নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লিখি, ফিল্ম বানাই, ছবি তুলি। বই প্রকাশিত হয়েছে ৫ টি। উপন্যাস, ছোট গল্প আর (অ)কবিতার বই। প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের নাম \'বোধ\'। ২০১৩ তে জিতেছে জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল এ্যাওয়ার্ড। স্বপ্নের সবটা জুড়ে গল্প। সেই গল্প বলতে চাই লেখায়, চলচ্চিত্রে, ছবি

সাদাত হোসাইন

লিখি, ফিল্ম বানাই, ছবি তুলি। বই প্রকাশিত হয়েছে ৫ টি। উপন্যাস, ছোট গল্প আর (অ)কবিতার বই। প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের নাম 'বোধ'। ২০১৩ তে জিতেছে জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল এ্যাওয়ার্ড। স্বপ্নের সবটা জুড়ে গল্প। সেই গল্প বলতে চাই লেখায়, চলচ্চিত্রে, ছবিতে...

সাদাত হোসাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একচুয়ালি, আই হ্যাড টু ড্রিমস...

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০১

চলনসই ইংরেজী বলতে পারার আত্মবিশ্বাস আমার সবসময়ই ছিল।

কিন্তু গতকাল Junior Chamber International এর Ten Outsatnding Young Person in Bangladesh (TOYP Bangladesh) Award-2013 এর দশ জন উইনার এর একজন হিসেবে যখন হোটেল The Westin Dhaka'র বলরুমে ঢুকি, তখন বুকটা কেমন ধুকফুক করছিলো। এমন জাঁকালো এবং জমাকালো পরিবেশের সাথে আমার কোন পরিচয় নেই। একেরপর এক বিখ্যাত মানুষ, গেস্ট এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিরা যখন চোস্ত ইংরেজিতে স্টেজে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন, আমি তখন ক্রমশই প্রবল জড়তায় নিজের ভেতর ঢুকে যাচ্ছিলাম।



অ্যাংকর যখন মাইক্রোফোনে আমার নাম ঘোষণা করলেন, বললেন, আমি আমার রাইটিং (বই), ফটোগ্রাফি এবং ফিল্মের জন্য কালচারাল এচিভমেন্ট ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হিসেবে পুরস্কার নিতে স্টেজে যাব, আমার মনে হোল, আমি আমার চেয়ার থেকে উঠতে পারছি না, অনেক কষ্টে উঠে যখন দাঁড়ালাম, আমার সারা শরীর বেয়ে তখন ঘাম নামছে, আমি নার্ভাস, আমি ভীত, আমি দ্বিধাগ্রস্ত। স্টেজে যখন পা রাখছি, আমার পা তখন ঠকঠক করে কাঁপছে। নানান কারণে এর আগেও জীবনে ছোটখাট কিছু অ্যাওয়ার্ড জুটেছে, কিন্তু এমন সুন্দর এবং আক্ষরিক অর্থেই ভারী পুরস্কারের ট্রফি এই প্রথম, এবং সেটির ভার আমার শীর্ণ হাত আর টিনটিনে শরীর বহন করতে পারছিল না।



আমাকে অ্যাওয়ার্ড হাতে মাইক্রোফোনের সামনে নিয়ে আসা হোল, আমি জানি না, আমি কি বলবো আমার সামনে দাঁড়ানো এই এতো এতো গুণী এবং কিংবদন্তী মানুষদের সামনে। আমার হাত কাঁপছে, আমার বুক ঢিপঢিপ করছে, আমার গলা শুকিয়ে আসছে... আর আমার ইংরেজি?



আমি বলার মতো কোন ইংরেজী শব্দ খুঁজে পাচ্ছিলাম না, কিন্তু আমাকে ইংরেজিতে বলতেই হবে, কারন এটি একটি আন্তর্জাতিক প্রোগ্রাম। আমি মুহূর্তের জন্য চোখ বন্ধ করলাম, সেই বন্ধ চোখেই একটা মাত্র বাক্য খুঁজে পেলাম, সেই বাক্যটি আমি প্রবল জড়তায় মাইক্রোফোনের সামনে উচ্চারণ করলাম "I have a dream..."



