নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে......

১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:২৭



বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে......

এ প্রবাদ বাক্যটি তখনও পড়িনি, তখনও পৃথিবীর অনেক রহস্যই জানা হয়নি কিন্তু জগতের কি এক অপার রহস্যবলে জেনে গিয়েছি সে অমোঘ সত্যটি যে মায়ের কোলটিই শিশুদের জন্য সবচাইতে নিরাপত্তার স্থান। সে মা হোক না কোনো মানবী বা কোনো পশুমা। যার যার শিশুর পরম নিরাপত্তার স্থান তার জন্মদাত্রী মায়ের কোল।

কিন্তু যখন ৪/৫ বছর বয়সে বিশাল সিনেস্ক্রিনে ভেসে উঠতে দেখলাম গহীন সবুজ বন আর সে গভীর বনে ছোট্ট এক শিশু ঝুড়ির মধ্যে হাত পা নেড়ে কাঁদছে। আশে পাশে তার মা বাবা কোনো জনমনিষ্যির দেখা নেই আর আরো ভয়ংকর দৃশ্য এক নেকড়ে সে কান্না শুনতে পেয়ে এগিয়ে এলো। শিশুটিকে মুখে তুলে নিয়ে ছুট লাগালো নিজের বাড়ির দিকে। তখন সেই ছোট্ট আমার চোখও গুল্লু গুল্লু হয়ে গেলো। আর আরো আরো চোখ গুল্লু গুল্লু করে ভয়ে ভয়ে অপেক্ষা করছিলাম বুঝি এখুনি মহাভোজ হবে নেকড়ে ও তার সন্তানদের এই সুন্দর ফুটফুটে শিশুটির শরীর ছিন্ন ভিন্ন করে তাদের ধারালো নখরে।



কিন্তু আমার ভয়কে অমূলক করে দিয়ে কিছু পরেই সিনেস্ক্রিনে ভেসে উঠলো সেই অভূতপূর্ব দৃশ্য! নেকড়ের পিঠে চড়ে মানব সন্তান মুগলী ছুটে চলেছে। এক গাছের ডাল হতে আরেক গাছে সাঁই সাঁই করে বন বাঁদাড় পার হয়ে চলা। ( মনে আছে পরে এমন করে ছুটবার ইচ্ছেয় পর্দা ধরে ঝুল খেয়ে পর্দার লাঠি সহ মাথায় ভেঙ্গে পড়ে মায়ের হাতে, পিঠে তাল পড়ার কথা:() সে যাই হোক মুগলী বেশ আয়ত্ব করে নিলো দুঃসাধ্য সব কার্য্যকলাপ যা মানব সন্তানদের জন্য মোটেও সহজসাধ্য নয়। খুব অবাক হয়েছিলাম কি করে সম্ভব ঐ গহীন বনে বানরের মত লাফিয়ে চলা, ডাল হতে ডালে ঝুলে ঝুলে এই ভাবে গভীর খাদ পেরিয়ে যাওয়া। কিন্তু সে ছিলো চলচ্চিত্র। সিনেমায় তো কত কিছুই হয়। এতে আর অবাক হবার কি আছে?

কিন্তু অবাক হলাম বেশ বড় হয়ে! যেদিন জানলাম সিনেমার বাইরের এই বাস্তবেই জন্ম নেওয়া এমনি দুজন অমলা আর কমলার কথা।



http://en.wikipedia.org/wiki/Amala_and_Kamala

Click This Link

Click This Link





এরপর এক হিন্দী সিনেমায় দেখলাম হসপিটাল হতে চুরি হয়ে যাওয়া জমজ বাচ্চাদের একটা শিক্ষিত বাবার বাড়িতে মানুষ হলো আর সে হলো ভদ্র, নম্র ও সুশিক্ষিত। পক্ষান্তরে পকেটমার বাবার বাড়িতে লালিত পালিত শিশুটি বড় হয়ে হলো মহিলা পকেটমার। কি সাংঘাতিক!:-* ( আমার অবশ্য নম্র ভদ্রটার চাইতে ড্যাম কেয়ার মহিলা পকেটমারকেই বেশী ভালো লাগছিলো:)) সে যাই হোক তখন আমার ধারণা আরো পাকাপোক্ত হলো যে পরিবেশ মানুষের শিক্ষা-দীক্ষা ভাবনা চিন্তায় এক বিরাট প্রভাব ফেলে।





তাহলে যে কিছু হলেই আমরা দোষ দেই চোরের ছেলে চোরই হয়েছে অথবা প্রশংসায় পঞ্চমুখ হই, গিয়ানীর ছেলে গিয়ানী পন্ডিৎ। আসলে সেটা পুরোই ভুল। মহাপন্ডিতের ছেলেকেও যদি কোনো চোর ডাকুর বাড়িতে মানুষ করা হয়, আর শেখানো হয় চুরিবিদ্যা তবে সে পন্ডিৎ না হয়ে চুরি ডাকাতিই শিখবে তবে আমি নিশ্চিৎ সে হবে আরো বড় চোর অথবা ডাকাত। চুরি বিদ্যায় মেধা ও মাথা খাঁটিয়ে সে হবে আরো বড় কোনো চোর বা ডাকু কারণ বংশগতির প্রভাবে তার বুদ্ধিটাও থাকবে বেশ ধারালো। বংশগতি আর পরিবেশ এই দুই প্রভাব মনুষ্য চরিত্রে কতখানি তা রীতিমত বিতর্কের বিষয়।



তবে গুণীগিয়ানীরা বলেন ভিন্ন কথা। আমরা নাকি শুধুই শারীরিক বৈশিষ্ট্যগুলিই বংশগতভাবে পেয়ে থাকি, আচরণ পুরোপুরি কখনোই নয়। প্রায় সব ধরণের আচরণই মানুষ শিক্ষা-দীক্ষা ও পরিবেশের কারণে পেয়ে থাকে। কোনো বিশেষ আচরণ শুধুমাত্র বংশগতির মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে সঞ্চালিত করা যায়না।



মানুষের আচরণ কতখানি বংশগত আর কতখানি মনুষ্য সমাজের প্রভাবের ফল সেটা পরীক্ষা করতেই বিজ্ঞানী কেলগ নিজের সন্তান ও তার চেয়ে বয়সে কিছু বড় এক শিম্পাঞ্জির বাচ্চাকে একি সাথে বড় করলেন নয় মাস। একই রকম জামাকাপড়, একই সাথে একি খাবার খেতে দেওয়া, একই রকম খেলাধুলা শেখানো হলো। দেখা গেলো এক অবাক ব্যাপার। শিম্পাঞ্জির শিশুটি কিছু কিছু আচরণ মানুষের বাচ্চাটির আগেই শিখে ফেললো। যেমন চামচে করে খাওয়া।



কিন্তু কিছুদিন পর দেখা গেলো ভাষা, বুদ্ধি ও কিছু মানবীয় আচরণে মানুষের সন্তানটিই অগ্রগামী। ভাষা শিক্ষা ও মানুষের কিছু জটিল আচরণ শুধুমাত্র উন্নত মস্তিষ্কের মানুষের পক্ষেই সম্ভব।



তবে এ উন্নত মস্তিষ্কের কার্য্যকলাপ অনুন্নত পরিবেশের প্রভাবে অনেকখানিই বা পুরোপুরিই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।:(



এমন কতগুলি দুর্ভাগা শিশুদের সন্ধান পাওয়া গেছে যারা আজন্ম মানব সমাজের বাইরে বড় হওয়ায় অস্পষ্ট আওয়াজ বা শব্দ ছাড়া কোনো ভাষা শিখতে পারেনি। সোজা হয়ে দাঁড়াতে শেখেনি। ভালুক পরিবারে বড় হওয়ায় ভালুকের মতই হাটতে শিখেছে, চলতে শিখেছে। শিয়াল মায়ের দুধ খেয়ে বড় হওয়ায় এমনি এক শিশু শিখেছে শিয়ালের ভাষা। এরা মানব সন্তানের চাইতে প্রচন্ড শক্তিশালী ও ক্ষিপ্রগতি সম্পন্ন ছিলো। এমন আরো কিছু Feral Children সংক্রান্ত তথ্য

http://www.feralchildren.com/en/children.php



এসব দেখেই বোঝা যায় মানুষ বংশগত গুনাবলীর জন্যই মানুষ হয়না। আবার কেলগের পরীক্ষা থেকে বোঝা যায় মানুষের সমাজে পশুদেরকে লালন করলেই তারা পশু থেকে মানুষ হয়ে যেতে পারেনা। মানুষের আচরণ কিছুটা বংশগতির সাহায্যে নির্ধারিত হলেও বেশীরভাগই ভালো পরিবেশ ও শিক্ষা-দীক্ষায় গড়ে ওঠে।



এবার বলি এতক্ষণ আমার ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়ার কারণ। আমার বাসার ঠিক পাশেই রয়েছে এক বিশাল ফ্লাটবাড়ি। ক'দিন আগে তখন বেশ ভোর, বারান্দায় দোলনায় পা ঝুলিয়ে বসে ভোরের পাখীদের গান শোনায় মগ্ন ছিলাম। ঠিক সে সময়, পাশের বাড়িটির বিশাল ফটকে এক পুলিশের ভ্যানগাড়ি এসে দাঁড়ালো। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে বাড়ির ডক্টরেট পিতা ও মাতার তরুন ছেলেটিকে মারাত্মক অপরাধে জড়িয়ে পড়ার কারণে পুলিশের গাড়িতে উঠে বসতে হলো ।



আজীবন কেরিয়ারিস্ট সুশিক্ষিত পিতা ও মাতার সময় হয়নি সন্তানটি বাড়ির বাইরে কোন পরিবেশে মিশছে, কি শিখছে তার খোঁজ রাখবার, জানবার সময় হয়নি তাদের ব্যাস্ততার সুযোগে, কোন অবহেলায় অবহেলিত সন্তানটি পা বাড়িয়েছে কোন দুর্গম পথে । আর তাই উন্নত মস্তিষ্ক প্রাণী হয়েও, সুশিক্ষিত পিতামাতার বাড়িতে লালিত পালিত হয়েও কোনো এক অজানা পরিবেশ ও শিক্ষার কারণে শিশুটি আজ বিপথগামী। পশুর মত কোনো পাশবিকতাই শিখেছে আজ সে।





পৃথিবীর সকল পিতামাতাকে তাই আজ খুব বলতে ইচ্ছে করে, আপনার সন্তানটির দিকে লক্ষ্য রাখুন, তাকে দিন একটি সুন্দর পরিবেশ ও সুশিক্ষাময় গৃহকোণ। ব্যাস্ততার স্রোতে গা ভাসিয়ে, নিজের প্রিয় সন্তানটিকে নিজের অজান্তেই ঠেলে দেবেন না কোন এক অন্ধকার অজানায়......

