![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
এক ছিলো টোনা আর এক ছিলো টুনি। টোনা বললো, টুনি পিঠা কর। টুনি বললো, তবে চাল আনো, গুড় আনো, তেল আনো তবে তো পিঠা তৈরী করবো!!!!! টোনা বাজারে গেলো চাল আনলো, গুড় আনলো, তেলও আনলো। বেঁগুন গাছের ডাল কেটে আগুন জ্বালালো। টুনি পিঠা বানাতে বসলো......
গল্পের টোনা যদিও বাজার থেকে চাল,গুড় আর তেল এনেছিলো তবে বাংলাদেশের গ্রামে গন্জে পিঠা বানাতে বলতে গেলে কেউই বাজার থেকে চাল গুড় কেনেনা। হেমন্তের ধান কাঁটা উৎসবে কৃষকের ঘরে যখন নতুন ধান ওঠে সেই ধান ঢেকিতে ভেঙ্গে, তৈরী হয় নানা রকম পিঠা, নতুন চালের ভাত। সেই উপলক্ষে হয় নবান্ন উৎসব!! শীতকালের আবার খেঁজুর গাছের রস জ্বাল দিয়ে গুড়ও বাড়িতেই বানিয়ে ফেলে গ্রামে গন্জের বৌ ঝিয়েরাই। তাই দিয়ে পুরো শীতকাল জুড়েই চলতে থাকে বাড়িতে বাড়িতে পিঠা পুলি তৈরীর গমগমে আমেজ।
যদিও পিঠাপুলির মৌসুম বলতে আমরা শীতকালকেই বুঝি তবুও পহেলা বৈশাখে ও নানা উৎসবে সারা বছর জুড়েই আমরা বাঙ্গালীরা খাই নানা রকম পিঠা। শরৎকালে আবার বানানো হয় তালের পিঠা, তালের বড়া আবার সেদিন খেলাম তালের পোরোটা। এমন মজার একটা জিনিস সে তাল থেকে হতে পারে আমি সত্যিই জানতাম না যদি না সেদিন আমার এক কলিগ তা আমাকে বানিয়ে না খাওয়াতো।
যাইহোক ঢাকা শহরের ফুটপাতে ফুটপাতে, ফাস্টফুড শপে এবং নানা রকম পিঠার দোকানেও সবচাইতে বেশী যে পিঠাটা দেখা যায় তা ভাপাপিঠা। ছেলেবুড়ো হতে শুরু করে তরুন তরুনি এমনকি অনেক অনেক টিন এইজ ছেলেমেয়েদের পছন্দের তালিকাতেও রয়েছে এই বহুল পরিচিত ভাপা পিঠা।তবে শীতের পিঠা বলতে শুধু ভাপা পিঠাই বুঝায় না। শীতের পিঠায় রয়েছে আরও আরও নানা রকম পিঠা সব গুলোর নাম নিশ্চয়ই কেউই বলে শেষ করতে পারবেনা। তবুও যতগুলো জানি বা মনে পড়ে সেসব পিঠার নাম ও পিঠা বানাবার কৌশল গুলো লিখে রাখছি আমি আমার এ ব্লগের পাতায় যেন পুরো শীতকাল জুড়ে যখনই পিঠা খাবার সাধ হবে বানিয়ে ফেলতে পারি পিঠাপুলি।
১. ভাপা পিঠা-সেদ্ধ ও আতপ চালের গুঁড়া ৫০০ গ্রাম, গুড় ১ কাপ নারকেল কুরানো বড় ১ কাপ, লবণ আধা চা চামচ, পানি সামান্য। পিঠার জন্য ছোট ২টি বাটি, ২ টুকরো পাতলা কাপড়।
চাল গুড়া একটু পানি দিয়ে ঝুরজুরা করে মাখিয়ে নিয়ে বাঁশের চালুনিতে করে চেলে নিতে হবে। এবার বাটিতে অল্প চালের গুঁড়া দিয়ে তার মাঝখানে গর্ত করে গুড় ও নারকেল দিয়ে ওপরে চালের গুঁড়া দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। এবার পাতলা কাপড় ভিজিয়ে পিঠা ঢেকে দিয়ে বাটির নিচ পর্যন্ত কাপড় ধরে বাটিটি উল্টে দিয়ে ফুটন্ত পানির ওপর ছিদ্র করা ঢাকনার ওপর বসিয়ে বাটিটি উঠিয়ে পিঠার কাপড় দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। পাঁচ-ছয় মিনিট পর পিঠা উঠিয়ে পরিবেশন করুন।
২.খেঁজুর রসে ভাপা পিঠা-ঘন খেজুরের রস আধা কাপ, পাতলা খেজুরের রস ২ কাপ, মিহি কুরানো নারকেল ১ কাপ, সেদ্ধ চালের গুঁড়া ২ কাপ, আতপ চালের গুঁড়া আধা কাপ,পানি ১ কেজি, পাতলা পরিষ্কার কাপড় ২ টুকরা,ভাপাপিঠার হাঁড়ি ও বাটি ১টি ।
সেদ্ধ ও আতপ চালের গুঁড়া, লবণ ও ঘন রস আস্তে আস্তে দিয়ে মাখাতে হবে, যাতে পুরো মিশ্রণ ঝরঝরে থাকে। খেয়াল রাখতে হবে, যাতে চাকা না হয়ে যায়। তারপর একটা মোটা চালনিতে মিশ্রণটুকু চেলে নিতে হবে। এই মিশ্রণে হালকা হাতে নারকেল মেশাতে হবে। হাঁড়িতে পানি ফুটে উঠলে বাটিতে হালকা হাতে চেপে পিঠা বসাতে হবে। এবার বাটি কাপড়ে মুড়িয়ে ভাপে বসিয়ে চটজলদি কাপড় একটু ফাঁক করে বাটি উঠিয়ে দিয়ে আর একটি পিঠা তৈরি করতে হবে। বাটি ওঠাতে দেরি করলে পিঠা বাটিতে আটকে যাবে। সব পিঠা বানানো হলে ঠান্ডা করে ওপরে ঠান্ডা পাতলা রসে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
৩. শাহি ভাপা পিঠা-সেদ্ধ চালের গুঁড়া ২ কাপ,পোলাওর চালের গুঁড়া ২ কাপ,খেজুরের গুড় দেড় কাপ, নারকেল কোরানো ২ কাপ,দুধের ক্ষীর ১ কাপ, মালাই ১ কাপ,কিশমিশ ২ টেবিল চামচ।
পিঠার হাঁড়িতে বাষ্প করতে হবে। চালের গুঁড়ায় স্বাদমতো লবণ ও পরিমাণমতো কুসুম গরম পানি এমনভাবে মেশাতে হবে যেন চালের গুঁড়া দলা না বাঁধে। চালের গুঁড়া বাঁশের চালনিতে চেলে নিতে হবে। গুঁড়ায় অর্ধেক নারকেল কোরানো মেশাতে হবে। একটি বাটিতে অল্প কিছু চালের গুঁড়া, কিছু নারকেল মাখানো চালের গুঁড়া, কিছু গুড় দিয়ে এর ওপর আবার নারকেল মাখানো চালের গুঁড়া দিয়ে দুধের ক্ষীর, পেস্তাবাদাম, কিশমিশ দিয়ে আবার কিছু চালের গুঁড়া মিশিয়ে এটি পাতলা ভেজা কাপড় দিয়ে ধরে গরম পিঠার হাঁড়ির মুখে রেখে বাটি উল্টে দিতে হবে। এরপর তা ঢেকে দিয়ে ১০-১২ মিনিট পর কাপড়সহ পিঠা তুলে কাপড় থেকে ছাড়িয়ে রাখতে হবে। পিঠার ওপর মালাই পেস্তাবাদাম কুচি দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে।
৪.খোলা চিতুই- চিতুই পিঠার খোলায় সামান্য তেল মাখিয়ে খোলা খুব গরম করে দুই টেবিল চামচ গোলা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। ঢাকনার চারপাশে পানি ছিটিয়ে ৩-৪ মিনিট পর পিঠা তুলে গুড়ের সিরায় ভেজাতে হবে।
৫. দুধ চিতুই -চালের গুঁড়া ৪ কাপ, দুধ ১ লিটার, গুড় ২ কাপ, কোরানো নারকেল আধা কাপ।
প্রথমে দুধ জাল দিয়ে ঘন করে, আলাদা গুড়ের সিরা তৈরি করে রাখতে হবে। এবার হালকা গরম পানিতে গুঁড়া গুলে পাতলা গোলা তৈরি করে মাটির খোলায় কাপে করে গোলা দিয়ে পিঠা তৈরি করতে হবে এবং গুড়ের রসে ভেজাতে হবে।পিঠা ঠাণ্ডা হলে তার ওপর ঠাণ্ডা দুধ ঢেলে দিয়ে নারকেল ছড়িয়ে দিতে হবে।
৬. রস চিতুই বা রসের পিঠা -চালের গুঁড়া ৪ কাপ, দুধ ১ লিটার, গুড় ২ কাপ, কোরানো নারকেল আধা কাপ।
প্রথমে দুধ জাল দিয়ে ঘন করে আলাদা করে গুড়ের সিরা তৈরি করে রাখতে হবে। এবার হালকা গরম পানিতে গুঁড়া গুলে পাতলা গোলা তৈরি করতে হবে। এবার মাটির খোলায় গোলা ঢেলে পিঠা তৈরি করতে হবে। পিঠা ঠাণ্ডা হলে জ্বাল দেওয়া রসে ভিজিয়ে রাখতে হবে সারারাত!
৭.ডিম চিতই -ডিম- চারটা, চাল-এক কাপ, লবণ- এক চামচ, ফুটন্ত পানি-দেড় কাপ।
চালের গুড়া আড় ফুটন্ত পানি দিয়ে ব্লেন্ড করে একটি মাটির তাওয়া গরম করে তেল দিয়ে মুছে নিতে হবে। তারপর অল্প ব্লেন্ড করা চালের গোলা দিয়ে একটি ডিম ভেঙ্গে ও অল্প লবণ ছিটিয়ে ঢেকে দিতে হবে।
৮.সিদ্ধ কুলি পিঠা- আতপ চালের গুঁড়া ২ কাপ, খেজুরের গুড় পরিমাণমতো, কোরানো নারকেল ১ কাপ।
আতপ চালের গুঁড়া হালকা ভেজে পরিমাণমতো পানি দিয়ে কাই করে নতে হবে। কড়াইতে গুড় ও নারকেল একসঙ্গে চুলায় দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। মিশ্রণটি শুকিয়ে আঠা আঠা হলে নামাতে হবে। খামির হাতে নিয়ে গোল গোল করে বেলে মাঝখানে পুর দিয়ে অর্ধচন্দ্রাকার দিয়ে মুখটি বন্ধ করে দিতে হবে। এভাবে সব পুলি পিঠা বানিয়ে ভাপে সিদ্ধ করতে হবে।
৯. ভাজা কুলি পিঠা-আতপ চালের গুঁড়া হালকা ভেজে পরিমাণমতো পানি দিয়ে কাই করে নিতে হবে। কড়াইতে গুড় ও নারকেল একসঙ্গে চুলায় দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। মিশ্রণটি শুকিয়ে আঠা আঠা হলে খামির হাতে নিয়ে গোল গোল করে পাতলা করে বেলে মাঝখানে পুর দিয়ে হাফ সার্কেল করে সেপ দিয়ে মুখ বন্ধ করে দিতে হবে। গরম তেলে ছেড়ে মুচমুচে করে ভাজতে হবে।
১০. ঝাল কুলি- চালের গুঁড়া ৩ কাপ,পুরের জন্য হাড়ছাড়া মুরগির মাংস ২ কাপ,মরিচের গুঁড়া আধা চা চামচ, পেঁয়াজ কিউব করে কাটা ২ কাপ,কাঁচা মরিচ কুচি ৪-৫ টি, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ,গুঁড়া দুধ ১ টেবিল চামচ,তেল পরিমাণমতো,দারুচিনি ২-৩ টুকরো,এলাচ ৩-৪ টা,পানি পরিমাণমতো, লবণ পরিমাণমত!
প্রথমে পুর তৈরি করার জন্য পেঁয়াজ তেলে ভেজে মাংসের কিমা ও সব মসলা দিয়ে ভূনা করে নিতে হবে। এবার পানিতে লবণ দিয়ে ভালোভাবে ফুটিয়ে তাতে চালের গুঁড়া দিয়ে খামির তৈরি করে ও এই খামির থেকে রুটি তৈরি করে তার ভেতর মাংসের পুর দিয়ে তেলে ভেজে নিতে হবে।
১১. তিলের পুলি - চালের গুঁড়া ২ কাপ, ঘি ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো,নারকেল কোরানো ২ কাপ, সাদা তিল আধাকাপ, গুড় দেড় কাপ, পানি সোয়া এক কাপ।
লবণ, পানি ও ঘি একসঙ্গে চুলায় দিতে হবে। ফুটে উঠলে চালের গুঁড়া দিয়ে কাই বানাতে হবে। তিল শুকনা খোলায় টেলে নিতে হবে। গুড় ও নারকেল চুলায় দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। চটচটে হলে তিল দিয়ে নামাতে হবে। খামির ১৬ ভাগ বা ইচ্ছামতো ভাগ করে প্রতি ভাগে বাটির মতো অর্ধচন্দ্রাকার বা ইচ্ছামতো আকার দিয়ে মুখ বন্ধ করে পুলি করতে হবে। ভাপে সেদ্ধ করে নিতে হবে।
১২. ছানার পুলি-ছানা ২৫০ গ্রাম, কনডেন্সড মিল্ক আধা টিন, ময়দা ৬-৭ টেবিল চামচ, বেকিং পাউডার আধা চা-চামচ, ভাজার জন্য তেল, সাড়ে তিন কাপ চিনি ও সাড়ে তিন কাপ পানি মিলিয়ে জ্বাল দিয়ে সিরা বানিয়ে নিতে হবে। ছানা, কনডেন্সড মিল্ক, ময়দা, বেকিং পাউডার এবং বড় ১ টেবিল চামচ ঘি মিলিয়ে খুব করে মেখে মোলায়েম ডো বানাতে হবে। ডো দিয়ে ছোট ছোট পুলি বানিয়ে হালকা গরম তেলে (অল্প আঁচে) সোনালি করে ভেজে সিরায় দিতে হবে। মাওয়া বা গোলাপ পাপড়ি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
১৩. দুধপুলি- চালের গুড়া ২ কাপ, নারকেল ১ ভাগের ৪ কাপ, দুধ ২ কাপ, চিনি ১ কাপ, এলাচ কয়েকটি, পানি ২ কাপ।
পানি ও চালের গুড়া দিয়ে শক্ত ডো তৈরী করে নিতে হবে। এবার ছোট ছোট বা ২ বাই ২ রুটি বেলে ভিতরে নারকেল দিয়ে ছোট পুলি তৈরি করে চুলায় দুধ জ্বাল দিয়ে তাতে চিনি ও এলাচ সহ পুলি দিয়ে তুলে নামিয়ে নিতে হবে।
১৪. নারকেলের তিল পুলি- কুরানো নারকেল ২ কাপ ভাজা তিলের গুঁড়া আধা কাপ খেজুরের গুড় ১ কাপ আতপ চালের গুঁড়া ২ টেবিল চামচ এক চিমটি এলাচ গুঁড়া দারচিনি ২-৩টা,আতপ চালের গুঁড়া ২ কাপ পানি দেড় কাপ লবণ স্বাদমতো ভাজার জন্য তেল দুই কাপ
কুরানো নারকেলে গুড় দিয়ে ১৫-২০ মিনিট রান্না করতে হবে। একটু শক্ত হয়ে এলে এলাচ, তিল ও চালের গুঁড়া ছড়িয়ে আরও একটু রান্না করতে হবে। তেল উঠে পুর যখন পাকানোর মতো শক্ত হবে, তখন নামিয়ে ঠান্ডা করে লম্বাভাবে সব পুর বানিয়ে রাখতে হবে। এবার চালের গুঁড়া সেদ্ধ করে ভালোভাবে চুলার আঁচ কমিয়ে নাড়তে হবে, যাতে খামিরে কোনো চাকা না থাকে। একটু ঠান্ডা হলে পানি ছিটিয়ে ভালো করে ছেনে রুটি বানাতে হবে। রুটির এক কিনারে পুর রেখে বাঁকানো চাঁদের মতো উল্টে পিঠে আটকে দিতে হবে। এবার টিনের পাত অথবা পুলিপিঠা কাটার চাকতি দিয়ে কেটে নিতে হবে। কিনারে মুড়ি ভেঙে ও নকশা করা যায়। গরম তেলে মচমচে করে ভাজতে হবে।
১৫. ক্ষীরে ভরা পাটি সাপটা- ক্ষীর- ২৫০ গ্রাম,চালের গুড়া- ১ কেজি
গুড়- ২৫০ গ্রাম,ময়দা- ১/৪ কাপ
গুড় ভেঙ্গে ১ কাপ পানিতে গুলে নিতে হবে। গুড়ি, ময়দা ও গুড় দিয়ে গোলা করতে হবে। কড়াইয়ে সামান্য তেল মাখিয়ে নিতে হবে। আধা কাপ গোলা কড়াইয়ে দিয়ে কড়াই ঘুরিয়ে গোলা ছড়িয়ে নিতে হবে। পিঠায় উপরের দিক শুকিয়ে গেলে এবং রুটির কিনারা কড়াই থেকে আলাদা হলে ১ টেবিল চামচ ক্ষীর পাশে রেখে রুটিটা মুড়িয়ে নিতে হবে।
১৬. চিংড়িমাছের নোনতা পাটিসাপটা-ময়দা ১২৫ গ্রাম,চালের গুঁড়ো ২৫ গ্রাম, লবন এক চিমটি, ডিম ১টা, দুধ ৩০০ মিলি, মাখন ২৫ গ্রাম, পনির ৪০ গ্রাম, টুকরো করা চিংড়ি মাছ ৫০০ গ্রাম, পেয়াজ ১টা, ধনেপাতা ১ টেবিল চামচ কুচোনো, তেল বা মাখন ভাজার জন্য।
