবি। তবে কেউ একজন এই ফুলের নাম দিয়েছে "সিদুরে কলমী" নামটা আমার পছন্দ হয়েছে।


(১৪)পশুর নদী, সুন্দর বনের হাড়বাড়িয়া থেকে তোলা ছবি।


(১৫) শীতে জমে থাকা বুলবুলির ছবিটা তুলেছি আমার নিজ বাড়ি থেকে।


(১৬) মুলা ফুল, মাধবদী থানার নুরালাপুর গ্রাম থেকে তোলা ছবি।


(১৭) নাম না জানা এই পাখির ছবিটি তুলেছে চট্টগ্রামের কাট্টলী বীচ থেকে।


(১৮) ঈসাখার রাজধানী সোনারগাঁ।


(১৯) সোনারগাঁ লোকশিল্প মেলার একটা ষ্টল।


(২০) মারমা তরুণীদের এই চমৎকার সাজ সাংগ্রাই উৎসবের জন্য, খাগড়াছড়ি থেকে তোলা ছবি।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

সাজেক ভ্যালি এত্ত সুন্দর!

সামনে পাহাড় পেছনে নৌকা... এগারো নম্বর ফটোতে সতর্ক না করলে যা আশঙ্কা করেছিলেন তা-ই হতো। অভিজ্ঞ মানুষ হিসেবে এজন্য আপনাকে সবসময় মান্য করি ;)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মইনুল ভাই আপনি আজকে প্রথম হইছে, যাইয়েন্না কোথাও প্রামানিক ভাই আপনাকে চা খাওয়াবে :D

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

খোলা মনের কথা বলেছেন: বুলবুলির ছবি দেখে বুঝতে পারলাম আপনার বাড়ির আশেপাশে পশুপাখিরা খুব একটা সুখে নেই। :( :( পেটেঁ দেওয়ার মত খাবার নেই, শীতে পরার মত কাপড়ও নেই। B-) B-)

ছবির সাথে বর্ননাগুলো চমৎকার হয়েছে। এক পোষ্টে দেশ-বিদেশ দেখিয়ে দিলেন মশাঁয় অনেকটা এক সাবানে কাপড় কাচাঁ এক সাবানে গোসল.... সাবানের নামটা ভুলে গেছি :P :P :P শেষের ছবিটা খুব জোঁশের সাথে তোলা হয়েছে বুঝতে বাকি নেই :P :P :P

বগুড়ার মহাস্থানগড়ে একবার গিয়েছিলাম। লক্ষীন্দারের বাসর ঘরও দেখা হয়নি, যাদুঘরও ঐদিন বন্ধ ছিল। পোড়াকপালে হলে যেটা হয় আর কি হাহাহা......

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পাখিদের শীতের কাপড় নেই এটা সত্য, কিন্তু আমি পাখিদের নিয়মিত খাবার পানি দেই। শুভেচ্ছা জানবেন ভাইজান।

৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: উপস্থিত ভাই!!!:);)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাদের উপস্থিতিতে আমি অনুপ্রাণিত হই বরাবরই, শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।

৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



পিঠাওয়ালীর সাথে কথা হয়েছিল আপনার, সে চলতে পারছে?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: না ভাইজান কথা হয়নি, পিঠা বেচায় তুলনা মূলক ভাবে লাভ ভালো।

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯

সারাফাত রাজ বলেছেন: ভাই, সজনে ফুল যে এতো সুন্দর তা কখনো খেয়াল করে দেখিনি। এই ছবিটার জন্য আপনাকে স্পেশাল থ্যাংকস। :)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ঐ যে কবি বলেছেন, দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া :D

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিবরণ ও ছবি ভাল হয়েছে ।
শুভেচ্ছা রইল

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল অনেক অনেক শ্রদ্ধা আলী ভাই

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর সব ছবি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন দাদা

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (২) বেহুলা লক্ষিন্দরের বাসর ঘর।


এটা নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতভেদ আছে। আমি এ বিষয়ে যতগুলো লেখা পড়েছি, তার কোনটিতেই ১০০% কনফার্মেশন পাইনি। তবু জনশ্রুতির উপর ভিত্তি করে এটি বেহুলা লখিন্দরের বাসর ঘর নামে অভিহিত। আমি নিজে এখানে কয়েকবার গেছি। ভালো লেগেছে প্রাচীন এই স্থাপনা।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অন্যের বাসর নিয়া আপনি এতো মাতামাতি করছেন ক্যান, আপনার স্বপ্ন বাসর নিয়া কি আমরা টু শব্দটি করছি? B-)

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১০) সাজেক ভ্যালী, রাঙামাটি থেকে তোলা ছবি।


অসাধারণ বললে কম বলা হয়। প্রিয় মাতৃভূমি আমার কত অপরূপা।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চলেন একবার সাজেক থেকে ঘুরে আসি, ওখানটায় যাওয়ার জন্য আপনার মতো বুড়োরা পারফেক্ট, এক কদমও হাটতে হয়না :D

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (২০) মারমা তরুণীদের এই চমৎকার সাজ সাংগ্রাই উৎসবের জন্য, খাগড়াছড়ি থেকে তোলা ছবি।


