নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মর্ম কথা আমি বাংলাদেশী। আওয়ামীলীগ আমার প্রাণের সংগঠন।

সাঈদ হাসান আকাশ

সাঈদ হাসান আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সীডলেস গাব/সাঈদ হাসান আকাশ

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪০


সবুজের অভয়ারণ্য বাংলাদেশে প্রাকৃতিক বন বা মানুষের সৃষ্টি বনে হরেক রকমের ফলের গাছ দেখা যায়। গাব গাছ তারমধ্যে অন্যতম একটি দেশীয় ফলের গাছ। এই গাব গাছ সব ধরণের মাটিতে জন্মালেও ভাল ফল দেয় লবনাক্ত অঞ্চলে। এক সময় এই গাবের কদর ছিল অনেক বেশি। বিশেষ করে গাব যখন কাঁচা থাকে তখন গ্রামের মানুষ বা মৎস্যজীবিরা এই কাঁচা গাবের কষ বা রস মাছ ধরা জালে ব্যবহার করে। শুধু তাই নয় পাকা গাবও প্রিয় ফলের তালিকায় স'ান করে নিত সবার কাছে। বর্তমানে এই ফলটি খুব বেশি চোখে পড়ে না বললেই চলে। আর তাই বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্ম-পস্নাজম সেন্টারে দেশীয় গাবের পাশাপাশি বিলাতি গাব গবেষণামূলক চাষ করে সারা দেশে এই ফলের আবাদ বাড়ানোর লৰ্যে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু দেশীয় প্রজাতির গাব বা বিলাতি জাতের গাব নিয়ে গবেষনা করে থেমে থাকেনি গবেষকেরা। দীর্ঘদিন ধরে গবেষনা করে যাচ্ছে কিভাবে সীডলেস গাব উৎপাদন করা যায এবং গাবের স্বাদ বৃদ্ধি করা যায় তা নিয়ে। সফলতাও অর্জিত হয়েছে ইতোমধ্যে। দেশী প্রজাতির গাবের পাশাপাশি বিলাতি গাব পাতার ফাঁকে উকি মারতে দেখা যায়। এই বিলাতি গাবে আবার চমক দুই প্রকার একই জাতের গাব কাটলে একটিতে দেখা যাবে গাবের মধ্যে বীজ আছে। বীজ থাকলেও এই গাবটি খেতে খুবই সুস্বাদু। বিলাতি জাতের আর একটি গাব কাটলে দেখা গেল এই গাবটিতে বীজ নাই। অর্থাৎ সীডলেস গাব এটি। সীডলেস গাবটি দেখতে যেমন নয়নাভিরাম তেমনি স্বাদে অতুলনীয়।()
চাষ পদ্ধতিঃ বিলাতি জাতের সীডলেস গাব লাগানোর উত্তম সময় হলো মে-জুন মাস। দেশের সবধরণের মাটিতে সীডলেস গাব চাষ করা গেলেও লবনাক্ত এলাকায় এই গাব চাষ ভালো হয়। কারণ বৃষ্টির দিনে বা নোনা পানিতে দীর্ঘদিন এই গাব গাছ বেঁচে থাকতে সৰম। গাব গাছ লাগাতে হলে নির্বাচিত জমিতে নির্দিষ্ট পরিমান গভীর করে মাটিতে গোবরসার মিশিয়ে তারপর চারা লাগাতে হবে।
পরিচর্যা ও ফল সংগ্রহঃ গাব গাছ লাগানোর পর এক বছর পর ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছ লাগানোর পর তেমন কোন পরিচর্যা করা লাগে না। চারা লাগানোর পর খেয়াল রাখতে হবে যাতে চারাটি বাতাসে হেলে না পড়ে। সেজন্য চারা লাগানোর সময় একটি খুটি পুতে দেওয়া ভাল। গাব গাছে মার্চ-এপ্রিল মাসে ফুল হয় এবং ছোট অবস'ায় গাবের রং সবুজ থাকে। গাব পাকার আগমুহুর্তে কিছুটা হলুদ রং ধারণ করে তবে পাকা গাব লাল রং ধারণ করে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যনৱ গাব ফল সংগ্রহ করা যায়। ()
