নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হে আল্লাহ আমাদের সকল গুনাহ সমূহ মাফ করে দিন,আমীন

[

এম আবু জাফর

হে যুবক নামাজ পড়, রোজা রাখ, আল্লাহ আল্লাহ জিকির কর, নবী (দঃ) র উপর দরুদ পড়, মাতৃভুমি শান্ত কর।।০০০০ ছোহবত হচ্ছে আমাদের তরিক্বতের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য। পীরের ছোহবতে শয়তান কুমন্ত্রনা দিতে পারেনা এবং রুহানী উন্নতি হয়। সেজন্য বিশেষ করে যারা নূতন তরিক্বতপন্থী, তারা ঘন ঘন ছোহবতে আসা প্রয়োজন।০০০০০ফরমাইয়াছেন,পীর ছাহেব, কাগতীয়া গাউসুল আজম আলীয়া দরবার শরীফ০০০

এম আবু জাফর › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাওয়াজ্জুহ বা নূর কি? এবং মানব দেহের ক্বলবে তাওয়াজ্জুহ প্রতিফলন(১)

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০

তাওয়াজ্জুহ বা নূর কি? ঈমান না আনার আগে হযরত ওমর ফারুক(রাঃ)ও হযরত ফোজালা বিন আমর(রাঃ)প্রিয় নবী

হুজুর পাক(সঃ)উপর প্রচন্ড হিংসা ক্ষোভের বশীভুত হয়ে হত্যা করতে গিয়ে, যে জিনিষ বা শক্তির বৌদলতে জিঘাংসার পরিবর্তে প্রবিত্র ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন,তাহাই ছিল মুলতঃ তাওয়াজ্জুহ বা নূর।

মানব দেহের ক্বলবে হক্কানি পীর, অলি হইতে নিক্ষিপ্ত তাওয়াজ্জুহ বা নূর সরবরাহ করণ পদ্দতি সম্পর্কে জানবার আগে ক্বলব

সম্পর্কে সম্যক ধারনা নেওয়াই হবে বুদ্দিমানের কাজ। ক্বলব সম্পর্কে তেমন ধারনা থাকলে, তাওয়াজ্জুহ কিভাবে, কোন গতি প্রকৃতিতে পীর মাশায়েখের সিনা থেকে মুরিদের ক্বলবে গিয়ে পোঁছে এবং বিভিন্ন রকমের অনুভব অনুভুতির সৃষ্ঠি করে তা বোঝা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার হবে। মানব দেহের নিয়ন্ত্রণকারী হচ্ছে ক্বলব। ক্বলবের ইঙ্গিতে মানুষের কর্মজীবন পরিচালিত হয়। ক্বলবে যদি কু-ভাব,কু-ধারনা থাকে তাহলে মানুষের কাজও হয় অপ্রবিত্র কলুষিত। তাই আল্লাহপাক বলেন-“ইউয়াছ বেছু ফি ছুদুরিন্নাছে” মানুষের ক্বলবে শয়তান ধোঁকা দিয়ে থাকে।

ক্বলব পরিষ্কারের ওই স্পিরিট বা মহৌষধ হযরত মুহাম্মদ(সঃ)এর আদর্শে উদ্বুদ্দ হাক্কানী পীর অলিদের সিনায় ছাডা পিথিবীর আর কোন চিকিৎসক বা চিকিৎসা বিজ্ঞানীর কাছে পাওয়া যাবে না। এই মহাওসুধ বা নুরের সংযোগ যে ব্যক্তি পায়, সে যদি আন্তরিকতার শিয় গুরত্ব সহকারে সেই নুরের হেফাজত করতে সক্ষম হয়, তাহলে মহান আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকেই ওই ব্যক্তির কলবে আল্লার সৃষ্ঠি জগতের গোপনীয় রহস্যবলী দেখানোর জন্য দেখার বৈশিষ্ট্য সমন্বিত চোখ বা দর্পণ খুলে দেওয়া হয়। তখন ওই ব্যক্তি এমন কতোগুলো রহস্য সম্পর্কে অবগত হয় বা দেখে, যা অন্যকারও পক্ষে দেখা সম্ভব হয় না।

