![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের আদালতের রায় ১৮ বছরের কম বয়সী
কলেজপড়ুয়া ছাত্রী সম্মতিতেই
শারীরিক সংসর্গ করছেন। পরে কোনো
কারণে তিনি ওই পুরুষের বিরুদ্ধে
ধর্ষণের মামলা করছেন। এ ঘটনায় কে
দায়ী? ওই ছেলেটির তো সে সময়
কোনো দোষ ছিল না। এ মামলায় সাত
বছরের সাজা খুব কঠোর হয়ে যায়।
পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছেন, একই
সমস্যার সৃষ্টি হয় যখন ১৮ বছরের কম বয়সী
কলেজপড়ুয়া ছাত্রী প্রেমিকের সঙ্গে
স্বেচ্ছায় চলে যান। পারস্পরিক সম্মতির
ভিত্তিতেই শারীরিক সম্পর্ক হয়। পরে
প্রেমিকের বিরুদ্ধে ওই মেয়ে ধর্ষণের
মামলা করেছেন।
আদালত শেষে বলেন, যদি কোনো
ব্যক্তি ১৫ বছর বয়সের নিচের কোনো
মেয়ের সঙ্গে সম্মতিতে বা জোর
করে শারীরিক সংসর্গ করেন, সে স্ত্রী
হলেও তা ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে। তবে
১৮ বছরের নিচে ও ১৫ বছরের বেশি
বয়সের স্ত্রীর সঙ্গে সম্মতিতে
শারীরিক সংসর্গ বা জোরপূর্বক
কোনো যৌন আচরণ ধর্ষণ হিসেবে গণ্য
হবে না। আমার মনে হচ্ছে এখন থেকে ছেলে হয়রানী বন্ধো হবে।
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩০
বারিধারা বলেছেন: না, এটা কোন কথা না। ১৮ বছরের কম বয়েসী একটা মেয়ের মানসিক পরিপক্কতা তৈরি হয়না। এই সময় আবেগের বশে ভুল করে সে অনেক সিদ্ধান্ত নিতে পারে, যার জন্য ভবিষ্যতে তাকে পস্তাতে হতে পারে। তাই ১৮ বছরের কম বয়েসি কোন মেয়ের সম্মতিতেও কেউ যদি তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে - তবে তাও ধর্ষণ বলে গণ্য করা উচিত, কেননা ছেলেটি তো মেয়েটিকে ফুসলিয়ে ফাসলিয়েও আওম্মতি আদায় করতে পারে, যে চেষ্টা বেশির ভাগ ছেলেই করে থাকে। কিন্তু ১৮ বয়সের বেশি একটা মেয়েকে ফুসলানো কঠিন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:১০
মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন বলেছেন: কথায় কিছুটা হলেও যুক্তিসংগত কিন্তু এইডা আমাগো দিয়া হবেনা ভাই, দেশটা একের না দশের আর দশ কখনো এক হবেনা ভালো কিছু আশাও করা যাবেনা। ধন্যবাদ লিখার জন্য।।