মন্তব্য ২২০ টি রেটিং +৫১/-৩

মন্তব্য (২২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব সুন্দর গুরুত্বপুর্ন পোস্ট।


মানুষের আচরণ কিছুটা বংশগতির সাহায্যে নির্ধারিত হলেও বেশীরভাগই ভালো পরিবেশ ও শিক্ষা-দীক্ষায় গড়ে ওঠে।

ঠিক বলেছ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:০৮

শায়মা বলেছেন: আপুনি পোস্ট জানিনা মুগলির ছবিটা অনেক মজা লাগছে দেখতে।:)

এক হাজারবার ট্রাই করে শেষে মহা কান্ড করে পোস্ট দেওয়া গেলো। আমি অবশ্য পারিনি।:(
অন্যের হেল্প নিয়েছি পোস্ট দিতে আজকে। কি যে হয়েছে সামু ব্লগের! মেজাজ খারাপ হয়ে গেছে আজ।:P

২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪০

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: জানো, টুলুর মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে। :D

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১১

শায়মা বলেছেন: আহা তাই নাকি?:(

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১০

শায়মা বলেছেন: সাবধান ! সাবধান! টুলুর হ্যাসব্যান্ড কিন্তু মামলা করবে তোমার নামে।

৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪১

আকাশদেখি বলেছেন: মুগলি...টারজান...কথা মনে পড়ে গেল...
টারজান দেখতে গি্যে কত যে মার খেয়েছি

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১৬

শায়মা বলেছেন: এখন আবার দেখেন আকাশভাই।

এখন মাইর দেবার কেউ নেই।:)

৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: অনেক কটিন কতা লেকছেন আজকে!
বুঝতে কষ্ট হৈছে.........:D:D:D

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৯

শায়মা বলেছেন: এত স হজ করে আর কে লিখবে তায়েফভাই?

তবুও বললেন কটিন! :(

৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৬

ডেইফ বলেছেন: বেশ বিশ্লেষণধর্মী এবং গুরুত্বপুর্ন পোস্ট।
মানুষের চারপাশের পরিবেশই তাকে সেভাবে গড়ে তুলতে সহায়তা করে।
তাই মা-বাবার উচিত সন্তানদের সঠিকভাবে গড়ে তোলা এবং সময় দেয়া।
নিকট বন্ধনের ভালবাসাই পারে নষ্ট সবকিছু দূর করতে।

সুন্দর এই পোস্টের জন্য ধন্যবাদ রইল।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:০১

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ডেইফ।

আজ ব্লগ আমার সাথে শত্রুতা করছে। বার বার ডিসকানেক্ট হচ্ছি।:(

৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৭

সায়েম মুন বলেছেন: পর্দা ছিড়ে পড়ে যাওয়ার পর কয়টা মাইর খাইছিলা সেইদিন। :P

এক জায়গায় এসে মনটা খারাপ হয়ে গেল। অমলা আর কমলার কথা মনে করায় দেয়ায় :(

হুমম বিরাট শিক্ষণীয় পোষ্ট। শিশুদের বেড়ে ওঠার জন্য পরিবেশটাই প্রধান উপাদান।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:০২

শায়মা বলেছেন: হা হা হা


সে কথা মনে করে আর দুঃখ পেতে চাইনা।

:P

৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:০২

চতুষ্কোণ বলেছেন: আরে কঠিন লিখছেন দেখি। কই থিকা টান দিয়া কই নিয়া গেলেন! ঠিক আছে আপনে যা বলছেন তাই হবে। পুলাপাইনরে সারাদিন বেতের আগায় রাখপ।:P

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:০৫

শায়মা বলেছেন: বেতের আগায় রাখলে নিজেরাই বাড়ি ছেড়ে বনে পালিয়ে টারজান হয়ে যাবে।

৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১১

কি নাম দিব বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। গুরুত্বপূর্ণ ও বটে। :)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫৪

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ।:)

৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২০

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: কেন, তুমি দাওয়াত পাওনি?

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫৭

শায়মা বলেছেন: তুমি আর এইসব আজগুবী কথা বলতে আসলে অচিরেই মাইর খাবে মানুষের হাতে হাহাহাহাহা


নিচে মন্তব্যগুলা দেখো টুলু স্যার।:)

১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৫

bikalbela বলেছেন: আপনার লেখার সাথে এক মত।প্রত্যেক পিতামাতাকেএগিয়ে আসতে হবে সন্তানকে সঠিকশিক্ষার জন্য।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫৮

শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই।

লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যাবদ ।:)

১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৫

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: আইচ্ছা :-/

দারুণ পোষ্ট। +

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০১

শায়মা বলেছেন: থ্যংক ইউ মনসুরভাই।:)

১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৫৪

নতুনছেলে বলেছেন: অনেক দারুণ লিখেছেন, লাস্টের লাইন গুলা যদি আমাদের সমাজে মানা হত তাহলে আমরা আজ ইভটিজের মত হাজারো সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে পারতাম। চারিদিকে আজ শুধু নৈতিক অধঃপতন।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০৩

শায়মা বলেছেন: :(


মন খারাপ হয়ে যায়।

১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৩৪

টানজিমা বলেছেন: কেন যে এত আলিশান আলিশান পোষ্ট দেয় মাইন্শে... /:)


মাইনাশ... :-< :-< |-) |-) |-) |-) |-) |-)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৯

শায়মা বলেছেন: মাইনাস দেয় হিংসুটেরা। তুমিও হিংসুটে সেতো প্রথম দিন থেকেই জানি টান্জু। আবার বলতে হবে?:(

১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৩৪

শ।মসীর বলেছেন: একটু যত্ন পেলে অধিকাংশ মানুষের জীবনই অনেক সুন্দর হয়ে যেতে পারত...........

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৭

শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই শামসীরভাই।


অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।:)

১৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৩৭

চাঁপাবাজ বলেছেন: শামাপ্পু.......তুমাল্পুষ্ট পড়ি নাই... B-) B-) B-) B-)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪১

শায়মা বলেছেন: চাঁপাবাজ আই মিস ইউ। :(

তুমি আমার পোস্ট পড়োনা আমার বাড়ি আসোনা এটা শুনে আর জেনে আমি তোমার উপর রাগান্বিত।

পোস্ট না পড়লে এত কষ্ট করে লিখে কি লাভ আমার ? তোমার বাচ্চাটাকে যেন মানুস করে তুলতে পারো সেটা তো একটু হলেও মনে পড়বে আমার পোস্ট পড়ে।:(

১৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:০৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: খুব সুন্দর করে লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।দুই বোনের কাহিনীটাও জানা হলো।জানতামনা।

তবে সন্তানদের দিকে নজর দিতে বলার আগে বাপ-মা গুলোকে আগে ঠিক হবার পরামর্শ দিলে ভালো হতো।আমার দেখা বেশীর ভাগ বাপ-মাই জানেনা সন্তানদের কি ভাবে মানুষ করতে হয়, এরা শুধুই জন্মদাতা,বছর বছর বিয়োতেই এদের সুখ, মানুষ করার পথটা মসৃণ করার জন্য যে ভাবনা চিন্তার যে কসরৎ সেটা এরা করতে চায়না।পরবর্তীতে সন্তান যদি অন্য পথে যায় সে জন্য তখন শুধু সন্তানটিকে দোষ দেয়া যায়না।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩৭

শায়মা বলেছেন: হায় হায় বাপমাকে এখন কিভাবে শোধরাই!

বুঝতে পারছি এখন থেকে আমাদের দেশে খুলতে হেব বাবা মা শিক্ষা কার্য্যক্রম। :P



কথাটা কিন্তু ফানি মনে হলেও বড়ই দরকারী তাইনা? :)

১৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:৪৫

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন আপু। কিন্তু কয়জনই বা বুঝে কথা টা!

এমনও শুনেছি, কাজের মেয়ে আর ঘরে পালিত কুকুরের সাথে থেকে থেকে বাচ্চাটা কুকুরের মত আচরণ করা শিখেছে! বাবা-মা জানেও না! এতই ব্যস্ততা! এতই কাজ তাহলে কিসের জন্যে!

