![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
:তোমার নাম কি?
:মিলন।
:তোমার বাড়ি কোথায়?
: নাই.....
:নাই?
: না নাই...
:চকলেট খাবে?
: খাবো। ব্যাগ থেকে মার্সের একটা ছোট্ট প্যাক বের করে দিলাম ওর হাতে।
: আচ্ছা তোমার কি করতে সবচাইতে বেশী ভালো লাগে?
: টিবি দেখতে। ঐ যে টিবির মইধ্যে বই দেয়না? সিনেমা। সেই সব দেখতে বেশী ভালা লাগে।
: তুমি গান জানো? গাইতে পারো?
: হ্যা পারি।
: শোনাবে একটা গান?
৮/৯ বছরের মিলন এইবার একগাল হেসে, গলে যাওয়া চকলেট মাখা হাতটা চেটেপুটে, রংচটা নীলরঙের প্যান্টের উপর নির্দ্বিধায় মুছে নিলো। তারপর গান ধরলো।
হারজিৎ চিরদিন থাকবে তবুও এগিয়ে যেতে হবে।
বাঁধা বিঘ্ন না পেরিয়ে বড় হয়েছে কে কবে???
.......................................................
রতন বাদশাহ বাবুল বাচ্চু কেউ আলাদা নয়
বন্দিশালার পাখি মোরা সেই তো পরিচয়........
আমি অবাক!! কে শেখালো ওকে এই গান? তার কথায় জানলাম। ওদেরকে দেখানো হয়েছে এই বাংলা সিনেমাটা। সাদাকালো এত পুরোনো দিনের সিনেমা! সিনেমার নাম জানিনা তবে গানটা শুনেছি অনেকবার আমিও। ইউটিউবে খুঁজে পেলাম গানের লিন্কটা।
http://www.youtube.com/watch?v=otX2_2uB5mk
গিয়েছিলাম একদল শিশু মনোবিজ্ঞানীদের সাথে কিশোর অপরাধ সংশোধনী কেন্দ্রে। যদিও ওরা অপরাধী তবুও ওরা শিশু অথবা কিশোর আর তাই ওদের জন্য জেলখানার শাস্তি বা বড়দের আদালতের শাস্তি প্রযোজ্য নয়। বরং স্নেহ মমতা, ভালোবাসায় ও যত্ন নিয়ে বুঝিয়ে, কিছুটা কঠোর নিয়ন্ত্রনে ওদেরকে সংশোধন করে তোলা সম্ভব! এ ধারণা থেকেই ১৯৭৮ সালে ২০০ কিশোর অপরাধী রাখার উপযোগী করে টঙ্গীতে গড়ে উঠেছে কিশোর অপরাধ সংশোধনী কেন্দ্রটি।
এ কেন্দ্রটির আগেও ঢাকা জেলার রূপগঞ্জ থানার মুড়াপড়া জমিদার বাড়িতে “বোষ্টাল স্কুল” নামে অবাধ্য কিশোরদেরকে সুস্থ্য স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এমনি একটি আবাসিক স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিলো। ১৯৭৮ সালে টঙ্গীতে বোষ্টাল স্কুলের আদলেই দেশের এই একমাত্র “জাতীয় কিশোর অপরাধী সংশোধন প্রতিষ্ঠান” তৈরী করা হয়। ২০০৩ সাল এই প্রতিষ্ঠানটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় “কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র” । সমাজকল্যান মন্ত্রণালয়ের সমাজসেবা অধিদপ্তরের আওতায় প্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত হচ্ছে।
শুরুর দিকে অপরাধীদের বেশির ভাগই ছিল অভিভাবকদের অভিযোগে অভিযুক্ত। পড়শোনায় অমনোযোগী, অবাধ্যতা এমন সব কারণে মা বাবারা নিজেদের ইচ্ছায় এসব সংশোধনীকেন্দ্রে শিশুকিশোরদেরকে পাঠাতেন। কিন্তু ২০১০ সাল থেকে দেখা যায়, ১০ ভাগ অভিযোগ আসছে অভিভাবক হতে আর বাদবাকি ৯০ ভাগ অভিযোগই পুলিশের। ইদানিং ১৬ বছরের নিচে যাদের বয়স তারা চুরি, ডাকাতি, খুন চাঁদা আদায় এসবসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। মা-বাবার সামান্য নিয়ন্ত্রণটুকু যেন নেই তাদের উপরে । আজকাল ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদের অপরাধপ্রবণতাও অনেক অনেক বেশী বেড়েছে।
বাংলাদেশে সরকারীভাবে রয়েছে তিনটি কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র। এর একটি ২০০ আসন বিশিষ্ঠ টঙ্গী, গাজীপুরে, দ্বিতীয়টি ১৫০ আসন বিশিষ্ট পুলের হাট, যশোরে এবং তৃয়টি কিশোরীদের জন্য ১৫০ আসন বিশিষ্ট কোনাবাড়ী, গাজীপুর। প্রতিটি কেন্দ্রই এসব শিশু, কিশোরদের কাউন্সিলিং, মটিভেশন ও গাইডেন্সের মাধ্যমে তাদের মানসিকতার পরিবর্তনের লক্ষ্যে কাজ করছে। পড়ালেখার পাশাপাশি কারিগরি প্রশিক্ষনের মাধ্যমেও সুস্থ্য সুন্দর স্বাভাবিক জীবন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। শিশু আইন, ১৯৭৪ এবং শিশু বিধি, ১৯৭৬ এর আলোকে শিশু ও কিশোর,কিশোরীদের উন্নয়নে কাজ করা হয়।
কিভাবে এখানে আসে এই শিশুকিশোরেরা???
১) শিশু আইন, ১৯৭৪ এর ৩২ ধারা অনুযায়ী দুঃস্থ, অবহেলিত, অভিভাবকহীন ও নির্যাতিত শিশু/কিশোরদের নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য আদালতের আদেশ অনুযায়ী।
২) শিশু আইন, ১৯৭৪ এর ৩৩ ধারা অনুযায়ী অনিয়ন্ত্রিত বা নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত শিশু/কিশোরকে পিতা-মাতা বা বৈধ অভিভাবক কর্তৃক কিশোর আদালতে মামলা করা ও আদালতের আদেশের মাধ্যমে।
৩) শিশু আইন, ১৯৭৪ এর ৫৫ ও ৫৬ ধারা অনুযায়ী বিভিন্ন আইনে পুলিশ কর্তৃক আটক হয়ে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে বা মেয়াদপ্রাপ্ত সাজা হলে।
কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রের কার্যক্রমঃ-
১. কিশোর আদালত
২. কিশোর হাজত বা রিমান্ড হোম
৩. সংশোধনী কার্যক্রম।
অভিভাবক কর্তৃক অনিয়ন্ত্রিত বা নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত শিশু/কিশোরকে কিশোর আদালতে মামলার মাধ্যমে এই কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে তিন বছর রাখা যায়। ১টি কার্টিজ পেপার, ৫ টাকার কোর্ট ফি, অবাধ্য সন্তানের ৪ কপি ও অভিভাবকের ১ কপি সত্যায়িত ছবি এবং সন্তানের চরিত্র সম্পর্কে চেয়ারম্যান/কমিশনারের প্রত্যায়নপত্র জমা দিতে হয়।
আবাসন ব্যবস্থাঃ-
শিশু,কিশোরদের বয়স, আচার আচরন, মামলার ধরন বিবেচনা করে সোস্যাল কেইস ওয়ার্কারদের পরামর্শ মতে আলাদা আলাদা আসন বরাদ্দ হয়। বিছানাসহ বেডরুম, পর্যাপ্ত ইলেকট্রিক ফ্যান, নামাজের ঘর, বিনোদন কক্ষ, ইনডোর ও আউটডোর গেম, গোসলখানা এসব সুবিধা রয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে তত্বাবধায়ক, সহকারী তত্বাবধায়ক, সোস্যাল কেইস ওয়ার্কার, সাইকিয়াট্রিক সোস্যাল ওয়ার্কার, হাউজ প্যারেন্টসহ রয়েছে আনুসঙ্গিক কর্মচারীবৃন্দ।
সংশোধনী কার্যক্রমগুলিঃ-
প্রত্যেক শিশু,কিশোরের ব্যক্তিগত ফাইল রাখা হয়। সোস্যাল কেইস ওয়ার্কার, সাইকিয়াট্রিক সোস্যাল ওয়ার্কার, প্রবেশন অফিসার এরাই এসব কাজ করে থাকেন। ব্যক্তি বা দলীয় সমাজকর্ম পদ্ধতীতে কিশোরদের সম্পর্ক উন্নয়ন করার পাশাপাশি তাদের শারীরিক ও মানষিক বিষয়গুলি বিবেচনা করা হয়, অভিভাবকদের সাথে কাউন্সিলিং করে সমস্যা চিহ্নিত করা হয়। চিহ্নিত সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে তাদের স্বভাব এবং চরিত্রের পরিবর্তন করা হয়। প্রয়োজনীয় ট্রিটমেন্ট প্লান ও রিহেবিলেটেশন প্লান করে সেই অনুযায়ী শিশু, কিশোরদের চলার পরামর্শ দেওয়া হয় ও নিবিড় ফলোআপ করা হয়।
সাধারন শিক্ষা, কারিগরি শিক্ষা, শরীর চর্চা, খেলাধুলা, চিত্তবিনোদন, ধর্মীয় কার্যক্রম, বাগান পরিচর্যা, পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, ক্রীড়া প্রতিযোগীতা, জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়। অভিভাবকদের সাথে প্রতি মাসের ৭ ও ২২ তারিখে দেখা করবার ব্যাবস্থা আছে। কারিগরি শিক্ষার মধ্যে আছে অটোমোবাইল,কাঠ শিল্প, বিদ্যুৎ ও হাউজ ওয়ারিং ও সেলাই শিক্ষা। ইদানিং এখানে কম্পিউটার প্রশিক্ষনের ব্যাবস্থাও করা হয়েছে।। সাধারন শিক্ষার আওতায় ৫ম শ্রেনী পর্যন্ত শিক্ষা প্রদান করা হয়।
এখানে শিশু কিশোরদেরকে সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করতে অভ্যস্থ করা হয়। যেমন- প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পিটি-প্যারেড তারপর নাস্তা, নাস্তার পর এ্যাসেম্বলী শেষে স্কুল/ট্রেড শিক্ষা। দুপুরে ঘন্টা দুয়েক বিশ্রামের পর আউটডোর খেলাধুলা, সন্ধায় হাউজে প্রবেশ, এশার নামাজের পর খাওয়া শেষে লেখাপড়া, অতঃপর টিভি প্রোগ্রাম দেখার পাশাপাশি ইনডোর গেম, রাত ১১.৩০ এ বাধ্যতামূলক ঘুম।
সমস্যাগুলো-
১।নির্ধারিত সরকারী ডাক্তার নেই,
২। মাথাপিছু মাত্র ৫১ টাকার দৈনিক খাবারের মান ভালো না
৪। মোবাইল সার্ভিসিং, ফ্রিজ ও টিভি মেরামত, পোল্ট্রি খামারের মত সময়োপযোগী ট্রেডগুলো চালু করা হয়নি,
৫। পুলিশ কেসে আটক এবং অভিভাবকদের আবেদনের মাধ্যমে আসা কিশোরদের আলাদা আবাসন ব্যবস্থা নেই, ( অপরাধের ধরণ পুরোটাই ভিন্ন হওয়া সত্বেও)
৬। হাউজে দৈনিক পত্রিকার সরবরাহ নেই
৭। ৫ম শ্রেনীর পর সাধারন শিক্ষার ব্যবস্থা এখন পর্যন্ত হয়নি,
৮। পর্যাপ্ত কিশোর আদালত না থাকায় দ্রুত মামলা নিস্পত্তি হয় না।
একটি কেসস্টাডি
বয়স বড় জোর ১২। গত বছরের ১২ জুন স্বামীবাগ থেকে ছয়টি ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গেন্ডারিয়া থানার পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়। এখন সে কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে। মাসুদ( ছদ্দনাম) টাকা পয়সার অভাবে পড়াশোনা করতে পারেনি। পড়তো স্থানীয় করাতিটোলা স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীতে। দরিদ্র বাবা পড়ালেখার খরচ যোগাতে পারেনি। বাবা পড়াশোনা বন্ধ করিয়ে কাজ জুটিয়ে দিলেন লোহার রডের দোকানে। মাসুদ কাজ শুরু করে ধোলাইখালের নওয়া মিয়ার দোকানে। বেতন সপ্তাহে দুশ’ টাকা। সে ভাল কাজ করতে পারতো না, ভারী লোহার রড তোলা তার পক্ষে সম্ভব ছিলোনা। বকাঝকা, মারধোর প্রায় কপালে জুটতো তার। একদিন এলাকার বড় ভাই রুবেল তাকে ডেকে নেয়। কিনে দেয় জামা-জুতো। ভালো হোটেলে খাবার খাওয়ায়। একদিন ওরা ওকে একটি মোবাইল ফোন দেয়। এরপর তাকে দিয়ে ওরা কাজ করাতে শুরু করে। যেমন কারো কাছে চিঠি পৌঁছে দেয়া। কারো কাছে ছোট কোনও প্যাকেট দেয়া। এইভাবেই একদিন সে গ্রেফতার হয়। ইয়াবাসহ হাতে নাতে ধরা পড়ে।
সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, কিশোররা কেউ নিজের ইচ্ছামতো বা সজ্ঞানে অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত হয় না। এরা কারও না কারও দ্বারা ব্যবহৃত্ হয়ে থাকে। তাই তাদের সঠিক পথে ফিরে আসার পথ সুগম করতে হবে।
ড. মোহিত কামাল (মনোরোগ বিশেষজ্ঞ) এর মতে,
আমাদের কিশোরেরা অসহনশীলতা, অসহিষ্ণুতা সমাজ থেকে শিখছে। তারা সমাজে দেখছে যে বেশি আক্রমণাত্মক সে বেশি ক্ষমতাশালী। ইন্টারনেটের কারণে নারীর প্রতি রেসপেক্ট হারাচ্ছে। ব্রোকেন ফ্যামিলতে শিশু যখন পরিবারে অশান্তি দেখে তবে তার মধ্যে ফ্রাস্ট্রেশন কাজ করে। যার কারণে শিশু আগ্রাসী হয়ে ওঠে। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আমাদের সামাজিক শিক্ষার দিকে আরো বেশি নজর দিতে হবে। সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এক্ষেত্রে মিডিয়ারও ভূমিকা রয়েছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড থেকে শিশুদের দূরে রাখতে ভালো পরিবেশ ও ভালো গাইড দিতে হবে। অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে।টেলিভিশন, গেমসে ধ্বংসাত্মক জিনিস দেখে তারা সে দিকে আগ্রহী হয়। তারা অস্ত্র ধরতে
আমাদের দেশের শিশু অপরাধের প্রধান কারণগুলোঃ-
আমাদের দেশে শিশুদের অপরাধের অন্যতম কারণ দারিদ্র্য। দরিদ্র শিশুরা মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়, ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে বড় হয় এবং অনেক ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ শ্রমে নিযুক্ত হয়। ফলে তাদের সহজেই অপরাধী চক্রগুলো ব্যবহার করতে পারে। পাশাপাশি এরা নিজেরাও ছোটখাটো অপরাধ করে থাকে জীবন ধারণের জন্য। অনেক সময় এদের পরিবারের সদস্যরাও এদের অপরাধের সদস্যরাও এদের অপরাধের সঙ্গে জড়িত করে।
এছাড়া শহুরে পরিবারের সদস্যদের ব্যস্ততার কারণে বাবা মা ও পরিবারের অন্যন্য সদস্যদের সংস্পর্শ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিশুরা। বাবা-মায়ের মধ্যে অপ্রীতিকর সম্পর্ক, ঝগড়াঝাটি, ডিভোর্স ইত্যাদিতে শিশুরা মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। তাদের মাঝে অপরাধপ্রবণতা বেশি দেখা যায়।
পরিবার থেকে অতিরিক্ত আদর বা অতিরিক্ত শাসন, অবহেলা, লিঙ্গ বৈষম্য ইত্যাদি কারণেও শিশু অপরাধপ্রবণ হতে পারে। পরিবারের সদস্যদের উচিত শিশুদের যথেষ্ট সময় দেয়া, তাদের বন্ধু হয়ে ওঠা এবং সঠিক মানসিক বিকাশে সহায়তা করা। ধর্মীয় বা সামাজিক মূল্যবোধের শিক্ষাও অপরাধ প্রবণ হওয়া থেকে বিরত থাকে।
বন্ধু-বান্ধব ও সমবয়সী সঙ্গী শিশুদের আচরণের ওপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। শিশুরা যাদের সঙ্গে মিশে বা চলাফেরা করে তাদের মধ্যে অপরাধপ্রবণতা থাকলে তারাও তা শেখে। পরিবারের সদস্যদের উচিত শিশুদের কর্মকান্ডের খোঁজখবর রাখা।
কোন শিশু বা কিশোর একবার অপরাধ করে ধরা পড়লে শাস্তি হোক বা না হোক, তাকে অপরাধী হিসেবে 'চিহ্নিত' করা হয়। বন্ধুবান্ধব, প্রতিবেশী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এমনকি পরিবার থেকেও তাকে অবহেলা করা হয় বা বিভিন্নভাবে তার অপরাধের কথা মনে করানো হয়। আমাদের সমাজে ভুল স্বীকার করা বা সংশোধিত শিশু-কিশোরদের সহজভাবে গ্রহণ করা হয় না। ফলে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়ে তারা ফের অপরাধে জড়িত হয়ে পড়ে। আইনের সঙ্গে সংঘর্ষে আসা শিশুদের প্রতি সমাজের সবার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হওয়া উচিত।
পৃথিবীর প্রতিটি শিশুই ঠিক এমন নিস্পাপ ও পবিত্র হয়েই জন্ম নেয়। এই রুঢ়, কঠিন পৃথিবী তাকে একদিন করে তোলে অপরাধী। বাবা মা ও সমাজের একটু অসাবধানতায় বা একটু অযত্ন অবহেলায় সুন্দরভাবে গড়ে উঠতে পারতো যে জীবনটা তা পন্কিলতার পাঁকে নিমজ্জিত হয়। আর একটি শিশুও যেন অপরাধমূলক কার্য্যক্রমে না জড়িয়ে পড়তে পারে সে ব্যাপারে
অভিভাবক ও সমাজের প্রতিটি মানুষের সচেতনতা অবশ্য কাম্য।
পৃথিবীর সকল বাবা, মা ও সকল শিশুর মঙ্গল কামনায় এ লেখাটি উৎসর্গ করা হলো।
http://www.shaptahik.com/v2/?DetailsId=3527
Click This Link
http://shishuprokash.com/groupreport/group202
http://www.amarblog.com/anulekha/posts/142195
Click This Link
Click This Link
Click This Link
বিশেষ কৃতজ্ঞতা- কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র, টঙ্গী, গাজীপুর।
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:০৬
শায়মা বলেছেন: না পড়ে ফাঁকিবাজী!!!
