নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
মুর্শিদাবাদে গিয়ে ইতিহাস স্পর্শ করে শিহরিত হয়েছিলাম বারে বার। মনে হচ্ছিল আমার চারপাশের আকাশে বাতাসে এমনকি রাস্তার প্রতিটা ধূলিকণায় ও শুধু ইতিহাস আর ইতিহাস। তাদের মধ্যে খোশবাগে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাবের সমাধি অন্যতম। মুর্শিদাবাদের ভাগীরথী নদীর উপারে খোশবাগে যিনি ঘুমিয়ে আছেন অসীম নিঃশব্দতায়। ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন ভাগীরথী নদীর তীরবর্তী মুর্শিদাবাদ এর পলাশী নামক প্রান্তরে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ ঊদ্দৌলার সাথে সাম্রাজ্যবাদী ইংরেজ বণিক সংগঠন ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে নবাবের প্রধান সেনাপতি মীর জাফর আলী খাঁন এর বিশ্বাসঘাতকতা তথা বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হওয়ার ইতিহাসকে হাতে ছুয়ে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। আসুন আজকে আপনাদের নিয়ে যাই আমার ছুয়ে দেখা কিছু ইতিহাসের ভেতর।
(২) মুর্শিদাবাদের সদর ঘাট থেকে এমন ফেরি দিয়া ভাগীরথী নদী পার হয়ে যেতে হয় খোশবাগের ঘাটে।
(৩) ঘাট থেকে অটো রিক্সায় করে এমন গ্রামীন রাস্তা দিয়ে প্রায় দুই কিলোমিটার গেলেই মিলবে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সমাধি।
(৪) বাম পাশে একটা বড় বটবৃক্ষ, তার নিচে ছোট্ট একটা গ্রামীন দোকান, তারই ডান পাশে খোশবাগের প্রধান গেইট। খুবই সাধারণ আর নির্জন।
(৫) ঢোকার মুখে সাধারণ একটা কাঠের বেঞ্চি, তারপর সোজা পথ চলে গেছে সমাধীগুলোর দিকে।
(৬/৭) সোজা গেলে প্রথম যে ছাদ খোলা দেয়াল ঘেরা কবরস্থানটা সামনে দেখা যায় এখানে কাদের কবর জানা হলোনা, আমরা যখন ওখানে ঢুকেছি কোথাও কোন লোকজন ছিলনা বলে তথ্য জানার কোন উপায় ছিল না।
(৮) এটা পার হয়ে আরো কিছু দূরে এগিয়ে গেলে আরো একটা কবরস্থান, এটা ছাদ দিয়ে ঢাকা। এখানেই ঘুমিয়ে আছে আলিবর্দি খাঁ, সিরাজদ্দৌলা, লুৎফাউন্নিসা সহ নবাব পরিবারের বিশিষ্টজনেরা।
(৯/১০) সামাধীক্ষেত্রের বাউন্ডারির ভেতরে পুরোটাই সুনসান সবুজে ভরপুর।
(১১) একেবারে শেষাংশে রয়েছে এই মসজিদটি, অবশ্য এখানে এখন আর নামাজ পড়া হয় না।
(১২) এই সাইবোর্ডে লিপিবদ্ধ আছেঃ নবাব আলিবর্দি খাঁ দিল্লির জামা মসজিদের অনুকরণে ৭.৬৫ একর জমির উপরে 'খোশবাগ' বা গার্ডেন অব হ্যাপিনেস তৈরি করেন। এটি চারদিকে ২৪৭১ ফুট উঁচু দেয়াল দিয়ে ঘেরা। এখানকার সাজানো সুন্দর বাগানের মাঝে নবাব আলিবর্দি খাঁ, আলিবর্দি খাঁ-এর মা, সিরাজ-উদ-দৌলার বেগম লুৎফউন্নিসা এবং নবাব পরিবারের অন্য সদস্যদের সমাধি রয়েছে। তাছাড়াও, এখানে চারদিকে কারুকার্য খচিত বারান্দা দিয়ে ঘেরা চৌকাকৃতি সমতল ছাদ বিশিষ্ট ঘরের মধ্যে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার সমাধি রয়েছে। এখানে চারদিকে দেয়াল বিশিষ্ট চত্বরের মধ্যে বৃটিশদের গুলিতে নিহত দানিশ ফকিরের সমাধিও রয়েছে, যিনি নবাবের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করে সিরাজ-উদ-দৌলার গুপ্ত স্থান বৃটিশদের দেখিয়ে সিরাজকে