নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিন্দা গাজীর বন্দেগী টিলা

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৫১


নাম শুনে অবাক হচ্ছেন? আমি খুব একটা অবাক হইনি। কারণ আমি বাংলাদেশের এমন স্থান গুলোতে সব সময়ই হানা দেই। এমন জিন্দা গাজীদের টিলায় কি বন্দেগী হয় এসব দেখি। মজা পাই মানুষদের নানা রকম কর্মকান্ড দেখে। তবে এই বন্দেগী টিলায় বাৎসরিক কোন উরসের সময় যাওয়া হয়নি বলে ফাঁকা টিলাটাই দেখে আসতে হয় আমাকে। তবে টিলার প্রাকৃতিক পরিবেশ আমার পছন্দ হয়েছে খুব।

সিলেট বিভাগের বর্তমান হবিগঞ্জ জেলায় অবস্থিত ঐতিহাসিক তরফ রাজ্য সিলেট ইতিহাসের অতি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় । গৌড়, লাউড় ও জয়ন্তীয়ার ন্যায় এটিও শ্রীহট্ট বা সিলেটের অন্যতম প্রচীন রাজ্য। মুসলিম বিজয়ের অনেক আগে থেকেই এটি ত্রিপুরার সামন্ত রাজ্য ছিল। এই রাজ্যের শেষ হিন্দু রাজার নাম ছিল আচাক নারায়ণ। শাহ জালাল কর্তৃক সিলেট বিজয়ের এক বছর পর (১৩০৪ খ্রিস্টাব্দ) শাহ জালালের সঙ্গী অনুসারী সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দীন ১২ জন সঙ্গী সাথীদের নিয়ে তরফ অভিযানে যান। সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে এটি বিজিত হয়ে, তরফ ও বার আউলিয়ার মুলুক নামে পরিচিত হয়।

তরফ রাজ্য বিজয়ী সৈয়দ নাসির উদ্দীনের সঙ্গী ১১ আউলিয়া ও দরবেশ কিছু দিন তরফে অবস্থান করার পর ইসলাম ধর্মের প্রচার কাজ অব্যাহত রাখতে বিভিন্ন স্থানে গিয়ে নিজ নিজ আস্তানা গড়ে সেখানেই জীবনাতিবাহিত করেন। তার মধ্যে অন্যতম শাহ সুলেমান ফতেহ গাজী বাগদাদী। তার আস্তানা হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার শাহজিবাজারে। তার পাশেই রয়েছে একটা পাহাড়ি টিলা। শাহ আবু তৈয়ব চিশতী আরজুমন গাজী নামে জনৈক পীরের নামে এই টিলার নাম করা হয়েছে। আরজুমন গাজী ফতেহ গাজীর ভাতিজা বলে জানা যায়।


(২) টিলাতে উঠার জন্য রয়েছে এমন মাটির ধাপ কাটা এবং এই সাইনবোর্ড।


(৩) উপরে রয়েছে বিশাল বট অশথ্থের কয়েকটি গাছ, যা এই টিলার প্রধান আকর্ষণ।


(৪/৫) আশে পাশে দেখলাম ফুটে আছে কিছু শটি ফুল।



(৬) অশথ্থ ডালে উঁকিঝুকি মারছে একটা ছোট বসন্ত বাউড়ি পাখি।


(৭/৮) অশথথের ফল খাচ্ছে বুলবুলি পাখি ও কাঠবিড়ালী।



(৯) এক পাশে দেখলাম চালা দেওয়া একটা কুয়োর মতো।


(১০) ভেতরের গর্তটা ডানে বামে একটু প্রশস্ত করা আছে। উরসের সময় নাকি এর ভেতর থেকে ধুয়ো বের হয়। বুঝতেই তো পারছেন ব্যপারখানা কি।


(১১) চালার উপরে আবার বেশ কিছু বাণী লেখা।


(১২) আসর বসানোর জন্য রয়েছে এমন বেশ কিছু আসন।


(১৩) রয়েছে একটা ছাদ পেটানো ছোট দালান। কোন একটা উরসে গেলে বুঝা যাবে কোথায় কি হয়।


