![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শাহবাগের প্রজন্মচত্তর কী ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে সেখানে সমবেত লাখো মানুষের চেতনাকে জাগ্রত করেছিল? নাকি মুক্তিযুদ্ধ-স্বাধীনতা এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারপ্রত্যাশী জাগ্রত চেতনার সাধারণ মানুষেরা অসীম আশায় বুক বেধে দলে দলে শাহবাগে সমবেত হয়েছিল?
------------------------
আমার মূল্যায়ন : মুক্তিযুদ্ধ-স্বাধীনতা এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারপ্রত্যাশী জাগ্রত চেতনার সাধারণ মানুষেরা সংঘবদ্ধ ছিলেন না । শাহবাগের ডাকে বিচ্ছিন্ন অথচ সমচেতনা ধারণকারী মানুষেরাই একবৃন্তে এক বিন্দুতে একাত্ম হতে এসেছিলেন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে। দুখ:জনক হলেও সত্য জাগ্রত চেতনার মানুষদের এক বিন্দুতে এক সুঁতোয় গেঁথে রাখতে ব্যর্থ হয়েছে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ। ব্যর্থ বলছি এ জন্য যে, হেফাজতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় গতকাল এবং আজ শাহবাগে লাখো জনতার স্বতস্ফুর্ত ঢল নামছে না কেন? কেন জনযোয়ারের খরা? কেন শাহবাগে সমবেত লাখো জনগোষ্ঠী আবারও একএক করে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিজ নিজ ক্ষেত্রে সরে গেলেন?এসব ব্যর্থতার কারণ প্রকাশ্যেই বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন । হাতে খুব বেশী সময় নেই
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৭
বাংলার হাসান বলেছেন: ব্যর্থতার কারণ প্রকাশ্যেই বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন ।
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৩
শয়ন কুমার বলেছেন: হাতেগোনা কয়েকজন ধর্ম বিদ্বেষীদের শাহবাগে অবাঞ্চিত ঘোষণা না করে উল্টো হরতাল ঢেকে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষের সিম্পাথির মুখে লাথি মারলো শাহবাগের বলদ নেতারা । শাহবাগের ধর্মপ্রাণ সাধারন জনগনের কাতারে না দাঁড়িয়ে শাহবাগের হাতেগোনা কয়েকজন ধর্মবিদ্বেষীদের রক্ষায় এগিয়ে গেল শাহবাগের বলদ নেতারা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৩
অন্য পুরুষ বলেছেন: শাহবাগে বইসা আর জনগণের চলাচলের পথ রুদ্ধ করা উচিৎ না বলেই ঢল থেমে গেছে।
আগে ১ শাহবাগ ছিল এখন আবার মতিঝিলও যোগ হইছে।