| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাদা মনের মানুষ
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
নাম শুনে ভাবছেন ভারতের রাজধানীতে এর অবস্থান? মোটেও না। এই দিল্লির আখড়া কিশোরগঞ্জের হাওর অধ্যুষিত মিঠামইন উপজেলার শেষ প্রান্তে একটা প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত। চারিদিকে প্রায় তিন হাজার হিজল গাছ বেষ্টিত সাড়ে চারশত বছরের পুরোনো এই আখড়া। দিল্লির আখড়ার প্রতিষ্ঠাকাল সম্পর্কে জানা যায়, দিল্লির সম্রাট জাহাঙ্গীরের সময়ে সাধক নারায়ন গোস্বামী এই আখড়া প্রতিষ্ঠা করেন।
ইতিহাস বা মিথঃ প্রাচীন কালে এই এলাকাটি ঝোপ জঙ্গলে পরিপূর্ণ ছিল, কোনো হিজল গাছ ছিল না। এলাকাটির চতুর্দিকে ছিল নদীবেষ্টিত। ফলে আখড়ার এলাকাটিকে মনে হতো দ্বীপের মতো। এ নদীপথে কোনো নৌচলাচল করতে পারত না। রহস্যজনক কারণে এ নদীপথে চলাচলকারী নৌকা ডুবে যেত বা অন্য কোনো দুর্ঘটনায় পতিত হতো, একদিন এ নদীপথে দিল্লির সম্রাট প্রেরিত একটি কোষা নৌকা মালামালসহ ডুবে যায়।
আরোহীরা অনেক চেষ্টার পরও কোষাটি উঠাতে গিয়ে ব্যর্থ হন এবং তাদের একজন সর্পদংশনে মারা যান। বানিয়াচং এর বিতঙ্গলের সাধক রামকৃষ্ণ এ খবর পেয়ে শিষ্য নারায়ণ গোস্বামীকে এখানে আসার নির্দেশ দেন। গুরুদেবের নির্দেশ মোতাবেক সাধক নারায়ণ গোস্বামী এখানে এসে নদীর তীরে বসে তপস্যায় রত হলেন। হঠাৎ অলৌকিক ক্ষমতা বলে কে যেন তাকে হাত-পা বেঁধে নদীতে ফেলে দেয়। ঐশী ক্ষমতাবলে তিনি তীরে উঠে আসেন। এভাবে প্রায় ৭ দিন একই ঘটনা ঘটান। একদিন দৈববাণীর মতো কে যেন বলল, আপনি এখানে থাকতে পারবেন না, এখান থেকে চলে যান। উত্তরে সাধক বললেন, তোমরা কারা? উত্তর এলো আমরা এখানকার বাসিন্দা। পূর্বপুরুষ ধরে এখানে আছি। আপনার কারণে আমাদের সমস্যা হচ্ছে। সাধক বললেন, তোমরা স্পষ্ট হও, অর্থাৎ রূপ ধারণ করো। সঙ্গে সঙ্গে তারা একেকটা বিকট দানব মূর্তি ধারণ করল।
নারায়ণ গোস্বামী দেখলেন, তার চারপাশে হাজার হাজার বিশালাকার দানব মূর্তি। যা দেখলে সাধারণত গা শিউরে উঠবে। সাধক নারায়ণ গোস্বামী তাদেরকে আদেশ করলেন, তোমরা আমার চতুর্দিকে সবাই হিজলগাছের রূপ ধারণ কর। সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যেকটি দানব একেকটি হিজলগাছে রুপান্তরিত হয়ে গেল।
এদিকে সাধক নারায়ণ গোস্বামীর ঐশী ক্ষমতা বলে সেই ডুবে যাওয়া কোষাটি মালামালসহ উঠিয়ে দেয় এবং সর্প দংশনে মৃত ব্যক্তিটিকেও বাঁচিয়ে তোলেন। পরে দিল্লির সম্রাট জাহাঙ্গীরের কাছে এ খবর পৌঁছার পর তিনি এখানে এসে সাধক নারায়ণ গোস্বামীর নামে প্রায় ৪০০ একর বিশাল এলাকা দান করে দিয়ে একটি আখড়া প্রতিষ্ঠা করে দেন। সে থেকে আখড়াটিকে ‘দিল্লির আখড়া’ নামে পরিচিতি হয়ে আসছে।
সম্রাট জাহাঙ্গীর ১২১২ সালে আখড়ার নামে একটি তামার পাত্রে উক্ত জমি লিখে দেন। কিন্তু ১৩৭০ সালে ডাকাতরা এই পাত্রটি নিয়ে যায় বলে আখড়ার সেবায়েতরা জানান। দিল্লির আখড়ায় প্রতিবছর ৮ চৈত্র মেলা বসে।