তোমাকেই মাইনাস!!
২| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ৯:৫৭
নীল ভোমরা বলেছেন:
লাইক দিয়ে গেলাম!
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:১৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৩| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ৯:৫৯
বেঈমান আমি বলেছেন: অনেক বড় পোস্ট পড়ে কমেন্ট করতাছি।
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:১৪
শায়মা বলেছেন: ওকে।
৪| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:০৫
চারু৩২ বলেছেন:
আর একটি শিশুও যেন অপরাধমূলক কার্য্যক্রমে না জড়িয়ে পড়তে পারে সে ব্যাপারে
অভিভাবক ও সমাজের প্রতিটি মানুষের সচেতনতা অবশ্য কাম্য।
+++++++্
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:১৩
শায়মা বলেছেন: আমারও সেটাই চাওয়া।
৫| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:০৫
ইমন কুমার দে বলেছেন: ভালো লাগলো অনেক শায়মা।
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:১৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৬| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:০৭
ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: ভাল লেইখছেন। পেলাচ
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:১২
শায়মা বলেছেন: ভিজিট করেও এসেছি ভাইয়া।
তুমি ওখানে গেলেও তোমার অনেক কষ্ট লাগবে।
৭| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৩০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো পোস্ট।
ইলেকট্রিসিটি আসলে পড়া যাবে।
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: ঢাকার কোথাও ইলেকট্রিসিটি নাই মনে হচ্ছে।
আমি তো ভাবছি সারারাতে আসবে কিনা।
৮| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৩০
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র সম্পর্কে জানার আগ্রহ ছিল অনেক আগে থেকে। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে বেশ কিছু বিষয় জানা হলো। ভবিষ্যতে কাজে আসবে আশাকরি।
**আমরাও চাইলে স্নেহ, সুন্দর আচার-ব্যবহারের মাধ্যমে একজন অবাধ্য কিশোরকে সংশোধন করে নিতে পারি। তারা চাই তাদের সাথে যেন সুন্দর ব্যবহার করা হোক।
পোষ্টে প্লাস।
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৩৪
শায়মা বলেছেন: ঠিক বলেছো ভাইয়া।
ভালো ব্যাবহার বা বুঝানো ছাড়াও আরও অনেক অনেক কারণ আছে হয়তোবা তবে সবাই একটু সহানুভুতিশীল হলেও অনেক অনেক উপকার পাওয়া যাবে।
৯| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৪৫
িনশাচর প্রাণী বলেছেন: ভালো লিখেছেন, +++
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৫১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
১০| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৪৬
টুকিঝা বলেছেন: ভাল পোস্ট। প্লাস, দুষ্টাপি।
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ টুকিঝামনি!
১১| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৫১
ইসরা০০৭ বলেছেন: ৬ষ্টম ভালোলাগা
অনেক ভালো পোষ্ট আপু।
++
আজ বড় তাড়াতাড়ি আপুর পোষ্ট টা পড়া হয়ে গেল
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৫৪
শায়মা বলেছেন: এই পোস্টে কি বুঝাতে পেরেছি জানিনা।
কিন্তু ছোট ছোট বাচ্চাদের নির্মম পরিনতি দেখলে খুব কষ্ট হয় আপুনি।
১২| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৫৩
পাগলমন২০১১ বলেছেন: পরিবার থেকে অতিরিক্ত আদর বা অতিরিক্ত শাসন, অবহেলা, লিঙ্গ বৈষম্য ইত্যাদি কারণেও শিশু অপরাধপ্রবণ হতে পারে। পরিবারের সদস্যদের উচিত শিশুদের যথেষ্ট সময় দেয়া, তাদের বন্ধু হয়ে ওঠা এবং সঠিক মানসিক বিকাশে সহায়তা করা। ধর্মীয় বা সামাজিক মূল্যবোধের শিক্ষাও অপরাধ প্রবণ হওয়া থেকে বিরত থাকে।
বন্ধু-বান্ধব ও সমবয়সী সঙ্গী শিশুদের আচরণের ওপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। শিশুরা যাদের সঙ্গে মিশে বা চলাফেরা করে তাদের মধ্যে অপরাধপ্রবণতা থাকলে তারাও তা শেখে। পরিবারের সদস্যদের উচিত শিশুদের কর্মকান্ডের খোঁজখবর রাখা।
কথা গুলো বাস্তব সত্য।আমিও একমত।
লেখায় প্লাস দিলাম।
ভাল থাকা হোক নিরন্তর।
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
১৩| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১০:৫৭
নাফিজ মুনতাসির বলেছেন: সবমিলিয়ে অনেক ভালো লাগলো শায়মা আপু
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
বাসার বাচ্চাদের দিকে খেয়াল রাখবে।
১৪| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১১:০৯
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: শিশুদের এভাবে জেলে আটকে রাখাটা অমানবিক হলেও অপরাধ করলে তো শাস্তি পেতেই হবে! শিশুদের যাতে অপরাধ করতে না হয় সেদিকে আমাদের আরো সচেতন হতে হবে।
গুড পোস্ট শায়মাপু।
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১১:১৪
শায়মা বলেছেন: এই জেলটা আসলে তেমন জেল না ভাইয়া।
তাদের সংশোধনের জন্য কাজও করা হয় অনেক ।
শিশুদের মঙ্গলের জন্যই এসব কেন্দ্র।
তবুও প্রতিটি পরিবারেই শিশুরা থাকুক আনন্দে আর বড় হয়ে উঠুক প্রকৃত মানুষ হয়ে এমনি হোক চাওয়া।
অনেক ধন্যবাদ তোমাকেও ভাইয়া।
১৫| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১১:৪৬
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: সময় নিয়ে পড়লাম।
অনেক ইনফো পেলাম। আমার যশোরেও যে কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র আছে তাইই জানা ছিলনা! একদিন সময় করে যাবো ওখানে।
দারুন তথ্যবহুল একটি পোস্ট।
+++++
ভাল থাকবেন।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৭:৫৫
শায়মা বলেছেন: আমার দাদুবাড়িও যশোর ভাইয়া। তবে যে কোনো কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে যেতে গেলে বিশেষ পারমিশন লাগে।
সবচেয়ে বড় কথা আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। নিজেদের বাড়ির, আশেপাশের ও সমাজের বাচ্চাদের সুষ্ঠভাবে গড়ে তোলার কথা ভাবতে হবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া তোমাকে।
১৬| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১২:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: পুরো পড়েছি কিন্তু আপু !! এখন চকলেট দাও !!!
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৭:৫৯
শায়মা বলেছেন: ওহ তুমি নিজেই তো এখনও বাচ্চা আছো।
মার্স দেবো তোমাকেও। মন দিয়ে লেখাপড়া করো আর বড়দের কথা শুনবে ওকে ভাইয়া???
১৭| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১২:৩৯
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: sob shomoyer valo laga..
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৮:০৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি।
১৮| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১২:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যাঁরা মা-বাবা হতে যাচ্ছেন, তাঁদের জন্য এটি একটি সচেতনতামূলক, এবং সতর্কতামূলক পোস্ট। সন্তান যেন বখে গিয়ে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে না পড়ে, সেজন্য শৈশব-কৈশোর থেকেই মা-বাবাকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে হবে। মা-বাবারাই যখন সন্তানদের বেস্ট ফ্রেন্ড হয়ে উঠতে পারেন, তখন পরিবার যেমন সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত হতে পারে, সন্তানরাও হয়ে ওঠে প্রকৃত মানুষ।
একটি জনসেবামূলক পোস্ট। গুরুত্বপূর্ণ।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৮:১৪
শায়মা বলেছেন: একদম ঠিক বলেছো ভাইয়া।
বাবামাই পারেন শিশুর সব দোষগুন ভালো মন্দগুলো বিচার করে তাদেরকে ভালো পথটাই দেখিয়ে দিতে।
ছোট থেকেই তাই অতি শাসন বা অতি আদরে তাদেরকে নষ্ট না করে ঠিক পথে পরিচালিত করতে হবে।
১৯| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১২:৫৫
আমি অতি সাধারণ বলেছেন: আচ্ছা!! ঢাকায় রাত ১০ টার পর কোথায় ভাল রেস্টুরেন্ট খোলা থাকে, ডিনারঃ দাম ২০০ এর মধ্যে ? মানে আমি এখনও কিছু খাইনি, চুলায় গ্যাস এর সমস্যা!
আর ভাল্লাগে না!
এই পোস্ট অর্ধেক পড়ছি আর পরমু না এখন। জাইগা ।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৮:২১
শায়মা বলেছেন: রাত ১০টার পর ভালো হোটেল না কিনতু খারাপ হোটেলগুলো খোলা থাকে হয়তো। তবে তাতে ২০০ টাকার রাতের খাবারও এখন পাওয়া যায় কিনা আমার সন্দেহ।
একটা বুদ্ধি দিতে পারি ভাইয়া। বাসায় সবসময় বিস্কিট বা ব্রেড জেলী জ্যাম , চিজ রেখে দেবে। গ্যাস থাকুক আর না থাকুক রান্নার ঝামেলা থেকেও বেঁচে যাবে।
২০| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১:২১
মিরাজ is বলেছেন: সুন্দর এবং তথ্যপূর্ণ পোষ্টে ভালোলাগা।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৮:২২
শায়মা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি।
২১| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১:২৩
অক্টোপাস পল বলেছেন: এই বিষয়টা নিয়ে কৌতুহল ছিল। ওরা ফিরে আসুক জীবনের মূল স্রোতে।
সুন্দর লিখেছেন আপু।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৮:২৫
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া।
অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে লেখাটা পড়ার জন্য।
২২| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১:২৩
অনাহূত বলেছেন:
অনেক ইনফরমেটিভ পোষ্ট। তোমার কষ্টের জন্যও ধন্যবাদ। ভাল থেকো আপ্পি।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৮:২৮
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
২৩| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ২:২৩
নোমান নমি বলেছেন: অনেক ডিটেইলস পোষ্ট।তথ্য সমৃদ্ধ।
পুরুস্কার সিনেমাটি এখনও চোখে ভাসে।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৮:৩৬
শায়মা বলেছেন: সিনেমার নাম পুরষ্কার!
মনে পড়েছে।
ছোটবেলায় গান দেখেছি ছায়াছন্দে।
সিনেমাটা দেখিনি।
পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
২৪| ০৪ ঠা মে, ২০১২ ভোর ৪:৫২
টানজিমা বলেছেন: জনসচেতন মার্কা রচনা। ইশ্টিকি করা হোক।।।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৮:৪২
শায়মা বলেছেন: ঐ টান্জু!!!
যাইহোক দয়া করে পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে।
২৫| ০৪ ঠা মে, ২০১২ ভোর ৫:০৭
আশফাকুল তাপস বলেছেন: খুব ভাল পোস্ট।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৮:৪৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
২৬| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৮:৫৭
বন পলাশের পদাবলী বলেছেন: ভাল লাগল।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ৯:০৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
২৭| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১০:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: শায়মা, তোমার এই পোস্ট পড়ে সত্যি আমি আপ্লুত। তুমি খুব সুন্দর করে, অনেক মমতা দিয়ে ওদেরকে তুলে ধরেছো। এইধরনের পোস্ট স্টিকি হলে অনেক বেশী পাঠক ঐ শিশুদের সম্পর্কে জানতে পারতো-ফলে আমাদের(পাঠক)মধ্যেই সচেতনতাবোধ, দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ জাগ্রত হতে সহায়ক হবে।
আবারো ধন্যবাদ জানাই, কৃতজ্ঞতা জানাই এমন একটি বিশয় আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। সেই সংগে মডারেটরের নিকট বিনীত অনূরোধ থাকবে-এই পোস্ট বেশী সময়ের জন্য পাঠক সমীপে রাখার জন্য।
২৭ নম্বর ভাল লাগা।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১০:৩৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
এই সব কেন্দ্রগুলোতে বিশেষ পারমিশন ছাড়া ঢোকা যায়না। সমাজবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান বা শিশুবিষয়ক কার্য্যক্রম সম্পর্কিত মানুষজন ছাড়া ঢোকার পারমিশন নেই। তাই হয়তো অনেকে জানে না এই শিশুগুলো সম্পর্কে।
আমরা তো অহরহই চোখের সামনে ঘটতে দেখি শিশু অপরাধ। কিছুদিন আগে আমার চোখের সামনে থেকেই একটা বাসের জানালা দিয়ে ১৫/১৬ বছরের একটা ছেলে এক মহিলার গলার চেইন টান দিয়ে দৌড় দিলো। আমরা শিশু, কিশোর অপরাধীদেরকে দেখছি। কিন্তু সে সব সংশোধনের কি কি ব্যাবস্থা আছে সেসব সম্পর্কে তেমন জানছিনা। তাছাড়া এধরনের কেন্দ্র সরকারীভাবে ছাড়াও বেসরকারীভাবেও গড়ে ওঠা উচিৎ।
আমাদের সমাজে কত শত বড়মানুষেরা আছেন তাদেরও দায়িত্ব কর্তব্যের মাঝে পড়ে এইসব ভবিষ্য শিশুরা। আমরা শিশুকিশোরদেরকে অপরাধ করতে দেখি। দারিদ্রতা বা আমাদের সমাজের অংশ হিসাবেই মেনে নেই। প্রতিকারের চিন্তা করেন খুব গুটিকয় মানুষ। কিন্তু এ সম্পর্কে যত বেশী সংখ্যক মানুষের মাঝে সচেতনতা গড়ে তোলা যায় ততই মঙ্গল।
এমন এক একটি ফুলের মত প্রাণ অযত্নে অবহেলায় নষ্ট হয়ে যায় ।
অথচ সমাজের মানুষেরা এই আমরা একটু সচেতন হলে এই সব অপরাধ অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব। একদিনে না হলেও কখনও কোনোদিন নির্মূল করাও সম্ভব হতে পারে।
শুধু দারিদ্র ঘরের শিশুকিশোরেরাই নয় ধনীর ঘরের আদরের দুলালদেরকেও গুলশান ২ নং এ এফএফসি ফাস্টফুডের দোকানের সামনে বিকালে দামী দামী বাবাদের গাড়ি নিয়ে রেস দিতে দেখেছি অসভ্যের মত। বাবা মায়ের বেখেয়ালে বা উন্নাসিকতাও যে এইসব শিশুকিশোরদেরকে অধঃপাতে নামাচ্ছে সেই ব্যাপারেও ভ্রুক্ষেপ নেই তাদের যেন।
লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি।
২৮| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১০:২২
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন:
এখানে কি কাউন্সেলিংয়ের ব্যাবস্থা আছে?