আমি চুপ করে গেলাম, আমার সাথে সাথে পুরো বলরুমও যেন মুহূর্তেই চুপ হয়ে গেলো। হয়তো তাদের ভাবনায় ছিল, কি স্বপ্ন এই নার্ভাস ছেলেটার?'



আমি নিরবতা ভেঙ্গে কাপাকাপা কণ্ঠে বললাম, "I am not talking about my dream, I am talking about the world famous speech of Martin Luther King, Jr."



আমি আবার চুপ করে গেলাম, আমি বুঝতে পারছিলাম, পুরো বলরুমের প্রতিটি মানুষ অদ্ভুতভাবে আমার দিকে তাকিয়ে আছে, তারা অন্য উইনারদের বক্তব্যের তুলনায় আমার এই কাপাকাপা কণ্ঠের নার্ভাস বক্তব্যে কিছু একটা খুঁজে পেয়েছেন। কি খুঁজে পেয়েছেন?



আমি আবার বললাম, 'I didn't have only one dream. Actually I had two DREAMS". এই জায়গায় এসে, আমি দর্শকদের উদ্দেশ্যে স্মিত হাসলাম। আমার নার্ভাসনেস তখন খানিকটা কেটে গেছে। আমি স্পষ্ট বাংলায় বললাম, 'আমি কি আমার বক্তব্যের বাকী অংশ বাংলায় বলতে পারি?'



দর্শকরা সমস্বরে আমাকে অনুমতি দিলেন, আমি শুরু করলাম, 'আমার আসলে মারটিন লুথার কিং জুনিয়রের মতো একটি মাত্র স্বপ্ন ছিল না, আমার স্বপ্ন ছিল দুটি। প্রথম স্বপ্ন ছিল, খেয়া নৌকার মাঝি হওয়া, কারণ, আমার বাড়ীর পাশেই ছোট্ট একটা নদী আছে, সেই নদীর খেয়া নৌকাখানি আমার খুব লোভনীয় ছিল, তাই আমার আশৈশব স্বপ্ন ছিল সেই খেয়া নৌকার মাঝি হওয়া। আমার দ্বিতীয় স্বপ্নটা ছিল একটা অদ্ভুত স্বপ্ন। সেই অদ্ভুত দ্বিতীয় স্বপ্নটা ছিল আমার নাম ছাপার অক্ষরে দেখতে পাওয়ার স্বপ্ন। এই স্বপ্নটি অদ্ভুত হওয়ার কারণ, আমি যে গ্রামে বড় হয়েছি সেখানে থেকে সেই ক্লাস ফোরে পড়া একটা বাচ্চার ছাপার অক্ষরে নিজের নাম দেখতে পাওয়ার স্বপ্ন দেখাটা খানিক অদ্ভুতই। তখন সেই গ্রামে ইলেক্ট্রিসিটি নেই, রেডিও নেই, টেলিভিশন নেই, পত্রিকা নেই। তাহলে? আমার বাবা ঢাকা থেকে আমার মায়ের জন্য কম দামী যে শাড়ীগুলো নিয়ে আসতেন, সেই শাড়ীর ভেতর পুরনো পত্রিকা থাকতো, আমি সেই পত্রিকাগুলো খুব আগ্রহ নিয়ে পড়তাম, আসলে পত্রিকা নয়, আমি পড়তাম টেলিভিশনের সময়সুচী কিংবা সিনেমার বিজ্ঞাপন। তখন ইত্তেফাক পত্রিকার পুরো পৃষ্ঠা জুড়ে ছাপা হয় সিনেমার বিজ্ঞাপন। আমি সেগুলো কেটে আমাদের ঘরের ছনের বেড়ায় লাগিয়ে রাখি। কচিকাঁচার আসর নামে একটি পাতা ছিল, সেখানে বাচ্চাদের লেখা ছাপা হত। একদিন আমি অবাক বিস্ময়ে দেখি, সেই পাতায় ঢাকার কোন এক স্কুলের এক শিক্ষার্থীর লেখা কবিতা ছাপা হয়েছে, সেই শিক্ষার্থী ক্লাস ফোরের ছাত্র, এবং তার নাম 'সাদাত হোসাইন'।