প্যানে অলিভ অয়েল গরম করতে হবে এবং পেঁয়াজগুলো তাতে ভাল করে ভাজতে হবে। ২৫ গ্রাম মাখন এবং ২৫ গ্রাম ময়দা মিশিয়ে একটা হালকা মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এর পর এতে ৩০০ মিলি দুধ দিয়ে ঘন না হওয়া পর্যন্ত সমানে নাড়তে হবে। এর পর আঁচ বাড়িয়ে দিয়ে তার মধ্যে পনিরের টুকরো, নুন, লঙ্কা, ১ টেবিল চামচ ধনেপাতা এবং চিংড়ি মাছগুলো দিয়ে দিতে হবে। ময়দা, চালের গুঁড়ো, এক টেবিল চামচ ধনেপাতা এবং একটু লবন দিয়ে বাটিতে ভাল করে মেশাতে হবে। ডিম এবং ৩০০ মিলি দুধ মিশিয়ে একটা ঘন মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। বাকি দুধটা দিয়ে একটা পাতলা মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। প্যানে মাখনটা গরম করতে হবে ধোঁয়া ওঠা পর্যন্ত। প্যানে মিশ্রণের কিছুটা দিয়ে হাতা দিয়ে ঘুরিয়ে পাটিসাপটা-টা তৈরি করতে হবে। নিচের অংশে রং ধরা পর্যন্ত রান্না করতে হবে। ভাজাটাকে নাড়তে হবে এবং আরও কিছু সেকেন্ড ধরে রান্না করতে হবে। চিংড়ি মাছের মিশ্রণটা এর মধ্যে ভরে পরিবেশন করতে হবে।
১৭. গাজর কপি পাটিসাপটা- চালের গুঁড়া সিকি কাপ, ময়দা ১ কাপ, খেজুরের রস ১ কাপ, গাজরকুচি ১ মুঠো, ফুলকপি ১ মুঠো, নারকেলের কোরা ২ মুঠো, চিনি ১ কাপ।
প্রথমে উপরের ১-৩ নং পর্যন্ত উপকরণগুলো সব দিয়ে গোলা তৈরি করতে হবে। তারপর ৪-৭ নং পর্যন্ত উপকরণগুলো সব মিলিয়ে জ্বাল দিয়ে পুর তৈরি করতে হবে। প্যানে সামান্য ঘি লাগিয়ে ১ হাতা করে গোলা দিয়ে পাটিসাপটা রুটি বানিয়ে তার মধ্যে পুর দিয়ে ভাঁজ করে নামিয়ে নিতে হবে। এভাবে সব বানিয়ে সার্ভিং ডিশে রেখে খেজুরের রস জ্বাল দিয়ে ঘন করে পিঠার ওপর দিয়ে দিতে হবে।
১৮.তেলেভাজা পিঠা অথবা পাকান পিঠা -চালের গুঁড়া আধা কেজি, খেজুরের গুড় ৫০০ গ্রাম, আটা এক পোয়া, তেল আধা কেজি।
খেজুরের গুড় আর এক গ্লাস পানি জ্বাল দিয়ে নিতে হবে। তারপর এতে চালের গুঁড়া ও আটা দিয়ে ঘন করে মিশাতে হবে। কড়াইতে তেল দিয়ে গরম হলে এক চামচ করে পিঠার গোলা ছেড়ে দিতে হবে। পিঠা ফুলে উঠলেই তৈরী হয়ে গেলো তেলেভাজা বা পাকান পিঠা।
১৯. সুন্দরী পাকান পিঠা-দুধ এক লিটার, নারকেল একটা (কুরানো), ময়দা এক কেজি, লবণ অল্প, তেল ভাজার জন্য। এক কেজি, পানি দুই কাপ, তেজপাতা দুইটা, দারচিনি দুইটা। একসঙ্গে জ্বাল দিয়ে সিরা বানাতে হবে।
দুধ জ্বাল দিয়ে ফুটে উঠলে মিহি বাটা নারকেল, লবণ ও ময়দা দিয়ে খামির তৈরি করতে হবে। ভাল করে মাখিয়ে পুরু করে বেলে বিস্কুট কাটার দিয়ে কেটে উপরে খেজুর কাঁটা অথবা ছুরি দিয়ে ডিজাইন করে সব পিঠা তৈরি করে ডুবোতেলে ভেজে সিরায় ডুবাতে হবে।
২০. গোলাপফুল পিঠা-দুধ ২ কাপ ময়দা ৩ কাপ চিনি ৪ টেবিল চামচ লবণ সামান্য ঘি ২ টেবিল চামচ।সিরার জন্য-চিনি ৩ কাপ পানি দেড় কাপ দারুচিনি ২ টুকরা।
দুধ গরম হলে চিনি, লবণ, ময়দা দিয়ে কাই করে নিতে হবে। পরে ঠান্ডা হলে অল্প অল্প করে ঘি দিয়ে ভালো করে মথে রুটি বেলে দুই ইঞ্চি ব্যাসে গোল গোল করে কেটে গোলাপ তৈরি করতে হবে। এবার গরম ডুবোতেলে বাদামি রং করে ভেজে সিরায় ছাড়তে হবে।
২১.চুসি পিঠার পায়েস-চালের গুঁড়া ৩০০ গ্রাম দুধ আধা লিটার খেজুরের গুড় ১ কাপ পানি পরিমাণমতো লবণ সামান্য।
কড়াইয়ে পরিমাণমতো পানি ও লবণ দিয়ে একটু ফুটিয়ে নিয়ে তাতে ২৫০ গ্রাম চালের গুঁড়া দিয়ে একটা মণ্ড তৈরি করতে হবে। রুটি বেলার পিঁড়িতে অল্প করে মণ্ড থেকে নিয়ে লম্বা করে লতার মতো বানিয়ে তা থেকে ছোট করে কেটে চুসি তৈরি করতে হবে। এবার সসপ্যানে দুধ ও গুড় জ্বাল দিয়ে তাতে চুসিগুলো দিয়ে ফুটাতে হবে। একটু ঘন হলে নামিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করা যায়।
২২.মেরা পিঠা-চালের গুঁড়া ১ কেজি, লবণ পরিমাণ মতো।
কড়াইয়ে চালের গুঁড়া ভেজে নিতে হবে। শুকনো ঝরঝরা হয়ে গেলে লবণ ও পানি দিয়ে খামির বানাতে হবে। বিভিন্ন আকারে পিঠা বানিয়ে নিতে হবে। বড় হাঁড়িতে পানি ফুটে উঠলে এর উপর ঝাঝরি বসিয়ে পিঠা রেখে ১ ঘণ্টা ভাঁপে সেদ্ধ করে নিতে হবে। গরম গরম মাংসের তরকারির সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
২৩.বিবিখানা পিঠা-চালের গুঁড়া দুই কাপ, ঘি আধা কাপ, গুড়া দুধ এক কাপ, গুড় দুই কাপ, ডিম তিনটা, নারকেল কোরানো অর্ধেক, এলাচ গুঁড়া আধা চা চামচ, পানি এক কাপ।
চালের গুঁড়া শুকনো পাতিলে ভেজে নিতে হবে। গুড় পানিতে জ্বাল দিয়ে নিতে হবে। প্রথমে গুঁড়া দুধ আর ডিম ভালো করে মিশিয়ে চালের গুঁড়া মিলিয়ে নিয়ে সবশেষে নারকেল মিলিয়ে দিতে হবে। টিফিন বাটিতে ঘি ব্রাশ করে খামির ঢেলে এক ঘন্টা বেক করতে হবে।
২৪.কলার পিঠা -পাকা কলা ৪-৫টি, কাঠবাদাম গুঁড়া ৩ টেবিল চামচ, লবণ সামান্য, নারকেল কোরা ১-২ কাপ, খেজুরের রস পরিমাণমতো, সয়াবিন তেল (ভাজার জন্য) ১-২ কাপ, ঘি ১ চা-চামচ, চালের আটা ১-২ কাপ।
খেজুরের রস জ্বাল দিয়ে কলা চটকে নিয়ে লবণ, কাঠবাদাম গুঁড়া, নারকেল কোরা, ঘি ও চালের আটা দিয়ে মাখিয়ে একটু ঘন গোলা তৈরি করে নিন। এরপর ডুবো তেলে ভেজে নিন। ভাজা কলার পিঠা রসে দিয়ে ১০-১৫ মিনিট পর পরিবেশন করা যায়।
২৫. ইলিশ পিঠা-ইলিশ মাছ ৮০০ গ্রাম, লবণ ১ চা চামচ, টমেটো সস ১ টেবিল চামচ, পানি ২ কাপ।
মাছ আঁশ ফেলে মাথা লেজ কেটে ধুয়ে নিতে হবে। ২ কাপ পানি, টমেটো সস, লবণ ও মাছ একসঙ্গে দিয়ে সেদ্ধ করে পানি শুকিয়ে মাছের কাঁটা ছাড়িয়ে নিতে হবে। পুর : ২ কাপ মাছের কিমা, পেঁয়াজ কুচি ৩ কাপ, লবণ ১ চা চামচ, কাঁচামরিচ কুচি ১৫টা, ধনেপাতা কুচি আধা কাপ, তেল ৪ টেবিল চামচ। তেল গরম করে পেঁয়াজ হালকা বাদামি করে ভেজে তার মধ্যে মাছের কিমা, ধনিয়া পাতা, লবণ দিয়ে কষিয়ে পুর তৈরি করতে হবে।
চালের গুঁড়ো ১ কাপ, ময়দা ১ কাপ, পৌনে ১ কাপ পানি দিয়ে সেদ্ধ করে ময়ান করে ডিম্বাকার শেপে ৫ ইঞ্চি পরিমাণ লম্বা রুটি তৈরি করে. রুটির একপাশে কিমা বিছিয়ে দুই পাশ রুটি কেটে ভাগ করে বেণির মতো বুনে মাছের আকার দিতে হবে ও তেলে ভাজতে হবে।
২৬. লবঙ্গ লতিকা - খামিরঃ ময়দা বড় ২ কাপ, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ সামান্য, লবঙ্গ ১৫-২০টি, তেল ভাজার জন্য, পানি প্রয়োজনমতো। ময়দা, তেল ও লবণ দিয়ে শক্ত খামির তৈরি করতে হবে।
পুর- ২ কাপ নারকেল কুরানো। গুড়/চিনি ১ কাপ, একসঙ্গে জ্বাল দিয়ে পুর তৈরি করতে হবে। সিরাঃ চিনি ৪০০ গ্রাম, পানি ১ কাপ জ্বাল দিয়ে ঘন সিরা তৈরি করতে হবে। এবার খামির নিয়ে পাতলা রুটি বেলে তার মাঝখানে পুর দিয়ে চারকোনা পরোটার মতো ভাঁজ করে মাঝখানে একটি করে লবঙ্গ দিয়ে পিঠার মুখ আটকিয়ে দিতে হবে। এবার ডুবো তেলে ভেজে চিনির সিরায় চুবিয়ে উঠিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করতে হবে মজাদার লবঙ্গ লতিকা।
২৭. আনারস পিঠা-ময়দা আধা কেজি, তেল এক কেজি, গুড় এক কেজি, লবণ এক চামচ, পানি পরিমাণমতো।
ময়দা ও লবণ দিয়ে খামির করে পাতলা রুটি তৈরি করতে হবে। রুটি তৈরির পর তা চিকন করে কেটে নিতে হবে। তারপর কেটে নেওয়া রুটিগুলো একসঙ্গে রেখে একটির ওপর আরেকটি বুনে যেতে হবে। বুনন শেষে দুই মাথা একসঙ্গে জুড়ে দিতে হবে। তেলে বাদামি রঙ করে ভেজে গুড়ে পাক দিতে হবে।
২৮. আমিত্তি- চালের গুঁড়া আধা কেজি, তেল এক কেজি, গুড় এক কেজি, লবণ আধা চামচ, পানি পরিমাণমতো।প্রথমে পানিতে লবণ দিয়ে চালের গুঁড়ার খামির তৈরি করতে হবে। খামিরটি ভালোভাবে মাখতে হবে। এরপর খামির দিয়ে চিকন লতির মতো করে তা দিয়ে একের পর এক রিং তৈরি করে আমিত্তির আকৃতি দিতে হবে। তারপর তা তেলে বাদামি রঙ করে ভেজে গুড়ে পাক দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
২৯.কাস্তুরি -ময়দা ২ কাপগুঁড়া দুধ সিকি কাপসয়াবিন তেল সিকি কাপ ডিম ১টাবেকিং পাউডার ১ টেবিল চামচ কনডেন্সড মিল্ক ২ টেবিল চামচলবণ আধা চা চামচচিনি এক কাপের তিন ভাগের এক ভাগপানি পরিমাণমতো খাওয়ার সোডা সিকি চা চামচ।ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে রুটি বেলে লম্বা বা চার কোনা ছাঁচ দিয়ে কেটে ডুবোতেলে অল্প আঁচে ভাজতে হবে।
৩০. চাপাতি পিঠা- আতপ চাল ১ কাপ পাঁচমিশালি ডাল (মুগ, মসুর, মটর, ছোলা, অড়হর) আধা কাপ ডিম (ইচ্ছা হলে) ১টি কাঁচা মরিচ কুচি ৪টি
পোড়া শুকনা মরিচ কুচি ১টি লবণ স্বাদমতো চিনি ১ চা চামচ তেল সামান্য, চাল ও ডাল একসঙ্গে ভিজিয়ে রেখে বেটে নিতে হবে। তারপর বাকি সব উপকরণ দিয়ে মেখে একটি গোলা তৈরি করতে হবে। এবার ননস্টিক ফ্রাই প্যানে সামান্য তেল দিয়ে তাতে দেড় হাতা করে গোলা দিয়ে ছড়িয়ে দিয়ে প্যান ঢেকে দিতে হবে। ৩-৪ মিনিট পর ঢাকনা তুলে নামাতে হবে। চাপতি পিঠা ভুনা মাংস বা নরম খেজুর গুড়েরর সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
৩১. নকশি পিঠা- চালের গুঁড়া ২ কাপ পানি দেড় কাপ লবণ সামান্য
ঘি ১ টেবিল চামচ। সিরা- গুড় আধা কাপ চিনি ১ কাপ পানি ১ কাপ
পানিতে লবণ ও ঘি দিয়ে চুলায় দিতে হবে। ফুটে উঠলে চালের গুঁড়া দিয়ে সেদ্ধ করে কাই বানাতে হবে। পুরু করে রুটি বানিয়ে পছন্দমতো আকার দিয়ে কেটে নিয়ে খেজুর কাঁটা দিয়ে রুটিতে পছন্দমতো নকশা করে ডুবোতেলে ভাজতে হবে। সিরায় দিয়ে এপিঠ-ওপিঠ করে সঙ্গে সঙ্গে উঠিয়ে নিতে হবে।
৩২. ফুলঝুরি পিঠা-চালের গুঁড়া ১ কাপ ডিম ১টি চিনি এক কাপের চার ভাগের তিন ভাগ লবণ সামান্য গরম পানি আধা কাপ তেল ভাজার জন্য ফুলঝুরি নকশা ছাঁচ।
চালের গুঁড়া, লবণ, চিনি দিয়ে গরম পানিতে এক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। ডিম ফেটিয়ে চালের গুঁড়ার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে হবে। তেল গরম করে ফুলঝুরি নকশা তিন-চার মিনিট তেলে ডুবিয়ে রেখে তুলে ফেলুন। তেল ঝরিয়ে আটার গোলার মধ্যে নকশা অর্ধেকের বেশি ডুবিয়ে নিয়ে আবার তেলের কড়াইয়ে এটি ডোবাতে হবে। পিঠা ফুলে ওঠামাত্রই ফুলঝুরির নকশা থেকে কাঠি দিয়ে আলাদা করে বাদামি রং হলে ভেজে তুলে রাখতে হবে।
৩৩. বাদাম-নারকেল ঝালপিঠা-কুরানো নারকেল ৩ কাপ, আধা ভাঙা চিনাবাদাম, আধা কাপ কিশমিশ ২ টেবিল চামচ সামান্য এলাচ গুঁড়া পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ ধনেপাতা পরিমাণমতোকাঁচামরিচ পরিমাণমতো লবণ স্বাদমতো ময়দা আধা কাপ আতপ চালের গুঁড়া ২ কাপ ভাজার জন্য তেল ৩ কাপ গোলমরিচ ১ চা চামচ জিরার গুঁড়া ১ চা চামচ।
চুলায় নারকেলে সামান্য লবণ দিয়ে একে একে সব মসলা, বেরেস্তা, ধনেপাতা, কাঁচামরিচ সবকিছু দিয়ে একটু নেড়ে নিন। এবার বাদাম, গোলমরিচ, জিরা ও এলাচ গুঁড়া দিয়ে দুই মিনিট রেখে নামাতে হবে। ময়দা ও চালের গুঁড়া একসঙ্গে সেদ্ধ করে খামির বানিয়ে ঠান্ডা হলে ছেনে নিতে হবে। এখন রুটি বানিয়ে যেকোনো আকারে ভাঁজ দিয়ে ভেতরে বাদাম-নারকেলের পুর ভরে নিতে হবে। এবার কিনারে একটু মুড়ি ভেঙে বা ছুরি দিয়ে ডিজাইন করে গরম তেলে লাল করে ভেজে তুলতে হবে।
৩৪. মুগ ডালের নকশি পিঠা - ব্লেন্ড করা মুগ ডাল আধা কাপ আতপ চালের গুঁড়া ২ কাপ দুধ ১ কাপ পানি আধা কাপ এলাচ গুঁড়া সামান্য ঘি ১ টেবিল চামচ তেল ২ কাপ।
সিরা- চিনি ১ কাপ পানি ১ কাপ দারচিনি ২-৩ টুকরাএলাচ গুঁড়া অল্প
ময়লা কাটার জন্য পাতলা দুধ ২ টেবিল চামচ গোলাপ পানি ১ টেবিল চামচ
ডালে দুধ ও পানি দিয়ে ভালোভাবে ঘুটে নিতে হবে। এবার এলাচ গুঁড়া দিয়ে ঘুটতে হবে। ফুটে এলে চালের গুঁড়া দিয়ে দুই-তিন মিনিট ঢেকে রেখে চুলার আঁচ কমিয়ে ভালোভাবে নাড়তে হবে। ঠান্ডা হলে হাতে ঘি নিয়ে খামির নরম করে ছেনে নিতে হবে। প্রয়োজনে পানি দিয়েও ছানা যাবে। তারপর যেকোনো ছাঁচে বা হাত দিয়ে নকশি করে পিঠা বানাতে হবে। চিনি ও পানি চুলায় দিয়ে ফুটে উঠলে একটু একটু দুধ দিয়ে চিনির ময়লা কেটে সিরা পরিষ্কার করতে হবে। এলাচ ও দারচিনি দিয়ে ঘন করে রাখতে হবে। এখন পিঠা ভেজে গরম গরম সিরায় দিয়ে ওপরে গোলাপজল ছিটিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
৩৫. ফুলন দলা- চালের গুঁড়া ৩ কাপ,চিনি ১ কাপ,ক্ষিরসা ১ কাপ,তেল আধা লিটার।
মাইক্রোওভেনে দুধ ঘন করে নিতে হবে। চিনি দুধের সঙ্গে মিলিয়ে ঘন ১ কাপ করে নিতে হবে। চালের গুঁড়া দুধ দিয়ে চেলে নিতে হবে। এবার বিভিন্ন সাইজ করে কেটে ডুবো তেলে ভেজে নিতে হবে। ক্ষিরসা নিয়ে তার মাঝে পিঠা ভিজিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
