নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কণ্ঠ কুণ্ঠিত

https://www.facebook.com/blogger.sadril

সাদরিল

নেই কোন বৃত্তান্ত, একই বৃত্তে ঘুরতে ঘুরতে হচ্ছি শ্রান্ত

সাদরিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

কনফেডারেশন কাপ ফাইনালঃ ব্রাজিলের 'খাম্বা' ফুটবল বনাম স্পেনের টেকাটুকা (স্পোর্টস রম্য)

০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

ফাইনালের আগে গতকাল প্রথম আলোর শিরোনাম ছিলো ‘সাম্বার জয় নাকি টিকিটাকার’? তা এই ব্রাজিলের ভেতর প্রথম আলো সাম্বা দেখলো কই?নেইমার-অস্কারদের কিছু ম্যাজিক টাচ বাদ দিলে এই ব্রাজিল রোনালদো-রবার্তো কার্লসদের সাম্বার ধার ধারে না, এরা খেলে খাম্বা ফুটবল।খাম্বার মতো ডিফেন্সে দাঁড়িয়ে থাকো, প্রতিপক্ষ এলে বল কেড়ে নিয়ে উইং ধরে ছোট রাগবী খেলোয়ারদের মতো।বল বাড়িয়ে দাও প্রতিপক্ষের গোলবারের সামনে খাম্বা হয়ে জটলা করা স্ট্রাইকারদের কাছে, গোল হলে হইলো না হইলো পশ্চাদ্দেশ বাচাতে (পড়ুন ডিফেন্স বাচাতে) আবার পেছনে ছোট।



তবে খাম্বা ফুটবলে আবার ফল পাওয়া যেতে পারে তাড়াতাড়ি।তাই বলে ব্রাজিল খেলার শূরুর মিনিটখানেক পড়েই গোল পেয়ে যাবে সেটা ভাবি নাই।ভোর চারটার সময় মাথার গোলপোস্ট বরাবর ঘুম বার শট নিচ্ছে, গোলকিপার হয়ে কোনমতে ঠেকিয়ে যাচ্ছি।টিভি চালু করতে করতে ভাবলাম শুয়ে শুয়ে খেলাটা দেখলে ভালো হয়।শোবার জন্য টিভির আশেপাশে জায়গা খুজছি, ওমা, টিভি অন হতেই দেখা গেলো জটলার ভেতর থেকে ফ্রেড শুয়ে শুয়ে গোল দিয়ে দিচ্ছে!’ওমা’ কথাটি থেকে মনে আসলো পাশের রুমেই ঘুমিয়ে ছিলেন আমার মা।তার কাছে ফুটবোল হলো একটা বল নিয়ে কতগুলো ব্যাটাছেলের অহেতুক লাত্থালাত্থি।ব্যাটাছেলেদের লাত্থালাত্থির আওয়াজে যাতে তার ঘুম না ভাঙ্গে সে কারণে টিভির ভলিউম মিউট করে দিয়েছিলাম।গোল দেবার পর তাই উল্লাসরত ব্রাজিল দল, স্টেডিয়ামে নৃত্যরত ব্রাজিল সমর্থক সবাইকে গোল উদযাপন করতে হলো বোবা কালা হয়ে।



ঘুম তাড়াতে আমার কিছু করা দরকার।বিস্কিটের ডিব্বা নিয়ে টিভির সামনে বসলাম।ভোর রাতের নীরবতা ছাপিয়ে মচ মচ করে বিস্কিট খেতে শুরু করেছি।ঐ মচ মচ শব্দেই মায়ের ঘুম ভেঙ্গে গেলো।বিস্কিটের ডিব্বা বন্ধ করে, ঘুম তাড়াতে হাটাহাটি শুরু করলাম।এদিকে মেঝেতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে গিয়েছে বিস্কিটের গুড়া।সেগুলো সংগ্রহ করতে এসেছে পিপড়ের দল।বিস্কিটের গুড়া দিয়ে পিপড়েদের সাথে ফুটবল খেলার চেষ্টা করতেই এক পিপড়ে কুটুস করে কামড়ে আমাকে ফাউল করে বসলো।



