![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
ছন্দ মানে কি?
গান শিখতে গেলে শিখতে হয় ছন্দ, নাচে জানতে হয় ছন্দ। কবিতায়ও ছন্দ।এমনকি আমার এক বান্ধবীর নাম ছিলো ছন্দা। শব্দটা শুনলেই মনে এক দোলা লাগে অথচ সত্যিকারে অর্থটা সহজ করে বলা বড় কঠিন।একদিন জানতে পেলাম, এই যে দোলা লাগা সেটাই নাকি ছন্দ। মানে একি নিয়মে কোনো কিছু বার বার ঘটা। অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময় পর পর কোনো কিছু দোলা লাগাকেই নাকি ছন্দ বলে।
বাহ মজার ব্যাপার তো! শিশুদের যখন আমরা দোলনায় দোলা দেই সেটারও তো তাহলে ছন্দ আছে। একবার আমার এক দাদু ছোটবেলায় মাকে বললেন, তোমার মেয়েকে নাচ শেখাও, ওর হাঁটায় ছন্দ আছে। এত ছন্দ ছন্দ শুনতে শুনতে আমিও পড়ে গেলাম ছন্দের প্রেমে।
যাইহোক স্কুলে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ডাক পড়লো সকল কাজের কাজী এই আমার, জসিমউদ্দীনের বিখ্যাত কবিতা 'রাখাল ছেলে' আবৃত্তি করবার জন্য।
আবৃতি শেখাবেন আমাদের চশমা আঁটা বিখ্যাত রাগী দিদিমনি নিরুপমা সেন। নামটা যতই মধুর হোক না কেনো, চেহারায় তিনি যতই সবচাইতে মিষ্টি দেখতে হোক না কেনো মেজাজেও তিনি সর্বেসর্বা। কি আর করা পড়েছি রাবনের হাতে, খানা খেতে হবে একসাথে।
আমার হাতে বইটি ধরিয়ে দিয়ে তিনি বললেন, পড়ো। আমি মিন মিন করে পড়ছিলাম। এমনিতেই গলাটা আমার একটু মিনমিনে মানে দূর্জনেরা বলে মিচকা শয়তান টাইপ। তবুও যেইনা মিনমিনে পড়া শুনে নিরুপমা দিদিমনি বিরাশী সিক্কা ওজনের এক হাঁক দিলেন অমনি সব মিচকামী ছুটে গেলো আমার। ভয়ে শুরু হলো কাঁপাকাঁপি।
দিদিমনি বললেন গলায় জোর নেই, বলায় ছন্দ নেই( হায় হায় আবারও সেই ছন্দ) তাল নেই ,লয় নেই, তুই পড়বি কবিতা?
মনের দুঃখ বুকে চেপে চরম দুঃসাহসে বললাম সেসব আবার কি? দিদিমনি আমাকে চিনিয়েছিলেন ছন্দ কাকে বলে। কবিতার ছন্দ। সেটাই আমি আজ শেয়ার করতে চাই সবার সাথে।
মিত্রাক্ষর ছন্দ
কবিতার প্রতি লাইনের শেষে মিল থাকাই নাকি মিত্রাক্ষর ছন্দ ।
ঘুম হতে আজ জেগে দেখি শিশির ঝরা ঘাষে
সারারাতের স্বপন আমার মিঠেল রোদে হাসে।
আমার সাথে করতে খেলা প্রভাত হাওয়া ভাই।
সরষে ফুলের পাপড়ী নাড়ি ডাকছে মোরে তাই।
বাহ বাহ! মজা মজা ! শুরু করে দিলাম মিত্রাক্ষর ছন্দের খেলা।
ঘুম হতে আজ জেগেই দেখি দাদু বসে আছেন
বাবা নাকি থলে হাতে মাছ কিনতে গেছেন।
আমার মিত্রাক্ষর ছন্দের জ্বালায় তখন বাড়ির মানুষের কান প্রাণ বাঁচানো দায়। ( সাধে কি আর বলি বিখ্যাত হতে দিলোনা কেউ ?
)
কোনো কোনো ছন্দে পংতির শেষে মিল নেই কিন্তু অন্যভাবে মিল আছে একটু ঘুরিয়ে যেমন
হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন
তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি,
পরধন লোভে মত্ত, করিনু ভ্রমন
পরদেশে, ভিক্ষাবৃত্তি কুক্ষণে আচরি।
একে নাকি বলে অমিত্রাক্ষর ছন্দ । যাইহোক নানা রকম ছন্দ অনুসরন করেই নাকি কবিতা লেখা হয়।কবিতার ছন্দগুলোকে যেভাবে সাজালে কবিতাটি শুনতে ভালো লাগে এবং এরি মধ্যে একটি সময় ও ধ্বণীর চমৎকার মিল তৈরী হয়।শব্দ সাজাবার সেই নিয়মকেই ছন্দ বলে।
তিনভাগে ছন্দকে ভাগ করা যায়।
১) স্বরবৃত্ত ছন্দ-একমাত্রার মুক্তাক্ষর ও বদ্ধাক্ষর ছন্দ। প্রত্যেক পর্বের প্রথমে শ্বাসাঘাত পড়ে।প্রত্যেক পর্বের মাত্রার সংখ্যা চারটি। সকল পর্ব সমান মাত্রায় বিভক্ত। ছন্দের লয় বা গতি দ্রুত হয়। পংতির শেষ পর্ব অপূর্ণ থাকতে পারে।
৪+৪+৪+১ =খু কু যা বে!! শ্ব শুর বাড়ি! স ঙ্গে যা বে !!কে
২)মাত্রাবৃত্ত ছন্দ -মুক্তাক্ষর এক মাত্রা, বদ্ধাক্ষর দুই মাত্রা। গতী বা লয় মধ্যম প্রকৃতির। শেষ পর্ব ছাড়া অন্যান্য পর্বের মাত্রা সংখ্যার সমতা। চরণে পর্ব সংখ্যা সব সময় সমান নয়।
নী ল ন ব ঘ নে! আ ষা ঢ় গ গ ণে! তি ল ঠা য় আ র ! না হি রে=৬+৬+৬+৩
৩)অক্ষরবৃত্ত ছন্দ -মুক্তাক্ষর এক মাত্রা, বদ্ধাক্ষর যদি শব্দের প্রথমে থাকে বা মাঝে তখন এক মাত্রা। শেষে থাকলে দুই মাত্রার হিসাবে গণনা করা হয়। গতী বা লয় ধীর। অক্ষরবৃত্ত ছন্দের বিভিন্ন রুপ,পয়ার,ত্রিপদী,চৌপদী,অমিত্রাক্ষর,মুক্তক ইত্যাদি ও ইত্যাদি।
পয়ার-প্রতি চরণ দু পর্বের।
সকালে উঠিয়া আমি! মনে মনে বলি
সারাদিন আমি যেন! ভালো হয়ে চলি।
ত্রিপদী- প্রতি চরণে তিনটি পর্ব। অন্তমিল আছে এখানে।
দাদ খানি চাল! মসু রির ডাল
চিনি পাতা দই!
দুটো পাকা বেল ! সরি ষার তেল
ডিম ভরা কৈ!
চৌপদীতে প্রতি চরণে চারটি পদ। অন্তমিল আছে।
চির সুখী জন ! ভ্রমে কি কখন।
ব্যাথিত বেদন! বুঝিতে পারে।
অমিত্রাক্ষর ছন্দ- প্রতি পংতিতে ১৪ বা ১৮টি অক্ষর। পংতি সংখ্যাও ১৪টি। প্রথম আট পংতি কে বলে অষ্টক। পরের ছয় পংতি স্তবক। মাইকেল মধুসুধনের কপোতাক্ষ নদ সনেটের জীবন্ত উদাহরন।
এই সব ছন্দের বাইরের কবিতার নাম গদ্য ছন্দ। ভাগ্যিস এই ছন্দ ছিলো নইলে কি করে আমি খোকাভাই সিরিজ লিখতাম এত সব ছন্দ চিন্তা মাথায় নিয়ে
লেখাটি আমার ছন্দ-বন্ধু শাহরিয়ার, আরেক লেজ বিশিষ্ঠ ছন্দ-বন্ধু( যদিও আবোল তাবোল ছন্দ তার) দুরন্ত বান্দর আর রাজ সোহান পিচকি ভাইটাকে ভেবে লেখা। তাদের যদি আমার এই গবেষনালদ্ধ ফলাফলে( বই পড়ে আর দিদিমনিদের বকা খেয়ে ) কোনো উপকার হয় আর কি।
ধীরে বৎস বলেছিলো আমার লেখা কোনো ব্যাকরণ মানেনা তাই ভাবলাম তাকেও জানিয়ে দেই ব্যকরণ না মানা লেখা আছে আর সেটা ছিলো বলেই একটু লেখালিখির অপচেষ্টা।
আর সবার শেষে সবুজ অঙ্গন ভাইয়াকে স্মরণ করিলাম। কৃতগ্গতা কৃতগ্গতা( বানান জানিনা, যাও জানি ফোনেটিকে লিখতে পারিনা।)
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:২৯
শায়মা বলেছেন: কেনোরে?:
কি করছি?
২| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:২৬
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: গুড পোষ্ট। +++
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ কবিভাই।
৩| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:২৭
পলাশমিঞা বলেছেন: আমি ৩
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩২
শায়মা বলেছেন: থার্ড হইলে মন খারাপ হয়? ফার্স্ট হইতে চান কবি? প্রথম তৃতীয় কিছু নহে অংশগ্রহন ই বড় কথা।
৪| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:২৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আচ্ছা সবই বুঝলাম আপু তবে কথা হল তোমার নাচের ছবি লাগাও। নাহলে মাইনাস
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩০
শায়মা বলেছেন: আর বইলোনা ভাইয়া। আমি নাচলে পুরা সামু ভেঙ্গে খান খান হয়ে যাবে।
৫| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:২৮
পলাশমিঞা বলেছেন: তাল লয় এবং ছন্দ তিনটার বেমিল হলে নীরস হয়ে যায়
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৪
শায়মা বলেছেন: তাল ও লয় লইয়াও না হয় আসিবো কবি ভাই। একটু সবুর করুন।
৬| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩০
আলী প্রাণ বলেছেন: নির্দিষ্ট সময় পর পর কোনো কিছু দোলা লাগাকেই নাকি ছন্দ বলে।
লাগে দোলা.... লাগে দোলা..... লাগে দোলা...
দোল খেলানো লেখা... লাগলো দোলা....
ভালো থাকবেন।
++
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৫
শায়মা বলেছেন: দোলা লাগিলো রে।
আলী ভাই এমন মন্তব্যে আমারও প্রাণে দোলা লাগে।
৭| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩০
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: এই ব্যপারগুলো আমি তেমন বুঝি না।
সহজ করে লিখেছেন। অনেক কৃতজ্ঞতা।+
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৬
শায়মা বলেছেন: আমি খুবই স হ জ সরল মানুষ ভাই। স হজ ছাড়া লেখার সাধ্য আমার নাই।
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
৮| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৩
পলাশমিঞা বলেছেন: এখন একটা প্রশ্ন, কবি কি এবং লোক কেন কবি হতে চায় বা হয়।
কবিতা কয় প্রকার এবং কি কি?
ছন্দ পড়ে আমিতো ফান্দে পড়েছিগো দিদিমণী
আসলে আপনার এই লেখাটা মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। অনেক কিছু শিখার আছে। আমি আসলে এর কিছুই জানতমানা।
অনেক ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৮
শায়মা বলেছেন: আরে কবিভাই আমি নিজেই কিছু জানি নাকি।একটু একটু পড়ে যাহা বুঝিয়াছিলাম তাহাই লিখিলাম। তবে আপনার কবি কি কাহাকে বলে নিয়ে মজার ঘটনা মনে পড়ছে সেসবও একদিন লিখে দেবো।
৯| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪১
পলাশমিঞা বলেছেন: কবে পড়তে দেবেন?