মহান আল্লাহপাক এ সমস্ত মানুষ গুলোকে কোরআনের কোনো জায়গায় ‘বন্দু” আবার কোনো জায়গায় “মোর্শেদ” নামে অভিহিত করেছেন। কিন্ত তাসাউফ তত্তে আল্লাহ্‌র সেই বন্দুদেরকে “সুফী” বলা হয়। আল্লাহ্‌র এই বন্দুরা যে শক্তির জোরে বা যে জিনিষের প্রভাবে আল্লাহ্‌র গোপনীয় জগৎ সম্পর্কে জানতে পারে, সেই শক্তি হল রূহানী শক্তি এবং সেই জিনিষ হল কলব।

হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাজ্জালী(রহ;)তাঁর কিমিয়ায়ে স’আদত গ্রন্থে লিখেছেন,মোমেন ব্যক্তির কলব দর্পণতুল্য, লওহে মাহফুজ ও দর্পণ সরূপ। এতে বিশ্বের যাবতীয় বস্তু ও ঘটনার ছবি অংকিত আছে। একটি স্বচ্ছ আয়নায় যেমন চিত্রিত আয়নার ছবি প্রতিপলিত হ্য়,তদ্রুপ নির্মল আত্নায় ও লওহে মাহফুজের সমস্ত ঘটনা ও ছবি দেখা যায়। হযরত ইমাম গাজ্জালী(রহ;)’র কথাটির উল্লেখযোগ্য শর্তটি হল, আগে কলব পরিষ্কার করতে হবে। তারপরই লওহে মাহফুজের ছবি ওই কলবে দেখা যাবে।

হযরত ইমাম গাজ্জালী(রহ;)এর উক্তির সাথে বিজ্ঞানী কেপলারের তত্ত্বানুস্নদানের যে এমন সামঞ্জস্যতা রয়েছে, বলার অবকাশ রাখে না।

অনুরুপভাবে আরবীয় বিজ্ঞানী আল হাসান, স্যার আইজ্যাক নিউটন, হাইগেন,ইয়ং ফেনেল ও অন্যান্য বিজ্ঞানীরা ও দীর্ঘদিন গবেষণা করার পর বলেছেন, “আলো এক প্রকার বাহ্য শক্তি যা মানুষের চোখে ঢুকার সাথে সাথে দর্শনের অনুভুতি জম্মায়”।“বাহ্য বস্ত থেকে আলো আগে মানুষের চোখে ঢুকে, তাঁরপরই মানুষ বিভিন্ন কি’ছু দেখার ক্ষমতা লাভ করে”।

হযরত শেখ ছেইয়দ আবদুল কাদের জিলানী(রহঃ) “সিররুল আসরার” গ্রন্থে লিখেছেন, “মানবদেহের কলবে দুটি চোখ আছে, একটি বড়,একটি ছোট, ছোট চোখ দিয়ে সিফাতের নূর সমূহ আল্লাহপাকের নূর এবং বড় চোখ দ্বারা আলমে তাওহিদের নূর দ্বারা মহান আল্লাহ্‌র নূর সমূহ অবলোকন করে”।

তাসাউফ বিজ্ঞান ও বলেছে, বাইর থেকে নিক্ষিপ্ত আলো বা নূর মানব দেহের কলবে স্থান নেওয়ার পর অনুরনিত যিকিরের মাধ্যমে মোরাকাবা বা মোশাহাদায় সৃষ্ঠি জগতের অনেক গোপনীয় রহস্য মানুষ দেখে থাকে এবং জানতে পারে। তাসাউফ বিজ্ঞান ও বলেছে বাইর থেকে নিক্ষিপ্ত আলো আসার উৎসই হল মোর্শেদ বা পীর সাহেব। যারা আধ্যাত্নিক শক্তির জোরে মুরিদদেরকে মুখামুখি বা দূরবর্তী স্থানে বসিয়ে, নিজের কলব থেকে তাওয়াজ্জুর মাধ্যমে মুরিদদের কলবে জিকির, নূর বা আলো নিক্ষেপ করেন। ফলে নিক্ষিপ্ত ওই আলোর প্রভাবে কলবের চোখের পর্দা সরে গেলে এবং যথানিয়মে ধ্যান বা মোরাকাবা করার পর কলবের চোখের সাহায্যে মুরিদেরা উর্ধজগতের মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অনেক গোপনীয় সৃষ্ঠি ও রহস্য দেখতে ও জানতে সক্ষম হয়।

কাগতিয়ার মহান মোর্শেদ হযরত শায়খ গাউছুল আজম মাদ্দাজিল্লুহুল আলী ছাহেব যে মুরিদদেরকে তাওয়াজ্জুহর মাধ্যমে নূর বা আলো নিক্ষেপ করেন এবং তা দ্বারা যে, কলবের চোখের পর্দা সরে গিয়ে, কলব উর্ধজগতের গোপননীয় সৃষ্ঠি রহস্য অবলোকন করার ক্ষমতা অর্জন করে। যা আধুনিক বিজ্ঞানের যুক্তি দ্বারাও প্রমান পাওয়া যায়।