(২) কিশোরগঞ্জের চামড়া ঘাট, এখান থেকেই শুরু হয় আমাদের দিল্লির আখড়া অভিযান।
(৩) এমন পাল তোলা নৌকা হাওড় অঞ্চলে এখনো অনেক দেখা যায়।
(৪) ঘোড়াউত্রা নদীতে মাছ ধরছে জেলেরা।
(৫) মিঠামইন লঞ্চ ঘাট। চামড়া ঘাট থেকে বড় ট্রলারে এখানে আসি। অতঃপর এখান থেকেই ছোট ট্রলার রিজার্ভ নিয়ে বেড়িয়ে পড়ি দিল্লির আখড়ার উদ্দেশ্যে।
(৬) একজন সাদা মনের মানুষ। যিনি আমাদের ভ্রমণটাকে অত্যন্ত সহজ করে দিয়েছিলেন। দিল্লির আখড়া নামটাই মিঠামইনের বেশীর ভাগ মানুষ জানে না। অথচ তিনি সব তথ্য সংগ্রহ করে আমাদের জন্য সর্ব নিম্ন রেটে ট্রলার রিজার্ভ করে এবং নিজের পকেটের টাকায় চা খাইয়ে তবেই ছেড়েছিলেন। তিনির জন্য শুভ কামনা সব সব সময়।
(৭) ছোট ট্রলারে করে যাত্রা শুরুর সাথে সাথেই নামে ঝুম বৃষ্টি।
(৮) মিঠামইনের এই বেড়ি বাধ পাড় হওয়ার পরে এতো বেশী ঢেউ ছিল যেন মনে হচ্ছিল এগুলো সাগরের ঢেউ। আর সন্ধ্যার পর ফেরার সময় ঢেউ এতোটাই ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছিল যে, মনে হচ্ছিল নিশ্চিৎ আজই আমাদের সলিল সমাধি ঘটবে।
(৯) ঝুম বৃষ্টিতে হাওড়ে চলাচল কারি একটা নৌকা।
(১০/১১) চারিদিকে পানির মাঝে বাড়িগুলোকে মনে হয় এক একটা দ্বীপ।
(১২) হেমন্তগঞ্জ বাজারে পৌছে বিপরিত দিকে দেখলাম এমন সাড়ি সাড়ি হিজল গাছ গলা পানিতে দাঁড়িয়ে।
(১৩/১৪) কিছু গাছ ন্যাড়া আবার কিছু গাছ সবুজ পাতায় আচ্ছাদিত, আবার কিছু গাছে পানকৌড়ি পাখিরা আবাস গড়ে তুলেছে।
(১৫) একটা গাছে দেখলাম প্যাঁচা আর প্যাঁচি বসে কি নিয়ে যেন প্যাঁচাপ্যাঁচি করছে। চলন্ত এবং দুলন্ত নৌকায় থেকে ছবি ভালো উঠাতে পারিনি।
(১৬) এক সময় আমরা পৌছে গেলাম দিল্লির আখড়ার ঘাটে।
(১৭) সদ্য বৃষ্টিস্নাত উলট কমল ফুলটা দেখে মনটা স্নিগ্ধতায় ভরে গেল।
(১৮/১৯) আখড়ার ডান বামে ঘুরে কিছু ছবি উঠাইলাম।
(২০) আখড়ার প্রধান দরজা।
(২১) দরজার উপরে লেখা ছোট সাইনবোর্ড।
(২২) আখড়ার প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণ গোস্বামী সমাধি। হাতে সময় ছিল খুবই কম। রাতের অন্ধকার হওয়ার আগে হাওড় যতটা পাড়ি দেওয়া যায় ততটাই ভালো, তাইআখড়া ছেড়ে বেড়িয়ে পড়ি খুব তাড়াতাড়ি।
(২৩) যখন ফিরছিলাম তখন সুর্য্যি মামা ও ফিরে যাচ্ছি রাতের আঁধারে।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার সপ্তম ইদ্রিয় তো দেখছি আপনার চোখের মতোই ফকফকা ![]()
২|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: দিল্লীর আখড়ার মিথ পড়ে অনেক কিছু জানা গেল। তবে এই মিথ নিয়ে কিছু বিতর্কের কথা প্রথম আলো পত্রিকায় একবার পড়েছিলাম। আসলে এসবের সত্যাসত্য যাচাই করা একেবারেই অসম্ভব, যে কারণেই এই ঘটনাগুলো 'মিথ' আখ্যা পেয়েছে।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন মিথগুলো পড়তে বা হাতিয়ে দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে, ইচ্ছে আছে কোন এক চৈত্রের ৮ তারিখের মেলায় ওখানে যাবো।
