নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
বান্দরবান শহর থেকে থানচি কিংবা রুমার দিকে আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথের ৮ কিলোমিটার গেলেই পাহাড়ের সবুজের ভেতর থেকে কানে আসবে পাথরের ভেতর দিয়ে ছুটে চলা পানির রিনিঝিনি শব্দ। থমকে দাঁড়িয়ে পথের ডান দিকে তাকালেই দেখা যাবে অবিরাম ছুটে চলা একটা পাহাড়ি স্রোতধারা ক্রমান্বয়ে নিচের দিকে ছুটতে ছুটতে হারিয়ে গেছে চোখের আড়ালে। স্রোতধারার পানিগুলো একাধারে প্রচন্ড ঠান্ডা ও স্বচ্ছ। ওকে একটু ছুয়ে দেখার ইচ্ছে হবেনা এমন মানুষ পাওয়া যাবে বলে আমি বিশ্বাস করিনা। আশে পাশের সবুজ পাহাড়গুলোর দিকে তাকালে উঁকি দিবে আদিবাসীদের ছোট ছোট কুঁড়ে আর তাদের মধ্যে থাকা ছোটখাট অবয়বের সুন্দর আর পরিশ্রমী মুখগুলো। সব মিলিয়ে যায়গাটা সত্যিই অসাধারণ।
আর পথের বাঁমে তাকালে পাহাড়টা আরো উঁচু হয়ে গেছে, আর সেই পাহাড়ের পাদদেশে আদিবাসী নারী-পুরুষেরা তাদের হাতে বোনা চাদর, মাফলার, বেডশীটসহ বেত ও বাশেঁর তৈরী বিভিন্ন আসবাবপত্র ও তৈজসপত্র আর স্যুভেনিরের পসার নিয়ে বসে আছে। এছাড়া তাদের উৎপাদিত মৌসুমী ফলমূল এখানে সবসময় পাওয়া যায়। হাসিমুখেই ওদের কাছ থেকে দরদাম করে পণ্য কেনা যায়।
(২) আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথে বেপরোয়া চান্দের গাড়ি দিয়া চলাটা সত্যিই এক অন্যরকম মজা।
(৩) যাওয়ার পথে রাস্তায় পড়বে আদিবাসী সম্প্রদায়ের এমন কর্মযজ্ঞ।
(৪) বান্দরবান শহরের ৮ কিলোমিটার পরই রাস্তার ডান পাশে দেখা যাবে এই জলস্রোত, যা শৈলপ্রপাত নামে পরিচিত।
(৫/৬) শৈলপ্রপাতটা অন্যান্য ঝর্ণার মতো খাড়া ঝর্ণা না, যেমনটা আমরা দেখি যে, আমাদের বিপরিত পাশের পাহাড় থেকে খাড়া নেমে আসছে ঝর্ণার স্রোতধারা। এটা আসলে স্রোতধারার উপরি অংশটাকেই আমরা দেখতে পাই, যা কিছুটা ঢালু হয়ে নেমে গেছে নিচের দিকে। আবার কখনো বা খারা নেমে গেছে অনেকটা।
(৭) শৈলপ্রপাতে নামাটা বিপদজনক বলে পর্যটন মন্ত্রনালয় ঝর্ণাতে নামার জন্য লম্বা সিড়ি বানিয়ে দিয়াছে, আর সিড়ির যে ঘরটা থেকে নিচে নেমেছে তার উপরে উঠেও ঝর্ণাটাকে সুন্দর ভাবে পর্যবেক্ষণ করার ব্যবস্থা করে দিয়াছে।
(৮) পিচ্ছিল ঝর্ণার উপরিভাগ পার হয়ে যারা বিপরিত যেতে পারে তাদের জন্য ওপারে ও রয়েছে সুন্দর বিশ্রামের যায়গা।
(৯/১০) উপড়ের সড়ক থেকে ঝর্ণায় নামার সিড়ি দুইটা এমন।
(১১) ঝর্ণার বিপরিত পাশের বসার যায়গা থেকে তোলা প্রবেশ পথের দিকের ছবি।
(১২/১৩) ঝর্ণার আশে পাশে রয়েছে এমন সব বুনো ফুল।
(১৪) রয়েছে এমন কিছু প্রজাপতিও।
(১৫) এই ঝর্ণায় সতর্ক না থাকলে যখন তখন হতে পারে বিপদ, ঝর্ণার উপরে কোন অসতর্ক মুহুর্টে ওনার পা পিছলায়, আর উনি অনেকটা পথ পিছলে ঝর্ণার পানি পড়ে গর্ত হয়ে যাওয়া একটা অংশে আটকে পড়ে সাহায্যের আবেদন জানাচ্ছে। এমন ভাবে পিছলে ওখানে মৃত্যুর ঘটনাও আছে, তবে উনাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল।
