নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হারকিউলিস এক আসল দেশে
একটা চোখ কানা
এতো করে বুঝাই তাকে
বুঝতে নাকি মানা।
লাশ ফেলেছে পথের ধারে
চিরকুট লাশের গায়ে
ধর্ষণ করে পার পাবেনা
মারবে বর্শা ঘায়ে।
বুঝাই তারে গুম, খুনের
কান্ড ঘটে রোজ
ব্যাংক শেয়ারে হরিলুটের
নাওনা কেন খোঁজ!
গণতন্ত্রের পুংটা মেরে
সিল মেরে দেয় রাতে
ওসব তুমি দেখতে পাওনা
আন্ধা তুমি জাতে।
হারকিউলিস হাসে আর
বলল বাবু, শুন
তোমরাইতো করলে ভেজাল
আমার ভেজাল ক্লোন।
তাইতো আমি আন্ধা বধির
থাকি চোরা গলি
যেমন নাচায় তেমন নাচি
গদির কথায় চলি।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: হা হা হা প্রশ্নটা খুব সহজ উত্তর জানা নাই
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬
ম্যানচিনেইল বলেছেন: ভাই, অনেক গভীর হয়েছে। নাইস
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: খুবই ধন্যবাদ জানবেন দাদা
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হারকিউলিসের আগমন আইনবহির্ভূত কিন্ত এটি জোরালো সময়ের দাবী ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩০
বাকপ্রবাস বলেছেন: এটা কুফল ছাড়া সুফল কখনোই বয়ে আনবেনা, নৈরাজ্যের মাত্রা বাড়াবে কেবল
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ২০১৯ ফেব্রুয়ারী -ভাষা আন্দোলোনের মাস, ১৯৫২ সনে এই দিনে একদল ছাত্রছাত্রী সহ শিক্ষক মন্ডলী কোনো রাজনৈতিক পৃষ্টপোষকতা ছাড়া আইন লঙ্ঘন করেন যার সুফল আমরা পাচ্ছি । সেটিও ততকালীন পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে নৈরাজ্য ছিলো !!!
- কমেন্টে নাইস, চমৎকার, ভালো হয়েছে - বলা ব্লগের কাজ না, “আপনার পক্ষে বিপক্ষে মন্তব্য রাখতে হবে বলে আমি মনে করি”। হারকিউলিসের আগমন আইনবহির্ভূত তবে করনীয় কি - আপনার আমার পরিবারে এমন হলে কি করতাম।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩
বাকপ্রবাস বলেছেন: ঠাকুর ভাই আমিতো সমালোচনা অন্যতম সমর্থক, সমালোচনা হলেই সত্যটা বের হয়ে আসে, শিল্প সাহিত্যে ক্রিয়েটিভিটি বাড়ে।
নব্য হারকিউলিস যেটা বাংলাদেশে আগমণ ঘটল, সেটা কোন মতেই কাম্য নয়। এগুলো হলো আইনের অপব্যাবহার। বাংলা ভাই এর কথা মনে আছে? গাছে ঝুলিয়ে দিত!! সেটাও হারকিউলিস স্টাইল। কিন্তু তাকে পরে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। সে যদি ভাল কাজই করতো মানুষ তার স্বপকে কথা বলতো, আন্দোলন করতো। কিন্তু পরে সে জঙ্গী হিসেবেই প্রতিষ্টিত হয়েছে।
আর যে ষ্টাইলে এখন মারা হচ্ছে এবং চিরকুট ধরিয়ে দিচ্ছে, কাজটা কে করছে, কেন করছি সেটাই যদি না জানি বা না বুঝি তাহলে তার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী করে বুঝব? আর একটা রাষ্ট্রে আইন শৃঙ্খলার বাহিনী থাকে তৃতীয় পক্ষ কেন আইন নিজের হাতে তুলে নেবে সেটাইতো বড় প্রশ্ন।
আমাদের উচিত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে তার সঠিক কাজটা করার জন্য প্রেসার সৃষ্টি করা। সেটা না করে হারকিউলিস থিওরি দিয়ে ঘটনা জটিলই হবে। সাধারণ মানুষই হবে ভূক্তভোগী অবশেষে
৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হারকিউলিসের আগমন আইনবহির্ভূত এখানে কোনো দ্বিমত থাকার প্রশ্নই আসেনা। যেদিন হারকিউলিস ধরা পড়বে সে ক্রসফায়ারে বেঘোরে প্রাণ হারাবে নিশ্চিত। আইন নিজের হাতে তুলে বাংলা হিন্দী সিনেমার নায়ক হওয়া যায় বাস্তবে সে বাংলা ভাই/শায়খ ।
১। বাংলাদেশে আইনকে তার নিজস্ব গতিতে চলতে দিলে শুধু ধর্ষণ নয় যেকোনো অপরাধ আশানরুপের চেয়েও কমে আসবে, সমস্যা হচ্ছে ধর্ষক, খুনী সহ যে কোনো বড় অপরাধীদের মদদ দিতে ১০ হাত এগিয়ে থাকেন রজনৈতিক ব্যাক্তিদ্বয় সহ আমলা কামলা, আর ১০০ হাত এগিয়ে থাকেন এনজিও ব্যাবসার নামে মানবতাবাদী মুখোশধারী কর্মী !!!
