নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লিখি, ফিল্ম বানাই, ছবি তুলি। বই প্রকাশিত হয়েছে ৫ টি। উপন্যাস, ছোট গল্প আর (অ)কবিতার বই। প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের নাম \'বোধ\'। ২০১৩ তে জিতেছে জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল এ্যাওয়ার্ড। স্বপ্নের সবটা জুড়ে গল্প। সেই গল্প বলতে চাই লেখায়, চলচ্চিত্রে, ছবি

সাদাত হোসাইন

লিখি, ফিল্ম বানাই, ছবি তুলি। বই প্রকাশিত হয়েছে ৫ টি। উপন্যাস, ছোট গল্প আর (অ)কবিতার বই। প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের নাম 'বোধ'। ২০১৩ তে জিতেছে জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল এ্যাওয়ার্ড। স্বপ্নের সবটা জুড়ে গল্প। সেই গল্প বলতে চাই লেখায়, চলচ্চিত্রে, ছবিতে...

সাদাত হোসাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন বাবা! অসংখ্য বাবা!!

১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

আমার বাবা দেখতে ছিলেন অনেকটা হলিউড অভিনেতা রাসেল ক্রো’র মত।



চওড়া কাঁধ, বিশাল বুকের ছাতি, ধবধবে ফর্সা মানুষটা যখন স্যান্ডো গেঞ্জি পড়ে হাঁটতেন তার মাসল দেখে আমার বন্ধুরা বলত, আল্লাহ, কত্ত মোটা! !

আমরা তখন সিক্স সেভেনে পড়া টিনটিনে সব বালক। মাঠে গিয়ে একদিন অলি নামে আমার এক বন্ধু তার হাফপ্যান্ট উরু পর্যন্ত উঠিয়ে বললো, দেখ, দেখ, আমগো রান (উরু/থাই) আর তোর আব্বার হাতের ড্যানা (বাহু) সমান!



পিতৃগর্বে আমার ছোট্ট বুকের ছাতিও খানিকটা ফুলে উঠত!!



আশেপাশের লোকজনের ধারণা ছিল, আমার বাবার বুকে মায়াদয়া বলতে কিচ্ছু নাই। কারণ, বাচ্চা-কাচ্চা-বুড়ো বা কারো দাঁত নড়ছে, সেই দাঁত পড়ছেও না, নানান যন্ত্রনা! দাঁত তুলে ফেলতে হবে। কিন্তু গ্রামে দাঁত তোলার উপায়? বাবা গিয়ে তার মুখের ভেতর হাত ঢুকিয়ে দিতেন, প্রবল চিৎকার-চেঁচামেচিকে থোড়াই কেয়ার! খানিক বাদে তার আঙ্গুলের ফাঁকে দেখা যেত একটা ‘পোকা’ খাওয়া দাঁত!! কারো গায়ে বিষফোঁড়া, সেই ফোঁড়া গেলে ফেলতে হবে, ছোটখাট অপারেশন আর কি!! বাবা গিয়ে খপ করে চেপে ধরতেন। তারপর কঠোর নৃশংসতায় তার ফোঁড়া গেলে দিতেন!

যাহ বাবা! ঝামেলা নিকেশ!

এইসব আবোল-তাবোল বিষয় নিয়েই লোকজনের ধারণা, আমার বাবার শরীরে মায়াদয়া জিনিষটা একরত্তিও নেই।



যদিও তার ফর্সা বুকভরতি ঘনকালো লোম। লোকে বলতো, যেসব পুরুষের বুকভর্তি লোম থাকে তারা নাকি মমতার সাগর। বলে কি!

তাহলে এই লোকের ঘটনা কি!!