(১৬/১৭) উপারের বিশ্রামাগার পার হয়ে আরো অনেকটা নিচে নেমে গিয়েছিলাম ঝর্ণার একটা সুন্দর রূপ দেখতে, কিন্তু এর বেশী পাইনি।
(১৮) বিপরিত পাশের বিশ্রামাগারে বসে আরো একটা ছবি।
(১৯) ঝর্ণাটা রাস্তার ডানে হলেও মূলত এর উৎপত্তি কিন্তু রাস্তার বামে। আর ঝর্ণার উপর দিয়াই তাই এই ব্রীজ ধরে ছুটে যেতে হয় রুমা বা থানচির দিকে।
(২০) উপরে ফিরে এসে আদিবাসীদের এসব দোকান থেকে কিছু না কিনলে আফসোসটা থেকেই যায়।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আলী ভাই, শ্রদ্ধা জানবেন।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১০
ফটোডিক্টেড বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট। শুভেচ্ছা নিবেন ভাইয়া।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুন্দর বিবরণ সহ ছবি গুলো। বান্দর-বান সত্যি খুব সুন্দর জায়গা। পাহাড়িয়া গ্রাম ও গ্রামের মানুষ গুলোও যথেষ্ট ভালই মনে হয়েছে আমার কাছে। বান্দরবান এলাকায় আমার প্রায় চার বছরের স্মৃতি পড়ে আছে। তবে, থানছি আর রুমা যাওয়া হয় নি কখনওই। আজ আপনার বিবরণ পড়ে ও ছবি দেখে মনে হচ্ছে খুব মিস করেছি প্রকৃতির এই অপরূপ সৌন্দর্যময় জায়গাটি দেখার।
ভালো লাগলো ভাই। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন ভাই, বান্দরবানে চার বছর থেকেও ওখানে যেগেন না! সমস্যা নেই কোন এক সময় হয়তো যায়া হবে।
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
আমি প্রথমে চিম্বুক, তারপরে নীলগিরী পর্যন্ত গিয়েছিলাম, ঐ রাস্তায় এটি পাওয়া যায় না, না?
এটা কি বর্ষাকালে, না অন্য সময়ের ছবি।
খুব খুউব ভাল লাগল।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বর্ষাকালে ছবিটা আরো তীব্র হয়, এটা বর্ষাকালই ছিলো বটে, তবে বৃষ্টি বহুল ছিল না। আপনি থাচি রুটে ৮০ কিলোমিটার দুরের নীলগিরী গিয়েছিলেন কিন্তু প্রথম ৮ কিলোমিটার যাওয়ার পরই একেবারে রাস্তার উপর পরে এই শৈলপ্রপাতটি।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ৮০ কিলোমিটার না আসলে বান্দরবান থেকে নীলগিরীর দূরত্ব ৫০ কিলোমিটার
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
শায়মা বলেছেন: বান্দরবান আমার দেখা স্বর্গীয় মর্ত্যভূমি......
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, আমিও তাই বলি, শুভেচ্ছা জানবেন আপু।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
পলাশমিঞা বলেছেন: মেভাই, আঁন্নে আমারে বদদোয়া দিছেন। আমি দেশে আইতে চাইলেও আইতে পারি না খালি ঝামেলা লাগে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আই তো আন্নেরে বদ্দোয়া ন দেই, আন্নে আইতারেন্না কিল্লাই কেডা জানে!!