২। দেশে প্রচলিত আইন যথেষ্ট মজবুত তবে তার প্রয়োগের জন্য সরকারী আমলা, রাজনৈতিক ব্যাক্তিদ্বয় সহ এনজিওকর্মীদের হস্তক্ষেপ বন্ধ করণ সবচেয়ে বড় জরুরী ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে।
শেষকথা: যাদের দৌড় ভারতের কোলকাতা পর্যন্ত বড়জোর! তারাও ব্লগে জ্ঞানগর্ভ পোষ্ট করেন কমেন্ট করেন উন্নত দেশে ফাঁসী-যাবজ্জীবন সাজা নেই, - আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই উন্নত দেশ বলতে কোন দেশ বোঝাচ্ছেন ? ধরে নিলাম “আমেরিকা/কানাডা” - সেইসব দেশে বাংলাদেশের ক্রিমিনালদের মতো ধর্ষক হত্যাকারীদের বিচারিক আদালত পর্যায় পর্যন্ত যেতে হয়না তার আগে এনকাউন্টার/ক্রসফায়র হয়ে যায় ! - আপনারা এখনো “পৃথিবী থালার মতো সমতল আর পাহাড় পৃথিবীর খুঁটি” - যুগে আছেন ।।
বাকপ্রবাস ভাই, দেশে ক্রান্তিকাল চলছে, সরকার হিমসিম খাচ্ছে সব ক্রিমিনালদের ট্যাকল করতে। আইনের আওতায় আনা চাট্টিখানি কথা না।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৬
বাকপ্রবাস বলেছেন: দেশে যতো অপরাধ হচ্ছে তার সিংহ ভাগই রাজনীতির ছত্রছায়া জড়িত, তায় দেশে ক্রান্তিকাল সৃষ্টির উৎপাদক রাজনীতিই, সেই রাজনীতির লক্ষ্য উদ্দেশ্য যখন উদ্দেশ্য প্রণোদিত সেখান থেকেই জন্ম নিচ্ছে নয়া হারকিউলিস, তাই এই হারকিউলিস জাষ্ট ক্রসফায়ার এর নতুন সংস্করণ, এই টাতে আমি পজিটিভ কিছুই দেখছিনা, সুতরাং দেশকে ঠিক রাখতে হলে আগে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ঠিক করতে হবে, বদিরা যখন ঘোষণা দেয় দেশকে মাদক মুক্ত করবে সেখানে এই হারকিউলিস জাষ্ট হাসি তামাশা। আমারও খুব হাসি পায়, বদির বউ সাংসদ আর বদি হুমকি দেয় মাদক মুক্ত করবে? সে কে? সেতো এখন একজন সাধারণ নাগরিকই হবার কথা, তার বউ হুমকি দিলেও মনকে বুঝতে দিতে পারতাম সাংসদ হইসে তায় কিছু একটা বলছে বা করতে চাইছে। এইযে ক্ষমতায় না থেকেও ক্ষমতা ব্যবহার করার যে প্রবণতা সরকারের ছত্রছায়ায় এমন একটা পরিস্থিতিতে হারকিউলিস এসে রংগ তামাশা করবে এগুলো আসলেই আউল ফাউল দেশ চালানো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: পুংটা কি জিনিস ভাই?