সুন্দর মেয়েগুলোর সাজ গোজ আরও সুন্দর।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বুড়ো মানুষ, আপনি এতো দিকে নজর দেন ক্যান :-B

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অন্যের বাসর নিয়া আপনি এতো মাতামাতি করছেন ক্যান, আপনার স্বপ্ন বাসর নিয়া কি আমরা টু শব্দটি করছি? B-)


'আহা' 'উহু' তো করছেন। একজনে তো কাইন্দা ফালায়া কইছে, আন্নে বাঁইচা আছেন ক্যামনে? আমি উত্তর দিছি, আর ক্যামনে? বাঁইচা আছি ভাত তরকারি খাইয়া।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভাত তরকারির সাথে রুটি খাইলে বাঁচাটা আরো মজা হয় =p~

১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বুড়ো মানুষ, আপনি এতো দিকে নজর দেন ক্যান

আমার নজর খারাপ। আই স্পেশালিষ্ট কইছে, আপনার চোখের পাওয়ার বাড়াইতে হইব। কম্পু, টিভি এইসব কম দেখবেন। ডাক্তার ব্যাটা বুদাই। কম্পু, টিভি না দেখলে কী দেখুম কন? এই বাক্সগুলার মধ্যেই তো সুন্দর সুন্দর মাইয়া দেখা যায়। যেমন এখানে ২০ নং ছবিটা।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কম্পু টিভি দেইখা আমিও চোখের বারটা বাজাইছি, দুইটা চশমা কিনে আমাকে একটা দিয়েন :)

১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সামিয়া বলেছেন: অসাধারন

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন সামিয়া আপু।

১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১৯) সোনারগাঁ লোকশিল্প মেলার একটা ষ্টল।


আচ্ছা ভাই, এসব মেলায় গুড়ের জিলাপী পাওয়া যায় না? আমার খাইতে খুব মুঞ্চায়। :-P

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রামানিক ভাই নিচে আপনার জন্য গুরের জিলাপী নিয়া বইসা রইছে। আর এসব গ্রামীন মেলার অন্যতম অনুসঙ্গ হলো জিলাপী, এটা না থাকার কোন কারণই নাই।

১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বরাবরের মতোই অনন্য অসাধারন ছবি ও বিবরন!
মুগ্ধ হলাম।
শুভকামনা রইল!

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার জন্যও রইল আন্তরিক শুভ কামনা আপু।

১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫২

পবন সরকার বলেছেন: ইশরে! কত কি যে দেখাইলেন আপনার চোখ দিয়া। মুগ্ধ হয়ে দেখলাম। ধন্যবাদ রইল সাথে চা।ইশরে! কত কি যে দেখাইলেন আপনার চোখ দিয়া। মুগ্ধ হয়ে দেখলাম। ধন্যবাদ রইল সাথে চা।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চায়ের সাথে তো বিস্কুট ও দিলেন দেখছি :-B

১৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৮

প্রামানিক বলেছেন: কত কি যে দেখাইলেন। এসব দেখার পরে খালি ধন্যবাদ দেয়া ঠিক না, সাথে খাওনের কিছু দেয়া দরকার। নেন জিলাপী খান।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার ব্যবসাটা ভালো, সবই খাইতে মজা লাগে

১৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫০

মনিরুল হাসান বলেছেন: এসব ছবি দেয়া ঠিক না। এসব ছবি দেখলে খালি এসব জায়গায় ঘুরতে যেতে ইচ্ছে করে। :)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমিও তাই বলি মনিরুল ভাই, আহেন আপনার সাথে আবার বেড়িয়ে পড়ি