আমার কম্পিউটার আমাকে খুব ভয় দেখাচ্ছে।
পুরান মটর গাড়ির ফ্রানে যেমন ঘটর ঘটর করে ডাকে তেমন করে ডাকে, আবার হঠৎ হুস করে শব্দ হয়, এবং লোহায় লোহা ঘষালে যেমন শব্দ হয় এমন করে ও শব্দ হয়।
আমিতো ভয়ে ভয়ত্রস্ত। শনিবারে দোকানে নিয়ে যাব। নতুন আইম্যাক কিনেছে মাত্র মাস দুয়েক হবে। কিন্তু প্রথম মাসেই সমস্যা শুরু হয়েছিল। একটা সপ্টওয়ার নামাচ্ছিলাম তাই নিয়ে যেতে পারিনি। এমন মনে হয় কখন জানি ভাস্ট মারবে
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪৮
শায়মা বলেছেন: ভালোই তো হইয়াছে ছন্দক্রীড়া! ঘটর ঘটর মটর মটর, হুস হাস ফুস ফাস।
অতীব শীঘ্র লিখিবো আমার চোখে কবি কাহাকে বলে কত প্রকার ও কিকি?
১০| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪১
রাত্রি২০১০ বলেছেন: ভাই রে--ছন্দ যে এত জটিল তা কে জানিত
কবতে লিখতে কবি এত সব নিয়ম মানিত?
আমার তো মাথার উপর দিয়া গেল। সারাদিন অংক নিয়া থাকি, ছন্দ না জানিয়া, না বুঝিয়া যাওবা লজ্জার মাথা খাইয়া দু-এক খানি পদ্য লিখিবার অপপ্রয়াস করিতাম, আজ হইতে ইস্তফা দেয়া ছাড়া আর গতি কি!
খুব উপকারী পুস্ট--কিন্তু ব্যাপক ভয় পাইয়াছি। প্রিয়তে রাখিলাম।
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৫২
শায়মা বলেছেন: বাপরে আগে যদি জানিতাম রাত্রী তোমার ধারও না ঘেষিতাম।
তুমি অংকবিদ জানিলে সারাজীবেনর আড়ি দিতাম ।
অংক নিয়ে দিনরাত থাকো? সর্বনাশ বলে কি ?
আমি ব্যাপকের ব্যাপক ভয় খাইয়াছি।
১১| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪২
তারার হাসি বলেছেন:
বাহ, বেশ এক ছন্দময় পোস্ট !
এই পোস্টের বেস্ট ছন্দময় এই দুটি লাইন...
'ঘুম হতে আজ জেগেই দেখি দাদু বসে আছেন
বাবা নাকি থলে হাতে মাছ কিনতে গেছেন।'
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:২২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আমারও তাই ধারনা কিন্তু আপনি ছাড়া মনে হয় কেউ সেটা খেয়াল করেনি।
১২| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪২
পলাশমিঞা বলেছেন: রাত্রি২০১০ আপনার সাথে আমিও একমত
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:২৪
শায়মা বলেছেন: আমিও একমত।
তাই আমি নিয়ম না মানা নিয়মটার দলে।
১৩| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪৬
বিপ্লব কান্তি বলেছেন:
ছন্দের অর্থ কি ?
বোলাররা ছন্দে ছিল না : ক্রিকেট খেলার কথাটি বেশ ব্যবহৃত হয় ।
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: দোলা।
বোলার রা দোলারে ছিলোনা এমন বলা যায় মনে হয় স হজ ভাষায়।
১৪| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪৭
শোশমিতা বলেছেন: সুন্দর ,উপকারী পোষ্ট + + +
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ শোশমিতা।
১৫| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৩
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট। রেখে দিলাম।
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ কান্না।
১৬| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৩
অদ্ভুত শূন্যতা বলেছেন: বাহ দারুন! সুন্দর ও শিক্ষামূলক।+++
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:২৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ! থ্যাংক ইউ।
১৭| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৬
অদ্ভুত শূন্যতা বলেছেন: হায় হায় হায় রে
তোমর লিঙ্কসে আমি নাই রে!
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৭
শায়মা বলেছেন: এখুনি জুড়ে দিচ্ছি। কান্না করেনা সোনামনি।
১৮| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:০২
রাত্রি২০১০ বলেছেন:
সংখ্যা কারবারি আমি, তাতে ভয়ের কি
নই ক্যান্সার, নই সর্দি, নই তো এলার্জি
তোমার পোস্ট পড়ে আমি ভয় যে পেয়েছি
ছড়া লিখবার সব আশা আজ ছেড়ে দিয়েছি
(কান্নায় চোখ মুছতে থাকা কনফিঊসড ইমোটিকন!)
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩২
শায়মা বলেছেন: হিসাব নিকাশ সংখ্যা দেখে বেহিসাবী ডরে
জীবনখাতার হিসাব নিয়ে ভয়েই তো সে মরে।
ক্যান্সারেরো চাইতে সেযে সহজ হিসাব নয়।
হিসাব করে চালাও জীবন গুণীজনে কয়।
কিন্তু আমি সংখ্যা আরো হিসাব দেখে ভাবি।
হিসাব নিকাশ করে কি আর যাই রে হওয়া কবি?
১৯| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:০২
ইসরা০০৭ বলেছেন: চির সুখী জন ! ভ্রমে কি কখন।
ব্যাথিত বেদন! বুঝিতে পারে। দারুন!
ভালো থাকবেন।
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: উহু পারেনা।
পড়ার জন্য থ্যাংকস।
২০| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:১২
ডাইনী বুড়ী বলেছেন: no wonder why amar moddhe kothao kono chondo nai!! ... etodine karon ta bujhlam - e boroi duruho jinish !!
kemon achen apni?
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা কে বলেছে নাই? নামটার মধ্যেই তো ছন্দ।
জান চমকে ওঠে। হৃদয়ে দোলাও লাগে।
আমার হৃদয় তোমার আপন হাতে দোলে
দোলাও দোলাও দোলাও
২১| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:১৯
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
ছন্দ নিয়ে পোষ্ট!! বেশ ভাল ভাবে তুলে ধরেছেন ক্লাসিফিকেশন!!
+++
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ফাহাদ। তবে কবিদের ভয় পাই।
২২| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:২২
আকাশটালাল বলেছেন: জল পরে, পাতা নড়ে
আমিও ছন্দ দিয়ে লিখতে পারি আপু.......
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৮
শায়মা বলেছেন: বাহ বাহ! তবে তুমি মনে হচ্ছে আরো ভালো কিছু পারো। কি যেন একটা পড়েছিলাম মনে হচ্ছে।
২৩| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৬
নৈশচারী বলেছেন: এইজন্যই তো বলি তুমি এত সুন্দর ছন্দ মিলায় মিলায় কবিতা লেখ ক্যামনে!!! আমি পারি না! পুরাই ছন্দহারা! তোমার কাছে ক্লাস করব মাঝে মাঝে! :> :>
অ ট: আমার ব্লগে তোমার কমেন্টের রিপ্লাইটা কষ্ট করে একটু দেইখা আইস!
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৪৯
শায়মা বলেছেন: সুন্দর ছন্দ মিলায় মিলায় কবিতা লিখি?
ধরণী তোমারে কি রিকোয়েস্ট করি?
আমার কাছে ক্লাস করলে হয়েছে। বাচাল টিচারের পাল্লায় পড়ে বারোটা বেজে যাবে।
২৪| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৭
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: আমার মাঝে ছন্দহীনতা
তাহাই আমার কবিতা।
কেমন জানি হইলো..............।
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন: একেবারে আমার মনের কথাই হইলো ভাই।
২৫| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৯
নিমা বলেছেন: অনেক ভালোলাগলো ছন্দের আলাপন
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ নিমা
২৬| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৪৩
লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: হায় হায় এতসব কঠিন নিয়ম কানুন???
না জেনেই কি সব পচা ছন্দ লিখে ফেলি, হায়!!!
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: না জেনেই লিখতে হয়।
জানলেই লেখারা আর ভয়ে বের হয়না।
২৭| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৪৬
রোবোট বলেছেন: জ্ঞ বানান
জ যোগ ঞ
ফোনেটিকে
j+NG
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ রোবট ভাই।
২৮| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৩
রাজসোহান বলেছেন: নাচ শিখতে মঞ্চায়
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০১
শায়মা বলেছেন: শিখে ফেলো ঝটপট।
২৯| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৬
ভোরের তারা বলেছেন: ছন্দের মধ্যে এত কিছু থাকে, ধারনাই ছিল না। প্রোফাইল পিকটা সুন্দর হয়েছে।
করতে এসেছি তোমার পোস্টে সুন্দর মন্তব্য
মাথায় নাই কোন কিছু হারিয়েছি গন্তব্য
১৯ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৫
শায়মা বলেছেন: আপুনি। এই কমেন্টের রিপ্লাই আর কথক পলাশের রিপলাইগুলা আমি দিয়েছি স্পষ্ট মনে আছে কিন্তু কি করে হাওয়া হয়ে গেলো বুঝতে পারছিনা। হয়তো লগ আউট হয়ে গেছি নিজেই বুঝিনি । স্যরি আপু।
৩০| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৯
কথক পলাশ বলেছেন: খাইছে! আবৃত্তিকার রবিশংকর মৈত্রীর ছন্দের ক্লাসে ঢুকলাম নাকি? এরকম করেই তো পড়াতেন উনি! স্পষ্ট মনে আছে।
১৯ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩২
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কি বলছিলা তুমি এইটা? কমেন্ট রিপ্লাই কি করে হাওয়া হয়ে গেলো পলাশ!
১৯ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন:
৩১| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৯
রাত্রি২০১০ বলেছেন: ঠিক বলেছ ভাইরে। সহমত ষোল আনা।
নিয়ম জেনে না লিখা যায় পদ্য
ভাঙ্গা মনে দিলাম বিদায় অদ্য
শেষ আশ্রয় ভরসার স্থল আছে আমার গদ্য
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৫
শায়মা বলেছেন:
রাত্রি২০১০ বলেছেন: ঠিক বলেছ ভাইরে। সহমত ষোল আনা।
নিয়ম জেনে না লিখা যায় পদ্য
ভাঙ্গা মনে দিলাম বিদায় অদ্য
শেষ আশ্রয় ভরসার স্থল আছে আমার গদ্য
বাপরে!
দুমিনিটেই যায়না এমন নিয়ম জানা লেখা
তুমি গুরু বর্ণচোরা, এমন অনেক আছে দেখা।
গদ্য এবং পদ্য দিয়ে সবার হৃদয় ভরো
আমরা তো ভাই হেজিপেজি ভীরু মরোমরো।
ঢং ঢাং তাই ছেড়ে দিয়ে পদ্য লেখো কবি
গদ্য এবং পদ্য দিয়ে আঁকো মনের ছবি।
৩২| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ...... বছর কেটে গেলো ছন্দ খুঁজে পেলাম না। তাই ছন্দময় ছড়াও লেখা হলোনা।
এ যে কতো দুস্কের কথা কেউ তা বুঝবেনা। দাওনাগো ছন্দামনি একটুখানি ছন্দ আমায় ধার।
তুমি আবার জাপানী হলে কবে থেকে? শেষে তো ঐ দুষ্টুরা ছড়া কাটবে.........।
জাপানী গো জাপানী খেয়ে যা চা-পানি
টের পেলে চিনেরা কেড়ে নেবে সিঙ্গেড়া
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৩৯
শায়মা বলেছেন: কাটে যদি ছড়া কোনো বাঁদর গুলোর দল
বুঝাবো আজ তাহার মজা কেমন তাহার ফল।
গুলিয়ে নিয়ে গেলাসেতে ছন্দ এবং লয়
খাইয়ে দেবো ঘুরবে মাথা ভো ভো জগৎ ময়।
৩৩| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: আজ বুঝি ফুটল সকল ফুল
রাঙিয়ে রং নীলে হলুদ সাদা
চোখ গেল যেই চোখের উপর
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৪০
শায়মা বলেছেন: এটা কোন ছন্দ ভাই ?
