নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
এ্যডভেঞ্চার ট্যুর করতে হলে বান্দরবানের পাহাড়ি এলাকা গুলো অনন্য। পাহাড়ি দুর্গমতাকে যারা ভালোবেসেছে তারা পাহাড়ের ডাক কে অগ্রাহ্য করতে পারে না। আমি ও কিছুটা তাই। যখন নিজের কাজ করে হাঁপিয়ে উঠি তখনি একটু রিলাক্সের জন্য এ্যডভেঞ্চারের খোঁজে বেড়িয়ে পড়তে মন চায়। আর আমার পছন্দের একেবারে প্রথম সাড়িতে আছে পাহাড়ের দুর্গমতা। যেখানে সাড়ি সাড়ি সবুজ গাছ আকাশ ছুয়ে আছে, তারি ফাঁকে ফাঁকে ছোট মাচার উপর পাহাড়ের আদিবাসি বসতি, আর ঝুঁকিপূর্ণ উঁচু নিচু খাড়া ঢাল বেয়ে ছুটে যেতে হয় নির্ধারিত গন্তব্যে। কখনো দেখা যাবে সেই সবুজ পাহাড়ের গা বেয়ে নেচে নেচে নেমে আসছে পাহাড়ি চঞ্চলা ঝর্ণা বা ঝিরি পথ, আর সে সব পথে চলতে খেতে হয় প্রচুর জোঁকের কামড়, এমন ট্রাভেলটাই আমার সব থেকে পছন্দের।.
কিছুদিন আগে গিয়েছিলাম বান্দরবানের গহীন অরণ্যে কয়েকটি ঝর্ণা দেখার জন্য। আমাদের ক্যম্প ছিলো রোয়াংছড়ির রোনিন পাড়ায়। রোনিন পাড়া থেকে রোয়াংছড়ি ফেরার পথে বিকল্প রাস্তা হিসাবে যেটা নির্বাচিত করা হয়েছিল সেটা ছিল আসলে ভুল পথ। পাহাড়ে একবার পথ ভুল করলে শোধরানো প্রায় অসম্ভব। রোনিন পাড়া থেকে রোয়াংছড়ি প্রায় সারাদিনের পথ, তাই রোনিন পাড়া থেকে ব্যঙ্গছড়ি এসে ওখান থেকে ট্রলারে রোয়াংছড়ি যাওয়ার পরিকল্পনায় আমরা রওয়ানা হয়ে কি যে ভুল করেছিলাম পরে তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিলাম। আমার আজকের পোষ্ট ঐ ভুল পথের এ্যডভেঞ্চারকে নিয়েই।
(২) রোনিন পাড়া থেকে রওয়ানা হওয়ার আগে বন্ধুদের সাথে আমার ক্যমেরায় তোলা সেলফি।
(৩) আগের রাতে বৃষ্টি হওয়ায় পথ ছিল বেশ পিচ্ছিল, সেই পিচ্ছিল পাহাড়ি পথে লাঠি হাতে বেড়িয়ে পড়ি ব্যঙ্গ ছড়ির উদ্দেশ্যে।
(৪) এই পথটায় এতো বেশী জোঁক ছিল যে প্রায়ই আমাদের দৌড়ে চলতে হচ্ছিল, যদিও পিচ্ছিল পথে দৌড়ানোটা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। আর মাঝখানে এমন কোন জুম ঘর পেলে জিরিয়ে নিচ্ছিলাম।
(৫) রোনিন পাড়া থেকে ক্রমান্বয়ে আমরা নিচের দিকেই নামছিলাম।
(৬) এক সময় নেমে এলাম এমন পাথুরে ঝিরি পথে।
(৭/৮) নিচে দিয়ে বয়ে চলেছে ছোট আকারের জলধারা, আর তার মাঝখান দিয়ে ছোট বড় শ্যাওলা ধরা পাথর দিয়ে হেটে যাওয়া যে কতোটা বিপদ জনক এটা ভুক্তভুগী ছাড়া বলতে পারবে না।
