১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর সব ছবি।
ছবি দেখে ভালো লাগলো।
আপনি বেশ ভালো আছেন। খুব ঘুরে বেড়াচ্ছেন।

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৯

হাবিব বলেছেন:




অসাধারন সব মন কাড়া ছবি...।
অসম্ভব ভালো লাগা ছবিতে..।
ধন্যযোগে কাছে থাকলাম..।

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর!! মনোমুগ্ধকর । ++

শুভকামনা প্রিয় সাদা মনের ভাইকে।

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

আব্দুল্লহ আল মামুন বলেছেন: সত্যি, খুব সুন্দর ছবি। হাওর এলাকায় আমিও ঘুরে বেড়িয়েছি, সুনামগঞ্জে। তবে কিশোরগঞ্জে কখনো যাওয়া হয়নি। বিশাল আকাশ, বিশাল জলরাশি আর বিশাল খোলা প্রান্তর দেখলে মনটাও বুঝি বিশাল হয়ে যায়।

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

হাবিব বলেছেন: আপনার সাদা মনের রঙিন ছবি দেখে কি খারাপ থাকা যায়?

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ওয়াও দারুণ মজা হয়েছে তাহলে হাওরে।

ছবিতে++++++++++

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি গুলো দেখে অনেক ভাল লাগল ভাইয়া।ছবি ব্লগে ++

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা!
কতদিন খোলা জলে স্নান করিনা!!!!!!!!!!

মনটা আইটাই করছে দৌড়ে একটু ডুব দিয়ে আসতে!
ডুব ডুব আর ডুব
বল খেলা,
সাতার!
আর সবশেষে খোলা গলুইয়ে শুয়ে
উদার আকাশে চেয়ে উদার মনে ভাটিয়ালীর টান-
মাঝি বাইয়া যাওরে - - - -

হায়! শেকলবদ্ধ জীবনে স্বপ্নরা কি অধরাই থেকে যাবে!!!!!!!!

অনেক অনেক ভাল লাগা রইল। দারুন একং ভ্রমন পোষ্টে ++++++

৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪

মোছাব্বিরুল হক বলেছেন: যাওয়া হয়না অনেকদিন।

১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৬

রাকু হাসান বলেছেন:


নিকলী’র ছবি তো ভিষণ মুগ্ধতা দিল । বিশেষ করে ১৫/১৬ নং ছবিটা অনেক ভালো লাগলো । হাওর অঞ্চলে ঘুরার অনেক দিনের ইচ্ছা । হাওরে অনন্ত এতটি পূর্ণিমার রাত কাটানোর ইচ্ছা । সম সুযোগ হচ্ছে না । শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ । সাদা মনের ভ্রমণ পিপাসু মানুষ ।

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৭

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
প্রতিটি ছবি দেখে যেমন অভিভূত হয়ছি। তেমন ৭ নং ছবিটা দেখে না হাসতে পারলাম না......

ওখানে পানি কতটুকু আছে....

১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি কখনো হাওড় দেখিনি, ঢাকায় থাকি, সর্বপ্রথম কোন হাওড়, কখন দেখতে গেলে ভালো হয়, জানালে উপকৃত হই

১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সব সময়ের মত দুর্দান্ত ছবি ব্লগ

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

সনেট কবি বলেছেন: মনোমুগ্ধকর ++

১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: সাথে মোনা ভাই ও ভাবী আছে দেখছি- ফুটো চমৎকার হইছে-

১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

বিজন রয় বলেছেন: দারুন!!

আপনার কল্যাণে ঘরে বসে অনেক কিছু জানতে ও দেখতে পারি।
+++

১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: হাওর এলাকায় কখনো যাওয়া হয়নি।

অনেক দিনের ইচ্ছে আছে।
সময় সুযোগ হচ্ছে না তাই যাওয়া হয়নি।

১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,




শুরুর ছবিটাই নয়নকাড়া । বাকীগুলোও সেই লাইনের !
ভ্রমন বাংলাদেশ টিমের সবাইকে শুভেচ্ছা ।

২০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

ল বলেছেন: ভিষণ মুগ্ধতা

২১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সুন্দর হয়েছে ছবিগুলো। আপনি ভাগ্যবান। এই বাংলাদেশকে আপনি ঘুরে ঘুরে দেখতে পাচ্ছেন...

২২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

এ.এস বাশার বলেছেন: খুব খুব উপভোগ করলাম।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

২৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩০

ওমেরা বলেছেন: ছবিও ভাল টিমও ভাল।

২৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর সব ছবি!

দারুন!

জলের ছবিগুলো সাতার কাটার লোভ জাগাচ্ছে খুব!

২৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:০৫

বিদ্যুৎ বলেছেন: সত্যিই অবাক লাগে কত দেশ বিদেশ দেখলাম কিন্তু নিজের দেশে অনেক সুন্দর এখনও দেখা হয়নি। ধন্যবাদ আপনাকে কিশোরগঞ্জ নিকলী হাওড় ঘুরে দেখানোর জন্য।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের এই কবিতাংশ মনে পড়ে গেল আপনার এই সুন্দর পোস্ট দেখে।

বহু দিন ধ’রে বহু ক্রোশ দূরে
বহু ব্যয় করি বহু দেশ ঘুরে
দেখিতে গিয়েছি পর্বতমালা,
দেখিতে গিয়েছি সিন্ধু।
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া
ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শিষের উপরে
একটি শিশিরবিন্দু।

২৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৫

সৈকত জোহা বলেছেন: আপনি বেশ ভালই আছেন। সমগ্র বাংলাদেশ ঘুরছেন

২৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বড়ই সৌন্দর্য!

২৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: নিচের ছবি দুইটাও বড় সৌন্দর্য। ফেসবুক থাইকা টোকাইয়া আনলাম। আশা করি, আপনার ভালো লাগব।



নিচের ছবি দুইটাও বড় সৌন্দর্য। ফেসবুক থাইকা টোকাইয়া আনলাম। আশা করি, আপনার ভালো লাগব।




হুজুর তার বিবিদের ছবি তুলছেন।

২৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রথম ছবিটা ভুলে দুইবার পোস্ট হইছে। বাঁশ কিন্তু একবারই দিছে।

৩০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৪

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। কেমন আছেন স্যার?

৩১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

জসীম অসীম বলেছেন: এতো সুন্দর ছবি, না গেলে বিশ্বাসই করা কঠিন। সত্যি অপূর্ব। আমি 2002 সালের শরৎকালে অষ্টগ্রামে গিয়েছিলাম। ফিরে এসে লিখেছিলাম পাখি নিয়ে গল্প ‘গুলিবিদ্ধ ডাহুক’। গল্প যেমনই হোক, ওই গল্পের বর্ণনায় হাওরের প্রকৃতির বর্ণনা আপনার ভালো লাগতে পারে। অশেষ ধন্যবাদ এমন সুন্দর পোস্টের জন্য।

৩২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: বাংলাদেশে অল্প কয়টা বড় হাওর এলাকার এটা একটাI ভাইয়ের চাকুরীর কাৰণে অনেক শোনা নিকলী. মিঠা মইনের হাওরের কথা I কিন্তু কখনো যাওয়া হয়নি I আমি একবার কিশোরগঞ্জে গিয়ে থাকলামও একমাস কিন্তু তবুও যাওয়া হয়নি কেন যেন I ভালো লাগলো ফটোগুলো দেখে I

৩৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

হাসান রাজু বলেছেন: আমার ছেলেবেলার একটা অংশ কেটেছে হাওর বেষ্টিত এলাকায়। বর্ষায় পানি আর পানি, আর শুষ্ক মৌসুমে বিস্তীর্ণ হাওরজুড়ে ধান ক্ষেত এর দুই রূপ অন্য রকম একটা ভালো লাগা মনের ভেতর এখনো ছড়িয়ে যায়। আপনার ছবিগুলতে সেই অনুভূতির কিছুটা আবার পেলাম। মিঠামইন, বাজিতপুর, নিকলী, অষ্টগ্রাম, মন্দরি, কাগাপাশা, মক্রমপুর, সুজাতপুর, আজমেরিগঞ্জ,পৈলারকান্দি এমন অনেক অনেকবার শুনা নামগুলো আবার মনে করিয়ে দিয়ে নস্টালজিক করে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।

৩৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

প্রামানিক বলেছেন: হাওরের ছবি দেখলেই যাইতে মন চায়।

৩৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১৪

রাকু হাসান বলেছেন: নিকলী’র ছবি তো ভিষণ মুগ্ধতা দিল । বিশেষ করে ১৫/১৬ নং ছবিটা অনেক ভালো লাগলো । হাওর অঞ্চলে ঘুরার অনেক দিনের ইচ্ছা । হাওরে অনন্ত এতটি পূর্ণিমার রাত কাটানোর ইচ্ছা । সম সুযোগ হচ্ছে না । শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ । সাদা মনের ভ্রমণ পিপাসু মানুষ ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬০
লেখক বলেছেন: পূর্ণিমার রাতে হাওরে রাত কাটানোর অভিজ্ঞতা আমারও হয়নি, ওটা নিশ্চয়ই স্বর্গীয় একটা রাত হতে বাধ্য.....শ্রদ্ধা জানবেন হাসান ভাই।


কিছু দিন আগে ঘুরে আসলাম । ভালো লেগেছে । আপনার ছবিগুলো সুন্দর । আমাদের যাওয়ার দিনটি ম্যাচ খায়নি । আকাশ মেঘলাটে ছিল ,বৃষ্টিও হয়েছে। তবে আনন্দ কম করেনি । ১৫/১৬ নং ছবির জেগে উঠা চরটি সত্যিই হৃদয় কাড়া । ফুটবল খেলায় মেতে উঠছিলাম । মাঠে যে গাছটি আছে সেটি বাড়তি সৌন্দর্য দিয়েছে । কিন্তু গাছটি আমরা দেখতে পায়নি । হয়তো কেটে ফেলছে ।