৩|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (২) কিশোরগঞ্জের চামড়া ঘাট, এখান থেকেই শুরু হয় আমাদের দিল্লির আখড়া অভিযান।
চামড়া ঘাট নামের ইতিহাস কী? এই ঘাটে কী চামড়ার ব্যবসা হয়, নাকি ঘাটটাই চামড়া দিয়ে বাঁধানো? (মূল্যবান বই চামড়া দিয়ে বাঁধানোর মতো)
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হে হে হে, আপনার ভাইটামিন যুক্ত মন্তব্যগুলো বরাবরই আমি উপভোগ করি। তবে যতটুকু জানতে পেরেছি কিশোরগঞ্জের হাওড় অঞ্চলের সব চামড়া এই ঘাট দিয়েই দেশের অন্যত্র যায়, তাই এমন নাম দেওয়া হয়েছে।
৪|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এমন মিথগুলো পড়তে বা হাতিয়ে দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে, ইচ্ছে আছে কোন এক চৈত্রের ৮ তারিখের মেলায় ওখানে যাবো।
আমারেও সাথে নিয়েন। চলুন, সামনের চৈত্র মাসে যাওয়া যাক।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি মন থেকে বললে আমি ঠিকই সময় বের করে নেবো, তবে আমার মনে হয় দীর্ঘ পথ হাটতে হবে সেটা মাথায় রেখে আরো ভেবে দেখুন।
৫|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (৪) ঘোড়াউত্রা নদীতে মাছ ধরছে জেলেরা।
নদীর নাম ঘোড়াউত্রা? ঘোড়া তো বুঝলাম, কিন্তু উত্রা তো বুঝলাম না। বুঝাইয়া কন।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এটা হলো উড়তে পারে এমন ঘোড়া, বলতে পারেন পঙ্খীরাজ ![]()
৬|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
উম্মে সায়মা বলেছেন: সুন্দর সব ছবি দেখে আর মিথটা জেনে ভালো লাগল সাদা মনের মানুষ ভাই।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, ইতিহাস ঐতিহ্য আর এমন মিথগুলো ছুয়ে ছুয়ে দেখায় রয়েছে অন্য রকম আনন্দ।
৭|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনি মন থেকে বললে আমি ঠিকই সময় বের করে নেবো, তবে আমার মনে হয় দীর্ঘ পথ হাটতে হবে সেটা মাথায় রেখে আরো ভেবে দেখুন
প্রস্তাবটা আমি মন থেকেই দিয়েছি কামাল ভাই। মেলায় বসে গুড়ের জিলাপী খেতে আমার খুব ভালো লাগে। কিন্তু দীর্ঘ পথ হাঁটতে হবে শুনে তো........ ( হার্টের সমস্যার কারণে হাঁটাহাঁটি করতে পারি না ভাই )
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই তো পিছিয়ে গেলেন, তবে আপনাকে নিয়ে হাটতে হবে না এমন কোন মেলায় বসে গুড়ের জিলাপী খাওয়ার ইচ্ছেটা মনের মাঝে পুষে রাখলাম।
৮|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (৬) একজন সাদা মনের মানুষ। যিনি আমাদের ভ্রমণটাকে অত্যন্ত সহজ করে দিয়েছিলেন। দিল্লির আখড়া নামটাই মিঠামইনের বেশীর ভাগ মানুষ জানে না। অথচ তিনি সব তথ্য সংগ্রহ করে আমাদের জন্য সর্ব নিম্ন রেটে ট্রলার রিজার্ভ করে এবং নিজের পকেটের টাকায় চা খাইয়ে তবেই ছেড়েছিলেন। তিনির জন্য শুভ কামনা সব সব সময়।
প্রথমে ভেবেছিলাম আপনি আবার দাড়ি রাখা শুরু করলেন কবে থেকে? পরে বুঝলাম ইনি আর একজন সাদা মনের মানুষ।