এত কঠিন ছন্দমিলন
আমার জানা নাই।
৩৪| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৫১
শাহ্রিয়ার খান বলেছেন: আমি এবার একটু হাসবো তারপর খেতে যাব তারপর এসে মন্তব্য লিখবো।
অনেক কথা লেখার আছে, ক্ষুধার জ্বালায় টিকতে পারছিনা।
আমি আসলে তার পর যাবে।
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:০৬
শায়মা বলেছেন: এখনও কি খানা পিনা শেষ হয়নাই?
৩৫| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৫১
রাত্রি২০১০ বলেছেন:
বিনয়ের অবতার শায়মা মনি
তাল লয় ছন্দের সোনার খনি
মনপ্রান ভরে তোলে দারুন লেখায়
নিরস বর্নহীনে সাহস যোগায়
তার লেখা নিয়ে যায় কল্পলোকে
প্রনামে রাত্রি তারে গুরু মানকে
(হিন্দি “মানকে” ছাড়া আর কিছু পাচ্ছি না মাথা চুলকে )
হি হি হি.....
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৪৬
শায়মা বলেছেন: গুরু মানে গুরু কোন( রাত্রী) হৃদ বড় তার
মাথাতেও সেরা সেযে নাই তার হার।
বিনয়ের অবতার শুনে মরি মরি
পেছনেতে খাবি খাই বলে হরি হরি
যত আছে শত্তুর আশি ও স্বজন,
ঢাক ঢোল সমারোহে গুণ কীর্তন
করে আর ছুটে মুখে সহস্র বুলি
তাই দেখে আমি আজ হাসি প্রাণ খুলি।
৩৬| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:১৭
আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
ছন্দ কি মাষ্ট! এইটা ছাড়াও ত কাব্য দেখি অনেক!
নাইস পোষ্ট।
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৫১
শায়মা বলেছেন: না না মোটেই মাস্ট নয়। তাই যদি হত, জীবনে কি আর খোকাভাই লেখা হত আমার?
৩৭| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩১
কথক পলাশ বলেছেন: আপু, 'ব্রজবুলি' আর 'বিদ্যাসুন্দর' নিয়ে কিছু লিখ। এই ছন্দ গুলোও কিন্তু বেশ শ্রুতিমধুর।
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৫৬
শায়মা বলেছেন: ব্রজ হরি খেলে হলি
গান শুনেছিলাম।
ব্রজবুলি আবার কি জিনিস?
বাপরে ! বিদ্যাসুন্দর আমার কোন সুন্দর?
কে সেই সুন্দর কে কে কে?
আচ্ছা যাইহোক খুঁজে বের কোরে ফেলবো নে।
৩৮| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ১:১৪
সায়েম মুন বলেছেন: নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা
নাচতে পারো না তাই কও!
ছন্দ মিয়ারে বেশ ভয় পাও
নাচনের ছবি না দেয়ার জন্য আমিও মাইনাস দিলাম।
-------কবিদের ঘুম নষ্ট করার জন্য আরও একটা মাইলাস
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:০৭
শায়মা বলেছেন: তাই তো, পেরেছি বলেছি নাকি বান্দর?:
আবার বলো নাচনের ছবি দেইনাই?
তাইলে এটা কিসের ছবি? চমশা লাগিবেক বৎস।
কবিদের ঘুম নষ্ট? কে বলে ? আমি এত ক্ষন ঘুমালাম।
৩৯| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:৫৯
রাজসোহান বলেছেন: কি করতে যেন এই পুস্টে আইলাম , ভুইলা গেসি
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:০২
শায়মা বলেছেন: চমশা লাগবে আরো একটা পিচকাবাবু?
৪০| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:০১
১৪ বলেছেন: ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
ছন্দ নিয়ে পোষ্ট!! বেশ ভাল ভাবে তুলে ধরেছেন ক্লাসিফিকেশন!!
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:০২
শায়মা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ১৪।
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:২১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ।
৪২| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:০৫
রাজসোহান বলেছেন: ও মনে পড়ছে
আমার বাঁশি দেও
২০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১৬
শায়মা বলেছেন: ছবিটা মুছে দিয়েছি ভাইয়া। ফানটা একটু বেশী হয়েছিলো মনে হওয়ায়।
৪৩| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৩
'লেনিন' বলেছেন: বিশেষ ধরণের ছন্দই তো বাদ পড়ছে!
কষিত কণককান্তি কমনীয় কায়
গালভরা গোঁফদাঁড়ি তপস্বীর প্রায়
কইঞ্ছেন দেহি কুন্টাইপ ছন্দ?
যাক আপনার সাথে একটা ছন্দযুদ্ধে অচীরেই লিপ্ত হইবার আশারাখি। ঘোষণাটা আগেই দিয়ে রাখছিলাম, কিন্তু সময় সুযোগ ঘটে নাই।
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১৭
শায়মা বলেছেন: হায় হায় এটা কে না জানে?
চতুর্দশপদী বা সনেটিও ছন্দ। মাইকেলীও বা লেনিনিও ও বলা যেতে পারে।
কারণ এখন লেনিন এটি আমাকে দিলেন।
মনে পড়ে কোন সে কোন জনমে খেলিয়াছিলাম খেলা
তুমি দাড়ায়ে রহিলে ওপারে আমি এ পারে ভাসানু ভেলা।
১৯ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৮
শায়মা বলেছেন: তোমার পোস্টে গিয়ে আমার খুবি মন খারাপ ভাইয়া। নতুন নিকে আসো আবার। ছড়া যুদ্ধ তো হোলোই না।
৪৪| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৭
'লেনিন' বলেছেন: অভিজ্ঞতা = aobhijNGoTa এরকম হবার কথা। আমি ফোনেটিক লিখিনা, ভার্চুয়াল অন করে দেখে লিখলাম।
আপনিও ভার্চুয়ালের বক্সটা অন করে নিয়ে লিখলে যুক্তাক্ষরের কম্বিনেশন জানতে পারবেন। আপনার মতো বিশিষ্ট সাহিত্যিক ভুল বানানে লিখলে ভালো দেখায় না(পাম টাম দেইনা সুতরাং পাম ভাইবা অযথা ভুল করবেন না)।
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২০
শায়মা বলেছেন: বিশিষ্ট সাহিত্যিক উপমায় হঠাৎ দেখি মাটির উপরে পা নাই। আমি উড়ছি।
আর তারপর পর ধপাশ করে পপাশ হলাম মানে স্বপ্ন খান খান হয়ে ভেঙে গেলো।
৪৫| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৪৭
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: চমৎকার ছন্দময় লিখা।
ছন্দে ছন্দে দুলি আনন্দে, আমি বনফুল...
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১৯
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
গান ভাইয়া। ঠিক বলেছেন ছন্দ শুনলেই গানটি মনে পড়ে আমারও।
৪৬| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১৪
রাজসোহান বলেছেন: খাইসে , এইখানে কোন হিন্দু মৌলবাদী নাই তো
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১৮
শায়মা বলেছেন: থাকলে কি ?
আমি কি ডরাই কোনো ............
৪৭| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৫
বৃত্তবন্দী বলেছেন: আআমি বনো ফুঊঊঊল গোওওও
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
বৃত্তবন্দী কেমন আছো?
৪৮| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৯
বৃত্তবন্দী বলেছেন: এইতো বৃত্তের ভিতরে বন্দী হয়ে বেঁচে আছি
তোমার খবর কি? নতুন জীবন কেমন চলছে?
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৬
শায়মা বলেছেন: বৃত্ত থেকে বাইরে আসো।কতদিন বৃত্তে বসবাস করবে? এক ঘেয়ে জীবন।
আমার খবর তো ভালো। সব সময় নতুন নতুন ।
৪৯| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪১
সোমহেপি বলেছেন: ভালো লিখেছেন।ছন্দ জানা জরুরী মানাটা না।মানতে পারলে কোন কথাই নাই।
১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০১
শায়মা বলেছেন: ঠিক। জানলেই মানতে হবে নাকি?
উফ দমবন্ধ হয়ে মারা পড়বো তাহলে।
আমিও মানিনা।
৫০| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪২
'লেনিন' বলেছেন: অনুপ্রাসের কথা কহিবে কে?
ঁঁঁকেবলই সনেটিীয় কহিলেই হইবে?
ঈশ্বরগুপ্তের কবিতাটিও সনেট ছিলোনা পুরোপুরি।
১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৫১
শায়মা বলেছেন: হায় হায় এইবার দেখি সকল পন্ডিতি ধরা খাইলো।
আমার কবিতা শুধু একটার পর একটা এন্টার দিলেই হয়ে যায় ।
হায়রে অনুপ্রাস!
এক শ্রেণীর কবিতায় অনুপ্রাস সেইরূপ ক্ষণিক ত্বরিত সহজ উত্তেজনার উদ্রেক করে। সাধারণ লোকের কর্ণ অতি শীঘ্র আকর্ষণ করিবার সুলভ উপায় অল্পই আছে। অনুপ্রাস যখন ভাব ভাষা ও ছন্দের অনুগামী হয় তখন তাহাতে কাব্যের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, কিন্তু সে সকলকে ছাড়াইয়া ছাপাইয়া উঠিয়া যখন মূঢ় লোকের বাহবা লইবার জন্য অগ্রসর হয় তখন তদ্দ্বারা সমস্ত কবিতা ইতরতা প্রাপ্ত হয়। কবিদলের গানে অনেক স্থলে অনুপ্রাস, ভাব ভাষা এমন-কি, ব্যাকরণকে ঠেলিয়া ফেলিয়া শ্রোতাদের নিকট প্রগলভতা প্রকাশ করিতে অগ্রসর হয়। অথচ তাহার যথার্থ কোনো নৈপুণ্য নাই; কারণ, তাহাকে ছন্দোবদ্ধ অথবা কোনো নিয়ম রক্ষা করিয়াই চলিতে হয় না। কিন্তু যে শ্রোতা কেবল ক্ষণিক আমোদে মাতিয়া উঠিতে চাহে, সে এত বিচার করে না এবং যাহাতে বিচার আবশ্যক এমন জিনিসও চাহে না।
গেল গেল কুল কুল, যাক কুল-
তাহে নই আকুল।
লয়েছি যাহার কুল সে আমারে প্রতিকূল।।
যদি কুলকুণ্ডলিনী অনুকূলা হন আমায়
অকূলের তরী কূল পাব পুনরায়।।
এখন ব্যাকুল হয়ে কি দুকূল হারাব সই।
তাহে বিপক্ষ হাসিবে যত রিপুচয়।।
১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০০
শায়মা বলেছেন:
পাঠকেরা দেখিতেছেন, উপরি উদ্ধৃত গীতাংশে এক কুল শব্দের কূল পাওয়া দুষ্কর হইয়াছে। কিন্তু ইহাতে কোনো গুণপনা নাই; কারণ, উহার অধিকাংশই একই শব্দের পুনরাবৃত্তিমাত্র। কিন্তু শ্রোতৃগণের কোনো বিচার নাই, তাঁহারা অত্যন্ত সুলভ চাতুরীতে মুগ্ধ হইতে প্রস্তুত আছেন। এমন-কি,যদি অনুপ্রাসছটার খাতিরে কবি ব্যাকরণ এবং শব্দশাস্ত্র সম্পূর্ণ লঙ্ঘন করেন তাহাতেও কাহারো আপত্তি নাই। দৃষ্টান্ত-
একে নবীন বয়স তাতে সুসভ্য,
কাব্যরসে রসিকে।
মাধুর্য গাম্ভীর্য, তাতে ‘দাম্ভীর্য’ নাই,
আর আর বউ যেমন ধারা ব্যাপিকে।।
অধৈর্য হেরে তোরে স্বজনী, ধৈর্য ধরা নাহি যায়।
যদি সিদ্ধ হয় সেই কার্য করব সাহায্য,
বলি, তাই বলে যা আমায়।।
যাক বাবা অনেক গিয়ান লাভ হলো আমারও এসব খটোমটো পড়ে।
ধন্যবাদ অনুপ্রাস স্মরণ করাইয়া দেবার জন্য কবিবর।
৫১| ১১ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৯
বৃত্তবন্দী বলেছেন: এই একঘেয়ে জীবনের প্রেমে পড়ে গেছি যে
কখনো অভিমান করে, কখনো ভালোবাসায় ভরিয়ে দেয় আমার প্রেমিকা
কি বলে, একটা গান আছে না???