৩৬. তালের বড়া-আটা ২ কাপ, কনডেন্সড মিল্ক সিকি কাপ, গুঁড়া দুধ সিকি কাপ, খাওয়ার সোডা এক চিমটি, বেকিং পাউডার ১ টেবিল-চামচ, চিনি আধা কাপ, নারকেল আধা কাপ (কোরানো), লবণ ১ চা-চামচ, পানি ১ কাপ, তেল ভাজার জন্য পরিমাণমতো।
ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে গোলা বানাতে হবে এবং ডুবোতেলে বাদামি করে ভেজে তুলতে হবে।
৩৭.তালের কেক-তালের গোলা ৪ কাপ চালের গুঁড়া ২ কাপ গুঁড়া দুধ ১ কাপ খেজুরের গুড় ২ কা চিনি ২ টেবিল চাম লবণ সামান্য ডিম ২টি ময়দা ১ কাপ, নারকেল কোরানো ১ কাপ, ঘি আধা কাপ এলাচ গুঁড়া সিকি চা চামচ কিশমিশ ১ টেবিল চামচ বেকিং পাউডার ৩ চা চামচ পেস্তাবাদাম কুচি ১ টেবিল চামচ কলাপাতা ।
বেশ কয়েকটি কলাপাতা আগেই ধুয়ে-মুছে আগুনে সেঁকে তেল মাখিয়ে নিতে হবে। তালের গোলা তৈরি করে ৬-৭ ঘণ্টা গরম স্থানে ঢেকে রেখে দিতে হবে। চালের গুঁড়া শুকনা খোলায় একটু টেলে নিতে হবে। ঠান্ডা হলে এর সঙ্গে ময়দা, বেকিং পাউডার ও গুঁড়া দুধ মিশিয়ে চেলে নিতে হবে। ডিম, চিনি ও ঘি একসঙ্গে ফেটিয়ে পরে তাতে তালের গোলা, গুড়, চালের গুঁড়ার মিশ্রণ, নারকেল কোরো, এলাচ গুঁড়া, লবণ ইত্যাদি অল্প অল্প করে একসঙ্গে মিশিয়ে রাখতে হবে। কলাপাতা বিছানো একটা পাত্রে এবার মিশ্রণটি ঢেলে দিতে হবে।
১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপে ৫০-৫৫ মিনিট বেক করতে হবে। ভেতরের মিশ্রণ ঘন হয়ে এলে পাত্রটি বের করে মাঝখানে কাঠি দিয়ে দেখে নিতে হবে এবং পেস্তাবাদাম কুচি ওপরে ছড়িয়ে দিতে হবে। বেশ ঘন হয়ে গেলে ওপরে বাকি কলাপাতা বিছিয়ে কিছু জ্বলন্ত কাঠ-কয়লার আগুন দিয়ে ১৫-২০ মিনিট অল্প আঁচে চুলার ওপর রাখতে হবে। মিষ্টি সুঘ্রাণ বের হলে তালের হাপুস তৈরি হয়ে গেছে বুঝতে হবে। ঠান্ডা হলে টুকরা করে পরিবেশন করতে হবে।
৩৮. তালের পরোটা- ময়দা-২ কাপ, ঘি-১ টে. চা. চিনি-১ টে. চা., সয়াবিন তেল- আধা কাপ, লবণ-পরিমাণমতো, তালের মাড়-১ কাপ, তরল দুধ-পরিমাণমতো।
ময়দা ও ঘি পরিমাণমতো সয়াবিন তেল দিয়ে ময়ান করে নিতে হবে। এরপর চিনি, লবণ ও পরিমাণমতো দুধ ও তালের মাড় দিয়ে পরোটার মতো খামির তৈরি করে নিতে হবে, পানি দেওয়া যাবে না। এরপর পরোটার মতো বেলে অল্প তেলে ভাজতে হবে।
৩৯.তালের রোল কেক- ডিম ৬টা, ময়দা দেড় কাপ, চিনি-২ কাপ, তালের কাঁদ-১ কাপ, বার্টার-২০০ গ্রাম, বেকিং পাউডার-১ চা. চামচ, গুঁড়া দুধ-১ কাপ।
বাটার ও ১ কাপ চিনি দিয়ে ভালো করে বিট করে নিতে হবে। এরপর একটা একটা করে ডিম দিতে হবে। ময়দা ও বেকিং পাউডার এক সঙ্গে ঢেলে মিশ্রণের সঙ্গে মেশাতে হবে। একটা বেকিং ট্রেতে দিয়ে পাতলা করে মিশ্রণ দিয়ে ১৮০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপে ১৫-২০ মিনিট বেক করুন। অন্য পাত্রে ১ কাপ চিনি, গুঁড়া দুধ ও তালের কাঁদ এক সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঘন করে নিতে হবে। এরপর কেকের মিশ্রণের ওপর তালের মিশ্রণ দিয়ে রোল করে ফ্রিজে রেখে কেটে পরিবেশন করুন তালের রোল কেক।
৪০. তালের পায়েস-আতপ চাল-১ কাপ, খেজুর গুড়-১ কাপ, তালের মাড়-১/২ কাপ, ঘন দুধ-১ কাপ, এলাচ দারুচিনি-৩/৪টি, মাওয়া-১/২ কাপ, নারিকেল কোরা-১/২ কাপ।
চাল, এলাচ, দারুচিনি ও দুধ দিয়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে। এরপর খেজুর গুড় দিয়ে জ্বাল করে তালের মাড় দিতে হবে, কিছুক্ষণ রেখে নামানোর আগে মাওয়া ও নারিকেল কোরা দিয়ে নামাতে হবে।
৪১. চিড়ার মোয়া-চিঁড়া ২৫০ গ্রাম, আখের গুড় ২ কাপ, ভাজা চালের ছাতু ২ টেবিল চামচ, নারকেল কোরা ১ কাপ, তেল ২ টেবিল চামচ।
চিঁড়া তেলে ভেজে নিতে হবে। কড়াইয়ে গুড় দিয়ে তাতে সামান্য পানি দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। গুড় আঠালো হলে তাতে ভাজা চিঁড়া, নারকেল ও ছাতু দিয়ে নাড়তে হবে। গুড় মিশে গেলে নামিয়ে ঠান্ডা হলে তৈরি করতে হবে মজাদার চিঁড়ার মোয়া।
৪২.মুড়ির মোয়া-মুড়ি ২০০ গ্রাম, খেজুরের গুড় বড় ২ কাপ।
কড়াই চুলায় দিয়ে গুড় দিতে হবে। গুড় ফুটে উঠলে আস্তে আস্তে মুড়ি দিয়ে নাড়তে হবে। গুড় ও মুড়ি মিশে গেলে নামিয়ে সামান্য ঠান্ডা হলে হাত পানিতে ভিজিয়ে পছন্দমতো সাইজের মোয়া তৈরি করতে হবে।
৪৩. নারকেল নাড়ু-নারকেল কোরা: ১টি ঘি: ১/৪ কাপ এলাচ গুঁড়ো: ১/৪ চামচ খেজুড়ের গুড়: ১ কাপ।
কড়াইতে ঘি গরম হলে নারকেল কোরা ও গুড় দিয়ে নাড়তে হবে। আঁঠালো হয়ে এলে এলাচ গুঁড়ো দিয়ে নামিয়ে গরম অবস্থায় গোল গোল নাড়ু পাকিয়ে নিতে হবে।
৪৪.নারকেলর নশকরা- নারকেল কোরানো ৩/৪ কাপ, চিনি দেড় কাপ, এলাচ গুঁড়া, সামান্য কর্পূর, দুধ ১ কাপ।
কোরানো নারকেল চিনি ও দুধ দিয়ে ভালভাবে মেখে চুলায় জ্বাল দিতে হবে। খুব ভালোভাবে কষাতে হবে। আঠালো হয়ে যাওয়া পর্যন্ত জ্বাল দিতে হবে। লক্ষ করতে হবে নারকেলে আঁশ ধরেছে কি না। আঁশ ধরলে সামান্য পরিমাণ এলাচের গুঁড়া, কর্পূর দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়তে হবে। এরপর নামিয়ে মুঠো করে পরিবেশন করতে হবে।
৪৫.তিলের নাড়ু- খোসা ছাড়ানো তিল ভাজা: আধ কাপ,নারকেল কোরা: ৪ কাপ, আখের গুড়: ১/৪ কাপ
আখের গুড় আর নারকেল কোরা একসঙ্গে মিশিয়ে কড়াইতে মাঝারি আঁচে গুড়-নারকেল মিশ্রণ নাড়তে হবে। আঁঠালো হয়ে এলে তিল দিয়ে নাড়তে হবে। নারকেল, গুড়, তিল ভালভাবে মিশে গেলে আগুন থেকে নামিয়ে ছড়ানো থালায় তেল মাখিয়ে মিশ্রণ ঢেলে নাড়ু বানাতে হবে।
৪৬.নারকেল ও চালের নাড়ু-চাল ভাজা গুঁড়া ১ কাপ, নারকেল কুড়ানো ২ কাপ, চিনি ১ কাপ, এলাচ আস্ত ৩/৪টি।
চাল ভেজে গুঁড়া করে নিতে হবে। একটি প্যানে নারকেল, চিনি ও এলাচ দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। পানি টেনে এলে চালের গুঁড়া দিয়ে দিতে হবে। গরম গরম অবস্থায় গোল গোল করে নাড়ু বানাতে হবে। উপরে চালের গুঁড়া ছড়িয়ে দিতে হবে।
৪৭.খই এর মুড়কি- খই ৫০০ গ্রাম, গুড় ৩০০ গ্রাম।
গুড় কড়াইয়ের মধ্যে জ্বাল দিতে হবে। গুড়ে আঁশ হয়ে গেলে খইয়ের মধ্যে ঢেলে দিতে হবে। আঠালো হয়ে এলে নামিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
৪৮.মুরালি- ময়দা ২ কাপ তেল এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ,চিনি দেড় কাপ অ্যামোনিয়া এক চা চামচের চার ভাগের এক ভাগ, লবণ আধা চা চামচ ।তেল এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ।
ময়দা, অ্যামোনিয়া, লবণ ও তেল একসঙ্গে ময়ান দিয়ে পানি দিয়ে শক্ত খামির বানাতে হবে। রুটি বেলে লম্বা লম্বা করে কাটতে হবে। ডুবোতেলে মাঝারি আঁচে ভাজতে হবে। বাদামি করে ভেজে ঠান্ডা করতে হবে। অন্য পাত্রে চিনি ও সামান্য পানি দিয়ে চিনি গলাতে হবে। ঘন হয়ে এলে কাঠের চামচ দিয়ে নাড়তে হবে। চিনিতে যখন পাক ধরবে, তখন ভাজা মুড়ালিগুলো দিয়ে দ্রুত নেড়েচেড়ে নামাতে হবে।
৪৯.ছিট রুটি-চালের গুঁড়ো ২ কাপ, পানি ২ কাপ, লবণ আন্দাজমতো।
চালের গুঁড়োর মধ্যে পানি-লবণ দিয়ে গোলা তৈরি করে ১ ঘণ্টা রেখে তাওয়ায় অল্প তেল মাখিয়ে ছিটিয়ে ছিটিয়ে গোল করে দিয়ে একটু পরে উঠিয়ে ভাঁজ করে রেখে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে।
৫০.কলাই রুটি-মাসকলাই ডাল ভাঙা ২৫০ গ্রাম,আতপ চালের গুঁড়ি ১০০ গ্রাম,লবণ পরিমাণমতো।সব উপকরণ একসঙ্গে পরিমাণমতো পানি দিয়ে সঙ্গে রুটি বেলে মাটির খোলা অথবা মোটা তাওয়ায় ছেঁকে নিতে হবে।
৫১. ডিমের ঝাল পোয়াপিঠা-আতপ চালের গুঁড়া ১ কাপ সেদ্ধ চালের গুঁড়া ১ কাপ ময়দা আধা কাপ ডিম ২টি পেঁয়াজ মিহি কুচি সিকি কাপ কাঁচামরিচ কুচি ২ চা চামচ ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ লবণ পরিমাণমতো চিনি আধা চা চামচ কুসুম গরম পানি পরিমাণমতো, বেকিং পাউডার আধা চা চামচ তেল ভাজার জন্য
আতপ চাল ও সেদ্ধ চালের গুঁড়া, ময়দা, বেকিং পাউডার, চিনি একসঙ্গে খুব ভালো করে মিলিয়ে নিতে হবে। পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, ধনেপাতা, লবণ একসঙ্গে ভালো করে চটকিয়ে ডিম দিয়ে মাখিয়ে ময়দার মিশ্রণে মেলাতে হবে।একটু পানি দিয়ে গোলা করে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, গোলা যেন খুব পাতলা না হয়ে যায়। তেল গরম করে সিকি কাপ পরিমাণ গোলা ছাড়তে হবে। পিঠা ফুলে উঠলে উল্টিয়ে দিয়ে কাঠি দিয়ে পিঠার মাঝখানে ছিদ্র করে ভেতরের বাতাস বের করে দিতে হবে। পিঠা ভাজা হলে চুলা থেকে নামিয়ে টমেটো সস অথবা গ্রিন চিলি সসের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
৫২. লাল পুয়া পিঠা-আতপ চালের গুঁড়া ৩ কাপ, মিহি করে বাটা নারকেল আধা কাপ, ময়দা ১ টেবিল-চামচ, বেকিং পাউডার আধা চা-চামচ, খেজুরের গুঁড় বা রস মিষ্টি অনুযায়ী, পানি পরিমাণমতো, ডিম ২টি, এক চিমটি লবণ এবং তেল ১ কাপ।
তেল ছাড়া সবকিছু মিশিয়ে অন্তত ৩০ মিনিট রেখে দিতে হবে। এবার তেল গরম হলে গোল চামচে গোলা নিয়ে একটা একটা করে ভেজে তুলতে হবে।
৫৩. মালপোয়া - ময়দা ১ কাপ তেল, দই আধা কাপ, দুধ ২ লিটার
গুড় বা চিনি ১ কা এলাচের গুঁড়া সিকি চা চামচ।
ময়দার সঙ্গে দই দিয়ে ফেটে অল্প পানি দিয়ে ঘন গোলা তৈরি করতে হবে।দুধ জ্বাল দিয়ে চিনি মিলিয়ে ঘন করে নামিয়ে রাখতে হবে এবং ওপরে এলাচের গুঁড়া ছড়িয়ে দিতে হবে। ময়দার গোলা গোল চামচে করে গরম তেলে ছেড়ে ভাজতে হবে। হালকা রং ধরলে নামিয়ে দুধে ছাড়তে হবে।
৫৪. খেঁজুর রসে মালপোয়া-খেজুর রস ১ কেজি, ময়দা ২৫০ গ্রাম, ক্ষীর ১ কাপ, খাবার সোডা ১ চিমটি, মৌরি আধা চামচ, লবণ স্বাদমতো, ঘি ২৫০ গ্রাম।
রস জাল দিয়ে ঘন করে নিয়ে ময়দা, ক্ষীর, মৌরি, খাবার সোডা, লবণ ও পানি দিয়ে ঘন গোলা তৈরি করতে হবে। চুলার হাড়িতে দেওয়া ঘি গরম হলে পিঠা ভেজে গরম গরম খেজুর রসে চুবিয়ে দিতে হবে।
৫৫. দই-মালপোয়া -আতপ চালের গুঁড়া ৩ কাপ ময়দা ১ কাপ খেজুরের গুড় ১ কাপ
তরল দুধ ২ কাপ মিষ্টি দই ২ কাপ গোলাপজল ৩-৪ ফোটা তেল ভাজার জন্য
কুসুম গরম দুধে চালের গুঁড়া, ময়দা, গুড় দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। তবে মিশ্রণ যেন বেশি পাতলা বা ঘন না হয়। কড়াইয়ে পরিমাণমতো তেল দিয়ে এক হাতা করে মিশ্রণ দিয়ে বাদামি করে পিঠা ভেজে তুলে রাখতে হবে। তারপর গোলাপজল দিয়ে মিষ্টি দই ফেটে তার মধ্যে মালপোয়াগুলো দিয়ে কিছুক্ষণ রাখতে হবে।
৫৬. রসবড়া-কলাইয়ের ডাল ১ কাপ, চালের গুঁড়া আধা কাপ, নারকেল কোরানো ১ কাপ, চিনি ১ কাপ, ২টি এলাচ গুঁড়া, ভাজার জন্য তেল।
শিরার জন্য: চিনি ১ কাপ, পানি ১ কাপ। জ্বাল দিয়ে শিরা তৈরি করে নিতে হবে। পুরের জন্য: নারকেল ও চিনি জ্বাল দিয়ে পুর বানাতে হবে।
ডাল সারা রাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। সেদ্ধ করে বেটে নিতে হবে। চালের গুঁড়া সেদ্ধ করে ডালবাটার সঙ্গে মিলিয়ে খুব ভালো করে মাখাতে হবে। হাতে ১ টেবিল চামচ ঘি নিয়ে এর সঙ্গে মাখিয়ে রেখে দিতে হবে। গোল গোল করে বড়ার মতো বানিয়ে মাঝখানে পুর ভরে ডুবো তেলে ভেজে শিরায় দিয়ে দু-তিন ঘণ্টা রেখে দিতে হবে।
৫৭. রসের ক্ষীর-আতপ চাল ১ কেজি, খেজুর রস ৫ কেজি, এলাচ-৬/৭টি, কিশমিশ আধাকাপ।
আতপ চাল ১ ঘণ্টা আগে ধুয়ে ভিজিয়ে রাখুন। হাতে কচলিয়ে চালটা একটু ভাঙা ভাঙা করে নিন। এবার খেজুর রসসহ সব উপকরণ চুলায় বসিয়ে মাঝারি আঁচে রান্না করুন। ঘন হয়ে চাল ফুটে গেলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।
৫৮. কাউনের পায়েস-কাউনের চাল ১ কাপ, লিকুইড দুধ ২ কেজি, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, চিনি আধা কাপ, খেজুরের গুড় ১/৪ কাপ, আস্ত এলাচ ও দারুচিনি ৩/৪টি করে, কিসমিস, পেস্তাবাদাম কুচি ।
কাউনের চাল ভালো করে ধুয়ে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। ২ কেজি দুধ জ্বাল দিয়ে ১ কেজি করতে হবে। চাল ও গুঁড়াদুধ, আস্ত এলাচ-দারুচিনি দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। চাল ফুটে এলে চিনি দিতে হবে, নামানোর আগে খেজুরের গুড় গ্রেট করে মেশাতে হবে। গরম অবস্থায় বাটিতে ঢেলে কিছু বাদাম দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
