নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাধীনতা কমপ্লেক্স বা মিনি বাংলাদেশে

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬


কখনো ঢাকার বুড়িগঙ্গার তীরে আহসান মঞ্জিল, কখনো শেরে বাংলা নগরের জাতীয় সংসদ ভবন বা শহীদ মিনার। আবার কখনো দেশের অন্য প্রান্তের দিনাজপুরের কাহারোলের কান্তজিউর মন্দির বা চাঁপাই-নবাবগঞ্জে বাংলাদেশের শেষ সিমান্তে ছোট সোনা মসজিদ। এমন সব ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো ঘুরে দেখতে বেশ সময় এবং অর্থের প্রয়োজন। আর এমন সব কিছুই যদি এক সাথে দেখে নেওয়া যায় তাহলে কেমন হয়? চট্টগ্রামের বহদ্দারহাটে প্রত্নতাত্ত্বিক রেপ্লিকানির্ভর স্বাধীনতা কমপ্লেক্স বা মিনি বাংলাদেশে গেলে এমন সব কিছু একবারেই দেখে নিতে পারেন। চলুন ঘুরে আসি আমাদের স্বাধীনতা কমপ্লেক্স বা মিনি বাংলাদেশ থেকে।


(২) বহদ্দারহাট বাস টার্মিলানের সাথেই রয়েছে এই কমপেক্স।


(৩) ১০০ টাকার টিকেট কেটে ঢুকতে হবে এই স্বাধীনতা কমপ্লেক্স বা মিনি বাংলাদেশে।


(৪) ভেতরে ঢুকেই প্রথমে সামনে পড়বে লুই আই কানের স্থাপত্য আমাদের জাতীয় সংসদ ভবন।


(৫) সংসদের ভেতরে ঢুকে ডান পাশের জানালা দিয়ে তাকালে লেক, আর লেকের অপর পাড়ে দেখা যায় সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ।


(৬) সংসদের বাম পাশের কাঠ বাদামের গাছের ফাঁকে দিয়া উকি মারছে সুর্য্যি মামা।


(৭) গাছে ঝুলছে এমন থোকা থোকা কাঠ বাদাম।


(৮/৯) কার্জন হল।
ইতিহাসঃ ফেব্রুয়ারি ১৪, ১৯০৪ সালে ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় ও গভর্ণর জেনারেল - জর্জ কার্জন এর ভিত্তি-প্রস্তর স্থাপন করেন।বঙ্গভঙ্গ ঘোষিত হওয়ার পর প্রাদেশিক রাজধানী হিসেবে ঢাকাকে গড়ে তোলার জন্য রমনা এলাকার যেসব ইমারতের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় কার্জন হল তার মধ্যে অন্যতম। দানী লিখেছেন, 'কার্জন হল নির্মিত হয়েছিল টাউন হল হিসেবে'। কিন্তু শরীফউদ্দীন আহমদ এক প্রবন্ধে দেখিয়েছেন এ ধারণাটি ভুল। এটি নির্মিত হয় ঢাকা কলেজের পাঠাগার হিসেবে। এবং নির্মাণের জন্য অর্থ প্রদান করেন ভাওয়ালের রাজকুমার। ১৯০৪ সালের ঢাকা প্রকাশ লিখেছিল_ "ঢাকা কলেজ নিমতলীতে স্থানান্তরিত হইবে। এই কলেজের সংশ্রবে একটি পাঠাগার নির্মাণের জন্য সুযোগ্য প্রিন্সিপাল ডাক্তার রায় মহাশয় যত্নবান ছিলেন। বড়লাট বাহাদুরের আগমন উপলক্ষে ভাওয়ালের রাজকুমারগণ এ অঞ্চলে লর্ড কার্জন বাহাদুরের নাম চিরস্মরণীয় করিবার নিমিত্তে 'কার্জন হল' নামে একটি সাধারণ পাঠাগার নির্মাণের জন্য দেড় লক্ষ টাকা দান করিয়াছেন।" ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ হলে, ঢাকা কলেজের ক্লাস নেয়া হতে থাকে কার্জন হলে। পরবর্তী সময়ে ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলে কার্জন হল অন্তর্ভুক্ত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের জন্য, যা আজও ব্যবহৃত হচ্ছে। রেপ্লিকা হলেও কার্জন হলটা কিন্তু বেশ বড়।



