নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাবুব আলম

সাহাবুব আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা বুদ্ধিজীবী

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

বেচারা ফরহাদ মজহার। নিজের
তহবিল থেকে তিরিশ লাখ টাকা
নেওয়ার অধিকার তাঁর নেই। তাই
একটা বাজে ধরণের 'অপহরণ নাটক'-এর
মাধ্যমে সঙ্গিনীকে ধোঁকা দিয়ে
টাকাটা নিতে চেয়েছিলেন।
হিন্দুবিদ্বেষী আঁতেল তাঁর কন্যার
অথবা প্রায় নাতনীর বয়সী এক হিন্দু
মেয়ের সঙ্গে শুয়ে মেয়েটিকে
প্রেগ্নেন্ট করেছেন। একবার নয়, বার
বার। কতটুকু দায়িত্বহীনতার কাজ
করেছেন তিনি ভাবা যায়!
ভায়াগ্রা সেবন করতে পারেন, অথচ
কন্ডম পরতে আপত্তি! গর্ভপাত করিয়ে
মেয়েটি একবার মরতে বসেছিল।
এবারও গর্ভপাত করার নির্দেশ
দিয়েছেন ফরহাদ মজহার, তবে এবার
নাকি ভালো ডাক্তার দিয়ে
করিয়ে দেবেন। ফরহাদ মজহার, যিনি
নারীর কর্তৃত্ব নারীকেই নিতে
বলতেন কবিতায়, বাস্তবে তিনি
নারীর কর্তা সেজে বসে থাকেন,
নারীকে নিতান্তই ভোগ্যপণ্য বানান।
এই দ্বিচারিতা, এই হঠকারিতা, এই
নারীবিরোধিতা আমাদের
সমাজের প্রায় প্রতিটি প্রখ্যাত
পুরুষের চরিত্রে।
কেউ কি জানতো আমাদের ইসলাম-
প্রেমী কবি গোপনে গোপনে
রক্ষিতা পোষেন! নাট্যকার হিসেবে
তিনি এত কাঁচা যে এ যাত্রা ধরা
পড়ে গেছেন । কিন্তু আমার বিশ্বাস
তিনি পার পেয়ে যাবেন শীঘ্রই। যত
হোক পুরুষ তো! পুরুষরা তো একটু আধটু
'এসব' করতেই পারেন! সর্বনাশ হতো যদি
মানুষটি পুরুষ না হয়ে নারী হতেন।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অসাধারণ সত্য কথা সামনে এনেছেন ভাই, খুব সুন্দর লিখেছেন।
এমন কুলাঙ্গারের শাস্তি হওয়া উচিৎ, সে কবি কুলের কলঙ্ক!!

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

মিঃ মটু বলেছেন: ভালো কথাই বলেছেন, ভাই

২২ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:১৪

সাহাবুব আলম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

কানিজ রিনা বলেছেন: কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা কি করে বুঝব
তার দলের লোক এক রকম বলে আর কিছু
লেখা লেখিতেও মজহারের কির্তৃর কথা দেখছি।
দেশেত কম গুম খুন হচ্ছেনা।
তবে মজহারের কির্তি যদি অভিনয় হয় তবে
বোলব আজকাল কিছু বয়োসক লোক যৌবন
কাল থেকে উচ্ছৃংখ্যল যৈবিকতায় অতি তারা
তারি যৌবন হাড়ায়। কথায় আছে মহাজনের
ধন এনে ছিটালিরে উলুবনে।
তারা ভায়াগ্রা জাতীয় ওষুধ সেবন থেকে শুরু
করে ইয়াবা খেয়ে মস্তিস্ক বিক্রিয়া ঘটে আর
তারা বেছে নেয় তরুনী বয়সের মেয়ে। টাকার
লালয়ায় কিছু তরুনী তাদের চাতুর্যতায় ঝুলে
পড়ে বুড়ো ভামদের সাথে। এদের চতুরতাই
একরকম মস্তিস্ক বিক্রিয়া বলা যায়।
এই বিক্রিয়ায় তারা সংশার ছেলে মেয়ে আত্ব্যিয় কারও মান সম্মানের ধার ধারেনা।
যেমন চাক্ষুস প্রমান। আমার স্বামীর বেলায়।
সে এখন চাকরানী নিকা করে আলাদা জীবনে
অভ্যস্ত। এরা মস্তিস্ক বিক্রিয়ায় অতি চাতুরতার
সাথে চলে। ধন্যবাদ।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:০৪

সাহাবুব আলম বলেছেন: এরকম বিশ্লেষণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

মধ্য রাতের আগন্তক বলেছেন: ''ইসলামপ্রেমী'' মানে কি? একটু ব্যাখ্যা করেন।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

তারেক ফাহিম বলেছেন: ব্লগে সত্যবাদীর পরিচয় দিয়েছেন।

২২ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:০২

সাহাবুব আলম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.