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ...
সেরকম হয়ে গিয়েছে আসলে
১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০৫
শায়মা বলেছেন: খেলে যায় রৌদ্র ছায়ায় বর্ষা আসে বসন্ত..... ...... ......
৫২| ১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
'লেনিন' বলেছেন:
কিঞ্চিৎ ভুল বলিয়াছি, অনুপ্রাস প্রকৃতার্থে অলঙ্কার। ইতরতার ছুঁতমার্গেই তো অদ্য ভাবগম্ভীর কবিতায় ছন্দ পরিত্যাজ্য বলিয়া সর্বজন স্বীকৃত হইয়াছে। ভাবের প্রকৃত প্রকাশে ছন্দ, অলঙ্কার কিংবা বিশিষ্ট ভাষারীতির অপরিহার্যতাও একই কারণে প্রত্যাখ্যাত।
১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: গুড গুড বাঁচিলাম। ছন্দ থাকুক শুধু শিশু সুলভ পাঠ্যে, প্রেমিকার কলহাস্যে ও লাস্যে, উন্মাদের উন্মাদনায়।
ভাবের প্রকৃত প্রকাশে ছন্দ, অলঙ্কার কিংবা বিশিষ্ট ভাষারীতির অপরিহার্যতা দরকার নাই বাবা।
তবে তাইতো বলি আমার নোটবুকে তো অনুপ্রাস বলিয়া কোনো ছন্দ ছিলোনা।
যাহাই হোউক রাত্রী বলিয়াছে আমি বিনয় অবতার । তাই সেই কথা স্মরণ করিয়া মানিয়া লইলাম সকল কিছু।
একটা মজার জিনিস শেয়ার না করিয়া আর পারিলাম না।
সোজা দেয়ালের উপর লতা উঠাইতে গেলে যেমন মাঝে মাঝে পেরেক মারিয়া তাহার অবলম্বন সৃষ্টি করিয়া যাইতে হয়, এই অনুপ্রাসগুলিও সেইরূপ ঘন ঘন শ্রোতাদের মনে পেরেক মারিয়া যাওয়া; অনেক নির্জীব রচনাও এই কৃত্রিম উপায়ে অতি দ্রুতবেগে মনোযোগ আচ্ছন্ন করিয়া বসে। বাংলা পাঁচালিতেও এই কারণেই এত অনুপ্রাসের ঘটা। উপস্থিতমত সাধারণের মনোরঞ্জন করিবার ভার লইয়া কবিদলের গান–ছন্দ এবং ভাষার বিশুদ্ধি ও নৈপুণ্য বিসর্জন দিয়া কেবল সুলভ অনুপ্রাস ও ঝুঁটা অলংকার লইয়া কাজ সারিয়া দিয়াছে
৫৩| ১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১০
'লেনিন' বলেছেন: আমাকে অযথা কবিবর সম্বোধন করিয়া কবিকূলকে অপমান করিবেন না। কবিতার কী'বা বুঝি আমি? কাব্য দেখা করিতেও আসেনা ভাবাকাশে ক্ষণিকের তরে হইলেও। কি করিয়া প্রগলভ, ফল্গুধারায় কবিগণ পঙ্তির পর পঙ্তি রচিয়া যান তাহা এই অধমের নিকট এক বিস্ময় বটে।
১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২১
শায়মা বলেছেন: আহা এমন অপমান/অপবাদ যদি সহিতে হয় আমাকে তবে আপনার এত মনোকষ্টের কারন কি?
কাব্যেরা না দেখা করুক, আমরাই না হয় উনাদের সাথে দেখা করিতে যাইবো। রাজার দরবারে যেমন যায় প্রজা।
(কি করিয়া প্রগলভ, ফল্গুধারায় কবিগণ পঙ্তির পর পঙ্তি রচিয়া যান তাহা এই অধমের নিকট এক বিস্ময় বটে।)
প্রগলভতায় জুড়ি নেই আমার। ( মাঝে মাঝে বাঁচাল অপবাদ শুনিতে হয়
)
যাহা হৌক কি করিয়া যেন কবিকূলের এই একটি মাত্র গুণাবলীর অংশীদার হয়েছি আমি।
৫৪| ১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
'লেনিন' বলেছেন:
প্রিয়ভাষিণী কিংবা প্রিয়ংবদাকে বাঁচাল বলে তো মূর্খে।
ঁঁঁপ্রগলভতা জিইয়ে রাখুন বাঁচাল হবেন কোন দু:খে?
১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৭
শায়মা বলেছেন: প্রিয়ংবদা!
তা খানিকটা হয়তোবা। তবে সাথে বাঁচাল অপবাদেও অভিসিক্ত!
৫৫| ১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওরে আমায় কেউ ধর। এ কুথায় এলামরে বাপু? ছন্দের বানে তো ডেড়িয়ে থাকতে পারছিনা। পপাত ধরনীতল দশা। কেউ কোন দিন আমারে তো দোলা দিলো না, ছন্দের মাধুরী তাই ধরতে পেলাম না।
১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা আপু তুমি দোল দিয়েছো দোলায়
ঘুম পাড়ানী গান গেয়েছো মন ভোলানো ভোলায়।
ভুলেছো কি সেসব কথা হারিয়ে যাওয়া দিন?
খোকা যখন ঘুমিয়েছিলো হৃদয় করে জিন।
গান গেয়ে তার ঘুম পাড়ালে এই তো চোখে দেখি
সুরের মায়ায় মূর্ছনাতে মন মায়াজাল আঁকি।
আবার যেদিন লাজুক হেসে লিখলে চিঠি তাকে
ছন্দ সেথায় মিশে ছিলো কথার মালার ফাকে।
এই যে এখন এথায় বসে লিখছো তুমি আমায়
শুনছি আমি ছন্দ সেথা মন জ্যোসনার কোনায়।
১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৯
শায়মা বলেছেন:
৫৬| ১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৮
রঙ পেন্সিল বলেছেন: ছন্দ শিখে তারপর কবি হয় নাকি কবিরা ছন্দ তৈরী করে!!
১১ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৪
শায়মা বলেছেন: na mone hoi . kobirai to chondo banalo .
tobe giani guni kobijon ja baniyeche ta janle itihash theke nobbokobider shubidha hoi ektu.
৫৭| ১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫৪
ফেরিওলা বলেছেন: 'Rhetoric & Prosody' না পড়ে বুঝি কেউ কবি হয়না? এই যে লেইখা দিলাম দুই লাইন:
গাছের পাতা নড়ে চড়ে
তোমার কথা মনে পরে!
হা হা হা..........পারলে ঠেকান!
১১ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬
শায়মা বলেছেন: মনে পইড়া তোমার নাম
গাছের একখান পাতা ছিড়লাম..........
আমি আরো ভালো পারি। হিহিহি
৫৮| ১১ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: শায়মা বনফুল!
১১ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৪
শায়মা বলেছেন:
৫৯| ১১ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮
শিরীষ বলেছেন: আমার লেখাও কোনো ব্যাকরণ মানেনা
১১ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:০০
শায়মা বলেছেন: গুড গুড! এত কিছু মেনে জীবন চলেনা।
৬০| ১১ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: কাজের পোস্ট। অবশ্য এখন ামার আর কাজে আসবেনা। ছন্দ ভুলে গেসি আমি
১১ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:০২
শায়মা বলেছেন: কাজে আসার দরকার কি? কাজে না লাগিয়েই যা সব লেখা বের হয় ।কাজে লাগালে আর কারো পাত্তা পাওয়া যেতনা ভাই।
৬১| ১১ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: এত নিয়ম মেনে কবিতা লেখা!
কি দরকার বাবা? তারচেয়ে নাই লিখলাম, হুউউউ........... (পারি না, কিছু না...বড় বড় কথা
)
তোমার ব্যাকরণ না মানা লেখাটা বেশ হয়েছে আপু।
১১ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:১৭
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ব্যকরন মানিনা মানবোনা। এটা ধীরে বৎসকে বুঝাতেই তো এই পোস্টের অবতারনা।
৬২| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৪৪
সায়েম মুন বলেছেন: ঐটাতো কোন পেত্নি জানি নাচছে। আমি কইছিলাম তোমার নাচনের ছবি
এত্ত নিয়ম মানিনা মানবো না
আর একটা মাইলাস
১১ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৫৯
শায়মা বলেছেন: আমার প্রিয় ব্লগের এমন ক্ষতি করতে পারি আমি?
আমি নাচলে সামু ভেঙে পড়বে সোনামনি ভাই আমার।
৬৩| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রিসিপিটা দারুণ হয়েছে
ওটা কী জন্য?
১১ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:০৭
শায়মা বলেছেন: খাবার জন্য ভাইয়া।
৬৪| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:২৪
'লেনিন' বলেছেন:
যে দুটা কোবতে মনে করে লিখেছিলাম সেগুলো যে কোবতে মনে হয়নি তা বেশ বুঝতে পারছি। তাই বাকিসব আনড্রাফট করলেম, দেখে আসতে পারেন।
১২ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৫৬
শায়মা বলেছেন: আমি ছড়াযুদ্ধ দেখলাম। মজার তবে ভয়ংকর। আমি ভয়ংকর জিনিস ভয় পাই।
৬৫| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৪৯
শাহ্রিয়ার খান বলেছেন: কালকে তোমাকে থাকতে বলেছিলাম, চলে গেলে
তাই কথা নাই,
কথা বলতে পারি এক শর্তে যদি প্রোপিক আগেরটায় আসো।
আমি তোমার প্রোপিকের প্রেমে পড়েছি,অকালে আমার প্রেম যেন হারিয়ে না যায়
১২ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৫৯
শায়মা বলেছেন: কই কই কই থাকতে বললা?
আর কই গেছিলাম?
আমার আবার ভুলাভুলি রোগ আছে।
আর প্রোপিক? হা হা হা প্রোপিকের প্রেমে পড়া শুনে পুরানো দিনের একটা গান মনে পড়লো। কয়েকদিন আগে টিভিতে দেখাচ্ছিলো পুরানো দিনের নায়কদের গান।
তখন দেখলাম রাজ্জাক বা কে যেন সেটা মনে নাই শুধু মনে আছে গানটা।
ছবি যেন শুধু ছবি নয় ........