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭
পলাশমিঞা বলেছেন: আঁই আইতে চাই গো মেভাই, নাজানি কিয়েরলাই আঁইতে পারি না।
আঁন্নের ছবি দেখল আঁর জানে কান্দে
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আইয়া পড়েন জোর কইরা, যেমন আমি অনেক সময়ই বেড়াইতে বেড়িয়ে পড়ি জোর কইরা
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
পলাশমিঞা বলেছেন: হ এইটাই করতে হইব। দোয়া কইরেন।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: লাউতলে বইসা দোয়া কর্তাছি, আল্লাহ আপ্নেরে দেশে পাডাইয়া দেক
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪
পলাশমিঞা বলেছেন: আমিন। মেভাই আল্লায় আঁন্নের সুখি করবেন।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপ্নেরেও
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭
পলাশমিঞা বলেছেন: আঁন্নের সব ছবি দেখতাম চাই। এই ছোটছোট ছবি দেখে মন ভরে না।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দেশে আসেন, যখন যেদিকে তাকাবেন মনে হবে সবই ছবি
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
পলাশমিঞা বলেছেন: জি, আপনার কথা শতভাগ সত্যি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চলে আসুন, আমি আছি
১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
একি অপরূপ রূপে মা তোমায় হেরিনু পল্লী জননী,
ফুলে ও ফসলে কাদামাটি জলে ঝলমল করে লাবনী!
নান্দনিক ছবি ব্লগ!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চমৎকার! এই গানের কলির সাথে আমার পোষ্ট মিলে গেছে ষোল আনা, ধন্যবাদ ডানা।
১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
টুনটুনি০৪ বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ টুনটুন, উৎসাহিত হলাম।
১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,
প্রকৃতি আসলেই সুন্দর ।
কিন্তু মানুষ তার রুচি বোধের দৈন্যতায় তেমন প্রকৃতির মাঝেও কলঙ্ক এঁকে দিয়ে যায় । কথাটা বলছি ৭ , ১১ আর ১৮ নং ছবির দৃশ্যপটের কারনে । বিশ্রামাগারের আশেপাশে টিন, পলিথিন , বাঁশ দিয়ে বানানো শ্রীহীন স্থাপনাগুলোর কারনে মনে হয় শৈলপ্রপাত ও বিশ্রাগারের আবেদনটা অনেক মলিন হয়ে গেছে ।
কেউ কি নেই, যে বা যারা এইসব অবারিত প্রকৃতির সাথে মিলিয়ে মনুষ্যসৃষ্ট স্থাপনাগুলো ঢেলে সাজাতে পারেন ??????????
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এ ব্যাপারে আমরা যারা যায়গাগুলোতে ভ্রমণ করি, আমাদেরই সচেতন হতে হবে। আমাদের ভ্রমণ বাংলাদেশ টিম কখনো পাহাড়গোকে অপরিচ্ছন্ন করিনা, একমাত্র পচনশীল দ্রব্য ব্যতীত বাকি সব ব্যাগে করে নিয়ে আসি বা নির্ধারিত যায়গায় পুড়িয়ে ফেলি। সকলের এমন সচেতনতা অবশ্যই জরুরী। কিংবা স্থানীয় কর্তৃপক্ষ দ্বারা সব সময় পরিচ্ছন্ন রাখা উচিৎ, সে জন্য প্রয়োজনে দশ বিশ টাকার টিকিটের ব্যবস্থাও করা যায়। ধন্যবাদ জী এস ভাই।
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। ভাল লাগল
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন আজাদ ভাই
১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ব্লগে এই একটা সুবিধা, মাঝে মাঝে বিভিন্ন জায়গা থেকে ঘুরে আসা যায়। এর ব্যবস্থা অনেকে করেন তার মধ্যে আপনি একজন।
ভাল লেগেছে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন শাহাদাত ভাই, আমার তিনটা বড় নেশার মধ্য একটা হল ভ্রমণ, দ্বিতীয়টা ছবি তোলা আর তৃতীয়টা হলো ব্লগ লেখা, আবার বলা যায় এই তিনের সমন্বয়টাই হলো আমার ব্লগ।
১৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (৫/৬) শৈলপ্রপাতটা অন্যান্য ঝর্ণার মতো খাড়া ঝর্ণা না, যেমনটা আমরা দেখি যে, আমাদের বিপরিত পাশের পাহাড় থেকে খাড়া নেমে আসছে ঝর্ণার স্রোতধারা। এটা আসলে স্রোতধারার উপরি অংশটাকেই আমরা দেখতে পাই, যা কিছুটা ঢালু হয়ে নেমে গেছে নিচের দিকে। আবার কখনো বা খারা নেমে গেছে অনেকটা।