পিপড়ের ফাউলে ইনজুরিগ্রস্ত হয়ে চেয়ারে বসে খেলা দেখছি।স্পেইনও গোল খাবার পর ব্রাজিলকে ফাউল করা শুরু করেছে।ফাউল করে রামোস ও আরবেয়ালা হলুদ কার্ড দেখে স্পেনের ডিফেন্সে জন্ডিস বাধিয়ে ফেললো।রেফারিরই বা বার বার কষ্ট করে পকেট থেকে হলুদ কার্ড বের করার কি দরকার?যেকোন ব্রাজিলিয়ান হেলোয়াড়কে দেখে তার হলুদ জার্সি মেলে ধরলেই তো হয়। তবে রাজিলিয়ানরাও অভিনয় কম জানে না।যে যেখানে পারছে সেখানেই লুটিয়ে পড়ছে।ডাইভ দিতে দিতে মাঠটাকে পুরো সুইমিং পুল বানিয়ে ফেললো।এদিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছে স্বয়ং নেইমআর।নেইমারের ডাইভ দেখে মনে হয় ব্যাটাকে দেই মার।আগের ম্যাচগুোলোতেও দেখেছি ডিফেন্ডাররা কাধে ধাক্কা দিলে উনি পা ধরে কোকাতে কোকাতে পড়ে যান।এভাবে ডাইভ দেয়ার অভ্যাস থেকে গেলে হয়তো ভবিষ্যতে তার গার্লফ্রেন্ড যখন ভালোবাসে চুমু খাবে তখন সে ৫ ফিট দূরে ছিটকে গিয়ে গড়াগড়ি খেতে থাকবে।



তারপরো ডাইভ দেয়া নেইমারকে হাই ফাইভ দেবো ৪৩ মিনিটে গোলটির জন্য।খাম্বা ফুটবলের মাঝে সাম্বা ফিরিয়ে এনে অস্কারের থেকে পাস নিয়ে চমতকার শটে ক্যাসিয়াসকে পরাস্তকরণপূর্বক স্কোরকার্ড ২-০ করে এই ছোকরা।সাম্বা ফুটবলের আগেকার ব্রাজিলকে দেখা যেতো অনেক সময় ২ গোল দিয়ে তিন গোল খেয়ে বসেছে ডিফেন্সের দোষে।খাম্বাদের ডিফেন্স এই টুর্নামেন্টের প্রথম দুই ম্যাচে অটল ছিলো।তবে সেমিফাইনালে উরুগুয়ের সাথে উরু উরু মন নিয়ে ডিফেন্স করতে গিয়ে একটি গোল খেয়ে চাপে পড়ে গিয়েছিলো।ডিফেন্ডারদের লম্বাচুলগুলো লক্ষ্য করেছেন তো?দান্তে, মার্সেলো আর ডেভিড লুইজ প্রত্যেকের মাথা যেন কাকের বাসা।এই কাকের বাসার ডিফেন্সে স্পেন আবার কখন কোকিল হয়ে ডিম পেড়ে দেয় (পড়ুন গোল দিয়ে দেয়) সেই অপেক্ষায় ছিলাম।৪০ মিনিটে পেদ্রো কোকিল হয়ে প্রায় ডিম পেড়েই দিচ্ছিলেন (মানে গোল দিয়ে দিচ্ছিলো) কিন্তু ডেভিড লুইজ ধূর্ত কাকের মতো গোল লাইন থেকে লাথি মেরে ডিম (বল) ক্লিয়ারেন্স করে।



হাফ টাইম দেবার পর ফেসবুকে ঢুকলাম।আমরা হইলাম দ্বিখন্ডিত জাতি।সবকিছুতেই দুইভাগে বিভাজিত হই।ফুটবলে ভাগ হই ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার নামে।এই টুর্নামেন্টে আর্জেন্টিনাকে বেশ মিস করেছি।২০১১ সালের কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা যদি উরুগুয়ের কাছে কোপানি খেয়ে উরু না ভাংতো, তাহলে এই কনফেডারেশন কাপে তারাও খেলতে পারতো।ওয়ার্ল্ড কাপ ছাড়া একই টুনার্মেন্টে স্পেন ব্রাজিল ইতালি আর আর্জেন্টিনা থাকলে আর কী লাগে?যেহেতু কোপা আমেরিকা জেতা হয় নাই,তাই আর্জেন্টিনা সমর্থকদের খোপা বেধে স্পেনকেই সাপোর্ট করার কথা কারণ বার্সোলনায় মেসির দুই পালক পিতা জাভি ও ইনিয়েস্তা যে আছে স্পেন দলে।অবশ্য ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার বাইরে গিয়ে স্পেনেকে সাপোর্ট করার একটা ট্রেন্ডও ইদানিং দেখা যাচ্ছে যেটা আমার কাছে বেশ ইতিবাচক।ফেসবুকে ঢুকে দেখি ব্রাজিলের খাম্বা ফুটবলের সমর্থকেরা হাম্বা হাম্বা করে ভরিয়ে ফেলেছে।স্পেনের সমর্থকদের রীতিমত গুগল সার্চ দিয়ে খুজে নিতে হচ্ছে।এক স্পেনের সমর্থকের কমেন্ট দেখা গেলো, “স্পেন তার সহজাত টিকিটাকা ফুটবল খেলছে না কারণ তারা টেকাটুকা খেয়ে নেমেছে।স্পেনের টেকাটুকার এন্তেজাম করতে গিয়ে ব্রাজিলের সরকার নিজ দেশের মানুষদের নাগরিক সুবিধা দিতে পারে নি।এটাই হলো ব্রাজিলে সাম্প্রতিক সময়ে চলমান সরকারবিরোধী আন্দোলনের কারণ”।



