নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চট্টগ্রামের ওয়ার সিমেট্রি

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৫


চারিদিকে সবুজ বৃক্ষরাজি আর মাঝ খানে রঙ্গন ফুলের ঝোপ আর পাতা বাহারের বেড়া দিয়ে দিয়ে ঘেরা সেমিট্টি ইয়ার্ড। নীরব, নির্জন দৃষ্টিনন্দন স্থান হিসেবে এ স্থানটির অতুলনীয়। সৈনিকদের ঘুমিয়ে থাকার জন্য এর থেকে শান্তির জায়গা যেন আর হয়না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে চট্টগ্রাম থেকে বার্মা ফ্রন্টে তৎকালীন বৃটিশ ভারত, বৃটেন, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, বার্মা, পূর্ব ও পশ্চিম আফ্রিকা, হল্যান্ড এবং জাপানের যেসমস্ত সৈনিক নিহত হন তাদের ৭৫৫ জনের সমাধি আছে এখানে। এই সংরক্ষিত সমাধি কেন্দ্রের সার্বিক তত্বাবধান এবং ওখানকার কর্মচারীদের বেতন ভাতা ইত্যাদি কমনওয়েলথ গ্রেইভস কমিশন থেকে প্রদান করা হয়।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অদূরে গোলপাহাড় মোড়ে যেতে বাম দিকে তাকালে চোখে পড়বে বাদশা মিয়া রোডের পাশে ওই আকর্ষণীয় যুদ্ধ সমাধির অবস্থান। ওয়ার সিমেট্রির প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করতেই সমাধিস্থলের মাঝখান বরাবর একটি অপূর্ব ক্রুশ চিহ্নিত বেদি চোখে পড়বে। তবে আমার মনে হয়েছে এটা ক্রুশ এবং তরবারির সম্মিলিত কোন একটা নকশা। সিমেট্রি ফটকের উভয় দিকে লাল ইটের গাঁথুনি ও কাঠের ছাউনির ছোট্ট দুটি দোচালা কুটির। দক্ষিণ পাশের কুটিরে রাখা হয়েছে মেমোরিয়াল বুক। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বাণিজ্যিক নৌবহরে যে সাড়ে ছয় হাজার নাবিক মারা যান, তাদের নাম ও পদবি এই মেমোরিয়াল বুকে লিখিত আছে। পাশের কুটিরে সংরক্ষিত একটি রেজিস্টারে ৭৫৫ জন সৈনিকের নাম, পদবী ও সংক্ষিপ্ত পরিচিতি সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এই ওয়ার সিমেট্রিতে ৭৫৫ জন সৈনিকের প্রত্যেককে স্বস্ব ধর্মীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়।


(২) মেইন রোড থেকে ঢোকার সময়ই কেমন যেন একটা পবিত্র আবহ মনটাকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। বিশেষ করে বাম পাশের কাঠ গোলাপ গাছগুলোর জন্য।


(৩) কাঠ গোলাপে সব সময় কেমন যেন একটা পবিত্র বা আধ্যাত্মিক আবহ থাকে, যদিও এই সময়টাতে গাছগুলো ফুল ছিল কমই।


(৪) ওয়ার সিমেট্রির প্রধান ফটক। সিমেট্রি ফটকের উভয় দিকে লাল ইটের গাঁথুনি ও কাঠের ছাউনির ছোট্ট দুটি দোচালা কুটির। সমাধিস্থলের মাঝখান বরাবর একটি অপূর্ব ক্রুশ বা তরবারি চিহ্নিত বেদি এবং তারপরে রয়েছে আরো একটা লাল ইটের গাঁথুনি যুক্ত কুটির।


(৫) মেইন ফটক পার হলেই পড়বে এই সাইবোর্ড, যাতে লেখা রয়েছেঃ এখানে ৭৫৫ জনের কবর শায়িত আছে। দৌড়াদৌড়ি করা, কাপড় বদলানো, গাছে উঠাও পাথরের চিহ্ন বস্তু নষ্ট করা যাবে না। বসে থাকা এবং গল্প করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। সম্মানের সাথে শান্ত ব্যবহার করুন তাদের প্রতি যাহারা এখানে শায়িত আছেন।