এই প্রথম আমি আমার নাম দেখলাম ছাপার অক্ষরে, যদিও নামের মানুষটি আমি নই, কিন্তু সাদাত হোসাইন নামের ওই ছেলেটিও ক্লাস ফোরের ছাত্র। আমিও!! আমার বুকের ভেতর মুহূর্তেই কেমন অদ্ভুত এক অনুভূতি হোল, কেমন দমবন্ধ শ্বাসকষ্টের অনুভূতি। আমি কি কোনদিন আমার নাম ছাপার অক্ষরে দেখতে পাবো? কোনদিন? আমি জানতাম, সেটা সম্ভব নয়... কোনোভাবেই সম্ভব নয়... কিন্তু শীতের এক কুয়াশাভোরে আমি শীতের আকাশ নিয়ে দুইলাইনের এক কবিতা লিখে ফেললাম, দুইলাইন লেখার পর আমার হঠাৎ মনে হোল, কি হবে এইসব কবিতা লিখে? আমিতো আর কখনো ছাপার অক্ষরে আমার নাম দেখতে পাবো না। আমি কবিতার খাতাটা বন্ধ করে ফেললাম। মন খারাপ করে সেই বিষণ্ণ আকাশের দিকে তাকিয়ে রইলাম, আমার হঠাৎ মনে হোল, আমিতো চাইলেই আমার নাম ছাপার অক্ষরে লিখে ফেলতে পারি। কিন্তু কিভাবে?



আমি আমার জমানো সেই পুরনো পত্রিকাগুলো বের করলাম, তারপর আমার লেখা সেই কবিতার প্রতিটি অক্ষর ওই পুরনো পত্রিকা থেকে আলাদা আলাদা করে ব্লেড দিয়ে কেটে সেগুলো আঠা দিয়ে ক্রমানুসারে পাশাপাশি লাগালাম। সবশেষে আমার নাম। আমি সেই পত্রিকার পাতা থেকে কাটা আলাদা আলাদা অক্ষর, আকার (া) হ্রস্বই (ি)কার সাজিয়ে আঠা দিয়ে লাগানো আমার নাম দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে রইলাম... হ্যা! আমার নাম এখন ছাপার অক্ষরে...!! আমার বাড়ির পাশের দেলোয়ার ভাই আমার এই মহান কৃতিত্বে মুগ্ধ হয়ে আমাকে একখানা লাল কালির কলম উপহার দিলেন। ৩ টাকা দামের সেই লাল কলমখানা আমাকে নতুন এক পৃথিবীর সন্ধান দিল। আমি আমার বইয়ের সাদাকালো ছবিগুলো সেই লালরঙের কলমের রঙে রঙ্গিন করি, সাদা ফুলে লাল রঙ করি, গ্রামের কিষান বধুর কপালে লাল টিপ আকি, তারপর সেই ছবির পাশে কবিতা লিখি... সেই শুরু, ছোট্ট ৩ টাকার এক কলম, সেই প্রথম পুরস্কার, আমার স্বপ্ন দেখার সলতে..."



এই পর্যন্ত এসে আমি আবার থামলাম, হোটেল ওয়েস্টিনের পুরো বলরুমে তখন পীনপতন নীরবতা। আমি আমার শেষ কথাটা শুরু করলাম, 'সেই আমি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের ৬ টি বছর প্রায় একটি অক্ষরও লিখিনি, কারণ, অজপাড়া গ্রাম থেকে আসা, হীনমন্যতায় ভোগা এই আমার লেখালেখি নিয়ে আমার আশেপাশের দুএকজন শহুরে বন্ধু খুব হাসিঠাট্টা-বিদ্রুপ করতো। আমি আর কোন আগ্রহ পেতাম না। মনে হত, আমি যা লিখি, তা আসলেই ছাই পাশ! বিশ্ববিদ্যালয় শেষে শুরু হোল আমার ফটোগ্রাফি জীবন, এবং কিছু প্রশংসা, এক আধটা পুরস্কার, যা আমার সেই শৈশবের স্বপ্নে আবার নতুন করে সলতে জ্বাললো... আমার আবার মনে হোল, আমি পারি... আমি পারবো... শুরু হোল আমার নতুন যাত্রা... আসলে ইনসপায়ারেশনটা সত্যি খুব দরকার।'



আমি শেষ শব্দটা বললাম, 'আমি জানি না, এই পুরস্কারটি কতটা দামি, কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তবে আমার কাছে এটি অন্য কিছু,অন্য কিছু। আমার কাছে, This Award means Inspiration, Appriciation and motivation to go long long way i always dream..."