হত্যা করতে সাহায্য করেছিলেন। সিরাজের মৃত্যুর পর তার বেগম লুৎফউন্নিসা ঢাকা থেকে ফিরে আসেন এবং মৃত্যুর আগে বেশ কয়েক বছর এই খোসবাগে ছিলেন, যেখানে পরে তাকে গোলাপ বাগানে সমাধিস্থ করা হয়। এই বাগানে ১০৮ প্রকার গোলাপ পাওয়া যায়। ১৭৮৬ খৃষ্টাব্দে লুৎফউন্নিসার মৃত্যুর পর তাঁকে সিরাজের পাশেই সমাধিস্থ করা হয়। বাগানের একেবারে দূরবর্তি প্রান্তে রয়েছে খোসবাগ মসজিদ। ১৭৪০ খৃষ্টাব্দে এই মসজিদ নির্মিত করা হয়। বর্তমানে আর্কিওলোজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া খোসবাগের রক্ষণাবেক্ষণ করে।
(১৩) ছাদ দিয়ে ঘেরা সমাধিগুলোর মাঝে এটাই সব থেকে বড় সমাধি দেখে আমরা ভেবেছিলাম এটাই সিরাজউদ্দৌলার সমাধি। কোন সমাধি ফলক না পেয়ে মনের ভেতরটা খচখচ করছি। সঙ্গীকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম এটাই কি জিরাজের সমাধি? উনি ১০১ পার্সেন্ট নিশ্চয়তা দিলেন, ছবি তুলে বেড়িয়ে এসে একটা ১২/১৩ বছরের বাচ্চার দেখা পেয়ে ওর কাছে তথ্যটা না পেলে আজকে হয়তো আমার ভুল ব্লগ লেখা হতো। এটা আসলে নবাব সিরাজউদ্দৌলার নানা আলিবর্দি খাঁ-র সমাধি।
(১৪) এটা হলো সিরাজউদ্দৌলার সমাধি, পাশেরটা সম্ভবত বেগম লুৎফউন্নিসার সমাধি।
(১৫) মাথার পাশে থাকা এই সমাধি ফলকটা দেখে মনে আর কোন সন্দেহই রইল না।
(১৬) এক সাথে নবাব সিরাজের সমাধি আর শেষাংশে থাকা মসজিদ।
(১৭) পাশের বিশাল আম গাছটায় ফুলে থাকা পরগাছা ফুলগুলো যেন এই নির্জনে আমাদেরকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছিল।
(১৮/১৯) খোলা যায়গায় উঁচু বেদীর উপর বেশ কিছু কবর রয়েছে, যাদের সম্পর্কে কোন তথ্যই জানা হলো না।
(২০) নবাব পরিবারের সমাধি ছেড়ে আসার সময় তোলা শেষ ছবি।
১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
চায়ের সাথে বিস্কুট ফ্রি
২| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:০০
সায়া বলেছেন: নবাবের এক সেনাপতি নাকি ফাইট চালিয়ে গিয়েছিল, তার নামটা মনে পড়ছেনা। তদের অথবা ঘষেটি বেগমের সমাধিও কি খোশবাগে??
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বন্দী অবস্থায় ঘষেটি বেগমকে নৌকাযোগে ঢাকার জিঞ্জিরা প্রাসাদ থেকে মুর্শিদাবাদে ফেরত পাঠানোর আদেশ দেন মীর জাফর। নৌকা ঘষেটি বেগমকে নিয়ে জিঞ্জিরা প্রাসাদ ছেড়ে গেলেও মুর্শিদাবাদে পৌছেনি কোনো দিন। পথেই নৌকাডুবিতে ঘষেটি বেগমের সলিল সমাধি ঘটে বলে ধারণা করা হয়।
৩| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:২১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অনেক অনেক ভালো লাগা ! ইতিহাস বই পড়েও এত ভালো লাগতো না !
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, ভালো লিখতে পারলে আরো ভাল লাগতো, তবে আমি খুবই শিহরিত ছিলাম এখানটায় গিয়ে।
৪| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:২৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনি নবাব সিরাজউদ্দৌলার সঠিক সমাধিটিই দেখেছেন। পাশের সমাধিটি বেগম লুৎফুন্নেসার এটাও ঠিক।
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি কি গিয়েছিলান ওখানে?
