নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
তারা ছিলেন চার ভাই, লক্ষীপৎ, জগপৎ, মহীপৎ ও ধনপৎ। কোথাও কোথাও পাওয়া যায়, তারা বর্গি-দস্যু ছিলেন, আবার কোনো বর্ণনা মতে তারা ছিলেন ব্যবসায়ী। যাই হোক, এই চার ভাই জগৎশেঠের সহযোগিতায় তৎকালীন নবাবের কাছ থেকে ১২শ টাকায় ৩২ বিঘার এই বাগানটি কিনে নেন মন্দির নির্মাণের জন্য।
জানা যায়, এই চার ভাই কাঠ ও বহু মূল্যবান মণি-মুক্তার ব্যবসা করতেন। আবার কেউ বলে, তাদের কাঠের গোলা বা গুদাম ছিলো— সেই থেকে কাঠগোলা নাম হয়েছে। আবার কেউ কেউ মনে করেন, চারপাশে যে কাঠগোলাপের বাগান রয়েছে, সেখান থেকেই কাঠগোলা নামকরণ হয়েছে। তবে, এখানকার গোলাপের জুড়ি মেলা ভার। তবে আমি ওখানে গোলাপ বাগান পেলেও কোন কাঠ গোলাপ দেখিনি।
(২) এটা কাঠগোলা বাগানের প্রধান ফটক।
(৩) প্রধান ফটক দিয়ে কাঠগোলা বাগানের পথে ঢুকলেই চোখে পড়বে দুইপাশে সারিবদ্ধ দেবদারু তার পরই সুপ্রশস্ত এবং পরিচ্ছন্ন আম বাগান। এ আম বাগানকে পেছনে ফেলে বেশ খানিকটা পথ এগুলেই আরেকটি গেট। ও ই গেইট পেরোতে হলে ২০ টাকার টিকেট লাগে।
(৪) টিকেট কাউন্টার থেকে টিকেট নিয়েই ঢুকে গেলাম এই প্রাচীন কাঠগোলা বাগান বা কাঠগোলা প্রাসাদে।
(৫) বিশাল প্রাসাদ ছাড়াও এখানে বাগান, প্রাচীন সংগ্রহশালা, চিড়িয়াখানা, গোপন সুরঙ্গপথ, আদিনাথ মন্দির, শ্বেত পাথরে বাঁধানো পুকুর, জলসাঘর ইত্যাদি থাকায় কাঠগোলা বাগান পর্যটকদের কাছে সত্যিই অনন্য।
(৬) প্রাসাদের কাছে যেতেই চমৎকার একটা পাখির ডাক শুনতে পাচ্ছিলাম। এতো চমৎকার এবং নানা রকম ডাক একটা পাখি ডাকতে পারে সেটা বিশ্বাস হচ্ছিল না। বাম দিকে হাটতে থাকলাম পাখির ডাক অনুসরণ করে, এক সময় ওকে পেলাম একটা গাছের পাতার ভেতরে। দেখতে অনেকটা আমাদের দেশের কমলা বউ পাখির মতো। কমলা বউ পাখির ডাক অবশ্য আমি কখনো শুনিনি। এই পাখির ডাক শুনার জন্য আরো অনেক বার ওখানে যেতেও আমার আপত্তি নাই।
(৭) ভেতরে আরো একটা চমৎকার গেইট রয়েছে। এই গেইটের ভেতরে রয়েছে একটা প্রাচীন ইদারা আর গুপ্ত পথ। আমার ভ্রমণ সঙ্গী মনা ভাই, সেই গেইটে হাসি মুখে দাঁড়িয়ে।
(৮) এই সেই ইদারা, উপর থেকে ইদারায় ঝুলছে একটা শেকল আর মোটা রশি। ওগুলো মাথায় কি বাধা আছে জানা হয়নি।
(৯) আর এটা হলো গুপ্ত পথ। কথিত আছে এই গুপ্তপথ ভাগীরথী নদীর সঙ্গে সংযুক্ত। এই প্রাসাদ থেকে দুই কিলোমিটার দূরেই জগৎশেঠের বাড়ি। জানা যায়, প্রাসাদের এ গুপ্ত পথ দিয়ে নাকি জগৎশেঠের বাড়িতেও যাওয়া যেতো। ইংরেজ বণিকরাও আসা যাওয়া করতেন জগৎশেঠের বাড়িতে। জগৎশেঠের সঙ্গে এই পরিবারের ছিলো দহরম-মহরম। পলাশী পরবর্তী অনেক হটকারী ঘটনারই সাক্ষী এ প্রাসাদ ও বাগানবাড়ি।
(১০/১১) পাখ পাখালিও এখানে দেখলাম ভালোই আছে।
(১২) এই বাগানের মাঝখানে রয়েছে একটি উচু মঞ্চ। এটি নাচঘর বা জলসাঘর হিসেবে ব্যবহৃত হতো। মঞ্চটির চারদিকেই খোলা। চারদিকে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে হয়। এখান থেকে বাগান ও প্রাসাদটিকে আরও ভালোভাবে দেখা যায়। কলকাতা, লখনৌ, দিল্লি থেকে নামকরা নর্তকীরা এখানে এসে শেঠজিদের মনোরঞ্জন করে নিজেদের ধন্য মনে করতেন। চারদিকে বাগান আর মাঝখানে জলসাঘর, নাচগান-আভিজাত্য ও রুচিবোধের এক অপূর্ব সংমিশ্রণ।