ফেসবুকে ঢুকে নিউজফিড দেখে শেষ করতে পারিনি এর মধ্যে সেকেন্ড হাফের খেলার শুরুতেই স্পেনের পোস্টে বল ঢুকিয়ে দিয়ে স্পেনের বুক ভেঙ্গে দিলো ফ্রেড।৫৪ মিনিটে পেনাল্টি পেলো স্পেন।জাভি ইনিয়েস্তাদের বাদ দিয়ে পেনাল্টি নিতে পাঠানো হলো রামোসকে যে কিনা গতবছন চ্যাম্পিয়ন্স লিগে রিয়ালের হয়ে পেনাল্টি নিতে গিয়ে বল চাঁদে পাঠিয়ে দিয়েছিলো।এবার বল চাঁদে না পাঠালেও পেনল্টি মিস করে ফাইনালে স্পেনের জয়ের সম্ভাবনাকে চাঁদে পাঠিয়ে দিলো রামোস।স্পেনের জয়ের আশা আরো ফিকে হয়ে গেলো যখন ৬৮ মিনিটে নেইমারকে ফাউল করে লাল কার্ড পায় পিকে।পিকে মাঠ ছেড়ে যাচ্ছে,ক্যামেরা ফোকাস করলো তার প্রেমিকা গায়িকা শাকিরার দিকে।ওয়াকা ওয়াকা গানের শিল্পী বোকা বোকা মুখে গ্যালারিতে বসে আছে।এরপর ফ্রেড গোলের আরেকটি সহজ সুযোগ পেলেও ক্যাসিয়াসকে ধোকা দিতে পারে নাই।



এরপর স্পেনের শুধু অপেক্ষা ম্যাচ কখন শেষ হবে।ঘুমে ঢলতে ঢলতে ভাবছি স্পেনের এই ম্যাচে ঘুমিয়ে পড়ার কারণ কি? কারণ অনেকগুলোই থাকতে পারে কিন্তু যারা সত্যি সত্যি ঘুমিয়ে থাকে তাদের জেগে উঠতে বেশি সময় লাগে না।কিন্তু যারা ঘুমিয়ে থাকার ভাণ করে তাদের জাগাতে অনেক কাঠখোড় পোড়াতে হয়। খাম্বা খেলা ব্রাজিল মূলত সাম্বাকে ঘুমিয়ে রাখার ভান করে চলেছে।খাম্বা দিয়ে হয়তো কনফেডারেশন কাপের মতো ৮ দলের টুর্নামেন্ট জেতা যায় কিন্তু ৩২ দলের বিশ্বকাপে খাম্বার কারণেই চড়া মূল্য দিতে হতে পারে যেমনটা ব্রাজিল দিয়েছিলো ২০১০ সালে।কে বলতে পারে, মারকানা স্টেডিয়ামে উল্লাসে ভেসে যাওয়া ব্রাজিলের এই দলটিকেই হয়তো ২০১৪ বিশ্বকাপে মরা কান্নায় ভাসতে হবে। RIP samba.



সামুতে আমার বিগত পোস্ট ব্লগ নিয়ে গবেষণার ফলাফল প্রকাশ

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০০

আমি ই মিসির আলি বলেছেন: জ্বলে অনেক না ভাই??আপনি কি পম গানার সমর্থক???