(৬) তারপর মাঝখানে ফাকা মাঠের মতো। দুইপাশে সৈনিকদের কবরের নাম ফলক ওপারে ক্রুশ বেদি।


(৭) বেদির মাঝে এটা ক্রুশ বা তরবারি দুটোই চিহ্নিত করা হয়েছে কিনা আমি নিশ্চিৎ না।


(৮) বেদির পাশে সবুজ ঘাসগুলোকে পাইপ দিয়ে ভিজিয়ে দিচ্ছিল একজন।


(৯) অন্য একজন কাজের ফাকে একটু বিশ্রাম নিচ্ছিল।


(১০/১১) ফুল গাছের ফাকে ফাকে নাম ফলকগুলো যেন বেশ চমৎকার দেখা যাচ্ছিল।



(১২/১৩) মুসলিম নাম ফলকগুলো এমন।



(১৪) খৃষ্টানদের নাম ফলক।


(১৫) নাম ফলকগুলো এবং পুরো সেমিট্রিতেই রয়েছে শৈল্পিকতার ছাপ।


(১৬) দক্ষিণ পশ্চিম কর্ণার থেকে তোলা ছবি এটি।


(১৭) আমার অতি পরিচিত ও প্রিয় ফুল ল্যান্টানা, ওদের ছবি না তুলে কি আমি পারি? :)


(১৮) এখানে ছোট এই বেদিটিতে লেখা রয়েছেঃ ১৯৩৯-১৯৪৫ যে ৬৫০০ নাবিক ও বাণিজ্য জাহাজের লস্কর দেশ মাতৃকার সেবায় মৃত্যু বরণ করিয়াছে সমুদ্রের অতল তল ভিন্ন যাহাদের আর কোথাও সমাধি নাই এই পুস্তকে তাহাদের নাম রহিল।......এমনটা পড়ে সত্যিই মনটা খারাপ হয়।


(১৯) বইটার একটা পৃষ্ঠা এমন।


(২০) ফিরে আসার আগে শেষ ক্লিক।

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ব্লগেই ছিলাম। তাই মনে হয় আমিই ফার্স্ট হইছি। =p~

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চা শেষ, কি খাইবেন কন

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ একটি ফটো ব্লগ। সাথে সিমেট্রির সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। ভালো লাগলো কামাল ভাই।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালো লাগলে নাস্তা খাওয়ান

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভালো লাগলো

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন বাবু ভাই।

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১৮) এখানে ছোট এই বেদিটিতে লেখা রয়েছেঃ ১৯৩৯-১৯৪৫ যে ৬৫০০ নাবিক ও বাণিজ্য জাহাজের লস্কর দেশ মাতৃকার সেবায় মৃত্যু বরণ করিয়াছে সমুদ্রের অতল তল ভিন্ন যাহাদের আর কোথাও সমাধি নাই এই পুস্তকে তাহাদের নাম রহিল।......এমনটা পড়ে সত্যিই মনটা খারাপ হয়।


অবাক লাগে এই ভেবে যে এই মানুষগুলো আজ কোথায়? বইয়ের পৃষ্ঠায় তাদের নাম সংরক্ষণ যারা করেছেন, তাদেরকে ধন্যবাদ।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, শুভেচ্ছা জানবেন ভাই

৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১৫) নাম ফলকগুলো এবং পুরো সেমিট্রিতেই রয়েছে শৈল্পিকতার ছাপ।


একেবারে ঠিক।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি জান্লেন কেম্নে? :)

৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অসাধারণ ফটোগ্রাফি ভাই। আপনার প্রতিটি পোষ্টের প্রতিটি ছবিই প্রাণবন্ত সজীবতা ঘেরা প্রকৃতিরূপ স্পষ্টতর।


অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য। আপনার জন্যই বাংলার রূপপ্রকৃতি দেখতে পাচ্ছি।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন ভাই, আপনি ইদানিং আমার সব পোষ্টে উপস্থিত থেকে উৎসাহিত করে যাচ্ছেন

৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১২/১৩) মুসলিম নাম ফলকগুলো এমন।

বিভিন্ন ধর্মের প্রতি যথার্থ সম্মান প্রদর্শন করা হয়েছে।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, তাই দেখা যাচ্ছে

৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই সিমেট্রি দেখার নিয়ম কানুন কী?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: গাড়ি ভাড়া দিয়া চট্টগ্রাম আগে যেতে হবে তারপর দেখতে হবে, এই নিয়মেই চলছে এটা। তবে সকাল ৮-১২টা এবং বিকাল ২-৫টা সময় এটা খোলা থাকে।

৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০০

নিরব জ্ঞানী বলেছেন: আপনার প্রতিটি ছবিব্লগই আসলে এক একটি ভ্রমণ ব্লগ।

আপনার প্রো পিকে কালো বর্ডার নেই কেন?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার প্রো পিকে কালো বর্ডার নেই কেন? দেয়ালের ভেতর থাকতে মুন্চায়না তাই :D

১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সত্যি জায়গাটি অনেক সুন্দর । আর আপনার ছবি তোলা বলে কথা। আগে জানতাম না এই জায়গার ব্যাপারে। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। সময় পেলে একদিন যাব নিশ্চয়।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমিও আবার সুযোগ পেলে যাবো, কিছু জায়গার ছবি তুলা হয়নি, ধন্যবাদ ভাই

১১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

আমির ইশতিয়াক বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি জায়গা। এখানে গিয়েছিলাম কোন একদিন।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাহলে আপনি ফাষ্ট আমি সেকেন্ড :-B

১২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল লাগল পোষ্টটি ।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়

১৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৮

রক বেনন বলেছেন: অনেকবার গিয়েছি। ওখানে গেলেই মনটা আপনা আপনি ভাবেই শান্ত হয়ে যায়। তবে বেশিরভাগ দর্শনার্থীদের দেখেছি শ্রদ্ধা নিবেদনের চেয়ে প্রেম নিবেদনে ব্যস্ত বেশি। :D :D

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওটা আমার চোখও এড়ায়নি, তবে এমনটা খুব বেশী ছিল না.....ধন্যবাদ

১৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮

পার্থ তালুকদার বলেছেন: গোলপাহাড় মোড়েই আমার বাসা ছিল। এখানে কয়েকবার যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে। আপনার পোস্টে ছবিগুলো ভাল আসছে।
ধন্যবাদ।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা নিবেন।

১৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সাম্রজ্যবাদীদের সাম্রজ্য নীতিতে সাধারণ মানুষের রক্তে মানব সভ্যতায় কলংঙ্কের দাগ লেগে আছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইংরেজদের সাম্রজ্য টিকিয়ে রাখতে সাধারণ ইংরেজ থেকে শুরু করে বিভিন্ন পেশার মানুষ ও তাদের মিত্ররা অকাতরে প্রাণ বিলিয়ে দিয়েছে যা দরকার ছিল না। অথবা ইংরেজরা চেয়েছে সারা জীবন বিশ্বব্যাপী প্রভু হয়ে থাকতে।

আবার বিশ্বব্যাপী কলোনী প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে জাপান, জার্মানী সহ তাদের মিত্রদের সাধারণ মানুষ, সৈনিকরা বাধ্য হয়ে অহেতুক প্রাণ ত্যাগ করেছে যা মানব সভ্যতায় কালি লেপন করেছে। এটি ছিল কয়েকজন উচ্চকাঙ্খী মানুষের ভ্রান্ত নীতি ফল।