(১৪) টিলার শেষ প্রান্তে রয়েছে এমন কিছু বাড়ি ঘর।


(১৫) এখানকার প্রধান আকর্ষণ অবশ্যই এই জোড়া অশথ্থ, একটা গাছ অন্যটার ভেতর ঢুকে গেছে।


(১৬) টিলার উপর সম্ভবত পানির ব্যবস্থা নাই, দেখলাম নিচ থেকে পানি নিয়ে উপরে উঠছে।


(১৭) এখানে সব থেকে আমার ভালো লেগেছে প্রাকৃতিক পরিবেশে অনেক পাখি দেখে। আর রয়েছে এমন কিছু পাখির বাসাও।


(১৮) টিলা থাকে নামলেই মাঝখানে রেল পথ তার উপারে ফতেহ গাজীর মাঝার।


(১৯) ফতেহ গাজীর মাঝার।


(২০) মাঝার ছেড়ে সিলেটের পথে কয়েক কদম এগোলেই শাহজি বাজার রেল স্টেশন।

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
শটি ফুল কি পাহাড় এলাকা ছাড়া হয় না?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি একমাত্র চন্দ্রনাথ পাহাড়ে আর এই বন্দেগী টিলায়ই শটি ফুল দেখেছি। হয়তো সমতলেও হয়, তবে আমি দেখিনি.........শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে। আর লেখাটিও প্রাণবন্ত। +++

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ কাউসার ভাই, আপনাদের এমন মন্তব্যে অনুপ্রেরণা পাই।

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বরাবরের মতই সুন্দর ছবি ব্লগ।
ফুলের ছবিটা দারুন,পাখি আর কাঠবিড়ালীর ছবি গুলো বেশি ভাল লেগেছে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।

৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

আতোয়ার রহমান বাংলা বলেছেন: শটি ফুলের ছবিটা দারুন,পাখি আর কাঠবিড়ালীর ছবি গুলো বেশি ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ আমাদের দেখতে সুযোগ করে দেয়ার জন্য

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শটি ফুলগুলো সত্যিই বেশ সুন্দর হয়, বিশেষ করে ওদের কোন গাছ থাকে না কিন্তু মাটি ফেটে ফুল বের হয়ে আসে খুব ভালো লাগে আমার দেখতে। শুভেচ্ছা নেবেন ভাই।

৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

হাবিব বলেছেন: ভালো লাগলো ভাই, অনেক সুন্দর ছবি গুলো।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: উৎসাহিত করার জন্য ধন্যবাদ স্যার

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯

নজসু বলেছেন: সব বেসম্ভব পঁচা ছবি। :D

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সইত্য কওয়ার জইন্য ধইন্য বাদ ;)

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

রাকু হাসান বলেছেন:


আমি অবাক হয়ে যাই । পাখির ছবি এত সুন্দর করে তুলেন কিভাবে ! এটা তো বিরাট কষ্টের কাজ । আগেও দেখিছি ,পাখির ছবিগুলো বেশ নান্দনিক হয় । +

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পাখির ছবি তোলাটা সত্যিই বেশ কষ্টের ভাই, অনেক ধৈর্য্যের পরিক্ষা দিতে হয় এখানে.........শুভ কামনা জানবেন ভাই।

৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর ! মনোমুগ্ধকর ।

শুভকামনা আপনাকে ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কেমন আছেন দাদা?

৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: ছবিগুলো খুবই চমৎকার!
অনেক কিছুই আপনার নজর এড়ায় না।।
শুভকামনা ভাই।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ক্যামেরা হাতে থাকলে ছবি তোলার অপশন সবাই খুঁজে, আমিও ব্যতিক্রম না.........শুভেচ্ছা জানবেন জাকির ভাই।

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: শিরোনামে দেখে ভাবলাম কাকুরে নিয়ে নয়া ক্যাচাল কিছু নাকি আবার, আরো আতংকিত হলেম সাদা ভায়াও বুঝি রাজক্যাচালে যোগদান ফর্মাইলেন। আমাগো লাহান ছাপোষা ইয়াতীম ব্লগারগো আর বুঝি কুনু ছায়া রইলোনা। আজ সাদা ভায়া, কাল তার লেজ ধরে হেনাভাই, পরশু হার্টথ্রব সামু পাগলা, এরপরে একে একে প্রমিদা(প্রামানিক), জুনাপু.................আমার আর রইলোটা কি?

