নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
পরিচ্ছন্ন শহর, অতিথিপরায়ন মানুষ আর মজাদার খাবারের দেশ হলো উজবেকিস্থান। আগে আমি সব সময় ভালো মানুষ হিসাবে স্বীকৃতি দিতাম ভুটানের মানুষকে এবার আরো একটি দেশের নাম আমার মনে যুক্ত হলো সেটা হলো উজবেকিস্তান। উজবেকিস্তানে আমাদের অবস্থান ছিল পাঁচ দিন।
প্রথম রাত রাজধানী তাসখন্দে থাকলেও প্রথম দিনটি ছিল উজবেকিস্তানে আমার সব থেকে চমকপ্রদ বরফ ঢাকা এলাকা আমির স বা আমিরসুইয়ে। আমির সুইয়ের পাহাড়ে ২৮টি স্কি ঢাল রয়েছে, স্কিয়ারদের জন্য এটাকে স্বর্গরাজ্যও বলা চলে। তুষারের ভেতরে পা ঢুকিয়ে হাটা আমার এই প্রথম, তাই বেশ রোমান্চিত ছিলাম আমির সুইয়ে।
দ্বিতীয় দিনটি ছিল আমাদের রাজধানী তাসখন্দ ঘুরে দেখা। এই শহর ২২০০ বছর উৎযাপন করেছে ২০০৯ সালে, এমন তথ্যটিই আমাকে বেশ রোমাণ্চিত করছিল। পরিচ্ছন্ন প্রাচিন এই শহরটি খুব ভালো লেগেছে, তবে খুব বনেদী মনে হয়নি। নিয়ম মানায় সব জায়গায় কঠোরতা রয়েছে। আর সৌদি আরবের মতো আজান দেওয়ার পর দোকান খুলে রেখে নামাজে চলে যাওয়াটাও আমার কাছে খুবই চমকপ্রদ মনে হয়েছে।
তৃতীয় দিনটি ছিল আমাদের সমরকন্দ শহর ঘুরে দেখা। উজবেকিস্তানের অন্যতম বৃহত্তম এবং গুরুত্বপূর্ণ এ শহর আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট, চেঙ্গিস খান, তৈমুর লংয়ের মতো বিশ্ববিজেতাদের উত্থান-পতনের সাক্ষী হয়েছে। ইতিহাস থেকে জানা যায়, সমরকন্দ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে রোম ও ব্যাবিলনের সমসাময়িক সময়ে। ২০০১ সালে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ২৭৫০ বছরের প্রাচীন সমরকন্দকে "বহু সংস্কৃতির মিলনকেন্দ্র" হিসেবে আখ্যায়িত করে। ইসলামী ইতিহাসের বিখ্যাত শহর এই সমরকন্দ।
চতুর্থ দিনটি ছিল আমাদের বুখারা নগরী ঘুরে দেখা। ইসলামী সভ্যতা-সংস্কৃতি ও শিক্ষা-গবেষণার প্রাণকেন্দ্র হিসেবেও পৃথিবীব্যাপী সমাদৃত বোখারা নগরী। হাদিসশাস্ত্রের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ও পরিচিত গ্রন্থ সহিহুল বোখারির রচয়িতা ইমাম মুহাম্মাদ বিন ইসমাইল (রহ.), আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ইবনে সিনা, বিখ্যাত সুফি বাহাউদ্দিন নকশবন্দি (রহ.)-সহ অগণিত আলেম, বিজ্ঞানী ও গবেষকের পদচারণে মুখরিত ছিল বুখারা।
আর বুখারা থেকে ৬০০ কিলোমিটার দূরত্বের তাসখন্দে ফিরে যেতেই আমাদের পঞ্চম দিন শেষ হয়েছে, কারণ তাসখন্দ থেকেই আমাদের রাতের ফিরতি ফ্লাইট ছিল।
(২/৩) রাতে শূণ্য ডিগ্রি তাপমাত্রা নিয়ে তাসখন্দ নামলেও ভোরে হোটেল উজবেকিস্তান লনে তুষারে ঢাকা সবুজ গালিচা দেখে সত্যিই আমি চমৎকৃত।
(৪) আমাদের দুই রাতের বাসস্থান ছিল রাজধানী তাসখন্দের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত হোটেল উজবেকিস্তান।
(৫) তাসখন্দের একটি বাজার, নাম চরসু বাজার।
(৬/৭) চরসু বাজারের বাহিরের ফুটপাতের দুটি দোকান।
(৮/৯) এখানকার প্রাচিন এবং বৃহৎ স্থাপনাগুলুর গঠনশৈলী প্রায় একই রকম। এখানে সমরকন্দ ও তাসখন্দের দুটি মসজিদ সাথে আরো কিছু স্থাপনা।
(১০) আমাদের দেশের দোয়েল পাখির প্রায় দ্বিগুণ বড় এই পাখিগুলো উজবেকিস্থানে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে।
(১১) এটা তাসখন্দের সর্বোচ্চ টাওয়ার (টিভি টাওয়ার), পাশের একটা পার্ক থেকে তোলা ছবি।
(১২) পিলাফ কোজোন রেস্তোরাঁ, তাসখন্দের সব থেকে বিখ্যাত রেস্তোরা। বিশাল বিশাল অনেকগুলো চুলায় তাদের রান্না হয়, আর এই সুস্বাদু খাবার খেতে সর্বদা এখানে ভীর লেগেই থাকে।