হাঁ ভাই, এমন শুভাকাঙ্ক্ষী মানুষ এখনো দুনিয়ায় আছে বলেই দুনিয়াটা এত সুন্দর।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৫৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন মানুষদের দেখলে চক্ষু পবিত্র হয়, দাড়ি রাখা শুরু করতে হয়তো আমারো বেশী দেরী নেই। তবে আমার দাড়ি যে সবগুলোই সাদা হয়ে গেছে ![]()
৯|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই তো পিছিয়ে গেলেন, তবে আপনাকে নিয়ে হাটতে হবে না এমন কোন মেলায় বসে গুড়ের জিলাপী খাওয়ার ইচ্ছেটা মনের মাঝে পুষে রাখলাম।
সাবাস! অপেক্ষায় থাকলাম কামাল ভাই।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৫৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: রাজশাহী অঞ্চলের কোন মেলায়ই না এলাম আপনার সাথে গুড়ের জিলাপী খাওয়ার জন্য ![]()
১০|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (৮) মিঠামইনের এই বেড়ি বাধ পাড় হওয়ার পরে এতো বেশী ঢেউ ছিল যেন মনে হচ্ছিল এগুলো সাগরের ঢেউ। আর সন্ধ্যার পর ফেরার সময় ঢেউ এতোটাই ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছিল যে, মনে হচ্ছিল নিশ্চিৎ আজই আমাদের সলিল সমাধি ঘটবে।
আচ্ছা, এরকম প্রায় নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে জীবনে কতবার ফিরে এসেছেন কামাল ভাই?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পাহাড়ে চার বার, আর পানিতে দুইবার। এই পাঁচবারই আমি প্রায় নিশ্চিৎ মৃত্যুর মতো পরিস্থিতিতে ছিলাম।
ঐ দিন হাওড়ের চারিদিকে তাকিয়ে দেখেছিলাম বিশাল জলরাশি, চারিদিকে কোন মানব বসতি নাই। অনেক দূরে দূরে দ্বীপের মতো বাড়ি ঘর গুলো থেকে হঠাৎ হঠাৎ ক্ষীণ আলোকরশ্নির আভা দেখা যাচ্ছিল। রাতের আঁধারে একটা নৌকা ডুবিতে চারজন মানুষ নিরুদ্দেশ হলে কেউ টেরও পেত না।
১১|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ছবি গুলোও ভেরি গুড।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর, ভালো থাকুন, সব সময়।
১২|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১৫) একটা গাছে দেখলাম প্যাঁচা আর প্যাঁচি বসে কি নিয়ে যেন প্যাঁচাপ্যাঁচি করছে। চলন্ত এবং দুলন্ত নৌকায় থেকে ছবি ভালো উঠাতে পারিনি।
আরে ভাই, ওরা প্রেম করছিল। এটাও বুঝতে পারেন নাই? আপনি এখনো নাবালক আছেন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই জন্যই তো আপনার মতো সাবালকদের পেছনে হাটতে পছন্দ করি ![]()
১৩|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আশপাশের মানুষের অবস্হা কি রকম, আয়ের পথ কি?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ গাজী ভাই, আপনার প্রশ্নের জবাব নিচে ডঃ এম এ আলী ভাইয়ের মন্তব্যে দেখে নিতে পারেন।
১৪|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
প্রিয়তে গেল! ভ্রমনের শখটি হঠাৎ এই দিল্লি দেখে চাড়া দিয়ে উঠল...