গানের সাথে চোখ পিটপিট ছিলো।
তবুও গানটা মজারই ছিলো অবশ্য।
৬৬| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৪
মে ঘ দূ ত বলেছেন: মিত্রাক্ষর ছন্দের বেলায় আমার আপত্তি আছে। ছন্দ মেলানোর জন্য দেখা যায় বেশীর ভাগ সমই গোঁজামিল দেয়া হয়। তবে মেলাতে পারলে তো বলিহারি। তখন এই ছন্দের রেশ অনুভূতিকে শব্দের বাইরে অন্য এক জগতে নিয়ে যায়।
আমার নিজেরও পছন্দ ছন্দহীন কবিতা। (নিজের লেখার বেলায়। কারণ ছন্দ মেলাতে পারিনা )
সুন্দর হয়েছে এই গবেষণালব্ধ পোষ্ট।
১২ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:০৯
শায়মা বলেছেন: একটা গোপন কথা বলি। ছন্দহীন কবিতায় মনের ভাব স হজে প্রকাশ করা যায় সে কথা ঠিক। তবে আমার কাছে কবিতা মানেই ছন্দ। যেসব আজকাল কবিতা মানে কঠিন শব্দ ও দূর্বোধ্যতা। যে যার মত করে মানেটা বুঝে নেয়। ছন্দ ছাড়াই যদি লিখবো তবে কবিতা নাম দেওয়া কেনো? গদ্য বললে কি তার জাত যায়?
ছোট বেলার
আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে....
ছিপ খান তিন দাঁড় তিন জন মাল্লা
চৌপর দিনভর দেয় দূর পাল্লা
আহা ছোটবেলার মনে গেঁথে যাওয়া এসব ছড়া কবিতা কি কোনোদিন উপড়ে ফেলা যায় মন থেকে?
৬৭| ১২ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২২
কথক পলাশ বলেছেন: ব্রজবুলি হচ্ছে মৈথিলি ভাষার একটি উপভাষা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ভানুসিংহের পদাবলী রচনা করেছিলেন ব্রজবুলি ছন্দে।
বিদ্যাসুন্দর হচ্ছে সেই ব্রজবুলিরই একটি রূপ। বিদ্যাপতি পদ কিংবা পয়ার রচনা করতেন বিদ্যাসুন্দর ছন্দে।
এই ছন্দ গুলোর সাথে অক্ষরবৃত্ত ছন্দের কিছু মিল আছে। পার্থক্য হচ্ছে এর চমৎকার উপস্থাপনা এবং কৌতুকবোধ। আমার কাছে বইটা এখন নেই। যদি খুঁজে পাই, নামটা জানাব তোমাকে।
১২ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:১১
শায়মা বলেছেন: বাপরে জানার আছে কত কিছু!
তাড়াতাড়ি বইটা খুঁজে বের করে নামটা জানাও।
৬৮| ১২ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:১৮
চতুষ্কোণ বলেছেন: কাল রাতে বার বার চেষ্টা করেও এই পোষ্টে ঢুকতে পারিনি।
তুমি ত দেখি মহা জ্ঞাণী। এগুলা একটাও আমার আগে জানা ছিল না। তোমার ছন্দে ছন্দে কবিতা পড়া শুনতে মন চাইতেছে। কি করি!
১২ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৪
শায়মা বলেছেন: কেনো ঢুকতে পারোনি? আমি তো তালা এটে দেইনি।
আমি জ্ঞাণী!!! ধপাস করে পরে পপাস হয়ে গেলাম তো।
আমার ছন্দে ছন্দে কবিতা পড়া শুনলে তুমি আবার শেষে ধপাস করে পপাস হয়ে যাবে। না না থাক থাক।
৬৯| ১২ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪৪
নস্টালজিক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।।
ছন্দ নিয়ে যারা বেসিক জানতে আগ্রহী,তাদের জন্য দরকারী লেখা।
তুমি লিখসও খুব সহজ আর আকর্ষনীয় করে।।
অভিনন্দন,শায়মা।
১২ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:১৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ।
৭০| ১২ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৭
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: অভিনন্দন
১২ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:১৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সুষম।
৭১| ১২ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:১৮
প্রতিফলন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা বানানটা আসলেই কঠিন!
১২ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩০
শায়মা বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
সেটা কখনই যেন আমার মাথায় কিছুতেই থাকেনা।
এত শিখি তবুও ভুল করি।
আসলে বানানটা শেখার ইচ্ছেই নেই আমার।
৭২| ১২ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৫
অণৃণ্য বলেছেন:
গান শিখতে গেলে শিখতে হয় ছন্দ, নাচে জানতে হয় ছন্দ। কবিতায়ও ছন্দ।এমনকি আমার এক বান্ধবীর নাম ছিলো ছন্দা।
ছন্দ জানা লেখকের কলমে ছন্দ নিয়ে দারুণ লেখা।খুবই ভাল লাগলো পড়ে।
১৩ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪
শায়মা বলেছেন: এতদিন পরে এলেন ?
কথা দিয়েছিলেন আমার বাড়ি বেড়াতে কখনও ভুল হবেনা আপনার।
হা হা হা এমন অজানা আকস্মিক আক্রমনে কি রকম অসস্তি হয় আমার তা জানা আছে। তাই মজা করে কথাটা বলে নিজেই হাসছি। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমার লেখাটা পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭৩| ১২ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৫০
ইসরা০০৭ বলেছেন: আমার বাড়ি আসলে কোন মন্তব্য করলেন না যে আপু।আমার সাথে মন খারাপ বুঝি।
১৩ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬
শায়মা বলেছেন: তোমার বাড়ি যাচ্ছি ভ্রমর বসতে দিও পিড়ে
জলপান যে করতে দিও শালি ধানের চিড়ে।
দাড়াও তোমার বাড়ি এখুনি যাচ্ছি।
৭৪| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২১
খলিল মাহ্মুদ বলেছেন: কবিতা এমন কোনো কিছু, একবার যার ভেতরে ঢুকে গেলে এর ছন্দ কেউ খোঁজে না, খোঁজে তার গন্ধ ও গাম্ভীর্য। তবে কবিতার ভেতরে ঢুকতে পারাটা মোটামুটিভাবে সহজ নয়। মূলত ছন্দ সম্পর্কে আমাদের ধারণা অস্বচ্ছ। ছন্দ এমন কোনো কিছু যা ছাড়া গদ্যপদ্য কোনো লেখাই হতে পারে না। বৃহত্তম অর্থে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড একটা ছন্দবৃত্তে আবদ্ধ।
আমরা বাল্যকালে পড়া মনে-দাগ-কাটা যেসব লেখার কথা বলি, তা সচরাচর কবিতা নয়, ছড়া। ছন্দ বলতে প্রায়শ আমরা অন্ত্যমিলকে বুঝিয়ে থাকি, যা ভুল। কবিতার অনেকগুলো বৈশিষ্ট্যের মধ্যে অধুনা অন্ত্যমিল অতি নগণ্য একটা বৈশিষ্ট্য হিসেবে বিবেচিত হয়; এটা হলো কবিতার অন্যতম অলংকার (অনুপ্রাস) মাত্র। প্রায় ৩০টির মতো অলংকারের মধ্যে এই একটিমাত্র অলংকার পূর্ণ করে বাকিগুলো অবহেলা করলে তা সার্থক কবিতা হতে পারে না। কোনো একসময় এরূপ অন্ত্যমিল সম্পন্ন কবিতা অনাদৃত হতে থাকবে। অনেকেই সতীর্থের কবিতায় কোনো অন্ত্যমিল দেখতে পেলে সেটা পালটে ফেলতে বলেন, এরকম একটা হিড়িক বেশ আগে থেকেই কোথাও কোথাও চলছে।
সুকান্তের অন্ত্যমিলসম্পন্ন কবিতার সংখ্যা নেহায়েত কম। কিন্তু তাঁর গদ্যচ্ছন্দের কন্দরে কন্দরে অগ্নিলাভা। তাই তিনি ২১ বছরেই অমর।
নজরুলের গদ্যগুলো কবিতাধর্মী, তা তাঁর স্টাইলের কারণে।
মুক্ত গদ্যছন্দেই একটা শ্রেষ্ঠ কবিতা রচিত হওয়া সম্ভব। এই ছন্দটা সবচেয়ে কঠিন। ব্লগে যাঁরা কবিতা লেখেন, নিখুঁত ছন্দের কবিতা খুব বিরল। অনীক আন্দালীব, ফকির ইলিয়াস, সেলিনা শিরীন শিকদার, মুক্তি মণ্ডল, আশরাফ মাহমুদ, মুজিব মেহদী- আমার কাছে ব্লগে এঁদের কবিতাগুলো নিখুঁত ছন্দের মনে হয়।
আগে গুঁটিকতক ছন্দে কবিতা ও ছড়া রচিত হতো। ছন্দের সব শৃঙ্খল ভেঙে বর্তমানের যে গদ্যছন্দ প্রচলিত, তার বৈচিত্র্য বুঝতে হলে আগে কবিতা বুঝতে হবে। কবিতা বোঝাটা মোটামুটিভাবে কঠিন।
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন: খলিল মাহ্মুদ বলেছেন: কবিতা এমন কোনো কিছু, একবার যার ভেতরে ঢুকে গেলে এর ছন্দ কেউ খোঁজে না, খোঁজে তার গন্ধ ও গাম্ভীর্য। তবে কবিতার ভেতরে ঢুকতে পারাটা মোটামুটিভাবে সহজ নয়। মূলত ছন্দ সম্পর্কে আমাদের ধারণা অস্বচ্ছ। ছন্দ এমন কোনো কিছু যা ছাড়া গদ্যপদ্য কোনো লেখাই হতে পারে না। বৃহত্তম অর্থে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড একটা ছন্দবৃত্তে আবদ্ধ।
ভাইয়া, তোমার এ লেখাটুকুই আমার কাছে ছন্দবৃত্তে আবদ্ধ একটা কবিতা মনে হচ্ছে। তোমার বাচ্চারা ঠিকি বলেছিলো যে বাবার একটা গুণাবলী আছে ভীষন ভালো তা তুমি ভীষন ভালো কবিতা লিখতে জানো।
এত বড় আর সুচিন্তিত মতামতের জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যেসব কবিদের নাম বলেছ তাদের কবিতা একটু কঠিন লাগলেও আসলেই যে অনেক ভালো সেটা আমি বুঝতে পারি।
তবে একটা অতি সত্যি কথা বলেছো যা আমার বেলায় হাড়ে হাড়ে খাঁটে তা হলো , কবিতা বোঝা আসলেই কঠিন। আর আমার কাছে মহা কঠিন।
৭৫| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫২
সায়েম মুন বলেছেন: তোমাকে এর আগে শিখিয়ে দিয়েছিলাম। এর মধ্যে আবার ভুলে গেছো।
(অ) জ্ঞ ব্যর্থ মাষ্টর হইলাম
১৩ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১
শায়মা বলেছেন:
কিছু কিছু জিনিস আমি বার বার ভুলে যাই। ইচ্ছেই বা অনিচ্ছেই । কি যে করি আমাকে নিয়ে?
৭৬| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৯
মোঃমোজাম হক বলেছেন: কঠিন সাব্জেক্ট
১৩ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৫
শায়মা বলেছেন: মোটেই না। আমি কঠিন জিনিস বুঝিই না। ছোটবেলার ছন্দ ছন্দ সাবজেক্ট তো।
৭৭| ১৩ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫২
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: খুব অল্প কথায় ছন্দের বৃত্তান্ত দিলেন। খুব ভালো লাগলো।
১৩ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ।
আপনার সায়েরীগুলো ভুলিনি।
৭৮| ১৩ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪৬
মেহেরুবা বলেছেন:
চমৎকার...