(৯) এক সময় গাইড বললো ঝিরি পথে আর চলা যাবে না, এবার সামনের পাহাড়টা টপকাতে হবে। পাহাড়ের কিছুটা উঠে তোলা আমার এই ছবিটা। জোঁকের কামড় থেকে বাঁচতে দৌড়ে চলা, তারপর পিচ্ছিল পাথুরে পথে চলার পর আমাদের শক্তি প্রায় নিঃশেষ হয়ে এসেছিল। তারপর সামনের খাড়া পাহাড় দেখে মনটা একেবারে হতোদ্যম হয়ে পড়েছিল।
(১০) পাহাড়ে উঠার সময় ছোট বেলার এমন পটকা ফোটানো গাছগুলো দেখে চমৎকৃত হলেও বেলে মাটির পাহাড় দেখে মনটা শংকায় ভরে উঠেছিল। সেই সাথে আমাদের সাথে ছিল কয়েকজন শতভাগ আনাড়ি লোক। এই ছবির পর দীর্ঘ দুর্গম পথে ক্যামেরা চালানোর সাহস বা শক্তি কোনটাই আমার ছিল না। তাই বেশ কিছু পথের ছবি দিতে পারলাম না।
(১১) এই পাহাড় চুড়াটা অনেকটা লম্বা রাস্তার মতো। আমরা যে পাশটা থেকে উঠেছি সেই দিকটা ছিল বেশী খাড়া এবং বাতাস ছিল উল্টো দিক থেকে। যার জন্য গরমে পাহাড় চড়তে গিয়ে আমরা খুবই পরিশ্রান্ত হয়ে পড়ি। কিন্তু চূড়ায় উঠার পরই বিপরিত দিকের হিমেল বাতাসে মনে হচ্ছিল যেন স্বর্গীয় অনুভুতি। তাই ক্লান্তি দূর করার জন্য সবাই শুয়ে পড়েছিলাম স্বর্গের বিছানায়।
(১২) সামনের পাহাড়গুলো এতো চমৎকার লাগছিল যে, মনের অজান্তেই মুখ দিয়ে বেড়িয়ে এসেছিল স্বর্গ এর থেকে সুন্দর হতে পারে না।
(১৩) এদিকে আকাশে আবারই মেঘের ঘনঘটা দেখে স্বর্গ ছাড়ার তারা ছিল বলে এই মেটো পথে পা লাগালাম দ্রুত।
(১৪) একটু দূরে জুম চাষিরা ব্যস্ত ছিল নিজেদের কাজে।
(১৫) শন শন বাতাসে কলা পাতাগুলো অন্য রকম একটা মধুর শব্দ করছিল।
(১৬) আমাদের স্বাগতম জানানোর জন্য ব্যঙ্গছড়ির রাস্তার পাশটা প্রকৃতি সাজিয়ে রেখেছিল এমন ফুলে।
(১৭) তবে ব্যঙ্গছড়ি গ্রামে ঢোকার আগের রা্স্তাটা ছিল সত্যিই জগন্য। এতো বেশী আঠালো কাদা ছিল যে তা অতিক্রম করাটা বেশ কষ্টসাধ্য ছিল।
(১৮) ওখানকার শিশুরা আমাদের দেখছিল উৎসুক নয়নে।
(১৯) ব্যঙ্গছড়িতে একটা দোকান পেয়ে তৃষ্ণা ও ক্ষুধা নিবারনে ঝাপিয়ে পড়েছিলাম আমরা।
(২০) ব্যঙ্গছড়ি থেকে ট্রলারে করে আমরা যখন রোয়াংছড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা হই তখন প্রায় সন্ধ্যা। ঐ সময়টায় খালে পানি কম থাকায় অধিকাংশ সময় আমাদের ট্রলার ঠেলেই নিতে হয়েছিল।
কষ্ট যতোই হয়েছিল, ব্যঙ্গছড়ির আগে যেই পাহাড়টায় জুম ঘরগুলো ছিল, ওখানটাকে আমি বলবো নিঃসন্দেহে স্বর্গ। এবং আবারো কোন দিন ঐ স্বর্গে যাওয়ার ইচ্ছেটা মনের মাঝে পুষে রেখেছি স্বযতনে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কোথায় নুর ভাই?