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ডানা, আমার ভ্রমণ করার ইচ্ছেটা সব সময় মনের ভেতর থেকেই যায়।
১৫|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সত্য-মিথ্যা জানিনা। তবে নতুন কিছু জানলাম। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন মিথগুলো আমাকে সব সময় টানে, শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।
১৬|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৩
সুমন কর বলেছেন: যাক, শেষ পর্যন্ত নিরাপদে ফিরে এসেছেন। মিথ, বর্ণনা, ছবি আর ক্যাপশন মিলিয়ে দারুণ পোস্টে ভালো লাগা।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন দাদা, আমাদের ফিরে আসার পথটা ছিল খুবই বিপদ সঙ্কুল
১৭|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসাধারণ তথ্য ও ছবি সমৃদ্ধ পোষ্ট, পাঠে ও দেখে ভাল লাগল , অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম । ছবি দেখে মনে হল প্রকৃতির এক অপরুপ মিলন ঘটেছে হাওর অঞ্চলে। শীতকালে যে এলাকা শুকনো কিংবা বালুচর,বর্ষাকালে সেখানে এমন জলধারা যে দিগন্ত বিস্তৃত চারদিক জলে থৈ থৈ করে দেখলে তাতে চোখ জোড়ায় । শুধু জল প্রবাহই নয় প্রচন্ড ঢেউ আছড়ে পড়ে দ্বীপ সদৃশ্য ভূ-খন্ডে। জলরাশিতে দ্বীপের মত গুচ্ছ গ্রামগুলো ভাসতে থাকে । শুনেছি বর্ষাকালে যে হাওড়ের পাগল করা ঢেউয়ের দোলায় হাওরের এমন শুষ্ক প্রান্তরগুলোও উত্তাল হয়ে উঠে যেখানে শুকনো মৌসুমে পানি থাকেনা একফোটাও। মনে হয় সে জন্যই হয়তবা হাউরের অনেক হিজল গাছকে মৃত প্রায় পত্রহীন দেখাচ্ছে এ পোষ্টের ছবিতে । বিষয়টি হাউর এলাকার পাকৃতিক বিপর্যয়ের ঈঙ্গিত দিচ্ছে । সংস্লিষ্ট কতৃপক্ষের এ বিষয়ে নজর দেয়া প্রয়োজন বলে মনে করি ।
মনে পরে বেশ অনেকদিন আগে কোন এক সংবাদ ভাষ্যে দেখছিলাম মিঠামইন হাউরের দিল্লির আখড়ায় প্রতি বছর ৮ চৈত্র মেলা বসে। এই মেলাকে কেন্দ্র করে এ অঞ্চলের সকলেই মেতে উঠেন উৎসবে। স্থানীয়ভাবে আখড়াটিকে ঘিরে একটি সুবিধাবাদী চক্র গড়ে উঠেছে। ওই চক্রটি ইতোমধ্যে আখড়ার অনেক ভূমি জবর দখল করে নিয়েছে। তারা আখড়ার ভূমি দখল করে সেখানে ঘর তৈরি করে লোকজনের বসতি স্থাপন করেছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ মনে হয় প্রয়োজন ।
বর্ষাকালে আখড়ায় সুবিশাল পুকুর ও চারপাশে সারি সারি হিজল গাছ পানির উপর দাঁড়িয়ে থাকার দৃশ্যটি সত্যিই অতুলনীয়। মোঘলদের ইতিহাসের স্বাক্ষী হিসেবে দাড়িয়ে থাকা দিল্লির আখড়াকে এক নজর দেখার জন্য আপনার মত বিভিন্ন এলাকার লোকজন যে আসেন তা তো বুঝাই যাচ্চে । দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত এমন একটি পুরাতন ঐতিহ্যময় স্থাপত্য কর্মকে সরকারের উচিত যথাযথ ভাবে সংরক্ষণ করা । ছবিতে স্থাপত্য কর্মটির কিছু অংশকে জরাজীর্ণ বলেই প্রতিয়মান হচ্ছে । তাই প্রত্নতত্ব বিভাগের উচিত এ ব্যাপারে এগিয়ে এসে ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে রক্ষা করা।
উপরে গাজী ভাই একটি ভাল প্রশ্ন রেখে গেছেন দেখলাম । তিনি স্থানীয় হাউর এলাকার মানুষ জনের ও সে এলাকারা মানুষের আয় কি জানতে চেয়েছেন । প্রতক্ষ দর্শী হিসাবে আপনি নিশ্চয়ই উনাকে এ বিষয়ে সঠিক তথ্য জানাতে পারবেন বলে বিশ্বাস রাখি । তবে কিশোরগঞ্জের হা্উর এলাকার বিষয়ে এক সময় একটা ছোট গবেশনা মুলক কাজ করেছিলাম বলে সেই অভিজ্ঞতার আলোকে উনার সদয় অবগতির জন্য জানানো যেতে পারে যে সমগ্র হাওর অঞ্চলটি কিশোরগঞ্জের শস্য ও মৎস ভান্ডার হিসেবে পরিচিত। নিকলী,মিঠামইন, ইটনা ও অষ্টগ্রামে ফসলী জমি রয়েছে প্রায় এক লক্ষ হেক্টর যার মধ্যে আবাদযোগ্য জমির পরিমান প্রায় ৯০ হাজার হেক্টর, ভূমিহীন পরিবার ও চাষী রয়েছে প্রায় ৩০ হাজারের মত, প্রান্তিক চাষীর সংখ্যা প্রয় ২০ হাজার , ক্ষুদ্র চাষী প্রায় ১৭ হাজার এবং বৃহৎ চাষী র সংখ্যা হাজার পাচেক । ক্ষুদ্র এবং প্রান্তিক কৃষকদের জমির পরিমান গড়ে এক একরেরও অনেক কম । বড় বড় জোতদারদের অনেকেরই ১০০ হতে হতে ৭৫০ একরেও বেশী জমি রয়েছে । ভূমিহীন,ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষীর সংখ্যাই হাওড় অঞ্চলে অধিক। এখন সহজেই যে কেও বুঝে নিতে পারেন সেখানকার মানুষজনদের জীবন যাপন কেমন আর আয় , সাথে তার বন্টন প্যাটার্ণটাই বা কেমন ।
অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্টের জন্য ।
পোষ্টটি প্রয়তে গেল ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ এম আলী ভাই, একটা পোষ্টে যতটা না তথ্য থাকে আপনার মন্তব্যে তার থেকে বেশী তথ্য পাওয়া যায় সব সময়। এই জন্যই আপনার প্রতি শ্রদ্ধাটা সব সময় একটু বেশীই থাকে।
১৮|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: কীভাবে যাবো???