শতকরা কতজন পরে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে?
ফিরে আসার পর তারা কি ধরনের রিয়্যাকশন পায়?
এসব তথ্য নিয়া একটা পোস্ট আশা করছি।
ধন্যবাদ।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১০:৩৮
শায়মা বলেছেন: হ্যা অবশ্যই আছে।
ঠিক ঠিক শতকরা কতজন স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে সে ব্যাপারে তথ্য নিতে হবে। তবে এইসব শিশুকিশোরদের অনেকাংশই ভুল বুঝতে পেরে সঠিক জীবনের সন্ধান পেয়েছে বলেই জানা যায়।
আসলে শিক্ষাটাই আসল। বাবা মায়ের ভুলশিক্ষা বা উদাসীনতা বা
সমাজের অবক্ষয় দিনে দিনে শিশু কিশোর অপরাধ বাড়িয়ে চলেছে।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১০:৪৫
শায়মা বলেছেন: কোন শিশু বা কিশোর একবার অপরাধ করে ধরা পড়লে শাস্তি হোক বা না হোক, তাকে অপরাধী হিসেবে 'চিহ্নিত' করা হয়। বন্ধুবান্ধব, প্রতিবেশী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এমনকি পরিবার থেকেও তাকে অবহেলা করা হয় বা বিভিন্নভাবে তার অপরাধের কথা মনে করানো হয়। আমাদের সমাজে ভুল স্বীকার করা বা সংশোধিত শিশু-কিশোরদের সহজভাবে গ্রহণ করা হয় না। ফলে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়ে তারা ফের অপরাধে জড়িত হয়ে পড়ে। আইনের সঙ্গে সংঘর্ষে আসা শিশুদের প্রতি সমাজের সবার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হওয়া উচিত।
তোমার আর একটি প্রশ্নের উত্তর পোস্ট থেকেই তুলে দিলাম ভাইয়া।
আইনের সঙ্গে সংঘর্ষে আসা শিশুদের প্রতি সমাজের সবার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হওয়া উচিত।
২৯| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১১:১১
নীল-দর্পণ বলেছেন: ভাল লাগল পড়ে।
শেষ ছবিটা আমার ফেবু একাউন্টে আছে, মাঝে মাঝে প্রোফাইলে দেই। ছবিটার দিকে তাকিয়ে থাকলে অন্যরকম একটা ভাল লাগা আসে মনে, মুখে বোঝানো সম্ভব না সেটা।
কেমন আছো আপু
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১১:১৬
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি আপুনি।
শেষ ছবিটার মত সব বাচ্চাগুলোই একদিন নিস্পাপ আর পবিত্র সুন্দর হয়ে জন্ম নেয় এই পৃথিবীতে।
৩০| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১১:২৫
সহ্চর বলেছেন:
দারুন পোস্ট।
বাসার খুব কাছেই এই কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র। চারিদিকে উঁচু দেয়ালে ঘেরা।
ভিতরে কি হয় তার খুব কম ই বাইরের মানুষ জানে।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: তোমার বাসার কাছে নাকি ভাইয়া? আমরা গিয়েছিলাম এর ভেতরেই।
উঁচু দেওয়ালে ঘেরা কারণ এটাও এক ধরণের জেল খানাই। শুধু পার্থক্য অপরাধীগুলোর বয়সে। শিশু অপরাধ বন্ধ হলে বা তাদেরকেই সংশোধনের সুযোগ দেওয়া হলে বড় বড় ক্রিমিনালগুলোর চেহারা দেখতে হবেনা আর আমাদেরকে।
মানুষ তো জন্ম থেকেই খুনী বা এক একটা ক্রুয়েল ক্রিমিনাল হয়ে জন্মায় না। সমাজ আর পরিবেশ তাকে ভয়ংকর করে তোলে।
৩১| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১১:৩৭
ফিরেদেখা বলেছেন: ভাল লাগল। জন স্বার্থেই এই পোস্ট স্টিকি হওয়া উচিত।
প্লাস।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
স্টিকি কথাটা শুনলেই ভয় পাই আমি।
যাইহোক আমার লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস।
খুব খারাপ লাগে যখন দেখি শুধু দারিদ্রতাই না অতি আদর বা অতি প্রাপ্তিও কোনো কোনো শিশুকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয় এটা দেখে। অথচ আমরা বাবা মা ও জনসচেতনতা পারে অনেকাংশেই এ সমস্যার সমাধান করতে।
৩২| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১১:৫২
তানভীর আহমেদ সজীব বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। অবশ্যই এই পোস্ট স্টিকি হওয়া উচিত।
প্লাস।
০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১২:০০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ভয় দেখাও কেনো???
বলেছিনা স্টিকি শব্দটাই আমার কাছে ভয়ংকর মনে হয়।
তার থেকে যারা আমার লেখা পড়ছে, পড়ে বা পড়বে তাদের জন্যই ভালো।
আমি একটা স্কুলে পড়াই । ইদানিং ছোট ছোট বাচ্চাদের কিছু কিছু ভায়োলেন্সি দেখে ও আশেপাশে শিশু কিশোরদের নানা রকম অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়তে দেখে ভয় হয় । এখন থেকেই যদি সচেতন না হওয়া যায় বা প্রতিরোধের চিন্তা না করা হয় আগামী দশ বছরে এ প্রবনতা কোথায় গিয়ে ঠেকবে কে জানে?
৩৩| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সকাল ১১:৫৩
তানভীর আহমেদ সজীব বলেছেন: পোস্ট স্টিকি হতে হবে বিশয়বস্তুর গুরুত্ব অনুধাবন করে। সেই বিবেচনাতেই এই পোস্ট স্টিকি হতে পারে। তবে ইদানীং দেখা যায়-কিছু ব্লগারের নামের উপরও পোস্ট স্টিকি হয়।
০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১২:০৮
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। তুমি এই বিষয়টাকে যথার্থ গুরুত্ব দেবার কথা বলছো দেখে খুশী হলাম অনেক অনেক।
আসলে বাচ্চাদেরকে নিয়েই আমার কাজ। তাই হয়তো এই বিষয়গুলো ভেবে মাঝে মাঝে মনটা খারাপ হয়। সমাজের বড় বড় অপরাধীদেরকে যখন দেখি। বা এমনিতেও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়, স্বারথপরতা, হানাহানি এসব দেখে মনে হয় সমাজ ব্যাবস্থার উন্নয়ন দরকার। সবচাইতে সচেতনতা দরকার মা বাবা ও পরিবারের।
সেদিন একটা ৮ বছরের বাচ্চা আরেকটা বাচ্চাকে খুব খারাপভাবে আঘাত করলো।
আমি জানতে চাইলাম এমন করেছো কেনো? জানো এইভাবে যেখানে সেখা না জেনে মারলে সে যে মারা যেতে পারে? তুমি কি চাও তোমার বন্ধু এত কষ্ট পাক?
সে সোজা উত্তর দিয়ে দিলো-
বাবা বলেছে তোমাকে কেউ মারতে আসলে বা তোমার সাথে লাগতে আসলেই সোজা ....... এ কিক করবে।
বাবার শিক্ষায়ই যদি হয় এমন তবে কে আর শেখাবে তাকে???
৩৪| ০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১২:০৪
আমি অতি সাধারণ বলেছেন: বুদ্ধির জন্য ধন্যবাদ !! বাসায় বিস্কিটটিস্কিট আছে কিন্তু রাতের বেলা তো এসব খেতে ইচ্ছা করে না বাঙালী তো ... এজন্যই জানতে চাইছিলাম...
পোস্টে + ।
০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১২:১১
শায়মা বলেছেন: হুম বুঝেছি ভাইয়া।
মাছে ভাতে বাঙ্গালী তো আমরা।
তাহলে একবারে বেশী করে ভাত রেঁধে পানি দিয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে পারো। মানে পান্তাভাত বুদ্ধি।
তারপর হোটেল খোলা না পেলে বা চুলায় গ্যাস না থাকলে পিঁয়াজ মরিচ কেটে লবন দিয়ে .......
+ এর জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
৩৫| ০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১২:০৮
কাউন্সেলর বলেছেন: গিয়েছিলাম একদল শিশু মনোবিজ্ঞানীদের সাথে- উনাদের নাম বলা যাবে কি?
কতো তারিখে গিয়েছিলেন? কোন বিশেষ এ্যাসাইনমেন্ট ছিলো কি?
পোস্ট ভালো লাগলো। জবাব দিলে পরে এসে লিংকটা নিয়ে যাবো, নিজের জন্য। ভালো থাকুন শায়মা।
০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১২:১৪
শায়মা বলেছেন: এখানে বলতে চাচ্ছি না ভাইয়া। তবে মেইল আইডি দাও মেইল করে দিচ্ছি। নিজের পরিচয়ই যেখানে দেইনা সেখানে উনাদের নাম কি করে বলে দেই?
হ্যা বিশেষ এ্যাসাইনমেন্টে গিয়েছিলাম। যাবার কারণ ছিলো আমার স্টাডি ও কর্ম সংক্রান্ত।
৩৬| ০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১২:২৫
কাউন্সেলর বলেছেন: মনোবিজ্ঞানীরা নিজের নাম পরিচয় লুকিয়ে রাখে এমন তো শুনিনি!
যদি বলতে না চান সে অন্য কথা। তবে ব্লগারদের সাথে আমি মেইল বা ফেসবুকে তেমন অভ্যস্থ্য নই। যদিও ব্লগারদের কথা ভেবে একটা ফেসবুক আইডি আছে, মাঝে মাঝে সেখানে যাই। "কাউন্সেলর" লিখে সার্চ দিলেই পেয়ে যাওয়ার কথা। পেলে আপনার ব্লগের নিকটা অনুগ্রহ করে বলে দিবেন।
০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১২:২৯
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া উনারা রাখেন না হয়তো তবে ......
ওকে কাউন্সেলর লিখে সার্চ দিচ্ছি।
০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১২:৪২
শায়মা বলেছেন: সার্চ দিয়ে খুঁজে পেয়েছি আর তোমাকে মেসেজে উত্তরগুলো জানিয়েছি ভাইয়া।
৩৭| ০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১:১৭
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: কঠিন পোস্ট, পত্রিকার বিশেষ সংখ্যার কোন রিপোর্ট মনে হল। +++
০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১:২২
শায়মা বলেছেন: যেমনি মনে হোক বাড়ির সকল শিশুদের প্রতি ও আশেপাশে অন্যান্য শিশুদের প্রতি যতখানি পারা যায়, যত্নশীল হও ভাইয়া।
৩৮| ০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ১:৫৯
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: "পুলিশ কেসে আটক এবং অভিভাবকদের আবেদনের মাধ্যমে আসা কিশোরদের আলাদা আবাসন ব্যবস্থা নেই, ( অপরাধের ধরণ পুরোটাই ভিন্ন হওয়া সত্বেও) "
এইটা খুব ইম্পর্টেন্ট একটা পয়েন্ট। শিশু কিশোরদের মাঝে বৈষম্যকরন করছিনা, তবে ব্যাপারটা ভেবে দেখার মত।
মাতৃছায়া কিন্ডারগার্টেন নামে একটা স্কুল আছে, অমনযোগী ছাত্র ছাত্রীদের জন্য। এরকম আরো অনেক হোস্টেল ও আছে। তবে ঐগুলা সুবিধার না। ডিসিপ্লিনের নামে কড়া শাষন আর অভিভাবকগনের টাকা খসানো ছাড়া আর কোন কাজে নাই।
তবে এটার অবস্থা ভিন্ন মনে হচ্ছে।
সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী একটা ব্যাপারে পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ শায়মাপু।
০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ২:৫৮
শায়মা বলেছেন: মাতৃছায়া কিন্ডারগার্টেন নামে স্কুলটা থেকে এটার অবস্থান ভিন্ন ভাইয়া।
তবে এমন প্রতিষ্ঠান আরো বাড়ানো উচিৎ। সবাইকে সচেতনতা বৃদ্ধি করানো উচিৎ।
শিশু কিশোর অপরাধ রোধ করতে হবে।
৩৯| ০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ২:২৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র নিয়ে একটি সিনেমা হয়েছিল।গানটা সেই ছবির।হয়তো কেন্দ্র থেকে সেই ছবিটা ওদেরকে দেখিয়ে থাকে।
০৪ ঠা মে, ২০১২ দুপুর ২:৫৯
শায়মা বলেছেন: হ্যা। গানটা নোমান ভাইয়া বলে দিয়েছে পুরষ্কার সিনেমা থেকে নেওয়া।
৪০| ০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৩:০৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: গানটা পুরুষ্কার সিনেমার গান।
বুলবুল আহমেদ অভিনয় করেছিলেন। শেষের দৃশ্যগুলো অসাধারণ ছিল।
আজকাল সেইরকম সিনেমা তৈরী হয় না।
আজকাল আমাদের দেশে বাণিজ্যিকভাবে যে ধরনের সিনেমা তৈরী তাতে ছেলে-মেয়েরা গালি ছাড়া আর কিছুই শিখেনা।
০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৩:১১
শায়মা বলেছেন: এমন সিনেমা আরও হওয়া উচিৎ। শিশুকিশোদের জন্য যেন কারো কোনো দায়িত্বই নেই।
ভায়োলেনস গেমসগুলোও খারাপ ছাড়া ভালো কিছুই শেখাচ্ছে না।
৪১| ০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৩:১৯
আমার মন বলেছেন: বাংলাদেশে আরো কিছু কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র এখন জরুরী। কিন্তু এটি নিয়ে সরকারের কোন পদক্ষেপ দেখি না।
গাদাগাদি করে অনেক কষ্ট করে থাকতে হয় এখানে। আমি একবার এটি ভিজিটের সুযোগ পেয়েছিলাম। খুব খারাপ লেগেছে বিষয়টি।
ধন্যবাদ শেয়অর করার জন্য।
০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮
শায়মা বলেছেন: ভীষন খারাপ লাগে আসলেই বন্দীশালার এই পাখিগুলোর জন্য।
সরকারের পাশাপাশি সাধারণ জনগনকেও সচেতন হতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া লেখাটা পড়ার জন্য।
৪২| ০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: বর্তমান অবস্থার পরিপ্রক্ষিতে মাঝে মাঝে মনে হয় বাংলাদেশে এমন একটি সিনেমা তৈরি করা প্রয়োজন, যেখানে সুপার ম্যান অথবা স্প্যাইডার ম্যান, ব্যাটমানের মত সুপার হিরো থাকবে। প্রায় সবদেশের সিনেমার সুপার হিরো আছে, কিন্তু বাংলাদেশে নেই।
০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫২
শায়মা বলেছেন: সুপার হিরোর দরকার কি?