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩০

শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই তুমি শুনেছো আর আমি নিজে চোখে দেখেছি।

আমার জানা মানে নিজে চোখে দিনের পর দিন একটা বছর কাছ থেকে দেখা এমনি এক বাচ্চা সব সময় কুকুরের মত আচরণ করতো। ২ সপ্তাহ অবজার্ভেশনের পরেই মায়ের সাথে কথা বলে জেনেছিলাম অসম্ভব কর্মব্যাস্ত সেলিব্রেটি সেই মা তার পেশা,টিভি অনুষ্ঠান আর ক্লাব-পার্টি নিয়ে এত ব্যাস্ত থাকেন যে বাচ্চাকে বাধ্য হয় রাখতে কাজের বুয়াদের কাছে। আর তার একমাত্র বন্ধু মানে সর্বক্ষনের সঙ্গী তার প্রিয় কুকুর।

অসম্ভব ইনটেলিজেন্ট কিন্তু প্রবলেমেটিক বিহেভিয়্যার ডিসঅর্ডারের এই বাচ্চাটার সমস্যা এখনও কাটেনি তবে একটা বছরে সে হয়ে উঠেছিলো আমার কলিজার টুকরা। জীবনে কোনোদিন পরের বাচ্চাকে এতটা মিস করিনি আমি যতখানি তাকে আজও করি।

দেবদূতের মত দেখতে ই বাচ্চাটা কোনোদিন পুরোপুরি সুস্থ্য হয়ে উঠেছে জানলে আমার চাইতে খুশী কেউ হবেনা।

১৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:৪১

সারথী মন বলেছেন: আরো একটি শায়মা পোস্টের ধন্য ধন্যবাদ।

@ দুরন্ত স্বপ্নচারী আপনি যতগুলো মন্তব্য করেছেন-একটাও কি পোস্ট সংশ্লিস্ট? সকলের পোস্টেই আপনার এবং আপনার সিন্ডিকেটের কয়েকজনে এমন কাজ করেন-যা লক্ষনীয়। আপনাদের এই 'প্যাচালীয়' মন্তব্য সাধারন ব্লগারগন ভালো ভাবে দেখেননা। এটা আসলে একধরনের হিট বাড়ানোর খেলা-যা আপনারা কয়েকজন নিয়মিত করছেন। নিজেরা নিজেরা খাজুইরা প্যাচাল নাপেরে দেখুন-প্রকৃতপক্ষে কতজন ব্লগার মন্তব্য করেছেন-তাহলেই বুজবেন কতজনে মন্তব্য করেছেন।


সত্য কথা বলার জন্য আমার ব্যন মোবারক শিরধার্য্য।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২১

শায়মা বলেছেন: হা হা হা সারথী মন খুবই সুন্দর নিক। হাসছি দুরন্তকে বলা আপনার বকাঝকা দেখে।

আর আমার পোস্ট টা আপনার ভালো লেগেছে জেনেও আমার ভালো লাগছে। আসলেই আমার খুব কষ্ট হয় ইদানিংকালের পরিবর্তিত সমাজের অবহেলিত বাচ্চাগুলোর জন্য।


আমরাও হয়তো কিছুকিছু অবহেলি্ত হয়েছি শিশুবেলায় কিন্তু এখন যেন ঘরে ঘরেই একই দৃশ্য। খুব মন খারাপ হয়ে যায় যখন ভাবি হয়তো মা বাবার একটু সচেতনা বা সুশিক্ষা একটি ছেলে বা মেয়ের জীবনচলার পথটা সুন্দর করে দিতে পারতো সেটা ভেবে যখন দেখি আমার প্রতিবেশী সন্তানের করুণ অধঃপতন। খবরের কাগজের নিষ্ঠুরতা। বা আমার নিজের পরিবারেরই কোনো অবহেলিত মাদকাসক্ত সন্তান।

অথবা পড়ালেখায় অমনোযোগীতা, এটাও তো বাবা মায়ের অব হেলার ৯৯% কারণ। ভালোবাসা আর সময় সার্থকতা দিতে পারেনা এমন কিছু নেই পৃথিবীতে।


ভালো থাকবেন আর কায়মনে প্রার্থনা করি কোনো সত্যকথা বলার জন্য ব্যান না হৌন।:P

১৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২৮

পল্লী বাউল বলেছেন: সত্য যে বড় কঠিন

কঠিনরে ভালবাসিলাম।


+++

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩১

শায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ বাউলভাই।:)

প্লাসের জন্য

আর

মন্তব্যটাও কিন্তু কঠিন।:)

২০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩৮

কালপুরুষ বলেছেন: উরিব্বাস! এ যে দেখছি মহাজ্ঞানী পোস্ট। কি রে, তোর খবর কি? সব খবর ভালতো! নতুন কোন খবর আছে নাকি? ভাবছি আদর্শ মানব সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে পোস্টটা কি বিশেষ কো তাৎপর্য বহন করে? ইয়ে... মানে... একটু দুষ্টামি করলাম আর কি......।

ভাল থাকিস।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৪

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া

আমি যে বাচ্চাদেরকে নিয়ে সেই ছেলেবেলা থেকেই ভাবি সেটা হয়তো তুমি জানোনা। অবশ্য ফার্স্ট ভাবনাটা নিজেকে দিয়েই শুরু করেছিলাম।


আর আদর্শ মানব সন্তান শুধু নিজেরটাকে গড়লেই চলবে? পুরো দেশ ও জাতির জন্য দরকার সেটা তো। জানোনা আমি আবার একটু দেশপ্রেমী।:(

২১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৩

রনি আহমদ বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট আপু++

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৫

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ রনি।:)

২২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব সুন্দর গুরুত্বপুর্ন পোস্ট :-B

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৬

শায়মা বলেছেন: :)

থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ।:):):)

২৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০৬

রক্তিম কৃষ্ণচূড়া বলেছেন: অনেক গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫৩

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ।:)

২৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:১৬

সেলিম তাহের বলেছেন:
ক'দিন আগে তখন বেশ ভোর, বারান্দায় দোলনায় পা ঝুলিয়ে বসে ভোরের পাখীদের গান শোনায় মগ্ন ছিলাম।

আপনি কোন শহরে থাকেন ভাই? শহরের এই ইট কংক্রিটের মহাযজ্ঞে ভোরের পাখির গান শুনা- ভাবাই যায় না! হিংসা হচ্ছে আপনাকে। অবশ্য মফস্বল শহর বা গ্রামে থাকলে অন্য কথা।

আপনার “আদর্শ মানব সন্তান” গড়বার জনহীতকর এই পোস্টটা বেশ সরলতানির্ভর। তবে লিঙ্গ ভেদে শিশুর ‘ব্যক্তি’ হয়ে উঠাই আমার কাছে ‘আদর্শ’। বাকীসব মধ্যবিত্তসুলভ চর্বিতচর্বন আদর্শিক ফাঁকা বুলি।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০০

শায়মা বলেছেন: হা হা আমি এই শহরেই থাকি ভাই।


এই ইট কংক্রিটের কোলাহল কুৎসিৎ মহাযজ্ঞেও আমি একটু নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য্য ভুমি গড়ে তুলেছি আমার আবাসস্থলটি ঘিরে। সৃষ্টিকর্তার কাছে তাই আমার অসংখ্য কৃতজ্ঞতার মাঝে এই কৃতজ্ঞতারটিরও সীমা নেই।


(আপনার “আদর্শ মানব সন্তান” গড়বার জনহীতকর এই পোস্টটা বেশ সরলতানির্ভর। তবে লিঙ্গ ভেদে শিশুর ‘ব্যক্তি’ হয়ে উঠাই আমার কাছে ‘আদর্শ’। বাকীসব মধ্যবিত্তসুলভ চর্বিতচর্বন আদর্শিক ফাঁকা বুলি। )

আপনার কথা মেনে নিলাম তবে ব্যাক্তিত্ব নির্ভর করে অনেকাংশেই পরিবেশ ও শিক্ষার উপর সেকথাটিই বলতে চেয়েছি।

২৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৪৬

ভাইস্তা বলেছেন: সুন্দর পোস্ট, তাই একটি +

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০১

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইস্তা।:)

২৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:১২

ভাইস্তা বলেছেন: ওয়েলকাম অ্যান্টি। :)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১০

শায়মা বলেছেন: :)

২৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:২০

হায়রে ভালবাসা বলেছেন: কেও যদি আমাকেও মিস করত......... :( :(

বরাবরের মতই তুখোর লেখা...সবই উপ্পেদা যায়... /:)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১১

শায়মা বলেছেন: হুম হুম হুম চিনে ফেলবো কিন্তু।:)

২৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫০

হায়রে ভালবাসা বলেছেন: Q?Q?Q?.......... :| :| :| :|


চিনবেন্না পিলিপ্স........ :(( :((

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:০০

শায়মা বলেছেন: হা হা হা


ওকে।:)

২৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৬

সাগর রহমান বলেছেন: এবার বলি এতক্ষণ আমার ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়ার কারণ ...................এমন শিবের গীত গাইতে কারণ লাগে নাকি? খুব খুবই সুন্দর পোষ্ট শায়মাপু,,,, এটা শুধু বলার জন্য বলা না।
শুভকামনা।।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১০

শায়মা বলেছেন: :P


কিন্তু পোস্টের কারণটা মনে এসেছিলো একটা কষ্টকর ভাবনা থেকে।

৩০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০১

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: লেখাটা আমি আগেই পড়েছিলাম! :-*

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২১

শায়মা বলেছেন: কখন?

৩১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪১

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: পৃথিবীর সকল পিতামাতাকে তাই আজ খুব বলতে ইচ্ছে করে, আপনার সন্তানটির দিকে লক্ষ্য রাখুন, তাকে দিন একটি সুন্দর পরিবেশ ও সুশিক্ষাময় গৃহকোণ। ব্যাস্ততার স্রোতে গা ভাসিয়ে, নিজের প্রিয় সন্তানটিকে নিজের অজান্তেই ঠেলে দেবেন না কোন এক অন্ধকার অজানায়......