(চলবে)

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০২

রাতুলবিডি বলেছেন: কাগতিয়ার মহান মোর্শেদ হযরত শায়খ গাউছুল আজম মাদ্দাজিল্লুহুল আলী ছাহেব যে মুরিদদেরকে তাওয়াজ্জুহর মাধ্যমে নূর বা আলো নিক্ষেপ করেন এবং তা দ্বারা ....

তা দ্বারা কি হয়? খারাপ মানুষ ভাল হয়? দ্বীনের পথে আসে ? কিভাবে বুঝলেন?

আপনি দ্বীনের পথে এসেছেন? আপনি কোরান শুদ্ধ পড়েন? জীবন চলার জরুরী মাসালা শিখেছেন ? আপনার পরিবার পর্দা করে? কামাই রোজগারে হালাল তরীকা অবলম্বন করেন?

পীর সাহেবের তাওয়াজ্জু পেয়েছেন এমন ২/ ৪ জন লোক দেখতে পারবেন যে আগে উপরের কাজ গুলো করতেন না, এখন করেন?

দয়া করে ইসলামকে খেল তামাশার বস্তু বানাবেন না।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৩

এম আবু জাফর বলেছেন: ধন্যবাদ রাতুলবিডি,আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলছি-২/৪ জন নয়, ২০/৪০ হাজার দেখাতে পারবো ইনশাআল্লাহ। আর ইসলাম ধর্ম কি খেল তামাশার বস্তু?!!!

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৪

রাতুলবিডি বলেছেন: উর্ধজগতের অনেক গোপনীয় সৃষ্ঠি ও রহস্য দেখতে ও জানতে সক্ষম হলে কি লাভ? বেহেশ্তে যাওয়া যাবে? নেকী লাভ হয়? গরু ছাগলেরও তো কাশফ হাসিল হয়!

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩১

এম আবু জাফর বলেছেন: আপনার অবগতির জন্য জন্য জানাচ্ছি, ওখানে গরু মহিষ তো দুরের কথা, মোমবাতির ব্যবসাও হয় না। যদি কোনদিন সুযোগ পান ওই দরবার থেকে ঘুরে আসুন, আন্দাজি কারো গীবত করবেন না।।

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৪

রাতুলবিডি বলেছেন: ১ আপনি বা ২০/৪০ হাজার লোক দ্বীনের পথে এসেছেন?
২ আপনি বা ২০/৪০ হাজার লোক কোরান শুদ্ধ পড়েন?
৩ ২০/৪০ হাজার লোক জীবন চলার জরুরী মাসালা শিখেছেন ?
৪ আপনার বা ২০/৪০ হাজার লোকের পরিবার পর্দা করে?
৫ আপনার বা ২০/৪০ হাজার লোকের কামাই রোজগারে হালাল তরীকা অবলম্বন করেন?

৫টা উত্তর আশা করি দিবেন।

উর্ধজগতের অনেক গোপনীয় সৃষ্ঠি ও রহস্য দেখতে ও জানতে সক্ষম হলে কি লাভ? বেহেশ্তে যাওয়া যাবে? নেকী লাভ হয়?

এগুলোর উত্তর তো দিলেন না!

গরু ছাগলের উট এদের তো কাশফ হয় - সেটা কি আপনি জানেন?

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৪

এম আবু জাফর বলেছেন: ১ আপনি বা ২০/৪০ হাজার লোক দ্বীনের পথে এসেছেন?
২ আপনি বা ২০/৪০ হাজার লোক কোরান শুদ্ধ পড়েন?
৩ ২০/৪০ হাজার লোক জীবন চলার জরুরী মাসালা শিখেছেন ?
৪ আপনার বা ২০/৪০ হাজার লোকের পরিবার পর্দা করে?
৫ আপনার বা ২০/৪০ হাজার লোকের কামাই রোজগারে হালাল তরীকা অবলম্বন করেন?