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চামড়া বন্দর বা চামড়া ঘাটে অনেক মানুষকে দিল্লির আখড়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছি বালক, মধ্য বয়স্ক কিংবা বৃদ্ধ ওনারা এই নামই কখনো শুনেনি। অনেকটা হতাস হয়ে পড়েছিলাম। যারাও চেনে তারা বানিয়াচং এর বিতলঙ্গের আখড়াকেই দিল্লির আখড়া ভেবে আমাদের সাথে কথা বলেছিল। একজন মাঝি আমাদেরকে একটু হালকা ধারণা দিতে পেরে নির্ধারিত ট্রলারের দিকনির্দেশনা দিয়েছিল। পুরো ঠিকানা পাই আমার ৬নং ছবির সাদা মনের মানুষের মাধ্যমে মিঠামইনের এক দোকানির কাছ থেকে।
তাই আমি বলবো মিঠমইন গিয়ে একটা ট্রলার নিবেন এবং বলবেন হেমন্তগঞ্জ বাজার কিংবা কদমচাল বাজার। দুটি বাজারই দিল্লির আখড়ার খুব কাছাকাছি, এবং ওখানে গেলে ট্রলারে থেকেই প্রচুর হিজলগাছ দেখে আপনি বুঝে যাবেন কোনটা দিল্লির আখড়া।
১৯|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্টটি প্রিয়তে গেল
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা অবিরত
২০|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১২) হেমন্তগঞ্জ বাজারে পৌছে বিপরিত দিকে দেখলাম এমন সাড়ি সাড়ি হিজল গাছ গলা পানিতে দাঁড়িয়ে।
তাহলে দেখা যাচ্ছে এবারের বন্যায় শুধু মানুষই বন্যাদুর্গত ছিল না, হিজল গাছগুলিও বন্যাদুর্গত ছিল। অগো ত্রান দিছে কেঠা?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্যাঁচা আর প্যাঁচিরা ওখানে কি করতে আইছে এবার বুঝতে পারছেন? ![]()
২১|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: যাওয়া হয়নি এখনো, কখনো সুযোগ হলে দেখে নিতে হবে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার মনে হয় আপনার খুব শীঘ্রই দেখা হয়ে যাবে।
২২|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো জেনে। ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।
মনে হল বৃষ্টি কিংবা মেঘলা আকাশ ছিল ছবি তোলার সময়।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কখনো রোদ কখনো মেঘলা আকাশ আবার বৃষ্টিও ছিলো, ধন্যবাদ নয়ন ভাই মন্তব্যের জন্য।
২৩|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ মৃত মানুষ জিবিত হয়ে গেল। যাই বলেন, এইসব গালগল্প আমাদের দেশেও ঢের আছে। )
পোস্ট ভাল লেগেছে। (+)
(জিবিত = জীবিত)
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এটাও তো আমাদের দেশের গালগল্পই ভাই, এসব আমি মোটেও বিশ্বাস করি না, তবে শুনতে ভালো লাগে খুব।
২৪|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৪
হাসান রাজু বলেছেন: বিতলঙ্গের আখড়ার ভিতরের একটি ছবি ।

ঐ পথে হাওরের আর কয়টা ছবি ।
বরাবরের মতই অসাধারন পোস্ট । ভালো থাকবেন ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
ধন্যবাদ রাজু ভাই, বানিয়াচং গিয়েছি তবে বিতলঙ্গের আখড়াটা দেখা হয়নি। আপনি মনে হয় এই গাছটার ছবিই তুলেছিলেন।
২৫|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫১
পৌষ বলেছেন: বরাবরেই মতো সবগুলোই সুন্দর। তবে প্যাঁচাপ্যাঁচি ভালই হয়েছে!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ পৌষ, কোথাও ঘুরতে গেলে এমন পাখি এবং ফুলগুলো আমাকে খুবই মুগ্ধ করে।
২৬|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০
রাতু০১ বলেছেন: অসাধারন সুন্দর পোষ্ট।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সব সময় চেষ্টা করি ব্লগে সুন্দর কিছু উপস্থাপন করতে, ধন্যবাদ রাতু, ভালো থাকুন, সব সময়।
২৭|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সাদা মনের মানুষ তো সাদা মনের মানুষের দেখা পাবেই ![]()
ভ্রমন পোষ্টে ভাললাগা ....