এই কথাগুলো আমার অসম্ভব ভালো লাগছে। আমি ও আমার কণ্যা জারিফা আমরিনকে আমার মত করেই গড়ে তুলবো। ধন্যবাদ শায়মা।














১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫৫

শায়মা বলেছেন: জারিফা আমরিনের জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা আড় দোয়া।:)

৩২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০৯

দালিয়া বলেছেন:
বাবা-মার জন্য স্কুল খোলেন।
আপনি হবেন হেডমাস্টার।
আর দপ্তরির পোস্ট কিন্তু আমার।
ভোর ছয়টার সময় স্কুল খোলার ঘন্টা বাজাবো।
রাত আটটার সময় বাজাবো ছুটির ঘন্টা।
আর সবার ব্যাগের মধ্যে থাকবে ২০টা করে ইট। :|

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫২

শায়মা বলেছেন: হা হা হা


ইট দিয়ে কি হবে?

৩৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:২১

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: গতকাল রাতে এবং আমি কমেন্ট ও করেছিলাম মনে হচ্ছে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫১

শায়মা বলেছেন: ও হ্যা ঠিক তাই। আমি বারবার পোস্ট দিচ্ছিলাম। সেটা ড্রাফট করে ফেলেছিলাম। স্যরি শূন্যভাইয়া। :(

৩৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১৩

দালিয়া বলেছেন:
ইট প্রতিদিন ব্যাগে করে স্কুলে টেনে নিয়ে আসতে হবে।
আর না আনলে প্রতিদিন মাথায় একটি করে ইট ভাঙবো।
ভাঙার দায়িত্ব আমার।
একদম উচিত শিক্ষা দিয়ে দেব।
এইটুকুন পুচকা বাচ্চাদের কি যে ফাপরে রাখে এরা।
একটু কোলে নিয়ে আদর করার অবসর পর্যন্ত নাই।
আর কোলে নেওয়াটাতো আজকাল একদম আনস্মার্ট একটা কাজ হয়ে গেছে। X(

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১৪

শায়মা বলেছেন: হা হা হা বুঝেছি তাদের বই হবে ইট।


:P

৩৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:২২

সোমহেপি বলেছেন: সুযোগ পেলে রনবী'র টোকাইরা কেউ টোকাই জীবন না পেয়ে হয়ত আইনস্টাইন হতে পারত কিংবা কোন রবীন্দ্রনাথ।আমার এমনি অনেক শতসহস্র মানুষের দেখা পাচ্ছি না হয়ত সুযোগের অভাবেই।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩২

শায়মা বলেছেন: একদম তাই। এমনই হবার কথা সোমহেপি। :)

৩৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৭

জিসান শা ইকরাম বলেছেন: আপনার এই লেখাটি খুব মগ্ন হয়ে আমি আর আমার বউ পড়লাম।
ঝামেলা একটু বাধল এই অংশে এসে ...

"" পৃথিবীর সকল পিতামাতাকে তাই আজ খুব বলতে ইচ্ছে করে, আপনার সন্তানটির দিকে লক্ষ্য রাখুন, তাকে দিন একটি সুন্দর পরিবেশ ও সুশিক্ষাময় গৃহকোণ। ব্যাস্ততার স্রোতে গা ভাসিয়ে, নিজের প্রিয় সন্তানটিকে নিজের অজান্তেই ঠেলে দেবেন না কোন এক অন্ধকার অজানায়...... ""

আমার বউ এর এখন - এখন এক্টাই কথা - এটা কি লিখছে দেখছ ।
কেন যে এই লেখাটা পড়লাম ? :( :(

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৭

শায়মা বলেছেন: জিসানভাইয়া তোমার নামটা দেখে ভেবেছিলাম কোনো পিচকি একটা ছেলে। মেয়েদের বাবা এই কথাটা লিখেছিলে তোমার লেখায় কিন্তু ভেবেছিলাম সেটা ফান করে লিখেছো। আসলে তোমার নামটার ভেতরেই একটা পিচকি পিচকি ভাব আছে যেমন জিকোর নামের মধ্যে তাই বয়সে বা শরীরে অনেক অনেক বড় হলেও পিচকিভাবটা যাবেনা তোমাদের।:)


কিন্তু এখন জানলাম সত্যিই আমার একটা ভাবী ও ভাতিজিরাও আছে। আর লেখাটা পড়ে একটু হলেও যে ভেবেছো তাতে আমার ভালো লাগছে। হাজারো ব্যাস্ততার মাঝে দিনের একটু সময় তুলে রেখো ওদের জন্য তোমরা আর বাড়ির বাইরে থাকলেও যেন অদৃশ্য চোখ দুটো তাদের সাথেই রেখে যেও।

তোমাদের জন্য শুভকামনা।:)

৩৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:০৪

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট, প্লাস।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৮

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ রাশেদীনভাই।
:)

কেমন আছো?

৩৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৯

শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট। শুভেচ্ছা :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৯

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আমিনুলভাই।

আপনাকেও শুভেচ্ছা।:)

৩৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৩৫

চতুষ্কোণ বলেছেন: টারজান হয়ে বনে গেলেও কারাপ হয় না। শুনেছি বনে সুন্দরী জেন'রা ঘুরে বেড়ায়। :-B

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪০

শায়মা বলেছেন: হা হা হা


যাও যাও


তবে জেন খুঁজতে গিয়ে আবার বাঘের পেটে যেওনা।:)

৪০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৫৯

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়কে সহজ ও সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন, এতেই এতটা সুখপাঠ্য হয়ে উঠেছে। একজন মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য, নৈতিকতা, মনুষ্যত্ব, অধিকাংশ অভ্যাস এসবের পেছনে বেড়ে ওঠার পরিবেশের হাত রয়েছে। যদিও ব্যাপারটার পরিবর্তন হয় স্থান-কাল-পাত্রভেদে, এছাড়াও আধুমিক সময়ে আমাদের যন্ত্রমুখী হয়ে পড়া এবং গতিশীল জীবনযাপন এতে রাখছে প্রভাব, যার অনেকখানিই নেতিবাচকরূপে দেখা দিচ্ছে। পিতামাতার সচেতন হয়ে ওঠাটাও এজন্যে খুব প্রয়োজন। তবে যুগের চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে আমরা এখনও যথেষ্ট প্রগতিশীল হয়ে উঠতে পারিনি দেখা যাচ্ছে, শিশুদের ছোটবেলা থেকে সৃষ্টিশীল হয়ে ওঠার চেয়ে এই শিক্ষাব্যবস্থা নামক উৎকট খিচুড়ি খেয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও নির্মল বিনোদনের অভাব রয়েছে, খেলার মাঠ নেই, বই পড়ায় উৎসাহ দেয়া হয় না; শেষ পর্যন্ত ঐ কম্পিউটার গেমস আর টিভি দেখেই সার। শুধু অভিভাবকদের সচেতনতা বাড়িয়েই কতোখানি আর লাভ হবে?



(আগেভাগে কয়া দিতেছি, সিরিয়াস এই কমেন্টের উত্তরে য্যানো কোন ইমো বা রসাত্মক শব্দ না থাকে।)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৫

শায়মা বলেছেন: তুমি যে এত সিরিয়াস এটা তো জানতাম না।
( এখানে ইমো আটকাতে কষ্ট হচছে।তবুও আটকালাম অনেক কষ্টে সৃষ্টে। এখানে মন খারাপের ইমোটা হবে।)

যাইহোক সিরিয়াস কথা বলি, যুগের সাথে শিক্ষাব্যাবস্থা, খেলাধুলা, চিন্তা ভাবনা মননের পরিবর্তন হবেই। পরিবর্তনটা যে খারাপ সেটাই নয়। বরং মানুষ দিন দিন প্রগতীশীলতার সাথে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। শুধু মাত্র আমরা অতীতেই ভালো ছিলাম এখনকার বাচ্চারা ভালো নেই তা নয়।


এক একটা বাচ্চার কটকট ইংলিশ আর পটপট বা গড়গড় করে বই পড়ে যাওয়া দেখেও আমার চক্ষু চড়কগাছে ওঠে। এই কটকটে ইংলিশ আমি তো এখনও পারিনা। এই কথা বলা, বই পড়া বা অনেক বেশী স্মার্টনেসের জন্য অবশ্যই অবশ্যই কম্পিউটার গেমস, কার্টুন বা আধুনিক শিক্ষাব্যাবস্থার অবদান রয়েছে।


ব্যাতিক্রম সেকালেও ছিলো এখনও আছে। সেই আদিযুগে কি বড়লোকের বাড়িতে দেবদাস জন্মায়নি? সবরকমের সুযোগ সুবিধা পেয়েও কি ছেলেমেয়েরা সেকালেও গোল্লায় যায়নি? গেছে।


তবে আমার কষ্ট লাগে আজকাল যখন দেখি উচ্চশিক্ষিত বাবা মাকে বাধ্য থাকতে হয় ব্যাস্ততার মাঝে খুব বেশী আর সেই ব্যাস্ততার সুযোগে অবহেলিত হয় প্রিয় সন্তানেরা। মাঝে মাঝে বা অধিকাংশ সময় অধঃপাতে যায় তারা। হাজার হোক অপরিপক্ক বাচ্চাদের জন্য চাই সদা ও সর্বদা একটা পরিপক্ক মাথা বা চোখ। সে দাদু বা নানুও হতে পারে। কিন্তু আজকাল তো সেটাও আর দেখা যায়না। দাদু নানুরা পরিবারের বোঝা হয়ে যায় , চলে যায় বৃদ্ধাশ্রমে আর বাড়ির বাচ্চাটাকে থাকতে হয় কোনো বেতনভুগ অশিক্ষিত দায়িত্বহীন আয়ার কাছে।

৪১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:০১

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:

[শিশুদের ছোটবেলা থেকে সৃষ্টিশীল হয়ে ওঠার চেয়ে এই শিক্ষাব্যবস্থা নামক উৎকট খিচুড়ি খেয়ে যাচ্ছে।

খাওয়ানো হচ্ছে
-হবে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৭

শায়মা বলেছেন: মন খারাপের ইমোটা দেবো নাকি সৎকারবিহীন ভাইয়া?

