নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাতশত বছরের পুরনো গোড়ার মসজিদ

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৮


অনেকদিন পূর্বে শুনেছিলাম ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে মাটির নিচ থেকে বেশ কিছু মসজিদ উঠেছে। সেটা কতোটা বিশ্বাস করেছিলাম জানিনা। তবে ওখানে যাওয়ার আগ্রহটা প্রবল হয়ে উঠেছিল তখন থেকেই। মাথার ভেতরে কিছু একটা ঢুকলে ওটার সমাধান হওয়ার আগ পর্যন্ত মনে স্বস্তি পাইনা। তাই মনের শান্তির জন্য ছুটে গিয়েছিলাম বারোবাজারে।

মিথঃ কথিত আছে বারোবাজার নামকরণ পীর খান জাহান আলীর প্রদত্ত। তিনি বারোজন আউলিয়া নিয়ে এখানে প্রথমে এসেছিলেন এবং বারোজন আউলিয়া থেকে বারোবাজার নামকরণ হয়েছিল।

স্থানীয়রা বহু বছর ধরে বারোবাজারের আশেপাশে অনেকগুলো উঁচু উঁচু ঢিবি দেখে আসছিল। এক সময় স্থানীয়দের মনে কৌতুহল জাগে, এই ঢিবির মধ্যে কী আছে? কৌতুহল থেকেই স্থানীয় মানুষজন একটা একটা করে মাটির ডিবি খুঁড়ে বেশ কিছু মসজিদ আবিষ্কার করে। তারই অংশ হিসেবে ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর মাটির ঢিবি খনন করে এই চমৎকার মসজিদটি আবিষ্কার করেন।
আগের দিনে ভবন নির্মাণ করতে রড সিমেন্ট ব্যবহার করা হতো না। তাই এ ধরনের স্থাপনার দেওয়ালগুলো থাকত অনেক পুরু। এই মসজিদের দেয়ালও কমপক্ষে ৫ ফুট পুরু এবং বর্গাকৃতির। এই মসজিদে তিনটি দরজা রয়েছে, যার মধ্যে মাঝখানের দরজাটি সবচেয়ে বড়।
মূল ভবনের সঙ্গে চারকোনে আটকোন বিশিষ্ট স্তম্ভ এবং বারান্দার সঙ্গে আরও দুটি স্তম্ভ আছে। মসজিদটির মেহরাব ও দেওয়াল বিভিন্ন নকশা সজ্জিত। মসজিদের অভ্যন্তরে চারি দেওয়ালের সঙ্গে সংযুক্ত আটটি ইটের তৈরী কেবলা দেওয়ালে ও মেহরাবে পোড়া মাটির নকশা, শিকল নকশা,বৃক্ষপত্রাদীর নকশা পুষ্পশোভিত পোড়া মাটির নকশা খঁচিত আছে। মসজিদের পূর্বপাশে একটি বিশাল দীঘি আছে।


(২) বারোবাজার প্রধান সড়কের উপর মসজিদের প্রধান গেইট। গেইটের ভেতরে অল্প একটু হাটলেই মূল মসজিদ।


(৩/৪) মেইন গেইট থেকে দুই মিনিট হাটলেই পৌছে যাবেন সাতশত বছরের এই চমৎকার মসজিদে। সাতশত বছর পূর্বে এই মসজিদে যারা নামাজ পড়তো তারা দেখতে কেমন ছিল এমনটা ভাবতেই মনের ভেতরটা কেমন যেন করে উঠে।



(৫) মূল মসজিদের উপর একটা বড় গম্বুজ আর বারান্দায় রয়েছে অপেক্ষাকৃত ছোট তিনটা গম্বুজ। সব মিলিয়ে গোড়ার মসজিদ চার গম্বুজ বিশিষ্ট।


(৬) মসজিদে প্রবেশের তিনটি দরজার মাঝখানেরটা দিয়াই শুধু প্রবেশ করা যায়। দুই পাশের অন্য দরজাগুলো লোহার গ্রীল লাগিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।


(৭) মসজিদের পশ্চিম দেয়ালে মূল মেহরাবের পাশাপাশি ডানে বামে আরো দুটি মেহরাব রয়েছে।


(৮) প্রধান মেহরাবটিও তুলনামূলক ভাবে অনেক ছোট বিধায় ঈমাম সাহেবকে বাহিরে দাঁড়িয়েই নামাজ পড়াতে হয়।