(১০) বাংলাদেশের বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট।


(১১) পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার।
ইতিহাসঃ পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন।
পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা যেতে পারে। আয়তনে এর সাথে ভারতের নালন্দা মহাবিহারের তুলনা হতে পারে। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্ম শিক্ষাদান কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই শুধু নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান।
১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি প্রদান করে।


(১২) ওখানে রয়েছে বেশ কিছু সাজানো গোছানো বাগান, সেখানে ফুটে আছে এমন কিছু গোলাপ ফুল।


(১৩) আহসান মঞ্জিল।
ইতিহাসঃ আহসান মঞ্জিল পুরনো ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের প্রাসাদ। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গণি।তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়।আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি একটি জাদুঘর।


(১৪/১৫) লালবাগ কেল্লা।
ইতিহাসঃ লালবাগের কেল্লা (কেল্লা আওরঙ্গবাদ নামে পরিচিত ছিল ) ,বাংলাদেশের ঢাকার , দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত ১৭ শ শতকে নির্মিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ স্থাপনা। এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৬৭৮ সালে ,মুঘল সুবাদার মুহাম্মদ আজম শাহ কতৃক , যিনি ছিলেন সম্রাট আওরঙগজেবের পুত্র এবং পরবর্তীতে নিজেও সম্রাট পদপ্রাপ্ত হয়েছিলেন । তার উত্তরসুরী , মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন , কিন্তু শেষ করেননি ।


ইতিহাসঃ প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণ হয়েছিল অতিদ্রুত এবং নিতান্ত অপরিকল্পিতভাবে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেলে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে তা সম্পন্ন করে। শহীদ মিনারের খবর কাগজে পাঠানো হয় ঐ দিনই। শহীদ বীরের স্মৃতিতে - এই শিরোনামে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় ছাপা হয় শহীদ মিনারের খবর।
মিনারটি তৈরি হয় মেডিকেলের ছাত্র হোস্টেলের (ব্যারাক) বার নম্বর শেডের পূর্ব প্রান্তে। কোণাকুণিভাবে হোস্টেলের মধ্যবর্তী রাস্তার গা-ঘেঁষে। উদ্দেশ্য বাইরের রাস্তা থেকে যেন সহজেই চোখে পড়ে এবং যে কোনো শেড থেক বেরিয়ে এসে ভেতরের লম্বা টানা রাস্তাতে দাঁড়ালেই চোখে পড়ে। শহীদ মিনারটি ছিল ১০ ফুট উচ্চ ও ৬ ফুট চওড়া। মিনার তৈরির তদারকিতে ছিলেন জিএস শরফুদ্দিন (ইঞ্জিনিয়ার শরফুদ্দিন নামে পরিচিত), ডিজাইন করেছিলেন বদরুল আলম। সাথে ছিলেন সাঈদ হায়দার। তাদের সহযোগিতা করেন দুইজন রাজমিস্ত্রী। মেডিকেল কলেজের সম্প্রসারণের জন্য জমিয়ে রাখা ইট, বালি এবং পুরান ঢাকার পিয়ারু সর্দারের গুদাম থেকে সিমেন্ট আনা হয়। ভোর হবার পর একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয় মিনারটি। ঐ দিনই অর্থাৎ ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে, ২২ ফেব্রুয়ারির শহীদ শফিউরের পিতা অনানুষ্ঠানিকভাবে শহীদ মিনারের উদ্বোধন করেন। ২৬ ফেব্রুয়ারি সকালে দশটার দিকে শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন আজাদ সম্পাদক আবুল কালাম শামসুদ্দিন। উদ্বোধনের দিন অর্থাৎ ২৬ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ও সেনাবাহিনী মেডিকেলের ছাত্র হোস্টেল ঘিরে ফেলে এবং প্রথম শহীদ মিনার ভেঙ্গে ফেলে। এরপর ঢাকা কলেজেও একটি শহীদ মিনার তৈরি করা হয়, এটিও একসময় সরকারের নির্দেশে ভেঙ্গে ফেলা হয়।
অবশেষে, বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দেবার পরে ১৯৫৭ সালের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের কাজ শুরু হয়। এর নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৯৬৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত কমিটির তত্ত্বাবধানে।