আপনার উল্লেখিত ৫টি প্রশ্নের উত্তর এবং উর্ধজগতের অনেক গোপনীয় সৃষ্ঠি ও রহস্য দেখতে ও জানতে সক্ষম হলে কি লাভ? বেহেশ্তে যাওয়া যাবে? নেকী লাভ হয়? এই প্রশ্নের উত্তর নিচে খুজে দেখুন এবং পরবর্তী পোষ্ট গুলির অফেক্ষায় থাকুনঃ

(তবে এই লেখাগুলি দেওবন্দি আকিদা দারিদের মনঃপুত নাও হতে পারে)

কোরআন পাকের সুরা রা’দ,আয়াতঃ২৮, সুরা যুখ রুপ,আয়াতঃ৩৬, সুরা আহযাব,আয়াতঃ৪১-৪২, সুরা আরাফ,আয়াতঃ২০৫, সুরা আল ইমরান,আয়াতঃ ১৯১, উল্লেখিত আয়াতগুলিতে সর্বঅবস্থায় জিকির করনের নির্দেশ সুচক ব্যাখ্যায় তফসীরে খোলাছা, তফসীরে কবির, তফসীরে মাযহারী, তফসীরে জামিউল উছুল, তফসীরে রুহুল বয়ানে, ক্বলবি জিকিরের কথাই উল্লেখ করা হয়েছে।হযরত ইবনে মালেক(রঃ) বলেছেন “দান খয়রাত ও জিহাদ হতে জিকিরের দ্বারা অধিক পুন্য অর্জিত হয়।
হাদিছ শরীফে আছে “শয়তান আদম সন্তানের কলবের উপর বসে, যখন সে আল্লাহপাকের জিকির করে, তখন শয়তান পালিয়ে যায়। আর যখন সে জিকির থেকে অমনোযুগী হয় তখন শয়তান তাঁকে ওয়াসওয়াসা দেয়”। সুতারাং সর্বঅবস্থায় নিজের কলবকে শয়তানের ধোঁকা থেকে রক্ষা করার জন্য তথা নিজের কলবে জিকির জারী রাখার জন্যে,একজন মানুষের পক্ষে দিন রাত ২৪ ঘণ্টা মৌখিক জিকির করা কি সম্ভব?
আর সেই জিকির কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফের প্রতিটি মুরিদের কলবে সর্বঅবস্থায় জারী রয়েছে।(যে জিকির বা নুর হুজুরপাক(সঃ)এর সিনা মোবারক থেকে শেরে খোদা হযরত আলী(রাঃ) এর সিনা মোবারকের মাধ্যমে প্রাপ্ত।) যা তারা নিজেরা অনুভব করতে পারে। আর তাইতো সন্ত্রাস ও অসামাজিক কার্যকলাপের জগত থেকে ফিরে আসা হাজার হাজার যুবক কাগতিয়ার মহান মোর্শেদ হযরত শায়খ গাউছুল আজম মাদ্দাজিল্লুহুল আলী ছাহেব এর বক্ষ মোবারক নিঃসৃত তাওয়াজ্জুহ, নূর বা জিকিরের সংযোগ পেয়ে নবীজির পবিত্র আদর্শের যোগ্যতম রূহানী সৈনিকে পরিণত হচ্ছে।বিপদগামী যুবকদের চলমান জীবনের ধারা পাল্টিয়ে দিয়ে কলবে ঈমানি জোয়ার এনে দিতে পারে এ সিলসিলা। কারন তাঁদের কলবি জিকির জারী আছে বলে, মোরাকাবা বা ধ্যান ও কোরআন ফয়েজের মতো দুর্লভ বৈশিষ্ট্য আছে বলে, শয়তান তাঁদের কলবে ওয়াসওয়াসা দিতে পারেনা।যার ফলে,পাপ কাজ থেকে বিরত থাকার একটি উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী হয় এবং অতি সহজে, স্বল্প সময়ের ব্যবধানে তারা আল্লাহপাক ও হুজুরপাক(সঃ) এর অনুসারী হয়ে উঠে। ওই কলবি জিকিরের নূর তাদেরকে সর্বদা ভালো কাজের নির্দেশ দিয়ে থাকে।
তফসীরে রুহুল বয়ানে,আছে “মারেফাতের নূরে যখন কলব নুরান্নিত হয়ে উঠে,তখন আগুনের তৈরী শয়তান ওয়াসওয়াসা দিতে তাঁর নিকট আসতে পারেনা।আর তাইতো কাগতিয়া সিলসিলার যুবক মুরীদের মাঝে মিসওয়াক,ঢিলা,দাডি, এ সমস্ত সুন্নাতের প্রচলন দেখা যায়, যা বর্তমান যুগের অনেক আলেমদের মধ্যেও দেখা যায়না।
মূল কথা যে কোন এবাদত কবুল হওয়ার প্রথম ও প্রধান শর্ত হল কলবের প্রবিত্রতা অর্জন। মহান আল্লাহপাক এরশাদ করেন “কেয়ামতের দিন ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি কোন কাজে আসবেনা, একমাত্র কলবে সলিম বা পরিশুদ্দ অন্তর ব্যতীত”(সুরা- শুয়ারাঃ ৮৮-৮৯)। তাই আমাদের আজ প্রয়োজন, মহান আল্লাহর দরবারে এবাদত বন্দেগী কবুল করানোর জন্যে কলব তথা অন্তরকে পরিশুদ্দ বা প্রবিত্রতা করা। হুজুরপাক(সঃ) বলেছেন “প্রত্যেক জিনিষ পরিষ্কার যন্ত্র আছে,আর কলব বা অন্তর পরিষ্কার যন্ত্র হচ্ছে আল্লাহপাকের জিকির(কলবি জিকির)”(বায়হাকী,মেশকাত,মেরকাত)।