(৯) এটা ভেতরের দিকের পূর্ব পাশের দেয়াল।


(১০) প্রধান গম্বুজের ভেতরের দিক থেকে তোলা ছবি।


(১১) এক লাইনের বারান্দার ভেতরের ছবি।


(১২) বারান্দার একটি ছোট গম্বুজের ভেতরের দিক।


(১৩) দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় দাঁড়িয়ে তোলা ছবি।


(১৪) এটা তুলেছি দক্ষিণ-পশ্চিম কোনে দাঁড়িয়ে।


(১৫) এটা মসজিদের পশ্চিম পাশের দেয়াল, মাঝখানের উঁচু অংশটায় ভেতরের দিকে প্রধান মেহরাব।


(১৬) উত্তর-পশ্চিম কর্ণার থেকে তোলা ছবি।


(১৭) কিংবদন্তী আছে, গোড়াই নামে একজন সুফি এই মসজিদে বসবাস করতেন। মসজিদের সামনে আবিষ্কৃত এই কবরটিকে সুফি গোড়াইয়ের কবর বলেই ধারণা করা হয়।


(১৮) মূল মসজিদ ও কবরের মাঝখানের অংশটা অনুচ্চ দেয়াল দেওয়া অংশটায়ও নামাজ আদায়ের জন্য বিছানার ব্যবস্থ্যা করা আছে।


(১৯/২০) এখানে মান্নত ও পানি পড়ার সু-ব্যবস্থা আছে ;)

মন্তব্য ৮৯ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৮৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৪

হাবিব বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম .... ভাই কেমন আছেন? ছবিগুলো খুব সুন্দর

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওয়ালাইকুমুস্সালাম, ভালো আছি ভাইজান, আশা করছি আপনিও ভালো আছেন।

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পোস্টে +।

আমাদের ওখানেও একটা মসজিদ আছে। খাজার মসজিদ নাম হলেও স্থানীয়দের কাছে খোজার মসজিদ বা খোদার মসজিদ নামে পরিচিত।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মৌলভীবাজারের গয়ঘর গ্রামের ঐ মসজিতও আমার তালিকায় আছে জুনায়েদ ভাই। শুভেচ্ছা জানবেন।

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১১

মাহিরাহি বলেছেন: পুরোনো মসজিদগুলো দেখে খুব ভাল লাগল।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান, ভালো থাকুন, সব সময়।

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১২

নজসু বলেছেন:




ভালো লাগা।
ভালোবাসা
সুন্দরতম ছবিগুলোর জন্য। :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার জন্যও রইল অজস্র ভালোলাগা, ভালোবাসা সুজন ভাই।

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সাত শত বছরের পুরনো মসজিদ? আশ্চর্য! খনন কাজের পরে মসজিদটিকে দেখে অক্ষত মনে হচ্ছে। আল্লাহর কী কুদরত। আপনার উছিলায় ছবিতে হলেও মসজিদটি দেখতে পেলাম।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কেমন আছেন গুরু, নতুন পোষ্ট নাই ক্যান? খালি তারা নিয়া থাকলে হইবো? নাকি আমাদের দিকেও তাকাইতে হইবো?

৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৫

সনেট কবি বলেছেন: খুব সুন্দর

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শ্রদ্ধা জানবেন কবি।

৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সাত শত বছর আগে যারা এই মসজিদে নামাজ পড়তেন, তাদের জায়গায় দাঁড়িয়ে যদি আমিও নামাজ পড়তে পারতাম!

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হে হে হে, দেখেন একটা টাইম মেশিন কিন্তে পারেন কিনা :)

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১৯/২০ নম্বর ছবি। এই মুরগি খায় কে? খাসি গরু দিলে কোথায় দিমু?

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মুরগী খাওয়ার লোকের কি অভাব? গরু খাশি আপনি আপাতত নরসিংদীতে পাঠাতে পারেন :D

৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৫

নতুন-আলো বলেছেন: খুব সুন্দর...........

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন আলো

১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩১

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পুরানো মসজিদ আরেকটা আছে, নাম শাহ খাজা জমে মসজিদ। (লঘাটি, দাসের বাজার।)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওটা সম্পর্কে জানা নাই। তবে ওখানেই আরো কয়েকটা পুরোনো মসজিদ রয়েছে, সবগুলো দেখার সময় পাইনি। যেগুলো দেখেছি সেগুলো নিয়ে অন্য কোন দিন আবার পোষ্ট দেওয়ার ইচ্ছা আছে।

১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



মসজিদের মেঝের লেভেলের ভুমিতে গাছগুলো কি ১৯৮৩ সালের পরের গাছ বলে মনে হলো?