(১৩) ফুলে ফলে সাজছে করমচা গাছটি।
(১৪) জলসাঘর পার হয়ে একটু এগিয়ে যেতেই চোখে পড়ে বিশাল গোলাপ বাগানের শেষে আদিনাথ মন্দির। কিছু সংস্কার কাজ চলছে এখন।
(১৫) মূল মন্দিরে যাওয়ার আগে রাস্তার ধারে রয়েছে আরো কিছু স্থাপনা আর দেব দেবীর মুর্তি।
(১৬) মন্দিরের প্রবেশ পথ।
(১৭) মন্দিরের দরজায় দাঁড়িয়ে আমি।
(১৮) একটা কাঠ বেড়ালী উঁকিঝুঁকি মেরে দেখছিল আমাদের।
(১৯/২০) কাঠগোলা প্রাসাদের ছাদে দাঁড়িয়ে তোলা দুটি ছবি।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে চা কিন্তে দোকানে যাইতে পার্তাছি না
২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১৬
প্রামানিক বলেছেন: তাইলে বৃষ্টি রাতের খিচুড়ি দেন? পাতলা খ্যাতা গায় দিয়া বইসা বইসা খাই।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বৈশাখের কিছু বাসি পান্তা আছে, খাইলে আওয়াজ দিয়েন
৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কি বিশাল স্হাপনা, হতবাক হওয়ার মতো!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন গাজী ভাই
৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সত্যি দারুণ
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:৫৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, আমারো খুব পছন্দ হয়েছে জায়গাটা
৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
সুমন কর বলেছেন: ভার্চুয়াল ভ্রমণ করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ। +।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পোষ্টে উপস্থিত হয়ে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ দাদা
৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৫
সোহানী বলেছেন: প্রামানিক বলেছেন: তাইলে বৃষ্টি রাতের খিচুড়ি দেন? পাতলা খ্যাতা গায় দিয়া বইসা বইসা খাই।..........হাহাহাহাহাহা সাদা ভাই এবার চুলা নাই কইলে কিন্তু চলবে না।
আপনার লিখায় হেনা ভাইরে মিস করি।
ভালোলাগলো বরাবরের মতো।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:০৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, আপনার মন্তব্যটা আগে পড়লে আমি প্রামানিক ভাইরে তাই কইতাম.............হেনা ভাই বুড়া মানুষ, নতুন নাতীন পাইছে, খুব মউজে আছে মনে হয়
৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: হেনা ভাইরে নিয়া বড় বিপদে আছি, এত কইরা কইলাম তারপরেও ব্লগ বাড়িতে আইতেছে না। এবার কি তার বাসায় গিয়া হামলা করুম কিনা ভাবতেছি।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যাবেন নাকি? সত্যি কইরা বলেন, আমি এখন একটু অবসর করতে পারবো, চলেন হানা দেই
৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইতিহাসের গলি ঘুপচির সাথৈ মনো মুগ্ধকার ভ্রমন.....
যেন চলচিত্রের মতো মানসপটে ভেসে গেল ইতিহাসের হঠাকলীতাগুলো...