একই ঝর্ণার স্রোতধারা দুই ভাবে বয়ে চলেছে, এমনটি কী আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতায় আর কোথাও দেখেছেন? ভু-প্রাকৃতিক গঠনের কারণে এরকম হয় বলে আমার মনে হচ্ছে। কী বলেন?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রায় প্রতিটি ঝর্নায়ই এমনটা রয়েছে, আমরা সাধারণত ২য় ধাপটাই দেখি প্রথম ধাপটা দেখিনা। এমন বেশ কিছু ঝর্ণার প্রথম ধাপ দেখার অভিজ্ঞতা আমার আছে। তবে প্রতিটা ঝর্ণারই প্রথম ধাপ দেখাটা অধিকতর কষ্টকর হয়।
১৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১৫) এই ঝর্ণায় সতর্ক না থাকলে যখন তখন হতে পারে বিপদ, ঝর্ণার উপরে কোন অসতর্ক মুহুর্টে ওনার পা পিছলায়, আর উনি অনেকটা পথ পিছলে ঝর্ণার পানি পড়ে গর্ত হয়ে যাওয়া একটা অংশে আটকে পড়ে সাহায্যের আবেদন জানাচ্ছে। এমন ভাবে পিছলে ওখানে মৃত্যুর ঘটনাও আছে, তবে উনাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল।
উদ্ধার কইরা লুকটারে গাইল মন্দ করছেন কী না আগে এইডা কন। বেকুব, আহাম্মক, বেআক্কেল, বুদাই, হাঁদারাম এইসব গালি দিলে লুকটা আর ভবিষ্যতে পা পিছলাইতো না। আপনার ভ্রমন দলের সদস্য নাকি?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: উনি আমার দলের সদস্য না, তবে উনাকে নিয়ে আমরা সবাই উৎকন্ঠায় ছিলাম। আর উনাকে উদ্ধার করার পুরো ঘটনাটা আমি ভিডিও করে রেখেছি। দেখতে চাইলে এখনি নরসিংদীর বাসে চড়েন
১৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
ওহহো এবার মনে পড়েছে, ওই ব্রীজের পাশে দিয়ে অনেকদূর পর্যন্ত সিড়ি নেমে গেছে দেখেছি।
কিছুদূর নেমে চলে এসেছিলাম, কারণ তাড়া ছিল।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এসব যায়গা তাড়াহুড়া করে দেখার নয়, এই যেমন আমি রাসেল পার্কে তাড়াহুড়ার জন্য কিছুই দেখতে পারিনি।
২০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (২০) উপরে ফিরে এসে আদিবাসীদের এসব দোকান থেকে কিছু না কিনলে আফসোসটা থেকেই যায়।
সে তো ঠিকই। নিজের জন্য কিছু না কিনলেও বিবির জন্য কিছু না কিছু কিনতেই হয়। তো ভাবীর জন্য কী কী কিনেছেন?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: একটা চিরুনী খুব পছন্দ হয়েছিলো, দামদরে বনেনি বলে না কিনেই চলে এসেছিলাম, পরে পুরো বান্দরবান শহর খুজেও এই চমৎকার চিরুনীটা না পেয়ে খুবই আফসোস হয়েছিল। অবশ্য পরের কক্সবাজার ভ্রমণে ওটা পেয়েছিলাম আরো কম দামে।
২১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আর উনাকে উদ্ধার করার পুরো ঘটনাটা আমি ভিডিও করে রেখেছি। দেখতে চাইলে এখনি নরসিংদীর বাসে চড়েন
নরসিংদীর বাসের টিকিট পাইলাম না। এখানে ভিডিওর লিংক দিয়া দেন। সবাই দেখুক।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভিডিওটা আগে এডিট করে সাইজ ছোট করতে হবে, বিষয়টায় আমি অনভিজ্ঞ, তবে দেখি কারো সহায়তায় পারি কিনা। আর বাসের টিকেট না পাইছেন তো কি হইছে, হাটা ধরেন
২২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২০
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: কয়েকদিন আগে ঘুরে এসেছি। খুব সুন্দর আমাদের দেশ। ছবি এবং লেখা ভাল লাগলো।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, শুভেচ্ছা নিবেন।
২৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৭
সুমন কর বলেছেন: গিয়েছিলুম একবার........আপনার ছবিগুলো দেখে ভালো লাগল।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন দাদা, শ্রদ্ধা জানবেন।
২৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মনোমুগ্ধকর সব ছবির সমন্বয়ে দারুন এক ছবি ব্লগ!
