![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেস স্টাডি 01- জনাব ‘ক’ কয়েকটি অ্যাালমুনিয়ামের ছোট বাটি, দুটি অ্যালমুনিয়ামের প্লেট আর একই উপাদানের একটি বড় গামলা নিয়ে গবেষনা করতে বসলেন। অনেক বিশ্লেষনের পর তাঁর অনুসন্ধানী দৃষ্টিতে ধরা পরল যে জিনিসগুলো সব একই উপাদানে তৈরি। পরদিনই তিনি এবং তাঁর সহকারী বিজ্ঞানীরা সংবাদ সম্মেলন করে ঘোষনা দিলেন যে ছোট বাটি থেকেই কালের বিবর্তনে প্রথমে প্লেট এবং ধীরে ধীরে গামলা তৈরি হয়েছে। অণু পরমাণু বিশ্লেষনের মাধ্যমে তিনি সবার সামনে সফলভাবে প্রমান করতে সক্ষম হলেন যে জিনিসগুলো সব একই উপাদানের তৈরি। কাজেই নিশ্চিতভাবে একথা বলা যায় যে সময়ের ধারাবাহিকতায় বাটি থেকেই গামলা সৃষ্টি।
কিন্তু বাধ সাধল অন্য জায়গায়। দেশের খ্যাতনামা কোম্পানি ‘বায়জিদ স্টিল’ তিনটি পন্যই তাদের কারখানায় নির্মান করা বলে দাবি করতে লাগল। পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করে তারা দেখিয়ে দিল যে এখনো তাদের কারখানায় বাটি, প্লেট এবং গামলা তৈরি হয়।
জনাব ‘ক’ এর বুদ্ধিদীপ্ত যুক্তিগুলো কোনক্রমেই বায়জিদ স্টিল কোম্পানির লোকেরা মানতে চাইল না। তারা মহান বিজ্ঞানীকে পাগল আখ্যা দিল এবং কারখানার লেবারদের মাধ্যমে বিজ্ঞানীর গবেষনাগারে ভাংচুর চালানোর হুমকি দিল।
কেস স্টাডি ২- সাহারা মরুভূমির দুর্গম এলাকার হাজার হাজার বছরের পুরানো কিছু ফসিল বা জীবাশ্ব পাওয়া গেল। দ্রুত ফসিলগুলো চলে গেল নাসার গবেষনাগারে। ফসিলগুলোর DNA বিশ্লেষন করে বিজ্ঞানীদের তো চোখ কপালে। মানুষের DNA আর এই চার পা বিশিষ্ট লম্বা গলাওয়ালা এই প্রানীর ফসিলগুলোর DNA এর গঠন খুবই কাছাকাছি।
কেস স্টাডি ২ থেকে আমরা দুটি আমরা দুটি ভিন্ন সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারি।
প্রথমতঃ ঐ চার পেয়ে লম্বা গলার প্রানী থেকেই কালের বিবর্তনে মানুষ সৃষ্টি হয়েছে।
দ্বিতীয়তঃ একজন মহান স্রষ্টা আছেন যিনি এই দুই প্রানীর ডি এন এ কাছাকাছি করে তৈরি করেছেন।
যেহেতু আমরা সবাইই কেস স্টাডি ১ এর জনাব ‘ক’ কে পাগল মনে করি তাই এখানকার প্রথম সিদ্ধান্ত যারা মেনে নেবেন তারাও অবশ্যই পাগল। কারন দুটি DNA এর গঠন কাছাকাছি কিংবা একই রকম দেখলেই তারা বিবর্তনের মাধ্যমে একটি অন্যটি থেকে সৃষ্টি এ ধরনের মত প্রকাশ করা নির্বুদ্ধিতা ছাড়া আর কিছুই নয়।
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৭
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার এই পোস্ট কে বই আকারে প্রকাশ করে হাভার্ড/এমআইটি এর বিজ্ঞানীদের কাছে পাঠানো হোক......তারা এতদিন সমস্ত পৃথিবীকে ভুল শিখায়ে আসতেছিল ( DNA এর গঠন কাছাকাছি কিংবা একই রকম দেখলেই তারা বিবর্তনের মাধ্যমে একটি অন্যটি থেকে সৃষ্টি এ ধরনের মত প্রকাশ করা নির্বুদ্ধিতা ছাড়া আর কিছুই নয়).......ভুয়া বৈজ্ঞানিক তারা আপনি ই বস...
আপনার আজকের থিয়োরী পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের মলিকুলার বায়োলজির সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা জোর দাবী করছি...।এর সাথে আপনাকে নোবেল পুরস্কার গ্রহন করার জন্য তৈরী থাকার জন্য ও অনুরোধ করছি।
হাভার্ড/এমআইটি এর বিজ্ঞানীদের গবেষনা বাদ দিয়ে বাংলাদেশের সোনাপুর কেরামতিয়া মাদ্রাসায় রিসার্চ করার জন্য ও জোর দাবী জানাই ...তাহলে ই এমন নির্ভুল বৈজ্ঞানিক তথ্য উনারা দিতে পারবেন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০০
সাইফুল্লাহ আবিদ বলেছেন: সোনাপুর মাদ্রাসা!!! আমি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের গনিত বিভাগের ছাত্র। সেকথা থাক< আপনি নিজের বিবেককে কাজে লাগান। বিজ্ঞানীরা কি বলল তাই মানতে হবে?? আপনার কি কোন বিবেক বুদ্ধি নেই? সব কিছু নির্নয়ের জন্যই কি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা দরকার?? তাহলে তো আপনার পিতা কে তা খোজার জন্যও ডি এন এ টেস্ট দরকার। কারন আপনি তো শুধু আপনার মায়ের কথা বিশ্বাস করেই আপনার পিতাকে পিতা হিসাবে মেনে নিয়েছেন?? বিশ্বাসের যদি কোন মূল্যই পৃথিবীতে না থাকে তাহলে আপনার মায়ের এ কথা কেন বিশ্বাস করলেন??
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮
সোহেল শাহেদ বলেছেন: এদেশের অধিকাংশই আপনার মত জ্ঞানী। এজন্যই আমরা উন্নয়নের সাগরে ভেসে যাচ্ছি।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:২১
সাইফুল্লাহ আবিদ বলেছেন: সরি ভাই। নিজেকে কুকুর কিংবা শেয়ালের বংশধর মনে করলে যে উন্নতি ত্বরান্মিত হয় তা জানা ছিল না আমার।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫২
কানিজ রিনা বলেছেন: নানা বর্নের গাভিরে ভাই একই বর্নের দুধ জগত ভ্রমিয়া দেখি একই মায়ের পুত সবাই একই পুত, গরু ছাগল ইদুঁর বিড়াল সবার দুধ সাদা রক্তও লাল, আসলে সৃষ্টির সূত্র একটাই শুধু
নানান রকম রুপ। জীবন চলার বৈশিষ্ট আলাদা।