আব্বা তখন ঢাকায় থাকেন।



ছোটখাট একটা চাকুরী করেন। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার। তিনি প্রতিমাসে একবার বিশ্যুদবার সন্ধ্যায় সদরঘাট এসে লঞ্চে ওঠেন। সারারাত লঞ্চযাত্রায় শুক্রবার কাকভোরে বাড়িতে। সারাদিন বাড়ি থেকে আবার বিকেলে লঞ্চে উঠতেন। শনিবার কাকভোরে ফের ঢাকায়।

সেবার আব্বা ভোরবেলা ঘরের দরজায় এসে ভোরের আবছা অন্ধকারে মা-কে ডাকলেন, ‘আলো, আলো, দরজা খোলো’। (আমার মায়ের নাম আলো)।

মা দরজা খুললেন, আব্বা তার হাতের ব্যাগ দরজায় রাখতে রাখতে জিজ্ঞেস করলেন, ‘সাদাত ঘুম থেকে ওঠে নাই এখনো?’

মা বললেন, ‘ও-তো বাড়ি নাই, নানুবাড়ি গেছে’।

আব্বা কোন কথা বললেন না, তিনি গম্ভীর মুখে বাড়ি থেকে বেরুলেন। আম্মা হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে রইলেন। ঘটনা কি!

আমাদের গ্রামে তখনও যানবাহন বলতে কিচ্ছু নাই। নানু বাড়ি পায়ে হাঁটা পথে পাঁচ মাইল। বাবা সেই কুয়াশা ভোরে পাঁচ মাইল পথ পায়ে হেঁটে নানু বাড়ি এলেন। আমি তখনো গো গো করে ঘুমাচ্ছি। আমাকে বিছানা থেকে ঘুমের ভেতরই কাঁধে তুলে নিলেন আব্বা। তারপর আবার পাঁচ মাইল পথ পায়ে হেঁটে বাড়ি ফিরলেন। আমি ঘুম থেকে উঠে দেখি, বাড়িতে শুয়ে আছি। পাশে শুয়ে আছেন আব্বা!



বার দুয়েক এদিক সেদিক তাকিয়ে আমি চোখ কচলালাম। স্বপ্ন নাতো!!





সেবার প্রচণ্ড গরম পড়েছে।



আম্মা আব্বার সাথে ঝগড়া করে খুব ভোরে নানু বাড়ি চলে গেছেন। আব্বা সারাদিন এই নিয়ে কোন উচ্চবাচ্য কিছু করেন নি। বাড়ির কাজ-টাজ সেরে সন্ধ্যার আগে আগে আমাকে বললেন, ‘চল ব্যাটা, তোর মা’রে নিয়া আসি’। আমি তখন ছ’-সাত বছরের দুষ্টু বালক। আব্বা আগে আগে হাঁটছিলেন, আমি পিছে পিছে। বাড়ি থেকে কিছুটা দূর যেতেই হঠাৎ রাস্তার ওপর একটুকরো কাঠে চোখ আটকে যায় আমার। একটা জং ধরা বিশাল লম্বা পেরেকের অর্ধেকটা বের হয়ে আছে। আমার দুষ্টুমি শুরু হল। অনেকক্ষণ চেষ্টা করলাম পা দিয়ে পেরেকটার মাথা বাঁকা করার। না পেরে শেষ পর্যন্ত রেগেমেগে পায়ের গোড়ালি দিয়ে সজোরে আঘাত করলাম পেরেকের মাথায়। ঘ্যাঁচ করে অর্ধেকটা পেরেকের পুরোটাই স্পঞ্জের স্যান্ডেল ভেদ করে ঢুকে গেল পায়ে। আমি চিৎকার দিয়ে বসে পড়লাম।



আব্বা দৌড়ে এসে আমাকে কোলে তুলে নিলেন। নানু বাড়ির বদলে আমাকে কোলে করে ফিরে এলেন বাড়িতে। আশেপাশে কোন ডাক্তার নেই। দাদী নানা গ্রাম্য চিকিৎসা শুরু করলেন। রাত গভীর হোল। আমি কান্না শুরু করলাম, আম্মার কাছে যাবো। অত রাতে সেটা সম্ভব ছিল না। আব্বা আমাকে কোলে তুলে উঠান ঘিরে হাঁটতে শুরু করলেন। আব্বা যখন হাঁটেন, তখন তার হাটার ছন্দে আমার পায়ের ব্যথা একটু কম টের পাই। কিন্তু তিনি হাঁটা থামালেই ব্যাথাটা যেন বেড়ে যায়। আব্বা একটু থামলেই আমি গুঙিয়ে কেঁদে উঠি। হাঁটা শুরু করলে আবার চুপ হয়ে যাই। তখন একটু আরাম লাগে।