এই সীডলেস বিলাতি গাব যদি বানিজ্যিক ভাবে সারাদেশে চাষ করা যায় তাহলে পারিবারিক চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানী করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব এমনটাই ধারণা গবেষকদের।
সবুজের অভয়ারণ্য বাংলাদেশে প্রাকৃতিক বন বা মানুষের সৃষ্টি বনে হরেক রকমের ফলের গাছ দেখা যায়। গাব গাছ তারমধ্যে অন্যতম একটি দেশীয় ফলের গাছ। এই গাব গাছ সব ধরণের মাটিতে জন্মালেও ভাল ফল দেয় লবনাক্ত অঞ্চলে। এক সময় এই গাবের কদর ছিল অনেক বেশি। বিশেষ করে গাব যখন কাঁচা থাকে তখন গ্রামের মানুষ বা মৎস্যজীবিরা এই কাঁচা গাবের কষ বা রস মাছ ধরা জালে ব্যবহার করে। শুধু তাই নয় পাকা গাবও প্রিয় ফলের তালিকায় স'ান করে নিত সবার কাছে। বর্তমানে এই ফলটি খুব বেশি চোখে পড়ে না বললেই চলে। আর তাই বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্ম-পস্নাজম সেন্টারে দেশীয় গাবের পাশাপাশি বিলাতি গাব গবেষণামূলক চাষ করে সারা দেশে এই ফলের আবাদ বাড়ানোর লৰ্যে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু দেশীয় প্রজাতির গাব বা বিলাতি জাতের গাব নিয়ে গবেষনা করে থেমে থাকেনি গবেষকেরা। দীর্ঘদিন ধরে গবেষনা করে যাচ্ছে কিভাবে সীডলেস গাব উৎপাদন করা যায এবং গাবের স্বাদ বৃদ্ধি করা যায় তা নিয়ে। সফলতাও অর্জিত হয়েছে ইতোমধ্যে। দেশী প্রজাতির গাবের পাশাপাশি বিলাতি গাব পাতার ফাঁকে উকি মারতে দেখা যায়। এই বিলাতি গাবে আবার চমক দুই প্রকার একই জাতের গাব কাটলে একটিতে দেখা যাবে গাবের মধ্যে বীজ আছে। বীজ থাকলেও এই গাবটি খেতে খুবই সুস্বাদু। বিলাতি জাতের আর একটি গাব কাটলে দেখা গেল এই গাবটিতে বীজ নাই। অর্থাৎ সীডলেস গাব এটি। সীডলেস গাবটি দেখতে যেমন নয়নাভিরাম তেমনি স্বাদে অতুলনীয়।()
চাষ পদ্ধতিঃ বিলাতি জাতের সীডলেস গাব লাগানোর উত্তম সময় হলো মে-জুন মাস। দেশের সবধরণের মাটিতে সীডলেস গাব চাষ করা গেলেও লবনাক্ত এলাকায় এই গাব চাষ ভালো হয়। কারণ বৃষ্টির দিনে বা নোনা পানিতে দীর্ঘদিন এই গাব গাছ বেঁচে থাকতে সৰম। গাব গাছ লাগাতে হলে নির্বাচিত জমিতে নির্দিষ্ট পরিমান গভীর করে মাটিতে গোবরসার মিশিয়ে তারপর চারা লাগাতে হবে।
পরিচর্যা ও ফল সংগ্রহঃ গাব গাছ লাগানোর পর এক বছর পর ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছ লাগানোর পর তেমন কোন পরিচর্যা করা লাগে না। চারা লাগানোর পর খেয়াল রাখতে হবে যাতে চারাটি বাতাসে হেলে না পড়ে। সেজন্য চারা লাগানোর সময় একটি খুটি পুতে দেওয়া ভাল। গাব গাছে মার্চ-এপ্রিল মাসে ফুল হয় এবং ছোট অবস'ায় গাবের রং সবুজ থাকে। গাব পাকার আগমুহুর্তে কিছুটা হলুদ রং ধারণ করে তবে পাকা গাব লাল রং ধারণ করে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যনৱ গাব ফল সংগ্রহ করা যায়। ()
এই সীডলেস বিলাতি গাব যদি বানিজ্যিক ভাবে সারাদেশে চাষ করা যায় তাহলে পারিবারিক চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানী করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব এমনটাই ধারণা গবেষকদের।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.