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪১

সাদরিল বলেছেন: আমি ব্রাজিলেরই সমর্থক কিন্তু কি কারণে এই ব্রাজিল দলটির খেলা পছন্দ করছি না সেটা পোস্টে বলেছি

২| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :D :D :D :D

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫০

সাদরিল বলেছেন: :)

৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৯

জন রাসেল বলেছেন: ভাই হাসানোর চেষ্টা অনেক করেছেন বুঝতে পেরেছি, তবে সফল হতে পারেন নি, তেমনটাই মনে হচ্ছে সবার রেসপন্স দেখে।

আর ব্রাজিলের গতকালকের পারফরমেন্স অনেক আর্জেন্টিনা সমর্থকদেরই পশ্চাতদেশে সামান্য ছ্যাকা দিয়েছে। নেইমারের ম্যাজিক ফুট নিয়ে সমালোচনার উপর নেইমার আলকাতরা ঢেলে দিয়েছে। এরপর আর্জেন্টিনার সমর্থকরা পাগল হয়ে এই ধরনের কিছু পোষ্ট দেবে এটাই আশা করছিলাম।

যাই হোক ভাই, আপনাকে হেসে সান্তনা দিলাম। হা হা হা খুব ভালো ফানি পোষ্ট দিছেন ভাই

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৪

সাদরিল বলেছেন: সান্তনা দেবার জন্য ধন্যবাদ।হাসানোচর চেষ্টা করি নাই ব্রাজিলকে পচানোর চেষ্টা করেছি।আমি মোটেও আর্জেন্টিনার সমর্থক না বরং ব্রাজিলের সমর্থক।নেইমারের প্রশংসা শুরুতেই করেছি,আগেকার ব্রাজিলের খেলা দেখেছি বলেই জানি এই ব্রাজিল সাম্বা ফুটবল খেলে জিতে নাই।

৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৪

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: কখন যে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার মত করে খেলবে কে জানে ?

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৭

সাদরিল বলেছেন: আর্জেন্টিনার নিজস্ব কোন ধরণ নেই।তারা দল হয়ে খেলার বদলে কোন একজন সুপারস্টারের উপর ভর করে খেলে।আগে ছিল ম্যারাডোনা এখন মেসি।ব্রাজিলের নিজেদের একটা ধরণ ছিলো, সেটাও তারা ছেড়ে দিচ্ছে।

৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

আনমনা 007 বলেছেন: জ্বলে ভাই :!> , আপনার লাইফে আপনার প্রিয়দলের হাতে কোন কাপ দেখেছেন :( গুগল দিয়ে আপনার মেমোরী সার্চ করুন, পাবেন না, আপনার পূর্বপুরুষ দেখেছে অথবা আপনি বাচ্চকালে দেখেছেন, যখন আপনি খেলাই ভাল বোঝেন না, আমি কয়েকটা দেখেছি আমার প্রিয়দলের বিশ্বকাপ, কোপা কাপ, কনফেডারেশন কাপ, আর আপনাদের কত প্রতিক্ষা একটি কাপের জন্য আহারে.............. :( :( :(

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৮

সাদরিল বলেছেন: আমার প্রিয় দল ব্রাজিলের হাতে ১৯৯৪ ও ২০০২ সালে বিশ্বকাপ উঠতে দেখেছি।২০০৬-এর পর মূলত তারা তাদের খেলায় বড় ধরণের পরিবর্তন আনে।এতে করে কাপ জিতলেও কেহ্লা দেখা তৃপ্তি পাই না

৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৬

~মাইনাচ~ বলেছেন: তাসনুভা সাখাওয়াত বিথি বলেছেন: কখন যে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার মত করে খেলবে কে জানে ?


মুহহাহাহাহাহাহা ব্রাজিল খেলবে আর্জেন্টিনার মত? এহ্হেরে, বলেন কবে আজেন্টিনায় খেলবে ব্রাজিলের মতন।

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫৫

সাদরিল বলেছেন: আর্জেন্টিনার নিজস্ব কোন ধরণ নেই।তারা দল হয়ে খেলার বদলে কোন একজন সুপারস্টারের উপর ভর করে খেলে।আগে ছিল ম্যারাডোনা এখন মেসি।ব্রাজিলের নিজেদের একটা ধরণ ছিলো, সেটাও তারা ছেড়ে দিচ্ছে।

৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১১

নষ্ট ছেলে বলেছেন: বেশি হাসি পাইলো না! মনে হয় আর্জেন্টাইন রম্য ;)

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:১৯

সাদরিল বলেছেন: আপনাদের কমেন্ট পড়ে বরং আমি হেসেছি।এই পোস্টের প্রাপ্তিটুকু হলো আপনাদের কমেন্ট

৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৫

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: কালকের ব্রাজিল যথেষ্টই আক্রমনাত্বক ছিল আর স্পেনের স্ট্রাইকারের অভাব আগেও ছিল এখনো আছে।

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৫

সাদরিল বলেছেন: ব্রাজিল যথেষ্টই আক্রমনাত্বক ছিলো বটে কিন্তু নিজেদের ছন্দে ছিলো না।এরকম আক্রমনাত্বক তো জার্মানিকেও দেখা যায় তবুও ব্রাজিলকে সমর্থন দিতাম তাদের নিজেদের একটা ছন্দ ছিলো বলে।খেয়াল করলে দেখবেন এই ব্রাজিলের কেউ বল নিয়ে ড্রিবলিং করে না।

৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৩

অলস_ছেলে বলেছেন: হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা হারজেনটিনা :-P

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৮

সাদরিল বলেছেন: পোস্টেই লিখেছি আমরা হইলাম দ্বিখন্ডিত জাতি।সবকিছুতেই দুইভাগে বিভাজিত হই।ফুটবলে ভাগ হই ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার নামে।

আর্জেন্টিনাকে আমিও হারজেন্টিনা বলে ডেকে থাকি, ব্রাজিলকে কি ডাকবো ভেবে পাই না

১০| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

প‌্যাপিলন বলেছেন: খেলল ব্রাজিল-স্পেন..কমেন্টে কোপ খাইতাসে আর্হেন্টিনা..... কুটনৈতিক ব্যার্থতার কারণে বর্হিবিশ্বের হাতে ধরা খাইলে যেমন চলে আসে ইউনুস বা বিএনপির দোষ (চামে রাজনীতির মধ্যে পলিটিক্স ঢুকাইয়া দিলাম :P থুক্কু খেলার মধ্যে রাজনীতি ঢুকাইয়া দিলাম)
@আনমনা 007 .............২০০৮ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে কারা যেন ১ টা শর্ট ১ হালি খাইছিল..মনে করতে পারতাসিনা :D :D

০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

সাদরিল বলেছেন: হা হা হা,আপনার কমেন্টে মজা পেলাম, পোস্টেই লিখে দিয়েছি,আমরা সব বিষয়েই দুই ভাগে ভাগ হয়ে যাই, ফুটবলে হই ব্রাজিল আর্জেন্টিনায়।মেসি বার্সেলোনায় খেলায় অনেক আর্জেন্টিনার সমর্থকদের দ্বীতিয় ফেভারিট টিম এখন স্পেন, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই।

১১| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

আনমনা 007 বলেছেন: @প্যাপিলন@------- এমন একটা উদাহরন আনলেন যেখানে অনূর্ধ ১৯ দল খেলে,(৩/৪ জন খেলে ১৯+ প্লেযার) কোথায় জাতীয় দল আর কোথায় কি :D :D :D :D , জাতীয় দলের একটা উদাহরন দেননা ভাই।

০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সাদরিল বলেছেন: :)

১২| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১২

প‌্যাপিলন বলেছেন: আনমনা 007 ....অলিম্পিকে ১৯ নয় ২৩ রা খেলে এবং ৩ জন ২৩ উর্ধ্ব নিতে পারে......সেই ম্যাচে ব্রাজিল আর আর্হেন্টিনার জাতীয় দলের সবাইই ছিল..ব্রাজিলে সিনিয়র হিসেবে রোনালদিনহো ছিল আর পাতো, আলভেস রামিরেসরাতো ছিলেই...আর্হেন্টিনাতে মেসি, এগুয়েরা, রিকোয়েলমে, মাচেরানোরা ছিলনা। যাই হোক আপনি মনে হয় সেই খেলাটি দেখেননি তাই উত্তাপটা গায়ে লাগেনি.......যাই হোক বিশ্বকাপে আর্হেন্টিনার সাথে হেরে ব্রাজিল ভক্তদের জামাকাপড় খোলা লাইভ দেখাটা খারাপ লাগেনা :P আপনের নিশ্চয় লুঙ্গি হারানোর ঘটনা ......

এনিওয়ে আর্হেন্টিনা, ব্রাজিল দুইডারেই কানে ধইরা ফুটবল থেকে বিদায় করে দেয়া উচিত........

