![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মিছিল যে যাবে না সে থাকুক,চলো এগিয়ে যাই । যে সত্য জেনেছি পুড়ে, রক্ত দিয়ে যে মন্ত্র শিখেছি, আজ সে মন্ত্রে সপক্ষে নেবো দীপ্র হাতিয়ার । শ্লোগানে কাপুক বিশ্ব,চলো আমরা এগিয়ে যাই ।
আসলে নাস্তিকতা কি কোন ধর্ম ।বিষয়টা অনেক জটিল করে তুলছে আমাদের জীবনকে ।নাস্তিকতা কি ?নাস্তিক হচ্ছে তারা যারা কোন বিশেষ বিশ্বাসের /মতাদর্শের অনুসারী ।যারা স্রষ্ঠায় বিশ্বাসি না ,যারা কোন ধর্মীয় কোন বিশেষ রীতি আচার মেনে চলেনা । বর্তমান পৃথিবীর ২.৩% মানুষ নিজেদের নাস্তিক বলে পরিচয় দেয় এবং ১১.৯% মানুষ কোন ধর্মেয় বিশ্বাস করেনা ।নাস্তিকেরা বিভিন্ন মতাদর্শের হলেও তাদের মিল এক জায়গায় তা হচ্ছে তারা ইশ্বরের অস্তিত্বকে অস্বীকার করে ।
মুক্তচিন্তা কি?মুক্তচিন্তা হচ্ছে এক প্রকার দার্শনিক চিন্তাভাবনা যেখানে বিজ্ঞান ,যুক্তিবিদ্যা এবং যুক্তির আলোকে সিধান্ত নিতে হয় ।মতামত গঠণের ক্ষেত্রে প্রথা, অন্ধ বিশ্বাস এবং কর্তৃপক্ষ দ্বারা প্রভাবিত হওয়া বাঞ্চনীয় নয় ।তাহলে মুক্ত চিন্তায় কোন কর্তৃপক্ষ দ্বারা প্রভাবিত হওয়া যাবেনা বা কোন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা যাবেনা ।কিন্তু আমাদের দেশে যারা মুক্ত চিন্তার চর্চা করে তারা আসলে কোন একটা ধর্ম নিয়ে বিকৃত মানসিকতার লেখা লেখে যা ওই ধর্মের বিশ্বাসের সাথে সাংঘরসিক ।কারণ মুক্ত চিন্তা আর ধর্ম আবমাননা একনা ।মুক্ত চিন্তা গুলন হবে বিজ্ঞান দ্বারা স্বীকৃত ।যা মানব কল্যাণমুলক এবং মানুষের ভুল গুলোকে সঠিক দিক প্রদশন করবে।মানুষের মাঝে মানবতা এবং সভ্যতার আলোক বর্তিকা হয়ে থাকবে।।শিক্ষা আমাদের জ্ঞান অজন করে মানব কল্যাণমুলক করতে বলে জ্ঞানপাপী হতে বলেনা । কিন্তু কিছু জ্ঞানী জ্ঞান অজন করে জ্ঞানপাপী রুপ ধারণ করে সমাজে বিচ্ছৃংখলা সৃষ্ঠি করে। ।যা অন্যর নাগরিক অধিকার হরণ করে।নাগরিক অধিকার দেয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব।নাগরিক অধিকার রক্ষা করতে সৃষ্টি হয় আইন।যা কখনো এসেছে সমাজের বিভিন্ন প্রথা কিংবা বিভিন্ন সমস্যা থেকে।মুক্তচিন্তার মুখশে ধর্ম বিদ্বেষীদের থামাতে বাংলাদেশ দণ্ডবিধি আইনের ২৯৫(ক) ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হয়ে বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিকের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অসদুদ্দেশ্যে লিখিত বা মৌখিক বক্তব্য দ্বারা কিংবা দৃশ্যমান অঙ্গভঙ্গি দ্বারা সংশ্লিষ্ট ধর্মটিকে বা কারো ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি অবমাননা করে বা অবমাননার চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তিকে দুই বছর পর্যন্ত মেয়াদের কারাদণ্ড অথবা অর্থদণ্ড কিংবা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত করা যেতে পারে ।উল্লেখ্য, ১৮৬০ সালের মূল আইনে এ ধারাটি ছিল না। পরবর্তীতে ১৯২৭ সালে এক সংশোধনীর মাধ্যমে এ ধারাটি যুক্ত করা হয়। তাহলে ,বাংলাদেশে মুক্ত চিন্তা বলতে ধর্ম নিয়ে কোন আবমাননাকর কিছু বলা বা লেখা যাবেনা ।তাহলে বাংলাদেশে মুক্ত চিন্তাগুলো ধর্মীয় উস্কানিমূলক হওয়া যাবেনা ।বাংলাদেশে এই আইন হওয়ার আরও আগে থেকে ধর্ম অবমাননা আইন আছে।গ্রিক শব্দ ব্লাসফেমেন থেকে ব্লাসফেমি শব্দের উৎপত্তি। যার অর্থ ধর্ম নিন্দা বা ঈশ্বর নিন্দা। এক কথায় কারো ওপর অপবাদ বা কলঙ্ক আরোপ করা বা সম্মানে আঘাত করাই ব্লাসফেমি। তবে ব্লাসফেমি বলতে প্রকৃতপক্ষে ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি অসম্মান বোঝায়। প্রাচীন ও মধ্যযুগে ইউরোপে ব্লাসফেমির উদ্ভব হয়েছিল।