অবশ্যই প্রিয়তে....
১৩ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ বাবু বাবু আম্মুটা।
তোমার আবার এই ছন্দ পোস্ট প্রিয়তে নেওয়া লাগে? তুমি তো ছন্দ মাস্টার। বাবুদের ছড়ার বইগুলোর কথা কি আমি জানিনা ভেবেছো?
৭৯| ১৩ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:২৩
আবু সালেহ বলেছেন:
যাক দোলা দুলি ভালোই হচ্ছে......ভালো লাগা রেগে গেলাম....
১৩ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
শায়মা বলেছেন: ছন্দে ছন্দে দুলি আনন্দে
হবেনা?
নাইলে কি ভাবে চলবে এই জীবন?
জীবন মানেই ছন্দ জানোনা?
৮০| ১৩ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৩
লুৎফুরমুকুল বলেছেন: ছন্দ পাগলা এই আমি সোকেসে রাখলাম লেখাটি।
১৩ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ লুৎফুর।
৮১| ১৩ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:০০
আবু সালেহ বলেছেন:
আরেকটা কথা আপনার ভয় দূর করে দিলাম.....
১৩ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৩
শায়মা বলেছেন: ভয়!!
আমি কি ডরাই পৃথিবীর কোনো ......কিছুকে ?? :
৮২| ১৩ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
আরিফ-বুলবুল বলেছেন: ছন্দ নিয়ে আরও বড় পোস্ট চাই।
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪২
শায়মা বলেছেন: তাহলেই হয়েছে । সব জারি জুরি শেষ আমার। মানে ছন্দ নিয়ে বেশী কিছু জানিনা আমি। তবে তাল লয় নিয়ে লিখতে পারি। সেটাই চেষ্টা করে দেখবো।
৮৩| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৮
সপ্তর্ষী বলেছেন: নাইস পোস্ট। খুবই ভালো লাগলো। প্রিয়তে নিয়ে গেলাম, পরে কাজে লাগতে পারে।
ওহ, আমার মনে হয় তুমি অমিত্রাক্ষর ছন্দের সাথে সনেটকে গুলিয়ে ফেলেছ। আমি শিউর না, যতদুর মনে পড়ছে অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত কবিতার কোন চরণ সংখ্যা নির্দিষ্ট নেই। কিন্তু সনেটে আছে।
মাইকেল সনেট লিখেছিলেন। সেগুলো ১৪ লাইনের কবিতা।
কিন্তু মেঘনাদবধ কাব্য লিখেছেন অমিত্রাক্ষর ছন্দে যেটা সনেট নয়।
ভালো থেকো।
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: বাপরে!
ভয় পাচ্ছি আপুনি এইবার।
৮৪| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৪৪
সপ্তর্ষী বলেছেন: স্যরি আপু, রেটিংয়ের সিম্বলগুলো কাজ করছে না। পরে এসে প্রিয়তে নিয়ে যাবো।
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৩
শায়মা বলেছেন: আচ্ছা আচ্ছা। তবে তুমি কই ছিলে?
৮৫| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০০
রাজসোহান বলেছেন: :-<
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: ঘুমাও কেনো পিচকা বাবু?
৮৬| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৯
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
কবিতা লিখিনা আর তাই ছন্দ নিয়ে কোন ভাবনা নেই, যেহেতু চেষ্টা করি তাই পোস্ট খুব ভাল লাগলো।
জীবন ছন্দহীন
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৬
শায়মা বলেছেন: আমিও চেষ্টা করি সব কিছু মিলাই ঝিলাই জগা খিচুড়ী বানাইতে। তাতে কি গিয়ান অর্জন করিবো না নাকি? আর কষ্ট করিয়া তাহা একা কেনো? তাই সকলকে দিয়াই কষ্ট করাইলাম এই পোস্টের দ্বারা।
ভালো করিয়াছি না বলেন?
জীবন ছন্দহীন?
আহা এমন করিয়া বলিতে নাই।
জীবনে ছন্দ কখনও হারায়না।
৮৭| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২১
সপ্তর্ষী বলেছেন: আমি আছি যেখানে দীপ নেই, শিখা নেই সেখানে।
এবার প্রিয়তে নিয়েছি আপু। ভাবছি ব্লগে নিয়মিত হব। তোমাদের লেখা পড়ব নিয়মিত।
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৬
শায়মা বলেছেন: সেটা আবার কোথায়?
ব্লগে নিয়মিত হও। তোমাকে না দেখলে তো চিন্তায় পড়ে যাই।
৮৮| ১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ১:২৫
শাহ্রিয়ার খান বলেছেন: আমি তোমাকে অপেক্ষা করতে বলিনি? এত বড় মিথ্যা বললে?
এক ঘন্টার মধ্যে প্রপিক পাল্টাও। এখ ঘন্টা। না হলে............।
১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৪
শায়মা বলেছেন: ব্যাঘ্রমামা না হইলে কি ?
ঘাড় মটকাইবেন???
৮৯| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৩৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: চমৎকার শায়মা বেগম..........
১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:২২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ রেজোয়ানা বিবি।
৯০| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:০৫
অ্যামাটার বলেছেন: ছন্দের ব্যাকরণ এত! কিছুই জানতাম না
১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:২৫
শায়মা বলেছেন: এত ব্যাকরণ কে মানে?
শুধু শুধু কষ্ট।
আমারও তেমন জানা ছিলোনা। একটু জানতেই পন্ডিতি করলাম ।
৯১| ১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
আজম বলেছেন: বৃষ্ট পড়ে বাইরে
ঘুম কেন আসে আমার চোখে?
বলেন দেখি কোন ছন্দ(?) এখানে
১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১৯
শায়মা বলেছেন: এটা মনে হচ্ছে বৃষ্টিবিলাস ছন্দ।
অথাবা বাদলাদিনে আলসামিয়া ছন্দও নাম দেওয়া যেতে পারে।
৯২| ১৪ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
নীলঞ্জন বলেছেন: আহারে শায়মা আপা, পাণ্ডিত্যতো জব্বর দেখাইলেন একটা। মোটামুটি শীশচন্দ্র দাশরে পানি খাওয়াইয়া দিলেন। তয় একখান কতা কই, যতই পাণ্ডিত্য দেখান না কেন, কুন নির্দিষ্ট ব্যক্তিরে লইয়া কাব্য রচনা কুরিলে হেইডারে কাব্যশাস্ত্রে কি বলে??? আন্নি কি আন্নার খোকা ভাইরে লই নতুন যুগের নতুন ধারার মহাকাব্য রচনা করিতেছেন না'কি নতুন সঙ্গা উদ্ভাবন করিয়া? হেতে এমন কি বীর মানুষ যে মহাকাব্য লেকন যায়? উত্তরে বাদিত হইবেক। চরমভাবে মাইনাস।-
১৪ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২
শায়মা বলেছেন:
এত সুন্দর নাম আর এত খারাপ কথা?
চরমভাবে দুঃখিত হইলাম।
একটু পান্ডিত্য দেখাইলে কি হ্য়? আর শিশচন্দ আবার কে ?জনমে নামই তো শুনিনাই।
(তয় একখান কতা কই, যতই পাণ্ডিত্য দেখান না কেন, কুন নির্দিষ্ট ব্যক্তিরে লইয়া কাব্য রচনা কুরিলে হেইডারে কাব্যশাস্ত্রে কি বলে??? আন্নি কি আন্নার খোকা ভাইরে লই নতুন যুগের নতুন ধারার মহাকাব্য রচনা করিতেছেন না'কি নতুন সঙ্গা উদ্ভাবন করিয়া? হেতে এমন কি বীর মানুষ যে মহাকাব্য লেকন যায়?)
হেইডারে কাব্যশাস্ত্রে নির্দিষ্ট ব্যাক্তিকাব্য বলে। আর অবশ্যই নতুন যুগের নতুন ধারা কাব্য আমার খোকাভাই কাব্য সমগ্র। এইটা কি কেউ কোনোদিন পুরান দিনে দেখছে? হেতে আমার বীর মানুষ তারে নিয়া মহাকাব্য আমি লিখবো নাতো কি নীলান্জনা লিখবে?
:
৯৩| ১৪ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১১
নীলঞ্জন বলেছেন: জব্বর উত্তরতো দিলেন একখান। আইতাছি আরো কমু। তয় ব্যক্তি বিখ্যাত নইলে মহাকাব্য হয় না, এপিকের সঙগাতো তাই কয়। আসতাছি। বসে একখান কাম দিছে, হেইডা শেষ কইরা আই।
১৪ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৭
শায়মা বলেছেন: নতুন চাকরীটা কেমন চলছে নীলণ্জন?
চাকরী নতুন তবে এইবেলা স্টাইল পুরাতন হয়ে গেছে। চেন্জ করিতে সক্ষম হও নাই ভ্রাতা।
৯৪| ১৪ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১১
নীলঞ্জন বলেছেন: জব্বর উত্তরতো দিলেন একখান। আইতাছি আরো কমু। তয় ব্যক্তি বিখ্যাত নইলে মহাকাব্য হয় না, এপিকের সঙগাতো তাই কয়। আসতাছি। বসে একখান কাম দিছে, হেইডা শেষ কইরা আই।
১৪ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৯
শায়মা বলেছেন: ইয়ে মানে আমার উত্তর ছন্দময় তাই জব্বর।
শীশচন্দের সাধ্য আছে এমন ছন্দময় উত্তর দেবার?