লাইক!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার মন্তব্যেও অনেকগুলো লাইক
২৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন ঝর্ণা ব্লগ...
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন ভাই, শুভেচ্ছা গুলো ঝর্নার পানির মতো পরতে থাকুক অবিরত
২৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ভালো লাগলো !
ভাইজান কেমন আছেন?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান, আমি ভালো আছি, আপনি কেমন?
২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৯
কালীদাস বলেছেন: আমার দেশটা কি সুন্দর। আপনার ছবিগুলো দেখলে বারবার ফিল করি।
সেই সাথে আপনাকে হিংসা করি
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাদের হিংসা মানে আমার জন্য আশির্বাদ এটা আমি সব সময়ই বলি, শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।
২৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৩
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই বরাবরের মত অসাধারন++++++
ছবি গুলো অসাধারন বিবরন দারুন, প্রানবন্ত পোষ্ট, অভিনন্দন
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্লাস দিয়ে উৎসাহ জনক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা
২৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২২
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: এটা কতদিনের আগের? গতকাল ঘুরে আসলাম! জরাজীর্ণ অবস্থা এখন!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এটা গত আগষ্টের ছবি ভাই, শীতে এটা অবশ্যই জরাজীর্ণ হয়ে পড়ে, অনেক ঝর্ণা আছে যা শীতে একেবারে শুকিয়ে যায়, ধন্যবাদ ভাই।
৩০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬
দূর দ্বীপবাসী বলেছেন: অনবদ্য
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ভাই
৩১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০
নিয়াজ সুমন বলেছেন: সবাই ছবি দেখলো, আমি দেখি না কেরে !!!!!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমিও তাই কই......শুভেচ্ছা জানবেন ভাই
৩২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কামাল ভাই কেমন আছেন?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যথেষ্ট ভালো আছি ভাই, আশা করছি আপনিও ভালো আছেন।
৩৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২১
রক বেনন বলেছেন: আনারস খেয়েছিলেন? আমি ৩ বার গিয়েছি আর প্রত্যেকবার খেয়েছি। এক কথায় অসাধারন।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পাহাড়ের আনারস, পেপে, কলা এবং পেয়ারা সবগুলোই অত্যন্ত সুস্বাদু.......অনেক খেয়েছি।
৩৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৮
আমির ইশতিয়াক বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন আমির ভাই
৩৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
পৌষ বলেছেন: আপনার ছবি দেখি আর আপনার প্রতি হিংসা করি। কিভাবে এত সুন্দর সুন্দর ছবি তোলেন। দারুণ
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার প্রতি হিংসা করলে আমিও প্রতিহিংসা করবো, ছাড়াছাড়ি নাই........হিংসার জন্য ধন্যবাদ পৌষ
৩৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: ছবি সবাই তুলতে পারে; ছবির ক্যাপশন জুড়ে প্রাণবন্ত করে তুলতে পারে কজনে
ভাইজান, আপনিই বেস্ট
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কাব্যটা অসমাপ্ত রয়ে গেলো........শুভেচ্ছা জানবেন ভাই
৩৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
জীবন সাগর বলেছেন: ছবি দেখে ও বিবরণ পড়ে বান্দর বান দেখার স্বাদ জেগে গেল।
ভালো লাগলো ছবির সাথে বর্ণনা গুলোও।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাদের এমন মন্তব্যে আমি বরাবরই অনুপ্রাণিত হই জীবন ভাই, শুভেচ্ছা জানবেন।
৩৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: বড় ভাই, অাপনার ব্লগ না দেখলে, একটা মিছ!