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৬

সাধারনপ্রজা বলেছেন: Good, Keep Posting...

ধর্মের secret শেখার বিষয় নয়, উপলব্দির বিষয় । আমজনতার কাছে secret বলাটাও Risky...

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৯

এম আবু জাফর বলেছেন: ধন্যবাদ,

৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৮

এস আর সজল বলেছেন: ক্বলব জিনিসটা কি??? মানুষের দেহে ক্বলব নামক কিছু আছে বইলা তো কোন জায়গায় শুনি নাই :-/ :-/

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৭

এম আবু জাফর বলেছেন: এটা মানুষের বাম দুধের দুই আঙ্গুল নিচে থাকে। যাকে ইংরেজিতে হার্ট বলে।

৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৮

এস আর সজল বলেছেন: তো আপনি বলতে চাচ্ছেন মানুষের হৃদপিণ্ডে চোখ আছে আর তা পরিস্কারও করা যায়????

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৪

এম আবু জাফর বলেছেন: হযরত শেখ ছেইয়দ আবদুল কাদের জিলানী(রহঃ) “সিররুল আসরার” গ্রন্থে লিখেছেন, “মানবদেহের কলবে দুটি চোখ আছে, একটি বড়,একটি ছোট,

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৮

এম আবু জাফর বলেছেন: পোষ্ট গুলি পড়ে আসুন আশাকরি বুজতে পারবেন.।

৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩২

সজীব বলেছেন: সাধারনপ্রজা বলেছেন: Good, Keep Posting... ধর্মের secret শেখার বিষয় নয়, উপলব্দির বিষয় । আমজনতার কাছে secret বলাটাও Risky...

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৩

এম আবু জাফর বলেছেন: ধন্যবাদ,

৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৮

রাতুলবিডি বলেছেন: এই লেখাগুলি দেওবন্দি আকিদা দারিদের মনঃপুত নাও হতে পারে - দেওবন্দি আকিদা কি ভুল? ভুল গুলোবলে দিবেন কি?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২১