৫| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
ফকির আবদুল মালেক বলেছেন: বিদ্রোহের আভাস পেয়ে সিরাজ মীরজাফরকে বন্দি করার চিন্তা বাদ দিলেন। তিনি মীরজাফরকে ক্ষমা করে তাঁকে শপথ নিতে বললেন। মীরজাফর পবিত্র কুরআন স্পর্শ করে অঙ্গীকার করলেন যে, তিনি শরীরের একবিন্দু রক্ত থাকতেও বাংলার স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ন হতে দেবেন না। গৃহবিবাদের মীমাংসা করে তিনি রায়দুর্লভ, ইয়ার লতিফ,মীরজাফর, মিরমদন, মোহনলাল ও ফরাসি সেনাপতি সিনফ্রেঁকে সৈন্য চালানোর দায়িত্ব দিয়ে তাঁদের সঙ্গে যুদ্ধযাত্রা শুরু করলেন।
২৩ জুন সকাল থেকেই পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজরা মুখোমুখি যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুত হলো।
ইংরেজরা 'লক্ষবাগ' নামক আমবাগানে সৈন্য সমাবেশ করল। বেলা আটটার সময় হঠাৎ করেই মিরমদন ইংরেজবাহিনীকে আক্রমণ করেন। তাঁর প্রবল আক্রমণে টিকতে না পেরে ক্লাইভ তাঁর সেনাবাহিনী নিয়ে আমবাগানে আশ্রয় নেন। ক্লাইভ কিছুটা বিচলিত হয়ে পড়েন। মিরমদন ধীরে ধীরে অগ্রসর হচ্ছিলেন। কিন্তু মীরজাফর, ইয়ার লতিফ, রায় দুর্লভ যেখানে সৈন্যসমাবেশ করেছিলেন সেখানেই নিস্পৃহভাবে দাঁড়িয়ে থাকলেন।
বন্দিত্ব এবং মৃত্যু সম্পাদনা
মীরজাফর রাজধানীতে পৌঁছে নবাবকে খুঁজে না পেয়ে চারদিকে লোক পাঠালেন। ১৭৫৭ সালের ৩ জুলাই সিরাজদ্দৌলা মহানন্দা নদীর স্রোত অতিক্রম করে এলেও তাতে জোয়ার ভাটার ফলে হঠাৎ করে জল কমে যাওয়ায় নাজিমপুরের মোহনায় এসে তাঁর নৌকা চড়ায় আটকে যায়। তিনি নৌকা থেকে নেমে খাবার সংগ্রহের জন্য একটি মসজিদের নিকটবর্তী বাজারে আসেন। সেখানে কিছু লোক তাঁকে চিনে ফেলে অর্থের লোভে মীর কাশিমের সৈন্যবাহিনীকে খবর দেয়।এ সম্পর্কে ভিন্ন আরেকটি মত আছে যে এক ফকির এখানে নবাব কে দেখে চিনে ফেলে। উক্ত ফকির ইতঃপূর্বে নবাব কর্তৃক শাস্তিপ্রাপ্ত হয়ে তার এক কান হারিয়েছিল। সেই ফকির নবাবের খবর জানিয়ে দেয়। [১] তারা এসে সিরাজদ্দৌলাকে বন্দি করে রাজধানী মুর্শিদাবাদে পাঠিয়ে দেয়। বন্দী হবার সময় নবাবের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী লুতফা বেগম এবং চার বছর বয়সী কন্যা উম্মে জহুরা। এর পরের দিন ৪ জুলাই (মতান্তরে ৩রা জুলাই)মীরজাফরের আদেশে তার পুত্র মিরনের তত্ত্বাবধানে মুহম্মদিবেগ নামের এক ঘাতক সিরাজদ্দৌলাকে হত্যা করে। কথিত আছে,সিরাজের মৃত্যুর পর তার মৃতদেহ হাতির পিঠে চড়িয়ে সারা শহর ঘোরানো হয়। মুর্শিদাবাদের খোশবাগে নবাব আলিবর্দী খানের কবরের কাছে তাকে কবর দেয়া হয়।
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন ইতিহাস মনটাকে বড় পীড়া দেয়, কিন্তু বদলানো তো আর সম্ভব না, ধন্যবাদ মালেক ভাই।
৬| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন:
(১৮/১৯) খোলা যায়গায় উঁচু বেদীর উপর বেশ কিছু কবর রয়েছে, যাদের সম্পর্কে কোন তথ্যই জানা হলো না।
আমার জানামতে এই কবরগুলি সবই নবাব বংশের বিভিন্ন আত্মীয়স্বজনদের। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার কোন লোকজন এখানে প্রায়শই অনুপস্থিত থাকে বলে স্বল্প সময়ের ট্যুরে সব কিছু জানা যায় না। তা' ছাড়া অধিকাংশ কবরেই কোন মার্কিং বা এপিটাফ নেই, যে কারণে নিজে থেকে জানাও সম্ভব হয় না। ভারত বা পশ্চিম বঙ্গ সরকারের অবহেলা স্পষ্টত দৃশ্যমান।
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পুরো মুর্শিদাবাদকেই আমার মনে হয়েছে পিছিয়ে থাকা একটা জনপদ। তাছাড়া এসব দেখা জানার জন্য আরো সময় নিয়েই আমাদের যাওয়া উচিৎ ছিল।
৭| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬
এম এ কাশেম বলেছেন: নবাব সিরাজউদ্দৌলার সমাধি দেখে অনেক ভাল লাগলো।
শুভ কামনা সাদা ভাই।
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সিরাজউদ্দৌলার সমাধি দেখে আমার বুকটা যেন হাহাকার করে উঠেছিল, কেমন আছেন কাশেম ভাই?
৮| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬
সত্যের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ। নেক্সট পোস্টের আশায় রইলাম।
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:১০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কত পোষ্ট যে আমার জমে আছে ভাই, সময়ের অভাবে দিতে পারছিনা, অবশ্যই চেষ্টা করবো তাড়াতাড়ি দেওয়ার, ধন্যবাদ।
৯| ১৩ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইতিহাসের প্রতি এতটা অবহেলা!!!!! তথ্য শূন্যতা, গাইড না থাকা! স্যুভেনির না থাকা!
এটা কি কেবল নবাব সিরাজ বলেই?????