ইতিহাসঃ ছোট সোনা মসজিদ বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ। প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড় নগরীর উপকণ্ঠে পিরোজপুর গ্রামে এ স্থাপনাটি নির্মিত হয়েছিল, যা বর্তমানে বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানার অধীনে পড়েছে। সুলতান আলা-উদ-দীন শাহ এর শাসনামলে (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিষ্টাব্দে) ওয়ালি মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তি এই মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। মসজিদের মাঝের দরজার উপর প্রাপ্ত এক শিলালিপি থেকে এ তথ্য জানা যায়। তবে লিপির তারিখের অংশটুকু ভেঙে যাওয়ায় নির্মাণকাল জানা যায় নি। এটি কোতোয়ালী দরজা থেকে মাত্র ৩ কি.মি. দক্ষিণে। মসজিদটি মুসলিম স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন। এটি হোসেন-শাহ স্থাপত্য রীতিতে তৈরি।

ইতিহাসঃ কান্তজীউ মন্দির বা কান্তজির মন্দির বা কান্তনগর মন্দির বাংলাদেশের দিনাজপুর শহর থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তরে এবং কাহারোল উপজেলা সদর থেকে সাত কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে সুন্দরপুর ইউনিয়নে, দিনাজপুর-তেঁতুলিয়া মহাসড়কের পশ্চিমে ঢেঁপা নদীর তীরে অবস্থিত একটি প্রাচীন মন্দির। এটি নবরত্ন মন্দির নামেও পরিচিত কারণ তিনতলাবিশিষ্ট এই মন্দিরের নয়টি চূড়া বা রত্ন ছিলো। কান্তজীউ মন্দির ১৮ শতকে নির্মিত একটি চমৎকার ধর্মীয় স্থাপনা। মন্দিরটি হিন্দু ধর্মের কান্ত বা কৃষ্ণের মন্দির হিসেবে পরিচিত যা লৌকিক রাধা-কৃষ্ণের ধর্মীয় প্রথা হিসেবে বাংলায় প্রচলিত। ধারণা করা হয়, মহারাজা সুমিত ধর শান্ত এখানেই জন্ম গ্রহণ করেছিলেন।
মন্দিরের উত্তর দিকের ভিত্তিবেদীর শিলালিপি থেকে জানা যায়, তৎকালীন দিনাজপুরের মহারাজা জমিদার প্রাণনাথ রায় তাঁর শেষ বয়সে মন্দিরের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। ১৭২২ খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যুর পরে তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী তাঁর পোষ্যপুত্র মহারাজা রামনাথ রায় ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দে মন্দিরটির নির্মাণ কাজ শেষ করেন। শুরুতে মন্দিরের চূড়ার উচ্চতা ছিলো ৭০ ফুট। ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দে মন্দিরটি ভূমিকম্পের কবলে পড়লে এর চূড়াগুলো ভেঙে যায়। মহারাজা গিরিজানাথ মন্দিরের ব্যাপক সংস্কার করলেও মন্দিরের চূড়াগুলো আর সংস্কার করা হয়নি।
মন্দিরের বাইরের দেয়াল জুড়ে পোড়ামাটির ফলকে লেখা রয়েছে রামায়ণ, মহাভারত এবং বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী। পুরো মন্দিরে প্রায় ১৫,০০০-এর মতো টেরাকোটা টালি রয়েছে। উপরের দিকে তিন ধাপে উঠে গেছে মন্দিরটি। মন্দিরের চারদিকের সবগুলো খিলান দিয়েই ভেতরের দেবমূর্তি দেখা যায়। মন্দির প্রাঙ্গণ আয়তাকার হলেও, পাথরের ভিত্তির উপরে দাঁড়ানো ৫০ফুট উচ্চতার মন্দিরটি বর্গাকার। নিচতলার সব প্রবেশপথে বহু খাঁজযুক্ত খিলান রয়েছে। দুটো ইটের স্তম্ভ দিয়ে খিলানগুলো আলাদা করা হয়েছে, স্তম্ভ দুটো খুবই সুন্দর এবং সমৃদ্ধ অলংকরণযুক্ত। মন্দিরের পশ্চিম দিকের দ্বিতীয় বারান্দা থেকে সিঁড়ি উপরের দিকে উঠে গেছে। মন্দিরের নিচতলায় ২১টি এবং দ্বিতীয় তলায় ২৭টি দরজা-খিলান রয়েছে, তবে তৃতীয় তলায় রয়েছে মাত্র ৩টি করে।