এম আবু জাফর বলেছেন:
* আমি রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখলাম তিনি পুলসিরাত থেকে পড়ে যাচ্ছেন। আমি তখন উনাকে ধরে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করলাম। নাউযুবিল্লাহ! (মুবাশশিরাত, বুলুগাতুল হায়রান পরিশিষ্ট)
* মহান আল্লাহ পাক তিনি মিথ্যা বলতে পারেন। নাউযুবিল্লাহ! (বারহীনে ক্বাতিয়াহ পৃষ্ঠা ২, ফতওয়ায়ে রশীদিয়া ১ম খ- পৃষ্ঠা ৪৫)
* চুরি, চোগলখোরী, মূর্খতা, যুলুম ইত্যাদি বান্দা যা করতে পারে আল্লাহ পাক তিনিও তা করতে পারেন। নাউযুবিল্লাহ! (তাযকেরাতুল খলীল পৃষ্ঠা ১৩৫)
* নবীজী বড় ভাইয়ের মতো। নাউযুবিল্লাহ! (আক্বায়িদে দেওবন্দ)
* কাক খাওয়া জায়িয। নাউযুবিল্লাহ! (ফতওয়ায়ে রশীদিয়া ২য় খ- ১৪৫ পৃষ্ঠা) (অথচ কাক খাওয়া সম্পূর্ণ হারাম)
* পূজার প্রসাদ খাওয়া যাবে কিন্তু মীলাদ ও মুহররমের তাবারুক খাওয়া শিরক। নাউযুবিল্লাহ! (রশীদিয়া পৃষ্ঠা ১০৭)
* হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাদের দেওবন্দ মাদরাসায় উর্দু শিক্ষা লাভ করেছেন। নাউযুবিল্লাহ! (বারহীনে কাতিয়াহ পৃষ্ঠা ২৬)
* গাইবের ক্ষেত্রে নবী, ওলী, জিন, শয়তান, ভূত, পরী, গরু, গাধা, চতুষ্পদ জন্তু জানোয়ারের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। নাউযুবিল্লাহ! (হিফজুল ঈমান পৃষ্ঠা ১৬) (অথচ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “আসমান-যমীনের সমন্ত ইলম আমাকে হাদিয়া করা হয়েছে।” (মিশকাত শরীফ পৃষ্ঠা ৭০, মিরকাত শরীফসহ প্রায় ৩০টি হাদীছ শরীফ-এর কিতাব)
* সকল নবী-রসূলগণ মিথ্যা ও গুনাহ হতে পবিত্র ও ভুলমুক্ত নন। নাউযুবিল্লাহ! (হিফজুল ঈমান পৃষ্ঠা ২৮, ফতওয়ায়ে রশীদিয়া ২য় খ- পৃষ্ঠা ১১) (অথচ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “সকল নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনারা সকল গুনাহ হতে মাসুম নিষ্পাপ।” নাউযুবিল্লাহ! (বুখারী, মুসলিম শরীফসহ ৩০টির বেশি কিতাব)
* মীলাদ ক্বিয়াম করা শিরক। নাউযুবিল্লাহ!
* শবে বরাত পালন করা বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ!
* ফরয নামাযের পর হাত তুলে মুনাজাত করা বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ!
* জানাযার নামায পর দোয়া করা বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ!
* ঈদে মীলাদুন নবী পালন করা শিরক। নাউযুবিল্লাহ!
* নবীজী কাউকে নাজাত দেয়ার ক্ষমতা রাখেন না। নাউযুবিল্লাহ! (দেওবন্দীদের কিতাব ও মাসিক পত্রিকাসমূহ)
সম্মানিত পাঠক! উপরোক্ত কুফরী আক্বীদাসমূহের একটি আক্বীদাও যদি কেউ পোষণ করে তবে সে কি ঈমানদার থাকতে পারবে? কস্মিনকালেও নয়। এ ধরনের আরও বহু কুফরী আক্বীদা তাদের কওমী মাদরাসায় শিক্ষা দেয়া হয়।

১০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কাজের পোস্ট পর্যবেক্ষণে নিলাম ভাই।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৩

এম আবু জাফর বলেছেন: ধন্যবাদ,

১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১৩

রাতুলবিডি বলেছেন: "দেওবন্দি আকিদা" -এর নামে শুধু মিথ্যাই বললেন।
এর প্রমান আমরা যদি এই আক্কীদায় বিশ্বাসী করতাম তবে তো এগুলো প্রচার- ই করতাম, আপনাকেও এগুলো মানতে বলতাম, এগুলোর পক্ষে যুক্তি দিতাম!

তা জনাব ঈদে মিলাদুন্নবীর বিষয়ে আমার কিছু পোষ্ট আছে, আলোচনায় আসটে পারেন:

Click This Link

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৬

এম আবু জাফর বলেছেন: আমি মিথ্যা বললাম সুত্র গুলি দেওয়ার পরও?!!!যাক আমার উদ্দেশ্য হল কোরআন হাদিছের আলোকে একজন খাঠি পীরের পরিচয় তুলে ধরা,যারা আহলে সুন্নত ওয়াল জমাতের আকিধায় বিশ্বাসী। এই লেখাগুলি দেওবন্দি আকিদা দারিদের মনঃপুত হবেনা। সুতারাং অযতা বিতর্ক করে আমার সময় নষ্ট না করার অনুরোধ করছি।।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৯