যা হউক, আপনার বর্ণনা ও ছবি ব্লগ ভালো লেগেছে।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আবার বিশ্বব্যাপী কলোনী প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে জাপান, জার্মানী সহ তাদের মিত্রদের সাধারণ মানুষ, সৈনিকরা বাধ্য হয়ে অহেতুক প্রাণ ত্যাগ করেছে যা মানব সভ্যতায় কালি লেপন করেছে। এটি ছিল কয়েকজন উচ্চকাঙ্খী মানুষের ভ্রান্ত নীতি ফল। ........হয়তোবা তাই, আমি প্রতিটা যুদ্ধের ঘোর বিরোধী।

১৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মেইন রোড থেকে ঢোকার সময়ই কেমন যেন একটা পবিত্র আবহ মনটাকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। বিশেষ করে বাম পাশের কাঠ গোলাপ গাছগুলোর জন্য - ক্ববরের পবিত্রতা সহজেই মনকে আচ্ছন্ন করে ফেলে, এটাই মানব হৃদয়ের সহজাত প্রবৃত্তি।
অন্য একজন কাজের ফাকে একটু বিশ্রাম নিচ্ছিল - সারাজীবন যে অন্যের ক্ববরের পরিচর্যা করে গেল, মৃত্যুর পর তার নিজের ক্ববরে ঘাস কত বড় হবে কে জানে!
আপনার প্রিয় ফুল ল্যান্টানার ছবিটি ভাল লাগলো।
খুব সুন্দর ছবি ব্লগ। একবার ভেবে দেখুন, এই সিমেট্রীর প্রতিটি আনাচে কানাচে কত ভালবাসা ছড়িয়ে আছে! যারা এটা বানিয়েছিলেন, ডকুমেন্টেশন করেছেন, বহু বছর ধরে পরিচর্যা করে এসেছেন, তাদের মধ্যে অনেকেই আজ হয়তো প্রকৃতির মাঝে বিলীন হয়ে গেছেন, কিন্তু রেখে গেছেন তাদের হাতের ভালবাসার ছোঁয়া, ভালবাসার বিশুদ্ধ ভাবনার অমর চিহ্ন।
পোস্টে প্লাস + +

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
ক্ববরের পবিত্রতা সহজেই মনকে আচ্ছন্ন করে ফেলে, এটাই মানব হৃদয়ের সহজাত প্রবৃত্তি।......সত্য বলেছেন, আমার বাড়ির পাশেই আমাদের পারিবারিক কবরস্থান, ওখানে তাকালেই আমার মনটা কেমন যেন হয়ে যেয়।

অন্য একজন কাজের ফাকে একটু বিশ্রাম নিচ্ছিল - সারাজীবন যে অন্যের ক্ববরের পরিচর্যা করে গেল, মৃত্যুর পর তার নিজের ক্ববরে ঘাস কত বড় হবে কে জানে! [/si......মনটাকে উদাস করে দিলেন ভাই........শুভেচ্ছা নিবেন।

১৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফরাসী বিপ্লবের পর, যুদ্ধের আর দরকার ছিলো না; ইডিয়টরা রাস্ট্রের মাথায় বসে যুদ্ধ করেছে, সাধারণ মানুষকে জীবন থেকে বন্চিত করেছে, চট্টগ্রামকেও সেই দু:খ বুকে ধারণ করে কালের সাক্ষী হতে হয়েছে।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি তো বলি যুদ্ধ কখনো না করাটাই সব থেকে ভালো, ওতে তো শুধু মানুষ মরেইনা, প্রচুর নারী ধর্যিত ও হয়।

১৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

পলাশমিঞা বলেছেন: শেষ বিশ্রামস্থল।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, কেমন আছেন মেবাই?

১৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

পলাশমিঞা বলেছেন: এই তো আপনাদের দোয়া ভালো আছি।

কবর সত্যি সুন্দর।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমিও ভালো আছি ভাই, তবে খুবই ব্যস্ততা চলছে।

২০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পলাশ বলেছে 'শেষ বিশ্রামস্থল'। ওর সাথে একমত হয়ে আমি বলি, বাধ্যতামূলক বিশ্রামস্থল। দুনিয়ার কেউ বিশ্রাম নিতে চায় না, তবু বিশ্রাম নিতেই হবে।
দার্শনিকদের মতো কথা বললাম আমরা দু'জনেই। আমরা কী দার্শনিক?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিক বলেছেন, দুনিয়ার কেউ বিশ্রাম নিতে চায় না, তবু বিশ্রাম নিতেই হবে

২১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

প্রামানিক বলেছেন: অসাধারণ একটি ফটো ব্লগ, সিমেট্রির সংক্ষিপ্ত ইতিহাস পড়ে অনেক কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ কামাল ভাই।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কিন্তু ঘটনা হইল আপনি থাকেন কো্থায়? ছড়া টড়া পাইনা কেন?