(১৯/২০) শিশুদের বিনোদনের জন্যও এখানে রয়েছে ট্রেন বা অন্যান্য রাইড।


ইতিহাসঃ রাজশাহী মহানগরীর সবচেয়ে প্রাচীন দালান পদ্মা পাড়ের বড় কুঠি। এই কুঠিকে কেন্দ্র করে ঐ এলাকার নামকরণ হয়েছে বড়কুঠি। ব্রিটিশ শাসনামলের পূর্ব থেকেই ব্যবসা বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ইউরোপীয়রা এ ধরনের কুঠি তৈরী করে ছিল। রাজশাহী মহানগরীর বড় কুঠি তৈরী করেছিল ওলন্দাজরা বা ডাচরা। কুঠিটি নিমার্ণের তারিখ জানা যায় না। তবে অষ্টাদশ শতকের প্রথমভাগে বড়কুঠি ওলন্দাজাদের এই অঞ্চলের বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহৃত হতো। ১৭৫৭ সালে ইংরেজরা বাংলার ক্ষমতা দখল করলে ওলন্দাজরা মিরজাফরের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে ইংরেজদের ক্ষমতা খর্ব করতে চাইলে ইংরেজদের হাতে তাদের পরাজয় ঘটে। এরপরও তারা রাজশাহী অঞ্চলে কিছু দিন রেশম ব্যবসা করে ছিল। রাজশাহীতে ওলন্দাজদের বড়কুঠি ক্রয় করে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী। কোম্পানীর একজন প্রতিনিধি বসবাস করতে আরম্ভ করেন বড় কুঠিতে। ১৮৩৩ সালে ওলন্দাজরা পরিত্যাগ করলে বড়কুঠি ইংরেজদের মালিকানায় চলে আসে।

ইতিহাসঃ রাজশাহী পুলিশ একাডেমীর অধ্যক্ষের বাংলোটি অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মোগল আমলে তৈরি করেছিল ডাচ-ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। এটি তখন ছোট কুঠি নামে পরিচিত ছিল।


(২৩) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা এটি।


(২৪) সত্তর টাকার টিকেট কেটে এই ওয়াচ টাওয়ারে উঠে পুরো কমপ্লেক্স সহ চট্টগ্রাম শহরের বিস্তর এলাকায় দৃষ্টিপাত করা যায়।


(২৫) ওয়াচ টাওয়ারে দাঁড়িয়ে তোলা চট্টগ্রামের সুর্যাস্ত।

মন্তব্য ১০০ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (১০০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ক্লাসের ফার্স্ট বয়।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এখন আর ফার্স্ট বয় হওয়ার সুযোগ নাই, বড় জোর ফার্স্ট বুড়া হতে পারেন =p~

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভালোলাগা+

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: স্বাধীনতা কমপ্লেক্স-এর ধারনাটা অসাধারণ। এটি কী সরকারি উদ্যোগে করা?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যতদুর জানি এটা সরকারী উদ্যোগেই নির্মিত হয়েছে......ফার্স্ট বুড়া হইছেন কিছু খাইলে কইয়েন :D

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০০

সুমন কর বলেছেন: রেপ্লিকানির্ভর স্বাধীনতা কমপ্লেক্স বা মিনি বাংলাদেশ দেখাবার জন্য, আপনাকে ধন্যবাদ। সুন্দর।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা।