অনেক অনেক ভাললাগা
++++++++
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন ইতিহাস ঘেষা স্থান গুলো ছুয়ে ছুয়ে দেখে শিহরিত হতে আমার ভীষণ ভালো লাগে........শুভেচ্ছা জানবেন ভাই
৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট।
ছবি গুলো খুব সুন্দর করে তুলেছেন।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই, চেষ্টা করি সব সময় ভালো কিছু ছবি তুলতে
১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:১৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: জগৎশেঠের ছেলেদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ। তারা বেশ ধর্মভীরু ছিলো বোঝা যাচ্ছে।
তবে, বাগানের ফটকের রংটা অদ্ভুত হলুদ রঙের।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, এখানকার বড় স্থাপনাগুলো সবই হলুদের ছড়াছড়িতে ভরপুর.......শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।
১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:০৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার মাধ্যমে ঐতিহাসিক এই স্থাপনার সাথে অনেকটা পরিচিত হতে পেরে আনন্দিত হলাম।
সুন্দর সুন্দর ছবিগুলোর সাথে বর্ণনা পেয়ে মনে হল স্বচক্ষে দেখছি, ঘুরছি।
কৃতজ্ঞতা রইল পোষ্টে।
আপনার সুখসমৃদ্ধি ও সুস্থতা কামনায়
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন ভাই, শুভেচ্ছা জানবেন
১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩
সৈয়দ তাজুল বলেছেন: এখানে যাওয়া হয়নি!
পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ তাজুল ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।
১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১৭ নম্বর ছবি। দুই পাশে দুই বিবিরে নিয়া ভালোই মৌজে আছেন দেখা যায়।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মানে আপনার বাড়িতে হানা দেওয়ার ভয়ে বেড়িয়ে এলেন অবশেষে
১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: ছবি গুলো মনো মুগ্ধকার, ভলো লেগেছে !
২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন মাহমুদ ভাই
১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই, চেষ্টা করি সব সময় ভালো কিছু ছবি তুলতে
আমি আপনার তোলা ভালো ভালো ছবি দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
ভালোবাসা নিরন্তর।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অপেক্ষার আদৌ অবসান হবে বলে মনে হয়না, এখন হাতেও সময় কম, তাছাড়া আমি কোন ফটোগ্রাফারও নই।
১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬
আরাফআহনাফ বলেছেন: সবগুলো ছবিই দারুন হয়েছে!! বিশেষ করে পাখি আর কাঠবিড়ালিরটা!
গেলেন কবে?
মুর্শিদাবাদে আর কি কি দেখার আছে সেসব আপনার বর্ণনায় আমাদের দেখায়ে ফেলেন - তাড়াতাড়ি!!!
২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৩৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বছর খানেক আগে মুর্শিদাবাদ গিয়েছিলাম, ওখান থেকে আসার পর নিচের পোষ্টগুলো দিয়েছি। আরো কিছু আসবে, ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।
ইতিহাসের গন্ধমাখা হাজারদুয়ারি প্রাসাদ
বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সমাধি
মুর্শিদ কুলি খান এর কন্যা আজিমুন্নেছার জীবন্ত সমাধি
মুর্শিদাবাদের কাটরা মসজিদ ও মুর্শিদকুলি খানের সমাধি
১৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১৭ নম্বর ছবি। দুই পাশে দুই বিবিরে নিয়া ভালোই মৌজে আছেন দেখা যায়।
হা হা হা। সাদা ভাইয়ের ইজ্জত পাংচার!
আপনার সাথে সাথে আমিও সবটা এলাকা ঘুরলাম, ছবি তুললাম (১৭ নম্বরটা বাদে ), পুরোনো ইতিহাস মনে করে শিহরিত হলাম ( যদিও ভার্চুয়ালি কিন্তু মনে হল বাস্তবে)!