২২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমার নিজের কবরের গায়ে আমার লেখা একটা এপিটাফ খোদাই করে দিতে বলে যাবো ছেলেদের। এটা আমার অনেক দিনের ভাবনা। কিন্তু আজও এপিটাফটা ডায়েরিতে লেখা হয়নি। ছেলেদেরও বলা হয়নি। গড়িমসি করতে করতে হয়তো আর লেখাই হবে না। কে জানে?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সুযোগ না পেলে আমারই কষ্ট করে লিখে দিতে হবে, কি আর করা।

২৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২১

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: সুন্দর সমাধি চিত্র। এটাই আমাদের আসল ঠিকানা।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, ঠিক বলেন আপু

২৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

মামুন হোসেইন বলেছেন: অসাহদারণ ফটো ব্লগ। ৫ বছর আগে গিয়েছিলাম। অসম্ভব সুন্দর জায়গাটা এখনো হৃদয় ছুয়ে আছে। আফসোস আমাদের একাত্তরের বীর শহীদদের এরকম একটা সম্মান আমরা দিতে পারলামনা।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সত্যিই এমন চমৎকার কিছু সমাধীক্ষেত্র শহীদদের জন্য পাওনাই ছিলো।

২৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৫

সুমন কর বলেছেন: গিয়েছিলুম, একদিন। আপনার পোস্ট পড়ে আবার মনে পড়ল এবং পোস্ট ভালো লাগল।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা, তাহলে তো নিশ্চয়ই আরো ভালো করে দেখেছেন, যতটা আমার ছবিতে উঠে আসেনি।

২৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

মোঃ রিজওয়ান সরকার বলেছেন: অামি মুগ্ধ...

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

২৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি শুধু দেখলাম আর মিলালাম।। একটায় ভাব গাম্ভীর্য র আরেকটায় বিশৃখলা।। অথচ দুটোই শেষ আশ্রয়স্থল!!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বিশৃখলার বিষয়টা বুঝিয়ে বলবেন কি?

২৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩২

কল্পদ্রুম বলেছেন: কয়েকবার যাওয়ার সুযোগ হয়েছে ওখানে।ভালো লাগলো আপনার চমৎকার রিভিউ পড়ে।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন।

২৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অসাধারণ একটি পোষ্ট সরাসরি প্রিয়তে গেল । ছবি, বিবরণ ও এর ইতিহাস আমাকে মুগ্ধ করেছে ।


আমার জানামতে ১৯৪১-১৯৪৫ সালে বার্মায় সংঘটিত বিশ্বযুদ্ধে যে ৪৫০০০ কমনওয়েলথ সৈনিক নিহত হন, তাদের স্মৃতি রক্ষার্থে মায়ানমার , আসাম, এবং বাংলাদেশ সহ মোট ৯টি রণ সমাধিক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশে যে দুটি কমনওয়েলথ রণ সমাধিক্ষেত্র আছে, তার মধ্যে একটি চট্টগ্রামে অপরটি কুমিল্লার ময়নামতিতে অবস্থিত। এই সমাধিক্ষেত্রটিও Commonwealth War Graves Commission (CWGC) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ও তারাই এই সমাধিক্ষেত্রটিও পরিচালনা করেন । প্রতি বছর নভেম্বর মাসে সকল ধর্মের ধর্মগুরুদের সমন্বয়ে এখানে একটি বার্ষিক প্রার্থণাসভা অনুষ্ঠিত হয় বলে জানা যায়।