এম আবু জাফর বলেছেন:
তাবলীগ জামাত পন্থীরা আশ্রাফ আলী থানভীকে বড় মাপের আলেম হিসেবে মেনে থাকে এবং তার সকল ফতোয়া অনুসরণ করে যার অনেকগুলোই শরীয়ত পরিপন্থী। খেলাধুলা জায়িজ এবং ইঞ্জেকশন নিলে রোজা ভঙ্গ হয় না ইত্যাদি কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ বিরোধী ফতোয়া নির্দিধায় পালন করে থাকে। কিন্তু তারাই আবার থানভীর মত-বিরোধী কাজ করে থাকে। সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে এবং কিয়াম সম্পর্কে থানভীর ফতোয়া তারা অস্বীকার করে এ দুটো বিষয়কে বিদায়াত ও কুফরী বলে । আশ্রাফ আলী থানভী তার ফতোয়ায়ে এমদাদিয়ায় ৩২০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করে, 'হুজুর পুর-নূর (সা.)-এর বেলাদত শরিফ (জন্মবৃত্তান্ত) বর্ণনা করার জন্য মাহফিল করা মোস্তাহাব, এতে কেয়াম করা কুফুরি নয়।' এখন তাদের নিকট প্রশ্ন তারা আসলে ইসলাম পালন করে না কি আশ্রাফ আলী থানভী কে অনুসরণ করে?

১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৫

রাতুলবিডি বলেছেন: নবীজী কাউকে নাজাত দেয়ার ক্ষমতা রাখেন না। নাউযুবিল্লাহ! - এ বিষয়ে কিছু কথা আছে :

নবীজী সুপারিশ করবেন, আল্লাহ নাজাত দিবেন। তবে কাফেরদের ব্যাপারে নাজাতের সুপারিশ গ্রহনযোগ্য নয়।

কাউকে নাজাত দেবার ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহর!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫২

এম আবু জাফর বলেছেন: তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাজিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট। সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সতারাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে,তারা আনুস্নধান করে ফিতনা বিস্তার এবং অপব্যাখার উদ্দেশ্যে তৎমধ্যেকার রুপাকগুলোর। আর সে গুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত আর কেহ জানেনা। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর,তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তিসম্পন্নেরা ছাডা অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করেনা"(সুরা-আল ইমরানঃ ৭)।
প্রথম শ্রেনীর একজন ছাত্রকে বীজগণিতের সুত্রের সাহায্যে অঙ্ক শিখালে তার বোধগম্য হওয়ার কথা নয়।

১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৬

রাতুলবিডি বলেছেন: জানাযার নামায পর দোয়া করা বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ! - জী জনাব, জানাযার নামাজই দোয়া, মরহুমের জন্য, এরপর আবার দোয়া কোরাণ হাদীসে প্রমাণিত নয়!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৭

এম আবু জাফর বলেছেন: দেওবন্দিদের আকিদা গুলিযে শয়তানের মস্তিকপ্রসুত আরেক বার প্রমান দিলেন,আল্লাহ পাক কোরআনে কি বলেছেন দেখুন, রাব্বীর হামহুমা কা'মা রাব্বাইয়ানী ছাগীরা (সুরা-বনী ইস্রাইল)। আর কোরাণ হাদীসে কোথায় আছে যে জানাযার নামাযের পর আর দোয়া করা যাবেনা?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৫

এম আবু জাফর বলেছেন: জানাযার নামায পর দোয়া

১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৩

রাতুলবিডি বলেছেন: ১ আপনি বা ২০/৪০ হাজার লোক দ্বীনের পথে এসেছেন?
২ আপনি বা ২০/৪০ হাজার লোক কোরান শুদ্ধ পড়েন?
৩ ২০/৪০ হাজার লোক জীবন চলার জরুরী মাসালা শিখেছেন ?
৪ আপনার বা ২০/৪০ হাজার লোকের পরিবার পর্দা করে?
৫ আপনার বা ২০/৪০ হাজার লোকের কামাই রোজগারে হালাল তরীকা অবলম্বন করেন?

৫টা উত্তর আশা করি দিবেন।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৬

এম আবু জাফর বলেছেন: আপনার জন্য কোরআন পাকের এই আয়াতখানী যতেস্ট।
"তাদের কলব আছে কিন্তু তাদ্বারা বুজেনা, চক্ষু আছে কিন্তু তাদ্বারা দেখেনা, কর্ণ আছে কিন্তু তাদ্বারা শুনেনা। তারা পশুর ন্যায়, বরং আরো পথভ্রষ্ট"(সুরা-আরাফঃ ১৭৯)

১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৭

রাতুলবিডি বলেছেন: জনাব কি উপরের আয়াতটা শুদ্ধ তেলওয়াত করতে পারেন?
আপনি তেলওয়াত কার কাছে শিখেচেন?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০১

এম আবু জাফর বলেছেন: আপনি কি পাগল? অবশ্য পাগল নিজেকে পাগল মনে করেনা।

১৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫০

মামুন অবাদুল্লাহ বলেছেন: আপিন ভালো লিখেছেন- পীর মাশায়েখ সম্পর্কে ভালো কথাই বলেছেন; কিন্তু পীর মাশায়েখ হতে হবে হককানী। আমাদের দেশে বর্তমানে হককানী পীর নেই বললেই চলে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ( সা: ) -এর পথ অনুসরন করলে পীর ও মাশায়েখ এর কাছে যেতে হয় না। আল্লাহর রাসূলই ( সা: ) আমাদের জননে আদর্শ । আমরা তার দেখানো পথই অনুসরন করবো।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন। ভালো থাকুন...........