৫৯.কাউনের পায়েসের পাটিসাপটা-চালের গুড়া ২ কাপ, ময়দা আধা কাপ, লবণ পরিমাণমত, চিনি আধা কাপ, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, পানি পরিমাণমত, কাউনের পায়েস ১ কাপ।
চালের গুঁড়া, ময়দা, চিনি, লবণ, পানি দিয়ে ঘন করে গোলা করে আধা ঘণ্টা রেখে দিতে হবে। এবার একটি ননস্টিক ফ্রাইপ্যানে হালকা তেল ব্রাশ করে সামান্য গোলা দিয়ে ছড়িয়ে মাঝে কাউনের পায়েস দিয়ে ভাঁজ দিতে হবে।
৬০.নতুন গুড়ের ফিরনি- দুধ ১ লিটার, পানি ১ কাপ, পোলাওয়ের চাল ১ মুঠ (২ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে পানি ঝরিয়ে আধা ভাঙা করে নিতে হবে), গুড় (কুচি কুচি করে নেওয়া) আধা কাপ, মাওয়া আধা কাপ (নামানোর আগে), নারকেল কুড়ানো আধা কাপ, বাদাম সাজানোর জন্য।
দুধ ও পানি জ্বাল দিয়ে নিন। বলক এলে অল্প অল্প করে চাল দিয়ে নেড়ে নেড়ে মিলিয়ে নিতে হবে। চাল ও দুধের মিশ্রণ যেন দলা না হয়। এবার এতে নারকেল মিশিয়ে অল্প আঁচে নেড়ে নেড়ে চাল সেদ্ধ করে নিতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে ১ টেবিল-চামচ চিনি দিয়ে জ্বাল করে গুড় মেলাতে হবে। গুড় মিলিয়ে নেড়ে নেড়ে ঘন হয়ে এলে মাওয়া মিশিয়ে নামাতে হবে।
৬১.ফুল পিঠা-চালের গুঁড়া ২ কাপ, লবণ ১ চা চামচ, সয়াবিন তেল ৬ কাপ, মুগ বা মাসকলাই ডাল ১ কাপ, ময়দা ২ কাপ, গরম পানি ৩ কাপ, জর্দার রং ১/২ চা চামচ, চিনি ১/২ কাপ।
মাসকলাই বা মুগডাল আগে সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে নরম হলে পাটাতে পিষে নিতে হবে। এবার চুলায় হাড়িতে পানি গরম করতে হবে। পানি ফুটে উঠলে তাতে একে একে ময়দা, চালের গুঁড়া ও ডাল বাটা দিয়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে। ঠান্ডা হলে জর্দার রং দিয়ে ভালো করে মেখে ময়দার ডো’টি মোটা করে রুটি বেলে একটি গোল ছাঁচ দিয়ে কাটতে হবে। এবার কাটা চামচ বা টুথপিক দিয়ে নকশা করে তেলে একটি একটি করে পিঠা ভেজে তুলতে হবে। গরম অবস্থায় উপরে চিনি ছিটিয়ে দিতে হবে।
৬২.রাবড়ি-কেসর এক চা চামচ গরম দুধে মিশিয়ে রেখে পেস্তা খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট ছিলকা কেটে নিতে হবে। এলাচ গুঁড়োর সঙ্গে পেস্তা মিশিয়ে একটা ডেকচিতে দুধ ভাল করে গরম করতে হবে। ফুটতে শুরু করলে আঁচ কমিয়ে ঘন করে নিয়ে দুধের মধ্যে চিনি, এলাচ-পেস্তা মিশ্রণ, কেসর দিয়ে আরও ৩ থেকে ৪ মিনিট ভাল করে ফুটিয়ে নিয়ে আগুন থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে ২ ঘণ্টা রেখে জমিয়ে নিতে হয়।
৬৩. কাটা পিঠা- চালের গুড়ো ২কাপ, আধ চা-চামচ লবন, কাই/ সিদ্ধ করার জন্য পানি পরিমান মতো।
চালের গুড়ো রুটির আটা যেভাবে সিদ্ধ করে সেভাবে সিদ্ধ করে ঠান্ডা হলে ভালো ভাবে মেখে ছোট ছোট পিঠা বানাতে হবে। কোল বালিসের আকৃতিরও বানালে কাটতে সুবিধা হয়। বানানো হয়ে গেলে একটি হাড়িতে অর্ধেক পানি দিয়ে চুলায় বসিয়ে স্টিলের ঝাঝরিতে পিঠাগুলো রেখে একটি প্লেট বা ঢাকনি দিয়ে ঢেকে ঐ গরম পানির হাড়ির উপর ১০ মিনিট পর বসিয়ে নামাতে হবে। গরম গরম পিঠা আপনি মাংসের ঝোল বা ঝোলা গুড় দিয়ে খাওয়া যায়।
৬৪.আমের ঝালপিঠা-পাকা আমের ক্বাথ ১ কাপ, চালের গুড়া ১ কাপ, ডিম ১টা, ভাজা মরিচ গুড়া আধা চা-চামচ, ভাজা জিরা গুড়া আধা চা-চামচ, কাঁচামরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ, ময়দা আধাকাপ, পানি আধা কাপ, চিনি ৩ টেবিল চামচ।
ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে ভেজে ডুবো তেলে গোল গোল পিঠা করে ভাজতে হবে।
৬৫.ঝিনুক পিঠা-চালের গুঁড়া ১ কাপ, তালের গোলা ১ কাপ, পানি আধা কাপ, তেল ভাজার জন্য আধা কাপ, চিনি ১ কাপ, পানি ১ কাপ।
তালের গোলা পানি মিশিয়ে জ্বাল দিতে হবে। ফুটে উঠলে চালের গোলা দিতে হবে।কাই করে নিয়ে পরিমাণমতো গোলা নিয়ে হাতের তালুতে ডলে লম্বা করে প্লাস্টিকের ঝুড়িতে চেপে দাগ বসিয়ে নিয়ে মচমচে করে তেলে ভাজতে হবে।চিনি ও পানি জ্বাল দিয়ে সিরা করে পিঠাগুলো তেল থেকে তুলে সিরায় দিতে হবে।
৬৬. তালের রসবড়া-তালের কাঁদ ঘন-১ কাপ, ময়দা-১/৪ কাপ, চিনি-২ কাপ, গোলাপজল-১ চা. চা., বেকিং পাউডার-২ চা. চা., লবণ-সামান্য, দুধ- ১ কাপ, ঘি-২ চা. চা., চালের গুঁড়া-১/২ কাপ, সয়াবিন তেল-পরিমাণমতো।
দেড় কাপ চিনি ও পানি দিয়ে সিরা তৈরি করে নিতে হবে। এরপর তালের কাঁদ ময়দা, ১/২ কাপ চিনি, গোলাপজল, বেকিং পাউডার, লবণ, দুধ, ঘি, চালের গুঁড়া ও পরিমাণমতো পানি দিয়ে গোলা তৈরি করে মালপোয়া আকারে ডুবো তেলে ভাজতে হবে। ভাজা হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে সিরায় দিয়ে পরিবেশন করুন।
৬৭. তালের পাটি সাপটা- তালের গোলা ১ কাপ,ময়দা আধা কাপ,চালের গুঁড়া ২ টেবিল চামচ,চিনি ২ টেবিল চামচ,ডিম ১টি
পুর-কোরানো নারকেল ১ কাপ, দুধের ক্ষীর আধা কাপ, চিনি আধা কাপ জ্বাল দিয়ে পুর তৈরি করে নিতে হবে।
পাকাতালের গোলার সঙ্গে বাকি সব উপকরণ মিলিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিতে হবে। এবার তাওয়াতে সামান্য ঘি লাগিয়ে হাতলে করে গোলা দিয়ে তাওয়া ঘুরিয়ে রুটি তৈরি করতে হবে। ওপরটা শুকিয়ে এলে পুর দিয়ে পাটির মতো রোল করে পিঠা তৈরি করতে হবে।
৬৮. তালের রুটি-ঘন তাল ২ কাপ, নারকেল কোরানো ১ কাপ, আটা ২ কাপ, গুড় ১ কাপ, লবণ ১ চা-চামচ, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, ঘি ২ টেবিল-চামচ।
ওপরের সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে খামির বানাতে হবে। এবার কলাপাতায় ঘি বা তেল মাখিয়ে রুটির মতো বিছিয়ে দিতে হবে। আরও একটি কলাপাতা দিয়ে রুটি ঢেকে দিতে হবে। পাতাসহ রুটি গরম তাওয়ায় দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। অল্প আঁচে পাতা পোড়া পোড়া হওয়া পর্যন্ত ছেঁকে নিতে হবে।
৬৯. চিড়ার বরফি-ভাজা চিড়া ২ কাপ, চিনি ২ কাপ, নারিকেল কুরা ২ কাপ, ঘি ২ চা চামচ, কাজুবাদাম, কিশমিশ ও চেরি কুচি সাজানোর জন্য।
প্রথমে ভাজা চিড়া গুঁড়া করে নিন। গুঁড়া করা চিড়া নারিকেল ও চিনি একসঙ্গে মেখে নিতে হবে। তারপর কড়াইতে মাখানো চিড়া দিয়ে নাড়তে হবে। আঠা আঠা হয়ে এলে থালায় ঘি মেখে ঢেলে দিন এবং চামচ দিয়ে সমান করে নিয়ে ঠাণ্ডা হলে ছুরি দিয়ে বরফির আকারে কেটে নিতে হবে।পরিবেশনের আগে কিশমিশ, কাজুবাদাম ও চেরি সাজিয়ে দেওয়া যায়।
৭০.চিড়ার পোলাও-চিড়া ১/২ কেজি, পানি ১ কাপ, লবণ সামান্য, চিনি সামান্য, টেস্টিং সল্ট ১/২ চা চামচ, আলু কিউব কাটা ১/২ কাপ, গাজর বা পেঁপে কিউব কাটা ১/২ কাপ, তৈল ২ টেবিল চামচ, জর্দার রং সামান্য, পেঁয়াজ ১ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১/২ চা চামচ।
প্রথমে চিড়া হালকা পানি ও জর্দার রং মিশিয়ে তেলে ভেজে নিতে হবে। এবার অন্যপাত্রে আলু, পেঁপে, গাজর, লবণ ও টেস্টিং সল্ট দিয়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে। কড়াইতে তেল গরম করে তাতে একে একে পেঁয়াজ, সিদ্ধ সবজি ও ভাজা চিড়া দিয়ে নেড়ে নিতে হবে। এবার ১ কাপ, পানি দিয়ে ঢেকে ৫ মিনিট সিদ্ধ করে নিতে হবে। গরম গরম পরিবেশন করতে হবে মজাদার চিড়ার পোলাও।
৭১. চিড়ার লাচ্ছি-চিড়া আধা কাপ, মিষ্টি দই দেড় কাপ, দুধ তিন কাপ, চিনি ১ টেবিল চামচ, ব্যানানা এসেন্স অল্প, লবণ সামান্য ও বরফ কুচি।
চিড়া ভালো করে ধুয়ে ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে দিতে হবে। সব উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে গ্গ্নাসে বরফের টুকরো দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
৭২.চিড়ার লাড্ডু-চিড়া ২৫০ গ্রাম, আখের গুড় ২৫০ গ্রাম, আস্ত এলাচ ও দারুচিনি ৩/৪টি, পানি আধা কাপ।
চিড়া ভাল করে পরিষ্কার করে মচ মচ হওয়া পর্যন্ত টেলে নিতে হবে। আখের গুড়, আস্ত এলাচ-দারুচিনি পানি দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। সিরা আঠালো হলে হালকা ঠাণ্ডা করে গরম অবস্থায় চিড়া-গুড় মাখিয়ে সামান্য ময়দা ছিলিয়ে গোল গোল লাড্ডু বানাতে হবে।
৭৩.রুমালী রুটি-চালের গুঁড়া এক বাটি, আদা বাটা আধা চা-চামচ, পেয়াঁজ বাটা এক চা-চামচ, ডিম ২টা, লবণ স্বাদমত, তেল সামান্য।
চালের গুঁড়ায় আদা, রসুন, পেঁয়াজ বাটা, লবণ ও ডিম ভেঙে এবং এক বাটি পানি দিয়ে একদম পাতলা করে একটি মিশ্রণ তৈরি করে তা ফ্রাইপ্যান বা মাটির হাঁড়ি বা পিচ্ছিল কড়াইতে তুলা দিয়ে তেল মুছে এক চামচ (ডালের চামচ) করে মিশ্রণটি কড়াইতে ভালো করে ছড়িয়ে ঢেলে দিতে হবে। এক মিনিট ঢেকে রেখে একটু মচমচে হলে তা নামিয়ে যে কোনো রকম ভর্তা, মাংস বা কলিজা ভুনা দিয়ে খাওয়া যায়।
৭৪.খেজুর রসে চুই পিঠা-চালের গুঁড়া ২০০ গ্রাম, খেজুর রস এক লিটার, এলাচি ও দারুচিনি দুই/তিনটা করে, তেজপাতা ২টা, নারিকেল কোরানো এক বাটি।
চালের গুঁড়া সেদ্ধ করে ছোট ছোট লেচি তৈরি করে এক একটা লেচি দিয়ে ছোট ছোট সেমাই/চুই পিঠা তৈরি করে নিতে হবে। চুলায় একটি হাঁড়িতে খেজুরের রস জ্বাল দিয়ে এবং তাতে এলাচি, দারুচিনি ও তেজপাতাও দেবেন। সেমাই বা চুই পিঠা বানানো হয়ে গেলে রস হালকা রং ধারণ করলেই তাতে পিঠাগুলো ছেড়ে দিয়ে ১০ মিনিট সিদ্ধ করতে হবে।
৭৫. মাংসের পিঠা-মাংসের কিমা ১ কাপ, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, ধনেপাতা ১ টেবিল-চামচ, গরম মসলা গুঁড়া ১ চা-চামচ, আদা বাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা আধা চা-চামচ, তেল ভাজার জন্য, লবণ স্বাদমতো, আতপ চালের গুঁড়া ৩০০ গ্রাম।
সসপ্যানে লবণ ও পানি জ্বাল দিয়ে তাতে বলক উঠলে চালের গুঁড়া দিতে হবে। মৃদু আঁচে ঢাকনা দিয়ে তিন-চার মিনিট দমে রেখে ভালোভাবে নেড়ে চুলা থেকে নামিয়ে কিছুটা গরম অবস্থায় মাখিয়ে নিতে হবে। ছোট ছোট লেচি কেটে রুটি আকারে বেলে নিয়ে ফ্রাইপ্যানে ৪ টেবিল-চামচ তেল দিয়ে তাতে কিমা, পেঁয়াজ, আদাবাটা, রসুনবাটা, গরম মসলা, ধনেপাতা, লবণ দিয়ে একটি পুর তৈরি করে ঠান্ডা করে নিতে হবে। রুটির টুকরোর ভিতর পুর দিয়ে পছন্দমতো আকার গড়ে ডুবোতেলে ভেজে সস দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
৭৬.গোকুলপিঠা- গরুর দুধ- ১ লিটার, গমের লাল আটা- ২৫০ গ্রাম,
চিনি- আধা কেজি, ভাজার জন্য তেল ও পানি।
দুধ জ্বাল দিয়ে শুকিয়ে ক্ষীরসা করতে হবে। ক্ষীরসা অল্প অল্প করে হাতে নিয়ে ছোট ছোট চ্যাপ্টা বড়া বানিয়ে রাখতে হবে। চিনি ২ কাপ পানিসহ জ্বাল দিয়ে সিরা করে নামিয়ে রাখতে হবে। এবার গমের আটায় ১ কাপ পানি দিয়ে গুলে নিন। গোলার মধ্যে ক্ষীরসার বড়া ডুবিয়ে ডুবো তেলে ভেজে সিরায় ফেলতে হবে। হালকা ভাজতে হবে, না হলে পিঠা শক্ত হয়ে যাবে। সিরাসহ পরিবেশন করতে হবে।
৭৭.শাহী টুকরা বাকেরখানি -বাকেরখানি ৮-১০ পিস, দুধ ১ কাপ, গুড় ২ কাপ, ঘি ১ কাপ।
বাকেরখানিগুলি একটা কানা উচু প্লেটে রেখে গুড় ও দুধ জ্বাল দিয়ে বাকেরখানিগুলির উপরে ছড়িয়ে দিতে হবে।
৭৮.কুশলী পিঠা-ময়দা আধা কেজি, তেল এক কেজি, মাংসের কিমা আধা কেজি, লবণ পরিমাণমতো, পানি পরিমাণমতো।
ময়দা, লবণ ও পানি দিয়ে খামির তৈরি করতে হবে। তারপর ছোট রুটি বেলতে হবে। রুটির ভেতর কিমা দিয়ে পুঁটলি তৈরি করতে হবে। তারপর তেলে বাদামি রঙ করে ভেজে গরম গরম পরিবেশন করুন।
৭৯.মেথি-পরোটা-ময়দা ২ কাপ, চিনি ১ চা চামচ, তেল ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, ঘি ১ চা চামচ, বেকিং আধা চা চামচ, তেল ভাজার জন্য ২ টেবিল চামচ, পানি পরিমাণমতো, মেথি ১ টেবিল চামচ।