অদেখা একটা দারুন ইতিহাসে সংগী করায় কৃতজ্ঞতা
++++++++++++
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওখানে গিয়ে মনে হয়েছে আরো বেশী সময় নিয়ে ওদিকে যাওয়াটা উচিৎ ছিল, ভবিষ্যতে চেষ্টা করবো সময় নিয়ে যেতে, তবেই হয়তো আরো অনেক বেশী তথ্য জানা সম্ভব হবে......শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।
১০| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০১
বর্ষন হোমস বলেছেন: এত ছোট নৌকা দিয়ে গাড়ি,মোটর সাইকেল পাড় করলো কিভাবে!ঢুবে যাওয়ার কথা।
পোষ্ট ভাল লাগলো।জায়গাটা অনেকটা লালবাগের মত।
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সদর ঘাট টা মুর্শিদাবাদের লালবাগেই অবস্থিত, ছোট নৌকায় বাঁশের বড় মাচা বানিয়ে ওরা গাড়ি পার করে নিচ্ছে, সত্যিই অবাক করার মতো বিষয়।
১১| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯
নাগরিক কবি বলেছেন: আপনি'তো পুরোই ইবনে বতুতা সাথে ইতিহাস বর্ণনা করেলেন, এতে অনেক কিছু জানা হলো।
তবে ফেরী টা কিন্তু অসাম
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কবি আপনি বললেন আমি তা ফেলে দেই কি করে.......শুভ কামনা আপনার প্রতি।
১২| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ঐতিহাসিক স্থানগুলো দেখতে পেয়ে ধন্য মনে করছি নিজেকে, কৃতজ্ঞতা রইল আপনার প্রতি।
শুভকামনা ভাই আপনার জন্য।
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: উৎসাহিত করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ নয়ন ভাই।
১৩| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
নাগরিক কবি বলেছেন: আমি কিন্তু সনেট কবি ফরিদ সাহেব কে সম্মানের সাথে আংকেল ডাকি। আপনাকেও আমি সাদা মনের আংকেল ডাকতে চাই। যদি অনুমিত দেন। আসলে আমি আপনাকে ভাই বলে সম্মোহন করতে গেলে নিজের কাছেই লজ্জা লাগে।
আমি আপনাকে সম্মানের সাথে সাদা মনের আংকেল ডাকতে চাই। যদি অনুমিত দেন আরকি?
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নারীর মন আর কবিদের কবিতা ক'জনই বা বুঝতে পারে? আপনার ইচ্ছায় আমি কোন রূপ ব্যাঘাত ঘটাতে চাই না কবি।
১৪| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩
নাগরিক কবি বলেছেন: আসলে গত কাল এক নারী কে সম্মানের সাথে আপু ডেকেই ধরা খেয়েছি। তাই বয়োজ্যেষ্ঠ সবার কাছ থেকে আগেই অনুমতি নিয়ে রাখছি। আমি আপু ডেকেছিলাম সম্মানের সাথে। সে বললো তার সমবয়সী ছাড়া অন্য কেউ আপু ডাকলে ভাল লাগে না। আর আমি তার সন্তান বয়সী। তাই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছি তার কাছে।
জেনারেশন গ্যাপ এর কারনে হয়ত উনি বুঝতে পারেনি। বলার ঢং য়া কেমন ছিল।
সাদা মনের আংকেল আপনি ঠিক বলেছেন, নারীর মন বুঝা বড়ই কঠিন।
আচ্ছা ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন। ইন্দোনেশিয়ার বাতাম যাচ্ছি ৩ দিন পর। কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় বলতে পারবেন?
১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার মনে হয়না আপনার থেকে আমার বয়স খুব একটা বেশী, আপত্তি না থাকলে আপনার বয়সটা জানাতে পারেন, আমার সাতচল্লিশ চলছে। ইন্দোনেশিয়ার এক মাত্র বালিতেই আমি গিয়েছি, ভালো কোন তথ্য আমার কাছে পাবেন না, নেটে সার্চ দিন আশা করছি সব পেয়ে যাবেন, ধন্যবাদ।
১৫| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
নাগরিক কবি বলেছেন: আমার বয়স ২৪+ এখন তো নিশ্চিত হবেন। আশা করি।
১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওটা ভাই ডাকার জন্য যথেষ্ট সুন্দর বয়স, এখন আপনার ইচ্ছে, কবিদের কখন কি ইচ্ছে হয় কে জানে!
১৬| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
খুব সুন্দর ছবি ব্লগ ভাই .................
কেমন আছেন ?
একটু মীরজাফরের কবর দেখার শখ ছিল
১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
আমার ভ্রণ সঙ্গী মনা ভাই দেখিয়ে দিচ্ছেন এটাই মীর জাফরের কবর।
আমি ভালো আছি ভাই, আপনি কেমন আছেন?