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

প্রামানিক বলেছেন: হেনা ভাই কইল ফার্ষ্ট বয় আপনি কইলেন ফার্স্ট বুড়া আমি যে কি কই খুঁইজাই পাইতেছি না। তবে যা দেহাইলেন দেইহা অবাকই হইলাম। সামনে যে আরো কি দেহাইবেন সেই চিন্তায় আছি। ধন্যবাদ

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চিন্তা বেড়ে যাওয়ার আগে মারলিন কলপ কিন্না রাইখেন :D

৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বুড়াকে বুড়া বলিবেন না।

বগুড়ার দই হলে মন্দ হয় না।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বগুড়া যাওয়ার গাড়ি ভাড়া নাই, কিছু বিকাশ পাঠাইলে ভালো হয় :D

৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

পৌষ বলেছেন: অনেক সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট। অসাধারণ। ধন্যবাদ ভাই

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পৌষ, ভালো থাকুন, সব সময়।

৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জুম্মার নামাজে গেলাম। এসে দই খাবো।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মোবাইল রাইখা আমিও গেলাম, বিকাশ পেলেই পাঠিয়ে দেবো :-B

৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: জিয়া স্মৃতি যাদুঘর এটার পূর্বনাম,তবে টিকিটের দাম বেশি মনে হচ্ছে। ছবিগুলো দেখার মত, ধন্যবাদ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার দুটো কথাই ঠিক, ধন্যবাদ।

১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,




আগে মিনি বাংলাদেশের কথা জানা থাকলেও এমন সচিত্র কিছুর দেখা মেলেনি এ্যাদ্দিন ।
অভিনব উদ্যোগ সন্দেহ নেই । চমৎকার রেপ্লিকা ।

কিন্তু আপনি যদি এভাবেই দ্রুতলয়ে এতো এতো সুন্দর পোস্ট দিতে থাকেন তবে তা পড়তে যে শ্বাস ঘন হয়ে যায় , তা কি বোঝেন ? ভয়ে থাকি , ভালো একটা চিত্রময় লেখা বোধহয় চোখের আড়ালে চলে গেলো ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি আমাকে ভালবাসেন বলেই আমার পোষ্টগুলো আপনার কাছে সুন্দর মনে হয়, এবং এটা অবশ্যই আমার জন্য উৎসাহজনক, ধন্যবাদ জী এস ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।

১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২

পৌষ বলেছেন: ছোট সোনা মসজিদের

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওখানে তিন বার যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার, ধন্যবাদ ভাইজান।

১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০০

প্রামানিক বলেছেন: বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররামে যামু আমার জন্য দই একটু বেশি রাইখেন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জাতীয় মসজিদে গেলে আপনারই বরঞ্চ উচিৎ আমাদের জন্য বাড়িয়ে দোয়া করা :)

১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে, আমি তো ভুলেই গেছিলাম। নরসিংদীর দই বাংলাদেশ সেরা। বগুড়া বাদ। নরসিংদীর দই পাঠান। =p~

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সেক্ষেত্রে সমস্যা একটাই, বিকাশ

১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (৩) ১০০ টাকার টিকেট কেটে ঢুকতে হবে এই স্বাধীনতা কমপ্লেক্স বা মিনি বাংলাদেশে।


ছবিতে লেখা আছে বয়স্কদের জন্য ১০০/- টাকা। এইডা ঠিক করে নাই। বয়স্ক আর পোলাপানদের জন্য ফ্রি করা উচিৎ ছিল। তাইলে আমি একটা চান্স নিতাম।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি ফুন কইরা জিগাইলাম, বয়স্কদের জন্য ফিরি না থাকলেও মাগনা সিষ্টেম চালু আছে।

১৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (৭) গাছে ঝুলছে এমন থোকা থোকা কাঠ বাদাম।


কাঠ বাদাম কী কাঠবেড়ালিরা খায়?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যাদের দাঁত নাই, তারা এসব চিবাইয়া খায় B-)

১৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

প্রামানিক বলেছেন: বিনা পয়সায় দোয়া করতে অসুবিধা নাই যত চান ততই দোয়া করমু, তবে দই চাই।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হেনা ভাই বিকাশ করলেই পাডায়া দিমু, ওয়েটান :D