ইউরোপে সর্বপ্রথম এই আইনের প্রবর্তন করা হয়।ধর্ম মানুষের পবিত্র বিশ্বাস অন্যদিকে মুক্তচিন্তা হচ্ছে নিজেস্ব চিন্তা যা বিজ্ঞান সম্মত ।নাস্তিকতা হচ্ছে ঈশ্বরহীন নিজস্ব ধারানায় বিশ্বাস যা প্রচালিত নিয়ম থেকে আলাদা ।নাস্তিকতা মুক্তচিন্তার একটা আংশ যা আন্যর বিশ্বাস নিয়ে আঘাত করতে বলেনা ।যেখানে নিজের বিশ্বাস অন্যর মাঝে ছড়িয়ে দেয়া যায় ছোট করা যায়না ।কিন্তু বর্তমান আমাদের দেশে সৃষ্ঠ নাস্তিকেরা শুধু একটা ধর্ম নিয়ে হেয় কথা বলা এবং সেই ধর্মের বিশ্বাসীদের প্রতিনিয়ত বিশ্বাসে আঘাত করে যাচ্ছে ।উপরের উল্লেখিত আইন এইসব জ্ঞানপাপীদের জন্য প্রযোজ্য হতে পারে ।নাস্তিকতা থাকা দরকার তার বিশ্বাস নিয়ে ।অনেক মহাপুরুষ নাস্তিক ছিল কিন্তু তারা ধর্মকে ছোট করতনা ।তাদের মহৎ কোন চিন্তা দ্বারা সমাজের ভাল দিকে নিয়ে যেত।মুক্তচিন্তা আছে থাকা দরকার আমাদের জন্য আমাদের সমাজ কে সঠিক পথ দেখানোর জন্য ।মুক্তচিন্তা আমাদের সবার মাঝে লালন করা উচিত জ্ঞানের বিকাশের জন্য ।
২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৫০
ভিটামিন সি বলেছেন: জাহাজী পোলা বলেছেন: নাস্তিকতার সংগা নতুন করে লিখসে বাংলা ব্লগের কিছু আবাল নাস্তিক! যতগুলো নাস্তিক কোপ খাইসে বা সামনে খাবে তাদের রক্তের একটা অংশও সেইসব ব্লগীয় আবাল নাস্তিকদের কিবোর্ডে পড়বে! এদেশীয় নাস্তিকদের একটা বিশাল অংশ ব্যাক্তিগত জীবনে অগোছালো নোংরা থাকতে ভালবাসে, তারা রক্ত না মুছেই সেই কিবোর্ডে হাত চালাবে!
৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৫৭
ভিটামিন সি বলেছেন: হা হা হা। বেকুব পোলায় কয় কি? নাস্তিকাতা নাকি কোন ধর্ম!!!! আরে বলগার ভাই, ধর্ম মানলে সে নাস্তিক হয় কেমনতারা? নাস্তিক শব্দের এক কথায় প্রকাশ ছুডুকালে পড়ছিলাম "সৃষ্টিকর্তা / আল্লাহর উপর যার বিশ্বাস নেই সে ই নাস্তিক"। আর লেখার মাঝখানে যতি/ছেদ বা বিরাম চিন্হের সঠিক প্রয়োগ করুন। আপনার পোষ্টটি এমন হয়ে গেছে: এক বউ তার প্রবাসী স্বামীর কাছে চিঠি লিখেছে, "তাড়াতাড়ি বাড়ি আসিবা না। আসিলে দু:খ পাবো কালো ছাগল। দুইটা বাচ্চা দিয়েছে তোমার বোন। পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেয়েছে বিড়ালটা। দুধ চুরি করে খায় কালামের বাপ। বয়স্ক ভাতার কার্ড পেয়েছে ইতি তোমার বউ। "
৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩
মো কবির বলেছেন: ভিটামিন সি বলেছেন: হা হা হা। বেকুব পোলায় কয় কি? নাস্তিকাতা নাকি কোন ধর্ম!!!
ভিটামিন সি, ওদের মনে হয় ভিটামিন সি এর খুব অভাব হয়ে গেছে তাই আজবুকি বকছে। ওদের কিছু ভিটামিন সি খাওয়ান প্রতিদিন।
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:৩০
হাসান মাহামুদ সাগর বলেছেন: জনাব ভিটামিন সি ভাল করে পরলে নিশ্চয় কথাগুলো ভেবে বলতেন ।আশা করি নিজের ভুলগুলোন বুঝার শক্তি আছে আপনার ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৩৪
জাহাজী পোলা বলেছেন: নাস্তিকতার সংগা নতুন করে লিখসে বাংলা ব্লগের কিছু আবাল নাস্তিক! যতগুলো নাস্তিক কোপ খাইসে বা সামনে খাবে তাদের রক্তের একটা অংশও সেইসব ব্লগীয় আবাল নাস্তিকদের কিবোর্ডে পড়বে! এদেশীয় নাস্তিকদের একটা বিশাল অংশ ব্যাক্তিগত জীবনে অগোছালো নোংরা থাকতে ভালবাসে, তারা রক্ত না মুছেই সেই কিবোর্ডে হাত চালাবে!