১৭| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
মীরজাফরের কবর নাকি লাথি মারার নিয়ম ! যে যায় সেই লাথি মারে ........ ঘটনাটা কি সত্যা কিনা।
আমি ভালো আছি ভাই ।
১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন নিয়মের কথা জানিনা, মীর জাফরদের পারিবারিক কবরস্থানটা অনেক বড়, কিছুটা অগোছালোও বটে এবং সেখানে টিকেট কেটে ডুকতে হয়, সিরাজের কবরে টিকেট লাগে না। ওটা নিয়ে পরে আমি কোন এক সময় পোষ্ট দিবো ভাই।
১৮| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ঠিক আছে ভাই , পোষ্টে অপেক্ষা রইলাম ।।
১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১৯| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: বাংলার শেষ নবাবের কবরটি বেশ সাজানো-গোছানো। কবরের ফলকটি দেখে বুঝা যায়, বেশ সম্মানের সাথে তাঁকে সমাধিস্থ করা হয়েছিলো।
অথচ, উনাকে নিয়ে যে ছবি বানানো হয়, তাতে দেখানো হয়েছে অপমানিত হিসেবে।
আপনার মত ভ্রমণ-পিপাসুর সঙ্গী হতে পারলে জীবন সার্থক হতো।
১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হয়তো নিজ আত্মীয় স্বজনেরা কাজটা করেছিল, আপনাকে সাথী হিসেবে পেলে আমিও কৃতজ্ঞ থাকতাম।
২০| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
শোভন১ বলেছেন: একজন ব্যর্থ নবাবের সমাধি! যত ভালো মানুষই উনি হোননা কেন, আবেগ বাদ দিলে বলা যায় উনি একজন বিরাট ব্যর্থ নবাব.... যার ব্যর্থতার দায়ভার পরবর্তী ২০০ বছর একটা আস্ত উপমহাদেশের কোটি কোটি মানুষকে জীবন এবং সম্পদ দিয়ে বয়ে নিতে হয়েছে।
১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ব্যর্থ তো অবশ্যই, তবে কম বয়সী নবাব, ধুর্তদের ছল চাতুরী বুঝতে পারেনি বলেই হয়তো এই ব্যর্থতায় ভুগতে হয়েছে আমাদের উপমহাদেশকে।
২১| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি দুইবার গিয়েছি কামাল ভাই। একবার ১৯৭৮ সালে বন্ধু বান্ধবসহ আর একবার ১৯৯৮ সালে আমার শ্যালক ও তার কয়েকজন বন্ধুর সাথে।
১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাহলে আপনি ফাষ্ট আমি সেকেন্ড, হে হে হে
১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমাকে নিয়া কবে যাইবেন আশরাফুল ভাই?
২২| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনি গেলেন কবে আর এলেন কবে এটাই তো বুঝলাম না। ছবি কয়টা তুলেছেন?
১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সময় খুবই কম ছিল এই গেলাম আর এলাম। একদিন মুর্শিদাবাদে আর একদিন কলকাতায় ইডেনের মাঠে বসে আইপিএল দেখলাম ব্যাস এইটুকুই।
২৩| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আড়াই'শ বছর আগের ইতিহাস'কে আপনি জীবন্ত করে তুলেছেন।
১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদ ভাই, ওখানে যাওয়ার ইচ্ছেটা ছিল আমার দীর্ঘ দিনের।
২৪| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভাগীরথিতে এত পানি কোথা থেকে আসছে?
১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জানা নেই ভাই আমার।
২৫| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমার আর যাওয়া হবে না ভাই। শরীরের ভাব গতিক ভালো না। তা' ছাড়া মুর্শিদাবাদের নাম শুনলেই আমার গায়ে কাঁটা দেয়। ওখানকার বেশ কিছু মানুষ রিফ্যুজি হয়ে আমাদের দেশে এসেছে। তাদের স্বভাব চরিত্র হুবহু বিশ্বাসঘাতক মীর জাফরের মতো। আমরা স্থানীয়রা ওদেরকে যথাসম্ভব এড়িয়ে চলি। ভারতের সব জায়গায় যেতে মন চাইলেও মুর্শিদাবাদে যেতে আমার একেবারেই মন টানে না। ওই মাটির ওপর দাঁড়িয়ে মীর জাফর পবিত্র কোরআন শরীফ ছুঁয়ে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল, যা পৃথিবীর অন্য কোথাও কেউ কোনদিন করেনি।
১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:১০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বলেন কি! ওখানকার মানুষরা সবাই খারাপ? এমনটা কিভাবে সম্ভব? তাহলে কি মীর জাফরের বংশধররাই শুধু এখানে এসেছে??
আমার আর যাওয়া হবে না ভাই। শরীরের ভাব গতিক ভালো না।......মনে জোর রাখেন, নরসিংদী আসেন ভালো সাগর কলা খেলে শরীর মন দুটোই চাঙ্গা হবে। তারপর আমরা ছুটব, বন থেকে বনান্তরে।
২৬| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাশের গ্রামে গিয়েছিলেন? লোকজনের অবস্হা কি রকম?
১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: গরিবানা হাল হকিকত, তবে পথে প্রান্তরে পুরোনো জৌলুশের চিহ্ন বর্তমান। সময় স্বল্পতা ছিল বলে অনেক কিছুই দেখা বা জানা হয়ে উঠেনি, তবে ভবিষ্যতে হবে বলে আমি আশাবাদী।
২৭| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:১৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবিগুলি দেখে কেন জানি গায়ের লোম খাড়া হয়ে গেল!!!