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন বিদ্রোহী, আমি আসলে অতটা না।
২৮|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
ফয়সাল রকি বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। +++
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শ্রদ্ধা জানবেন রকি ভাই।
২৯|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার ছবি আর সাবলীল বর্ণনা । অনবদ্য পোস্ট। এখন ই দিল্লির আখরায় যেতে ইচ্ছে করছে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার ইচ্ছা কোন এক চৈত্রের ৮ তারিখে যাওয়ার।
৩০|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,
মনে মনে মন্তব্য কি হবে ঠিক করে নীচে নামতে গিয়ে প্রথমেই দেখি , আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম আপনার পোস্টের মীথ তৈরীকারী "নারায়ন গোস্বামী" হয়ে ঠিকই দিব্যচোখ ( চোখ নয় "মন" হবে ) খুলে বসে আছেন ।
এর পরে আর কোনও মন্তব্যই চলেনা ।
তবে এই সুন্দর লেখাটির সাথে ডঃ এম এ আলী র মন্তব্য, বলিষ্ঠ একটি সংযোজন । এমন ইতিহাসকে ধরে রাখা উচিত ।
ধন্যবাদ আপনাদের দু'জনকেই ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকেও আমাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জী এস ভাই, ইদানিং মনে হয় ব্লগে কম আসেন।
৩১|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হিজল গাছ নাকি পানি র নীচে যায় না। অনেক পানি তে সেগুলো বেঁচে থাকতে সক্ষম।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পানির নিচে যায়না এমন তথ্য জানিনা, তবে পানিতে ওরা স্বান্দেই বেঁচে থাকে এটা জানি।
৩২|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হাকালুকি হাওরে হিজলের বনে আছে এলাকাবাসী যা তেমন টা বিশ্বাস করে ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হিজল গাছগুলো সত্যিই খুব ভালো লাগে দেখতে, বিশেষ করে যখন ওদের ফুল ফোটে।
৩৩|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৯
হাসান রাজু বলেছেন: আমি অবাক
। হাজার লক্ষ হিজলের ভিড়ে একটা হিজল গাছ সেটাও আপনার কমন পড়ে গেছে। আপনি কি ভাই!!!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই গাছটা অন্য রকম বলে চোখে পড়ে একটু বেশীই, বানিয়াচং যাওয়ার পথে রাস্তার বাম পাশে কিছুটা দূরে এর অবস্থান ছিল, ধন্যবাদ রাজু ভাই।
৩৪|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: আখড়ার সত্যমিখ্যার তথ্য আর হাওরের সৌন্দর্য দেখতে গিয়ে অল্পের জন্যই না বেঁচে গেলেন।
ঝুঁকি নিয়ে মুগ্ধকর ছবিগুলো দেখেয়ি কৃতজ্ঞ থাকলাম।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সত্যিই ঝুকি ছিল, কিন্তু কে জানত হঠাৎ এমন বাতাস বইতে শুরু করবে আর হাওড়ের পানিরা ফুসে উঠবে।
৩৫|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ড: আলীকে ধন্যবাদ; মানুষের আয় সামান্য বলেই মনে হচ্ছে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, হাওড় এলাকার মানুষরা তুলনা মূলক ভাবে গরীব, তবে মনের দিক দিয়া অনেক বড় মাপের।
৩৬|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৪
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ভালো লাগল পড়ে। দিল্লির আখড়ার চেয়ে নদীর ছবিগুলোই মন কেড়েছে বেশি।
তবে আপনার ব্লগগুলোতে একটা কমতি থেকেই যায়। এটা আমি ব্লগার জুনের পোস্টেও খেয়াল করেছি। আপনারা বেশিরভাগ সময় ছবি দিয়েই দায়িত্ব শেষ করে ফেলেন। একটু বিস্তারিত লিখলেই ব্লগটা আরও সুখপাঠ্য হয়। আমি সত্যি বলছি, কেন জানি না ভ্রমণব্লগ করে কখনোই ভ্রমণকাহিনীরর স্বাদ পাইনি। দুইএকটা ব্যতিক্রম। ব্যতিক্রমগুলোতে বিস্তারিত ছিল।
