নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
ঢাকা টু চিটাগাং রেল লাইন ধরে হাটা শেষ করেছি। পরবর্তি পরিকল্পনা হল ঢাকা টু সিলেট রেল লাইন ধরে হাটার । আখাউড়া স্টেশনের আগে তিতাস নদীর কড্ডা ব্রিজ পর্যন্ত ঢাকা টু চিটাগাং আর ঢাকা টু সিলেটের একই রুট হওয়ায় আমি সিলেটের পথে হাটা ধরেছি আসলে তিতাস নদীর কড্ডা ব্রিজ থেকে। আর কড্ডা ব্রিজের আগে যতগুলো স্টেশন আছে সেগুলোও আমি গননায় আনবো। সুতরাং আমার ঢাকা টু সিলেট প্রথম পোষ্টই হবে ঢাকা টু সিলেট ২৪তম স্টেশন। তারপর ২৫..২৬......এভাবেই ক্রমান্বয়ে সিলেট পর্যন্ত যতগুলো স্টেশন গনণা হয়ে যাবে।
আমার হাটার ধরণ তো আপনাদের জানাই আছে। আমি এক ষ্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানগুলোর ছবি দিব এবং প্রতি ষ্টেশনের জন্য একটা করে পোষ্ট । এতে করে স্টেশনের নাম এবং সংখ্যাটা ও হিসেব হয়ে যাবে।
আমাদের হাটার ধরণঃ- সারাদিন রিলাক্স মুডে রেল লাইন ধরে হাটব, সন্ধ্যায় গাড়িতে করে বাড়িতে ফিরে আসব । এই সপ্তায় যেখানে আমার হাটা শেষ হবে আগামী সপ্তায় সেখান থেকে হাটা শুরু করবো এবং আবারো সন্ধ্যায় বাড়িতে ফিরে আসব । এভাবেই পর্যায়ক্রমে আমি সিলেট এর দিকে অগ্রসর হব এবং যতদিন না আমি সিলেট পৌছতে পারি। প্রতি সপ্তাহে হাটা আমার দ্বারা সম্ভব হচ্ছে না, তাই সিলেট পর্যন্ত কবে গিয়ে পৌছব এখনো জানি না, বলতে পারেন অজানা সময়ের গন্তব্য
স্টেশনের অবস্থানঃ এটা হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার একটা স্টেশন।
(২) লস্করপুর স্টেশনটা এখন কিছু লোকজনের বাড়িঘর আর দোকান পাটে সীমাবদ্ধ।
(৩) এই স্টেশনে নাস্তা খেয়ে একটু লিকার চা পান করে আবার হাটা শুরু করলাম।
(৪) যাওয়ার আগে স্টেশনে আরো একটা ক্লিক।
(৫) দুরন্ত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দুটো গাড়ি।
(৬) আমরা পার হয়ে যাচ্ছি ব্রীজ নাম্বার ১০১।
(৭) একটি বুলবুলি, ধান খাবে বলে।
(৮) শিশির ভেজা সিম ফুল।
(৯) ব্রীজ নং ১০২।
(১০) আমাদের অতিক্রম করে যাচ্ছে একটা ট্রেন, সিলেটের রুটে ট্রেন অনেক কম বলে অনেক সময় পর পর ট্রেন আসে।
(১১) বহে সমান্তরাল.........
(১২) সেই সমান্তরালে দৃঢ় পায়ে এগিয়ে চলাটাই আমাদের প্রধান লক্ষ।
(১৩) অগ্রাণে যা হয় আর কি।
(১৪) কিছু এলাকায় কুয়াশাটা একটু বেশীই গাঢ়।
(১৫) মাঝে মাঝে একটু আধটু না জিরোলে কি হয়?
(১৬) কাজে নেই হেলা........