১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমারও এমনটা হয়েছিল ওখানে গিয়ে, শুভেচ্ছা জানবেন লিটন ভাই।
২৮| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:২২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: না, কামাল ভাই। ওখানকার সব মানুষই খারাপ এমনটা আমি বলতে পারি না। তবে স্কুল কলেজে পড়াশুনা, কর্মজীবন, বন্ধুত্ব, প্রতিবেশী ইত্যাদি বিভিন্ন সূত্রে আমি যত মুর্শিদাবাদির সাথে মিশেছি ( শতাধিক তো বটেই ), তাদের মধ্যে একজন ভালো মানুষও আমি পাইনি। স্বার্থপরতা, ষড়যন্ত্র করা, অন্যায় করা, গোপনে একের বিরুদ্ধে অন্যকে উস্কানো, অন্যের ক্ষতি করা ইত্যাদি হেন খারাপ কাজ নাই যা তারা করে না। অন্তত আমার এবং আমার স্থানীয় বন্ধু ও আত্মীয়স্বজনের একই অভিজ্ঞতা।
১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তবে তো দেখছি অবস্থ্যা বেশ শোচনীয়.......ওদেরকে দেশে পাঠিয়ে দেন না কেন?
২৯| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪১
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: পোষ্টের জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:১২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা ফরিদ ভাই
৩০| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
সুমন কর বলেছেন: আপনার ছুয়ে দেখা কিছু ইতিহাসের ভেতরে প্রবেশ করে অনেক সুন্দর কিছু দেখতে পারলাম। ধন্যবাদ।
কিন্তু এটা কি বলেন, মীর জাফরদের পারিবারিক কবরস্থানটা অনেক বড়, কিছুটা অগোছালোও বটে এবং সেখানে টিকেট কেটে ডুকতে হয় !!
১৪ ই মে, ২০১৭ ভোর ৬:৩২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এটাই সত্য, মীর জাফরের বাড়িতে এখনো তাদের বংশধরদের থাকতে দেখে এসেছি, যদিও ঐ বাড়িতে প্রবেশ নিষেধ লেখা সাইনবোর্ড আছে।
৩১| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:১৫
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার সৌজন্যে ছবিটা হলেও দেখা হলো। আর আপনার অনুভুতিটা নিশ্চয়ই অন্য রকম ছিল। আপনার এ ভ্রমন নিশ্চয়ই অন্যগুলোর চেয়ে আলাদা রকমের হবে।
১৪ ই মে, ২০১৭ ভোর ৬:৩৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নিঃসন্দেহে অন্যরকম অনুভুতি হয়েছিল, আমি ইতিহাসগুলো ছুয়ে দেখার সময় সত্যিই শিহরিত ছিলাম।
৩২| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:১৭
পুলহ বলেছেন: ১০৮ রকমের গোলাপ !!!! তাছাড়া আরো অনেক কিছুর সাথে দানিশ ফকির ক্যারেক্টারটা সম্পর্কেও একেবারেই জানা ছিলো না।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা পোস্ট, তাই সোজা প্রিয়তে।
ধন্যবাদ জানুন ভাই।
১৪ ই মে, ২০১৭ ভোর ৬:৪১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, অনেক কিছুই এখানে গিয়ে নতুন হিসাবে পেয়েছি। আসলে পৃথিবীর কতটাি বা আমরা দেখতে বা জানতে পেরেছি.....শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।
৩৩| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:১৮
শাহিন-৯৯ বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট দেওয়ার জন্য, মনটা খুব টানে ইতিহাসের কাছাকাছি যেতে, কোন সালে গিয়েছিলেন।
১৪ ই মে, ২০১৭ ভোর ৬:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই তো ১৫ দিন আগে মাত্র ঘুরে এসেছি শাহিন ভাই।
৩৪| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: অদেখা একটা দারুন ইতিহাসে সংগী করায় কৃতজ্ঞতা এবং পোস্টে ++++++++++
এর আগে বইয়ে পড়েছিলাম। এখন ছবিতে দেখলাম।
১৪ ই মে, ২০১৭ ভোর ৬:৫১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আলো ভাই, ইচ্ছে করে পৃথিবীর সবটাই ঘুরে দেখি, কিন্তু সাধ্য যে সীমিত।
৩৫| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:০১
কল্লোল পথিক বলেছেন: বরাবরের মতোই দারুণ!
তা বলি দাদা আছেন কেমন?
১৪ ই মে, ২০১৭ ভোর ৬:৫৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ পথিক, আমিও পথে পথে থাকতেই পছন্দ করি। আপনাদের দোয়ায় বেশ ভালো আছি ভাই, আপনি কেমন আছেন?
