![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবার সাথে শিক্ষণীয় পোস্ট শেয়ার করতে চাই। আমার দ্বারা যদি কেউ উপকৃত না হয়, তো ক্ষতির শিকার হবে কেন?
১. ছোট বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ালেই কি কৃমি নির্মূল হইব? বড় বেবিদেরে নেইল কাটার দিব কে? আমাদের ছোটবেলায় নখ বড় থাকলে স্যাররা বেত্রাঘাত করছিল।
বিশ্বের বড় নখওয়ালা রেকর্ডধারীরা বা হাতের কার্যগুলো কেমনে সাড়ে?
২. একজনরে দেখতাম চুলের অগ্রভাগ ঘোড়ার স্টাইলে সামনের দিকে ঝুলিয়ে রাখত। চোখ ঢাইকা যাইতো। বারবার হেডলাইটের (চোখ) সামনে থাকা চুল হাত দিয়ে ঠেলত। চোখের সামনে বেরিকেট দেয়া কি এতই জরুরী ছিল?
৩. এক সময় পোলাপানগুলা ছোট ছোট শার্ট পরিধান করত। বাসে উইঠা সিট না পাইয়া দাঁড়াইয়া উপরের হ্যান্ডেল ধরতে গেলে পেট বাইর হইত। শার্ট আবার লম্বা হইল।
৪. ডিজিটাল পোলাপানের অলটাইম শরীর গরম থাকে। তাই শরীর ঠাণ্ডা থাকবে এমন জানালাযুক্ত কাপড় দরকার। বলতেছিলাম বিলাই খামচাইনা প্যান্টের কথা। বাঘ খামচাইবো কেমনে? ওদের কি বাঘের সামনে যাওনের সাহস হইছে?
৫. প্যান্টের সাথে জুতা পইড়া আর সারাদিন পায়ে পানি লাগানোর সুযোগ হয় না। স্টাইল ঠিক আছে কিন্তু কমফোরটেবল হইল না। নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মাইরা সরি জুতা মাইরা চলার স্টাইল কইরা পায়ে পানি লাগাইতে আলসেমী ধইরা যায়। মনে কয় আজকেই স্যান্ডেল পায়ে দিয়া বাইরে যাই।
৬. অনেকরে দেখি চশমা কপালে না হয় চান্দি পর্যন্ত তুইলা রাখছে। চোখ ছাড়া যে চান্দি দিয়াও দেখা যায় সেটা ওদের কাছেই প্রমাণিত।
৭. চট্টগ্রামে এক ছোট পাহাড়ে দেখছিলাম তিনটা মেয়ে আর একটা পোলা। দুইটা মেয়ে একাই পাহাড়ে উঠতাছে। আর একটারে পোলায় হাত ধইরা টাইনা টাইনা উঠাইতাছে! মনে হয় হিমালয় পর্বতে উঠতাছে। বুঝছিলাম, বড় হইতাছে আর আঁতুড় হইতাছে।
৮. এক সময় বাসে দেখতাম চাচী-খালারা দাঁড়াইয়া যাইতে পারতো না। তাদের অপরিচিত ভাতিজারা সিট ছাইড়া দিত আর কইত চাচী বসেন বসেন। আজকে আপনারে সিট দিছি কাইলকা ঠিকই আপনার পোলায় আমার মায়েরে সিট ছাইড়া দিব।
৯. এখন গাড়িতেও কোটা সিস্টেম হইছে, লেডিস ফাস্ট হইছে। চাচী-খালারা আজ আন্টি, আপু, আপি, আপ্পি হইছে। কোটা সিস্টেমের মত জেনারেল সিটটাতেও বসে আবার সামনের সিটতো তাদেরই। এতকিছুর পর প্রতিযোগিতায় না টিকলে দাঁড়িয়েই যাওন লাগব।
আর বেশিদুর কথা বাড়াইতাম না। একটা কথা জিজ্ঞেস করমু। এতকিছু হইয়া/স্টাইল করার ফলে সবকিছু আগের থাইকা ভালা নাকি মন্দ হইতাছে?
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোন বাচ্ছা, বুড়ো মানুষ ও মেয়ে যদি বাসে বা ট্রেনে দাঁড়িয়ে থাকে, তরুণদের উচিত যায়গা ছেড়ে দেয়া।
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
ধ্রুবক আলো বলেছেন: সবই হইলো নিজস্ব ব্যাক্তিত্বের ব্যাপার! তবে বৃদ্ধ মানুষ বা বাচ্চা বা মেয়ে মানুষদের জন্য সীট ছেড়ে দেয়াই ভালো,
ত্যাগেই প্রকৃত সুখ...,
আমিও আর বেশি কথা বাড়াইতে চাই না!
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৫
আশফাক ওশান বলেছেন: ভালো হইছে বইলা মনে হয় না।মানুষের বিবেক দিন দিন লোপ পাইতেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবকিছু আগের থেকে ভালো দিকে যাচ্ছে ক্রমাগতভাবে