সে রাতে ফজরের আজান অবধি আব্বা আমাকে কোলে নিয়ে সারারাত হাঁটলেন। ভোরের আলো ফুটতে আমাকে কোলে নিয়ে ছুটলেন নানুবাড়ির দিকে।



নানু বাড়িতে আম্মা আছেন। নানুবাড়ির কাছাকাছিই গঞ্জ। সেই গঞ্জে ডাক্তারও আছে।





আমি তখন ইন্টারমিডিয়েট পড়ি।



জলবসন্ত উঠেছে। গাভর্তি বড় বড় টসটসে বসন্ত। সারা শরীরজুড়ে অসহ্য ব্যাথা আর অস্বস্তিকর অনুভূতি। এটা সম্ভবত কোন এক ঈদের আগের দিন। আব্বা ঢাকা থেকে আসলেন বাই রোডে। দুপুর বেলা। আমি শুয়েছিলাম উঠানে ডালিম গাছের নিচে। আব্বা বাড়িতে ঢুকেই দেখেন আমি উঠানে শোয়া। আমার গাভর্তি জলবসন্ত। আমি করুণ গলায় গোঙাচ্ছি। আব্বাকে দেখে যেন আমার গোঙ্গানি আরও খানিক বেড়ে গেল। আব্বা আমার সামনে এসে দাঁড়ালেন। আমাকে কিছুক্ষণ দেখলেন, এবং খুব নির্বিকারভাবে বললেন, ‘এতো অল্পতে ব্যাটামাইনসের কিছু হয় না। এইটুকুতে এইরকম কাঁতর হইলে চলে!! ব্যাটামাইনসের কাছে এইটা কোন অসুখ হইলো!!’

আব্বা আর আমার পাশে দাঁড়ালেন না। আম্মাকে, ডেকে চিৎকার করে বললেন, ‘কই, ভাত দাও, খিদা পাইছে’।

আমার চোখ ফেটে কান্না চলে এলো। আব্বা এমন করলেন!!



মেঝেতে পাটি পেতে ভাত খেতে বসেছি আমি, ছোট ভাই, আব্বা আর আম্মা। আব্বার দুধ-কলা-ভাত খুব পছন্দ। আমি আড়চোখে আব্বার দিকে তাকালাম। আব্বার প্লেটভর্তি দুধ। কিন্তু তিনি প্লেটে হাত দিচ্ছেন না। বসে আছেন। হঠাত দেখি প্লেটভর্তি দুধের ভেতর টুপটাপ টুপটাপ কিছু একটা পড়ছে। কি পড়ছে? আমি আব্বার দিকে ভালো করে তাকালাম।



তিনি নিঃশব্দে কাঁদছেন।





২০০৫ এ আব্বা স্ট্রোক করে প্যারালাইজড হয়ে গেছেন। আমি তখন ইউনিভার্সিটি সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি। আব্বা তার ডান পাশটা নড়াতে পারেন না। রাসেল ক্রোর মতন দেখতে সেই মানুষটা শুকিয়ে এতটুকুন হয়ে গেছেন। হঠাত বুড়ো হয়ে গেছেন। সারাদিন জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকেন। চুপচাপ। নিঃশব্দ। কারো কাছে কোন চাওয়া নেই, অভিযোগ নেই, অভিমান নেই। বাইরে বিস্তীর্ণ সবুজ মাঠ। আদিগন্ত নীল আকাশ। তিনি নির্বাক তাকিয়ে থাকেন। আমার খুব ইচ্ছে হয়, মানুষটাকে কাঁধে নিয়ে ছুটি। আমাকে নিয়ে যেমন ছুটেছেন। মাইলের পর মাইল। ঠিক তেমনি।