যাক গে, আমার ব্যক্তিগত মতামত এসব। একমত হতেই হবে এর মানে নেই কোন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমিও তাই বলি, আসলে আমি কখনো ভ্রমণ কাহিনী লিখি না। আমি শুধু নির্ধারিত কিছু স্থান এবং আমার পছন্দ হলে ওখানে যাওয়া পথের কিছু ছবি দিয়া মুলত ছবি পোষ্ট দেই। পথের হদিছ বা ওখানে থাকা খাওয়া নিয়া কিছুই বলা হয় না। তবে কেউ জানতে চাইলে মন্তব্যে সে সব বলতে আমার কোন আপত্তি থাকে না কখনো..........ধন্যবাদ রাখাল ভাই।
৩৭|
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বরাবরের মতই সুন্দর একটি ভ্রমন ও ছবি ব্লগ।
অনেকেই অনেক কথা বলে দিয়েছেন।আমি আর কি বলি।
প্লাস দিয়েই কাজ শেষ করি।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন মোস্তফা ভাই, এতো কথা বলার পর আর বলার থাকেটাই বা কি? ![]()
৩৮|
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা হেনা ভাইয়ের সাথে কথোপকথনে আগে ++ দিয়ে নেই..........
বরাবরের মতোই ভালো লেগেছে.... তবে মিথটায় খুব মজা পেয়েছি.............. ভাইরে আপনি এতো সময় ম্যানেজ করে কি করে!! একটু তড়িকা বাতলে দেন.............
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হেনা ভাই আমার গুরু, ওনার আশির্বাদ না থাকলে আমি ব্লগে লিখে মজা পাই না।
৩৯|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২
বালু চর বলেছেন: চমৎকার ভালোলাগা রইলো
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন বালু চর ভাই।
৪০|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাওড় ঠিক সন্ধ্যার সময় না, দিনের যে কোন সময় ভয়ংকর রূপ ধারন করতে পারে। দিনের বেলায়ও প্রচুর নৌকা ডুবি হয়। কিন্তু খবরে শুধু রাতের বেলার সংবাদই আসে। কিছুদিন পুর্বেই এখানে কয়েকজন চামড়া ব্যবসায়ী রাতের বেলা নৌকা ডুবিতে নিহত হয়। প্রচন্ড ঢেউয়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবি হয়।
আপনার ভ্রমন কাহিনী মানেই অন্য কিছু। ভালো লাগা জানবেন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আমাদের ভালোবাসার সামু ব্লগ নাকি বন্ধ হয়ে যাবে দুর্মুখেরা এমনটি আভাস দিচ্ছে, এ বিষয়ে কিছু বলবেন কি???
৪১|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬
আমির ইশতিয়াক বলেছেন: অনেকদিন পর আসলাম। কেমন আছেন কামাল ভাই?
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালো আছি ভাই, আপনি কেমন আছেন?
৪২|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: বর্ষায় হাওরে ঢেউ উঠিলে কলিজায় কাঁপন ধরিয়া যায়। বিরাট বিরাট লগির তল পাওয়া যায় না। ঝড় উঠিলে তো কথাই নাই। পুরাই সমুদ্র !
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঐদিন ঝড় ছিলনা তবে বাতাস ছিল প্রচুর, আর ঢেউগুলো ছিল সাগরের মতো।
৪৩|
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪
মুদ্দাকির বলেছেন: উফ, নদী দেখলেই লাফ দিতে ইচ্ছা করে।। অসাধারন সুন্দর!!
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মানুষের ভেতরের শিশু মনটা উচ্চলতা দেখলেই জেগে উঠে, শুভেচ্ছা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিশ্বাস করবেন কী না জানি না, আজ সন্ধ্যের পর অনলাইনে বসে আমার বার বার মনে হচ্ছিল যে কামাল ভাই আজ বোধহয় একটা পোস্ট দিবেন। আর ঠিক তাই হলো।