আমি স্টেজ থেকে নেমে আসছি, তুমিল করতালিতে ভেসে যাচ্ছে বলরুম, কিছু মানুষ তাদের জায়গা থেকে উঠে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন, আমার মনে হোল আমি স্বপ্ন দেখছি। এই স্বপ্ন না ভাঙ্গুক... আমার ইংরেজি বলতে না পারার হীনমন্যতা, আমার ভয়, আমার শংকা, আমার দ্বিধারা ততক্ষণে উধাও হয়েছে। আমার ঝাপসা চোখে তখন ভেসে উঠছে ছোট্ট আড়িয়াল খা'র পাড়ে আমার ছোট্ট ঘর, গরুর গোয়াল, খড়ের গাদা, মায়ের ক্লান্ত মুখ, বাবার পক্ষাঘাতগ্রস্ত শরীর, বোনের ঝলমলে মুখ, ভাইয়ের অপেক্ষা...



এবং ভেসে ওঠে পুরনো সেই পত্রিকার অক্ষর, লাল কলম আর ক্রমশ রঙিন হয়ে ওঠা সাদাকালো ছবিরা...

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৬

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: আপনার জীবনের স্বপ্নগুলো পূরণ হয়েছে জেনে খুব ভাল লাগছে।
অভিনন্দন আপনাকে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ। দোয়া করবেন।

:)

২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৪

এরিস বলেছেন: Sudhu apnar lekhay montobbo kortei dirgho ekmas por blog e ami.

Apnar prapti amr abchha sopnoguloke aro ektu beshi rongin kore diyechhe.. Ashepashe thaka hasikhushi ei Sadat er protiti din emon hok..

Shuvokamona TADASA..

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

সাদাত হোসাইন বলেছেন: আপনি তাদের মধ্যে একজন, ব্লগে লেখার সাহস যোগাতে যার অবচেতন অনুপ্রেরণা আমাকে সাহসী করেছে। পাশে থাকবেন। ভালোবাসা.।
ধন্যবাদ। আর, দোয়া করবেন।

:)

৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০৮

সদয় খান বলেছেন: অভিনন্দন আপনাকে ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ। দোয়া করবেন।

:)

৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন পোষ্ট! অভিনন্দন! অনেক ভালো লাগল।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ। দোয়া করবেন।

:)

৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

অশ্রু কারিগড় বলেছেন: আপনার লেখা অসম্ভব ভাল লাগল । নিজের স্বপ্নগুলোকে এভাবেই বাঁচিয়ে রাখবেন । আমার কাছে স্বপ্ন আর আশা হল জীবনের খোরাক । অভিনন্দন আপনাকে । ভাল থাকবেন ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

সাদাত হোসাইন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

দোয়া করবেন।

:)

৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

ভুং ভাং বলেছেন: ভালো লাগল।অভিনন্দন আপনাকে ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

সাদাত হোসাইন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

দোয়া করবেন।

৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো। ভবিষ্যতে সাফল্যের সিঁড়ি ধরে অনেকটা পথ পেরুবেন সেই প্রত্যাশায় :)

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

সাদাত হোসাইন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

দোয়া করবেন।

৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

তওসীফ সাদাত বলেছেন: অভিনন্দন আপনাকে এবং শুভ কামনা।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সাদাত হোসাইন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

দোয়া করবেন।

৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

শাহেদ খান বলেছেন: অভিনন্দন আপনাকে। !:#P

শুভ কামনা, সবসময়ের জন্য ! :)

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সাদাত হোসাইন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

দোয়া করবেন।

১০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

কয়েস সামী বলেছেন: অভিনন্দন ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০১

সাদাত হোসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।

দোয়া করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.