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ১ ও ১২ নং ছবিটা বেশি ভাল লেগেছে।
সত্যি যেন স্বর্গের মত! চারদিকে পাহাড়,সবুজ আর ছোট্ট একটি কুঁড়ে ঘর অসাধারন লাগছে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিক বলেছেন সোহেল ভাই, এই জুম ঘরগুলোতে স্বর্গীয় অনুভুতিটা ভালোই পাওয়া যায়।
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩০
হাসান রাজু বলেছেন: এ্যডভেঞ্চার ট্যুরের এ্যডভেঞ্চারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এমন ছোট ছোট ভুল । ঐ সময়ের জন্য খুবই বিরক্তিকর হলেও পরে সেটা সুখ স্মৃতির অংশ হয়ে আজীবন মনের কোনে আনন্দের খোরাক হয়ে থাকে ।
যাক, সেই কথা আপনার চেয়ে ভালো আর কে জানে ।
ভালো থাকবেন । ঘুরে, ফিরে, ব্লগিয়ে মাতিয়ে রাখুন আমাদের । ধন্যবাদ এতো সুন্দর পোষ্টের জন্য ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজু ভাই, আপনারাই তো আমার গুরু
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সব ভাল শুধু জোঁকের কথা শুনে ভয় পাইছি।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভয় পাইলে সমস্যা নাই, না ডরাইলেই হইল
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভুল পথে চলে যদি এমন এ্যাডভেঞ্চার হয় আর আমরা এমন ঝাক্কাস ছবি দেখতে পাই তো ভুল পথে চলাই ভালো। এর পর থেকে সব সময় ভুল পথে চলবেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হে হে হে, সেক্ষেত্রে আপনাকে সাথে থাকতে হবে
৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ২ নং ছবি। এখানে তো বেশ খোশ মেজাজেই আছেন আপনারা। মনে হয় সামনে কী বিড়ম্বনা আসছে টের পান নাই।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিক বলেছেন, একেই মনে হয় বলে গেয়ানী লুকের গেয়ানী কতা
৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ৪ নং ছবি। জুম ঘরটা আরও একটু জুম করতে পারতেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার ক্যামেরাটা হলে ভালো হতো
৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ছবি নং ৭/৮। শ্যাওলা ধরা পাথরের উপর দিয়ে হেঁটে যাওয়ার দরকার কী? উপুড় হয়ে শুয়ে শুয়ে গেলেই তো আর পা পিছলানোর ভয় থাকে না। কী বোকা সবাই!
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার মতো একজন শিক্ষক থাকলে অবশ্যই চেষ্টা করতে পারতাম, যাবেন নাকি ভাই?
৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১১ নং ছবি। এটাই হলো চিৎ কাইত বোর্ডিং। যারা চিৎ হইয়া শুইছে, তাগো ভাড়া দশ টাকা। আর যারা কাইত হইয়া শুইছে, তাগো ভাড়া পাঁচ টাকা। অল্প খরচে বিশ্রাম।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এখানে আপনার মতো ব্যবসায়িক কোন লুক আমাদেরকে দেখার আগেই ভেগে চলে এসেছিলাম। হে হে হে, মানে বিনা টাকায় কাম সারা
১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১
শাহিন-৯৯ বলেছেন: আপনার ছবি আর হেনা ভাইয়ের মন্তব্য খুবই উপভোগ করলাম।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হেনা ভাই মজার মানুষ, তবে উনার বাড়ির খাবার আরো বেশী মজা
১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১১
লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: সব ছবিগুলিই সুন্দর।
প্রকৃতির পাঠশালায় সমস্ত ছবিই
যেন জীবন্ত মনে হয়।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি যে প্রকৃতি তথা গ্রামকে ভালোবাসেন আপনার পোষ্টের ছবি দেখলেই বুঝা যায় ভাই........শুভেচ্ছা আপনাকে।
১২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ ! বেশ চমৎকার।
অভিযাত্রী দলকে শুভকামনা জানাই।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন অনিক ভাই, ইদানিং আমার সব পোষ্টে উপস্থিত থেকে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য কৃতজ্ঞ।
১৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: এবারের ছবিগুলো বেশি সবুজ ধারণ করছে। সুন্দর তুলেছেন ভাই।
জোক একটা বড় সমস্যা পাহাড়ি এলাকায়(আমি জোক বেশি ভয় পাই বলেই হয়তো)। আমি মোটামুটি জেনেছি তিনবছরে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তার মানে জোঁকের অভিজ্ঞতা আপনার ভালোই আছে........শুভ কামনা জানবেন নয়ন ভাই।
১৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার ছবিগুলো দেখে একটা অ্যাডভেনচার অ্যাডভেনচার মুডে চলে আসলাম!!