৪২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:৪৫

মে ঘ দূ ত বলেছেন: ভালো লাগলো শিবের গীত। ধান ভানাও সুন্দর হয়েছে :):)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০১

শায়মা বলেছেন: গানের সাথে ধানভাঙ্গা, সুন্দর হতেই হবে।

যখন বাড়ির বৌ ঝিরা ধান ভানার সময় ঢেঁকীতে পাড় দিয়ে গান গায় , কিযে ভালো লাগে! আমি অবশ্য এমন দৃশ্য শুধু নাচেই দেখেছি।

গানটা ছিলো এমন ,

ও ধান ভানিরে
ঢেঁকীতে পাহাড় দিয়া
ঢেঁকী নাচে আমি নাচি........ তারপর ভুলে গেছি।:(

৪৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:১৩

ময়নামতি বলেছেন: জনাবা আপনাকে সালাম আপনার মত সম্মানীতা মহিলার পোষ্টে কমেন্ট করার সুযোগ পেয়ে ধন্য, মূলত সুশিক্ষা এবং নজরদারী মূলক পরিবেশ এ দুটিই শিশুকে জাতীর কল্যাণ কামি সদস্য তৈরী করতে প্রধান ভুমিকা রাখে।শিক্ষার উদ্দেশ্য(শিশুর সম্ভাবনা ও তার অনুরাগের বিকাশ এবং তার নৈতিক চরিত্রের কাংখিত প্রকাশ) বা তার ধর্ম, সংস্কৃতির আলোকে সুনাগরিক তৈরী করা। ভাল থাকবেন। আবারো সালাম.....

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০২

শায়মা বলেছেন: ওয়ালাইকুম সালাম ময়নামতি।

আপনার সুচিন্তিত মতামতটাও আমার খুব ভালো লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।

৪৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭

জিসান শা ইকরাম বলেছেন: সূত্র: ৩৬ নং মন্তব্য -

ভাইয়া যখন ডেকেছ- তখন আমিও বা তুমি করে বলব না কেন ? আমি তোমার চেয়ে বড় হব আশাকরি। ছোট হলেও প্রবলেম নাই। আছে নাকি ?

বুড়ো হলেও মনকে বুড়ো হতে দেইনি। এটা থাকবে যতদিন বেচে আছি ততদিন।

ভালবাসি হাসতে। হাসির জীবানু ছরিয়ে দিতে চাই সবার মাঝে।

আমার রক্তের ছেলে ৩ টা।
আর ৩টা মেয়ে আছে আত্মার।
যাদেরকে আল্লাহ্ - আমাকে ভালনাবেসে - অন্যের ঘড়ে জন্ম দিয়েছেন। অনেক দিন ভেবেছি - আল্লাহ্ র সাথে আরি দিব । কিন্তু পারিনা। আমার মেয়েরা যখন বলে- আল্লাহ্ র অশেষ দয়ায় , তোমার মত বাবা পেয়েছি, তখন আর আড়ি দেওয়া হয় না।

আপু চেষ্টা করি- বাচ্চাদের বন্ধু হতে।

ভাল থাকবেন।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমিও কিন্তু বাচ্চাদের বন্ধু তবে মাঝে মাঝে ভুল করে রেগে মেগে নিজেই বাচ্চা হয়ে যাই।

তোমার তিন ছেলে শুনে সত্যি আঁকাশ থেকে পড়েছি।

সবাইকে নিয়ে ভালো থেকো তুমিও।:)

৪৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:০২

জিসান শা ইকরাম বলেছেন: ধুর ভুল কইরা আবার আপনি কইছি ;) :P :P

ভাল থাকবা :) :) :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬

শায়মা বলেছেন: হা হা হা


ওকে নো প্রবলেমো।



ভালো থাকবো।:)

৪৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৯

জিসান শা ইকরাম বলেছেন: আকাশ দিয়া পরলা কেন ?
তোমার কি আরো ভাতিজা লাগব ? ;)
এক হালি ? ;) ;)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭

শায়মা বলেছেন: ভাতিজি হলেই ভালো এইবার।:)

৪৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১

নৈশচারী বলেছেন: হুমম.....প্রোপার ওয়েতে বাচ্চার লালন পালন ও দেখাশোনা করাটা জরুরি! খেয়াল রাখতে অবশ্যই হবে তবে অতিরিক্ত খেয়াল রাখতে গিয়ে আবার ভজঘট বাধিয়ে ফেলাটাও কাম্য না!
১.একেবারেই খেয়াল খবর না রেখে বাচ্চাকে বিপথে ঠেলে দেয়া
২.বেশি বেশি খেয়াল রাখতে গিয়ে বাচ্চাকে তুলতুল ফার্মের মুরগি টাইপ ননীর পুতুল বানানো - দুইটাই বর্জনীয়!
সমস্যা হৈল অনেক বাবা মাই এই দুইটার একটা করে! সঠিকভাবে বাচ্চা মানুষ করাটা আমার কাছে পৃথিবীর অন্যতম কঠিন কাজগুলির একটা মনে হয়! দুঃখের বিষয় আমাদের এইখানে কেউ সেই ব্যাপারে খুব একটা সচেতন না মনে হয়! বাচ্চা লালন পালনের সঠিক পদ্ধতির বিষয়ে বাবা মায়েদের ট্রেইনিং এর ব্যবস্থা থাকা দরকার!

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯

শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই বাবা মাকেই ট্রেইনিং দিতে হবে নৈশমনি।

৪৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭

টানজিমা বলেছেন:

শামাপ্পু একটু নাচতো দেখি........... B-) ;)
তা..তা...ধৈ...ধৈ....
মনে আজ বরই আনন্দ....
এত আনন্দ রাখি কই.... !:#P !:#P

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৬

শায়মা বলেছেন: মনে আনন্দ তো নিজেই নাচোনা টানজু।:)

৪৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০১

অ্যামাটার বলেছেন: শিশুদের জন্য 'হ্যাঁ'

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৬

শায়মা বলেছেন: নির্বিশেষে সকল শিশুদের জন্য হ্যা বলুন।

৫০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৭

ম্যাভেরিক বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। সুন্দর ভবিষ্যতের পোস্ট।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ম্যাভেরিকভাই। :)

৫১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৭

সায়েম মুন বলেছেন: সবাই দেখি সিরিয়াস কথা কয়। আমিও ট্রাই করলাম---
শিক্ষাব্যবস্থাটার কথা বলি। আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থাটা এখনো সেকেলে রয়ে গেছে। এক্ষেত্রে গার্ডিয়ানরা জানেই না তার বাচ্চা কাচ্চারা ঠিক কোন বিষয়টায় পারদর্শী হবে। গৎবাঁধা শিক্ষাব্যবস্থায় শিশুর পিঠে চাপিয়ে দেয়া হয় একটা পুস্তকের বস্তা। তাই নিয়া যাতায়াত করো স্কুল। নাহলে কোন শিক্ষকের বাড়ি। রাতে আবার হাউজ টিউটর। মুখস্থ বিদ্যাটা যেন চামচে করে খাওয়ানোর ব্যাপার। অতিরিক্ত খেয়ে বদহজম ধরলে বাচ্চাকে উল্টো শাসন। তাতে করে বাচ্চার ভীতি বাড়ে বই কমেনা। উন্নত বিশ্বে বাচ্চা কাচ্চাদের স্কুল সময়ের বাইরে কোন পড়াশুনা নাই।
-----------ছুটু মানুষ আপাতত এর বেশী কিছু বলতে পারলাম না :(

১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৭

শায়মা বলেছেন: ছুট মানুষ যা বলেছো ঠিকই বলেছো তবে আমি বলতে চাচ্ছি বাচ্চাদের বাড়ির পরিবেশ ও পারিপাশ্বিক পরিবেশের দিকে একটু খেয়াল দিতে।:)

৫২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:২৭

নস্টালজিক বলেছেন: আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন

১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮

শায়মা বলেছেন: তুমিও!

৫৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: পোস্টটা পুরোটা পড়িনি। তবু একটা কথা তোমাকে জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করছে.......সব মা-ই কি মা হয়? সব মা-ই কি ভালোবাসে তার প্রতিটি সন্তানকে নিঃস্বার্থ? ...............


না বোধহয়।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫

শায়মা বলেছেন: মনে হয় ভালোবাসে আর সেটা নিঃস্বার্থই হয়। তবুও কিছু কিছু ভুলে হয় ভুল বুঝাবুঝি।

৫৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:২০

টানজিমা বলেছেন: অবশেষে কষ্ট করে পরেই ফেল্লাম.......কঠিন লেখা...বুঝতে একটু সময় নিব...:(

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৪

শায়মা বলেছেন: মোটেই না..........

মানে কঠিন নহে বৎস।:)


লাস্ট প্যারাটা পড়লেই সব শেষ।:):):)

৫৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৩৩

সত্যবাদী মনোবট বলেছেন: Eto Darun Likho Kivaba Suni????