প্রতিটা শিশুই যেন সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠে এক একজন রিয়েল হিরো হয়ে দেশ ও দশের মুখ উজ্জ্বল করতে পারে তেমন কিছুও বানানো যেতে পারে।
৪৩| ০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: শিশুরা কিন্তু হিরোদের খুব পচ্ছন্দ করে, এবং তার যদি খুব পাওয়ার থাকে, তবে তো কথায় নেই।
ওর ভাল কাজগুলো শিশুদের মনে বিস্তর প্রভাব ফেলবে।
০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৬
শায়মা বলেছেন: সেটাও ঠিক।
তবে স্পাইডারম্যান বা সুপারম্যান হতে গিয়ে কিছু কিছু বাচ্চাদেরকে এক্সিডেনট ঘটাতে দেখেছি ভাইয়া।
৪৪| ০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৬
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: ঠিক বলেছো আপু, শিশুদের প্রতি যত্নবান হওয়া প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য। কষ্ট করে পোস্টটি তৈরী করার জন্য অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯
শায়মা বলেছেন: আমার লেখাটা পড়ার জন্য তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভালো থেকো সব সময়।
৪৫| ০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৫
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: জ্ঞ্যানী পোষ্ট !পোষ্ট পড়ে কি কমু চিন্তা করতাছি যা লন প্লাস।
০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৫:৪২
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া
আচ্ছা আমি বলে দেই।
এই পৃথিবীর শিশু কিশোরগুলোকে সুস্থ্য পরিবেশ, সুস্থ্য জীবন দেবার কথা আমাদেরকে এখুনি ভাবতে হবে।
৪৬| ০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৫:১৪
মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: ৪২ জনের ভাল লাগলো ৪৩ নংটি আমি,
পড়েনি আপনার পোষ্টটি সবাই তার পরও ভাল লাগা বাটনটি চেপে দিলাম।
কেন জানেন?
আপনার ব্লগটি গুরে এসে দেখলাম আর অবাক হলাম "ভাল লাগা" রেটিং দেখে ও পাঠকের হিটিং দেখে।
পড়ে পড়বো আপনার লেখা গুলো।
এটা প্রথম ভিজিট ও প্রথম মন্তব্য আপনার ব্লগে।
টিক এই রকম আরো একটি ব্লগার পেয়েছিলাম নাম " রেজওয়ানা"
০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৫:৪৩
শায়মা বলেছেন: হা হা
তোমার মন্তব্যের প্রতিটা লাইন পড়ে হাসছি ভাইয়া।
৪৭| ০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৫:৫৪
সালমাহ্যাপী বলেছেন: ৪৪ তম ভালো লাগা
অনেক সুন্দর একটা পোস্ট
+++++
০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬
শায়মা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সালমামনি।
৪৮| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৫
কান্টি টুটুল বলেছেন:
ভাল কাজে জড়িয়ে আছেন জেনে খুশী হলাম,আর
পৃথিবীর প্রতিটি শিশুই ঠিক এমন নিস্পাপ ও পবিত্র হয়েই জন্ম নেয়
এটা নিয়ে তর্ক আছে এবং এই ধারণা/বিশ্বাস দ্বারা একটা শিশুর প্রতি অবিচার করা হয় বলে আমি মনে করি,এখানে "নিস্পাপ ও পবিত্র" বলতে শিশুর মানসিক অবস্থার কথা বলছি যা ঐ শিশুর পিতা মাতা হতে প্রাপ্ত এবং যেটা প্রতিটা শিশুর ক্ষেত্রেই ভিন্ন,
পরবর্তীতে এই শিশুই পরিবেশের ভিন্নতায় বিভিন্ন রুপ ধারণ করে সমাজে বড় হয়ে ওঠে
০৪ ঠা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
শায়মা বলেছেন: ঠিক বলেছো ভাইয়া। আমিও সে কথাটাই ভাবছিলাম উপরের কথাটা লেখার সময়।
বংশগতী বলেও একটা কথা আছে তারপর আসে পরিবেশ!!! তবুও পরিবেশের কল্যানেও যদি বংশের বাজে ধারাটা বিলোপ পায় সেটাই হবে সবার কাম্য।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া আমার লেখাটা পড়ার জন্য।
৪৯| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট মায়শা আপু অনেক ইনফো দিয়েছেন।আসলে আমাদের সচেতনতা ও সঠিক নির্দেশনাই পারে এমন হাজারো শিশুর জীবন কে ধূসর হয়ে যাওয়া থেকে বাচাতে।
পোস্টে ভালোলাগা।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শায়মা বলেছেন: হা হা সেই মায়শাকে ভুলোনি তুমি ভাইয়া???
আমার লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস আর একটু সচেতনতা বাঁচাতে পারে আমাদের শিশুগুলিকে অপরাধ প্রবনতা থেকে।
৫০| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
পরিযায়ী বলেছেন: চমতকার একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৩
শায়মা বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৫১| ০৪ ঠা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: খাইছে সেই মায়েশা আবার কোন মায়েশা ? :#> আমি তো আপনাকে দুষ্টামি করে ঐদিন মায়শা বলেছিলাম।আর সংসদে সিদ্ধান্ত হইছে আপনাকে এখন থেকে চেয়ারম্যান মায়শাপু বলেই ডাকবে
০৪ ঠা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৫
শায়মা বলেছেন: হা হা তোমার সেই পোস্টের মায়শাই ভাইয়া।
আমার মেমোরী কিন্তু ভীষন শার্প । একবিন্দু কথাও আমি ভুলিনা। একদম লিখে লিখে রেখে দেই মনে মনে। নো প্রবলেম মায়শাপু বলেই ডাকতে পারো।
০৪ ঠা মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শায়মা বলেছেন: ওহ ব্লগীয় সংস্কৃতিতে আবার কারো কারো আপুনি ভাইয়ামনিতে এ্যালার্জী আছে। আমার এক ফোটাও নেই। বরং আমি এই ডাক চালু করতে পেরে গর্বিত ও আনন্দিত।
৫২| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ৮:১৯
পটল বলেছেন:
শিশু কিশোরদের সংশোধনের ক্ষেত্রে দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর কাজের ধরণ ও তাদের কাজকর্ম অনেকটা উল্টোমুখি। এমনটা বলতে হচ্ছে, কারণ আমি যে কিছু কেস স্টাডি করেছি তাতে ভাল হওয়ার চেয়ে এরা ভবিষ্যত মুরগি মিলন, কানা বক্কর হয়েই বের হয়। শিশু সদনগুলাতেও প্রায় একই অবস্থা। সামাজিক অবস্থা হয়তো সব সমস্যার সাথে সম্পর্কিত। সম্পদ, সেবার মাণ এসব ছাড়াও বহুমুখি সমস্যাও আছে।
অবশ্য সবকিছু ঠিক থাকলেও যে সংশোধন কাজ করে সেটাও বলা যায়না। একটি বেসরকারি সংস্তার তত্ত্বাবধানে বেশ কিছু মাদক, সহিংসতা ও চরম অপারাধপ্রবণ কিশোর (১৫-১৮) থাকে। এখানে কিছুদিন কাজ করে মনে হযেছে, সত্যিকারের পুনর্বাসন চেষ্টা বলতে কি বুঝায় সেটা এখানে না আসলে হয়তো দেখতাম না। তবে, পরিবারের সঙ্গে দুরত্ব, পরিবারে মা-বাবা র সাথে তাদের অসহিষ্ণু মনোভাব ও সামাজিকভাবে একক জীবনধারার কারণে এই আদর্শ পুনর্বাসনও সেসব কিশোরদের সংশোধন করতে পারছে না।
০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ৮:২৬
শায়মা বলেছেন: তবে, পরিবারের সঙ্গে দুরত্ব, পরিবারে মা-বাবা র সাথে তাদের অসহিষ্ণু মনোভাব ও সামাজিকভাবে একক জীবনধারার কারণে এই আদর্শ পুনর্বাসনও সেসব কিশোরদের সংশোধন করতে পারছে না।
একদম তাই ভাইয়া।
এই বন্দীশালা মোটেও কোনো শিশুর জন্য কাম্য নয়। যদিও সরকারীভাবে এটা ভালো উদ্যোগ তবে সমাজ ও পরিবারকেই অগ্রনী ভুমিকা পালন করতে হবে।
প্রতিটা শিশুর জীবন হোক সুন্দর । সুন্দরভাবে মানুষের মত মানুষ হয়ে গড়ে উঠুক তারা। যেন প্রয়োজন না হয় এমন কোনো বন্দীশালার।
৫৩| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ৮:২১
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: সাবাশ এই না হইলে চেয়ারম্যানের বোন
০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ৮:২৭
শায়মা বলেছেন:
৫৪| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ৯:০৩
মুনতাশীর বলেছেন: অসাধারন সুন্দর একটি পোস্টে প্লাস।
আমিও মনে করি-এই পোস্ট স্টিকি হলে অনেক বেশী পাঠক এই গুরুত্বপূর্ণ বিশয়ে অবহিত হতে পারতেন।
ধন্যবাদ।
০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ৯:১৫
শায়মা বলেছেন: আমার লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
তবে যারাই পড়বে তাদের মাঝেও সচেতনতা বৃদ্ধি হলে এইরকম বন্দীশালা বা সংশোধনী কেন্দ্রের প্রয়োজনীয়তা অনেকখানিই কমে যাবে।
শিশুর জন্য পরিবারই সবচাইতে বড় নিরাপদ শিক্ষাস্থান।
০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ৯:২১
শায়মা বলেছেন: আরেকটা কথা পরিবারের পর সমাজেরও কিছু দায়িত্ব আছে।
যেমন- কম্পিউটার গেমস
একটা বাচ্চাকে জিগাসা করলাম কোন গেম লাইক করো।
সে বললো মাফিয়া....এই নাম শুনেই তো আমার আত্মারাম খাঁচাছাড়া। বলে কি !!!!
গেম এর নাম মাফিয়া!!!!
তারপর আরও একটা খেলা আছে ভাইসসিটি
আবার আছে বাংলা ভার্শন-
গাড়ি চুরি করা কালাজাহাঙ্গীর যার নায়ক।
পরিবারের উচিৎ এসব ব্যাপার যেমন মনিটর করা ঠিক তেমনি সমাজেও উচিৎ এমন সব গেমস বন্ধ করা।
৫৫| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ৯:৪৯
নাজনীন১ বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা পোস্ট আপুনি। ধন্যবাদ তোমাকে।
০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১১:২৬
শায়মা বলেছেন: তোমার বাবুদের জন্য ভালোবাসা।
৫৬| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১০:০৪
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: অনেক সুন্দর করে রিপোর্টটা লিখেছেন আপা। অনেক কিছুই জানতাম না, জানতে পেরে মন খারাপ লাগছে। আমাদের সন্তান যেনো থাকে দুধে ভাতে
০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১১:২৮
শায়মা বলেছেন: ওদেরকে দেখলে মন খারাপই হয় ভাইয়া।
তবে ওমন বন্দীদশায় যেন বাচ্চাদেরকে যেতে না হয় তার জন্য চাই সমাজ ও পরিবারের সচেতনতা।
৫৭| ০৪ ঠা মে, ২০১২ রাত ১১:৩৯
আমি অতি সাধারণ বলেছেন: হি হি ! পান্তাভাত বুদ্ধির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
একটা ঘটনা মনে পড়ল। বলি?
আমি তখন ক্লাস ৫/৬ এ পড়তাম । আমাদের স্কুলে ক্লাস শুরু হত dayshift এ বেলা ১২ টায়, অনেক দূরে বাসা ছিল বলে আমাকে প্রায় ১- দেড় ঘণ্টা আগে রওনা দিতে হত। সবসময় গরম( ফ্রেশ আর কি!) খাবার খেয়েই স্কুলে রওনা দিতাম, একদিন আমার বড় বোন পান্তাভাতের লোভ দেখাল, বলল, পান্তাভাত খেলে নাকি পড়া ভাল মনে থাকে!! আরও কত গুন!! আমি ভাবলাম আজকে পান্তাই খেয়ে দেখি যদি উপপাদ্যগুলো ভাল মনে থাকে তাহলে হয়ত অংক স্যার( সবাই বলত, হায়েনা স্যার) এর কবল থেকে
একদিনের জন্য হলেও বেঁচে যেতে পারব।
সেদিন সকাল দশটার দিকে ভাল করে+মজা করে পান্তাভাত খেলাম ( মনে হয় জীবনে প্রথম, কারন এর আগের কোন পান্তা ইতিহাস মনে নেই)।
অন্য দিন ভাত খাবার পর হোমওয়ার্ক রিভাইস দিতাম কিন্তু সেদিন মনে হল, একটু রেস্ট নিয়ে নেই, তাই একটু শুয়ে পরলাম নিজের বিছানায়। এরপর?? এরপর দুঃখের ইতিহাস!!!
এরপর গভীর ঘুম। এক ঘুমে দুপুর ১ টায় উঠলাম। উঠে বাড়ি কাঁপিয়ে চিৎকার ! আমাকে অংক স্যার এর হাত থেকে কে বাঁচাবে ??
সব দোষ আমার বোনের! আমি ত কাঁদতে কাঁদতে শেষ।
স্যার এর একটা কমন ডায়ালগ ছিল, “ যারা আমার দেয়া অংক/ জ্যামিতি করবে না তাদের চামড়া তুইলা গামছা বানাইয়া মুখ মুছমু”।
আর স্যার এর একটা মারাত্মক জালিবেত ছিল এটার বাড়ি যে একবার খেয়েছে সে বুঝেছে “কত মাইরে কত বেথা” ।
তো, সেইদিন এর পর থেকে পান্তাভাত আর খুব একটা খাইনি। কারন পান্তাভাত খেলে ঘুম আসে।
এই থিওরির প্রমান অবশ্য পরে আরও একবার পেয়েছিলাম কোন এক পহেলা বৈশাখে পান্তা ইলিশ খেতে গিয়ে। খাওয়ার পর সেই বছরের বাংলা নববর্ষটাই আমার মাটি হয়ে গিয়েছিল!!
আপু এরপর থেকে পান্তাভাত খাইনা, কি আর করা!
ভাল থাকবেন।
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
শায়মা বলেছেন: আহারে.......
পানতা আমি খাইনা, পুঁটিমাছ চাইনা ......
পান্তাভাত আমিও খাইনা সেটা মোটা হয়ে যাবার ভয়ে।
কিন্তু পান্তা আমার অনেক প্রিয়।
থ্যাংক ইউ ভাইয়া তোমার পান্তাভাতের লম্বা ইতিহাস শোনাবার জন্য।
তবে তোমার এই পান্তার ইতিহাস শুনে, আমার মায়ের একটা প্রিয় প্রবাদ বাক্য মনে পড়ছে।
কিসের মধ্যে কি পান্তাভাতে ঘি।
পান্তাভাতে নাকি ঘি খাওয়া যায়না।
এটা আমার মা বলেন বাট আমি ভাবছি আজকেই ট্রাই করে দেখবো।
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি।
৫৮| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১২:০৯
দুরন্ত সাহসী বলেছেন:
আমার বিশ্বাস হয়না স্বর্গ এই শিশুটির ঘুমন্ত চেহারার চেয়ে সুন্দর হতে পারে।
এই শিশু স্বর্গের দায় দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া খুব কঠিন ব্যপার।এই শিশুর জন্য চারপাশটা বসবাস যোগ্য করে তোলা থেকে পিছপা বা অবহেলার শাস্তি নরকের চেয়ে কঠিন হওয়া উচিৎ।
লেখককে অশেষ ধন্যবাদ
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩০
শায়মা বলেছেন: ঠিক বলেছো ভাইয়া।
অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য ভাইয়ামনি।
৫৯| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১:১৭
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ৫০ +
সুন্দর পোস্ট দিছো আপু
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩১
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
৬০| ০৫ ই মে, ২০১২ ভোর ৬:০৪
মুনসী১৬১২ বলেছেন: শ্যাম্পু দেখি রিপোর্টার হয়ে গেলে........... অনেকটা রিপোর্ট হয়ে গেছে লেখাটা............. ভাল লাগল............ ভাললাগল
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫
শায়মা বলেছেন: এইটা রিপোর্টিংই।
কোনো এক বালিকার থিসিস রিপোর্ট হইতে .........