(১৩) আমির সুইয়ের এমন তুষারে ঘেরা গিরিপথে চমৎকার সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে করতে যাওয়াটা আমার জন্য সত্যিই ছিল খুবই রোমাঞ্চকর।
(১৪/১৫) তুষারের ভেতর দিয়ে খাড়া ঢাল এবরো থেবরো পিচ্ছিল বরফ পথে এই গাড়িতে চড়াটা কতো যে ভয়ঙ্কর আগে জানলে হয়তো আমি চড়তামই না।
(১৬) বুখারাতে ইবনে সিনার ষ্টাচু।
(১৭) নাসির উদ্দিন হোজ্জার সাথে বুখারাতে একদিন। ( নাসির উদ্দিন হোজ্জা ছিলেন মধ্যযুগীয় মুসলিম সুফি, যিনি হাস্যরসাত্মক চরিত্র হিসেবে সুপরিচিত। মধ্যযুগে আনুমানিক ত্রয়োদশ শতকে সেলজুক শাসনামলে ইরানের বৃহত্তর খোরাসানে তিনি বসবাস করতেন। অবশ্য নিকট ও মধ্য প্রাচ্য এবং মধ্য এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশই নাসিরুদ্দিনকে তাদের দেশের বলে দাবী করে। এর মধ্যে রয়েছে আফগানিস্তান, ইরান, তুরস্ক এবং উজবেকিস্তান।)-সুত্র উইকি
(১৮) সমরকন্দে ইমাম বুখারির স্বৃতি রক্ষায় তৈরি তৈরি হচ্ছে এই স্থাপনা, এখনো কমপ্লিট হয়নি।
(১৯) শেষ দিনে বুখারা থেকে তাসখন্দে ফেরার পথে তোলা এই গেইটের ছবির সাথে আমার মনের মিল হয়ে গেছে বেশ.....
## পরবর্তিতে চেষ্টা করবো উজবেকিস্থান নিয়ে বিস্তারিত লিখতে, ধন্যবাদ সবাইকে।
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওয়ালাইকুমুস্সালাম, সুজন ভাই কেমন আছেন?
২| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮
নজসু বলেছেন:
অনেকদিন পর আপনার ছবিব্লগ পেয়ে অত্যন্ত ভালো লাগছে।
চরসু বাজারে ওগুলো কি সাগর কলা নাকি?
চরসু আর নজসু অনেক কাছাকাছি।
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম চরসু আর নজসু পাশাপাশিই ছিল, কিন্তু সময়াভাবে নজসুর সাক্ষতটি এখনো পাইনি
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেক দিন পর চমৎকার পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য ধন্য।
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ বড় ভাই, শুভ কামনা জানবেন সব সময়।
৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৪
মায়াস্পর্শ বলেছেন: দারুণ লাগলো। মনে হলো আপনার সাথেই ছিলাম আমি
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন ভাইজান।
৫| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫০
নজসু বলেছেন:
আলহামদুলিল্লাহ। আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি ভাই। দোয়া রইলো আপনিও সর্বদা ভালো থাকুন।
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভরাত্রি
৬| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: ঐতিহাসিক সব স্থানের ছবি , বর্ননা খুব ভাল লাগলো।
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান, ভ্রমণ বর্ণনায় আমি বরাবরই একটু দূর্বল তবু আপনাদের অনুপ্রেরণায় ছবি টবি দিয়ে চালিয়ে নেই আরকি........শুভ কামনা সব সময়।
৭| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
অনেক দিন পর মনে হয় আপনার লেখা পড়লাম, খুবই ভাল লাগল।
আপনার সেই রেল লাইন ধরে পথ চলা কি সমাপ্তি ঘোষনা করেছেন?
আপনার এই লেখা দেখে ব্লগার মরহুম আশরাফুল ভাইয়ের কথা মনে পড়ল, উনি নিশ্চিত এখানে তিন চারটি মন্তব্য করতেন।
ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন এই প্রার্থনা
শুভ কামনা নিরন্তর।
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: রেল লাইন ভ্রমণ এখনো মন থেকে সমাপ্ত করি নাই, তবে আবার শুরু করতে পারবো নাকি আদৌ সেই ব্যপারটায় আমি নিজেই সন্দিহান।
এই পোষ্ট দেওয়ার সময়ই আমি আশরাফুল ভাইকে মনে মনে খুব মিস করেছি, উপারে আমাদের প্রাণের ব্লগার ভালো থাকুক এই প্রত্যাশা..