আবারও ফাটাফাটি ভ্রমণ+ছবি পোস্ট! এক্সেলেন্ট!! ধন্যবাদ এমন একটি পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন সম্রাট ভাই, আবু হেনা ভাই সব সময় নিজেকে দিয়াই অন্যকে বিচার করে থাকে
১৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
পৌষ বলেছেন: মনোমুগ্ধকর সব ছবি এবং বর্ণনা অসাধারণ।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এখন কিন্তু বৈশাখ
১৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
হাসান রাজু বলেছেন: আবু হেনা ভাইকে আপানার পোস্টে সবাই মিস করে । ভাইজান চলে এসেছেন । আপনাদের দুজনকেই শুভেচ্ছা । পোস্টের ব্যাপারে ঐ একই কথা । সবাই ভালো থাকবেন ।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কিন্তু হেনা ভাই নিজে মিস করে না মিসেস করে সেটাই তো জানিনা।
২০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮
হাসান রাজু বলেছেন: আচ্ছা কামাল ভাই। আপনার পোস্টগুলোতে হেনা ভাই সেইরাম পপুলার । আপনার হিংসা হয় না ? মনে হয়না " কাকের বাসায় কোকিলের ..... " । হা হা হা ......
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চরম হিংসা হয়, ইচ্ছে করে লুকটার বাড়িতে দলবল নিয়া খেয়ে আসি, তারপর তিনি বুঝবেন কত চালে কত ভাত
২১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:২৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১২ শ টাকায় বত্রিশ বিঘা জমি??? নবাবের অনেক লস হইছে। আহা রে! এইভাবে কেউ কাউরে ঠকায়?
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আহা আপ্নে যদি আগে খবর পেতেন
২২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ৬ নম্বর ছবি। পাখির নাম কমলা বউ? আপেল বউ, আঙ্গুর বউ এসব নামের পাখি নাই?
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হেনা বউ নামটাও কিন্তু মন্দ নয়
২৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি ও বর্ননায় অনেক ভাল লাগল।+++
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন সোহেল ভাই
২৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: হেনা ভাই আমাগো খাওনডাই নষ্ট করল। আমরা চাইছিলাম তাঁর বাসায় গিয়া হানা দিমু, এই কথা হুইন্না হেনা ভাই তাড়াতাড়ি বাইর হইয়া আইসা পড়ছে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এইত আপ্নে সঠিক কথাটা বুঝে নিয়াছেন
২৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার এক ভ্রমন সন্ধ্যা কাটল আপনার পোষ্টের সাথে!!! ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভ সন্ধ্যা!
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, শ্রদ্ধা জানবেন।
২৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,
বরাবরের মতোই সুন্দর । কিছুটা ঐতিহাসিক ছবিও দেখা হলো ।
কিন্তু একটা কাম তো ভালো করেন নাই ...............। মূর্তির সাথে পোঁজ মাইররা ছবি তুলেছেন ......... আপনার পরকাল শ্যাষ... .....
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কন কি ভাইজান, ইহকাল পরকাল গেলে থাকেটা কি? সকাল আর বিকাল?
২৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
জুন বলেছেন: না দেখা কাঠগোলা প্রাসাদটি আপনার কল্যানে দেখে নিলাম সাদা মন । এই সব বিশ্বাসঘাতক উমিচাঁদ, জগৎশেঠ,
মির সাদিক ( টিপু সুলতানকে ধরিয়ে দিয়েছিলেন যেই ব্যাক্তি ) তাদের প্রতি ঘৃনা আমার আজও একই রকম ।
জী এসের মন্তব্যের শেষ লাইনটি পড়ে অনেক মজা পেলাম
+
০৬ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, বিশ্বাস ঘাতকরা সফল না হলে হয়তো আজকে আমরা অন্য ইতিহাস পড়তাম, জীএস ভাই রসিক মানুষ, ওনার মন্তব্যে রস চুইয়ে পরাটা অস্বাভাবিক কিছু না.........ধন্যবাদ আপু, ভালো থাকুন, সব সময়।
২৮| ০৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১০ নম্বরটি সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে । অন্যগুলোও ভালো ।
০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আনোয়ার ভাই, সামনে আরো ভালো করার চেষ্টা থাকবে।
২৯| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনাকে আমার রীতিমত ঈর্ষা হয় জানেন !!!!!!
০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ জানলাম
৩০| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭
শামচুল হক বলেছেন: আপনে গোসা করছেন নিহি, ছবি পুষ্ট দেন না ক্যা?
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দিমু, সময় পাইনা
৩১| ১৬ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ছবিগুলো চমৎকার লাগছে।
১৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ দায়িত্বশীল ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:০৭
প্রামানিক বলেছেন: প্রথম হইছি চা দেন।