নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাকপ্রবাস

বাকপ্রবাস

সৈয়দ আহমেদ হাবিব

বাকপ্রবাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

- মাজার ব্যবসা

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮


মাজারে দাও মোমবাতি
মুশকিল যাবে তেড়ে
আগর বাতির ধোঁয়া দিলে
রোজগার যাবে বেড়ে।

মাজারে আছেন বাবা
সিজদা দাও টুকে
বালা মুসিবত যত
যাবে সবই চুকে।

মাজারে দাও টাকা
দাও গরু ছাগল
গাজার টানে টানে
ঢুলবে চৈতা পাগল।

মাজারে যার কবর
ফেলছে চোখের জল
শিরক করা ছাড়
আহাম্মুকের দল।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭

নাসীমুল বারী বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার এ চেতনা এ দেশের এবং মাজারপন্থিদের চেতনাকে জাগ্রত করুন। শিরক থেকে বাঁচতে আপনার এ ছড়া বিবেককে নাড়া দিক। এমন প্রত্যাশাই রইলো।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

বাকপ্রবাস বলেছেন: আমার চাক্ষুষ দেখা, মোহসেন আওলিয়া মাজার এর খাদেমদের মধ্যে আমার ফুফুরা অংশীদার, ৪০টা ঘর এই মাজারের খাদেম, তারা একজন একদিন করে মাজার এর দানবাক্স এর দাবীদার, ওই দিন যা টাকা পায়সা এবং গরু ছাগল হাস মুরগী দান পাবে একটা অংশ ওই পরিবার পাবে এবং একটা অংশ মাজার এর, এভাবে ৪০দিন ৪০পরিবার পালা করে মাজার এর মজা লুটে, এটাকে ওরা পালা বলে। যা মোমবাতি আর আগরবাতি দান পাবে সেগুলো পাশের দোকানে আবার বিক্রি করে দেয়, ভক্তরা একই মোমবাতি আবার কিনে মাজারে দেয় দারুণ এক খেলা চলে।

২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

বাকা পথ বাকা চোখ বলেছেন: হক কথা

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

বাকপ্রবাস বলেছেন: আমার চাক্ষুষ দেখা, মোহসেন আওলিয়া মাজার এর খাদেমদের মধ্যে আমার ফুফুরা অংশীদার, ৪০টা ঘর এই মাজারের খাদেম, তারা একজন একদিন করে মাজার এর দানবাক্স এর দাবীদার, ওই দিন যা টাকা পায়সা এবং গরু ছাগল হাস মুরগী দান পাবে একটা অংশ ওই পরিবার পাবে এবং একটা অংশ মাজার এর, এভাবে ৪০দিন ৪০পরিবার পালা করে মাজার এর মজা লুটে, এটাকে ওরা পালা বলে। যা মোমবাতি আর আগরবাতি দান পাবে সেগুলো পাশের দোকানে আবার বিক্রি করে দেয়, ভক্তরা একই মোমবাতি আবার কিনে মাজারে দেয় দারুণ এক খেলা চলে।

৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

কাবিল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
এমন একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

বাকপ্রবাস বলেছেন: আমার চাক্ষুষ দেখা, মোহসেন আওলিয়া মাজার এর খাদেমদের মধ্যে আমার ফুফুরা অংশীদার, ৪০টা ঘর এই মাজারের খাদেম, তারা একজন একদিন করে মাজার এর দানবাক্স এর দাবীদার, ওই দিন যা টাকা পায়সা এবং গরু ছাগল হাস মুরগী দান পাবে একটা অংশ ওই পরিবার পাবে এবং একটা অংশ মাজার এর, এভাবে ৪০দিন ৪০পরিবার পালা করে মাজার এর মজা লুটে, এটাকে ওরা পালা বলে। যা মোমবাতি আর আগরবাতি দান পাবে সেগুলো পাশের দোকানে আবার বিক্রি করে দেয়, ভক্তরা একই মোমবাতি আবার কিনে মাজারে দেয় দারুণ এক খেলা চলে।

৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

আহলান বলেছেন: এমনটি করা কি আদৌ যুক্তি সংগত? কোন সঠিক ওলি আওলিয়া (রহঃ) গন কি এমন শিক্ষা বা এমন আচরন শিক্ষা দিয়েছেন? কখনই নয়। সুতরাং এমন আচরনের জন্য সঠিক ওলি আওলিয়া বা সঠিক রুপে মাজার জিয়ারতকারীগন দোষী সাব্যস্ত হতে পারে না ..... ভন্ডামি ইস নট এন এক্মাম্পল .....

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১

বাকপ্রবাস বলেছেন: এটা একটা ব্যবসা পাতি কাজ কারবার, খাদেমদের দখলে থাকে, শুধু জেয়ারত এর বিষয়ে আর সীমবদ্ধ নেই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.