এই ময়নামতি সমাধিক্ষেত্রটি সম্পর্কে যদি পরের যে কোন পর্বে একটি পোষ্ট দেন তাহলে অনেক বিষয় আমরা জানতে ও দেখতে পারব ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আলী ভাই। ময়নামতির সমাধিক্ষেত্রটি এখনো দেখা হয়নি, তবে কোন একদিন যে দেখা হয়ে যাবে এটা আমি প্রায় নিশ্চিৎ।

৩০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

আমির ইশতিয়াক বলেছেন: আপনি কত সালে গিয়েছিলেন? আমি কিন্তু ২০০৪ এ গিয়েছিলাম।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি ২০১৬ সালে, মানে মাত্র ১২ বছর পরে :)

৩১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: : কিন্তু ঘটনা হইল আপনি থাকেন কো্থায়? ছড়া টড়া পাইনা কেন?


প্রামানিক ভাই ছড়া লিখেন, সেটা জানি। কিন্তু উনি টড়া লিখলেন কবে?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: টরা লেখবেন তো আপ্নে, চোরের ডরে তো লেখা পরা ছাইড়া দিয়া আর পারা যাইব না।

৩২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১৭) আমার অতি পরিচিত ও প্রিয় ফুল ল্যান্টানা, ওদের ছবি না তুলে কি আমি পারি? :)



নাম শুনে তো দেশি ফুল বলে মনে হয় না। আমি এই ফুল দেখেছি। কিন্তু এর নাম যে ল্যান্টানা / সেটাই ছিল আনজানা।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওদের সাথে ভাব ভালবাসা আমার হইছে রেল লাইন ধরে হেটে, রেল লাইনের পাশে এসব ফুলেরা প্রচুর থাকে।

৩৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০

ভাবুক কবি বলেছেন: দারুণ তথ্যবহুল পোস্ট

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন কবি।

৩৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

আরাফআহনাফ বলেছেন: এত কাছে থাকি, যাওয়া-আসার পথে পড়ে কিন্তু যাওয়া হয়ে ওঠেনি।
এখন দেখছি যেতেই হবে একদিন এবং তা সহসাই।

ধন্যবাদ @ সাদা মনের মানুষ ।

++++++

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, ওখানে গেলে হয়তো আপনার ভালোই লাগবে।

৩৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

সমাধি ছবি ও বক্তব্য পড়ে ঋদ্ধ হলাম... সাদামন ভাই। মৃত্যু হলো মানব জীবনের দর্শন।



বিশ্রামরত মালির ছবিসহ একদম শেষ ক্লিক পর্যন্ত দেখেছি!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মইনুল ভাই, আপনাকে আজকাল দেখাই যায় না :)

৩৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

মৃত্যু হলো মানব জীবনের *সর্বোত্তম* দর্শন।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম

৩৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ফরাসী বিপ্লবের পর, যুদ্ধের আর দরকার ছিলো না
কিন্তু বর্নবাদী ফ্যাসিস্ট জার্মানি ইটালী জাপান সারা বিশ্ব জবরদখল করে অভিজাত এলিটদের 'গ্লোবাল একটি রাষ্ট্র' পরিকল্পনা ছিল।
সভ্যসমাজ প্রথমে পরাজিত হলেও পরে শক্তি অর্জন করে রুখে দাড়িয়েছিল এবং অপশক্তিকে পরাজিত করেছিল।
কোটি কোটি মানুষ রক্ত দিয়ে সভ্যতাকে রক্ষা করেছে।

মানুষ বুঝেছে যুদ্ধ খুব খারাপ জিনিষ। এরপর বড় শক্তিগুলো আর কোন বিশ্বযুদ্ধে জড়ায়নি।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সামনে যে আর কোন যুদ্ধে জড়াবে না এর কোন গ্যারান্টি নাই........ধন্যবাদ হাসান ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়

৩৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ওয়ার সিমেট্রি সম্ভবত কুমিল্লায় আরো একটা আছে????