৩৬| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:০৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: প্রায় ভুলে যাওয়া ইতিহাসটা আবারও ঝালাই হয়ে গেল।। ধন্যবাদ।।
১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ৭:০৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, এখন যেন এই ইতিহাসটা ভুলে যাওয়া ইতিহাসই হয়ে গেছে। তবে অনেক দিনের আকাংখার যায়গায় হুট করে যাওয়ার সুযোগ হয়ে যাওয়ায় আমি বেশ রোমাঞ্চিত, ধন্যবাদ ভাই।
৩৭| ১৪ ই মে, ২০১৭ ভোর ৪:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ এই ভ্রমন বিবরণী ও ছবি থেকে অনেক ইতিহাস জানা হল
দেখা হলো তাদের ছবি ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃএম আলী ভাই, শ্রদ্ধা জানবেন।
৩৮| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:০১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: নবাবকে শ্রদ্ধা!
১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকে শুভেচ্ছা
৩৯| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ সুন্দর একটি পোস্টের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ বাঙালী ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।
৪০| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনার সাথে আমাদেরও ঘোরা হয়ে গেল । অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এবং বিনা খরচে, মোস্তফা ভাই একটা ফ্ল্যাক্সি পাঠান
৪১| ১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: সিরাজউদ্দৌলার সমাধি ও তার সৃতি সমার্কে এই প্রথম একটি ভাল মানের ডকুমেন্ট পেলাম।
প্রিয়তে রাখলাম পরে আরো ভাল করে দেখব।
১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন আজাদ ভাই
৪২| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:১৬
জুন বলেছেন: সিরাজউদ্দৌলাদের মত হতভাগ্য নবাব এর সমাধি দেখে এমন এক অনুভুতি হয়েছিল আমার টিপু সুলতানের সমাধিতে গিয়ে । সেখানেও এক বিশ্বাসঘাতক কি ভাবে তাকে ধরিয়ে দিয়েছিল । কিভাবে তার নাবালক সন্তানদের হত্যা করেছিল তার ইতিহাসতো জানাই । তারপর ও যখন তাদের সার সার সমাধিগুলো দেখলাম সাদা মনের মানুষ সত্যি বলতে কি চোখ আমার ঝাপসা হয়ে উঠেছিল।
বিশ্বাসঘাতক মীর জাফর চিরজীবন ইতিহাসে ঘৃনিত হয়েই আছে থাকবে । খুব ভালোলাগলো আপনার বর্ননা আর সাথে ছবি ।
+
১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, আপনি আমার মনের কথাটাই বলেছেন, ওখানে গিয়ে আমারও চোখটা জ্বালা করে উঠেছিলো। টিপু সুলতানের সমাধিটা কোথায় আপু?
৪৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,
ইতিহাস কথা কয়ে গেছে এখানে । শিহরিত হয়েছি , মর্মে মর্মে আহত হয়েছি আরেকবার ছবি থেকে ছবিতে চোখ রেখে ।
বাঙালীর ভাগ্য চিরকালই ঐ সেকাল আর একালের মিরজাফরদের হাতে পিষে বিলীন হয়ে গেছে ।
প্রিয়তে ।
১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ৭:৩৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাঙালীর ভাগ্য চিরকালই ঐ সেকাল আর একালের মিরজাফরদের হাতে পিষে বিলীন হয়ে গেছে ।........হয়তো তাই, ধন্যবাদ জী এস ভাই।
৪৪| ১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩
সারাফাত রাজ বলেছেন: মনেহলো যেন নিজেই ঘুরে এলাম।
ভাই, আপনার তোলা পুরানো ঢাকার ছবি ও ইতিহাস দেখতে চাই
১৭ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কিছু কিছু তো আগে পোষ্ট দিয়েছি, তবু বলেছেন যখন আবার চেষ্টা করবো।
৪৫| ১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ৭:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্টটি আমার প্রিয়তে গিয়েছিল আগেই, একটি ভুল হয়েছিল ঠিক করে গেলাম ।
১৮ ই মে, ২০১৭ সকাল ৭:৩৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, তবে কি ভুল হয়েছিল জানা হলো না।
৪৬| ১৮ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:১৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রিয় ঘরে টিক দেয়া হলেও লাইকের ঘরে ভুলে টিক দেয়া হয় নাই প্রথমে, সেটাই ভুল ছিল ?