ওমা না না দেখি সাদা ভায়া আজো
বহালেই আছে স্বপদি;
স্বভাবসুলভ আজো দিলো এক
নয়া উপহার ধ্রুপদি।

দিল হলো খোশ, আকুলিয়া প্রাণ
নাচিয়া উঠিলো ধমনি;
দেখিতে চাহিনে ক্যাচালে তোমারে
চিরকাল থেকো এমনি।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমিও ভাই আপনার মতোই এতিম, রাজনীতি বুঝার মতো গিলু আমার নাই। আমরা কবিতা আর ছবিতা নিয়াই থাকি সেটাই ভালো ভাই।

১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি নরসিংদী বা ভৈরব গেলে প্রায় ভাবি আপনাকে নক দিবো, কিন্তু প্রতিবারই কেন যেন হয় না।

যাইহোক, ভাই এই জায়গাটা কেমন যেন গা ছমছমে। যাইতে ইচ্ছা করতেছে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আবার আসলে আমাকে নক না করলে কিন্তু মাইন্ড খামু কাভা ভাই। যায়গাটা আমারওখুবই প্রিয় হয়ে গেছে। দুইবার গিয়েছি, হয়তো আরো যাওয়া হবে।

১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার সব ছবি সহ সুন্দর পোস্ট।
বসন্ত বাউড়ি টা খুব ই সুন্দর।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, এই পাখিটা আমার খুবই পছন্দের, তাই সব সময় আমি ওকে ক্যামেরায় ধারণ করার চেষ্টা করি। শুভেচ্ছা জানবেন আপু।

১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: নেট খুব স্লো। পুরো পোস্ট লোড হয় না। পরে ছবিগুলো দেখার চেষ্টা করবো।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার নেট স্লো হইলে তো আমি শেষ ভাইজান।

১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে আবার আসা।

আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। একটু পূজাবকাশ বাইরে যাওয়ার আছে। তারমধ্যে আপনাকে আবার জানাতে হবে। আমরা একটু উড়িষ্যার রম্ভা, গোপালপুর ও দারিংবাড়ি যাচ্ছি। শেষ মুহূর্তের একটু কেনাকেটা আছে। দিন দশেক পরে আবার ব্লগে নিয়মিত হবো বলে নিয়েত আছে।


শুভকামনা আপনাকে ।


১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালো খবর, একটু হাওয়া বদল করলে মনটা ভালো হয়ে যায়। আমিও ১৯-২৪ শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ যাব বলে ব্লগে আমিও অনুপস্থিত থাকবো।

১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮

অন্তরন্তর বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি এবং আপনার ভ্রমণ পোস্ট। ছোটবেলায় (১৯৭৬/৭৭ সালের দিকে) নানার সাথে একবার তরফের ওরসে যাওয়া হয়েছিল। আপনার ছবিগুলো দেখে অনেকবার মনে করার চেষ্টা করলাম। তখন যাতায়াত খুব খারাপ ছিল। অনেক পথ হাটতে হয়েছিল। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটির জন্য। শুভ কামনা।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পুরোনো স্মৃতি মনে করিয়ে দিলাম তাহলে..........শুভ কামনা জানবেন ভাই।

১৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৩২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
অনেকদিন পর ব্লগে আসলাম! আচ্ছা আপনার নাম তো কামাল ভাই, তাই না?

হ্যা, অসাধারণ সুন্দর এক জায়গা! আসলে এইসব পীররা উঁচু উঁচু ঠিলায় কেন যে আস্তানা গারতেন বুঝতে পারছি না!

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হে হে হে, নামে কিইবা আসে যায় তাজুল ভাই, সব থেকে দূর্গম যায়গায় আস্তানা দেখা যায় গৌতম বুদ্ধের.........শুভেচ্ছা

১৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঐসব দিকে লোক বসতি কম?