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৩

এম আবু জাফর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ( সা: ) -এর পথ অনুসরন করার জন্যই পীর ও মাশায়েখদের কাছে যেতে হবে,কেন যেতে হবে জানতে আমার ব্লগে দেখে আসুন। আমাদের দেশে বর্তমানে হককানী পীর নেই- কথাটা ঠিক নয়, আমাদের জ্ঞানের সল্পতার কারনে চিনতে পারছিনা। ধন্যবাদ।

১৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৬

মামুন অবাদুল্লাহ বলেছেন: দুই এক জনের নাম বলেন। যেহেতু আমাদের গেয়ানের সলপতা কম।

১৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:২০

আরিফ৫৫ বলেছেন: ধন্যবাদ

১৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:৫৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার জন্য কোরআন পাকের এই আয়াতখানী যতেস্ট।

"তাদের কলব আছে কিন্তু তাদ্বারা বুজেনা, চক্ষু আছে কিন্তু তাদ্বারা দেখেনা, কর্ণ আছে কিন্তু তাদ্বারা শুনেনা। তারা পশুর ন্যায়, বরং আরো পথভ্রষ্ট"(সুরা-আরাফঃ ১৭৯)


ভাই মানুষ হৃদয় দিয়ে উপলোব্ধি করেনা করে মস্তিস্ক দিয়ে। মানুষের যত ভাবনা/চিন্তা সবই করে মস্তিস্ক দিয়ে।

এখন এটা রুপক অথ` আমরা বলি যে হৃদয় দিয়ে বোঝা যদি আপনি আক্ষরিক ভাবে চিন্তা করেন তবে তো সমস্যা।

ভাই আপনিতো এখন যারা আপনার বিরোধিতা করবে তাদের কাফের/অন্ধ হৃদয়ের মানুষ বলা শুরু করবেন।

প্লিজ আপনার যদি কল্বব জাগ্রত হয়ে থাকে তবে নিশ্চই সৃস্টিকতার আলো আছে ঐখানে। তাই আপনারা অবশ্যই দূনিতি থেকে দুরে থাকবেন! শ্বালীন পোষাক পরিধান করবেন! নামাজ/রোজা/হজ্জ/যাকাত আদায় করবেন।

তাই নিচের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া তো সহজ ব্যপার। এটা নিয়ে পছলাইতেছেন কেন?

১ আপনি বা ২০/৪০ হাজার লোক দ্বীনের পথে এসেছেন?
২ আপনি বা ২০/৪০ হাজার লোক কোরান শুদ্ধ পড়েন?
৩ ২০/৪০ হাজার লোক জীবন চলার জরুরী মাসালা শিখেছেন ?
৪ আপনার বা ২০/৪০ হাজার লোকের পরিবার পর্দা করে?
৫ আপনার বা ২০/৪০ হাজার লোকের কামাই রোজগারে হালাল তরীকা অবলম্বন করেন?
৫টা উত্তর আশা করি দিবেন।

২০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:০৩

নতুন বলেছেন: আপনার পোস্টগুলি পড়ে আরো একটা জিনিস জিঙ্গাসা করতে ইচ্ছা করলো।

আপনার কল্ববে আসলেই অনেক বাত্তি আছে। না হইলে নিজের কমেন্ট করার মতন বুদ্ধি সবার হয়না।

লেখক বলেছেন: এই মাত্র গোপন সুত্রে জানতে পেলাম, তিনি ইচ্ছা করে পাতুলে বসেননি। তার প্যান্টের বিশেষ জায়গায় সেলাই খুলে গেছিল,তাই বাধ্য হয়ে .......। Click This Link

একজন নারী সম্পকে এই রকমের মন্তব্য সুস্হ মস্তিস্কের শিক্ষিত ভদ্র মানুষ কিভাবে করে তা আমাদের কল্ববে বুঝতে পারলাম না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.