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৫

শায়মা বলেছেন: এই কথা বললে আমি টেবিলের তলায় লুকাবো।

৫৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৪৪

শোশমিতা বলেছেন: খুব সুন্দর করে লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট ।আপু অনেক ভালো লাগলো + +
আপু তোমার প্রিয় ছবি আমি নিয়ে এসেছি তুমি চাইলে নিতে পারো ।
ভালো থেকো আপু সব সময় ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৭

শায়মা বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস শোশমিতা।


ছবিটা দাও শিঘ্রী। কতদিন ধরে খুঁজি কিন্তু পাইনা।:(

৫৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮

হুপফূলফরইভার বলেছেন: সুকৌশলে সব মায়েদের পক্ষে সাফাই~ মাইনাস দিবার চাইছিলাম দিলাম না~ :P

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮

শায়মা বলেছেন: মায়েদের পক্ষে সাফাই হবে কেনো?


সন্তান পালনের দায়িত্ব বাবা মা দুজনেরই।

৫৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৮

জসিম বলেছেন: ভালো পোস্ট।


++

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ জসিম।:)

৫৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪

ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:

গিয়ানীর ছেলে গিয়ানী পন্ডিৎ
:-B :-B



সুন্দর, এফেক্টিভ পোষ্ট!!

২০ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৭

শায়মা বলেছেন: :)

থ্যাংক ইউ ফাহাদ।

৬০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০২

হুপফূলফরইভার বলেছেন: খুব খ্রাপ খুব খ্রাপ~ ক্যারিয়ারিস্ট এই সব বাবা মায়েরা সেটিসফেকশন লেভেল কখনও পারে না ছুতে~ অল্পে নেই তুস্টি~

ওদের কানে পৌছে যাক এই বার্তা~
পৃথিবীর সকল পিতামাতাকে তাই আজ খুব বলতে ইচ্ছে করে, আপনার সন্তানটির দিকে লক্ষ্য রাখুন, তাকে দিন একটি সুন্দর পরিবেশ ও সুশিক্ষাময় গৃহকোণ। ব্যাস্ততার স্রোতে গা ভাসিয়ে, নিজের প্রিয় সন্তানটিকে নিজের অজান্তেই ঠেলে দেবেন না কোন এক অন্ধকার অজানায়......

২০ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১৭

শায়মা বলেছেন: পৌছে যাক।:)

৬১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৪৩

করবি বলেছেন: প্রয়োজনীয় একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন। ভালো লাগলো লেখাটা। আমাদের দেশের বেশীর ভাগ বাবা মায়েদেরই একটা ধারনা যে বাচ্চাদের খাওয়া, পড়ালেখা, ঘুম এই কয়টা দিক ছাড়া আর তাদের দিকে তেমন নজর বা সময় দেয়ার দরকার নেই। সব কিছু বাদ দিয়ে শুধু ওদের মত করে কজন বাবা মা তাদের আদরের সন্তানটিকে সময় দিচ্ছেন। হ্যা সূচক উত্তর হয়ত খুব কমই পাওয়া যাবে।এক জন সন্তানের জন্য বাবা মায়ের চেয়ে ভালো বন্ধু / শিক্ষক আর কেউ হয় না। তাই জীবনের প্রতিটা ধাপ ওদের বন্ধু হয়ে উপলব্ধি করাতে হবে। অবশ্যই সেটা সত্য ও বাস্তবতা দিয়ে। কোনো কিছু চাপিয়ে দিয়ে, ছলাকলা বা ভুলিয়ে নয় এবং সেটা ছোট থেকেই। আর এই সব বাস্তব সত্যতা সব সময় বইয়ে থাকেনা, তাই যতটা পারা যায় আপনার সন্তানকে সময় দিন। বুঝুন তার মনকে বুঝান আপনার চারপাশটাকে ।


অনেক পন্ডীতি করে ফেলেছি এবার ভাগলাম..... :)

২০ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১৯

শায়মা বলেছেন: পন্ডিতি না। খুব করে ভেবে এ কথাগুলো বলার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস করবি।

৬২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:২৪

মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: সলিড! পুরাই সলিড! +++++

২০ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৬

শায়মা বলেছেন: :P


৬৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৪৭

বখাটে পুলা বলেছেন: হায় শামাপ্পু....অনেক ভাল লেগেছে, অনেক সুন্দর লিখেছ.....দাড়ুন একটা লেখা...... :-B
এত্ত.....এত্ত......এত্তডি মাইনাশ....... B-) B-) B-)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:২১

শায়মা বলেছেন: বখাটে পুলা মাইনাস দিলে কি হবে?



:P

৬৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩৮

জেরী বলেছেন: একটা সময় পর্যন্ত প্রতিটা অভিভাবকের উচিত নিজের বাচ্চাকে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া....না হলে বাচ্চাদের মানসিক বৃদ্ধি সময়োপযোগী হয়না

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪

শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই।বাচ্চাদের ভালো মন্দ বুঝতে কিছুটা অভিভাবকদের সহযোগীতা প্রয়োজন আছে।

৬৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৪১

সবাক বলেছেন: আমার ব্লগপেজ ঘুরে এসো ;)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪

শায়মা বলেছেন: ঘুরি তো। কিন্তু মাঝেমাঝে বাক হারা হয়ে যাই।

৬৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০২

পুরাতন বলেছেন: দারুন ... অনেক সুন্দর পোষ্ট ... শীবের গীতও ভালো হইছে... :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৯

শায়মা বলেছেন: :P

শিবের গীতও ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ পুরাতন।

৬৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৬

শোশমিতা বলেছেন: আপু ছবিটা দিবনা আমার প্রোফাইলে তাক :) আপনার প্রিয় ছবি আমার ও যে প্রিয় তিই আমার প্রোফাইলে তাক আপনি মাঝে মাঝে এসে দেখে যাবেন ;)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৮

শায়মা বলেছেন: আচ্ছা দেখে যাবো মাঝে মাঝে। আসলে আকাশে মিশে থাকা ছবিটাকে আমার আকাশলীনা মনে হয়। বছর দশেক আগে এই আকাশলীনাটাকে পেয়েছিলাম। এখন ছবিটা হারিয়ে ফেলেছি।:(

৬৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১৫

ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: আহা! পর্দা দিয়ে কতবার যে ঝুলাঝুলি করছিলাম। আমাদের পর্দা গুলা একটু শক্তই ছিল, তাই ভেঙ্গে পড়ত না(মনে হয় বান্দর পোলাপাইনদের জন্য স্পেশাল ভাবে তৈরী ) B-)) B-)) B-))





আপনার লেখাটার জন্য অনেক ধন্যবাদ। অনেক ভাল একটা কথা বলছেন। বাবা মারা একটু সচেতন হলেই সন্তান কখনোই খারাপ পথে যেতে পারবে না। আমার নিজের চোখেই এ ধরনের কিছু ঘটনা দেখেছিলাম।

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২১

শায়মা বলেছেন: হা হা আমাদের বাসার পর্দারা ছিলো পর্দানশীন টাইপ।মোটেই ডানপিটেদের জন্য নয়। মা ভাবতেন আমি ননীর পুতুল কিন্তু ননীর পুতুলদেরও বুঝি টারজান হবার সাধ জাগেনা মনে।:(


পোস্টটা পড়বার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আদনান।

৬৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৬

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন সচেতনতামূলক পোস্ট। অসংখ্য প্লাস।

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২২

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস কান্নাভাই।:)

৭০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৩

জামিনদার বলেছেন: ক্লাশ ফোর থেকে আবাসিকে পড়া লেখা করি। বাবা দিন মুজুর। বাবার কাজ ছিল আমাকে দিয়ে আসা আর সপ্তাহান্তে নিয়ে আসা। দুষ্টামীতে ওস্তাদ ছিলাম বলেই খুব মাইর খেতাম। মাইর শেষে আমি যেটা অনুভব করতাম এবং এখনো করি সেটা হল একটা অভিভাবক সূলভ আচরণ। আমি চাইতাম আমাকে আমার শিক্ষক বা আমার বাবা যদি একবার কাছে টেনে বলতো "তুই ঠিকমত লেখা পড়া কর অথবা ভাল রেজাল্ট করার জন্য যদি আমাকে কিছু টিপস দিতো তাহলে আমি জীবনে অনেক বড় হতে পারতাম। কিন্তু তা কখনো হয়নি। অপরাধ এবং অপরাধ মার্জনার প্রার্থনার মধ্য দিয়েই আমার বেলা শেষ। আমার মনে হয় এভাবে আমরা প্রত্যেকেই অভিভাবক হারা হয়েই বড় হয়েছি। তাই আমাদের এখন সচেতন হওয়ার সময়।

তুমার পোস্টটা অত্যন্ত ভাল লেগেছে। আরো ভালো লেগেছে এই জেনে যে প্রথা হিসাবে হলেও তুমি পরিবার প্রথায় বিশ্বাসী।

ভালো থেকো সায়মা।

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২৪

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জামিনদারভাই।


আমার ধারণা তুমি একজন অনেক ভালো মানুষই হয়েছো।

৭১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০১

আলিম আল রাজি বলেছেন: আরেকটি অসাধারণ লেখা হয়েছে আপু। ধারাবাহিকভাবে ভালো লেখার আপনার এই ক্ষমতাটা নিশয়ই ইশ্বর প্রদত্ত।
যথারীতি মুগ্ধ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২৮

শায়মা বলেছেন: :)

অনেক অনেক খুশী হলাম রাজি।


কিন্তু তোমার বুদ্ধি বুদ্ধি লেখার মত তো আর লিখতে পারিনা। তোমারগুলা পড়ে তো আমিও মুগ্ধ!