১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ভালো লাগা রইল ভাই।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার ভালোলাগা হৃদয়ে নিয়ে নিলাম ভাই।

১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি ফুন কইরা জিগাইলাম, বয়স্কদের জন্য ফিরি না থাকলেও মাগনা সিষ্টেম চালু আছে।


মাগনা সিস্টেম ভালো না। টাকা না নিয়া টিকিট দিলে ভালো হইত। আমি অনেকগুলা বুড়া সাথে নিয়া যাইতাম। হে হে হে। =p~

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুধু বুড়া নিলে হইবেনা, সাথে বুড়ি থাকলে মাগনা পাবেন। আর সেই বুড়িকে অবশ্যই যুবতী হইতে হইবে।

১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: যাদের দাঁত নাই, তারা এসব চিবাইয়া খায়


আমার তো দাঁত নাই। আমি খাইতে পারবো?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, আপনাদের মতো মাগনা লুকদের জন্যই এগুলো =p~

২০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: দারুণ ব্যাপার, চমৎকার লাগল মিনি বাংলাদেশ। খুবই সুন্দর। একসাথে কতকিছু দেখলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটির জন্য।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু।

২১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: প্রতিউত্তরের জন্য দিয়ে গেলাম । B-)


৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এক বস্তা লাইক তো প্রামানিক ভাই ই নিয়া গেলো, আমার ভাগে আর রইল কই :D

২২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

কালীদাস বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর। মুটামুটি সব কয়টা মেইন স্পটেই গেছি, একটাতে লম্বা সময় পার করতে হয়েছে....কাজেই এই রেপ্লিকা পার্কের ব্যাপারে তেমন আগ্রহ ছিল না। আর আজকে তো সবই দেখিয়ে দিয়েছেন :)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনি সৌভাগ্যবান ব্যক্তি, আমার অতোটা সৌভাগ্য এখনো হয়নি, তবে ভবিষ্যতে হবেনা এমন কথা বলা যায়না।

২৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

কালীদাস বলেছেন: যতটা মনে করছেন ততটা না :( কার্জন হলের মেইন রাজদরবার যেটা ছিল সেটা এখন সায়েন্স ফ্যাকাল্টির পরীক্ষার সেন্টার। গার্ড দিতে প্রফেসররা বসেন মেইন স্টেজে আর স্টুডেন্টরা নিচের ফ্লোরগুলোতে। সারাক্ষণ আতংকে থাকতে হত, মনে হত গার্ডরা কলিজার ভেতরে কি আছে সেটাও দেখতে পারছেন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সলিড পরিক্ষা দিলে ডর কিসের কালীদাস ভাই? তবে কার্জন হলের ভেতর ঢোকার সৌভাগ্য এখনো হয়নি, অথচ সামনের রাস্তা দিয়া অজস্র বার গিয়াছি।

২৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

আশফাক ওশান বলেছেন: বাহ।দারুন তো!!
সময় করে যাওয়া দরকার

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, গেলে একই যায়গায় দেখা হবে অনেক কিছু, শুভেচ্ছা জানবেন ভাই

২৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

কালীদাস বলেছেন: জানি, পরীক্ষা দিতামও সলিড, আর চাইলেও দেখাদেখি করা সম্ভব না অন্তত নিচ তলায় মেইন ফ্লোরে। কিন্তু ভেতরের স্ট্রাকচারটা এরকম যে আমাদের প্রথম সারির লোকজনেরও অস্বস্তি লাগত।

শহীদুল্লাহ হলের পুকুর পাড়টা কেমন লাগে আপনার?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শহীদুল্লাহ হলের পুকুর পাড়টা কেমন লাগে আপনার? ওটা আমি চিনিই না :(

২৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

প্রামানিক বলেছেন:
নেন একটু চা খান

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এইগুলান চা নাকি ঘাঘরা পাতা গোলা!! এমন দুর্গন্ধ লাগতাছে ক্যান??

২৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

কালীদাস বলেছেন: কার্জন হলের কয়েকটা বিল্ডিং পেছনের পুকুরটার দুই পাশে দুই হল সায়েন্সের স্টুডেন্টদের জন্য। একটা শহীদুল্লাহ আরেকটা ফজলুল হক। দুই হলের মাঝের পুকুরটার কথা বলেছিলাম :)

কার্জনের সামনের লন অবশ্য সবার জন্যই সুন্দর জায়গা, ওটাতেই বোধহয় বেশি গিয়েছেন :)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমাকে আর প্রশ্ন করে বিব্রত কইরেন্না ভাই, ওখানে আমি জীবনেও ঢুকি নাই, তয় এবার মনে হয় না ঢুকে আর উপায়ও নাই।

২৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
প্রমাণিক ভাই এইডা কি করলো .........

এখন শীতের দিন আপনার গা গরম করা দরকার।একারণে একটা জয়নাল জর্দ্দা দিয়ে পান খান ।যদি প্রমাণিক ভাই আবার আসে ওনাকে একটা দিয়েন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কবীর ভাই, আপনার পোষ্ট থেকে তো একবার পান খাইয়া আইলাম। তবে মিষ্টি পান যেহেতু আরেকটা খাই, কি বলেন? :-B

এত্তো মজার পান আমি প্রানিক ভাইরে দিমুনা, দরকার হলে আপনার পান আপনাকে ফেরৎ দিয়া দিমু =p~

২৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
এটা কেমন কথা প্রমাণিক ভাইকে দিবেন না কেন? ভাই আবার কি দোষ করলো? B:-/
আরো আপনার জন্য মিষ্টি পান B-) নিয়ে এলাম ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রামানিক এখনো এসে পান না খেয়ে প্রমান করেছেন তিনি হাগরা পাতার রস রেখে পান খাবেন না :)

৩০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২২

শামচুল হক বলেছেন: দিলাম গ্রীন টি আর আপনি কন হাগড়া পাতার রস, আপনার কথা শুইনা মনে হইতেছে হাগড়া পাতার শাক খাওয়ার অভ্যাস আছে নইলে এই পাতার রসের গন্ধ চিনলেন কেমনে?
আহারে শাহরিয়ার ভাই কি সুন্দর মজার পান দিছে- - - --

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কার গীত কে গায়, শামচুল ভাই বালানি?

৩১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৭

শামচুল হক বলেছেন: থুক্কু কথা বাদ পড়ছে আমার কথাডা প্রামানিক ভাইয়ের মত হইছে। প্রামানিক ভাই দিলো গ্রীন টি আর আপনি কন হাগড়া পাতার রস, আপনার কথা শুইনা মনে হইতেছে হাগড়া পাতার শাক খাওয়ার অভ্যাস আছে নইলে এই পাতার রসের গন্ধ চিনলেন কেমনে?
আহারে শাহরিয়ার ভাই কি সুন্দর মজার পান দিছে- - - --

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি তো ভাব্লাম প্রামানিক ভাই আপনারে পাডাইছে তার খবরটা এখানে এসে কওয়ার জন্য :D

৩২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৯

গোফরান চ.বি বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক শুভেচ্ছা গোফরান ভাই

৩৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ
অল ইন ওয়ান..

দারুন তো!

দারুন সব ভিন্নতায় আমাদের সবসময়ই মুগ্ধ করে রাখেন। ধন্যবাদ অফুরান।

++++++++++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভাই, চেষ্টা করি সব সময় নতুন কিছু সবার সামনে তুলে ধরার।

৩৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: বড়ই মজার ব্যাপার, কাকতলীয়ভাবে আমার মনের কথাডা শামচুল ভাই কইয়া দিছে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হেনা ভাই কয়, এটা নাকি আপনার ক্লোন করা নিক :P

৩৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ সাথে ইতিহাসও জানা হয়ে গেল।
একসাথে সমগ্র বাংলাদেশ ঘুরে এলাম।

( এই শীতে কোথায় কোথায় ঘুরলেন?)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শর্ষে ক্ষেতের আইলে ঘুরলাম, আপনি কোথায় গেলেন।

৩৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২

বিজন রয় বলেছেন: ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে রইলাম।

শুভকামনা।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কোন ইতিহাস ভাই, ২০১৬এর নাকি?

