নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ শুক্রবার, ছুটির দিন, নিলয় খবরের কাগজটা হাতে নিযে টিভিটা ছেড়ে বসল, রহিমাকে চা দিতে বলেছে এখনই চলে আসবে।
চা আসার আগে ভেসে আসল শিলার চেচামেচি। "মাত্র দিন পনের ছিলামনা, বাড়িটাকে চিড়িয়াখানা করে রেখছ, আলনা বিছানা সব এলোমেলো, ঘরটা গুছাতেই আমার এখন মাস যাবে। তুমি এখনো বসে আছো? তোমাকে বললাম সিকান্দারকে একটু খবর দিতে, টয়লেটের পানি সরছেনা।"
নিলয় শিলা দুজনরে সংসার। বাবা অসুস্থ তাই দেখতে গিযেছিল শিলা, আসি আসছি করে করে দিন পনের থেকে গেল।
সিকান্দার হাত ঢুকিযে দিয়েছে কমোড এর ভেতর, তার মনে হল খুব ঝামেলার তেমন কিছু হয়নি, এ ব্যাপারে তার দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা, হাতটা বের করতে করতে বলল, "ভাবি এসব পোটকা টোটকা কমোডে ফেলেন কেন? বাইরে ফেলবেন এবার থেকে।"
টানা তিন দিন নির্ঘূম কাটিয়েছে শিলা। কিছুতেই তার ঘুম আসছেনা, কেমন যেন তার দম বন্ধ হয়ে আসছিল, এটা করে সেটা করে তবুও তার অস্থিরতা কাটেনা। কাজের মেয়ে রহিমাকে মাসের অর্ধেকে পুরো মাসের বেতন পরিশোধ করে বিদায় করা হল। তারপর আবার ঘুমোবার চেষ্টা।
১৪ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩
বাকপ্রবাস বলেছেন: আপু অনেক আগের ঘটনা, আমার এক জুনিযর বন্ধু সে একটা টিউশানি করত, এক ছেলে এক মেয়ে, হাজবেন্ড আর ওয়াইফ, খুবই সুন্দর পরিবার, যেমন সুন্দর স্বামী তার চাইতে বউ, একদিন কান্নার সুলে শিক্ষককে বুঝাল বুকের চাপা কষ্ট। এমন শান্ত শিষ্ট বরটা, শ্বশুর বাড়ির, চাচাতো মামাতো যত শেলিকা আছে সবার গায়ে হাত দিতে চেয়েছে, অথচ উনি এত সহজ শরল যে কেউ দেখরে বুঝতে পারবেনা, বেচারী বউটা স্বামীকে নিয়ে আর বাবার বাড়ীতে যায়না, নিরবে সংসার করে যাচ্ছে, সেটা অনেক আগের ঘটনা, এখন জানিনা কিছু.....................ধন্যবাদ আপু
২| ১৪ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
নিষ্কর্মা বলেছেন: দোহাই দেওয়ার মত অযুহাত আমাদের পবিত্র গ্রন্থেই আছে। সমাজ এগিয়ে গেলেও অন্য কিছুই এগোয় নি।
১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০২
বাকপ্রবাস বলেছেন: খুবই ধন্যবাদ জানবেন নিষ্কর্মা , কমেন্ট টা মনে হয় জটিল হয়েছে একটু, ধরতে কষ্ট হচ্ছে
৩| ১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:০৬
নিষ্কর্মা বলেছেন: দাসী উপভোগের উপায় পবিত্র গ্রন্থেই বাৎলে দেওয়া আছে। সেইটাই বলছিলাম।
১৮ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪১
বাকপ্রবাস বলেছেন: হুম, যদি দুজনই যদি উপভোগ করে তবে তৃতীয়জন ভুক্তভোগি কিনা সেটা ভাবছি
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫১
লাবনী আক্তার বলেছেন: এরকম অনেক ঘটনাই সমাজে লক্ষ করা যায়। অনেক বোন আছেন যারা নিরবে সহ্য করে যান। কিছুই করার থাকেনা তাদের। শুধু নিরবে এরা চোখের জল ফেলে। আর মনে মনে ঘেন্না করে।
দুটি মানুষের সম্পর্ক স্বচ্ছ হওয়া উচিত। বিশ্বাসের অমর্যাদা করা উচিত নয়। সে যে সৃষ্টির সেরা জীব সেটা মুছে গিয়ে নিকৃষ্ট কীটে পরিনত হবে। আর যাই হোক এসব মানুষকে অন্তত ভালোবাসা যায় না।
ভালোলাগা জানবেন।