ময়দা একটি পাত্রে নিতে হবে। মেথি ৪/৫ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। একটি ছাঁকনিতে পানি ঝরিয়ে পাটায় মিহি করে বেটে নিতে হবে। তারপর ময়দার মধ্যে লবণ, চিনি, তেল, ঘি, মেথি ও পানি দিয়ে ভালো করে মেখে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে ২/৩ ঘণ্টা। আবার গোলা ময়দা ভালো করে মেখে তারপর পিঁড়ির ওপর ময়দা ছিটিয়ে গোল করে আধা ইঞ্চির মতো রুটি বেলে ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে ভালোভাবে ভেজে নিতে হবে।
৮০.নতুন গুড়ে বাঁধাকপির পায়েস-খেজুরের গুড় এক কাপ, দুধ দুই লিটার, বাঁধাকপি কুচি এক কাপ (ভাপ দেওয়া), এলাচ দুইটি, বাদাম কুচি এক টেবিল চামচ, ঘি এক টেবিল চামচ, নারকেল কোরা দুই টেবিল চামচ।
দুধ জাল দিয়ে ঘন করুন। সস্প্যানে ঘি দিয়ে ভাপ দেয়া বাঁধাকপি ভেজে নিতে হবে। ঘন দুধে বাঁধাকপি দিন। গুড় ও নারকেল দিন। বাঁধাকপি সেদ্ধ হলে নামিয়ে ঠান্ডা করুন। ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। বাদাম ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।
৮১.দোল্লা পিঠা- চালের গুঁড়া আধা কেজি, কোরানো নারকেল ১টা, গুড় ২৫০ গ্রাম।
হাঁড়িতে পরিমাণ মতো পানি নিয়ে জ্বাল দিন। পানিতে নারকেল ও গুড় দিয়ে দিন। ফুটে উঠলে চালের গুঁড়া দিয়ে শক্ত কাই করে ভালো করে মথে নিন। এবার ওই কাই থেকে অল্প নিয়ে দুই হাতের তালুতে নিয়ে পিঠা তৈরি করুন। সবগুলো হলে বাঁশের চালনিতে রাখুন। এবার অন্য হাঁড়িতে পানি বলক তুলে তার ওপর চালনি রেখে ঢেকে ১৫-২০ মিনিট জ্বাল দিন। হয়ে গেলে নামিয়ে নিন।
৮২.ডিম চালে ঝাল পিঠা-আতপ চালের গুঁড়া ১ কাপ, ময়দা ১-২ কাপ, লবণ স্বাদমতো, ডিম ৩টি, চিনি ১ চা-চামচ, সয়াবিন তেল (ভাজার জন্য) ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১-২ কাপ, কাঁচামরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, বেকিং পাউডার ১-২ চা-চামচ।
আতপ চালের গুঁড়া, ময়দা, লবণ, চিনি একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এরপর পেঁয়াজ,কাঁচামরিচ, ধনেপাতা কুচি চটকে নিয়ে ময়দার সঙ্গে ডিম দিয়ে মেশান। ডুবো তেলে ভেজে ধনেপাতার চাটনির সঙ্গে পরিবেশন করুন।
৮৩.ফুলকপির পায়েস-ফুলকপি (ছোট টুকরা) ১ কাপ, দুধ ২ লিটার, চিনি ১ কাপ, জাফরান ১ চিমটি, এলাচ ৩-৪টি, ঘি ২ টেবিল চামচ, বাদাম ও কিশমিশ ১ টেবিল চামচ করে।
প্যানে ঘি দিয়ে ফুলকপি হালকা করে ভেজে নিতে হবে। ২ লিটার দুধ ফুটিয়ে ঘন করে নিতে হবে। এবার ফুলকপি দিয়ে দ্রুত হাতে নাড়তে হবে। ফুলকপি সেদ্ধ হলে চিনি ও এলাচ দিয়ে ঘন ঘন নাড়তে হবে। পায়েস ঘন হয়ে এলে তাতে দুধে ভেজানো জাফরান, বাদাম ও কিশমিশ দিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করা যায় মজাদার ফুলকপির পায়েস।
৮৪.লাউ ও গাজরের পায়েস-লাউ মিহি কুচি গ্রেট করা ২ কাপ, গাজর মিহি কুচি গ্রেট করা ১ কাপ, নারিকেল কোরানো ১ কাপ, দুধ ২ লিটার, কনডেন্সড দুধ ১ কৌটা, এলাচ গুঁড়ো আধা চা চামচ, ঘি ৩ টেবিল চামচ, পেস্তা বাদাম ও কিসমিস সাজানোর জন্য পরিমাণমতো।
লাউ ও গাজর বলক ওঠা পানিতে আধা সেদ্ধ করে কাপড়ে চিপে শুকিয়ে নিতে হবে। পাত্রে ঘি দিয়ে লাউ ও গাজর ভুনা করে নিতে হবে। এরপর ২ লিটার দুধ ঘন করে নিয়ে লাউ ও গাজর নারিকেল দিয়ে ভাল করে নেড়ে নেড়ে ঘন হয়ে এলে এলাচ গুঁড়ো দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে নিতে হবে। পেস্তাবাদাম ও কিসমিস দিয়ে সাজিয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করতে হবে।
৮৫.শাকপিঠালী ও চিতই-পালংশাক ৪ আঁটি, টাকি মাছ ২০০ গ্রাম, রসুন কুচি ১ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ ৮টি, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ছেঁচা ১ চা চামচ, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, হলুদ গুঁড়ো দেড় চা চামচ, চিনি ১ চিমটি, চালের গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ।
পালংশাক কেটে অল্প লবণ-মরিচ দিয়ে সেদ্ধ করতে হবে।মাছ লবণ-হলুদ দিয়ে মাখিয়ে একটু তেল দিয়ে সেদ্ধ করে কাঁটা বেছে নিতে হবে।তেল গরম করে রসুন, পেঁয়াজ, আদা ছেঁচা ও মরিচ দিন। হালকা বাদামি হলে মাছ দিয়ে দিতে হবে।কিছুক্ষণ নেড়ে শাক দিয়ে মাছের সঙ্গে মিশিয়ে ফেলুন। পানি দিয়ে চালের গুঁড়ো গুলিয়ে শাকের সঙ্গে মিশিয়ে দিন। অল্প আঁচে ঘন ঘন নেড়ে ঘণ্ট করে ফেলুন। চিতই পিঠার সঙ্গে খেতে অনেক মজা।
৮৬.শাহী গোলাপ-আতপ চালের গুঁড়া ২৫০ গ্রাম, মাওয়া গুঁড়া ১ কাপ, বাদাম গুঁড়া, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, ময়দা আধা কাপ, লবণ সামান্য, চিনি পরিমাণ মতো, পানি পরিমাণ মতো, তেল ভাজার জন্য ও ঘি ১ টেবিল চামচ।
প্রথমে একটি হাঁড়িতে পরিমাণ মতো পানির সঙ্গে সামান্য লবণ দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে তাতে চালের গুঁড়া এবং ময়দা দিয়ে ১০-১২ মিনিট পর্যন্ত সিদ্ধ করে কিছুক্ষণ ঢেকে রাখতে হবে। তারপর তাতে মাওয়া ও ঘি দিয়ে ভালো করে হাত দিয়ে মাখিয়ে গোল গোল ছোট ছোট লুচির মতো বেলে ছোট ছোট লুচিগুলো এক সঙ্গে ৪-৫টি একটির ওপর একটি করে বসিয়ে মাঝে আঙুলের চাপ দিতে হবে। পরে চাপ দেওয়া জায়গায় ছুরি দিয়ে ৩টি করে দাগ কেটে গোলাপের মতো করে আকার করে ডুবন্ত গরম তেলে মচমচে করে ভেজে চিনিতে অল্প পানি, বাদামের গুঁড়া এবং কিশমিশ দিয়ে ঘন সিরা তৈরি করে তাতে ভাজা গোলাপগুলো দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে তুলে পরিবেশন করুন।
৮৭.সবজি পুলি-গাজর কিউব কাট আধা কাপ, আলু কিউব কাট ১ কাপ, পেপে কিউব কাট ১ কাপ, বরবটি কিউব কাট আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ কুচি ১ চা চামচ, ময়দা ১ কাপ, চিনি কোয়ার্টার চা চামচ, সয়াসস ১ টেবিল চামচ, গোলমরিচ গুঁড়ো আধা চা চামচ, সেদ্ধ ডিম ১টি, গরম মসলা গুঁড়ো আধা চা চামচ, তেল ও লবণ পরিমাণমতো।
ময়দা, তেল, লবণ দিয়ে শক্ত খামির করে ঢেকে রাখতে হবে, সবজিগুলো আধা সেদ্ধ করে একটি পাত্রে চুলায় ১ টেবিল চামচ তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচামরিচ কুচি একটু ভেজে সেদ্ধ সবজি দিয়ে নেড়ে চেড়ে অন্যান্য মসলা দিতে হবে। হয়ে এলে ১ টেবিল চামচ ময়দা ছিটিয়ে নামাতে হবে। ছোট ছোট লুচি বানিয়ে ভেতরে পুর দিয়ে মুখ বন্ধ করে ডুবো তেলে ভেজে তুলতে হবে।
৮৮.খেজুরের গুড়ে বরফি- আতপ চাল ২৫০ গ্রাম, তিল ১ কাপ, বাদাম ১ কাপ, খেজুরের গুড় ৫০০ গ্রাম বা প্রয়োজন হলে বেশিও দেওয়া যেতে পারে।
প্রথমে চাল, তিল এবং বাদাম আলাদাভাবে শুকনো করে ভালো করে ভেজে নিয়ে এক সঙ্গে পাটায় বা ব্লেন্ডারে গুঁড়া করে নিতে হবে। বেশি মিহি যেন না হয়। এরপর একটা পাতিলে গুড় জ্বাল দিয়ে নিয়ে যখন গুড়ের রস আঠা আঠা হয়ে আসবে তখন তাতে গুঁড়া করা সব উপকরণ দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে নেড়ে গরম থাকা অবস্থায় একটি প্লেটে ঢেলে হাত দিয়ে সমান করে বরফির মতো করে কেটে নিতে হবে।
৮৯.খেজুরের গুড়ে ছানার পায়েস- ছানা ২৫০ গ্রাম, ছোট ছোট কিউব করে কেটে নিন, পোলাওর চাল ১০০ গ্রাম, বাদাম মিহি করে কাটা ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ১ টেবিল চামচ, খেজুরের গুড় বা চিনি প্রয়োজনমতো, দুধ ঘন ২ লিটার, কনডেন্সড মিল্ক পরিমাণমতো।
প্রথমে পোলাওর চাল ধুয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে মিহি করে গুঁড়া করে নিয়ে খেজুরের গুড় জ্বাল দিয়ে ছেঁকে নিতে হবে। ঘন দুধে চালের গুঁড়া দিয়ে ঘন ঘন নাড়তে হবে। যখন চাল সিদ্ধ হয়ে আসবে তখন তাতে গুড়, বাদাম, কিশমিশ এবং ছানার টুকরো দিয়ে আবার কিছুক্ষণ নেড়ে চুলায় রেখে মাঝারি আঁচে রান্না করতে হবে।
৯০.তালের ক্ষীরসা-তালের গোলা ৩ কাপ, ঘন দুধ ৫ কাপ, চিনি ১ কাপ, নারকেল দুধ ১ কাপ, নারকেল কোরা পৌনে এক কাপ, এলাচ গুঁড়া কোয়ার্টার চা চামচ, কাজুবাদাম বাটা ২ টেবিল চামচ।
দুধের সঙ্গে তালের গোলা চিনি দিয়ে জ্বাল দিয়ে নিতে হবে। ভালোভাবে ফুটে উঠলেনারকেল দুধ ও কোরানো নারকেল দিয়ে আরও কিছুক্ষণ জ্বাল দিন। ঘন হয়ে গেলে নামাতে হবে।
৯১. উষ্ণগুজা বা ছাঁচ পিঠা- বানাতে হলে প্রথমে হাঁড়িতে গরম পানি চাপাতে হবে। হাঁড়ির ওপরের দিকে পাতলা কাপড় দিয়ে বেঁধে ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে। এবার পানি ফুটে ওঠা পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হবে। চালের গুঁড়ার সঙ্গে সামান্য গরম দুধ দিয়ে তা ভালোমতো মথতে হবে। মথা হয়ে গেলে হাতের তালুতে পরিমাণমতো চালের মণ্ড নিয়ে টোপা (খোল) বানাতে হবে; অনেকটা মাটি দিয়ে ছোট ছোট হাঁড়ি-পাতিল বানানোর মতো। টোপা তৈরি হয়ে গেলে এর ভেতর নারকেল-গুড়, এলাচ, দারচিনি দিয়ে বানানো পুর ভরে দিতে হবে। পুর ভরা হয়ে গেলে টোপার খোলা দিকটি হাতের আঙুলের ভাঁজে ভাঁজে মুড়ে দিতে হবে। মোড়া হয়ে গেলে গরম হতে দেওয়া পাত্রের ঢাকনা খুলে পাতলা কাপড়ের ওপরে দিতে হবে ভাপ লাগানোর জন্য। ভাপে নরম হয়ে এলে নামিয়ে ফেলতে হবে। আবার বাইরের আবরণে দেওয়া যায় নানা ফুল আর লতাপাতার নকশা। এখন উষ্ণগুজা বানাতে ঢাকাই পরিবারগুলো ব্যবহার করে প্লাস্টিকের ছাঁচ। ফলে সময় আর শ্রম দুটোই বাঁচে
৯২.ফুলঝুরি পিঠা-চালের গুঁড়া ১ কাপ, ডিম ১টি, চিনি এক কাপের চার ভাগের তিন ভাগ, লবণ সামান্য, গরম পানি আধা কাপ, তেল ভাজার জন্য, ফুলঝুরি নকশা (বাজারে কিনতে পাওয়া যায়)।
চালের গুঁড়া, লবণ, চিনি দিয়ে গরম পানিতে এক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে।
ডিম ফেটিয়ে চালের গুঁড়ার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে হবে। তেল গরম করে ফুলঝুরি নকশা তিন-চার মিনিট তেলে ডুবিয়ে রেখে তুলে ফেলুন। তেল ঝরিয়ে আটার গোলার মধ্যে নকশা অর্ধেকের বেশি ডুবিয়ে নিয়ে আবার তেলের কড়াইয়ে এটি ডোবাতে হবে। পিঠা ফুলে ওঠামাত্রই ফুলঝুরির নকশা থেকে কাঠি দিয়ে আলাদা করে বাদামি রং হলে ভেজে তুলে রাখতে হবে। এভাবে সব পিঠা ভাজতে হবে।
৯৩.খাজুর পিঠা-প্রথমে চালের গুঁড়া হালকা করে ভেজে নিতে হবে। এতে চালের প্রকৃত গন্ধ ফুটে উঠবে। এবার তাতে সামান্য পানি দিয়ে খামির করে নিতে হবে। খামির হয়ে গেলে তাতে পরিমাণমতো গুড়, নারকেল কুচি, কালোজিরার দানা আর সামান্য লবণ দিতে হবে। উপাদানগুলো ভালোমতো চটকে নিতে হবে। একটি বেলন পিঁড়িতে চটকানো মণ্ড এলিয়ে লম্বা লম্বা বানাতে হবে। এটিকে আড়াআড়িভাবে কেটে টুকরো বের করে নিতে হবে। কাটা টুকরোগুলোয় তিল মাখিয়ে ডুবো তেলে ভেজে নিলেই হলো। ঢাকাই অনেক পরিবারে মণ্ড তৈরির সময়ই তিল দেওয়া হয়। আবার অনেকে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে শেষে তিল মেখে ভেজে পরিবেশন করেন।
৯৪.মুখশলা পিঠা- আতপ চালের গুড়া- ২৫০ গ্রাম, খেজুরের গুড় ২৫০ গ্রাম, চিনি ১২৫ গ্রাম, দুধ ১ লিটার, ঘি ২ টেবিল চামচ, সবরি কলা ২টা, দারচিনি ১ ইঞ্চি মাপের ১ টুকরা,এলাচ ২টা, ভাজার জন্য তেল - পরিমান মত,পানি ৩ কাপ, লবন ১ চিমটি
দুধে এলাচ, দারচিনি এবং চিনি দিয়ে জ্বাল দিয়ে দিয়ে ক্ষীরের মত ঘন হয়ে আসলে দুই টেবিল চামচ চালের গুড়ি পানিতে গুলে একটু একটু করে ঢেলে নাড়তে হবে। একটু শক্ত হলে নামিয়ে নিতে হবে। পানি চুলায় নিয়ে গুড় মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে গুড় গলে মিশ্রণ ঘন হয়ে সিরার মত হয়ে আসলে আধা কাপ পরিমান সিরা তুলে আলাদা করে রাখতে হবে।বাকী সিরার সাথে চালের গুড়ি এবং লবণ মিশিয়ে নাড়তে হবে। চালের গুড়ি সেদ্ধ হয়ে দলা হয়ে আসলে নামিয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটি সামান্য ঠান্ডা হলে (গরম থাকতে থাকতেই) থালায় নিয়ে ঘি, কলা, মিশিয়ে মথতে হবে। শক্ত মনে হলে তুলে রাখা সিরা মিশিয়ে মিশ্রণটি মসৃন হওয়া পর্যন্ত মথতে হবে।এবার অল্প পরিমানে গুড়ির মিশ্রণ নিয়ে দুই হাতের তালু দিয়ে মার্বেলের দ্বিগুন পরিমাণ বড় গোল্লা বানাই। এবার গোল্লা গুলি প্রতিটি বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে চেপে চেপে ছোট খেলনা বাটির মত আকৃতি দিতে হবে।এবার প্রতিটি বাটিতে চামচ দিয়ে পরিমান মত ক্ষির ভরে আর একটা বাটি উপরে উপুর করে দিয়ে কিনার গুলি নক্সা করে বন্ধ করে একটা থালায় তেল মাখিয়ে রাখি। সব গুলি বাটিতে পুর ভরা হয়ে গেলে ডুবো তেলে কড়া বাদামী রঙ করে ভেজে তুলতে হবে।