উড়ে যাই আদিগন্ত দিগন্তে।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১০

অন্ধকারের আলোকিত বাসিন্দা বলেছেন: সে রাতে ফজরের আজান অবধি আব্বা আমাকে কোলে নিয়ে সারারাত হাঁটলেন। ভোরের আলো ফুটতে আমাকে কোলে নিয়ে ছুটলেন নানুবাড়ির দিকে।

১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

সাদাত হোসাইন বলেছেন: আমার খুব ইচ্ছে হয়, মানুষটাকে কাঁধে নিয়ে ছুটি। আমাকে নিয়ে যেমন ছুটেছেন। মাইলের পর মাইল।

উড়ে যাই আদিগন্ত দিগন্তে।

২| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন:


:(

১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

সাদাত হোসাইন বলেছেন: :(

৩| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

স্বপ্নছায় বলেছেন: সাদাত ভাই, আপনার লেখাটা পড়ে বাবা শব্দটার প্রতি স্রধা বেড়ে গেল

১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ভাইয়া, শ্রদ্ধা, মমতা আর ভালোবাসা ছাড়া পৃথিবীর আর কোন অনুভূতিইবা বাবা-দের ছুঁতে পারে?

পৃথিবীর সকল সন্তানের সকল শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ছুঁয়ে যাক পৃথিবীর সকল বাবাদের।

৪| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

মিলটন বলেছেন: পড়লাম। ভালো লিখেছেন।

বাবা গুলো কেন এমন হয়?

১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

সাদাত হোসাইন বলেছেন: জানিনা কেন এমন হয়! তবে আমার মাঝে মাঝে কি মনে হয় জানেন? আমার মনে হয় প্রতিটি বাবাই ভাবেন, তার সন্তান তার সত্তার একটি বর্ধিত অস্তিত্ব, প্রতিনিধি। তিনি তার এই অংশের মধ্য দিয়েও পৃথিবীতে নতুন করে বেঁচে থাকেন। এই বেঁচে থাকা চলতেই থাকে।

মানব প্রজাতী টিকে থাকার রহস্য।

৫| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

সুজন দেহলভী বলেছেন: আমার একবার দাতঁ ব্যাথায় ঘুমাতে পারছিলাম না, বাবা সারারাত আমায় কোলে নিয়ে বারান্দায় হেঁটে ছিলেন। আমারও ইচ্ছে করে, যদি কোনদিন বাবাকে কোন দিন সারারাত কোলে করে হাটতে পারতাম, সারিয়ে তুলতে পারতাম তার অসুখ থেকে.......... যেমনি করে বহুবার আমাকে সারিয়েছেন।

+++++++++++

১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

সাদাত হোসাইন বলেছেন: আসলেই কিন্তু, একজন বাবা, অসংখ্য বাবা।


আমার খুব ইচ্ছে হয়, মানুষটাকে কাঁধে নিয়ে ছুটি। আমাকে নিয়ে যেমন ছুটেছেন। মাইলের পর মাইল।

উড়ে যাই আদিগন্ত দিগন্তে।

৬| ১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: বাবারা ভাল থাকুক

১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

সাদাত হোসাইন বলেছেন: বাবারা ভাল থাকুক।

আমার খুব ইচ্ছে হয়, মানুষটাকে কাঁধে নিয়ে ছুটি। আমাকে নিয়ে যেমন ছুটেছেন। মাইলের পর মাইল।

উড়ে যাই আদিগন্ত দিগন্তে।

৭| ১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩

ড. জেকিল বলেছেন: ভাই, লেখাটা পড়ে আমার আব্বার কথা মনে পরে গেলো। আশা করি আমার আব্বার মতই আপনার আব্বা সুস্থ জীবন যাপন করবেন, তার জন্য দোয়া রইলো।

১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

সাদাত হোসাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

বাবারা ভাল থাকুক।

৮| ১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

সময়ের কন্ঠস্বর বলেছেন: আমার খুব ইচ্ছে হয়, মানুষটাকে কাঁধে নিয়ে ছুটি। আমাকে নিয়ে যেমন ছুটেছেন। মাইলের পর মাইল।

উড়ে যাই আদিগন্ত দিগন্ত....