আজকের পোস্টে লাইক!!!:)



১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আছে, তবে সেটা এখনো আমার দেখা হয় নাই, ধন্যবাদ।

৩৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন:


ব্লগার সাদা মনের মানুষ

সাদা মনের মানুষ মনের সাদায়
ছবি ব্লগের সুদৃশ্য স্বযত্নে আঁকেন
তিনি এসবে এখন সর্বদা আছেন
তাঁকে থামাতে পারেনা কোন কি বাধায়।
বনে বাদাড়ে পহাড়ে ভ্রমণ যাত্রায়
তিনি যখন তখন যেথায় থাকেন
পোষ্টে সেসব প্রকাশ করতে থাকেন
তাঁর সুকর্ম সকলে কত কি জানায়।
দেখে রূপের পসরা এ মন আনন্দে আকুল
কত অতুল্য ছবির সুরত্ন দূর্লভ
চিন্তা চেতনা মানস আহা কি ব্যাকুল
দেখে যে যার মতন সময়ে সুলভ।
সাদা মনের মানুষ মানসে যে স্তর
সেথা বিরাজে কত কি রতন বিস্তর।

# ছন্দঃ অমৃতাক্ষর
# অন্তমিলঃ কখখক কখখক ঘঙঘঙ চচ
# বর্ণ বিন্যাসঃ দুই তিন তিন তিন তিন
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ফরিদ ভাই, শ্রদ্ধা রইল

৪০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনাকে নিয়ে একটা পোষ্ট করেছি। প্রথমে আপনার মন্তব্য চাই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মন্তব্য করে এসেছি :)

৪১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: লগার সাদা মনের মানুষ
সাদা মনের মানুষ মনের সাদায়
ছবি ব্লগের সুদৃশ্য স্বযত্নে আঁকেন
তিনি এসবে এখন সর্বদা আছেন
তাঁকে থামাতে পারেনা কোন কি বাধায়।
বনে বাদাড়ে পহাড়ে ভ্রমণ যাত্রায়
তিনি যখন তখন যেথায় থাকেন
পোষ্টে সেসব প্রকাশ করতে থাকেন
তাঁর সুকর্ম সকলে কত কি জানায়।
দেখে সে রূপ এ মন আনন্দে আকুল
কত অতুল্য ছবির সুরত্ন দূর্লভ
চিন্তা চেতনা মানস আহা কি ব্যাকুল
দেখে যে যার মতন সময়ে সুলভ।
সাদা মনের মানুষ মানসে যে স্তর
সেথা বিরাজে কত কি রতন বিস্তর।

# ছন্দঃ অমৃতাক্ষর
# অন্তমিলঃ কখখক কখখক ঘঙঘঙ চচ
# বর্ণ বিন্যাসঃ দুই তিন তিন তিন তিন
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
বিঃদ্রঃ একটু ভুল হয়েছিল ঠিক করেছি।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

৪২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ সাদা ভাই এমন একটি পোস্ট দেবার জন্য। আসলে মনের মাঝে এতো কিছু বলার জন্য উকিঁ দেয় কিন্তু সময় করতে পারি না। আমার বড় বাবা মানে আমার দাদার বাবার সমাধি ওখানে আছে। ২য় মহাযুদ্ধে উনি ব্রিটিশ নৈাবাহিনীতে ছিলেন। যুদ্ধে শহীদ হোন। অনেক পড়ে আমার দাদারা এখানে এসে খুজেঁ পান উনার নাম ফলক। উনি নৈাবাহিনী থেকে গোল্ড মেডেল পেয়েছিলেন যা এখনো আমাদের পরিবারে আছে। আহ্.... উনাকে আমি দেখিনি বা দেখার কথাও না কিন্তু বাবা দাদাদের কাছে এতো বিরত্বের গল্প শুনেছি যে ভাবতেই ভালোলাগে। এমন একজনের বংশধর আমি......

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, নিশ্চয়ই আপনি ওখানে গিয়াছেন, আমার মনে হয় ওখানেই ওনাদের প্রকৃত সম্মানের সাথে সমাধিস্থ করা হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.