আমিও একদিন যামুনে!
আফনের লাই এউগ্গা ফটোও তুইলা আনমুনে!!
+
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হে হে হে, আমি ইমুন একজন লুকই খুইজা বেড়াইতাছি বিলিয়ার ভাই।
১৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: আপনি ভুল পথে যাওয়াতেই তো ভালো হইছে নতুন জায়গার ছবি দেখতে পাইলাম। প্রশংসা আর কি করমু এক্কেবারে ঝাক্কাস ছবি।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পথটা ভুল ছিল না, আসলে ঐ পথ নিয়া ধারণা ভুল ছিল। এতো কঠিন পথ সম্পর্কে ধারণা ছিল না।
১৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০১
প্রামানিক বলেছেন: ১১ নং ছবিতে খোলা আকাশের নিচে আপনারা যে চিৎ কাইত বোর্ডিয়ে শুইলেন এইডার ভাড়া কত?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই বোর্ডিং এর মালিক হলেন হেনা ভাই, তাই ভাড়া মাফ কইরা দিছে।
১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ফটো ব্লগের রাজা
ধন্যবাদ আপনাকে
আপনার নাম প্রস্তাব করেছি
অপসরার জরীপে
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নূরু ভাই, আমাকে আকাশে তুইল্লেন্না, ধপাস কইরা পড়লে খবর আছে
১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এ ছবিগুলো যেন দূর্গম গিরি কান্তার মরু। তবুও সৌন্দর্য্য অতুলনীয়।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিক তাই রাজকন্যা
১৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
জনাব,
আপনাকে উৎসাহ দেয়া আমার মূখ্য উদ্দেশ্য নয়, আপনার পোষ্ট দেখে নিয়ে কিছুটা প্রাণ সঞ্চার নিজের মধ্যে ঘটানোই আপনার পোষ্টে হাজিরা দেয়ার উদ্দেশ্য, মন্তব্য করে আপনাকে অনুপ্রেরণা দেয়াটা গৌণ জানবেন।
ধন্যবাদ সাদামন ভাই।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: উদ্দেশ্য হয়তো গৌণ, কিন্তু আমি উৎসাহ পাই ষোল আনা।
২০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনার ছবি মাশাল্লাহ দিলে দেখার পরে মন আনচান করে যায়গাটা দেখার জন্য। আপনাকে কতো ধন্যাপাতা দিবো বলেন এবার কিছু কারো জিরা পাতা দেই! জাস্ট কিডিং। অনেক সুন্দর ছবিও আপনার বর্ননা।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার ভাইটামিন যুক্ত মন্তব্যে বেশ মজা পেলাম সুজন ভাই
২১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর + ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন আনোয়ার ভাই
২২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: যেখানে জোঁকের ভয় সেখানে আমি নাই। তাই এমন ভ্রমণ পোস্ট শুধু পড়েই যেতে হবে।
এত সবুজ যে মন জুড়িয়ে যায়।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুনেছি জোঁক নাকি দুষিত রক্ত পান করে মানুষকে বিষুদ্ধ করে দেয়, মন্দ কি আপু?
২৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:০৯
মলাসইলমুইনা বলেছেন: ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা -আমাদের দেশ নিয়ে এই সব গান আছে |কিন্তু আমাদের প্রধান কবিরা আমাদের দেশের এই সব পাহাড় নিয়ে মনে হয় খুব বেশি কবিতা গান কেন যে লিখেন নি | কেন কে জানে ! আমাদের দেশের প্রধান কবি লেখকরা মনে হয় ঘুরাঘুরি পছন্দ করতেন না | প্রথম ফটোটা আর বারো নাম্বার ফটোটা খুব ভালো লাগলো | স্বর্গ হয়তো আরো সুন্দর হবে তবে সেখানে এই ছবি দুটোর মতো এরকম সবুজ পাহাড় নিশ্চিত থাকবে | খুব ভালো লাগলো আপনাদের বেড়ানো (বা ভুল বেড়ানো) আর সেই সাথে বেড়াবার ছবিগুলো |
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমাদের সমতলের কবিরা হয়তো পাহাড় ভ্রমণ কিছুটা কমই করে থাকবে, কিন্তু এতো সৌন্দর্য্য মন্ডিত পাহাড়ে বসবাসরত কিছু মানুষদের কিন্তু কবি হওয়া উচিৎ, কি বলেন নাইমুল ভাই?
২৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩
পার্থ তালুকদার বলেছেন: সুন্দর সব ছবি !!
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ পার্থ ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।
২৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৭
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার। চমৎকার। চমৎকার। যেতে মন চাহে যে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমারো মন চায় ভাইজান
২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩২
কালীদাস বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, এডভেঞ্চারের জন্য বান্দরবানের তুলনা হয় না। এখনও ম্যাসিভ আকারে ট্যুরিস্ট কোম্পানিগুলোর নজর পড়েনি, পড়লে কক্সবাজারের মত আরেকটা ট্যুরিস্টদের জন্য বস্তি বানাতে সময় নেবে না।
চমৎকার পোস্ট, সুকঠিন ভ্রমণের। আমি হিংসাই অনুভব করি আপনার পোস্টগুলো পড়লে
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দাদা, আমিতো সব সময়ই মানি যে, আপনাদের হিংসা মানেই আমার জন্য শুভ কামনা।
২৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ভ্রমনের জন্য বান্দরবানই সেরা বলতে বাধ্য হচ্ছি।
তবে জোকের কথা শুনে ভয় পেয়েছি। সব এলাকায় জোক থাকে নাকি নির্দিষ্ট একটা অংশে?
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জোঁক সব এলাকায় থাকে না, তবে অধিকাংশ এলাকায়ই আছে, তবে কোন এলাকায় নাই সেটার উপর নির্ভর করে তো আর ভ্রমণ সিডিউল ঠিক করা যায় না ভাই।
২৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৩
বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন:
অনেকটাই মৌলভীবাজারসস্থ হামহামের মত, তবে মনে হচ্ছে আরেকটু বেশিই আকর্ষণীয়।
ধন্যবাদ জানবেন।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, ঠিক বলেছেন ভাই। তবে হামহামের পাহাড় থেকে এই পাহাড়গুলোর উচ্চতা অনেক বেশী, ধন্যবাদ।
২৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আহারে এত কষ্ট
হয়ে পথভ্রষ্ট,
ছবিই বলছে সব
হয়নি কো নষ্ট...
ইয়ে, পাহাড় বাইতে ভয় পাই যে...
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার মতো ওজন থাকলে আমিও ভয় পাইতাম। কবিতায় ভালোলাগা
৩০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১২
মুদ্দাকির বলেছেন: অসাধারন সুন্দর!! মেঘের উপরে বা মেঘ ছুয়ে হাঁটার মজাই আলাদা।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, এমন এ্যডভেঞ্চার ট্যুরগুলো আমায় ভীষণ টানে
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: এই ডিসেম্বরে যাওয়ার ইচ্ছা আছে।