৯৫| ১৪ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নীলঞ্জন বলেছেন: সরি, প্রথম উত্তর-মুখ, নাম আর ঢঙ দেখে মানুষ চেনা যায় না। প্রত্যেকটি মানুষই বহুরূপী। যারা মানে না বা মানতে চায় না তাদের দর্শণ জ্ঞান কম আছে। নীলঞ্জন কোন ব্যক্তি নয়, কনসেপ্ট। নীল বেদনার সাংকেতিক রঙ। দ্বিতীয় উত্তর-ব্যঙ্গ করে বলাতে বলেছি শীশচন্দ্র দাশ; আসলে তা হবে শ্রীশচন্দ্র দাশ, যিনি সাহিত্য সন্দর্শণ নামক একখানি পুস্তক লিখেছেন। তিনি অব্শ্য কোলকাতাবাসী ছিলেন। বাংলা বা ইংরেজী সাহিত্যে বাংলাদেশের যাঁরা অধ্যয়ণ করেছেন তাঁদের কাছে পরিচিত একটি নাম।
এবার সাহিত্যের ব্যাপারে আসি, বেদনাদগ্ধ হৃদয় সাহিত্যের জন্মভূমি। আনন্দও বেদনাদায়ক। ভিন্নমত থাকতে পারে এ ব্যাপারে। তবে যাই হোক, কবিতা বা কাব্য অতি প্রাচীন সাহিত্যরূপ। মূলত কবিতা থেকেই সাহিত্যের অন্যান্য শাখাগুলো বিকাশ লাভ করেছে। সাধারণভাবে কোন কিছু বলাকে আমরা কথা বা কথামালা বলে থাকি যা স্বীকৃতসত্য। সাহিত্য রচনা বা চর্চার ক্ষেত্রে অবশ্যই ভাবগাম্ভীর্য ও কেন্দ্রীয় বক্তব্য থাকতে হবে। তা না হলে তা সাহিত্যকর্ম অবশ্যই নয়। একান্ত অনুভূতি নিয়ে ডায়েরী লেখা যেতে পারে। চিঠি লেখা যেতে পারে। আধুনিকতা উৎকর্ষতা আনে বা আনা উচিত, মৌলিকত্বকে পরিত্যাগ করে না। যা করে তা আধুনিক নয়। যাইহোক, ঝগড়া করে লাভ নেই। আর আপনার শেষের বক্তব্য নিয়ে দু'টি কথা- আমাকে নিয়ে আপনি কেন কাব্য রচনা করবেন? আমি ঘূর্ণাক্ষরে কখনো আশাও করি না। আমি কখনো কারো খোকাভাই হতে পারিনি। হতে চাইও না আর। শুধু বিনম্র কথা দিয়ে যাদের মনভোলাতে হয়, তাদের কাছে আমি চিরদিনই উপেক্ষিত। মনে রাখবেন, সত্য সুন্দর, তবে সবসময় সুখময় নয়। ভালো থাকবেন। আঘাত পেয়ে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী।
১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:২১
শায়মা বলেছেন: ভ্রাতা আপনার কাষ্ঠকঠিন বাক্যবলী অতি সহজে অনুধাবন করিবার ক্ষমতা অন্তত আমার নাই এ কথা স্বীকার করিতে বিন্দুমাত্র লজ্জা বোধ করিতেছি না। তাই আপনার কঠিন গিয়ানগর্ভ কথাগুলি তিনবার পড়িবার পরেও সঠিক অর্থ উপলদ্ধ হইলো কিনা বোধগম্য নহে। এই কথা শুনিয়া ভুলিয়াও ভাবিয়া বসিবেন না যে মস্করা করিতেছি। আসলেই যতখানি মাতবরী মার্কা পোস্ট লিখিয়া মাতবরী প্রদর্শন করিতেছি বলিয়া আপনার মনে হইতেছে ততখানি পন্ডিৎ আমি যে নহি সে যে কোনো গিয়ানীগুণী ব্যক্তি মাত্রই বুঝিয়া থাকিবে।
আমি এই পোস্ট খানি লিখিয়াছি শুধুই আমার ছন্দ গিয়ানের কিছুস্মৃতি স্মরণ করিতে। কিন্তু তাহা দেখিয়া যদি আপনার মনে হইয়া থাকে আমি আমার পান্ডিত্য প্রদর্শন করিতে পোস্টখানি রচনা করিয়াছি আর তাহাতে যদি আপনি মহা বিরক্ত হইয়া থাকেন তবে সেই কৃতকর্মের জন্য আমি সত্যিই আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
এখন আপনার কথাই আসি,
সরি, প্রথম উত্তর-মুখ, নাম আর ঢঙ দেখে মানুষ চেনা যায় না। প্রত্যেকটি মানুষই বহুরূপী। যারা মানে না বা মানতে চায় না তাদের দর্শণ জ্ঞান কম আছে। নীলঞ্জন কোন ব্যক্তি নয়, কনসেপ্ট। নীল বেদনার সাংকেতিক রঙ।
আপনার স হিত এমতবাক্যে একমত হইতে পারিলাম না। মুখ চোখ ও ঢঙ দেখিয়াই মানুষ চেনা যায় হয়তো চেনা যায়না তার অন্তরের রুপটুকুকে। তবুও তাহা কিছুকিছু ক্ষেত্রে ভুল প্রমানিত হয়। নীলন্জন কোনো ব্যাক্তি বা কনসেপ্ট তাহা বিচার করিতে যাইনাই আমি তবে অন্য কোনো কনসেপ্ট নাম ধারী আমার এক পরিচিত কনিষ্ঠ ভ্রাতা আমার সাথে দুষ্টামী করিতেছে ভাবিয়াই ওমন ভুল উত্তর দিয়াছিলাম তাহার জন্য আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।
দ্বিতীয় উত্তর-ব্যঙ্গ করে বলাতে বলেছি শীশচন্দ্র দাশ; আসলে তা হবে শ্রীশচন্দ্র দাশ, যিনি সাহিত্য সন্দর্শণ নামক একখানি পুস্তক লিখেছেন। তিনি অব্শ্য কোলকাতাবাসী ছিলেন। বাংলা বা ইংরেজী সাহিত্যে বাংলাদেশের যাঁরা অধ্যয়ণ করেছেন তাঁদের কাছে পরিচিত একটি নাম।
বাংলা বা ইংরেজী সাহিত্যে অধ্যয়ন করিনাই আমি কাজেই আমার কাছে উনি অপরিচিত নাম। কাজেই আপনি যাহা বলিবেন তাহাই মানিয়া লইবো অথবা লইবোনা।
এবার সাহিত্যের ব্যাপারে আসি, বেদনাদগ্ধ হৃদয় সাহিত্যের জন্মভূমি। আনন্দও বেদনাদায়ক। ভিন্নমত থাকতে পারে এ ব্যাপারে। তবে যাই হোক, কবিতা বা কাব্য অতি প্রাচীন সাহিত্যরূপ। মূলত কবিতা থেকেই সাহিত্যের অন্যান্য শাখাগুলো বিকাশ লাভ করেছে। সাধারণভাবে কোন কিছু বলাকে আমরা কথা বা কথামালা বলে থাকি যা স্বীকৃতসত্য। সাহিত্য রচনা বা চর্চার ক্ষেত্রে অবশ্যই ভাবগাম্ভীর্য ও কেন্দ্রীয় বক্তব্য থাকতে হবে।
স হমত। বেদনাক্ত হৃদয় ছাড়া কবিতা হয়না। সাহিত্যওরচিত হয়না। দুঃখ না পেলে ছ্যাক না খেলে মনে হয় আবেগ বের হয়না। তবে মাঝে মাঝে অতি আনন্দও ও আবেগের জন্ম দেয়। হৃদয় আমার নাচেরে আজিকে ময়ুরের মত নাচেরে।
তবে ভাবগাম্ভীর্য কেন্দ্রীয় বক্তব্য এসব আছে ভেবেই যদি আমি সাহিত্য রচনা করিয়াছি ভাবিয়া আনন্দিত হইয়া থাকি তাইলে আপনি কে হে আমার আনন্দে বাগড়া দেবার বা মনোকষ্ট দেবার? আমি কি আপনার পত্রিকায় আমার সাহিত্য ছাপাইতে গেছি? আমি আমার ব্লগে যাহা খুশি তাহাই লিখিয়াছি।( ভীষন রাগান্বিত হইলাম এইবার সত্যিকারেই কিন্তু)
তা না হলে তা সাহিত্যকর্ম অবশ্যই নয়। একান্ত অনুভূতি নিয়ে ডায়েরী লেখা যেতে পারে। চিঠি লেখা যেতে পারে। আধুনিকতা উৎকর্ষতা আনে বা আনা উচিত, মৌলিকত্বকে পরিত্যাগ করে না। যা করে তা আধুনিক নয়।
হইসে। আপনার কথা মানিতে পারিলাম না । আপনার এত নিচূমানের আমার লেখা কিছু পড়িবার দরকারও নাই। আমার ডায়েরী, চিঠি পড়িবেন না কহিলাম ।
আবারও অতীব রাগান্বিত হইলাম।
যাইহোক, ঝগড়া করে লাভ নেই। আর আপনার শেষের বক্তব্য নিয়ে দু'টি কথা- আমাকে নিয়ে আপনি কেন কাব্য রচনা করবেন? আমি ঘূর্ণাক্ষরে কখনো আশাও করি না। আমি কখনো কারো খোকাভাই হতে পারিনি। হতে চাইও না আর। শুধু বিনম্র কথা দিয়ে যাদের মনভোলাতে হয়, তাদের কাছে আমি চিরদিনই উপেক্ষিত। মনে রাখবেন, সত্য সুন্দর, তবে সবসময় সুখময় নয়। ভালো থাকবেন। আঘাত পেয়ে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী।
আহা! শেষে এসে বলেন ঝগড়া করিয়া লাভ নাই না? সাতকান্ড ঝগড়া করে এসে এখন ঝগড়া করিয়া লাভ নাহি। আপনি একটা ঝগড়াটে। আপনাকে দিয়াও সাহিত্য রচনা হইবেনা তাহা আমার কাছে এখন স হজেই অনুমেয়।
আর খোকাভাই বা খোকাভাই এর মত কারো ভাই হবেন আপনি!!
ইহাও কি সম্ভব? এমন কাঠখোট্টা আর ঝগড়াটেরা কি খোকাভাই হতে পারে নাকি? খোকা ভাই হইবে স হজ স রল মোটেই ঝগড়া না জানা সাত চড়ে রা না করা কোনো বালক।
অনেক অনেক পাগলামি আর মজা করিবার জন্য সাতকান্ড রামায়ন পড়ার পর আমিও আন্তরিকভাবে দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী। মহত হৃদয়ে নিজ গুণে ক্ষমা করিয়া দিবেন আশা করি
৯৬| ১৪ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওরে এ খানে আবার কি শুরু হলো রে......কবিরাজ শ্রিশ্চন্দ্র নিয়ে টানাটানি হচ্চে কেনো বাপু? শায়মা কি জ্ঞান হারাইয়াছে?
১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আপুরে ।
এক নব্য ঝগড়াটে ভ্রাতার সাথে ঝগড়া করিতে করিতে মানে লিখিতে লিখিতে আমি সত্যি জ্ঞান হারাইয়াছিলাম কিছুক্ষণ আগে। তোমার ভালোবাসা তামাশা বাক্যে পুনরায় জ্ঞান ফিরিয়া পাইলাম।
৯৭| ১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৩৯
সান্তনু অাহেমদ বলেছেন: চমৎকার।+
১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৪৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ।
কেমন আছেন?
৯৮| ১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৪৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: এটা তো হালকা রস রচনা, এখানে এতো গরু থুক্কু! গুরুগম্ভীর আলুচুনা কেনু? গুরুগম্ভীর আলুচুনার জইন্যে আলাদা পুস্টো দাও। নহিলে তোমার নিয়মিত দর্শনধারী এই আমার মত উল্লুক নালায়েক দিগের অতিব অসুবিধা হইবেক। কারন কতিপয় আমাদিগের দন্ত তেমন সবল নহে।
এই পুস্টটা যেমন আছে তেমনই থাকুক। আর আমরা ছন্দে ছন্দে বনফুলের ন্যায় নর্তন কুর্দন করিতে থাকি।
১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৫৮
শায়মা বলেছেন: আপু
বাসন্তিকা কন্ঠে আমার মালিকা দোদুল গো।
৯৯| ১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৫৪
নীলঞ্জন বলেছেন: ওরেব্বাবা!!!!!!!!!
সরি আবারো। এতো রাগ করে নাকি মানুষ? আমি তো ভেবেছিলাম, আপনি অনেক বয়স্কা একজন মানুষ (মহিলা বলিনি কিন্তু)।
আমি ঝগড়াটে, না!
আপনি আবার কম যান কোথায় । হা হা হা......................।
সত্যিই দুঃখিত। মাফ করে দেন।
আমি কি কাঠখোট্টা, সত্যিই?////////////////////////////
রাগ ভাঙ্গাতে কি করতে হবে বলেন?
একশ বার পড়ব আপনার লেখা। আপনি বাধা দেবার কে? হ্যাঁ?
১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:০৫
শায়মা বলেছেন: মাফ নাই।
:
১০০| ১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:১৬
নীলঞ্জন বলেছেন: কেন রে ভাই? মরলাম তবে।
যাক চটকদার আলাপ হইলো আপনার লগে অনেক্ষণ। কিচু মনে লইয়েন না গো।
যাই, ঘরত যাই। কিছু খাওন লাগবো।
সুরঞ্জণাদেবীর নাতির জন্মদিনের খাওন দেইখ্যা আমার খুউব খিদা লাগছে।
ভালো থাইকেন। পেলাচ দিলাম আপনার ঝগড়ারে।
১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:২৬
শায়মা বলেছেন: যান যান তাড়াতাড়ি যান।
ভাগ্যিস সুরন্জনা আপুর নাতির জন্মদিনের খাবারগুলা শেষ হয়ে গেছিলো।
১০১| ১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪৩
নীলঞ্জন বলেছেন: কিগো ভাই, কেমনে যাই, কেমনে আপনার রাগ ভাঙ্গাই।
বলেনগো ভাই। ক্ষমা কি একেবারেই নাই?????????????????????