৬১| ০৫ ই মে, ২০১২ ভোর ৬:৩২
ইমরান০০৭ বলেছেন: জানলাম । ধন্যবাদ ।
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৬
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া।
৬২| ০৫ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:৫৭
নিঃসংগ যোদ্ধা বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
শায়মা বলেছেন: পড়ার জন্য তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৬৩| ০৫ ই মে, ২০১২ সকাল ১১:৩৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: পোষ্ট টা কালকেউ দেখেছি আপু কিন্তু কি বলব বুঝতে পারছিলাম না। এত সুন্দর আর সচেতন করার মত একটা পোষ্ট! হারজিত চিরদিন থাকবে... এই সিনেমাটা অনেক আগে বিটিভি তে দেখেছিলাম। তখন এত কিছু বুঝতামনা। জানার আগ্রহ ছিল খুব। অনেক ধন্যবাদ।
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও ধন্যবাদ মাহীমনি।
বাবুটাকে অনেক অনেক আদর।
৬৪| ০৫ ই মে, ২০১২ দুপুর ১২:৪১
আহাদিল বলেছেন: ২০০৮ সালের কথা!
ফাইনাল ইয়ারের থিসিস প্রজেক্ট এর জন্যে প্রজেক্ট হান্টে যাই পি ডব্লিউ ডি এর স্থাপত্য অধিদপ্তরে! একটা প্রজেক্ট পছন্দ হয়ে হাজার প্রজেক্টের ভিড়ে- কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র, জয়পুরহাটে সাইট- নতুন প্রপোজাল সরকারের! কিছুদিন নেট ঘেটেঘুটে পড়াশোনা করি এই কিশোরদের মনস্তত্ত্ব নিয়ে!
যা হোক, পরবর্তীতে আমার আর কাজ করা হয় না এই প্রজেক্টে! আমি বাচ্চাদের মনোবিজ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষার পরিবেশ নিয়ে থিসিস শুরু করি কিন্তু আমার এক ক্লাসমেট এই প্রজেক্টটাতে কাজ করে! ওর সূত্রেই টংগীর এই কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র নিয়ে জানা হয় আমার!
বাইরে এই কেন্দ্রগুলোর ডিজাইন হয় সম্পূর্ণই আলাদা- এই শিশুদের মনস্তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে- শিক্ষা এবং সংশোধন একই সাথে কীভাবে করা সম্ভব তা নিয়ে ইন্টারডিসিপ্লিনারী টিম যদি কাজ করে তাহলে হয় তো আমাদের এখানেও সম্ভব সকল সুবিধাসম্বলিত আদর্শ কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র!
আমরা সব সময় বলি, আমাদের বেসিকটা-ই নেই, কিন্তু আমাদের যতটুকু আছে তা-ই যদি কোয়ালিটিসম্পন্ন হতো- তাহলে আমাদের এগিয়ে যাওয়ার কথা অনেক অনে-ক দূর!
খুব ভালো পোস্ট আপু!
ইউ আর দ্য বস, কত কিছু যে তুলে আনেন আপনি!
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি এমন একটা মন্তব্যের জন্য।
আমার কাছে এই কিশোর উন্নয়ন সিনেমার ঐ গানটার মত এক বন্দীশালাই মনে হয়েছে। আর পারতপক্ষে এটা তাই। শিশু কিশোরেরা অবুঝ। তাদের ভুল করে করে ফেলা অপরাধগুলোও যে সংশোধনের সুযোগ দিয়ে তাদেরকে সঠিক পথে চালনা করা যায় তা এই কেন্দ্রের লক্ষ্য হলেও বাস্তবে আশানুরুপ ফলাফল দেখা যায়না।
এইখানে শিশুরা থাকুক তা মোটেও কাম্য নয়। বরং বাবা মা ও সমাজের সচেতনতায় এই বন্দীশালায় যাবার আগেই যেন ওরা সঠিক পথে পরিচালিত হয় এটাই চাওয়া।
আর যদিও বা সুবিধা বন্চিত শিশুরা বাবা মা ,পরিবারের অশিক্ষা অসচেতনার স্বীকার হয়ে কিছু ভুল করেই ফেলে তবে তাদেরকে এই সব সংশোধনী কেন্দ্রগুলো দ্বারা সুন্দর ও সুষ্ঠভাবে পরিচালিত করে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
তবে........
আমরা সব সময় বলি, আমাদের বেসিকটা-ই নেই, কিন্তু আমাদের যতটুকু আছে তা-ই যদি কোয়ালিটিসম্পন্ন হতো- তাহলে আমাদের এগিয়ে যাওয়ার কথা অনেক অনে-ক দূর!
তোমার কথার সাথে ১০০% একমত।
৬৫| ০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
পাব্লিক বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
৬৬| ০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫২
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপু শিশুদের জন্য একটা সিরিয়াল লিখেন- যেখানে তারা ভাল কাজের মাধ্যমে সুপার পাওয়ার পাবে। যে যত ভাল কাজ করবে, তার তত সুপার পাওয়ার থাকবে।
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:১৮
শায়মা বলেছেন: হুম আমিও এমনটাই ভাবছিলাম।
সেটাই আমি সবচাইতে ভালো পারবো!!!!!!!!
আমার মত এমন পাগলামী বুদ্ধি আর কার আছে বলো???
৬৭| ০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:০২
শামীমুল বারী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, বেশ ভালো লাগলো। আমি একজন নতুন ব্লগার, সেইফ মুডে আছি। আমি বৃটেনের শিক্ষাব্যস্থা নিয়ে বেশ কিছু পোস্ট লেখেছি। দেখতে পারেন, আপনার হয়তো কজে লাগবে।
০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:১৯
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া অবশ্যই দেখবো।
আর তোমাকে এই ব্লগে স্বাগতম!
৬৮| ০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হারজিৎ চিরদিন থাকবেই! সম্ভবত আমার প্রথম ভালো লাগা কোন গান।
Sleepers ছবিটা দেইখেন পারলে।
০৫ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪
শায়মা বলেছেন:
গানটা আসলেই সুন্দর অনেক অনেক!!
আর দেখি তোমার ছবিটা কই খুঁজে পাই।
৬৯| ০৫ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
বেঈমান আমি বলেছেন: অসাধারন পোস্ট।অনেক কিছু জানলাম।+++
০৫ ই মে, ২০১২ রাত ৮:০৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৭০| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ৮:৪০
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: এখন উজ্জ্বল চোখের ১২ বছরের ছেলের গল্প শুনেছিলাম, দুইটা খুন করে জেলে ছিলো! ওখানে আমার পরিচিত এক ছেলে মারামারি করে ওই ছেলের সাথে ছিলো জেলে কয়দিন ! প্যাথেটিক
০৫ ই মে, ২০১২ রাত ৮:৪২
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ এমন অনেক আছে।
এসব যেন আর না দেখতে হয়।
৭১| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:২৭
খাতা কলম বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা পোষ্ট।
++++
০৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৪১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৭২| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:২৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ছোট বেলা থেকেই গাজীপুর থেকে ঢাকা আসা যাওয়ার পথে এই কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রটি চোখে পড়ত। অল্প বিস্তর এটার সম্পর্কে জানতামও। আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানলাম। ++++++++++++
আপু, জিএসএম প্রিপেইড কল ফ্লো বুঝেছেন??
০৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৪৩
শায়মা বলেছেন: আমার লেখাটা পড়ার জন্য থ্যাংকস ভাইয়া আর তোমার ঐ খটমট জিএসএম প্রিপেইড কল ফ্লো আমার মাথায় ঢুকলে তো হয়েছিলো আর কি।
৭৩| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৫২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: শততম পোস্ট এর জন্য জটিল কিছু রেডি করেন, দেখিয়ে দিন, আপনি আসলেই সেরা ব্লগার !!
০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৫১
শায়মা বলেছেন: গেছি এইটা তুমি আবার কি শর্ত জুড়ে দিলে ভাইয়া?
আর দেখিয়ে দেওয়া দেয়ি আবার কি???
কোনোই দরকার নেই আমার......
আমি যেমনি আছি তেমন রবো জীবনে বদলাবো না....
৭৪| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১০:২২
আজমান আন্দালিব বলেছেন: অনেকটা আর্টিকেল টাইপের লেখা মনে হলো। ভালো হতো যদি শিশুদের কথাগুলো সরাসরি তুলে দেওয়া যেতো। আমার এরকম একটি কিশোর সংশোধনী কেন্দ্র ঘুরে দেখতে ইচ্ছে করে। ওদের সাথে কথা বললে বুঝা যেতো কিশোর অপরাধীদের প্রকৃত সমস্যাটা কোথায়?
০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: ওখানে শিশুদেরকে কোনো ব্যাক্তিগত প্রশ্ন করার নিয়ম নেই ভিজিটরদের জন্য। তবে কেসস্টাডি জানা যায় ফাইলগুলো থেকে।
সমস্যাগুলো পোস্টে দিয়েছি কিছু কিছু......
দারিদ্রতা, অশিক্ষা, অপরাধী চক্রের হাতে পড়া, বাবা মা পরিবারের খেয়াল না রাখা, অতি আদর, অতি শাসনে সমস্যাগুলোর সৃষ্টি হয়।
৭৫| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১১:২৯
নিমা বলেছেন: কিছুই কি করার নেই.........
ধন্যবাদ আপু এরকম একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য
০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫০
শায়মা বলেছেন: আছে আছে অবশ্যই আছে আপুনি।
অনেক কিছুই করার আছে।
তুমি কেমন আছো আপুনি?
অনেক অনেক থ্যাংকস আমার লেখাটা পড়ার জন্য।
৭৬| ০৬ ই মে, ২০১২ রাত ২:৩০
নাঈম আহমেদ আকাশ বলেছেন: সবাই কয়া ফালাইছে,আমার আর কিছু কওনের নাই ।
এরকম একটা বিষয় নিয়ে এ আপনি চিন্তা করে লিখেছেন এইটাতে আপনাকে স্যালুট ।
ভালো লাগা রইল । ব্লগে ফিরে আপনার পোষ্টেই প্রথম মন্তব্য করলাম ।
০৬ ই মে, ২০১২ সকাল ৭:৫১
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও থ্যাংকস।
ব্লগে ফিরে প্রথমেই আমার বাড়ি আসায় অনেক অনেক অনেক ভালোলাগা ?
৭৭| ০৬ ই মে, ২০১২ সকাল ৮:১৬
তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে বলেছেন: দরকারি একটা বিষয় তুলে আনার জন্য প্রথমে ধন্যবাদ আপুনি, আমার ও এই রকম একটা পোষ্ট লিখার ইচ্ছা ছিল , যদিও সে লিখা কোন প্রতিষ্টান কে ঘিরে নয় বরং কোন পরিবার কে ঘিরে , যা হোক সময় করে বিস্তারিত লিখব ।আমার লিখার শিরোনাম হতে পারে "শৈশব বাঁচাও" অথবা এই রকম কাছাকাছি কিছু ।
(ভাগ্য খারাপ হলে যেমন হয় আর কি আমি লগইন করে ই সরাসরি আমার প্রিয়তে থাকা লিস্ট থেকে আপনার পোষ্টে ই এসেছিলাম কেমন করে যেন পেজ ব্যাক হয়ে মন্তব্য পড়ে গেছে অন্য পোষ্টে )
০৬ ই মে, ২০১২ সকাল ৮:৪১
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি
আমারও এমন হয়। মাঝে মাঝে মন্তব্য লিখে যেই না প্রকাশ করি দেখি আমি লগআউট। এমন মেজাজ খারাপ হয়। তাই মন্তব্য লিখে আগে সেভ করে নেই। তাতেও ঝামেলা। মাঝে মাঝে এক মন্তব্য অন্য কারো পোস্টে ভুল করে পেস্ট হয়ে যায়।
তুমিও লেখো আপু। ছোটবেলা থেকেই সুশিক্ষা গড়ে ওঠাটা শিশুদের জন্য খুব জরুরী।
৭৮| ০৬ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:২০
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: ঘুমাবো ভাবছিলাম....তারপর চিন্তা করলাম দেখি শায়মা আপুর ওখান থেকে ঘুরে আসি.....এসেই তো দেখি বিপদ.....এতো দেখি বিশাল পোষ্ট......শুরু করলাম পড়া....হুম শেষও হোল.....অতপর পড়ে খুব ভালো লাগল...কিছু জানতাম, অনেক কিছু জানতাম না....জানলাম.....ধন্যবাদ ........
০৬ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:৫৮
শায়মা বলেছেন: তুহিনভাইয়া
পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস।
৭৯| ০৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:০২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
হারজিৎ যে থাকবে চিরদিন এটা শিশুদের শেখানো দরকার। তার আগে তার বাপ মায়ের। অমুকের বাচ্চাটা অমুক পারে। আমারটা পারে না। তো তাকে দাও অমুক ক্লাসে ভর্তি করে। দিন রাত ঠেসে ধরো ফার্স্ট করার জন্য। হারজিতের থিওরীটা তারও আগে শেখানো দরকার শিশুর বাবাকে - যে অফিসে বাড়ি গাড়ি নিয়ে কম্পিটিশন করে। আর দেশের পলিটিশয়ানদেরও দরকার। বাপ স্বামীদের বিরুদ্ধে কুস্তি পাছড়া পাছড়ি কাদা ছোড়া ছুড়ি করে নিজের জয় আনতে ব্যস্ত।
অপরাধপ্রবণ শিশুদের সংশোধনীর বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ।
ভাল লেগেছে।
০৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:১২
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া। বাবামাকেই বাচ্চা জম্ম দেবার আগে কোর্স করাতে হবে বাচ্চাকে সঠিক শিক্ষা কেমনে দেবে সেটার।
আর সংশোধনী বিষয়টিকে আরও গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা দরকার।
৮০| ০৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৩০
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: লেখাটা গতকাল পড়েছি। কিন্তু মন্তব্য করা হয়নি, তাই আজ আবার ফিরে এলাম কিছু লিখে রেখে যাই। আমি শুধু লেখাটা পড়িনি- সমস্ত মন্তব্য, মন্তব্যের পিঠে আপনার জবাব সবই পড়লাম। এতো ভালো লাগলো।
কিছু মন্তব্যও বেশ ভালো লাগলো। আসলে শিক্ষা শুরু হয় পরিবার থেকে। শিশুরা প্রথম শেখে পরিবার থেকে। এরপর পরিবেশ। তবে পরিবার যদি সচেতন হয় পরিবেশ প্রতিকূল হলেও উতরে যাওয়া যায়। এর জ্বলন্ত প্রমান আমি নিজে। আমার ছোটভাই। আমার ভীত একটু শক্ত হলেও আমার ছোট ভাই বেড়ে উঠেছে একটা অসুস্থ পরিবেশে। তবু পারিবারিক বন্ধন, মমতা, শিক্ষায় তাকে এখন অবধি সঠিক পথে রাখতে পেড়েছি। এরপর বাকীটা তার নিজের উপর।
আমি কিছুদিন বাচ্চাদের পড়িয়েছি। বাচ্চাদের মানসিক দিকটা দেখেছি। এরা খুব দ্রুত শিখতে পারে। যদি এদের সঠিক শিক্ষা দেয়া যায়। কিন্তু শিক্ষকরা কি শেখাবেন, তা কি সকল শিক্ষকরা জানেন? তাদের মান, নিয়োগ এসব নিয়েও প্রশ্ন তোলা যায় এই দেশে।
মাঝে মাঝে কি মনে হয় জানেন আপা- আমি ভুল দেশে জম্মনিয়েছি। ভুল সময়ে জম্মনিয়েছি। আমাদের ছোট ছোট ভাই বোনেরা কি দ্রুত ভুল পথে চলে যাচ্ছে। ভুল সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এরা কিন্তু শিক্ষিত বা অবস্হা সম্পন্ন ঘরেরই সন্তান।
যে সকল ছেলে মেয়েরা বেয়ারা আর অভিভাবকেরা অবস্থা সম্পন্ন, তারা সোডা, কোডা এর মতো স্কুল-কলেজে ভর্তি করিয়ে দিচ্ছে। যেন শাসনে থেকে ছেলে মেয়েরা ভালো হয়। আসলেই কি তারা ভালো হয়? পরিবারে শান্তি না থাকলে, বাবা-মা একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা না থাকলে শিশুরা তো বিপথে যাবেই। আর যারা জম্মই নিয়েছে বস্তিতে তাদের কথা বলে আর কি হবে?