৭২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪৩

নিমা বলেছেন: সত্যি সুন্দর গুরুত্বপুর্ন পোস্ট

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০৭

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ নিমা।:)

৭৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫০

মেহবুবা বলেছেন: এ পোষ্ট আগে পড়েছি , কিন্তু মন্তব্য করা হয় নি ।

তোমার কথা সঠিক ।
প্রকৃতপক্ষে পরিবেশ পরিস্থিতি জীবনের উপর সে উদ্ভীদ হোক আর প্রানী হোক বিশাল ভূমিকা রাখে ।

আমার যেটা হয় , কোন মানুষের কোন খারাপ আচরনে আগে ভাগে তাকে ' খারাপ ' উপাধি দিতে পারি না । প্রায়ই মনে হয় কোন কারনে সে অমন করেছে ।

শুভকামনা তোমার জন্য শায়মা ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০৮

শায়মা বলেছেন: তুমি যে একটা মায়াবতী আপুনি সেকথা তো আগেই বলেছি।:)

৭৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০৬

আকাশ মামুন বলেছেন: পরে আসতে হবে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০৯

শায়মা বলেছেন: ওকে আকাশ মামুন। :)

৭৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৮

মিরাজ is বলেছেন: খুব সুন্দর করে অনেক বড় একটা সমস্যা এবং তার সমাধানের কথা তুলে ধরেছেন ।

পৃথিবীর সকল পিতামাতাকে তাই আজ খুব বলতে ইচ্ছে করে, আপনার সন্তানটির দিকে লক্ষ্য রাখুন, তাকে দিন একটি সুন্দর পরিবেশ ও সুশিক্ষাময় গৃহকোণ। ব্যাস্ততার স্রোতে গা ভাসিয়ে, নিজের প্রিয় সন্তানটিকে নিজের অজান্তেই ঠেলে দেবেন না কোন এক অন্ধকার অজানায়......

সহমত ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৩৬

শায়মা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মিরাজ পোস্টটা পড়ার জন্যে। :)

৭৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: মানুষ বংশগত গুনাবলীর জন্যই মানুষ হয়না।

লালানের প্রশ্নগুলো মনে পড়ে।

একটা সময় মিথ্যা বললে খারাপ লাগতো। এমনও হয়েছে সকালে উঠে পাপ গুনে চলবো বলে ভেবেছি। তারপর দেখেছি কীসের কি দুনিয়াটা মিথ্যের আইফেল টাওয়ার। আর যেখানে মানুষ হয়ে মানুষকে টেনে হিঁচড়ে খুড়ে খেয়ে খায় মানুষ - তার তুলনায় সব মিথ্যেকে পাপ হিসেবে ম্লান মনে হয়েছে।

পাপ পূণ্য বলার উদ্যেশ্য নয়। মানুষ হওয়া। ধর্ম বর্ণ জাতির উর্ধ্বে মানুষ হওয়ার জন্য মানুষের সংসর্গে থাকা আর যথেষ্ট নয়। দুধে আদরে টলার স্ট্রঙ্গার কমপ্ল্যান বয় হলেও নয়। পিএইচডি নিয়ে পিস্কারী খেললেও নয়। কেননা বিশ্বধ্বংশের বোমাটা এক বিদ্যানেরই কাজ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:২৪

শায়মা বলেছেন: মাই গড!

এইটা কি কইলেন হাসনাইনভাই!


তাইলে কি আর কোনোই আশা নেই?:(


না না এখনও আশা ফুরোয়নি। এখনও হয়তো সময় আছে। চেষটা করতে দোষ কি?

৭৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪

সাইমুম বলেছেন: ++++

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:২৫

শায়মা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সাইমুমভাই।:)

৭৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩২

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
তাইলে কি আর কোনোই আশা নেই?

তা কেন হবে।আশার মদেই তো টাল। টালমাটাল। কেভিনের ছবিটা দেখে খুব মেজাজ খারাপ ছিল -
Click This Link

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫৩

শায়মা বলেছেন:

তাইতো বলি হঠাৎ এমন হতাশা হতাশা কথা কেনো?


বাপরে লিন্কে ক্লিক করবোনা শেষে আমারও ফুরফুরা মেজাজটা আপনার মত বিলা হয়ে যাবে হাসনাইন ভাই।


:P

৭৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৪৫

ফাহিম আহমদ বলেছেন: ভালো লাগলো।++

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫৮

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ফাহিম।

৮০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০৯

শাহ্‌রিয়ার খান বলেছেন:
তোমার লেখাটা পড়েছি
উদ্দেশ্য সৎ তা জেনেছি

কিন্তু লেখাতে প্লাসটা পাবেনা
কারণ লেখাতে মাইনাস যে মাননা

মুল কথা যে করে শুধু প্লাসে জল্পনা
তাকে আমি প্লাসটা কোনদিন দেবইনা।

মাইনাস দিতে গেলে প্রেসার যে বেড়ে যায়
লেখকের লেখার হাতে বেলুনটা দেখা যায়

ইচ্ছে করে মাইনাস দিতে
ইচ্ছে করে তাড়া খেতে




































:( :( :(





২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:০০

শায়মা বলেছেন: ওরে বাবা বাঘমামা বহুদিন পরে,
কোথা ছিলে এতদিন ঘাপটি মেরে? :)

প্লাস আর মাইনাসে এত কেনো ক্ষোভ?
আরো কিছু এ জগতে পাওয়া দূর্লভ।


মরণে ডরেনা বীর আরো জেনো তাও
লেখক সে মরেনাকো দেখে হেনো ভাও।

হিংসুটে বাঘেরাই মাইনাসে মরে
প্লাসটাও পড়ে না যে তাহাদের ঘরে।:(


জানে শুধু করে তারা হাউ মাউ খাউ
মাইনাস দিতে পারে শুধু ফাউ ফাউ। :P


হাউ ডু য়্যু নো্ প্লাস মোর জল্পনা ?
মোটামাথা বাঘেদেরই ইহা কল্পনা। :)


কল্পনা জল্পনা এইবার ছাড়ো
প্লাস মাইনাস ছেড়ে বুদ্ধিতে বাড়ো।

লিখি আমি মনে নিয়ে আনন্দ সুখ
মনোভার মিটে তাই ভরে এই বুক।

প্লাস মাইনাসে ?
ভেবোনাকো সত্যই কারো যায় আসে
আজীবন ভালো সাথে হিংসুটে মিশে
জেনে রেখো তোমা মত মাইনাস দিসে।:)

৮১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১১

হায়রে ভালবাসা বলেছেন: এই জগতে আমার আপন বলতে কেউ নাই.... :( :(( :((

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫

শায়মা বলেছেন: আহারে।:(


আমার কিন্তু এটা শুনে খুবই কষ্ট হচ্ছে।:(

৮২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৫

কমেন্টবাজ বলেছেন: মংলু আমি জংলি আমি পাহাড়দেশে থাকি

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৯

শায়মা বলেছেন: হা হা


দেখে আসি তো কেমন জংলি তুমি!:P

৮৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৯

শাহ্‌রিয়ার খান বলেছেন:
কে যেন বলেছিলো ,মাটিতে বাড়ি দিলে
অযথাই ফাল মেরে গোনাহগার জ্বলে,

সেইটাই দেখলাম এখানে এসে
মজা করে লিখেছিলাম শব্দ পিশে,

তাই দেখে নাগিনীর পুশপাশ বাড়ে
রাগে সে মাথা খান ডানে বামে নাড়ে,

দেখেছেন নাকি আপনি জানা নেই মোর
চুপি চুপি প্লাসটার খাতা খুলেই দৌড়,

জিরোটাকে এক করে দিয়েছিলাম মন ভরে
উপরের লেখা পড়ে কলিজ্বায় খুন ঝরে,



এই বুঝি প্রতিদান?, এই বুঝি মাল্যদান?




পায় সে পুরষ্কার ,যারা করে তিরষ্কার:(


আমি গাধা ভালো করে কেঁদে গেলাম অপমানে
যারা দেয় মাইনাসটা তারা থাকে সন্মানে:(











পৃথিবী আবার শান্ত হবে.................

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১০

শায়মা বলেছেন: বাঘমামা বড়পীর কবে থেকে হলে?
গোনাহগার ধর, বের করে থলে।


জানোনাকি এ কথাটা যারা পীর হয়
মজা করা নিষিদ্ধ তাহাদের নয়।

গুলি আর মুখে কথা একবার যায়
ফেরে নাকো যত করো হায় হায় হায়।

৮৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৪৬

অপ্রিয় সত্য ৭০০ বলেছেন: +

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:০৪

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ।:)

৮৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১৬

এম চৌধুরী বলেছেন: হা, হা, হা!!!!!!!




















বেশ সাজিয়ে গুছিয়ে সামাজিক সমস্যা বিশিষ্ট একখানি পোস্ট।

















বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ।







কিন্তু,




জানা কথা ইনিয়ে বিনিয়ে বলা আর কি।




জাফর স্যারের একটুখানি বিজ্ঞান বইতে অমলা কমলা ছাড়াও আরও অনেকের কথা আছে। পড়ে মজা পেয়েছিলাম।









খারাপ না। প্লাস।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩২

শায়মা বলেছেন: বা----------------------প----------------------------------রে!!!!!!!!!!!!!!!!!