শুভেচ্ছা
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ বাবু ভাই, উৎসাহিত হলাম।
৩৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১০
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: কি মনোরম দৃশ্যগুলো। ইশ কবে যে যাবো। নাহ জীবনে কিচ্ছুই দেখলামনা। সুন্দর পোস্ট।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: একটা জীবনে আর কতটাই দেখা যায় আপু? তারমধ্যে আমার সংসারের পিছুটান তো রয়েছেই। তবে এখানটায় যাওয়াটা অতি সহজ, একেবারে গাড়ি দিয়াই যাওয়া যায়, ধন্যবাদ।
৪০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১৬/১৭) উপারের বিশ্রামাগার পার হয়ে আরো অনেকটা নিচে নেমে গিয়েছিলাম ঝর্ণার একটা সুন্দর রূপ দেখতে, কিন্তু এর বেশী পাইনি।
এই দুটো ছবি দেখে ডিসকভারি চ্যানেলের 'ওয়াইল্ড উইথ বিয়ার গ্রীলস' সিরিজের দৃশ্যগুলো চোখের সামনে ভেসে ওঠে। আগে অতটা সচেতন ছিলাম না। আপনার এইসব দুঃসাহসিক ভ্রমণ পোস্টগুলো দেখার পর থেকে আমার চোখ খুলে গেছে। এখন আমার কাছে মনে হয় প্রকৃতি আমাদের দেশের জন্যেও অনেক কিছু দিয়েছে। এ দেশে এমন সব নৈসর্গিক পরিবেশ রয়েছে, যা তথাকথিত সুন্দর দেশগুলোর চেয়ে কম নয়।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাহলে বুঝা যায় আপনিও এখন আমার মতো পাগলা বড়ি খাইছেন, আপনার বয়সটা একটু কম হলে বেড়িয়ে পরা যেত এক সাথে।
৪১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মন্তব্যের লাইকের ঘরটাতো ফাঁকাই পড়ে আছে!
অনেক গুলো লাইক গেলো কই ভাইজান??????
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই ব্যাপারটা হেনা ভাই জানে
৪২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তাহলে বুঝা যায় আপনিও এখন আমার মতো পাগলা বড়ি খাইছেন, আপনার বয়সটা একটু কম হলে বেড়িয়ে পরা যেত এক সাথে।
হে হে হে। বয়স আর বেশি কই? মাত্র ৬২ পার হয়ে ৬৩ তে পড়তে যাচ্ছি। ভরা যৌবন বলতে পারেন।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই জন্যই গেয়ানী লুকেরা কয়, ভড়া কলস লড়ে না
৪৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: হেনা ভাই নিরীহ মানুষ ওনার দ্বারা এটা সম্ভব নয়!
ঘটনাটা তাইলে মিডিয়ার সৃষ্টি !!! ঠিক কইছিতো????
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, কম খারাপ বেলেন্নাই
৪৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৩
জুন বলেছেন: উপরে ফিরে এসে আদিবাসীদের এসব দোকান থেকে কিছু না কিনলে আফসোসটা থেকেই যায়।
এই আফসোস যেন না থাকে তার জন্য আমিও গিয়েছিলাম এই দোকানে সাদা মনের মানুষ তাতে বোনা চাদরের সাথে গেটের কাছ থেকে সদ্য গাছ থেকে পেরে আনা তেতুলও কিনেছিলাম এক বুড়ো আদিবাসী মহিলার কাছ থেকে ।
আপনার ছবিগুলো অনেক ভালোলাগলো । শৈল প্রপাতটি সত্যি খুব সুন্দর ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওডের কাছ থেকে এটা ওটা না কিনলে কোথায় যেন অপুর্ণতা থেকেই যায়। শুভেচ্ছা জানবেন আপু
৪৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: দৃষ্টিনন্দন আর চোখ জুড়ানো ছবি, তার সাথে মনোমুগ্ধকর বর্ণনা পড়ে ভীষণ মুগ্ধ হ'লাম। পোস্টে + +
পিচ্ছিল ঝর্ণার উপরিভাগ পার হয়ে যারা বিপরিত যেতে পারে তাদের জন্য ওপারে ও রয়েছে সুন্দর বিশ্রামের যায়গা। - এই ছবিটা দেখে ওখানে গ্রীষ্মের দুপুরে ভরাপেটে একটু দিবানিদ্রার ইচ্ছে জাগছে।
বান্দরবান আমার দেখা স্বর্গীয় মর্ত্যভূমি...... ব্লগার শায়মার এ ছোট্ট কিন্তু চমৎকার মন্তব্যটা পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। আমিও তার সাথে একমত, আমারও তাই।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ বড় ভাই, আপনাদের উপস্থিতি আর এমন চমৎকার মন্তব্যে আমি বরাবরই উৎসাহিত হই।
৪৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩
রানা আমান বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ রানা ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবি ও বিবরণ খুব ভাল লাগছে ।
শুভেচ্ছা রইল ।