(১৭) এবার একটা ডেমো ট্রেন।
(১৮) ফুলে প্রজাপতি, এমন দৃশ্যগুলো আমাদের ক্লান্ত হতে দেয় না।
(১৯) অজরটি আসছে তেড়ে, রাস্তা ছেড়ে দাঁড়াই সরে।
(২০) আরো একটা পরিত্যক্ত স্টেশন, এই স্টেশনের নাম সাতিয়াজুরী।
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বর্তমানে ঢাকা টু চিটাগাং এ ডাবল রেল লাইন করার সময় যেটুকু ডাবল করা হয়েছে তার সবগুলো স্টেশনই এখন অনেক চমৎকার। আর বৃটিশদের তৈরী অনেকগুলো স্টেশনই এখন আর কাজের নয় বলে সেগুলো পরিত্যক্ত হয়ে আছে, ধন্যবাদ শাহিন ভাই।
২| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০১
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: ভাই আমার নাম শাহিন আর আমার বাবার নাম রফিক, সবমিলে শাহিন বিন রফিক মানে রফিকের ছেলে শাহিন।
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দুঃখিত শাহিন ভাই, এখনি আমি উপরের মন্তব্য সংশোধন করে নিচ্ছি।
৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ষ্টেশন গুলোর জরাজীর্ণ চেহারাই বলে দেয় রেলের মানের কথা!
অথচ সামান্য পরিকল্পনায় এগুলো হতে পারত কত দৃষ্টনিন্দন, সেবায় উন্নত!
যাকগে।
আপনার ভ্রমন আমাদের কত কিছু দেখাল, শেখাল ইয়াত্তা নেই
অনকে অনকে ধন্যবাদ ভায়া
++++++
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার ভালোলাগে এসব দেখতে, এক সময় হয়তো এই পরিত্যক্ত স্টেশনগুলো জৌলুসে পরিপূর্ণ ছিল, এসব ভেবেও আমি রোমাঞ্চিত হই ভাইজান। শুভেচ্ছা জানবেন।
৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব সুন্দর! ছবিগুলি দেখে চমকিত হলাম।
শুভেচ্ছা অনন্ত।
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান, শ্রদ্ধা জানবেন। আপনাদের ওপারে কি রেল লাইন ধরে হাটার কোন সুযোগ আছে?
৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৯
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কামাল ভাই! আপনি তুখোড় ব্লগার। পোস্টগুলোও দারুন।
আমি একটা ছবির পোস্ট দিব ভাবছি। ছবি কত বাই কত ফরমেটে দিলে ভাল হবে? আইডিয়া দেন।
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ নিজাম ভাই। তবে প্রথমেই বলে নেই আমি অতি সাধারণ একটা ব্লগার। ব্লগিংয়ে মজা পাই বলে সময় সুযোগে পোষ্ট দেই, আর ভ্রমণটা আমার রক্তে মিশে গেছে বলে এক বেলা কম খেয়ে হলেও কিছুটা ঘোরাফেরা করি সব সময়। আমি বলি জীবন একটাই, সাধ্য মতো তাকে উপভোগ করো।
পোষ্ট দেওয়ার আগে আমি ফটোশপে ৮" বাই ৬" সাইজ করে নেই ছবিগুলোকে।
৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৮
সুমন কর বলেছেন: আপনার ভ্রমণ পোস্টগুলো আমাদের ভাচুর্য়াল ভ্রমণ করায়.......দারুণ।
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি নিজেও আপনাদের সাথে এসব শেয়ার করে আনন্দ পাই। ধন্যবাদ সুমন ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।
৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫০
রোকসানা লেইস বলেছেন: বেশ সুন্দর শেষের স্টেশনটা কেমন নস্টালজিক মনে হয় আনমনা বসে কাটানো যায় সময়। প্রতিবার বাড়ির সাথে দূরত্ত বেড়ে যাচ্ছে তো শেষের স্টেশনে পৌঁছে আবার ফিরে আসলে তো অনেকটা পথ আবার যেতে হবে।
২১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শেষের স্টেশনটা এবং এর আশেপাশের এলাকাটা সত্যিই অনেক সুন্দর। আমি একদিনে এক স্টেশন হাটিনা আপু। সারাদিন হাটলে তিন চারটা স্টেশন অতিক্রম করা যায়। পরবর্তি আবার যেদিন হাটি তখন ও তিন চার স্টেশন অতিক্রম করি, ধন্যবাদ।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হয়ে বলছি ভাইয়া,আমাদের এখানে বেশিরভাগ ইলেকট্রিক লাইন হওয়ায়,রেললাইন ধরে হাটা অত্যন্ত বিপদজনক। তবুও রাস্তা কমানোর জন্য অনেকে লাইন ধরে হাটে, তবে সিঙ্গেল লাইনে নয়,ডাবল লাইনে আপ/ ডাউন দেখে হাটা যেতে পারে।
ধন্যবাদ,শুভেচ্ছা রইল।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৩৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, রেল লাইনে সব সময়ই সতর্কতা বজায় রেখে চলতে হয়, তবে ডাবল লাইনে আপ/ ডাউন দেখে হাটাই সব থেকে নিরাপদ। আমাদের এখানে বেশীর ভাগই সিঙ্গেল লাইন।
৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রেল লাইন ধরে হাটতে আমার ভিষন ভাল লাগে।
২২ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমারো লাগে সোহেল ভাই
১০| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
সামিয়া বলেছেন: আগেও দেখেছি মনেহয়্য!!!!! রি পোস্ট ???