১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য । উপরের ছবিটা বেশী বড় হয়ে গেছে মুছে দিলে খুশী হব ।
সকালে সময় অভাবে বেশী কিছু লিখার সময় পাই নাই , পরে আসার একটি ধারনা মনে ছিল । শুক্রবারে দ্বীনের কাজে কিছুটা সময় দিতে হল । যাহোক, সকল ছবি ও বিবরনই ভাল লেগেছে তবে সবচেয়ে ভাল লেগেছে সজনে ফুলের দৃশ্য । সজনে ডাঁটা, পাতা ও ফুল, তিনেরই উপকারিতা আছে একই অংগে এ রূপ , আয়ুর্বেদ মতে সজনে ক্ষুধা বাড়ায়, বলবীর্য বৃদ্ধি করে। এতে রয়েছে ক্ষার ও লবণ। সজনে পেটের অসুখে উপকারী এবং বাত ও শ্লেষ্মা সারে। গোদ ও গলগণ্ড হলে সজনে খেতে বলা হয়। সজনে চোখের জন্যও ভালো। পেটে গ্যাস উৎপন্নে বাধা দেয়। সজনে সব ধরনের ব্যথা, কাশি, নাক-মুখ থেকে রক্ত পড়া বা রক্তপিত্ত সারায় ও শরীরের অনাকাঙ্ক্ষিত দাগ দূর করে। শরীরের কোনও জায়গা ফুলে গেলে বা কারও বাত হলে সজনে বেসনের সাথে খড়খড়ে করে রান্না করে খেলে উপকার হবে। সজনে পাতা সামান্য জল দিয়ে বেঁটে রস বের করে সকাল-বিকেল দু’ চামচ করে খেলে উপকার হয় । উচ্চ রক্তচাপ কমবে। কুষ্ঠরোগের প্রাথমিক অবস্থায় সজনে বীজের তেল বেশ কিছু দিন লাগালে সেরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সজনের মূলের ছাল পিষে দাদ পরিষ্কার করে প্রলেপ দিলে দাদ ভালো হয়। সজনে পাতার ঝোল খেলে সর্দিজ্বর ভালো হয়। সজনে পাতা শাকের মতো রান্না করে বা ঝোল রান্না করে খেলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং মুখে রুচি আসে।
সজনে ফুল শাকের মতো রান্না করে খেলে জলবসন্ত হয় না। এ ছাড়া সজনেও বসন্ত প্রতিষেধক। চোখে যদি পিচুটি পড়ে, ব্যথা হয় বা চোখ দিয়ে জল পড়ে তা হলে সজনে পাতা সেদ্ধ জল দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেললে সমস্যা চলে যায়। এর বেশী আর কিছু জানতে পারেনি , আরো কিছু থাকলে জানালে খুশী হব ।
শুভেচ্ছা রইল।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সজনের ফুল খাওয়া যায়, আবার সেটা জল বসন্তের জন্যও উপকারী আগে জানা ছিল না। তবে আমি নিশ্চিৎ সজনে ফুল খেতে চাইলে মা আমায় বকবে। ফুল খেলে সজনে খাবো কোথ্থেকে?

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার প্রথম মন্তব্য পড়ে আমি প্রায় নিশ্চিৎ ছিলাম আপনি দ্বিতীয় বার আসবেন। কারণ আপনার কাছ থেকে আমরা বড় মন্তব্য পেয়ে অভ্যস্থ........আগের মন্তব্যটা মুছে দিয়েছি, ধন্যবাদ।

২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাগ্যমান মানুষ, মা আছেন , উনার প্রতি আমার শ্রদ্ধাপুর্ণ ছালাম রইল ।
ধন্যবাদ একটা মুছে দেয়ার জন্য ।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার এমন আন্তরিক মন্তব্যে সব সময় মনটা ভালো হয়ে যায়....শুভেচ্ছা অবিরত

২১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১১

মাদিহা মৌ বলেছেন: ব্লগে নিয়মিত আসি আর না আসি, আপনার পোস্টে ঢু দিয়ে না গেলে চলবে কী করে?

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি ভ্রমণ ও বই পাগল মানুষ হিসাবে আমার সাথে আপনার পছন্দের অনেক মিল, তাই আপনাকে মিস করি সব সময়।

২২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: @ প্রামানিক ভাই, এত বড় বড় জিলাপী একা খেতে পারবো না। কামাল ভাইরে নিয়া আপনিও আসেন। সম্ভব হলে জাহাঙ্গীর পাগলারেও নিয়া আসেন।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পাগলার নাম দমে দমে জপাছেন, বলি ব্যাপারটা কি আশরাফুল ভাই? :)

২৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

জুন বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর এক ছবির এলবাম বানাচ্ছেন কিন্ত সাদা মনের মানুষ #:-S
শীতার্ত বুলবুলিকে দেখে খুব মায়া লাগলো । আমাদের বুলবুলিগুলো সকালে পাকা পেপে খেয়ে গেলো ।
পাহাড়ী লাল ফুলটা আমি দেখেছি । তবে সেটা পাহাড়ী জানতাম না । আমারো অনেক ছবি জমেছে । এবার আমিও আসছি তাদের নিয়ে খুব শীঘ্রই B-)
+

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি এই ফুলগুলোকে শুধু পাহাড়ি অঞ্চলেই দেখেছি, কেউ একজন নামটা আমাকে বলেছিলো এখন আর মনে নাই। আপনার পোষ্টের অপেক্ষায় থাকলাম।

২৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বরাবরের মতোই অনন্য অসাধারন ছবি ও বিবরন!
মুগ্ধ হলাম।

পর্যটন দূত আমাদের সাদা মনের মানুষ ভাই!

+++++

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন বিদ্রোহী ভাই

২৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বরাবরের মতই ছবি গুলো খুবই সুন্দর

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ভাই

২৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

রানা আমান বলেছেন: কামালভাই , আপনার এই সিরিজটা আমার খুবই প্রিয় ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাদের এমন মন্তব্য উৎসাহিত হয়েই আমি এই সিরিজটা চালু রেখেছি, শুভেচ্ছা জানবেন রানা ভাই।

২৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

আমির হোসেন বলেছেন: সোনার গাঁয়ের একটি ছবি যোগ করলাম।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সোনারগায়ে বর্তমানে মেলা চলছে যাবেন নাকি?

২৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

আমির হোসেন বলেছেন: কতদিন চলবে মেলা? কবে যাবেন? ফোনে দিন তারিখ ঠিক করব।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ফেব্রুয়ারীর ১৫ পর্যন্ত মনে হয় চলবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.