![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। দেশের প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ এবং অর্থনীতি কোনো না কোন ভাবে কৃষির উপর নির্ভরশীল। হাল চাষ ও গাড়ী টানার প্রয়োজনে অনেক কৃষকই গরম্ন, ঘোড়া ও মহিষ পালন করে থাকেন। আবার অনেকেই শখের বশে বাসা বাড়িতে গাভী পালন করেন। এসব গাভীর অধিকাংশই দেশী জাতের, যাদের দুধ উৎপাদন মোটেই উলেস্নখযোগ্য নয়। তথাপি যতটুকু দুধ পাওয়া যায় তার অধিকাংশই তারা বাজারে বিক্রি করেন। যদিও মুষ্টিমেয় কিছু সংখ্যক গাভী তুলনামূলকভাবে বেশি দুধ দেয় তাও পুষ্টিকর ও সবুজ খাদ্যের অভাবে দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। এর ফলে দেশে ক্রমশই দুধের অভাব প্রকট আকার ধারন করছে। বাসা বাড়ির একটি জরিপে দেখা যায় ১৯৯৫-৯৬ অর্থ বছরে মাথা পিছু দুধ পানের পরিমাণ ছিল ৩২.৫ মিঃ লিঃ এবং ২০০৪-০৫ অর্থ বছরে যা বৃদ্ধি পেয়ে দাড়ায় ৪২.৭২ মিঃলিঃ। অথচ বিশ্ব স্বাস'্য সংস'ার মান অনুযায়ী একজন মানুষের দৈনিক ২০০ মিঃলিঃ দুধ খাওয়া প্রয়োজন। সার্বিক বিচেনায় বলা যায় আমাদের দেশে প্রয়োজনের তুলনায় দুধের উৎপাদন খুবই কম। আর সে কারণেই প্রতি বছর প্রায় ৪০০-৪৫০ কোটি টাকার দুধ বা দুগ্ধজাতপণ্য আমদানি করতে হয়। এইসব আমদানি করা দুধ বা দুগ্ধজাত পণ্য বেশ ঝুকিপূর্ন। এই সব ঝুকি এড়াতে আমাদের দেশে তরল দুধের উৎপাদন বাড়ানো ছাড়া অন্য কোন বিকল্প পথ খোলা নেই। এই তরল দুধের উৎপাদন বাড়ানোর মূল অনৱরায় হচ্ছে সবুজ ঘাসের অভাব। আর তাই বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে উদ্ভাবন করেছেন ফোডার নামক গো-খাদ্য।
২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
সাঈদ হাসান আকাশ বলেছেন: ফেসবুক পেইজে বিস্তারিত আছে। শ্যামল বাংলা লিখে সার্চ দেন। দেখানো হয়েছে সেখানে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৫
উরনচণ্ডী বলেছেন: বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে উদ্ভাবন করেছেন ফোডার নামক গো-খাদ্য।
বিস্তারিত জানতে চাই।