জাতি হিসেবেই তো আমরা একে অন্যকে শ্রদ্ধা দেখাতে পারছিনা। ছোটরা কি শিখবে আর কি করবে? সামাজিক আন্দোলন হিসেবে কি কি করা যায় এটা নিয়ে আরো আলোচনা হওয়া উচিত।
'রাতুল_শাহ' যে প্রস্তাব দিয়েছে তা কিন্তু মন্দ না। আপনার লেখার হাত অনেক অনেক ভালো। আমি নিজেও চেষ্টা করছি নাটক নিয়ে কিছু একটা করতে, কিন্তু প্রযোজনা প্রবলেমে পড়েছি। একদিন হয়তো এই সমস্যা থেকে উতড়াতে পারবো।
ভালো থাকুন। আরো ভালো ভালো লেখার অপেক্ষায় রইলাম।
০৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৫৩
শায়মা বলেছেন: সজীবভাইয়া
এমন একটা মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমিও ঠিক এমনটাই মনে করি। পরিবার যদি সচেতন হয় পরিবেশ প্রতিকূল হলেও উতরে যাওয়া যায়।
তোমার মত আমার কাছেও এমন হাজারো প্রমান আছে। আমি নিজেও মনে করি অনেক প্রতিকুল পরিবেশের প্রতিকুলতা কাটানো সম্ভব শুধু একটু ইচ্ছে আর সচেতনতায়।
রাতুলশাহের সাজেশন আমার অনেক ভালো লেগেছে। আমি অবশ্যই এটা চেষ্টা করে দেখবো।
অনেক ভালো থেকো ভাইয়া। অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।
৮১| ০৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:১৯
শোশমিতা বলেছেন: পৃথিবীর প্রতিটি শিশুই ঠিক এমন নিস্পাপ ও পবিত্র হয়েই জন্ম নেয়। এই রুঢ়, কঠিন পৃথিবী তাকে একদিন করে তোলে অপরাধী। বাবা মা ও সমাজের একটু অসাবধানতায় বা একটু অযত্ন অবহেলায় সুন্দরভাবে গড়ে উঠতে পারতো যে জীবনটা তা পন্কিলতার পাঁকে নিমজ্জিত হয়। আর একটি শিশুও যেন অপরাধমূলক কার্য্যক্রমে না জড়িয়ে পড়তে পারে সে ব্যাপারে
অভিভাবক ও সমাজের প্রতিটি মানুষের সচেতনতা অবশ্য কাম্য।
অনেক সুন্দর একটি বিষয় চমৎকার ভাবে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপু।
জন্ম দেওয়া সহজ মাতা, মা হওয়া কি মুখের কথা ?
সন্তান জন্ম দেওয়া যতো সহজ, মা-বাবা হওয়া ততো সহজ নয়।
০৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:২৫
শায়মা বলেছেন: ঠিক বলেছো আপুনি।
বাবা মায়ের উচিৎ সব শিশুদের সঠিক পথে পরিচালিত করা।
অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনিমনি।
৮২| ০৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৫২
~মাইনাচ~ বলেছেন: দুটো প্রশ্ন ছিলো আপনার কাছে
১. আপনি কি শিশু নিয়ে কাজ করেন?
২. কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে যারা দায়িত্বরত আছেন তারা শিশুদের প্রতি কতোটুক আন্তরীকতা বজায় রাখেন তাদের প্রতি আচরনের ক্ষেত্রে? সংশোধনের জন্যই নেয়া/পাঠানে সেখানে। সেখানেই যদি কঠোরতার শিক্ষা পায় তাহলে উপকারটাইবা কি?
০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:০৮
শায়মা বলেছেন: ১। আমার মেইন কাজটাই তো শিশুদের সাথেই।
২। কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে যারা দায়িত্বরত আছেন তারা শিশুদের প্রতি কতোটুক আন্তরীকতা বজায় রাখেন তাদের প্রতি আচরনের ক্ষেত্রে?>>>>>>>>>>>>>>>>> এ প্রসঙ্গে আমার ধারনা খুব একটা ভালো না। তবে এ অবসথার উন্নতি করতে হবে।
৮৩| ০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:১৭
পাকা খোকা বলেছেন: গুড পোস্ট।
০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:২৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৮৪| ০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪০
~মাইনাচ~ বলেছেন: ১. আমার মেইন কাজটাই তো শিশুদের সাথেই।
জেনে ভালো লাগলো।
২. কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে যারা দায়িত্বরত আছেন তারা শিশুদের প্রতি কতোটুক আন্তরীকতা বজায় রাখেন তাদের প্রতি আচরনের ক্ষেত্রে? সংশোধনের জন্যই নেয়া/পাঠানে সেখানে। সেখানেই যদি কঠোরতার শিক্ষা পায় তাহলে উপকারটাইবা কি?
এটা অনেক জরুরী একটা বিষয়। যারাই এসব নিয়ে কাজ করেন তাঁদের এ ব্যাপারটিতে গভীরভাবে মনযোগ দিতে হবে। যেহেতু সেখানে শিশুদের পাঠানো হচ্ছে সুস্থ হয়ে উঠার জন্য। সুস্থতা মানে রোগ ব্যাধী না। মানষিক রোগ, তাদের আচার আচরন, দোষগুলো। সেসব তখনিই শুধরিয়ে তাদের সুস্থ করে তোলা যাবে যখন তাদের প্রতি আচরনটাও সঠিক ও সুন্দর হবে। নইলে কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রের সঠিক সফলতা কিংবা উদ্দেশ্য পুরন হবেইনা।
০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫১
শায়মা বলেছেন: ১০০% সহমত ভাইয়া।
৮৫| ০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৩
লিন্কিন পার্ক বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট +++
ছোটবেলায় আমার এক মামা আমাকে ভয় দেখাইত, নিয়মিত পড়াশোনা না করলে তোমাকেও কিশোর সংশোধনী কেন্দ্রে রাইখা আসা হবে
যদিও আমি ভয় পাইতাম না
০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
এখন কি সে ভয় পাও???
৮৬| ০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
সৈয়দ নাসের বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে । কেমন আছো সায়মা ? অনেক শুভেচ্ছা ।
০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:০৯
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি।
আমি ভালো আছি।
৮৭| ০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৫
যাযাব৮৪ বলেছেন: সচেতনতা মুলক পোস্ট
পেলাস দিলাম............
০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
এই কিশোর সংশোধনী কেন্দ্র নিয়ে তুমি অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারো। কারণ তুমি এসব খুব কাছ থেকে দেখেছো।
৮৮| ০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:১৬
জুন বলেছেন: তথ্যপুর্ন লেখায় প্লাস শায়মা।
আমার আব্বার মুখে এই বোষ্টল স্কুলের নাম শুনেছিলাম , যেখানে অবাধ্য ছেলেমেয়েদের নাকি তাদের বাবা মা রাই পাঠিয়ে দিতো।
০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৩১
শায়মা বলেছেন: বোস্টল স্কুলের আদলেই টঙ্গীতে গড়ে ওঠে কিশোর সংশোধনী কেন্দ্রটি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
৮৯| ০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৩১
অজানা এক জন বলেছেন: শততম পোস্ট কবে আসবে আপু?
০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৩৩
শায়মা বলেছেন: শততম পোস্ট তো ৯৯ তম এর পরেই আসবে ভাইয়া।
৯০| ০৬ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৪৩
নস্টালজিক বলেছেন: ভালো লাগলো এ রকম ভিন্নধর্মী পোস্ট!
অভিনন্দন!
০৬ ই মে, ২০১২ রাত ১১:০৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !!!!
৯১| ০৭ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৪৩
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগলো আপু।
০৭ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫১
শায়মা বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস রাশেদীনভাইয়া।
৯২| ০৭ ই মে, ২০১২ সকাল ৮:৫৮
ফারিয়া বলেছেন: অনেক পড়েই এসেছি, তবে ওদের কথা শুনতে শুনতে অন্যরকম লাগছিল!
০৭ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:০১
শায়মা বলেছেন: ওদেরকে দেখলে আরও কষ্ট হবে আপুনি। তবে ওখানে যেন বাচ্চাদেরকে আমাদের না দেখতে হয় তার জন্য আগে থেকেই জনসচেতনতা দরকার।
৯৩| ০৭ ই মে, ২০১২ সকাল ১০:৪৯
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: শিশু - কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র
শুনলেই কেমন মায়া মায়া ভাব চলে আসে ,
শিশুরা থাকবে নিরমল , আর তাদেরকেই কিনা সংশোধন করতে হয় !
০৭ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৮
শায়মা বলেছেন: সেটাই..........
বাবা মা পরিবারের সমাজের সচেতনতাই পারে এসব সমস্যার সমাধান করতে।
৯৪| ০৮ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:২৭
সোহরাব সুমন বলেছেন: আমাদের দেশের পরিবারহীন শিশুরা আসলেই খুব অসহায়। এদের জন্য উন্নতমানের আধুনিক অনেক আশ্রয় কেন্দ্রের দরকার নাহলে এরা নানান ধরনের অপরাধ সহ বিভিন্ন সামাজিক ব্যাধির কারণ হয়ে দাড়াবে।
গবেষণা মূলক এই পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ !
০৮ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
শায়মা বলেছেন: এমন একটি মূল্যবান মন্তব্যের জন্য তোমাকেও অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
৯৫| ০৮ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৫২
শাবা বলেছেন: চম্ৎকার পোস্ট। নতুন ব্লগার, জেনারেল মুডে আছি। আমার ব্লগে আমন্ত্রণ।
০৮ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৫৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকইউ শাবা আপুনি।
নতুন আপুকে স্বাগতম!!
অনেক ধন্যবাদ আমার লেখাটা পড়ার জন্য।
৯৬| ০৮ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:০১
শামীমুল বারী বলেছেন: আপু, আমার ব্লগে যাওয়ার কি সুযোগ হয়েছে? আমি বৃটেনের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে বেশ কিছু পোস্ট দিয়েছি।
০৮ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
শায়মা বলেছেন: এখুনি যাচ্ছি ভাইয়া।
৯৭| ০৮ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:১৪
এস এম ফারুক হোসেন বলেছেন: দারুন পোস্ট +++++
ভাল লাগলো,ধন্যবাদ।
০৮ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৩০
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৯৮| ০৮ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম আপু........ ধন্যবাদ.... ++
০৮ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫৪
শায়মা বলেছেন: আমার লেখাটা পড়ার জন্য তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৯৯| ০৮ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: পোষ্টের শেষ অংশের সাথে তীব্র সহমত
কেমন আছো আপা?
০৮ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ লেখাটা পড়ার জন্য।
আর আমি অনেক অনেক ভালো আছি ভাইয়া।
১০০| ০৯ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:১১
েরজা , বলেছেন:
ভালু পোস্ট ।
এত খবর পাইলা কই ?
আমার পরিচিত একজন এই খানে কাজ করে ।
মেলা দিন ধরে ভাবছিলাম যাব , কিন্ত যাওয়া হয়ে ওঠে না ।
তুমি নিয়া গ্যালা , তুমারে ধন্যবাদ ।
ভাল করে শুনতে পারি নাই ।
আমার ল্যাপটপের সাউন্ড খুবই অল্প ।
ওটা পেনড্রাইভে করে নিয়ে হোম-থিয়েটারে শুনব ।
প্রতিদিন বাসায় ফিরি রাত ১১টার পর ।
আগামী সপ্তাহে আমার এই কাজের ঝামেলা শেষ হবে ।
তখন ..................................
০৯ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৪৭
শায়মা বলেছেন: এত খবর পেলাম সেখানে গিয়েছিলাম তো ভাইয়া।
আর শুধুই যাওয়ার জন্যই যাওয়া না। বিশেষ কিছু কারণেই যাওয়া।
কাজের ঝামেলা শেষ হোক তাড়াতাড়ি।
যাক বাবা তবুও ভালো এখনও ভালো করে শুনোনি।
১০১| ০৯ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:০১
অদৃশ্য মানবী বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট।অনেক কিছু জানতে পারলাম।
০৯ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শায়মা বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি।
১০২| ০৯ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৩
শিপু ভাই বলেছেন:
এটা সম্পর্কে জানার ইচ্ছা ছিল অনেক দিন। ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটির জন্য।
+++++++++++++
তবে আমার মতে ১২ বছরের উপরে মেয়েদের আর ১৪ বছরের উপর ছেলেদের শিশু মনে করি না। কিছু তো আছে এক্কেরে জম্মের বদ!!!
০৯ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১
শায়মা বলেছেন: হা হা জন্মের বদ কি জন্মের সাথে সাথেই হয়?
মোটেও না।
একটু সচেতনতা, ভালো পরিবেশ এই জন্মের বদগুলোকে পালটে দিতে পারে।
তাই বলে আমি তাদেরকে ধরে ধরে সংশোধনীতে দিয়ে দিতে বলছিনা।
এসব কেন্দ্রে বন্দী হয়ে থাকুক ওরা কেউই একজনও এমনটাও আমার চাওয়া না।
আমার এ লেখার উদ্দেশ্য বাবা মা পরিবার সমাজের সচেতনতা।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
১০৩| ০৯ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
জিয়া চৌধুরী বলেছেন: হাটহাজারীতে শিশু পরিবার ও মহিলা সংশোধনী কেন্দ্র আছে একটি। আপনার লিষ্টে নাম দেখলাম না।
তথ্যবহুল পোষ্টটি ভাল লাগল।
০৯ ই মে, ২০১২ রাত ৮:০৪
শায়মা বলেছেন: হাট হাজারীর মহিলা সংশোধনী কেন্দ্রের নামটা দেইনি শিশু কিশোর সংশোধনীটাকে প্রাধন্য দিতে গিয়ে হয়তোবা।
আর শিশুপল্লী বা শিশু পরিবারও আমার দেখা এক অবাক বিস্ময়!!!
সেটা নিয়েও লেখার ইচ্ছা আছে ভাইয়া।
১০৪| ০৯ ই মে, ২০১২ রাত ৮:০৯
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: দারুন! অনেক ইনফরেমটিভ একটা পোস্ট, নিঃসন্ধেহে গুরুত্ব দিয়ে পড়ার দাবীদার। ফেবুতে শেয়ার দিলাম।
গানটা আমারো অনেক ভালো লাগে। মুভিটার নাম "পুরস্কার" সম্ভবত।
০৯ ই মে, ২০১২ রাত ৮:২১
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া আমার লেখাটা পড়ার জন্য।
আর গানটা পুরষ্কার সিনেমার। পোস্ট লেখার সময় জানতাম না যদিও গানটা অনেক শুনেছি। তবে কমেন্টের মাঝে জেনে গেলাম ম্যুভিটার নামও।
১০৫| ০৯ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৩১
আবার তোরা মানুষ হও বলেছেন: দারুন পোস্ট +++
০৯ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
১০৬| ০৯ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫৫
বাউন্ডুলে শিকু বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে । অনেক তথ্য সমৃদ্ধ ।
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৩
শায়মা বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি।
১০৭| ১০ ই মে, ২০১২ ভোর ৬:৫৮
আমি ভাল আছি বলেছেন: এটা কিসের প্রারম্ভিকা?
