![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুই দিনের মুসাফির
মার্কিন প্রসিডেন্ট নির্বাচনের বাকি আর মাত্র ২০ দিন। দেশজুড়ে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। একের পর এক নারী সংঘটিত ঘটনায় নির্বাচনী প্রচারণায় অনেকটা পিছিয়ে পড়ছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। পুরো দেশজুড়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থক বেশি হওয়ায় শেষ মুর্হূতে এসে এক অভিনব কৌশল অবলম্বন করে এগুচ্ছোন ডেমোক্রেটিক প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন। ট্রাম্পের অতীত কর্মকান্ডে নারী কেলেঙ্কারীর ঘটনাসমূহকে সামনে নিয়ে আসছেন তিনি। সে সাথে হাতে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী বেশ কয়েকটি পত্রিকা-চ্যানেল। তাই বলা যায়, ট্রাম্পের অনেক পুরনো দোষগুলোও তুলে আনার চেষ্টা করছেন মিডিয়া। যথাসম্ভব সেগুলো ফলাও করে প্রচারও করছেন। সবমিলিয়ে নারী কেলেঙ্কারীর ঘটনা আর মিডিয়ার ভয়াবহ আঘাতে অনেকটা নেতিয়ে পড়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্প। ঠিক এমন মুর্হূতে ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া বলেন অন্য কথা। সাবেক মডেল মেলানিয়া বলেন, আমি আমার স্বামীকে ভাল করেই চিনি, জানি। তিনি এমন স্বভাবের নয়। ২০০৫ সালের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নারীদের নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য করা ট্রাম্পের এক ভিডিও প্রকাশ হলে ট্রাম্পের স্ত্রী অভিযোগ করে বলেন, এটা তাদের ষড়যন্ত্র। পরাজয় নিশ্চিত জেনে তারা নারীদের ফুসলিয়ে এবং মিডিয়ার সাথে আঁতআঁত করে এ ধরনের খবর প্রকাশ করছেন আর ভিডিও প্রকাশ করছেন। আমার স্বামী অনুষ্ঠানের সে মুর্হুতে বালকসুলভ আচরণ করছিলেন। তিনি জানতেন না যে, কেউ সেটা ভিডিও করছেন। আর আমি বরাবরের মত অবাব হয়েছি যে, সেইদিনের ট্রাম্প আমার স্বামী ছিলেন না। কারণ ট্রাম্প এমন কথা বলতে পারেন, সেটা আমার অবিশ্বাসই হয়েছিল। তিনি বলেন, আমি যে মানুষটিকে চিনি, ভিডিতে সে মানুষটি ছিলেন না।
তাহলে কি সেদিন ট্রাম্পকে জোর করে মদ্যপান করা হয়েছিল???
ষড়যন্ত্র করে পূর্বপরিকল্পিতভাবে তাকে অতিরিক্ত মদ্যপন করিয়ে মঞ্চে তুলেছেন অনুষ্ঠানের আয়োজকেরা??? তার স্ত্রী মেলানিয়ার কথায় এমনটাই ইঙ্গিত বহন করে! অবশ্যই তার স্ত্রী সেদিনকার ঘটনার জন্য অনুষ্ঠানের আয়োজকদের উপর দোষ চাপান।
©somewhere in net ltd.