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৬

সাদরিল বলেছেন: এনিওয়ে আর্হেন্টিনা, ব্রাজিল দুইডারেই কানে ধইরা ফুটবল থেকে বিদায় করে দিলে ফুটবল নিজেই বিদায় নিবে।ইউরোপিয়ানদের চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে কেবল এই দিও দল।দুঃখজনক হলো ব্রাজিল এখন নিজেদের খেলাটা ছেড়ে ইউরোপিয়ানদের মতো খেলছে,তাই পোস্টে ব্রাজিল বিরোধী এত কথা লিখলাম

১৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

আনমনা 007 বলেছেন: @প্যাপিলন@-------ব্রাজিল তো অনেক দুরে, জার্মানীর সাথে খেলা পড়লেই তো আপনারা ১ মাস লুঙ্গি ছাড়া চলার প্রাকটিস করেন, আবার না জানি ১ হালি খান :D :D

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৩

সাদরিল বলেছেন: মেসি বার্সেলোনায় খেলায় অনেক আর্জেন্টিনার সমর্থকদের দ্বীতিয় ফেভারিট টিম যেমন স্পেন, আবার জার্মানি বারা বার আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় করে দেয় বলে অনেক ব্রাজিল সমর্থকদের দ্বীতিয় ফেভারিট টিম জার্মানি।ফুটবলের সৌন্দর্য্য নয় বরং বিভিন্ন হিসাব নিকাশে আমরা ইদানিং দল পছন্দ করি।

১৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছু কিছু জায়গা হিউমারাস। কিন্তু কিছু কিছু জায়গা খুব অফেন্সিভ (যেমন জাভি আর ইনিয়েস্তা মেসির পালক পিতা)। সব মিলায়া ভালো লাগাইতে পারলাম না।

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

সাদরিল বলেছেন: যদি কোন কিছু অফেন্সিভ হয়ে থাকে সেজন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।এরপর থেকে এ ব্যাপারে সাবধান থাকবো।বিষয়টা বলার জন্য ধন্যবাদ।

১৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

অচিন.... বলেছেন: আমরা কিন্তু বুজি ভাই কার আগুন লাগলো, আর কার হৃদয় পুইড়া অঙ্গার হয়ে গেল… ;)

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৫

সাদরিল বলেছেন: তাই বুঝি? :)

১৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: আর্জেন্টিনা সমর্থকদের খোপা বেধে স্পেনকেই সাপোর্ট করার কথা কারণ বার্সোলনায় মেসির দুই পালক পিতা জাভি ও ইনিয়েস্তা যে আছে স্পেন দলে। জানি মজা করে লিখেছেন, তবুও বলব কথাটা শুনতে ভাল লাগছে না।

আমি ও আমার প্রায় সব কাছের বন্ধু আর্জেন্টিনার সাপোর্ট করি। কিন্তু খেলার দিন আমারা সবাই ব্রাজিলকে সাপোর্ট দিয়েছি। কোনও ইউরোপিয়ান দলকে সাপোর্ট করার প্রশ্নই আসেনা। স্পেনকে তো কখনোই নয়। ব্রাজিল জিতায় সবাই মিল্লা কতক্ষন লাফাইছিও :)

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৮

সাদরিল বলেছেন: স্রেফ মজা করেই লিখেছিলাম।বিষয়টার দিকে মনযোগ আকর্ষন করানোর জন্য ধন্যবাদ।এরপর থেকে সতর্ক থাকবো

১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫৯

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আমি ইস্পেনের সমর্থক।


ফেবুতে নিয়মিত দেখি, ব্লগেও দেখা হয়ে গেল। :)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৫

সাদরিল বলেছেন: ব্লগে দেখা হয়ে ভালো লাগলো

১৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০২

নৈঋত বলেছেন: আর্জেন্টিনা সমর্থকদের খোপা বেধে স্পেনকেই সাপোর্ট করার কথা কারণ বার্সোলনায় মেসির দুই পালক পিতা জাভি ও ইনিয়েস্তা যে আছে স্পেন দলে। [/sb

এটা ভাল্লাগেনাই যদিও আমি আর্জেনটইনা সাপোর্ট করি ফাইনালে ব্রাজিল সাপোর্ট করেছিলাম /:) /:) /:)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৬

সাদরিল বলেছেন: কমেন্ট দেবার জন্য ধন্যবাদ।এরপর যদি কোনদিন ব্রাজিল আর্জেন্টিনা নিয়ে লিখি তাহলে আপনাদের মতো ব্যাতিক্রমি সমর্থকদের কথা অবশ্যই মাথায় থাকবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.