...................ভালো থাকবেন শাহিন ভাই।
৮| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খুবই সুন্দর একটি পোষ্ট ।
আপনি কি উজবেক স্থানে বেড়াতে গিয়েছেন ?
ওখানে বেড়াতে গেলে কি রকম খরচপাতি পড়ে একটু জানাবেন।।
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপ ডাউন প্লেন ভাড়া লেগেছে ৬৮০০০ টাকা, তাছাড়া থাকা খাওয়ায়ও বেশ ভালোই খরচ হয়েছে। পাঁচ দিনে মোটামোটি এক কোটি বিশ লক্ষ সোম (উজবেক মুদ্রা) খরচ হয়েছে।
মানে হলো গিয়া বাংলা টাকায় ১২০০০০ এর মতো। (যদি কেনেকাটা না করেন)
৯| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৪
শায়মা বলেছেন: এই ফুলকপি ফুলগাছ তাহলে তাসখন্দের!!!
নাসিরউদ্দিন হোজ্জার মূর্তী দেখে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। মনে হচ্ছে শান্ত শীতল শান্তির দেশে এই উজবেকস্থান!!!
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, তাসখন্দের ফুলকপি
.............কেমন আছেন আপু
১০| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৯
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি। কিন্তু পাগলা বিজি আছি। ২৮ এর পর একটু ইজি হবো!
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এভাবেই চলে যাচ্ছে আমাদের সবার সময়, নতুন নামটা আমার সাথেও বেশ যায় "পাগলা বিজি"
১১| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৫
মিরোরডডল বলেছেন:
ছবিগুলো ভালো লাগলো।
বিশেষ করে ছবি ১২ রেস্তোরা, ব্যতিক্রম আয়োজন।
ছবি ১৩ তুষারে ঘেরা গিরিপথ, সত্যিই দেখার মতো!
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৩২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান, তুষারে মোড়া এমন পথে চলা এবারই আমার প্রথম, তাই বেশ রোমান্চিত ছিলাম।
১২| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: একটি সুন্দর দেশ।
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৩৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জ্বী ভাইজান, আমারো তাই মনে হয়েছে।
১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
কতদিনে কত খরচ হয়েছে?
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কেনাকাটা ছাড়া পাঁচ দিনে ১২০০০০ টাকা, ধন্যবাদ।
১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পুরা পোস্ট মুগ্ধতায় পরিপূর্ণ।
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন গোফরান ভাই।
১৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:০১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মাত্র দুই লাখে মধ্য এশিয়ার একটি দেশে ভ্রমন! আমেরিকার এক স্টেট থেকে আরেক স্টেটে বাই এয়ারে ঘুরতে গেলে এরচেয়ে বেশি পড়ে যায়।
ছবিগুলো ভালো লাগলো। বিশেষ করে রেস্তোরা আর রাস্তায় কলাওয়ালার ছবি।
স্টিকার লাগানো কলাগুলো দেখে মনে হচ্ছে ইমপোর্টেড কলা, গুয়েতেমালা বা পাপুয়া নিউগিনির।
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই, অনেক দিন পরে এসে আপনাকে দেখে খুবই ভালো লাগলো।
১৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বহুদিন পর সাদা মনের মানুষ আবারও ভ্রমন ব্লগ নিয়ে । বরাবরের মতোই আপনার ছবিগুলো পরিচ্ছন্ন চমৎকার। এক নজরে উজবেকিস্তান দেখা হলো ।
২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই, শুভ কামনা সব সময়।
১৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটা দেশ ভ্রমন করেছেন।
সুন্দর ভ্রমন কাহিনী লিখেছেন।
২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দেশটা সত্যিই দেখার মতো সুন্দর, কেমন আছেন আপনি?
১৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২৪
হাসান রাজু বলেছেন: ঘোড়ার মাংস! টেস্ট করেছেন?
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আগে বললে চেষ্টা করে দেখতাম
১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
হাসিব শান্ত বলেছেন: কিছুদিন আগে ইউটিউবে দেখলাম তুর্কিমেনিস্তান, একবার গিয়ে ঘুরে আসুন, খুব সুন্দর একটা দেশ মনে হলো।
অনেক কিছুর জন্য দেশটা বিখ্যাত।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসিব ভাই, কোন একদিন হয়তো হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৫
নজসু বলেছেন:
আস সালামু আলাইকুম প্রিয় কামাল ভাই।