মন্তব্যখানি পড়িয়া আর একটু হইলে আমিই আকাশ হইতে পড়িতাম ভাই।

আমার ইনাইয়া বিনাইয়া সামাজিক গুরুত্বপূর্ণ পোস্টখানির মন্তব্যও যে কেহ আপনার মত ইনাইয়া বিনাইয়াই দিতে পারে তাহা শিখিলাম আপনা হইতে ভ্রাতা। :)


আরো বুঝিলাম শৈশবে আপনি ছিলেন একজন দুষ্ট শিরোমনিকুলের সম্রাট।:)


ধন্যবাদ ভ্রাতা কষ্ট করিয়া আমার শিবের গীত পড়িবার জন্য। :):):)

৮৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১৭

ফাহিম আহমদ বলেছেন: আপু আমার এই পোষ্টে একবার ঘুরে আসুন

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৩

শায়মা বলেছেন: ওকে এখুনি যাচ্ছি।:)

৮৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩

এম চৌধুরী বলেছেন: হু হু হু, হাহাহা,হিহিহি।

ধন্যবাদ বইন। আপনার ছুন্দররররররররররররর উত্তরের জন্য।


আস্তেমিনা নাখোয়া।
(রাশিয়ান ভাষায় এর অর্থ ধন্যবাদ ;))

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯

শায়মা বলেছেন: বুঝছি শৈশব হইতে ইহকাল পর্যন্ত .......কমে নাই বরং বাড়ছে।শূন্যস্থান পূর্ন করুন। :P



আর রাশিয়ান ভাষায় ধন্যবাদ অর্থ জেনে খুশীত হইলাম। এবার এ্যারাবিক ভাষারটাও জানিয়ে বাধিত করুন।:)

আর

আস্তেমিনা নাখোয়া আপনাকেও ভ্রাতা।:)

৮৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৫

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: এত সুন্দর করে লিখেন কিভাবে ???

১০০০০০০০০০০ প্লাস।।।।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আহমেদ ভাই।:)

৮৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯

দালিয়া বলেছেন: কেমন আছেন?

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫

শায়মা বলেছেন: ভালো আছি।:)

৯০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪৮

যুধিষ্ঠির বলেছেন: সুন্দর লেখা। ++ ফেসবুকে শেয়ার দিচ্ছি। কিন্তু মাইনাস দিলো কে! শত্রু আছে নাকি?!

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫৫

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ যুধিষ্ঠির, সুন্দর বলার জন্য আর ++ এর জন্যও।


আমি অজাতশতরু জানতাম কিন্তু অজানা শত্রুদেরকে তো চিনিনা।:(




:P

৯১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৯

বুমবুম বলেছেন: পুস্ট পড়ি নাই তয় ভালা হৈচে :D

২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৩

শায়মা বলেছেন: তুমি এত ফাঁকিবাজ কেনো পড়ালেখায়?

আর কই থাকো বুমবুম লেখাপড়া নাই, দেখা নাই।


নাই নাই নাই।

৯২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৪২

নীলঞ্জন বলেছেন: সুন্দর উপকারী পোস্ট।++++++++++++++++++++++++

২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৪

শায়মা বলেছেন: :)



নীলঞ্জনভাই থ্যাংকস। কই ডুব দিয়েছেন আজকাল?

৯৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:২০

সায়েম মুন বলেছেন: কেমন আছো আপি /:)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:২৮

শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া। :)

৯৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৮

অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: অ - সা - ধা - র - ণ !

++++++++++++++++++

২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ অন্ধ আগন্তক। :)

৯৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৫

সায়েম মুন বলেছেন: আপি তো ভাল আছো। কিন্তু আমার ব্লগ বাড়িতে পা মারাচ্ছো না কেন। ছোট মানুষ বইলা----------------:( :((

২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮

শায়মা বলেছেন: ভালো আছি তবে একটু ব্যাস্ত আছি তবুও তোমার বাড়ি এখুনি যাচ্ছি পিচকি ভাইয়া।:)

৯৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২৩

সবাক বলেছেন: প্রথম ছবির পিচ্ছিটা কি তুমি ছিলে?? ওমা! কি সাহস তার!! :-*

২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৬

শায়মা বলেছেন: আমি সাহসী ছিলাম বটে ছোটবেলায়।:)

দেখলে না কেমন মুগলি হতে চাইতাম:)

( মনে আছে পরে এমন করে ছুটবার ইচ্ছেয় পর্দা ধরে ঝুল খেয়ে পর্দার লাঠি সহ মাথায় ভেঙ্গে পড়ে মায়ের হাতে, পিঠে তাল পড়ার কথা)



তবে দিনে দিনে বড় হতে হতে ভীতু হয়ে গেছি।:(

৯৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:১০

বুমবুম বলেছেন: ডুব মাইরা থাকি :| তুমরা কেউ খাওয়াও না, গিফটু দেও না :(

২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৯

শায়মা বলেছেন: আহারে বুমবুম ডুব দিলে পানির নীচে কে খাওয়ায় তোমাকে? জলকন্যাদের পিতামহ জলরাজ মহাশয়? :P

৯৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: উইশ মি গুড লাক শায়মা....

২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩০

শায়মা বলেছেন: উইশ ইউ গুডলাক রেজুমনি।:)


এবার একটা সোহামনির ভাই হোক।:)

৯৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৩

তাজা কলম বলেছেন: থিবীর সকল পিতামাতাকে তাই আজ খুব বলতে ইচ্ছে করে, আপনার সন্তানটির দিকে লক্ষ্য রাখুন, তাকে দিন একটি সুন্দর পরিবেশ ও সুশিক্ষাময় গৃহকোণ। ব্যাস্ততার স্রোতে গা ভাসিয়ে, নিজের প্রিয় সন্তানটিকে নিজের অজান্তেই ঠেলে দেবেন না কোন এক অন্ধকার অজানায়......


আমরা যেন আমাদের সন্তানদের সুস্থ স্বাভাবিক জীবনের নিশ্চয়তা দিতে পারি।


পোষ্টটির জন্য +++++++

২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৩

শায়মা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তাজা কলম ভাই।

অনেকদিন দেখিনি।

১০০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪৭

দালিয়া বলেছেন: ব্যস্ততা কবে কমবে?

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১৬

শায়মা বলেছেন: ঈদের পরে।:)

১০১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫

দালিয়া বলেছেন:
হায় হায়...! :||
আর নতুন লেখা পাব না? :(

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫

শায়মা বলেছেন: নতুন লেখা তো লিখে ফেলেলই হয়ে গেলো।:)

তোমার জন্য এখুনি লিখে দিতে পারি দালিয়া।

১০২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪

উধাও ভাবুক বলেছেন: শায়মা'পু নতুন কিছু দেবেন না !!!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬

শায়মা বলেছেন: হা হা

ভাবুক ভাইয়া কেমন আছো?

নতুন কিছু নিয়ে কি আর এত ভাবতে হয়?


আচ্ছা দাড়াও এখুনি দিয়ে দিচ্ছি।:)

১০৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫৭

ত্রাতুল বলেছেন:
অচেনা আঁধারে কোন গান...!
স্মৃতিদের সাগরে কোন সুর...!
বারে বারে ডাকে ওরে আয় ফিরে আয়...!
পরবাসী ম...ন...! পরবাসী ম...ন...!
হৃদয়ের গভীরে চেনা জন খুঁজে এনে দেবে রোদ্দুর...!

২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১১

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ত্রাতুল।:)

১০৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫

বৃষ্টি ভেজা সকাল বলেছেন: দারুনতো।।

০১ লা নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৭

শায়মা বলেছেন: :)

১০৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫৩

শিরীষ বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট।

০২ রা নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৬

শায়মা বলেছেন: :)

থ্যাংক ইউ শিরীষ।

১০৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১১

দীপান্বিতা বলেছেন: প্রথমটা পড়তে পড়তে ছোটবেলার একটা ছড়ার কথা মনে এসে গেল-
মাসি-পিসি বনগাবাসী, বনের ভেতর ঘর
কখনও মাসি বলেন না যে খই-মোয়াটা ধর
কিসের মাসি, কিসের পিসি, কিসের বৃন্দাবন
এতদিন পরে জানলাম - মা বড় ধন!
+++

০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪

শায়মা বলেছেন: সুন্দর ছড়া দীপা আপু।:)

১০৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:২৬

েরজা , বলেছেন: আমার মাইয়াডারে তোমার কাছে দিমু , মানুয বানায়ে দিও ।

( এখনই না , হইলে পরে, আপাতত অনাগত কন্যার মারে খুইজ্যা লই)

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫৯

শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে তাহাই দিও।

মানুষ বলে আমি গুড টিচার!:)

১০৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধান ভানতে শীবের গীত খুব ভাল হয়েছে!!! :)
পৃথিবীর সকল পিতামাতাকে তাই আজ খুব বলতে ইচ্ছে করে, আপনার সন্তানটির দিকে লক্ষ্য রাখুন, তাকে দিন একটি সুন্দর পরিবেশ ও সুশিক্ষাময় গৃহকোণ। ব্যাস্ততার স্রোতে গা ভাসিয়ে, নিজের প্রিয় সন্তানটিকে নিজের অজান্তেই ঠেলে দেবেন না কোন এক অন্ধকার অজানায়...... - কথাগুলো পাঠকের মনে আবেদন রেখে যায়।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৩

শায়মা বলেছেন: হুম!!!!!!!!!

সবাই কি আর আমি বলো!!!!!!!


নিজেকেই নিজে তৈরী করে নেবে!!!!!!!!!!!!!! :) :) :)

১০৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: নিকট বন্ধনের ভালবাসাই পারে নষ্ট সবকিছু দূর করতে -ডেইফ এর এ মন্তব্যটা (৫ নম্বর) ভাল লেগেছে।
রিমঝিম বর্ষা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন রেখে গেছেন ৫৩ নং মন্তব্যে।
করবি - এর মন্তব্যটাও (৬১ নং) খুব ভাল লেগেছে।
জামিনদার এর মন্তব্যটা (৭০ নং) পড়ে মনটা ভারাক্রান্ত হয়েছে।
সমৃদ্ধ পোস্ট। + +

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১২

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ামনি!!!!!!!!! :)

১১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: ৮৫ নং প্রতিমন্তব্যটা বেশ মজার হয়েছে।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হা


আমিও ৮৫ পড়ে হাসছি এখন!!!!!!!!


আমি মনে হয় এখন অনেক অনেক ভালো হয়ে গেছি!!!!!!!!!!!!!!!


আগে অনেক বেশি পাজী ছিলাম!!!!!!!!!!! :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.