সিরাজউদ্দৌলার বিষয়ে আমার স্টকে বেশ কিছু কথামালা ও ছবি জমা হয়েছিল ।
সে গুলি দিয়ে কিছু বলার ইচ্ছা ছিল । কিন্তু আমার তথ্যের সমর্থনে খুব জোড়ালো
প্রমান হাতে নেই । তাই কিছু বলা হলোনা । ভাবছি একটু সময় করে মুর্শিদাবাদ
থেকে এক চ্ক্কর দিয়ে দেখে আসব ও জেনে আসব আসল ঘটনাগুলি কি সত্যিই
নাকি ? ইন্টারনেটের তথ্যের সাথে বাস্তবের তথ্যের অনেক গড়মিল থাকে ।
শেষ গিয়েছিলাম ১৯৯৮ সালে পশ্চিম বঙ্গের নদীয়া ফুলিয়াতে , সেখানে
তারা আমাদের দেশত্যাগী টাংগাইলের তাঁতী কারিগরদেরকে পুর্ণবাসিত
করেএকটি হ্যান্ডলুম সার্ভিস সেন্টার তৈরী করেছে।এশিয়ান প্রডাকটিভিটি
অর্গানাজেশনের ন্যাশনাল এক্সপার্ট হিসাবে তাদের প্রডাকটিভিটি বৃদ্ধির
কৌশল স্টাডি করার জন্য একটি টিমের সদস্য হিসাবে গিয়েছিলাম
সেখানে । সেবার সময়ের অভাবে মুর্শিদাবাদ যেতে পারিনি ইচ্ছা
থাকা সত্বেও। আমাদের দেশ হতে ভারতে ভ্রমনে গিয়ে যারা
কলিকাতা নিউমার্কেট হতে বালুচুরী শাড়ী কিনে নিয়ে আসে
তা মুলত আমাদের দেশের টাংগাইলের তাঁতীরাই নদীয়া
ফুলিয়া এলাকায় তৈরী করে, কিন্ত আমাদের সকলেই তা
জানিনা বিষদভাবে ।
শুভেচ্ছা রইল
২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ৭:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আলী ভাই, বেশ কিছু তথ্য দেওয়ার জন্য, আশা করছি ভবিষ্যতে আপনি ওখানে ঘুরে এলে আরো নতুন অনেক কিছুই আমরা জানতে পারবো।
৪৭| ১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:২৯
প্রামানিক বলেছেন: অনেক দিন পর আইছি কাঁচা আমের শরবত দেন।
আপনার পোষ্ট না দেখলে তো সিরাজের আসল কবর জীবনেও দেখা হতো না। ধন্যবাদ
২১ শে মে, ২০১৭ ভোর ৬:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেক দেরী করে আসলেন প্রামানিক ভাই, কাঁচা আম পেকে গেছে এবং সেই আমও খাওয়া শেষ, এখন শুধু আটিটাই আছে, ওটা আপনাকে দেই কেম্নে
৪৮| ১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: চমৎকার বললেও অনেক কম হয়ে যায়। আপনি কি হিউয়েন সাং, নাকি ইবনে বতুতা?
অসাধারন লাগল। ছবিগুলো দেখে মুর্শিদাবাদ যেতে ইচ্ছে করল।
২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ৭:৩২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, অনেক দিন পর আপনাকে আমার ব্লগে পেলাম। হিউয়েন সাংটাকে তা জানিনা, ইবনে বতুতা সম্পর্কে যতটা জানি তার ধারে কাছেও আমি কখনো যেতে পারবো না।
৪৯| ১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
প্রামানিক বলেছেন: তবে কথা হলো-- মুর্শিদাবাদের লোকগুলোর ষোলচোঙা বুদ্ধি, যে কারণে ওদের সাথে বন্ধুত্ব করতে ভয় হয়।
২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ৭:৩৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার কয় চোঙা?
৫০| ২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ৭:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি উত্তরের জন্য ।
আমাদের সুপ্রিয় প্রামানিক ভাই কাঁচা আমের সরবত পছন্দ করেন দেখে খুশি হলাম ।
যদিউ আম এখন পেকে গেছে , তাহলেও খুঁজে নিয়ে উনার জন্য এখানে
কাঁচা আমের সরবত দিয়ে গেলাম । উনাকে পরিবেশন করলে খুশী হব ।
শুভেচ্ছা রইল
২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:২৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আলী ভাই, বড় উপকার করলেন প্রামানিক ভাইয়ের, আমার কাছে শুধু পাকা আমের আঁটিটাই ছিল
৫১| ২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ।
২৪ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
৫২| ২৪ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:১১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ব্লগখানা খাসা ছিল!
এই গরমে কিছু হবে?
২৫ শে মে, ২০১৭ সকাল ৭:২৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: গরমে ভাত কিংবা ডিম সেদ্ধ হতে পারে রুটি সেকাও হতে পারে, কোনটা হলে আপনি খুশি?
৫৩| ২৫ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫
নীলপরি বলেছেন: ফ্রেমবন্দী ইতিহাসকে দেখে আপ্লুত হলাম ।
২৫ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন পরি, আমিও ওখানে গিয়ে আপ্লুত হয়েছি অনেক।
৫৪| ২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন: গরমে ভাত কিংবা ডিম সেদ্ধ হতে পারে রুটি সেকাও হতে পারে, কোনটা হলে আপনি খুশি?
হাঃ হাঃ হাঃ
রোজা মাসে এইসব কি চলে?
৫৫| ৩০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
দীপঙ্কর বেরা বলেছেন: দারুণ সব ছবি। আপনার কি জানা আছে এই ব্লগে কিভাবে লেখা প্রথম পাতায় আসে। কিছুই জানতে পারছি না। লেখা পোষ্ট নিচ্ছে আবার হারিয়ে যাচ্ছে। আরো কত ভাল লেখা দেব বুঝে উঠতেই পারছি না। ভাল থাকবেন। চিনতে পারেন?
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪
সত্যের ছায়া বলেছেন: প্রথম হইলাম। চা দেন।