নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক দিনের ভ্রমণ আর কিছু ছবি (ছবিব্লগ)

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫



ঘুরুঞ্চি মন আমার, এক সময় নিজের কাজকে ফাঁকি দিয়ে যথেষ্ট ঘুরতাম। কালের বিবর্তনে সংসারের যাতাকলে পিষ্ঠ হতে হতে আমার ঘুরুঞ্চি মনে প্রলেপ লেগেছে। কিন্তু প্রলেপের ভেতরে এখনো সেই আমিই আছি। আগের মতো সময় বের করতে পারি না, কিছুটা বের করতে পারলেও ছবি তোলার জন্য প্রায়ই ক্যামেরা নিয়ে বের হওয়া হয় না। তাছাড়া ক্যামেরা ব্যবহার করতে ইদানিং কেন জানি কিছুটা সংকোচ ও লাগে। ব্লগে আসতে ইচ্ছে করে সময় করে আসতেও পারি না। ভাবছি এখন থেকে আবার ব্লগে কিছুটা সময় দেওয়া যায় কিনা। পুরোনো যারা তারা তো জানেনই আমার লেখার দৌরাত্ব কম, শুধু ছবি নিয়াই আমি ব্লগাইতে ভালোবাসি। তেমনি একটা পোষ্ট নিয়া আজকেও হাজির হলাম, সম্ভব হলে এটা সিরিজ আকারে চাৈয়ে নিবো।


(২) পানিতে ফুটে থাকা দুইটি অচেনা ফুল।


(৩/৪) খাবার খুঁজে বেড়ানো একটা ডাহুক পাখি।



(৫) এটা একটা পুরুষ ডাহুক পাখি।


(৬) পদ্ম আর ছোট পানা ফুলে একাকার।


(৭/৮) জলে শৈশবের দূরন্তপনা।



(৯) ও আমার দেশের মাটি.......


(১০) শীতলক্ষার জেলে তার জাল মেরামত করছে।


(১১) কিছু নৌকা পড়ে আছে অলস।


(১২) এই বেচারার কি এতো টেনশন জানা হলো না।


(১৩) একটা প্রাচীন বটবৃক্ষ, লাখপুর শীতলক্ষা নদীর তীরে।


(১৪) চমৎকার এই ফুলটার নাম জানিনা।


(১৫) এই ফলের নাম কুচিলা, জংলি ফল।


(১৬) নিঃসের হাসিমুখ।


(১৭) শীতলক্ষার পাড়ে চা বিস্কুট খাওয়ার একটা চমৎকার ছোট্ট দোকান।


(১৮) পাখির নাম হরিয়াল, বট গাছের মাথায় বসা।


(১৯) লাখপুরের নদীর পাড়ে এই মসজিদটি অনেক প্রাচীন।


(২০) আজকের ভ্রমণ টিম, ভালো থাকবেন সবাই।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১৫

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ সাদা মনের মানুষ, ছবিগুলি ভালো লেগেছে।

সেইসাথে মনটাও একটু খারাপ হয়েছে। দেশে চলে যেতে মন চায় এরকম ছবি দেখলে। নদীর পাড়ের ওই ছোট্ট টঙের দোকানে বেঞ্চের উপর শুয়ে সিগারেট টেনে আর আশপাশের মানুষের গল্প শুনে, তাদের অবজার্ভ করেই কাটিয়ে দিতে পারবো সারা দিনমান।

যে ফুলটার নাম জানেন না, দেখে ঢেঁড়স ফুল মনে হলো। ছোটবেলায় দেখা স্মৃতি থেকে আন্দাজে বললাম, জলদস্যু হয়তো কন্ফার্ম করতে পারবেন।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ছোট্ট টঙের দোকানে বেঞ্চের উপর শুয়ে সিগারেট টেনে আর আশপাশের মানুষের গল্প শুনে, তাদের অবজার্ভ করেই কাটিয়ে দিতে পারবো সারা দিনমান ..........ঠিক আমার অনুভুতির সাথে মিলে যায়, শুভ কামনা জানবেন।

২| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৩১

শেরজা তপন বলেছেন: ব্লগে নিয়মিত হন -অপেক্ষায় আছি...

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান, চেষ্ঠা থাকবে।

৩| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৫৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- প্রথম ফুলটির নাম বড়নখা
- দ্বিতীয় ফুলটির নাম কেশরদাম
- জনারণ্যে একজন বলেছেন: যে ফুলটার নাম জানেন না, দেখে ঢেঁড়স ফুল মনে হলো। ছোটবেলায় দেখা স্মৃতি থেকে আন্দাজে বললাম, জলদস্যু হয়তো কন্ফার্ম করতে পারবেন। না এটি ঢেঁড়স ফুল নয়। সম্ভবতো মেস্তা ফুল।

- আর হে, যে পাখি তিনটিকে ডাহুক বলা হয়েছে সম্ভবতো সেগুলি ডাহুক পাখি নয় বরং জল পিপি
পাখি।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ দস্যু, আপনি তো প্রকৃতির সব কিছুরই নাম জানেন........শুভ কামনা সব সময়।

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৪৫

শাহিন বিন রফিক বলেছেন:


আপনার ছবি ফ্রেম এই ব্লগের আপনার নিকের সিকনেচার!! যে কেউ ছবি দেখলেই বুঝতে পারবে সাদা মনের মানুষের ব্লগ।
ছবি সব সময়ের মত চমৎকার।

শেরজা তপন বলেছেন: ব্লগে নিয়মিত হন -অপেক্ষায় আছি... এটা প্রত্যাশিত। আশা করি নিয়মিত হবেন।