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: টিলা কেটে মসজিদ বের করার পর হয়তো গাছগুলো লাগানো হয়েছে

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫২

প্রফেসর এরোনেক্স বলেছেন: ভালো লাগল। কিন্তু এতবছর লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকার কারণ কী?

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সেটা তো জানা নাই, তবে মসজিদগুলো মাটির নিচে কিভাবে চলে গিয়েছিল সেটাও ভাবনার বিষয়।

১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন ঐতহিাসকি এক ছবি ভ্রমনে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভায়া :)

+++++

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন বিদ্রোহী

১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মাটির নীচে ছিল এই চমৎকার মসজিদ?? আসলেই বিস্ময়...

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হূম, মাটির নিচে এগুলোর চলে যাওয়াটাও কিন্তু একটা বড় বিস্ময় মনে হয় আমার কাছে। ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়।

১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার ; আপনার ছবিতে দারুণ এক স্থাপনা' র সাথে পরিচিত হলাম ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, ভালো থাকুন, সব সময়।

১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১১

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: চিন্তা করা যায়, মাত্র ৭০০ বছর আগের স্থাপনা মাটির নিচে চলে গেছে; এমন জনবহুল জনপদে। এভাবে শত শত হাজার হাজার বছর ধরে কত শত জনপদ যে ধুলায় চাপা পড়েছে। তারপরও কিসের এত অহংকার আমাদের?

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন চিন্তা আমাদেরকে ভালো পথে চলতে সহায়তা করতে পারে, ধন্যবাদ।

১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৪

সাইন বোর্ড বলেছেন: নান্দনিক শিল্পকর্ম, দেখে মুগ্ধ হলাম ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পুরোনো শিল্পীরা আমাদের আধুনিক যুগের মতো প্রযুক্তি ছাড়াও এমন নান্দনিক শিল্পকর্ম করতো যে তা দেখে সত্যিই মুগ্ধ হতে হয়।

১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২১

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। হুম, আগে বিভিন্ন গ্রামে শোনা যেত, পুকুর থেকে হাড়ি-পাতিল.....মাটির নিচ থেকে কবর........চলে আসত !!

ছবিগুলো সুন্দর এসেছে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই মসজিদটা নিয়েও এমন কথাই প্রচলিত যে, এটা মাটির নিচ থেকে উঠেছে। ধন্যবাদ দাদা।

১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৫

ফেইরি টেলার বলেছেন: চমৎকার । ছবিগুলো দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গেল ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন ভাইজান।

২০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:০৮

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ভালো লাগলো এতো পুরোনো একটা মসজিদ সম্পর্কে জেনে । মসজিদের দেওয়ালের কাজগুলোতো খুব সুন্দর মনে হলো। এতো আগেরে একটা মসজিদে, তাও আবার দেশের প্রধান কোনো শহরে না, ভেতরে বাইরে এতো সুন্দর আর্কিটেকচার দেখে অবাক হলাম ।কিন্তু এই মসজিদ কেমন করে মাটির নিচে গেলো সে সপর্কে কোনো তথ্য পাওয়া গেলো কি ? এখন মঈন হয় মসজিদে নামাজ হয় তাই না ? কার্পেট জায়নামাজ দেখে মনে হলো । সুন্দর ।আপনার পোস্ট ভালো লাগলো এতো পুরোনো একটা মসজিদ সম্পর্কে জেনে ও তার সুন্দর ফটোগুলো দেখে ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিক বলেছেন এখানে এখন নামাজ হয়, এই মসজিদ কেমন করে মাটির নিচে গেলো সে সপর্কে আমারও অনেক কৌতুহল। কিন্তু কৌতুহল মেটানো সম্ভব হয়নি ভাই। শুভ কামনা সব সময়।

২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে হিংসা হয়।
খুব ঘুরে বেড়াচ্ছেন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার প্রতি রইল শুধুই অহিংসা :D

২২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বরাবরের মতই সুন্দর ছবি।
রাজীব ভাইয়ের মত আমিও বলি,আপনাকে হিংসা হয় ;)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অহিংসা পরম ধর্ম B-)

২৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

হাসান রাজু বলেছেন: ...... তবে ওখানে যাওয়ার আগ্রহটা প্রবল হয়ে উঠেছিল তখন থেকেই।

বুঝা যায়। মসজিদের কোন এঙ্গেলের ছবি নিতে আলস্য ছিল না আপনার। পুরো মসজিদটাই দেখা হয়ে গিয়েছে আমাদের। সুস্থ থাকবেন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চেষ্টা করি সব সময় কিছু বেশী ছবি তোলার জন্যে, তবু ভালো ছবি তোলার আক্ষেপটা থেকেই যায়। শুভেচ্ছা জানবেন রাজু ভাই।

২৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

ফেনা বলেছেন: খুব সুন্দর একটা বিষয় জানলাম। ভাল লাগল।
আপনার জন্য শুভকামনা।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার জন্যও রইল আন্তরিক শুভ কামনা।

২৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮

জুন বলেছেন: সেখানে আমিও ঘুরেছি কিন্ত এই মসজিদের নাম জানতে পারি নি সাদা মনের মানুষ। গোড়া মসজিদটি আমার দেখা খান জাহান আলীর মাজার ও ষাট গম্বুজ মসজিদ নির্মানে একই স্থাপত্যকলা অনুসরণ করেছে।
খুব ভালোলাগলো নতুন বিষয়টি জেনে ও দেখে।
+

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঘুরুন্চিরা ঘুরবে এটাই স্বাভাবিক, আপনি তো ঘুরুন্চি মানুষ। শুভ কামনা সব সময় আপু।

২৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: মাটির নীচ থেকে খুঁড়ে বের করার ব্যাপারটা খুবই চমকপ্রদ! পুরনো স্থাপনাগুলো সত্যিই চমৎকার। আর আপনার নিখুঁত ফটোগ্রাফির গুণে তা আরও চমৎকারভাবে ফুটে ওঠে।

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ফটোগ্রাফিতে আমি নিখুঁত নই, তবু প্রশংসা শুনতে ভালো লাগে :)

শুভেচ্ছা জানবেন সম্রাট।

২৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর !

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা

২৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

সেলিম৮৩ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন সেলিম ভাই

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই, কেমন আছেন আপনি?

২৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনি কি মুরগির তরকারি চেখে দেখেছেন! ;)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জ্যন্ত মুরগী চোখে দেখেছি, কিন্তু চেখে দেখা হয়নি তাজুল ভাই :D

৩০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর।+++++++

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শ্রদ্ধা জানবেন মাইদুল ভাই

৩১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাদা মনেরভাই ,

বরাবরের মতো অপূর্ব ! মনমুগ্ধকর। পোস্টে প্লাস++++


শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দাদা কেমন আছেন, আবারো আপনার দেশে আসছি, তবে অনেক দূর পথে। ডিসেম্বরের পাঁচ তারিখে যাওয়ার ইচ্ছে আছে নাগাল্যান্ড।

৩২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আপনার অনিন্দ্য সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। ভালো লাগলো ঐতিহাসিক স্থাপনা ও সুন্দর বর্ণনার জন্য। প্রিয়তে রেখেছি স্যুভেনির হিসেবে। ভালো থাকুন। আল্লাহ তৌফিক দিলে ঐ অঞ্চল একবার বেড়িয়ে যাব।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা মঈনুদ্দিন ভাই

৩৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ,




বিভিন্ন ছবিতে সম্ভবত এই মসজিদটিকেই দেখেছি কিন্তু এর পেছনের "মীথ" জানা ছিলোনা।


২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আজ তো জানলেন, শুভেচ্ছা জানবেন জী এস ভাই

৩৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




আশা রাখি খুব শীঘ্র ই যেতে পারব ।

আচ্ছা মুরগী খাচার ভিতর কেন দিতে হবে ?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাহিরে শেয়াল টেয়াল আছে তো :D

৩৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

সোহানী বলেছেন: চমৎকার কিছু ছবি সহ নতুন কিছু জানলাম...।

কিন্তু মুরগী বেচারাদের এ হাল কেন??????

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মনের আশা পূরণ করার জন্য মুরগী বেচারীদের উপর দিয়ে যত ঝড় তুফান যায় আপু। শুভ কামনা জানবেন।

৩৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৪

চিত্রাভ বলেছেন: ঝিনাইদহ,কালীগঞ্জ নাম বাবা মার কাছে শোনা । দেশ ভাগের আগে ঠাকুমা ঠাকুরদা সবাই ঢাকা জেলায় থাকতেন -- অনেক গল্প শুনেছি। লেখক-কে তারিফ করি সুন্দর ছবিগুলির জন্য ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ চিত্রাভ, আপনার আইকনের ছবিরপাখি গুলোর নাম কি?