২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: না আপু, একেবারে আনকোড়া
১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
হাসান রাজু বলেছেন: আরও একটা অসামান্য পোস্ট ।
ভাইজানের দেখা নাই ? কেমন খালি খালি লাগছে । ভাইজানের অপেক্ষায় রইলাম ।
ভাল ও সুস্থ থাকবেন ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ব্যস্ততা অনেক বেশী ভাই, দেখা হবে সামনে।
১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,
প্রায় প্রতিটি রেল স্টেশনই খুব হত দরিদ্র । কবে সেই ইংরেজরা স্টেশনের এইসব অফিস , টিকিট ঘর, গুমটি ঘর বানিয়ে রেখে গেছে তারপর আর তাদের যত্ন নেই ।
যাক, আপনার এমন সুন্দর ছবিওয়ালা পোস্টে এমন হতাশার ছায়া রেখে যাচ্ছি দেখে নিজেরই খারাপ লাগছে । সম্ভব হলে আপনার সংগৃহে থাকা সব রেল স্টেশনের ছবি একত্র করে একটা জ্বালা ধরা পোস্ট দিন ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সত্যি বলছেন ভাই, রেলের প্রতি আমরা বড় বেশী অমনোযোগী। কোন একদিন চেষ্টা করবো জ্বালাময়ী পোষ্ট দেওয়ার। শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ভাই স্টেশনের নাম শিরোনামে সাতিয়াজুরি। আর ছবি দিলেন লস্করপুরের !
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুরুর স্টেশনটা লস্করপুর, শেষেরটা সাতিয়াজুরি, ধন্যবাদ।
১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রজাপতি পাখনা মেলা মুগ্ধতা ফটো ব্লগে |
আঠারো নম্বরের ফটোটা অনবদ্য সুন্দর | ১১ নাম্বার ফটোটাতে উদাসী ভালোলাগার ছোয়া পেলাম | খুব সুন্দর | অন্যগুলোও অবশ্য | অতীতের স্মৃতিমাখা লস্করপুর স্টেশনের ফটোটা দেখে দূর স্মৃতির কথা মনে হয়ে মন কেমন যেন করে উঠলো | ডেমো ট্রেনগুলো এতো ছোট কেন ?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:৩৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান, ডেমো ট্রেন গুলো সবই দেখলাম তিন বগিওয়ালা।
১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
ভূত গোয়েন্দা বলেছেন: ভালো ছিলো ধন্যবাদ লেখা লেখির জন্য নতুন একটি ব্লগ খোলা হয়েছে যারা লিখতে পছন্দ করেন কন্ট্রিবিউট করবেন সবাই হরর গল্প আর অনন্য বাংলা গল্প
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:৩৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দেখে এলাম আপনার ব্লগ
১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৭ নম্বর ছবিটা দেখে ছোটবেলার একটা ছড়ার লাইন মনে পড়ে গেলো- "বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দেব কিসে"?
১৮ নম্বরের ফুলগুলো আর প্রজাপতিটা, খুবই সুন্দর! +
আমি যেখানেই রেল লাইন পাই, ১১ নম্বরের ছবিটার মত একটা ছবি তুলে রাখি। "বহে সমান্তরাল" দেখতে আমার ভাল লাগে। লাইনের পাশের ঝোপঝাড়গুলো দেখতেও ভাল লাগে।
পোস্টে সপ্তম ভাল লাগা + +
১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুল ভাই, রেল লাইনটাকে আমার বড় বেশী আপন মনে হয় সব সময়।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫১
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: বাংলাদেশের সব কিছুর অবস্থা কি এরকম ছন্নছাড়া। সবকিছুই যে অবহেলায় অযত্নে পড়ে আছে দেখার কেউ নাই। আমি যতগুলো রেল ষ্ট্রেশন দেখেছি সবগুলোই প্রায় নোংরা।