নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাকে সংখ্যালঘু বলে গালি দিবনে না আমাকে সনাতনী হতে অনুপ্রানিত করুন । ধন্যবাদ ।

সাগর কর্মকার

আমি স্বাধীনতা চাই ।

সাগর কর্মকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

জয় শ্রী কৃষ্ণ

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭

আসুন মিত্রগন, জেনে নিই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সম্পর্কে চমকপ্রদ কিছু তথ্য .........
.
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ দ্বাপর যুগের শেষে আজ থেকে পাঁচহাজার দুইশত আটত্রিশ বছর আগে পৃথিবীতে এসেছিলেন।
তিনি ১২৫বছর এই ধরাধামে ছিলেন। কৃষ্ণ যদু বংশে আবির্ভূত হয়েছিলেন। কৃষ্ণ অভ্যাসগত কারনে যখন দাঁড়িয়ে বাঁশি বাজান তখন ডান পা সামনে রাখেন আর বাম পা দিয়ে পেছনে ভারসাম্য রক্ষা করেন।
কৃষ্ণের ১৬১০৮ জন গোপিকা ছিলেন। এর মধ্যে ১০৮ জন শ্রেষ্ঠ। তাঁদের মধ্যে আট জন হলেন অসাধারণ। রাধারানী হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ এবং অন্তরঙ্গা শক্তি। শাস্ত্রে বলে, রাধা পূর্ণ শক্তি, কৃষ্ণ পূর্ণ শক্তিমান। দুই বস্তু ভেদে নাই, শাস্ত্রের প্রমাণ। কৃষ্ণের চরণ কমলে উনিশটি শুভ চিহ্ন রয়েছে। তাঁর গায়ের রং ঈষৎ নীল ঈষৎ কালো। তিনি পীত বস্ত্র পরিধান করতে পছন্দ করেণ। তিনি সর্বদা বৈজয়ন্তী মালা গলায় ধারণ করে থাকেন যা হাঁটু পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে। তিনি কখনোই ক্ষুধার্ত বা তৃষ্ণার্ত হন না। কোন প্রকার রোগ শোক তাঁকে স্পর্শ করতে পারে না। তিনি গরীব দুঃখী এবংব্রাহ্মনদের ভোজন করিয়েছিলেন।বয়স্কদের সেবা করেছিলেন এবং বিভিন্ন রকম জন কল্যাণকর কার্য সম্পাদন করেছিলেন। তাঁর শঙ্খের নাম পাঞ্চজন্য এবং ধনুকের নাম সারঙ্গ। তিনি একমাস বয়সে পুতনা এবং বার বছর বয়সে কংসকে বধ করেছিলেন। তিনি দ্রৌপদীকে অপরিমেয় বস্ত্র দান করে রক্ষা করেছিলেন। তিনি সব সময় তাঁর সিদ্ধান্তে অটল।মহাভারতের কোথাও তাঁকে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে দেখা যায় নাই। তাঁর রাজত্বকালে তাঁকে কেউই পরমেশ্বর ভগবান বলে চিনতে পারেননি। তবে চিনতে পেরে ছিলেন শুধু একজন। তিনি ভীষ্মদেব। আর কৃষ্ণ নিজে প্রকাশিত হয়েছিলেন এবং বিশ্ব রুপ দেখিয়েছিলেন শুধুঅর্জুনকে।
.
গীতার জ্ঞানপ্রকাশিতহওয়ার পরই আজ এই কলিযুগের মানুষেরা তাঁকে ভগবান বলে চিনতে পেরেছে।
.
পরিশেষে বলব, ভগবান শ্রীকৃষ্ণই হলো অনাদির আদি গোবিন্দ এবং সর্ব কারণের কারণ..........
.
।। জয় শ্রী কৃষ্ণ।।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.