৩৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আপনার পোষ্টের একটি জিনিস আমাকে খুবই কাছে টানে আর টা হলো ছবি। হ্যা সব ছবিগুলোই একদম রিয়াল বাস্তব। :D ভাল লাগে অনেক.....

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ছবি তোলা এবং ভ্রমণ করা আমার জীবনে অক্সিজেন স্বরূপ, এটা বাদ দেওয়া আমার জন্য প্রায় অসম্ভব।

শুভেচ্ছা জানবেন আপু।

৩৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২০

হাবিব বলেছেন: আমি নতুন কোন পোষ্ট করতে পারতেছি না....... you are banned from new post... লেখা আসতেছে। কোন নোটিশও নাই, নতুন মেইলও নাই....... কি করবো এখন?

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এখন মনে হয় সমাধান হয়ে গেছে ভাইজান

৩৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
সব ছবিই হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া।

আঠারোতম লাইক৷

আচ্ছা। দুয়েক মুট তবুরুক খেয়ে আসেননি ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তোবারক খাওয়ার সুযোগ হয়নি, শুভেচ্ছা

৪০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

নজসু বলেছেন:




কামাল ভাই, আপনার নতুন পোস্টও আসছে সাতশত বছর পরপর।
নতুন ছবি চাই।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খুব শীঘ্রই আসবে সুজন ভাই, ধন্যবাদ।

৪১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৪

নজসু বলেছেন:
দেশের তরে যুদ্ধ করে দিল যারা প্রাণ
শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে গাই তাদেরই গান।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:২৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভ কামনা সব সময়।

৪২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ইসিয়াক বলেছেন: আমাদের বাড়ির কাছাকাছি....কিন্তু যাওয়া হয়নি।আপনার চোখ দিয়ে দেখলাম।ধন্যবাদ

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাড়ির পাশে আরশি নগর............ B-)

৪৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০২

প্রামানিক বলেছেন: এই মসজিদের ইতিহাস জানা ছিল না ছবি দেখে আর ইতিহাস জেনে ভালো লাগল। ধন্যবাদ

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকে মসজিদে পেয়ে আমারো ভালো লাগলো B-)

৪৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৭

কালীদাস বলেছেন: শেয়ারের জন্য থ্যাংকস। ভেতরের এবং বাইরের স্ট্রাকচার এখনও বহাল তবিয়তেই আছে দেখে ভাল লাগল খুব। আশা করি আর্কিওলজিস্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে এই মসজিদ।

জীবনে অনেক জায়গায় পাবলিকরে মানত করতে দেক্সি। তয় এমুন মসজিদের বাইরে মুরগি মানতের জন্য খাঁচা রাক্তে দেহি নাই জিন্দেগীতে :-& সেলুকাস জেডায় দেক্লে নির্ঘাত হা হয়া যাইত।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এটা তো কমই, কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদে গেলে আপনি নিজেও পাগল হয়ে যাবেন। ওখানে প্রতিদিন মুরগী, গরু ছাগল এবং টাকা কি পরিমান যে উঠে! এছাড়া প্রচুর স্বর্ণ, রৌপ্য, এমনকি হীরা, মার্কিন ডলার, সিঙ্গাপুরি ডলার, সৌদি রিয়াল, মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত ও মিয়ানমারের মুদ্রাও পাওয়া এর দান বাক্সে।


সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি কিছু জিনিস নিলামে বিক্রি করা হয়। তার মধ্যে রয়েছে ২৩৮ ভরি স্বর্ণ, যা বিক্রি করা হয়েছে ৪৯ লাখ টাকায়, ৮৬ ভরি রূপা বিক্রি করা হয় ৪৩ হাজার টাকায়। একটি হীরার আংটি বিক্রি হয়েছে ৩৮ হাজার ৬০০ টাকায়। তামা বিক্রি হয়েছে তিন হাজার টাকায়। ৯৭২টি কুরআন শরীফ বিক্রি হয়েছে ২২ লাখ টাকায়, ৪৯ মণ মোম বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকায়, কিছু বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রি হয়েছে ৩০ হাজার টাকায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.