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮
শায়মা বলেছেন: তোমার বেবিরা যেনো তোমার মত বান্দর না হয় তার প্রারম্ভিকা।
১০৮| ১০ ই মে, ২০১২ সকাল ১১:০০
তাসনোভা সাখাওয়াত বিথী বলেছেন: আপু আমি খুব বিপদে পড়ে আপনার এখানে মন্তব্য করছি । আমি বিথী । মেডিকেল ৫ম বর্ষে পড়ছি । কোর্স এম বি বি এস । কিছু বাজে লোক আমাকে খুব বিস্রি ভাবে ইন্সাল্ট করছে । আমাকে ছায়া বলে বাজে ভাবে পোস্ট লিখছে । আমি ব্লগে মাত্র ৪ সপ্তাহ । আর কোন দিন ব্লগ লিখিনি । প্লিজ আপু আমাকে এক্ট হেল্প করুন । আমার সাথে একটু ফোনে কথা বলুন । আমি ক্লাস এ না গিয়ে ব্লগে বসে আছি । আমাকে আমার এক্ত পোস্ত খুব বাজে ছবি পোস্ত করে অপমান করা হয়েছে । আমাকে ছায়া বলে যা তা মন্তব্য করছে । আপু কি করব বুঝতে পারছিনা । প্লিজ আপু হেল্প মি টু গিভ দেম ফানিস্মেন্ট । আই এম ওয়াইটিং ফর ইউর রিপ্লাই । বিস্তাতি পড়তে আমার ব্লগটি ভিজিট করুন আপু প্লিজ
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:০৬
শায়মা বলেছেন:
ফোনে কথা বলবো!!!
কেমনে???
ফোনে কথা বলে কি হবে আপুনি?
কাউকে ইনসাল্ট করা আমি আসলেই একদম লাইক করিনা তবে ..
তোমার কথাগুলো কিন্তু বোকা বোকা লাগছে....
যাইহোক আচ্ছা তোমার ব্লগে যাচ্ছি।
১০৯| ১০ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:১৫
শিশিরের শব্দ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট,আপু....
অনিয়মিত থাকার কারণে এতোদিন আপনার এই পোস্টটা চোখে পড়েনি
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
শায়মা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি।
১১০| ১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:১২
সাঈদ০০৭ বলেছেন: দারুন পোষ্ট++++
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
১১১| ১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:২৬
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: সেঞ্চুরীর জন্য আর একটা রান।জোড়ে তালি হেঁইয়ো
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৪৩
শায়মা বলেছেন: শুনো তোমার লাস্ট পোস্টে কমেন্ট করা যায়না কেনো?
বার বার লগ আউট হয়ে যাই..........
ব্লক করে রেখেছো নাকি?X)
১১২| ১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:২৬
তাসনোভা সাখাওয়াত বিথী বলেছেন: ওরা আমার সম্পর্কে যে বাজে কথা গুলো ছড়াইছে এগুলো আপু প্রমান করতেই হবে । তাই আপনার সাহায্য দরকার । আমি নতুন তো হালচাল কিছু বুঝতেছিনা ।
১০ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৪৭
শায়মা বলেছেন: সেটা তো তোমাকেই প্রমান করতে হবে আপুনি।
আমি তো তোমাকে চিনিনা।
কিভাবে সাহায্য করবো !!!!
আমি তো কিছুই বুঝতে পারছিনা।
১১৩| ১০ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৯
তাসনোভা সাখাওয়াত বিথী বলেছেন: apu pls suggest me what i should do now ... what is the proper way to prove me ...i just wanna prove to you properly coz u r a well know and responsible blogger ... some bloggers has suggest me to talk with you ... thats why i m here ... i cant read , i cant do ...just feeling insult ... pls give me a email address where i can talk with you ... apuni as a lil sis pls help me to save from this situation ... pls
১০ ই মে, ২০১২ রাত ৮:০২
শায়মা বলেছেন: Give me your email address plz Apunimoni........
১১৪| ১০ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০
তাসনোভা সাখাওয়াত বিথী বলেছেন: correction - an email address
১০ ই মে, ২০১২ রাত ৮:১২
শায়মা বলেছেন:
১১৫| ১০ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০
আমি ভাল আছি বলেছেন: আমি যদি বান্দর হই তাইলে আমার বেবীরা সব মানুষ ই হবে
১০ ই মে, ২০১২ রাত ৮:১২
শায়মা বলেছেন: ঠিক বলেছো......
ডারউইন তত্ব!!!!!!!
১১৬| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১০:১০
সায়েম মুন বলেছেন: সবার সোনামনিরা সুন্দর পরিবেশে বেড়ে উঠুক।
সুন্দর একটা পোষ্ট। শিশুরা সংশোধিত হয়ে নতুন আলোয় উদ্ভাসিত হোক।
১০ ই মে, ২০১২ রাত ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই। সেটাই আমাদের চাওয়া পিচকাভাইয়া।
১১৭| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১০:১২
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ব্লক করব কেন?সেই পোস্টটা তো ভূত নিয়ে লিখেছি।তাছাড়া আগেও তো পেত্নী বলেই ট্যাগ দিয়েছিলাম ভূতের পোস্টে পেত্নী কি.....আমার অন্য পোস্টগুলোতে তো কমেন্ট করা যাচ্ছে।মনে হচ্ছে আপনিই অলোকিক।আমার সন্দেহ দিনদিন গারো হচ্ছে
১০ ই মে, ২০১২ রাত ১০:২১
শায়মা বলেছেন: হাহাহাহাহা
আরে আমারও সন্দেহ হচ্ছে!!!!!!!!
মানে গাঢ় হচ্ছে।
যাক কতদিন বলেছি আমি মানুষ না কেউ বিশ্বাসই করতোনা ভাবতো মজা করে বলছি এখন প্রমান পেলে তো আমি যে একজন পরী।
১১৮| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১০:১৩
আশকারি রহমান বলেছেন: আমি কিন্তু ভালা পোলা !!
১০ ই মে, ২০১২ রাত ১০:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা
থাক থাক বেঁচে থাকো বাবা।
ভালো হয়ে বাঁচো।
অনেক পড়ালেখা করো। বড় হও।
১১৯| ১০ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫৬
উসীমজদ্দীন বলেছেন: অপরাধ প্রবণতার সাথে জড়িয়ে পড়ার পর অনেক ক্ষেত্রে ফিরিয়ে আনাটা কঠিন। সংশোধন হওয়ার পরও যে কোন সময় পুনরায় অপলাধ করার সম্ভাবনা থাকেই যদি পূর্বের পরিবেশের সান্নিধ্য পায়। তবে সকল শিশুকে ইসিডি এর আওতায় এনে যথাযথ সেবা সমূহ দিতে পারলে মনে হয় ওরা আর অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত হবে না।
১১ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:২৫
শায়মা বলেছেন: একদম ঠিক ভাইয়া। সংশোধন কেন্দ্র নয় বাবামায়ের সচেতনতাই পারে শিশুগুলোকে সঠিকপথে পরিচালিত করতে।
তবে দারিদ্রতা অশিক্ষায় বা সঠিক পরিবেশের অভাবে বিপথে যাওয়া শিশুগুলোকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব এসব কেন্দ্রের আওতায় এনে। যদিও আমাদের লক্ষে স্থির থাকতে হবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
১২০| ১১ ই মে, ২০১২ ভোর ৫:৪৮
আমি ভাল আছি বলেছেন: তত্ত্ব
১১ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:২৬
শায়মা বলেছেন: ডারউইন তত্ত্ব .......
১২১| ১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: যশোরেরটায় একবার গেছিলাম।
১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬
শায়মা বলেছেন: আমার দাদুবাড়িও যশোরে।
কিন্তু সেখানে আমি যাইনি। আমি গিয়েছি টঙ্গীর কিশোর অপরাধ সংশোধনী কেন্দ্রটিতে।
ছোট ছোট মানুষগুলো সব বড় বড় অপরাধে বন্দী সেখানে।
১২২| ১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: লাভ নাই নাদিম, আপু দিবে না।
১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
শায়মা বলেছেন: কি?
কি দেবোনা ???
কাকে কি বলো রুদ্রভাইয়া?
বুঝলাম না।
১২৩| ১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯
তাসনোভা সাখাওয়াত বিথী বলেছেন: আপু আমার ব্লগে একটু আসবা ??
১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
শায়মা বলেছেন:
বিথী আপুনি
আমি বিচারক হিসাবে ভীষন খারাপ।
আমার পছন্দ অপছন্দের মূল্য আমার ফ্যামিলীতে কেউ দেয়না। আমি নাকি দুনিয়ার সবাইকেই এক কাতারে ফেলে দেই। কানা খোড়া সব নাকি আমার চোখেতো সকলি শোভন সকলি নবীন সকলি কোমল, সুনীল আকাশ, শ্যামল কানন, বিষদ জোছনা কুসুম কোমল।
কাজেই আমার মতামতের মূল্য আমি নিজেই দিতে পারছিনা।
শুধু শিং বাগানো গরু ছাড়া আমি কিছুই চিনতে পারিনা, বুঝতেও না।
তুমি এক কাজ করো জানা আপুকে ফোন করো, নয়তো মেইল। কিন্তু তাতেও আমি বিশেষ সুবিধা দেখছিনা কারণ ছেলে বা মেয়ে প্রমান করাটা তো এখানে জরুরী নয়।
এইখানে তো তুমি লিখতে এসেছো আপুনি। ছেলে মেয়ে বিচার করে তো কেউ এখানে পড়েনা কারো লেখা। অথবা কেউ পড়েই। তাতে কি যায় আসে?
আমি কে সেটাই কি কেউ জানে?
আমি তো কোনোদিন বলতে যাইনি এইখানে যে আমি একজন মেয়ে । আমি তো কাউকে সে প্রমান দিতেও যাইনি। কাউকে ফোন করে, ছবি দেখিয়ে বা ওয়েবক্যাম দেখিয়ে প্রমান দিতে হবে সে ছেলে না মেয়ে এমন বোকামীর কোনো মানে দেখছিনা আমি।
এমন বোকামীর কোনো মানে নেই আপুনি। তোমার ইচ্ছা হলে তুমি লিখবা নাহলে না। যার ইচ্ছা পড়বে না ইচ্ছা হলে বাই বাই।
তুমিও যাদের সাথে স্বাচ্ছন্দ বোধ করবে তাদের সাথেই কথা বলবে, পড়ার ক্ষেত্রে যা ভালো লাগবে তাই পড়বে। যাদেরকে ভালো লাগবেনা ভদ্রতার সাথে এ্যাভোয়েড করে যাবে। একজন পুরোনো ব্লগার ও মানুষ হিসেবে এটাই আমার সাজেশন।
এইখানে বিচার আচার চাওয়ার কোনো মানে নেই আপুনি। এইখানে কেউ বিচারক না। আমি তো নই ই।
নিজের মনে লিখে যাও আপু।
কারো কমেন্ট ভালো না লাগলে জবাব দিওনা। ব্যাস........
১২৪| ১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৯
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: হা হা হা, চেয়ারম্যানের নাম নাদিম। ও তোমার কাছে একটা জিনিস চাইবে। আমি জানি তুমি দিবানা।
১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:০৮
শায়মা বলেছেন: তুমি কেমনে জানলা রুদ্রভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!
হায় হায় তুমি আমার প্রতিবেশী নাকি!!!
যাইহোক আমি চেয়ারম্যানভাইয়ার কথা মত কমেন্ট ডিলিট করে ফেলেছি। তার আগে মেইল আইডিটা কপি করে নিলাম মেইল দেবো বলে। কিন্তু আবার বিথী আপুর রিপলাই কপি করতে গিয়ে সেটা হারায় ফেললাম।
আবার এখন খুঁজে বের করতে হবে আইডিটা কষ্ট করে আবার নাকি যা চায় তাও আমি দেবোনা তোমার কথা মত( আমারও অবশত মনে মনে হচ্ছে আমি তা দেবোনা যা চেয়ারম্যান ভাইয়া চায়।)। শুধু শুধু এখন কষ্টটা করতে হবে আর কি কষ্ট করে।
১২৫| ১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:১৭
চেয়ারম্যান বলেছেন: থাক আপু দরকার নেই তাহলে ।ভালো থাকবেন।
১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৯
শায়মা বলেছেন: রাগ করোনা কিন্তু ভাইয়া ওকে?
আমার কিছু রুলস এ্যান্ড রেগুলেশ্যন আছে।
সেটা আবার পরীর দেশের নিয়ম।
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি।
গুডলাক!!!!
১২৬| ১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: আমি মোটেও রাগ করিনি আপু আর রাগ যদি করতেই হয় তাদের উপর করবো যাদের জন্য আজো মা বোনেরা ভার্চুয়াল লাইফেও নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে।
আপনিও খুব খুব ভালো থাকুন মায়শা আপু
১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
শায়মা বলেছেন: হা হা মায়শা আপু ডাকটা তুমি দেখছি আমাকে ভুলতেই দেবেনা ভাইয়া।
এই ডাক তো হৃদয় খুড়ে বেদনা জাগায় .....
ভাইয়া চেয়ারম্যানও তোমার নিক আবার ০০৭টাও!!!
আমি তো ভেবেছিলাম দুই নিক দুজনের।
১২৭| ১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: হুমম আমি চেয়ারম্যান মানুষ তো তাই দুর্নীতি করে ১টা নিক বেশী নিয়েছি
বেদনা জাগাক কিংবা বেদানা খাওয়াক আমি মায়শাপু ই ডাকবো
১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৩
শায়মা বলেছেন: মাত্র একটা বেশী!!!!
ধ্যাৎ তুমি চেয়ারম্যান হবার জন্য বেশী যোগ্য নহো।
ওকে ওকে মায়শাআপুই ডাকো তাইলে হৃদয় খুড়ে খুড়ে জাগরত বেদনা দিয়ে আমি একটা কবিতা লিখে ফেলবো খুব তাড়াতাড়ি।
১২৮| ১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপু আমাদের চেয়ারম্যান সাহেব কিন্তু অন্য চেয়ারম্যানের মত না।
তার একটি মাত্র কারণ, তার পাশে চেয়ারম্যান্নী নাই।
১১ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৪
শায়মা বলেছেন: আহা
দোয়া করি তাড়াতাড়ি একজন চেয়ারম্যান্নী আসুক ভাইয়াটার।
আমি আপাতত মাছের খাবার কিনতে যাই।
টা টা বাই বাই........
১২৯| ১১ ই মে, ২০১২ রাত ৯:১৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: আগেই পড়ছিলাম, আজ আবার পড়লাম
চমৎকার পোস্ট শায়মা
সত্যিই চমৎকার.....
১১ ই মে, ২০১২ রাত ১১:২৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ রেজুমনি।
১৩০| ১১ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫৭
আরজু পনি বলেছেন:
বেশ ভালো লাগলো। শিশুদের নিয়ে আপনার পোস্টগুলো অনেক সুন্দর
১২ ই মে, ২০১২ রাত ১২:০৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি।
তুমিও তো মনোবিজ্ঞান নিয়েই কাজ করো তাইনা?
১৩১| ১২ ই মে, ২০১২ দুপুর ১২:২২
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: চমৎকার একটা লেখা। (সেলিব্রেটি ব্লগারের ১০০তম লেখা কি নিয়ে হবে?)
১২ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৫১
শায়মা বলেছেন: হা হা
তুমিই বলে দাও কি নিয়ে হবে???
১৩২| ১২ ই মে, ২০১২ দুপুর ১২:৪১
ভিয়েনাস বলেছেন: তথ্য বহুল চমৎকার লেখা ...
১২ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৫২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
অনেকদিন পর দেখলাম তোমাকে।
১৩৩| ১২ ই মে, ২০১২ রাত ১১:১৩
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: বেশ ভাল লাগল পোস্ট।
কিন্তু সাদাসিধে আর রান্নাবান্না পোস্ট লেখা শায়মা এমন পোস্ট ও লিখতে পারে ?
সত্যিই অবাক
১৩ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৩১
শায়মা বলেছেন: আমিও অবাক এমন কপিপেস্ট টাইপ পোস্ট লিখতে পেরে।
১৩৪| ১৩ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫
রোকন রাইয়ান বলেছেন: দেখে গেলাম...
১৩ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!
১৩৫| ১৩ ই মে, ২০১২ রাত ১১:৫৬
ইউসুফ খান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
বেশ কিছু জানা হলো--
১৪ ই মে, ২০১২ রাত ১২:১২
শায়মা বলেছেন: পড়ার জন্য থ্যাংকস ভাইয়া।
১৩৬| ১৪ ই মে, ২০১২ সকাল ১১:১৮
গাধা মানব বলেছেন: পিলাচ।
১৪ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
শায়মা বলেছেন: কই?