১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।

বাবারা ভাল থাকুক।

৯| ১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

সাদা রং- বলেছেন: দারুন, একদম হৃদয় ছুয়ে গেছে।

১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।

বাবারা ভাল থাকুক।

১০| ১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪

একজনা বলেছেন: পৃথিবীর সব বাবা অশেষ পরমায়ু নিয়ে বেঁচে থাক সন্তানের মাথার উপর পরম নির্ভরতার সুবিশাল ছাতা হয়ে। বাবারা বেচে থাকুক সকল সন্তানের মাঝে। বাবা দিবসে সকল বাবাকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা।

ভালো থাকবেন।

১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২০

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।

বাবারা ভাল থাকুক।

১১| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নিয়নের আলো বলেছেন: বাবাদের বোধহয় একটা বৃত্ত আছে,সব বাবারই থাকে,ভালবাসার বৃত্ত।

আপনার খণ্ডচিত্রায়ন গুলো ভাল লাগল।আপনার বাবার প্রতি শুভকামনা থাকল।

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:০৯

সাদাত হোসাইন বলেছেন: বাবাদের বোধহয় একটা বৃত্ত আছে,সব বাবারই থাকে,ভালবাসার বৃত্ত।

আসলেই তাই।

ধন্যবাদ।

পৃথিবীর সকল বাবারা ভাল থাকুক।

১২| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আফসিন তৃষা বলেছেন: ভালো লাগা প্রিয় সাদাত। আপনার আব্বার জন্য শুভকামনা।

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১০

সাদাত হোসাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আফসিন।

পৃথিবীর সকল বাবারা ভাল থাকুন।

১৩| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সুস্থ থাকুন আপনার বাবা, পিতৃগর্বে বুকের ছাতি ফুলে উঠুক বারবার আরও অনেকদিন।

শুভকামনা, সাদাত হোসাইন।

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১২

সাদাত হোসাইন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।


পৃথিবীর সকল বাবারা ভাল থাকুন।

১৪| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৭

এস বাসার বলেছেন: নিজে বাবা হওয়ার পরই বুঝতে পারছি, বাবা কি বিষয়। পৃথিবীর সব বাবাদের জন্য শুভকামনা।

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৪

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ছোটবেলায় মা-কে যখন খুব যন্ত্রণা দিতাম, একটা কথা মা খুব বলতেন, 'যেদিন মা-বাবা হবি সেদিন বুঝবি।'

এখনো বাবা হইনি, তবে সন্তানের প্রতি বাবার ভালোবাসাটা সেইসব দিনে না বুঝলেও আজকাল খুব বুঝি। খুব।


ধন্যবাদ বাসার ভাই।
পৃথিবীর সকল বাবারা ভাল থাকুন। আপনিও।

১৫| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৬

মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার বাবা ভালো থাকুন ।



বাবার জন্য ভালোবাসা ।

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন।

পৃথিবীর সকল বাবারা ভাল থাকুন।

১৬| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: বাবার জন্যে ভালবাসা।

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।

পৃথিবীর সকল বাবারা ভাল থাকুন।

১৭| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হৃদয় ছুয়ে গেল
আপনি সুন্দর লিখেন ।
++++++++

১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৭

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদ।

পৃথিবীর সকল বাবারা ভাল থাকুন।

১৮| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৩

~মাইনাচ~ বলেছেন: বাবার জন্য দোয়াও ভালবাসা



বাবারা সব থাকুক ভালো
জগত করে আলো

১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৯

সাদাত হোসাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

পৃথিবীর সকল বাবারা ভাল থাকুন।

১৯| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: বাবাকে নিয়ে একটা অসাধারণ লিখা পড়লাম।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++্
একগুচ্ছ প্লাস।
আপনার বাবা এখন কেমন আছেন?

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ। আব্বা এখন খানিকটা হাঁটতে পারেন। পুরোপুরি না। তবে একা একা খাওয়া, গোসল কিংবা বাথরুম করতে পারেন না।


ভালো থাকবেন, শুভ কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.