বাই জুন আপুনি!:)
৯৫.উটপিঠা- শৈলপাতা, রান্না করা খুব চর্বিদার ভেড়ার মাংস ও চাউলের আটা একসাথে মিশিয়ে ৩ " পুরু করে গোল রুটি বানিয়ে মাটির খোলায় রেখে উপরে ও নীচে গনগনে কয়লা দিয়ে পনেরো মিনিট ধরে কয়লাকে বাতাস দিয়ে তাতিয়ে রাখতে হবে। তারপর নামিয়ে পরিবেশন করতে হবে।( রেসিপি বাই ত্রিশোন্কুভাইয়া।
৯৬.পোস্তদানা পিঠা -চালের গুঁড়া ২ কাপ, লবণ ১/৪ চা চামচ, বেকিং পাউডার ১/২ চা চামচ, পোস্তদানা ১/২ কাপ, ভাজার জন্য তেল পরিমাণমত, গুঁড়া দুধ ২ টেবিল চামচ।
পানি, চিনিগুড়া, লবণ, ডিম ভালো করে ফেটে নিন। অল্প ময়দা মিশিয়ে ভালোমত মেখে নিন। এবার লেচি কেটে নিয়ে চেপে সমান করে নিন ও ডোনাট কাটার দিয়ে কেটে উপরে পোস্তদানা বসিয়ে ডুবো তেলে ভেজে নিন। রেসিপিটা রাতুল শাহ কে আমিই দিলাম অনেক চেষ্টা করে আনকমন নাম বললেও রেসিপি না পারার জন্য।
৯৭.রাজাদৌলা পিঠা-৫কেজি দুধ জ্বাল দিয়ে ২কেজি বানাতে হবে। পাতলা পাতলা করে গুড় গ্রেট করে নিতে হবে। এলাচি আর দারুচিনি (অল্প পরিমান ) পাটায় বেটে নিতে হবে।
এবার সব উপকরন আস্তে আস্তে মিশাতে হবে। কোন পানি ব্যবহার করা যাবে না। মিশ্রন যত ভাল হবে পিঠাও তওত সুস্বাদু হবে। এবার এই মিশ্রনকে মুঠি সাইজের গোল গোল বল বানাতে হবে। তারপর স্টীমড করতে হবে। শিপুভাইয়ার রেসিপি
৯৮. পানিদৌলা- চালের গুড়াকে পানি দিয়ে খামির করতে হবে। রসগোল্লা সাইজের বল বল বানাতে হবে। এবার একটা করে বল হাতে নিয়ে বৃদ্ধাঙ্গুলির চাপে একটা গর্ত করতে হবে। সেই গর্তে গুড় ভরে গর্তটা বন্ধ করে দিতে হবে। এবার সবগুলো পিঠা পানিতে সিদ্ধ করতে হবে। নামাকরণ ও রেসিপি বাই শিপুভাইয়া।
৯৯.পাতা পিঠা- প্রথমে চালের গুড়া পানি দিয়ে নিতে হয়। তারপর তা পাতার একপাশে ভরাতে হবে। তারপর হালকা আচে রেখে দিলে
পাতা উঠে যাবে। হয়ে যাবে পাতা পিঠা। তারপর রোদে শুকাতে হবে
শুকানো শেষে ভাজতে হবে। রেসিপি বাই একরামুল হক শামীম।
১০০.নাম না জানা আন্ডা পিঠা- চালের গুড়ো পানি দিয়ে মন্ড করে নিয়ে দিয়ে সাথে চিনি মিশিয়ে মাঝখানে ঝাল মেশানো ডিম দিয়ে বল তৈরি করা হয়। তারপর ভাপে সেদ্ধ করতে হয়। রেসিপি বাই সকাল রয়।
১০১.চুঙ্গাপিঠা- সবচাইতে অবাক করা শ্রমসাধ্য পিঠা। কষ্ট করে সব না লিখে সুরণ্জনা আপুর পোস্টটাই দিয়ে দিলাম।
http://www.somewhereinblog.net/blog/Suronjona/29517347
যাইহোক আসছে শীতকাল পিঠাপুলি খাবার পালা। তাই ভাবলাম আসন্ন শীতে আমার নতুন প্রজেক্ট এবারে হোক "পিঠাপুলি টোনাটুনির ঝুলি।" তাই বাংলাদেশের যত পিঠার নাম ও রেসিপি পাওয়া যায় তার তালিকা করার চেষ্টা চালালাম-
সবাইকে আমার টোনাটুনি পিঠাঘরে পিঠা খাবার দাওয়াৎ রইলো। টুন টুন টুন !!!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আরও আরও ছবি দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু দিলাম না শেষে এত বিশাল লম্বা চওড়া পোস্টের জ্বালায় আবার যদি আমার পোস্ট টাই না আসে!
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৫
গ্যাম্বলার বলেছেন: আপুনি, পিঠা খাবওওওওওও... ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২
শায়মা বলেছেন: Ok Ok তোমাকে সব পিঠা বানায় খাওয়ানো হবে ভাইয়া।
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৯
ক্ষ্যাত বলেছেন: শুভেচ্ছা নিন। প্রিয়তে নিবো বলে আজ অনেকদিন পর লগইন করলাম।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
অনেক অনেক অনেক কষ্ট করে পিঠাগুলির নাম ধাম ও পরিচয় আর গঠনপ্রক্রিয়া যোগাড় করেছি!!!!!!!!!!!!!!
এত কষ্ট আর কোনো পোস্ট লিখতে মনে হয় হয়নি আমার! যদিও সবই প্রায় নেট থেকেই পাওয়া তবে একটা একটা করে এবার বানানো হবে এই শীতে আমার টোনাটুনি পিঠা ঘরে!!!
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১১
সািকল খান বলেছেন: জানতে চাই কোথায় এত্ত পিঠা!!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এত সব বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পিঠাপুলির নাম আজকালকার বেশীভাগ বাচ্চারা এমনকি বুড়োরাও ভুলতে বসেছে । তারা পিঠা পুলির চাইতে বেশী জানে কে এফ সি আর বার্গারের নাম!! কাজেই আমার এ টোনাটুনি পিঠা পোস্ট সেসব নিশ্চয় সবাইকে পিঠাগুলির নাম মনে করাবে। আর এত সব পিঠা আমার টোনাটুনির পিঠা ঘরে!!!!!
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১১
সবুজ ভীমরুল বলেছেন: দারুন পোস্ট।
++++++++
অনেক গুলার তো নামই শুনি নাই!!!
তবে মেরা পিঠা হচ্ছে বেস্ট। শিতের সকালে গুড়ের রস দিয়ে মেরা পিঠা............খেতে ইচ্ছে করতাসে!!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শায়মা বলেছেন: আরে সেই তো ভাইয়া
দেখো বাংলাদেশে কত শত মজার পিঠা আর কিনা আমাদের বাচ্চারা সেসবের নামই জানেনা এমনকি আমরাও জানিনা।
তাই আমার এবারের শীতের প্রজেক্ট পিঠা গড়ন, চিনন ও বিতরণ কর্মসূচী!:
৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩
টুনা বলেছেন: ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম এবং শো-কেসে রাখলাম।ব্যস্ততার জন্য পড়তে পারছি না। পরে পড়ব।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন ইনশাল্লাহ্।
আমি টুনা আর টুনি দেশে আমাদের ছানাগুলি নিয়ে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০০
শায়মা বলেছেন: টোনাভাইয়া তোমার টোনাটুনির পিঠা গল্পের কথা শুনেই চলে এসেছো???
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। অনেক ভালো থেকো।
৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৮
জর্জিস বলেছেন: দুধ চিতুই
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া চিতুই পিঠের কত রকম দেখেছো!!!!!!!!!!! চিতুই আর ভাপাটাই যা ঢাকাতে দেখা যায় নয়তোবা কত রকম পিঠা!!!!!!!
৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২২
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
যে কয়টার ছবি দিসেন সবগুলোই পরিচিত কিন্তু যেগুলোর ছবি দেন নাই সেগুলো কখনো খেলেও নাম বলতে পারবো না
ছবি দেখলে হয়তো বলা যেত এগুলো এর আগে দেখছি বা খাইছি কিনা
অনেক পরিশ্রম করেছেন এই পোষ্ট নিয়ে ! থাঙ্কক্স বেশি বশি
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৩
শায়মা বলেছেন: আসলেই ভাইয়া আমার স্কুলে পিঠা উৎসব হবে। আমি বাচ্চাদেরকে শিখাবো ১০১টা পিঠার নাম! নয়তোবা কে এফসি পিজ্জা আর বার্গারের দৌরাত্নে সবাই আমাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী পিঠাপুলির কথাই ভুলে যাবে।
ভাইয়া আসলেই এত এত পিঠার নাম ধাম আড় পরিচয় খুঁজতে খুঁজতে আমার চোখ কানা হবার দশা।
তারপরও শেষে এসে কিছু ভাইয়া আপুনিদের স্মরনাপন্ন হতে হয়েছে।
৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৪
স্বপ্ন বাংলা বলেছেন: পিঠা খামু। এখন কই পামু ? এমন পোষ্ট দিলেন কেন।আপনাকে মাইনাস।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৪
শায়মা বলেছেন: হায় হায় মাইনাস দিও না ভাইয়া। সব রেসিপি তো দিয়েই দিয়েছি সেসব দেখে বানিয়ে ফেলো ঝটপট!!!
১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২
শিপু ভাই বলেছেন:
সোজ প্রিয়তে!!! আসলে প্রিয়তে না নিয়া উপায় নাই!!!
আর পিঠার নাম আমি দেই নাই!!! এটাই আসল নাম!!!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫
শায়মা বলেছেন: হায় হায় পানিদৌলা সত্যি নাম নাকি!!!!!!!!!
আমি তো ভেবেছিলাম তুমিই বানাইসো!
১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৬
আমি সাজিদ বলেছেন: শাহী ভাপা,রস চিতুই,ঝাল কুলি,ছানার পুলি,খিরে ভরা পাটিসাপটা,গোলাপফুল পিঠা,লবঙ লতিকা,বাদাম-নারকেল ঝাল পিঠা,তালের পায়েস,নারকেলের নাড়ু,খেঁজুর রসে মালপোয়া,রসের খির,কাউনের পায়েস,নতুন গুড়ের ফিরনী,চিড়ার লাচ্ছি,মাংসের পিঠা,বাকেরখানি,সব্জি পুলি,খেঁজুর গুড়ে বরফি,পায়েস,পোস্তদানা পিঠা…,আহাম আহাম আহাম…হাউ মাউ খাউ পিঠার গন্ধ পাও …খাবো খাবো সবি খাবো…পরী আপি আমি যেগুলো লিখলাম শুধু সেগুলো তুমি পরীস্থান থেকে পাঠিয়ে দাও…প্লিয
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৬
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে তাই হবে ।
এখুনি পাঠিয়ে দিচ্ছি!!!!!!!!!!!!!
১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সময়োপযোগী চমৎকার পোস্ট । প্রিয়তে ।
আমরা না হয় লিটনের ফ্ল্যাটে বাট আপনি কই ????
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!! আসলেই শীত আসুক পিঠা পুলি আর বাংলা ঐতিহ্যে।
লিটনভাইয়া তোমার বাড়ির নাম লিটনের ফ্লাট আর আমার বাড়ি পরীরাজ্যে জানোনা!!!!!!!!!!!
১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: হুম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্ম আপু
পিঠা ! আমার প্রিয় !
প্রায় সব রকম পিঠাই প্রিয় !
আসল খেজুরের রস কতদিন খাইনা , কুয়াশার ভেতর থেকে এখন আর কোন রস বিক্রেতা আকস্মিক বের হয়ে আসে না আমাদের এই শহরে !
এই শীতে এখনও পিঠা খাইনাই
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৮
শায়মা বলেছেন: আহালে ভাইয়াটা!!!!!!!!!!
দুঃখ করোনাতো!!!!!!!!!!!
তোমাকে আমি একদিন টোনাটুনির পিঠাঘরে পিঠা খাবার দাওয়াৎ দেবো ওকে?????
১৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক পিঠা!!! পরিচিত অনেক পিঠা আছে,কিন্তু অপরিচিতই বেশি।
তবে অঞ্চল ভিত্তিতে নাম ও পিঠা বানানোর পদ্ধতির ভিন্নতার জন্য অপরিচিত লাগতে পারে।আরও ছবি দিলে বোঝা যেত।
অনেক সুন্দর পোস্ট। পিঠা তো আমাদের ঐতিহ্যর অংশ।
আমার আম্মু অনেক ভাল পিঠা বানায়।
কোন একদিন ব্লগে শেয়ার করব।+++++
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০
শায়মা বলেছেন: ঠিক বলেছো আপুনি!!!!!!!!!!!!!!
পিঠা আমাদের বাঙ্গালীর ঐতিহ্যের অংশ!!!!
আম্মুর কাছ থেকে রেসিপি এনে দাও আমাকে আপুনিমনি!!!!!!
১৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫
মাহমুদ ইব্রাহীম বলেছেন: আর কিছু বাকি আছে কি আপু?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯
শায়মা বলেছেন: আছে আছে আরও কত শত পিঠাই না বাকী আছে!!!!!!!
আমি তার নামও জানিনা।
যাই হোক আপাতত এতটুকুই জানো।
১৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: তুমি বানাইয়া বাসায় পাঠাইয়া দিও !
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০
শায়মা বলেছেন: তাহাই হইবেক বাসায় পাঠায় দেবো ভাইয়া!!!!!!!
শুধু উইন্টার ভ্যাকাশানটা হৌক না !
১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৯
হিবিজিবি বলেছেন: পিঠা পুলির বিশাল আয়োজন! কতদিন খাইনা মায়ের হাতের পিঠা !! আগে গ্রামে শীতকালে বাড়িতে বাড়িতে পিঠা তৈরির এক প্রকার প্রতিযোগিতা চলত, এখন মনে হয় আর হয়না! আর পিঠা ছাড়া কোন উৎসব তো কল্পনাই করা যেত না। এখন অবশ্য রেডিমেইড পিঠা পাওয়া যায় বিভিন্ন দোকানে......কিন্তু সেই স্বাদ আর আমেজ কি পাওয়া যায়!!
চমৎকার পোস্ট, খেতে ইচ্ছে করছে কিন্তু উপায় নেই। দেশে ফেরা ছাড়া এসব পিঠার আসল মজা পাওয়া কঠিন। কবে যে শেষ হবে আর কবে যে দেশে যাব!!!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!
আমিও মনে করি আমাদের নতুন জেনারেশন জানুক আমাদের ঐতিহ্যবাহী পিঠাপুলির নাম!!!!!!!!
বাঙ্গালীর কিছু নিজস্ব ঐতিহ্যের সাথে এই পিঠাপুলি আঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত!!!!!!!!
১৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫
আকাশের অনেক রং বলেছেন: আহা আহা...
জ্বিভে জল চলে আসলো...
বনলতা সেন যে এত ভাল পিঠা বানাইতে পারে তা তো জানা ছিলনা...
পিঠার দাওয়াত টা কখন পাবো....?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
শায়মা বলেছেন: আরে সব পারিনাতো ভাইয়া!!!!!!!
তবে পারিনা বলেই যে পারবো না তা তো আর নয়!!!!!!
তাই এবারের শীতে প্রজেক্ট টোনাটুনি পিঠা!!!
১৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বাব্বাহ, এটাতো এপিক পোস্ট
আমায় গোলাপফুল পিঠা বেশী করে বানায়ে দেন তো, খাবো ||
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া!!!!!!
এপিক টেপিক জানিনা
তবে এই পোস্ট আমার কাজে লাগবে!!!
স্কুলের বাবুদেরকে শিখাবো আর বুড়াদেরকেও!!
২০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১
ইমন কুমার দে বলেছেন: ওরেরেরেরেরেরে.............. এত্ত পিঠা......
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া একটা নতুন পিঠার রেসিপি বলো। নেক্সট শীতে আমি বাংলাদেশের ২০১ পিঠার নাম ধাম পরিচয় দিতে চাই।
২১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬
স্বপনবাজ বলেছেন: দাওয়াত গ্রহণ করলাম !
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
শায়মা বলেছেন: শীতের ছুটি শুরু হলেই তোমাকে পরীর দেশে উড়াই আনা হবে ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!
২২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯
আনমনে বলেছেন: অনেক পিঠা
ইয়ামি .....। প্রিয়তে রাখলাম.....।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!
আমরা বাঙ্গালীরা যেন বার্গার পিজ্জার ভীড়ে পিঠাকে না ভুলে যাই।
২৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
জামান তালুকদার বলেছেন: আপু ইয়ামি পোস্ট ! ছবি দেইখা কিভে জল আসছে
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া বেশী ছবি দিলে পোস্ট লোড হবেনা সেই ভয়ে ছবি তো ব্লগে দেইনি!!!!!!
কিন্তু ছবিগুলি যা ইয়াম্মী ছিলো!!!!!!!!
২৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
জামান তালুকদার বলেছেন: *জিভে
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০১
শায়মা বলেছেন:
Ok Ok OK
২৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মদন বলেছেন: প্রিয়তে...
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকইউ ভাইয়া
তোমার জন্য স্পেশাল কলার পিঠা
২৪.কলার পিঠা -পাকা কলা ৪-৫টি, কাঠবাদাম গুঁড়া ৩ টেবিল চামচ, লবণ সামান্য, নারকেল কোরা ১-২ কাপ, খেজুরের রস পরিমাণমতো, সয়াবিন তেল (ভাজার জন্য) ১-২ কাপ, ঘি ১ চা-চামচ, চালের আটা ১-২ কাপ।
খেজুরের রস জ্বাল দিয়ে কলা চটকে নিয়ে লবণ, কাঠবাদাম গুঁড়া, নারকেল কোরা, ঘি ও চালের আটা দিয়ে মাখিয়ে একটু ঘন গোলা তৈরি করে নিন। এরপর ডুবো তেলে ভেজে নিন। ভাজা কলার পিঠা রসে দিয়ে ১০-১৫ মিনিট পর পরিবেশন করা যায়।
২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪২
কর্দমাক্ত বলেছেন: জিভে পানি এসে গেল। কতোদিন খাই না।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই শীতে তুমিও শুরু করো পিঠা প্রজেক্ট!
২৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
দলছুট শুভ বলেছেন: ওসব পিঠাপুলির নাম ও গড়ন বা রচনা সমগ্র পড়ে বসে থাকতে ইচ্ছা করে না।
বানিয়ে পাঠিয়ে দাও। খেয়ে দেখি ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৭
শায়মা বলেছেন: দাওয়াৎ দাওয়াৎ দাওয়াৎ তোমার!!!!!!!!!!!
পরীরাজ্যে দাওয়াৎ!!!
২৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
যুবায়ের বলেছেন: গতকালকেই ভাপা পিঠা খেলাম গিন্নি বানিয়েছিল।
চমৎকার পোষ্ট প্লাসায়িত করলাম।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!
২৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১
যুবায়ের বলেছেন: ক্ষীরে ভরা পাটি সাপটা- রেসিপিটা কপি পেষ্ট হয়ে গেল কিন্তু আপু!!..
আমার পাশেই গিন্নি বসে আছে রেসিপিটা দেখেছে হয়তা দুয়েকদিনের মধ্যই বানিয়ে ফেলবে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৯
শায়মা বলেছেন: সবগুলোই ভাবীকে দিয়ে দিলাম ভাইয়া!!!!!!!
আমার মত ভাবীরও হৌক এই শীতে টোনাটুনি পিঠা প্রজেক্ট!!!
৩০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫২
শ।মসীর বলেছেন: ওরে আল্লাহ........প্রিন্ট আউট নিয়ে বউরে দিব।
এক জীবনে সব বানাইয়া খাওয়াবে কিনা আল্লাই জানে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১১
শায়মা বলেছেন: হা হা না বানালে আমার টোনাটুনির পিঠা ঘরে দাওয়াৎ রইলো!!!
৩১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: কোন কথা হবে না....শুধু প্লাস ++++++
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই সুন্দর প্রয়াসের জন্য।
পিঠা....আহ্ খুব মিস করছি
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!
আমি চাই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পিঠাগুলি সবাই চিনুক!!!!!!
৩২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৬
নীলঞ্জন বলেছেন: অনেক অনেক ভালো ও উপকারী পোস্ট।
আমি নিজেই পিঠা বানাতে বসে যাব। নির্দেশিকা আরো সহজ করে বুঝিয়ে বলো এক সময়।
সোজা প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।
শুভ কামনা অনেক অনেক শায়মা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!
চলো চলো তুমি আর আমি মিলে পিঠার দোকান দেই।
ভাইয়া তোমাকে দেখে অনেক অনেক ভালো লাগছে!!!!
৩৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: ২. খেজুরে রস ভাপা পিঠা
৬. রস চিতুই বা রসের পিঠা
আপু, ব্যাপক পছন্দ করি, কিন্তু সিলটে কজেজুরের রস পাওয়া যায়না, ;(
আর আমার সবচেয়ে পছন্দের পিঠা, কারো সাথে ভাগ করতে রাজী নই
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৯
শায়মা বলেছেন: আমারও এই পিঠা অনেক পছন্দের ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ !!!!
৩৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: কবে আসছি তোমার বাসায়?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩২
শায়মা বলেছেন: আজকেই!!!!!!!!!
নীলমনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৩৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৮
রুপ।ই বলেছেন: এভাবে পিঠা বুঝা যায় নাকি ? দাওয়াত দিয়ে পিঠা চিনাও । এমনিতেই শীত, পিঠা খেতে চাই কিনত্ত পাই না তখন এই সব emotional অত্যাচার মার্কা পোস্টের বিরুদ্ধে ঘরে ঘরে আন্দোলন হবে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৪
শায়মা বলেছেন: আরে শীতের ছুটি শুরু হোক না!!!!!!!!!
তারপরই শুরু হবে পিঠা প্রজেক্ট!!!!!!!!!
৩৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৯
রাতুল_শাহ বলেছেন:
৫০.কলাই রুটি-মাসকলাই ডাল ভাঙা ২৫০ গ্রাম,আতপ চালের গুঁড়ি ১০০ গ্রাম,লবণ পরিমাণমতো।সব উপকরণ একসঙ্গে পরিমাণমতো পানি দিয়ে সঙ্গে রুটি বেলে মাটির খোলা অথবা মোটা তাওয়ায় ছেঁকে নিতে হবে।
এটা যদি এই রেসিপিতে কেউ হাঁকে খাওয়াতে পারে, তাকে হাঁমি গরম গরম জিলাপী খাওয়াবো।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৫
শায়মা বলেছেন: দূর জিলাপী কে খায় তুমি বরং আন্ধাশা খাওয়াইও রাতুল শাহ ভাইয়া!
৩৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৭
জেমস বন্ড বলেছেন: খামু , খেতে তো হবেই । ইমাজিন করছি আপুর হাতের ছোয়ায় গরম গরম ধোঁয়া উঠানো পিঠে উফফফফ না ভাবতেই পারছি না
শুভকামনা আর কি বলব কমেন্ট দিয়েই ফেললাম
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৪
শায়মা বলেছেন: কেনো দিলে!!!!!!!!
তোমার না কমেন্ট না দেবার কথা ছিলো!!!!!!!!!!
হায় হায় এখন কি হবে!!!!!!!!!
৩৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪১
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন:
এতো পিঠা
কেমনে খামু , ভাতিজী দাওয়াত কবে পাচ্ছি ? শীত তো এসে গেলো
ভাপা পিঠা খাইতে মঞ্চায় ++++
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!
শীতের শুরু হলেই শুরু হবে পিঠা প্রজেক্ট!!
১০১ পিঠার নাম দিলাম আর তুমি কিনা শুধু ভাপা পিঠাই খেতে চাও!!!!
৩৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪২
অয়োময় বলেছেন: এত এত পিঠা আর নাম দেখেই জ্বিবে পানি এসে গেল।
এখন দাওয়াত দিয়ে না খাওয়ালে.................
আপু আপনাকে মাইনাচ
পোস্টে পিলাচ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০১
শায়মা বলেছেন: তোমার দাওয়াৎ ভাইয়া!!!!!!!!!
শীতের ছুটিটা শুরু হোক কেবল!
৪০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৪
শিপন মোল্লা বলেছেন: ভাপা পিঠা আমার প্রিয় পিঠা। পিঠার এই পোস্ট অসাধারন হয়ছে। এখনও পড়ে শেষ করতে পারনি। আস্তেছি নামাজ পরে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৪
শায়মা বলেছেন: পড়ে শেষ করার কিছু নেই ভাইয়া!!!
এটা শুধু দেখে দেখে রোজ একটা করে পিঠা বানাতে হবে!
আর পিঠার নাম শিখতে হবে!
৪১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: আন্ধাশা বানাইতে কষ্ট আছে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৫
শায়মা বলেছেন: কষ্ট করে বানাও ভাইয়া!
৪২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫০
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আসলেই ভাইয়া আমার স্কুলে পিঠা উৎসব হবে। আমি বাচ্চাদেরকে শিখাবো ১০১টা পিঠার নাম! নয়তোবা কে এফসি পিজ্জা আর বার্গারের দৌরাত্নে সবাই আমাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী পিঠাপুলির কথাই ভুলে যাবে।
আপু আপনার উদ্দ্যেশ্য সফল হউক
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস!!!!!!!!!
৪৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫০
ওই চোরা বলেছেন: এই পোষ্ট কাউরে দেন নাই?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২০
শায়মা বলেছেন: হায় হায় তাইতো অন্তত যারা কষ্ট করে রেসিপি দিয়েছিলো তাদেরকে দিতে হত!
স্যরি!!!!!!!!!
ভুল হয়ে গেছে ভাইয়া!!
৪৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৬
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: প্রিয়তে রেখে দিলাম। খুব খুব খুব কাজে লাগাবো ইনশাআল্লাহ । অনেক কষ্ট করছ রে আপুনি !
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৩
শায়মা বলেছেন: আরে তিতির আপু!!!!!!!!!!!
তোমাকে তো আজকাল আর দেখাই যায়না!!!!
আসলেই কাজে লাগবে!!!!!!!
যে কোনো পিঠা চাইলেই বানায় ফেলা যাবে!!
আর তাছাড়া এতগুলো নাম একসঙ্গে কত কষ্ট করে করলাম না!!!!!!!!
৪৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৬
আরিফ১৯৭৮০০৭ বলেছেন: প্রিয়তে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
৪৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০২
অপু তানভীর বলেছেন: লোভ দেখিয়ে লাভ নাই !! কবে দাওয়াত দিবা বল ? আর তা না হলে তোমার স্কুলে পিঠা উৎসব কবে বল? আমি ঠিক ঠিক হাজির হয়ে যাবো !! বল বল জলদি বল ...........
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৫
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে বলবো বলবো.....
কানে কানে বলবো ভাইয়া!!
৪৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৪
আমি সাজিদ বলেছেন: সকল কাজের কাজী তুমি,শায়েস্তা করো পাজি…গাও-নাচো-ছবি আঁকো,তুমি গুন সাগরের মাঝি…লেখো গল্প-নাটক-নভেল রেসিপি আর কবিতা,তুমি আমার অনেক প্রিয়,আদরের পরী বুবুটা।
ফর রাঁধুনী শায়মা আপপি…
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৭
শায়মা বলেছেন: বাপরে ভালোই তো ছড়াকার হইসো!!!!
৪৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৫
জুন বলেছেন: ইশ দেখেই জিভে পানি আসছে :!> বিবিখানা আমার অনেক প্রিয় । তারপর ধুদ কুলুই পিঠা তারপর ভাবা পিঠা , তারপর নকশী, তারপর পাটিসাপটা না না পাটিসাপটা আগে তারপর তারপর সব সব গুলোই শায়মা ।
দারুন একটা পোষ্টে অনেক ভালোলাগা
+
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪০
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!!!!!
আরও নতুন নতুন পিঠা রেসিপি জানলে জানিও ।
নেক্সট টাইম ২০১ পিঠা নিয়ে পোস্ট দেবো।
৪৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৯
যাযাব৮৪ বলেছেন: জিবে জল আসলো.........।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমিও আনকমন পিঠা রেসিপি যোগাড় করো তারপর বানায় খেয়ে ফেলার আগে ছবি তুলে দাও।
৫০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১২
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপু আন্ধাশার রেসিপি কি দিছেন? চোখে কেন জানি পড়ে না।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৬
শায়মা বলেছেন: তেলেভাজা বা পাকান পিঠা দিয়েছি আন্ধাশা নাম তো জনমে শুনিনি!
৫১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১২
জুন বলেছেন: আগের মন্তব্যটা তারাহুড়া কোরে লিখতে গিয়ে অনেক ভুল হলো ।
শায়মা আমরা ঐ মুখশলা পিঠার পুরটা নারিকেল আর গুড় দেই
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৯
শায়মা বলেছেন: কিছু হবেনা আপুনি!!!!!!
আমি এমনিতেই ভুল ভাল লিখি কত!!!!!!!!!!!!!
ওকে আপুনি ওমন করেই বানাবো তারপর ছবি তুলে দেখাবো।
৫২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২১
ত্রিশোনকু বলেছেন: বাহ, উট পিঠা দেখি এখানে উঠেছে।
তুমি একবার চেষ্টা করোনা বানাতে।
আমার ধারনাতেই ছিল না যে একশো একটা পিঠা থাকতে পারে। এখন পড়ে মনে হচ্ছে আরো অনেক বেশী আছে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫১
শায়মা বলেছেন: আরও আছে ভাইয়া। কেকা ফেরদৌসী বলেছিলো ৩০০+ পিঠা আছে বাংলাদেশের।
বাট ১০১টা বের করতে গিয়েই আমার বারোটা বেজে গেছে!
আর আমি তো করবোই তবে গরুর মাংস দিয়ে ওকে???
৫৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৩
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: শীতের পিঠা বলতে প্রথমেই ভাপা পিঠার নাম আসে , আর ভাপা পিঠা আমার অনেক প্রিয় তাই
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৯
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া!
৫৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: ২৩ নম্বরটা আমার খুব পছন্দের !! আপু কবে খাওয়াবা ??
কবে??
কবে??
কবে??
কবে??
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৩
শায়মা বলেছেন: আরেকদিন যেদিন আমার বাসায় আসবে সেদিনই ভাইয়া!!!!
৫৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩২
নোমস বলেছেন: পুষ্টে মাইনাস। খালি ছবি দেইখা জীবন চলবে না। খাওয়াইতে হইবে।এই পুষ্ট প্রিন্ট কইরা দেয়ালে টাঙ্গাইয়া রাখুম। ক্ষুদা লাগলে দেখুমনি।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: হায় হায় তোমার এই হাল কে করলো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৫৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৬
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ঠিক আছে আপু,আম্মু এবার শীতের পিঠা বানালেই আপনাকে রেসিপি দিব।
তবে আপনি যে পাকা রাঁধুনি, দেখা যাবে আপনি আগে থেকেই জানেন।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৯
শায়মা বলেছেন: না না আমি আরও আরও রেসিপি চাই আপুনি!!!!!!!!!!!!!
নেক্সট টাইম বাংলাদেশের ২০২ পিঠা নাম ধান পরিচয় পোস্ট!
৫৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪১
ওই চোরা বলেছেন: ভুলে আমার নামটা লিইখ্যা দ্যান
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১০
শায়মা বলেছেন: হায় হায় এই নাম লিখলে দেখা যাবে সব পিঠা চুরি হয়ে গেছে!
৫৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৫
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
অনেক কিছু জানা হলো।জিভে জল এসে গেল!!
এখন আমি কি করি???
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!
সব রেসিপি দেওয়াই আছে তো।
ইচ্ছে হলেই খেয়ে ফেলা যাবে বানিয়ে বানিয়ে!