১৩৭| ১৪ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫২
আবু সালেহ বলেছেন: দারিদ্র কুরে খায় যাদের.....
১৪ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৫
শায়মা বলেছেন: দারিদ্রতা অপরাধপ্রবণতার এক বড় কারণ!
১৩৮| ১৪ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:১০
পলাশমিঞা বলেছেন: সায়মাআপা ভালা নি?
(সিলেট আমার আমার একটা উপন্যাস এক মেগাজিনে প্রকাশ হচ্ছে ধারাবাহিক ভাবে।) দোয়া করবে। ওটা আসেলে তিন ভাষায় লেখা।
চলিত বাংলা, সিলটি, ইংলিস।
১৪ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪
শায়মা বলেছেন: বাহ! অনেক অনেক খুশী হলাম জেনে ভাইয়া। অনেক অনেক শুভকামনা।
১৩৯| ১৪ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৪৮
অন্তি বলেছেন: এমন একটা পোস্টে উপযুক্ত মন্তব্য করার মত ভাষা জানা নেই। ৭৮তম ভালো লাগা।
১৪ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি।
কেমন আছো?
১৪০| ১৪ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৪৮
এম এম ওবায়দুর রহমান বলেছেন: তোমার মত স্বচ্ছ হৃদয় যেন সব মানুষের হয়।
১৪ ই মে, ২০১২ রাত ১১:২৩
শায়মা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া!
১৪১| ১৫ ই মে, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬
হাসান যোবায়ের বলেছেন: ছোটবেলায় আম্মু আমাকে এসব জায়গার ভয় দেখাত। বলতো কথা না শুনলে এই কঠোর স্কুলে রেখে আসবে।
যদিও তাও ভয় পেতাম না।
অনেক ধন্যবাদ এমন তথ্যবহুল একটা পোস্ট দেয়ার জন্য।
১৫ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৫০
শায়মা বলেছেন: সব দুষ্টুদেরকেই মনে হয় এই ভয়টা দেখানো হয়!
১৪২| ১৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
পোস্টে ভালো লাগা।
জহির ভাই এর কথাতেই খেয়াল করলাম এটা তোমার ৯৯তম পোস্ট। কাউকে সত্যিই দেখিয়ে দেয়ার কোন প্রয়োজন নেই তুমি কি। জ্যোস্না সবার জন্য নয় (বেঁদের মেয়ে জ্যোস্না না, চাঁদের জ্যোস্নার কথাই বলছি) !!
তবে ১০০তম পোস্ট যে সুপার ডুপার হিটা হবে এতে সন্দেহ করার কোন কারণ নেই। ১০০তম পোস্টের ব্যাপারটা এতদিন তোমার মাথায় না থাকলেও এখন নিশ্চয়ই ঢুকে যাবে!?
১৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:১১
শায়মা বলেছেন: এইবার সত্যি আমি গেছি!
এমনিতেই গরমে আর নানা রকম পাগলামি করমকান্ড নিয়ে আমার মরোমরো অবস্থা! তুমিই এবার আইডিয়া দাও! কি নিয়ে লিখবো.....রিমঝিমনি বাঁচাও আমাকে....
১৪৩| ১৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫২
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপু ১০০ তম পোষ্টে সাদা পাতা জমা দিয়ে দিয়েন।
সবাই যে যার মত আপনার সম্পর্কে মতামত জানাবে।
১৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:১৩
শায়মা বলেছেন: কি বলো ভাইয়া!!!
নিজের কবর কেউ নিজে খুঁড়ে?
১৪৪| ১৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:০১
দুই দুয়ারী বলেছেন: আগেই পড়ছিলাম, আজ আবার পড়লাম
চমৎকার পোস্ট পরী .... :p
১৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:১৭
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস!
১৪৫| ১৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:২৯
জল ছাপ বলেছেন: ".....আজ যে শিশু
পৃথিবীর আলোয় এসেছে
আমরা তার তরে
একটি সাজানো বাগান চাই....."
অনেক সুন্দর একটা পোস্ট।
১৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৩৮
শায়মা বলেছেন: একদম এই কথাটাই বলতে চাওয়া....
অনেক ধন্যবাদ আপুনি!
১৪৬| ১৫ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: হা হা হা...............
নার্ভাস ৯৯.................
১৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:২৮
শায়মা বলেছেন: নার্ভাস ৯৯ হবোনা!
নিজের কবর খুঁড়তে বলেছো!
১৪৭| ১৫ ই মে, ২০১২ রাত ৮:৫৮
অসীমের মাঝে ক্ষুদ্র বলেছেন: সায়মা আপা আপনি তো সামুর একজন বিখ্যাত ব্লগার । আপনার কথা অবশ্যই সামু কর্তৃপক্ষ শুনবে আমার সমস্যর সমাধান টা করে দিন না।
আমি আপনার লেখার একজন ভক্ত। আমার অন্যায় টা কি জানতে পারলে খুশি হতাম।
আমাকে ব্লক করা হয়েছে। কিন্তু আমি জানি না কেন আমাকে ব্লক করা হয়েছে? এ ব্যাপারে কোন কিছু জানা থাকলে তা জানিয়ে সাহায্য করবেণ।
বলা হয়েছিল ৭ দিন পর্যবেক্ষনে রাখা হবে কিন্তু ১২ দিন হয়ে গেলেও আজও তা সেভ করা হয়নি। সামুর এ কেমন বিচার? আমি জানতে চাইলাম আমাকে কেন ব্লক করা হয়েছে? তার কোন উত্তর ও আমি পাইনি । কোন কারনে আমাকে ব্লক করা হল এটা আমার জানার অধিকার। আমরা সামুর মাধ্যমে অধিকার আদায়ের কথা বলতাম কিন্তু আজ দেখছি সামু নিজেই অন্যের অধিকার নষ্ট করছে। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি , আজ এবং কাল এ দুই দিনের মধ্যে আমাকে সেভ করা না হলে অথবা আমাকে কেন ব্লক করা হল তা না জানালে আর কোন দিন সামুতে আসবনা ।
বিদায় !!!!!!!!!!
১৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৫২
শায়মা বলেছেন:
ব্লক করা হলে আমি যতদূর জানি মেইল করে জানানো হয়। আর তোমাকে তা জানানোও হয়েছে বলেই বুঝা যাচছে ভাইয়া।
যেহেতু তুমি বলেছো ৭ দিন পর্যবেক্ষণে রাখার কথা বলা হয়েছিলো। তোমার সমস্যা ১২দিন পার হয়ে যাওয়াটা।
ভাইয়া আমি শুধুই একজন ব্লগার। কখনও সামুর নিয়মনীতি ভাঙ্গিনি। কি কারণে ব্লক করা হয় সেসব এতদিনে জেনে গেছি যদিও।
তোমাকে কি কারণে ব্লক করা হয়েছিলো সেটাও জানানোর কথা, তুমি কি সেটা জানো?
যাইহোক আই লাভ সামু ব্লগ। আই লাভ ইউ অল ভাইয়া। কাউকে মন খারাপ করতে দেখলে আমার মোটেও ভালো লাগেনা।
তুমি নিজেই মেইল করতে পারো মডুভাইয়াদেরকে নয়তো তুমি চাইলে আমিও করতে পারি। তবে সেটা কি গায়ে মানেনা আপনি মোড়লী হয়ে যাবেনা? তুমিই বলো ভাইয়া।
তারপরও তুমি চাইলে সেটাই করবো আমি।
তবে আমার মনে হচ্ছে তার আগেই তোমার সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
অনেক অনেক শুভকামনা ভাইয়ামনি।
১৪৮| ১৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: এটার নাম-ই শুনেছি শুধু । ভিতরের কার্যক্রম সন্মন্ধে জানা হয়নি কখনো। ধন্যবাদ আপনাকে বিস্তারিত জানানোর জন্য।
১৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৫৫
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমার লেখাটা পড়ার জন্য।
১৪৯| ১৫ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৪৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার ১০০ তম পোষ্টের জন্য কতদিন যে অপেক্ষা করিতে হবে...?????
যাহোক আপনার হয়ে একটা প্রচারণা চালাতে চাচ্ছি.......
যেমন--
১০০ তম পোষ্টে কি লিখতে যাচ্ছেন ব্লগার শায়মা?কোন বিষয়কে তিনি প্রাধান্য দিচ্ছেন? জানিয়ে এসএমএস করুন নিচের নাম্বারে--(??)
আর জিতে নিন (???)
কেমন হবে?
১৫ ই মে, ২০১২ রাত ১০:০২
শায়মা বলেছেন: বুঝেছি জন গণের মার খাওয়ার সাধ জেগেছে তোমার মনে।
নিজে তো পিটানী খাবাই আবার সাথে আমাকেও খাওয়াবা আর কি!
১৫০| ১৫ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৩১
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
এটা আমার বাড়ির পাশে মানে হাটা দূরত্বে না হলেও বাসে পাঁচ টাকা ভাড়ার দূরত্বে।
চমৎকার পোস্ট শ্যামা
১৫ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন: বাড়ির পাশে আরশীনগর
সেথা একঘর পড়শী বসৎ করে
আমি একদিনও না দেখিলাম তারে...
পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যংকস!!!
১৫১| ১৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:০৪
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
আমি!!??
মানে.......ইয়ে...........আপ্পি..............শোননা.............ওই হইছে কি বুঝছো........................আরে আমার পরীক্ষা।
১৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:২৫
শায়মা বলেছেন: পরীক্ষা!
এখনওও পড়ালেখা শেষ হয়নি!
১৫২| ১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১২:০২
অরুনাভ বলেছেন:
......
১৭ ই মে, ২০১২ রাত ১২:৪৮
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ কেনো ভাইয়া???
১৫৩| ১৭ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:০৫
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
পড়ালেখা জিন্দেগীতে আর শেষ হবে বলে মনে হয়না।
১৭ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:২২
শায়মা বলেছেন: পড়ালেখা জীবনেও শেষ হবার নয় আসলেই।
১৫৪| ০৭ ই জুন, ২০১২ ভোর ৪:২৯
বিতর্কিত উন্মাদ মানব বলেছেন: বিশাল কমেন্ট থ্রেড। ভয় পাইসি
পুরস্কার সিনেমাটা দেখেছি বহুদিন আগে। পরিস্কার খেয়াল ও আসছে না সবকিছু, কিন্তু কিছু দৃশ্য এখনো খুব করে নাড়া দেয়।
কিশোরদের ক্লাসিফিকেশনের ক্ষেত্রে জোর দেয়া উচিৎ। নয়তো হিতে বিপরীত হওয়ার আশংকা থেকে যায়।
ক্যামোণ আছো আপু?
০৭ ই জুন, ২০১২ দুপুর ২:১৮
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া।
হ্যাঁ অবশ্যই কিশোরদের যথেষ্ঠ পরিমান কেয়ার নেওয়া উচিৎ।
১৫৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯
জেন রসি বলেছেন: সোনার খনি দখলের জন্য শিশুদের সৈনিক বানিয়ে ব্যবহার করা হয়!!আমাদের দেশে অবশ্য এইসব খনি নাই!! তবে এ দেশের বিভিন্ন লেভেলের গডফাদাররা শিশুদের অনেক কাজেই লাগায়। আসলে মুনাফা অর্জনটাই সব। আর যেসব সরকারী মাধ্যমগুলো এসব নিয়ে কাজ করে তাদের কর্মকর্তাদের ওইসব গডফাদাররা দুই পয়সার সরকারী অফিসার ভেবে পয়সার মতই পকেটে ডুকাইয়া রাখে! যদিও কেউ কেউ মনে করে আর্থসামাজিক অবস্থার সাথে রাজনীতির কোন সম্পর্ক নাই!!!
আসল কথা হইল সবার উপর মুনাফা সত্য, তাহার উপর নাই! বাকি সবকিছু হচ্ছে দুই পয়সার মত! ওইসব নিয়ে চিন্তা কইরা কি লাভ! দুই পয়সার মানুষের শিশুরা দুই পয়াসার মতই থাকবে!!!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
শায়মা বলেছেন: গডফাদার টাদার জানিনা তবে শিশুদের যে কোনো অপরাধের জন্য পরিবার তথা পারিপার্শ্বিক পরিবেশ তথা সমাজ তথা পুরো দেশ এবং সমগ্র বিশ্বটাই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত।
১৫৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: "বন্দীশালার পাখিদের কথা" - শিরোনামের এ কথাটা হৃদয় ছুঁয়ে গেল!
আপনি কত বিচিত্র বিষয় নিয়ে লিখে থাকেন এবং আমরাও আপনার সেসব পোস্ট পড়ে কত কিছু জানতে পারি! "কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র" এর ইতিকথা জানা হলো এ পোস্টের মাধ্যমে। নামটাও সুন্দর, এমন তিনটে প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও পরিচালনার আইডিয়াটাও। কিন্তু পোস্ট পড়ে যা বুঝতে পারলাম, আরও অন্যান্য অনেক প্রতিষ্ঠানের মত এসব প্রতিষ্ঠানের নাম সুন্দর হলেও, কাম তেমনটা হচ্ছে না।
সবশেষের প্রতিমন্তব্যটা (১৫৫ নং) ভালো লেগেছে। অন্যান্য মন্তব্য/প্রতিমন্তব্য সম্বন্ধে কিছু বলার জন্য হয়তো আবারও এ পোস্টে আসতে পারি, পরে কোন এক সময়ে।
পোস্টের ৩০০৯তম পাঠক হিসেবে ১৫৬তম মন্তব্য এবং ৯৬তম 'লাইক' রেখে গেলাম।
ভালো থাকুন, শুভকামনা....
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৬
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ অনেক কিছু নিয়ে লিখতে ইচ্ছা করে আমার।
তখন মাথায় শুধুই লেখা ঘুরতো।
হঠাৎ গড় ২/৩ বছরে সব উল্টা পাল্টা হয়ে গেলো। বিজি হয়ে গেলাম।
তবুও লেখার ভূত মাথায় ঘুরে.....
১৫৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হার জিত চিরদিন থাকবেই। তবুও এগিয়ে যেতে হবে। বাঁধা বিঘ্ন না পেড়িয়ে বড় হয়েছে কে কবে।
সিনেমার নাম 'পুরস্কার'। খুব চমৎকার একটা সিনেমা। এই গানটাও খুব ভালো লাগে ছোটবেলা থেকেই। এক সময় এই রকম ভালোই ছিল বাংলাদেশের বাংলা সিনেমা।
অনেক অজানা জিনিস জানলাম আপনার লেখা থেকে।
পোস্টের ৩০২৬ তম পাঠক হিসাবে ১৫৭ তম মন্তব্য এবং ৯৭ তম লাইক রেখে গেলাম।
ভালো থাকুন, শুভকামনা...
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৭
শায়মা বলেছেন: চুয়াত্তর ভাইয়ু কেমন আছো??
তখন আমি সারাদিন লেখা নিয়ে ভাবতাম।
এখন আমি নানা কিছু নিয়ে ভাবি।
১৫৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব এর মন্তব্যটা (৮০ নং) খুব ভালো লাগল। ১০৭ নং প্রতিমন্তব্যটা পড়ে হাসি চেপে রাখতে পারলাম না!
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ১০৭ এর মন্তব্য দেখলে এটা দেখলে না ভাইয়া?
১১৫. ১০ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০০
আমি ভাল আছি বলেছেন: আমি যদি বান্দর হই তাইলে আমার বেবীরা সব মানুষ ই হবে
১০ ই মে, ২০১২ রাত ৮:১২০
লেখক বলেছেন: ঠিক বলেছো......
ডারউইন তত্ব!!!!!!!
ভাইয়া তখন কত মানুষ ছিলো।
সজীবভাইয়া বাচ্চাদের নিয়ে লেখা প্রকাশ করেছিলো।
তখন বীথিআপু অসীম ভাইয়া এরা আমার কাছে এটা ওটা চাইছিলো আবদার করছিলো।
তারা ভাবতো আমি সামুর কোনো হনু.....হা হা কত কিছু কত রিকোয়েস্ট!!!
কত কথা মনে পড়ে গেলো...
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মে, ২০১২ রাত ৯:৫৫
~মাইনাচ~ বলেছেন: মাইনাচ