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:২১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জ্বী ভাই, তুলনা মূলক ভাবে কমই মনে হলো

১৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:২৫

সোহানী বলেছেন: আপনার ছবি ব্লগ দেখলে এক্ষুনি ছুটে চলে যেতে ইচ্ছে করে। +++++++++

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, আমার নিজেরও এমনি ইচ্ছে করে।

১৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

হাসান রাজু বলেছেন: এক সময় ট্রেন এই মাজার ক্রস করার সময় কিছুটা ধীরে লয়ে চলত । উদ্দেশ্য যাত্রীরা ট্রেন থেকে টাকা পয়সা ছুড়ে দিত মাজারে। সেটা যেন নির্বিঘ্নে সম্ভব হয়। এখন আর এমন হতে দেখি না। আপনার পোস্টে হাজারো ভালো লাগা মিশে রইল।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন মজার তথ্যটা জানা ছিলনা আমা। ধন্যবাদ রাজু ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।

২০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ফতেহ গাজীর মাজারের দুটো ফটো কিন্তু জিন্দা পীর সাহেবের মাজারেরতো কোনো ফটোতো দিলেন না ? কিন্তু পরিবেশটা পছন্দ হয়েছে জিন্দা পীর সাহেবের মাজারের । মাটির ধাপ কাটা টিলা, গাছ গাছালি, বুলবুলি , কাঠবিড়ালি আর সব মিলিয়ে খুব সন্দর লাগলো । বেমাজারিও এই মাজারে গেলে মাজারি হয়ে যেতে পারে এতো সুন্দর পরিবেশ দেখে ।ফটোগুলো এসেছেও খুব ক্লিয়ার ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জিন্দা পীর সাহেবের মাজার হয়তো আশেপাশেই আছে, ওটা আমার নজর এড়িয়ে গেছে ভাইজান। জায়গাটা গাঁজা খোরদের আস্তানা হিসাবে বেশ নাম করা, তবে এর প্রাকৃতিক পরিবেশ আমার খুব ভালো লেগেছে........শুভ কামনা সব সময়।

২১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩১

ওমেরা বলেছেন: এই ছবি গুলো বেশী সুন্দর হয়েছে ভাইয়া।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, এমন মন্তব্য পেলে আমি অনুপ্রাণিত হই।

২২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ৪/৫ নম্বর ছবি। ফুলের নাম শটি ফুল! আমরা কানা মানুষ, কানারে হাইকোর্ট দেখাইলে পাপও নাই পুণ্যও নাই। শটি ফুল, বটি ফুল, ঘটি ফুল যা কইবেন তাই ঠিক। :P

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হে হে হে, তাইতো আন্দাজে মাইরা দিলাম =p~

২৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ৯ নম্বর ছবি। কুয়ার মতো কী? এইডা তো পোলাপান খেলতে খেলতে গর্ত কইরালাইছে। এইডারে কুয়া কন ক্যান?

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এটা গাজার কুয়া। ভেতরে বসে টানে উপর দিয়ে ইট ভাটার ধোয়ায় অনেকে নেশগ্রস্থ হয়, যাবেন নাকি ভাই?

২৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১৫ নম্বর ছবি। এই অশত্থ গাছ দুইটার একটা নারী, একটা পুরুষ। নারী পুরুষ পাশাপাশি থাকলে যা হয় আর কি! একটা আর একটারে জড়িয়ে ধরে প্রেম করছে। হে হে হে। =p~

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার মতো গেয়ানী হইতে মুন্চায় :-B

২৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১৭ নম্বর ছবি। পাখির বাসার মতো দুটি চোখ তোমার। পাখির বাসা এরকম হলে ভাব ভালোবাসা আসে ক্যামনে? কবি জীবনানন্দ দাস কী সব লিখছেন তিনিই জানেন।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জীবনানন্দ দাসের বাড়ি তো আপনার বাড়ির কাছাকাছিই, উনাকে একটু জিজ্ঞেস করবেন কি? ব্যপারটা এমন কেনো? =p~

২৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রানি জগত আর উদ্ভিদরাও দেখি আপনার ব্যাপক পরিচিত।
বসন্ত বাউরি ,শটিফুল এসব চেনা চাট্টিখানা কথা নয় ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খুব পরিচিত না হলেও জানার চেষ্টাটা আমার সব সময় থাকে লিটন ভাই, ধন্যবাদ।

২৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

প্রামানিক বলেছেন: দেখলাম ভালো লাগল। অজানা জায়গা আর পীরের আস্তানা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: লন একদিন গিয়া মুরিদ হইয়া আসি :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.