লিখতে থাকুন, সাথে আছি
শুভ কামনা নিরন্তর।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ শাহিন ভাই, ভালো থাকুন সব সময়।

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৪১

জনারণ্যে একজন বলেছেন: ধন্যবাদ @ জলদস্যু।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬

নয়া পাঠক বলেছেন: সুন্দর সুন্দর সব ছবি। মুগ্ধ হয়ে দেখলাম! ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন পাঠক, ভালো থাকবেন সব সময়।

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দৃষ্টিনন্দন সব ছবি, মুগ্ধ না হয়ে পারলাম না।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চেষ্ঠা করি সব সময় ভালো কিছু ছবি তুলতে........শুভ রাত্রি।

৮| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪

শাওন আহমাদ বলেছেন: ২) পানিতে ফুটে থাকা দুইটি অচেনা ফুল।
এটা কেশরদাম ফুল

(১৪) চমৎকার এই ফুলটার নাম জানিনা।
আর এটা লতা-কস্তুরি ফুল

ধন্যবাদ ছবির জন্য। মন ফুরফুরে হলো, ছবি দেখে।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আমারও মন ফুরফুরা হইয়া গেলো ভাই :)

৯| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯

আরইউ বলেছেন:



অনেকদিন পরে পোস্ট দিলেন, সাদা মনের মানুষ। পোস্ট, ছবি ভালো লেগেছে।

বেচারা কী নিয়ে টেনশন করছিলো একটু জেনে নিতেন। হা হা হা। ছবিটা খুব সুন্দর হয়েছে।

জনারণ্যে সম্ভবত ফুলটার সঠিক নাম বলেছেন। এই ছবিতে দেখছি একদম একই রকমের ফুল, ওরাতো ওকরা বা ঢেঁড়সই বলছে।

ভালো থাকুন!

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আশা করছি এখন আর পোষ্ট দিতে অনেক দেরী হবে না ভাইজান...........শুভরাত্রি

১০| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

করুণাধারা বলেছেন: আপনার ভ্রমণ ব্লগ দেখলেই মনে পড়ে রেললাইন ধরে সিলেটের দিকে যাওয়া... কতদূর গেছিলেন?

এই পোস্টের ছবিগুলো সুন্দর। ++++

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সিলেটের পথে বেশী আগাতে পারিনি ভাই, শ্রীমঙ্গল পর্যন্ত পৌছতে পেরেছি মাত্র

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার সব ছবি, সুন্দর। এরপরের ডে ট্রিপে আমাকে নিয়ে যাইয়েন সাদা মনের মানুষ ভ্রাতা। অপেক্ষায় রইলাম।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি ঢাকা আমি নরসিংদী সমস্যা তো এখানেই, আমিতো হুঠহাট বেড়িয়ে পড়ি।

১২| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪১

সোহানী বলেছেন: এক সময় আপনার লিখা নিয়মিত পড়তাম, বিশেষকরে ভ্রমণ লিখা। ভালো লাগলো চমৎকার ছবিগুলো।

১৪ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, শুভ কামনা রইল সব সময়ের জন্য।

১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



একদিনের ভ্রমনেই এত এত সুন্দর ছবি। আরো দিন কয়েক বেশী হলে ছবিতে ছবিতে ভরে যেতো সামুর বাগনখানি।
সবগুলি ছবিই সুন্দর হয়েছে । আমার কাছে ডাহুকের ছবিগুলি অসাধারণ বলে মনে ধরেছে । চঞ্চল ডাহুকের এমন
জীবন্ত ছবি ধারণ খুব একটা সহজ কর্ম নয় , জানিনা কতক্ষন সময় ধরে এর পিছনে আপনাকে কাটাতে হয়েছে ।
কখনও পদ্ম পাতা উপরে দাঁড়িয়ে হাঁটছে কখনও পানিতে সাঁতার কাটছে। আবার মাঝে মাঝে কচুরিপানার মধ্যে
লুকোচুরিও খেলছে দূরন্ত ডাহুক।

গ্রাম-বাংলার মানুষের কাছে অতি পরিচিত পাখি ডাহুক। কিন্তু কালের বিবর্তন আর মানুষের অসচেতনতার কারণে
দৃষ্টিনন্দন এ পাখি আজ বিলুপ্তির পথে। বর্ষা মৌসুমে কচুরিপানায়, ঝোপঝাড়ে বসে উঁচু স্বরে ‘কুব’ ‘কুব’ ডাক,
এখন কনেকটাই হয়েছে দুর্লভ । অথচ এক সময় এই পাখিদের ডাকাডাকিতে চারপাশ আন্দোলিত হতো। রাত
যত গভীর, নিঝুম হতো ততই এদের ডাকাডাকি আরও বেড়ে যায়। সেই ডাক শোনা যেতো বহুদূর থেকেই।

‘মালঞ্চে পুষ্পিতা অবনতামুখী/ নিদাঘের রৌদ্রতাপে একা সে ডাহুকী/ বিজন তরুণ শাখে ডাকে ধীরে ধীরে/
বনচ্ছায়া- অন্তরালে তরল তিমিরে’; নিসর্গের কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতাতেই বই এর পাতায় এখন
এই চিত্রের দেখা মিলে। আপনি কষ্ট করে বন জংগল , পথ , ঘাট, মাঠ , বিল ঝিল ঘুরে তুলে এনেছেন
সেই দুর্লভ চিত্র সম্ভার ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল




আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.