৩৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাগড়া পাতার চা আমারে না দিয়া খাইয়েন না কইলাম। এই চা খাইলে বয়স কমে। আমি বয়স কমাইয়া আবার বিয়া করতে চাই। এখন আমারে বুইড়া দেইখা কোন মাইয়া বিয়া করতে রাজি হয় না। =p~

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভাবী জানলে এই চা প্রামানিক ভাইয়ের মাথায় ঢালবো :)

৩৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫

বিজন রয় বলেছেন: আপনার এই পোস্টের ইতিহাস।

কেন? আপনি নিজেই তো ব্লগের একজন বর্তমান ইতিহাস।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমরা সবাই তাই........তবে জানিনা এই ইতিহাস কতোটা স্থায়ী হবে।

৩৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার ভাবীরে বিয়া না দিয়া তো আমি বিয়া করুম না। বেচারী তেত্রিশ বছর এক স্বামী নিয়া চলতে চলতে হাঁপাইয়া গেছে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ইন্নালিল্লাহি অইন্নাইলাইহি রাজিউঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊউননননননননননননননননননন B:-)

৪০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬

বিজন রয় বলেছেন: ভয় করি না। ইতিহাস সত্য হলে তা টিকে থাকবে চিরদিন।

আবারো শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

৪১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হে হে হে। আমি আমার বিবিরে বড়ই ভালোবাসি।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হ, আমি পেপারে পড়ছি :-B

৪২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩২

প্রামানিক বলেছেন: ক্লোন ফ্লোন বুঝি না তবে শামচুল ভাইয়ের কথা কয়ডা ভালো লাগছে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হে হে হে, বালা লাগলেই বালা :D

৪৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

প্রামানিক বলেছেন:
নেন এক ঢোক পানি খান --

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পানি খালি গলায় ঠেকে ক্যান? ফরমালিন মেশানো আছে নাকি?

৪৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অপরূপ সব ছবি সমাহার । যেমনি হয়েছে ছবি তেমনি তার বিবরণ ।
বছরের সেরা উপস্খাপনা এক কথায় বলে দেয়া যায় ।
নব বর্ষের অগ্রীম শুভেচ্ছা রইল ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বছরের সেরা উপস্খাপনা! বুঝতেই পারিনাই ........ধন্যবাদ আলী ভাই।

৪৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকেও মতুন বছরের শুভেচ্ছা বাবু ভাই।

৪৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ইংরেজী নব বর্ষে রইল শুভেচ্ছা।
নতুন বছরে জীবন সুন্দর ও সাফল্যময়
হোক এ কামনাই করি ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

৪৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

জুন বলেছেন: এটা আমি কক্সবাজার যাওয়া আসার পথে বহুবার বাইরে থেকে দেখেছি কিন্ত ভেতরে যাবার সুযোগ হয় নি । তাই আপনার চোখে দেখে নিলাম টুক করে সাদা মনের মানুষ । চমৎকার ছবিব্লগের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ :)
ভালোলাগা রইলো ।
+

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি ও চট্রগ্রাম দিয়ে কোথাও যাওয়ার সময় প্রায়ই এটাকে দেখতাম, এবার বেচারাকে হাতে নাতে ধরে ফেলেছি.........শুভেচ্ছা জানবেন আপু।

৪৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৬

রানা আমান বলেছেন: এখানে আমারো যাওয়া হয়নি। আজ আপনার পোস্টের কল্যানে দেখা হয়ে গেলো চমৎকার ছবিব্লগের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার সব পোষ্টে সাথে থেকে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ রানা ভাই।

৪৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: লেখক বলেছেন: শর্ষে ক্ষেতের আইলে ঘুরলাম, আপনি কোথায় গেলেন। -----

আমি শুধু আমার ছাদেই চক্কর মারছি।
শর্ষে ফুল দেখা হয় নাই আমার!! :(

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এতো ফুল গাছ লাগাইলেন, কয়েকটা সর্ষে ফুলের গাছ লাগাইলে কি এমন খারাপ হতো?

৫০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক প্রাচীন স্থাপত্য সম্পর্কে জানলাম। ভালই হল।



প্রিয়তে থাকুক।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন ভাই, এসব জানতে আমার খুবই ভালোলাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.