১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:১৩
শায়মা বলেছেন: না নাই।
১০২| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: সম্পূর্ণ অজানা একটি বিষয় জানলাম...........
১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১২
শায়মা বলেছেন:
ছন্দে ছন্দে দুলি আনন্দে।
১০৩| ১৮ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫২
অজানা এক পথিক বলেছেন: পড়লাম......অনেক কিছু জানলাম.........কিন্তু এট্টু পরেই সব মাথা থেকে বের হয়ে যাবে.........কেন জানি এইসব ভাষা সম্পর্কিত কিছু মাথায় থাকে না
১৮ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬
শায়মা বলেছেন: মাথায় রাখা লাগবেনা। দরকার পড়লে আমার এই পোস্ট খুলে পড়ে নিলেই চলবে ভাই।
১০৪| ১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২
অরুনাভ বলেছেন: ছন্দের কথা শুনলেই মনে পড়ে একটা গানের লাইন " এ দুনিয়া ঘোরে বনবন বনবন ছন্দে ছন্দে কত রং বদলায়"........
তুমি কি বাংলা ব্যাকরনের টিচার? তোমার লেখা পড়ে আমার স্কুলের "ফেরদৌস আরা " টিচারের কথা মনে হলো...উনি কতযে চেষ্টা করেছেন আমারে বাংলা শিখানোর...কোন ভাবেই ৪০ এর ঘর ছাড়া নম্বর তুলতে পারি নাই....
অংকে ভয় পাবার কি আছে? অংকের মতো মজার জিনিস আর হয় নাকি? আমি অংক ভালো পারি না কিন্তু মজা লাগে করতে.... না পারলে বড় জোর ভুল হবে ... এর বেশী তো আর কিছুই হবে না...
অফটপিক: কিছু মনে না করলে একটা অনুরোধ করি আপু.... উপরে একটা মন্তব্যের উত্তরে তুমি একটা চশমা ওয়ালা ছবি দিছ...ছবিটা পরিবর্তন করে অন্য একটা ছবি দিবা প্লিজ...কেমন যেন খচ খচ লাগছে ...যদিও ফান করে ছবি টা দিছ...
১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩১
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া । রিয়েলী স্যরি। আমি খেয়াল করিনি অন্য একটা ব্যাপার। তুমি কি মিন করেছো আমি বুঝতে পারছি। জাস্ট সো হানকে বাঁশী আর চশমা দিতে গিয়ে ঐ ছবিটা পেয়ে মজা করে দিয়েছিলাম। অন্য কিছুই মনে পড়েনি। আই এ্যাম রিয়েলী স্যরি ফর দ্যাট।
অনেক ধন্যবাদ যে কথাটা বলেছো নাহলে বুঝতাম না কখনও।
১০৫| ১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
অরুনাভ বলেছেন: ডোন্ট বি স্যরি আপু....
খচখচ লাগছিল তাই তোমাকে বলেছি.... তুমি বুঝে অনুরোধ রাখছো তাতেই খুশী.......
মন খারাপ করো না যেন....
তাড়াতাড়ি নতুন লেখা দেও.... সেখানে দেখা করবো তো....
১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৫৭
শায়মা বলেছেন:
থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
নতুন লেখা শুরু করেছি। শেষ হয়নি এখনও।
১০৬| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৪৬
অরুনাভ বলেছেন: তুমি কি পরী রাজ্যের মেয়ে? Jesus Christ........... আমি বুঝিনাই কেন?
১৯ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৯
শায়মা বলেছেন: আরে কি বলো ভাইয়া। আমি পেত্নী রাজ্যের মেয়ে।
১০৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ রাত ১:৩০
সরল মানুষ বলেছেন: পুরুটা শেষ করলাম অনেক কিছুই মাথার উপর দিয়া গেছে
চুপ চাপ চলে গেলে কেমন দেখায় বলেন ! আপনার একজন বন্ধু গেলাম
আমাকে সাথে নিবেন ?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ রাত ২:২১
শায়মা বলেছেন: মাথার উপর দিয়েই যাওয়ার কথা। তবে একটু ধরে রাখলেই মাথায় থাকবে ইনশাল্লাহ।
আর কই যাইতে চান আমার সাথে?
১০৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৪
সরল মানুষ বলেছেন: যাবনা
আমার জন্য চারটা লাইন লিখে দেন না !
০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ রাত ১০:০৪
শায়মা বলেছেন: কই লিখতে হবে? বুঝিলাম না ভাই।
১০৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৩৬
সরল মানুষ বলেছেন: ওফফফফ ! থাক কিছুই করতে হবে না
০৫ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:১৪
শায়মা বলেছেন: রাগ করলে?
১১০| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:২৩
আইয়ুবজািহন বলেছেন:
আপু আপনার এ পোস্টটি আমার জন্য অনেক উপকারি হবে।
গ্রীষ্মের ছুটিতে যখন বাড়িতে যাই, তখন আমার প্রাক্তন হাইস্কুলে গিয়ে ক্লাস নিই। এবার যখন যাব তখন আপনার এ পোস্টটির আলোকে ছন্দ বিষয়ক কিছু জ্ঞান দিতে পারব।
কৃতগ্গতা শব্দটির বানান- ক+ৃ+ত+জ+ঞ+ত+া = কৃতজ্ঞতা।
২৮ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৪০
শায়মা বলেছেন: অনেক খুশী হলাম জেনে ভাইয়া তুমি যে গ্রামের স্কুলে ক্লাস নিতে চাও এটা জেনে। আমিও মাঝে মাঝে গ্রামের স্কুলগুলোতে ঢু মারি। অনেক ইচ্ছে হয় কত ওদেরকে একটু কিছু দিতে। সুযোগ ও সুবিধার অভাবে কত মেধাবী ছেলেমেয়েরা যে অকালে ঝরে যায়। অনেকে অনেক মেধা থাকবার পরেও জানতেই পারেনা সেই মেধার কথাটাই হয়তো।
১১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:২২
বাবুল হোসেইন বলেছেন: সোজা প্রিয়তে।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
১০ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:৫৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!
১১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৯
পলাশমিঞা বলেছেন: ৪+৪+৪+১ =খু কু যা বে!! শ্ব শুর বাড়ি! স ঙ্গে যা বে !!কে
এখন আমাকে বুঝাও!
শ্ব শুর বািড় এখানে তো ৬ টা অক্ষর!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩০
শায়মা বলেছেন: পারবোনা এখন বুঝাতে !!!!!!!!!
বললাম না আই এ্যাম ভেরী বিজি!!!!!!
১১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৩
পলাশমিঞা বলেছেন: খোকাভাই কে আমি মনে মনে খোঁছিলাম।
তারপর কি হয়েছিল?
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩০
শায়মা বলেছেন: তার আর পর নেই
খোকাভাই বোকাভাই ও নেই।
১১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩২
পলাশমিঞা বলেছেন: আহারে সবাই এত্তে বিজে যে বিজি বিজি পড়ে আমিও বিজি হয়ে গেলাম
ভাত খেয়েছ না এখনো খাওনি? আমি এই মাত্র দুপুরে খাবার খেলাম।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৭
শায়মা বলেছেন: আরে খাইনি আবার!!!!!!
শুধু ভাত না মাছ, মাংস সবজী ভর্তা কিছুই বাদ দেইনি।
১১৫| ২০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১:৩৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: অমিত্রাক্ষর আর মিত্রাক্ষর এইগুলো পুরা পেইন একটা বিষয়।
রাবিতে বাংলায় পরীক্ষা দিতে গিয়ে বুঝেছিলাম।
২০ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৩৬
শায়মা বলেছেন: দূর কে মানে এইসব!!!
১১৬| ২০ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৫২
জানালার বাইরে বলেছেন: ছন্দ যেরকম ভাল, নিয়মগুলা তেমন ই বাজে!
২০ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৯
শায়মা বলেছেন: একদম মনের কথা ভাইয়া।
১১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাহ, চমৎকার একটি ক্লাস নিলেন, কিছুটা নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী এর "কবিতার ক্লাস" এর মত।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা পন্ডিতি জাগে মাঝে মাঝে আমার !
১১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:১৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: বোধকরি, এই প্রথম দেখলাম আপনি কাউকে আপনি সম্বোধন করেছেন ( (তারার হাসি কে, ১১ নং মন্তব্যে)। তারপরে দেখলাম, অণৃণ্যকেও (৭১, ৭২)।
আপনার এর আগের প্রোপিক টা কেমন ছিল? (৬৫ নং মন্তব্য)
৯৫ নং মন্তব্যের জন্য নীলঞ্জন কে ধন্যবাদ না জানিয়ে পারছি না, বিশেষ করে বেদনাদগ্ধ হৃদয় সাহিত্যের জন্মভূমি কথাটার জন্য, তা সেটা তিনি কোনদিন জানতে পারুন বা না পারুন। অবশ্য আপনার প্রতিমন্তব্যটাও দারুণ হয়েছে।
কিছু ভাল লাগা মন্তব্যঃ ৩১, ৩৫, ৭৪, ৮৩, ৯৫।
কিছু ভাল লাগা প্রতিমন্তব্যঃ ৯, ১৭, ২০, ৩১, ৩২, ৩৫, ৪৩, ৫০, ৫২, ৫৫, ৫৭, ৬৬, ৬৮, ৭৪, ৭৮, ৯১, ৯৫, ৯৬।
পোস্টে প্লাস +
২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৪৪
শায়মা বলেছেন: হা হা সেই আপনিটা আমার অপ্সরা নিকটাকে যেন ধরতে না পারে তার কারণে ছিলো! হা হা
এর আগের প্রোপিক ছিলো ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের গার্ল উইথ দ্যা ল্যাম্প একটা ছবি। এই ছবি দিয়েই আমি এই নিকে এসেছিলাম। তারপর এই ময়ুর বালিকার ছবি দিয়ে। কিন্তু এই পোস্টের এই ছবি আমার নিক হিসাবে কেউ লাইক করছিলো না। হা হা হা
নীলঞ্জন ভাইয়া আমার একজন খুব ভালো বন্ধু আর ভাইয়া ছিলো। কিন্তু ব্লগের আরেক কুটনৈতিক বোকামীতে সে এই ব্লগ ছেড়ে চলে গেলো। সাথে আরেকজনও গিয়েছিলো।
কত অজানারে !!!!!!
মাঝে মাঝে মনে হয় ভাইয়াটা কত যে বোকা ছিলো। পরে বুঝেছিলাম বোকাটাই ছিলাম আমি। তার নিক আর পাস অন্য কেউ ইউজ করেছিলো যা সে অতি ভালোবেসে তাকে দিয়েছিলো এবং হি ওয়াজ হেল্পলেস!
বয়স বাড়ার সাথে সাথে বুদ্ধিও বেড়েছে আমার। কিন্তু মাঝে মাঝে মনে হয় নীলঞ্জনভাইয়াকে। কেমন করে হারিয়ে গেলো ভাইয়াটা।
জানিনা ভাইয়া এবং সেই অবুঝ মানুষটা কেমন আছে কোথায় আছে।
কেনো যেন মনে হয় তারা ভালো নেই। কারণ বোকারা বেশিদিন ভালো থাকতে পারে না। দুজনই তারা ভীষণ রকম বোকা ছিলো!
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:২৬
টানজিমা বলেছেন: মুদ্ধুম মাইনাশ.........