৫৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ইয়াল্লা! আপু! এত পিঠা!!! আমি সর্যি কালকে তোমাকে নাম বলতে পারি নি। আমাদের আঞ্চলিক একটি পিঠার নাম হলো গোটা পিঠাঃ
১০ জনের জন্য একটি প্রস্তুত প্রনানী।
উপকরনঃ খেজুর গুড় ১ কেজি, চালের গুড়া ১ কেজি, ঝুনা নারকেল ১টা
প্রস্তুন প্রনালীঃ প্রথমে গুড় সিদ্ধ করে করতে দিতে হবে, তারপর গুড় যখন গরম হয়ে ফুটতে শুরু করবে বা বলক দিবে তখন নারকেল কুচি করে গুড়ের মধ্যে দিতে হবে। তারপর কিছুক্ষন নেড়ে চালের গুড়া মিশাতে হবে। এই ভাবে প্রায় ৫-৬ মিনিট চুলা কম আঁচে দিয়ে কষাতে হবে। তারপর ঢাকনা দিয়ে আরো ২/৩ মিনিট রাখতে হবে। তারপর চুলা থেকে নামিয়ে ফেলতে হবে।
তারপর এই কাইটি ঠান্ডা হলে ভালো করে ময়ান দিয়ে খামি করতে হবে। তারপর হাতের সাহয্যে ছোট ছোট বলের আকার দিতে হবে। তারপর একটা বড় হাড়িতে পানি গরম দিতে হবে। তারপর ঝাড়ড়ির উপর পিঠা রেখে ঢাকনি দিয়ে দিতে হবে। তারপর ১০ মিনিট জোরে চুলা বাড়িয়ে ভাপ দিতে হবে। তারপর ১০ মিনিট মধ্যম আঁচে রেখে ভাপ দিতে হবে। তারপর নামিয়ে ফেলতে হবে।
এটা গরম কিংবা ঠান্ডা দুইভাবেই খাওয়া যায়।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৮
শায়মা বলেছেন: বাপরে অনেক মজাদার আর একটা পিঠা!!
থ্যাংক ইউ ভাইয়া। আরও কিছু জানা থাকলে শেয়ার করতে ভুলোনা।
বাট তোমার সেই খেতাপুড়ি পিঠার নাম আমই ভুলতেই পারছিনা। রেসিপি যোগাড় করো শিঘরি শিঘরি!
৬০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরো একটা পিঠাঃ
দুধ লাউঃ ৫-১০ জনের জন্য।
উপকরনঃ
একটা ছোট কচি লাউ, চিনি ২৫০ গ্রাম, দুধ-২ কেজি, ঘি ২ টেবিল চামুচ, একটা এলাচ, কিসমিস ৫/৬ টা, পেস্তা বাদাম কুচি
প্রনালীঃ প্রথমে লাউ কেটে গ্রেট করে পানি ঝড়িয়ে নিতে হবে। তারপর গরম পানিতে লাউ সিদ্ধ করে পানি ঝরাতে হবে। তারপর ডেকচিতে ঘি দিতে হবে। ঘি গরম হলে, পানি ঝরা লাউ দিয়ে নেড়ে চেড়ে চিনি মিশাতে হবে। আগে থেকে জ্বাল দেয়া ঘন দুধ ভালো করে মিশাতে হবে। তারপর কিসমিস, এলাচ ( খোসা ছাড়িয়ে শুধু বিচি) দিতে হবে। তারপর কিছুক্ষন মধ্যম আছে নাড়তে হবে। তারপর ঘন হয়ে এলে, নামানোর আগে পেস্তা কুচি দিয়ে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে তারপর পরিবেশন করতে হবে।
এই সব গুলো রেসিপি, আম্মু থেকে নিলাম। আরো দিতে চাইতেছে। আমি থামাইয়া দিসি। বলসি কোন লাভ নাই, কেউই খাওয়াবে না। না তুমি না আম্মু।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩০
শায়মা বলেছেন: আরে থামালে কেনো!!!!!!!!!!
আম্মুকে বলো আরও রেসিপি দিতে ভাইয়া !
তোমাকে না খাওয়াক। আমি না হয় বানিয়েই খাবো।
ভাইয়া খেতাপুড়ির রেসিপি দাও নাইলে আমই কালকেই একটা আড়ং এর নকশী কাঁথা আছে সেটা কুচি কুচি করে কেটে পুড়িয়ে নিয়ে খেতে বসবো!
৬১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৪
মোঃমোজাম হক বলেছেন: নাম পড়তে পড়তে পেট ভরে গেল।
এগুলো কোন দোকানে পাওয়া যায়?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া টোনাটুনির পিঠা ঘরে পাওয়া যাবে!!!!!!
আর পাওয়া যাবে বাঙ্গালীর রান্নাঘরে!
টোনাটুনি পিঠাঘর শীতের শুরুতে পথ চলা শুরু করবে।
৬২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩০
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: কাজের পোস্ট। ২৪তম +
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!
আনকমন রেসিপি পেলেই শেয়ার করবে!
৬৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৩
তুমি আমার সারাবেলা বলেছেন: আমাকে পিঠা বানায়া খাওয়াতে হবে কইলাম।কাজের মেয়ে দিয়া বানানো পিঠা খামু না।তোমার নিজ হাতে বানাতে হবে।ওকে?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৪
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে শীতের ছুটিতে আমার টোনাটুনির পিঠাঘরে দাওয়াৎ!
৬৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: হাঁর আন্ধাশা খাইতে মনে চাহিছে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫
শায়মা বলেছেন: আন্ধাশা খাইলে কি মানুষ আন্ধা হয়ে যায় নাতো!!!!!!!!!!!
৬৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫
ত্রিশোনকু বলেছেন: গরুর মাংসের চেয়ে চর্বি ওয়ালা খাসীর মাংস ভাল হবে (১০/১২কেজির বেংগল ব্লাক গোট)।
আসলে চর্বিটাই স্বাদ এনে দেয়।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৫
শায়মা বলেছেন: ওকে তাহাই হবে!
থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!!!
তুমি কালকে ভেড়ার মাংস বলেছিলে তাই গরু দিয়ে করতে চেয়েছিলাম!
৬৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৫
নীরব 009 বলেছেন: একটা লাইক না দিলে আর প্রিয় পোস্টে না নিয়ে গেলে এই পোস্টকে অপমান করা হবে।
এতো এতো বড় পোস্ট কি করে লিখলেন আপু? অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্যে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: উফ ভাইয়া সেকথা আড় বলোনা!!
লিখতে গিয়ে চোখ কানা হয়ে যাচ্ছিলো!!!
এত পিঠার নাম আর এত পিঠার রেসিপি!!
বাপরে বাংলাদেশের মানুষই কি কম খানাপিনায় আর পিঠা পুলিতে!!
কোথায় প্যানকেক আর কেক মিঃ বেকার আমাদের পিঠা পুলির কাছে কিছুই না।
৬৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৪
তন্ময়০১৩ বলেছেন: আমার বউের জন্য প্রিন্ট আউট করে রাখবো।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৯
শায়মা বলেছেন: হা হা একদম কিচেনের দরজায় ঝুলিয়ে রেখো সাথে নোট ঝুলিয়ে দেবে......
নো মোর পিজ্জা বারগার ..
এখন থেকে শুধু পিঠা পুলি......
৬৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
জিহবায় পানি এনে দেওয়া পোস্ট।
এত্তো এত্তো পিঠা!!
কিন্তু বানাবে কে?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া বানাবে কে জানোনা???
৬৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৭
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
১০১ !!!!!! গ্রেট পোস্ট
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৯
শায়মা বলেছেন:
থ্যাংক ইউ পিচকিভাইয়া!
৭০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৮
তারছেড়া লিমন বলেছেন: শায়মা আপু , পিঠা খাবার দাওয়াত দিচ্ছেন কবে............?
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩০
শায়মা বলেছেন: শীতের ছুটিটা শুরু হলেই!!
৭১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৩
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আপি, চমৎকার সংকলন। আসলে একটা পোস্টের জন্য ঠিক কত খানি পরিশ্রম করেছেন, এটা চিন্তা করতেই টাসকিত হচ্ছি। ছবিগুলোও খুব খুব সুন্দর। এত বড় লেখা এক বৈঠকে পড়ে শেষ করতে পারবো না। কয়েক দফায় এসে পড়ে যাবো।
শীত আসি আসি করছে, সেই মুহূর্তেই শীতের পিঠা, ওফ টাইমিংটা জটিল!
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০০
শায়মা বলেছেন: আসলেই ভাইয়া এতগুলো পিঠা রেসিপি এখান ওখান থেকে কালেক্ট করতে গিয়েই চোখ কানা হয়ে যাচ্ছিলো। তবে এই পোস্ট বা পিঠার নামগুলি আমার স্কুলের বাচ্চাদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাই।
নাই বা হোলো দেখা তাদের বাংলাদেশের হরেক রকম পিঠা। নাইবা হলো সেসব পিঠার স্বাদ পাওয়া তবুও ওরা জানুক আমাদের দেশের মজাদার খাবার পিঠা যেকোনো বিদেশী কেকের চাইতেও স্বাদে গন্ধে গুণে ও গঠনশৈলীতে কোনো অংশেই কম নয়।
ভয় হয় কেক পিজ্জা সসেজ বারগারের ভিড়ে একদিন বুঝি ঢাকাই মসলিনের মতই বিলুপ্ত হয়ে যাবে আমাদের পিঠা ঐতিহ্য!
৭২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩০
মিঠেল রোদ বলেছেন: ওরে বাপরে আপনি দেখছি পিঠার বাপ দাদা নাতি পুতি সহ চৌদ্দ গোষ্ঠির রেসিপি দিয়ে দিলেন।কি বিপদ?বলুনতো কোনটা রেখে কোনটা ট্রাই করি?
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা রোজ রোজ একটা একটা করে ট্রাই করার জন্যই তো এত রেসিপি দিলাম!!!!!!!!
আমারও এবারের শীতের পিঠা প্রজেক্ট ১০১ রকম পিঠা।
৭৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪২
ভিয়েনাস বলেছেন: এই পোস্ট কোথায় রাখি সেই চিন্তা করছি। পোস্টের মধ্যে কি অবাক কান্ড করে রেখেছেন। আপাতত প্রিয়তে রাখলাম
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কি আর করেছি!!!!!!!!!
শুধু মাত্র ১০১টা পিঠার নাম ধাম পরিচয় একসাথে করেছি!!!
কেকা ফেরদৌসী বলেছেন বাংলাদেশে নাকি ৩০০ এর ও বেশী পিঠা আছে!!
হায় হায় সেসব সবগুলোর নামও কি কোনোদিন জানতে পারবো???
৭৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৯
জানা বলেছেন:
উহ্!
এমনিতেই এত ব্যস্ত থাকছি যে কোন বেলার খাবার কোন বেলায় হচ্ছে বা আদৌ হচ্ছে কিনা তা মনেও থাকছেনা। এমনটা চলছে বলে খাবার ইচ্ছাও নষ্ট হচ্ছে। এটা যদিও ভাল কথা না। তবে এতরকম পিঠা দেখে জিভে জল এসে গেল। একটু রাগও হলো ভেবে যে, এসব তৈরী করে খাবার ও খাওয়াবার সময় আমার এখন নেই। রাগের জোরে একটা রেসিপিও মনে উদয় হলো:
পিঠার বড়া:
উপকরণ: পানি ছ'কাপ, বিশুদ্ধ ভোজ্যতেল দুই গ্যালন, একটি বড়সড় মিক্সি, একটি বড়সড় লোহার কড়াই, শায়মার তৈরী সমস্ত পিঠা আর প্রাণ ভরা ভালবাসা।
প্রণালী: শায়মার তৈরী সমস্ত পিঠা রেগেমেগে মিক্সিতে ঢালুন। এবার সুইচ অন করুন। ফুলস্পীড রাখুন। পিঠার বারোটা বেজে যখন তেরটা হবে এবং তা দেখে আপনার রাগটাগ পড়ে গিয়ে আপনি ভালবাসায় মোলায়েম হয়ে যাবেন ঠিক তখনই তা একটি বড় সসপ্যানে ঢেলে রাখুন। এবার নিজের মুখে হাসি ফুটে উঠলে কড়াইতে তেল দিয়ে গরম করে নিন। এইবাআআআর একে একে শায়মা পিঠার পেস্ট দিয়ে বড়া তৈরী করে নৃত্য পরিবেশন স্যরি, গরম গরম পরিবেশন করুন। পাশে অন্যান্য লিঙ্কু পিঠাগুলো সুন্দর করে সাজিয়ে দিন যাতে ভেঙে না যায়।
পোস্ট ফ্রিজে তুলে রাখলাম।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৫
শায়মা বলেছেন: আপুনি
প্রথমেই তোমাকে অনেক অনেক থ্যাংকস এত্ত সুন্দর একদম আমার মনের থেকে টেনে বের করা আনা সবরকম উপকরণ দিয়ে এবং একদম কালকের পারফে্ক্ট ইমোশন বা ফিলিংসটা দিয়েই পিঠার বড়ার রেসিপিটা দেবার জন্য।
আপুনি এত ব্যাস্ত কেনো??? এত ব্যাস্ত থাকলে চলবে!!! ব্যাস্ততাতে যদি কোন বেলার খাবার কোন বেলায় হচ্ছে বা হচ্ছেই কি না খবরই না থাকে তুমি তো শুকিয়ে যাবে আপুনিমনি!!!! তখন আমরা আমাদের এত প্রিয় আপুনিটাকে কোথায় পাবো? আর খাবারে একদম অরুচি করোনা আপুনিমনি!!!!!!!!!!
আর তোমারই যদি খাবারে অরুচি হয় তাহলে আমরা কোথায় যাবো? হাজার হোক নুনভাত খাই আর পান্তাভাতই খাই খাচ্ছিতো তবুও। তখন তো সবই যাবে।
এখন বলো চোরের উপর রাগ করে আমি নাহয় মাটিতে ভাত খেতে চাইতে পারি তাই বলে বালাই সাট তোমার যেন এমন অরুচি অসুখ মোটেও না ধরে কখনও!!!!!
তোমার জন্য পিঠের দাওয়াৎ রইলো।
অপ্সরিয়া শীত স্পেশাল পিঠা পুলি টোনাটুনির ঝুলি উইথ টকঝাল মিষ্টি তেঁতুল পুদিনা চাটনী!
লাভ ইউ সো মাচ আপুনিমনি!!!!
৭৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৫
িনহাজ রিমন বলেছেন: আজকে নানু গ্রাম থেকে ভাপা পিঠা আর মেরা পিঠা বানানোর সব উপকরণ নিয়ে এসেছেন।
আগামীকাল ভার্সিটি জাবার আগে খেয়ে যাবো।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
কেমন আছেন জানাতে ভুলবেন না
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!
নাম্বার ওয়ান নানুকে বলো আনকমন পিঠা রেসিপি দিতে।
নাম্বার টু আমাদেরকেও নানুর বানানো পিঠা খাবার দাওয়াৎ দাও।
৭৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১০
শোশমিতা বলেছেন: এই খানে অনেক গুলো পিঠা অনেক প্রিয়। পোস্ট পড়ে খুব খেতে ইচ্ছা করতেছে কিন্তু আমিতো এই পিঠা গুলো বানাতে পারিনা। মা এখন বাংলাদেশে কিন্তু আমার যে খুব ইচ্ছা করতেছে খেতে
আপুকে মাইনাস পিঠা খাওয়ার কথা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে এতো সুন্দর পোস্ট দেওয়ার জন্য। প্রিয়তে নিয়ে গেলাম আপু
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮
শায়মা বলেছেন: হায় হায় আপুনি!!!!!!!!!!!!!!
মাইনাস কেনো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
রেসিপি তো এই জন্যই দিয়ে দিলাম যেন চাইলেই যে কেউ বানিয়ে খেয়ে ফেলতে পারে।
অনেক অনেক ভালোবাসা শোশিমনি!!!
৭৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৭
শান্তা273 বলেছেন: এতো এতো পিঠা দেখে লোভ সামলানো কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে !!!
তাড়াতাড়ি দাওয়াত দাও আপু।
আমার কিন্তু ভাপা পিঠা অনেক পছন্দ !!!
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮
শায়মা বলেছেন: শীতের পিঠা প্রজেক্টে তোমারও দাওয়াৎ আপুনি!!!!!!!
৭৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: পিঠা খেতে মন চায়
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬
শায়মা বলেছেন: আমার বাসায় দাওয়াৎ ভাইয়া!!!
৭৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ১০১ রকমের পিঠা???
মাথা নষ্ট হয়ে গেল।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯
শায়মা বলেছেন: হা হা আমারও ভাইয়া!!!
তাই তো এবারে আমার প্রজেক্ট পিঠা!!!
৮০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:০২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এতপিঠা কতদিন দেখিনা এই পিঠা আহা মনে চায় ফিরে যাই পিঠার দেশে।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমার বাসায় চলে এসো উড়ে উড়ে!!!
৮১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১০
মুশাসি বলেছেন: সামু মাঝে মাঝে প্রব্লেম করে। প্রিয়তে যে নিবো বাটন লোডই হচ্ছে না। তবে আমি প্রিয়তে নিয়েই ছাড়বো।
আর পুরো লেখাটা কালার প্রিন্টিং করে এক কপি আম্মুকে আরেক কপি নানিকে দিবো। ইটস শীত কাল
আপাতত ভালোলাগা ও প্লাস+++
লোড হলেই প্রিয়তে
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!
নানু আর আম্মুর কাছ থেকেও রেসিপি নিয়ে আমাকে দিয়ে যেও।
ভুলোনা কিন্তু ভাইয়া।
৮২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৮
কলাতলীর বড় ভাই বলেছেন: প্রিয়তে লইলাম।
পিঠা দেইখা পোস্ট ছিড়ে খেতে ইচ্ছে করছে।
সকালে পোস্টের পিঠা ছিড়া দেখলে মাইন্ড কইরেননা।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৭
শায়মা বলেছেন: হায় হায় পোস্টই ছিড়ে ফেলবা!!!!!!!!!!!!!!
কি বলো ভাইয়া!!!!!!!!!!!!
ভাইয়া তার থেকে রেসিপি দেখে দেখে পিঠাই বানায় ফেলো বা বাড়ির মানুষদেরকে পিঠা বানাতে উৎসাহিত করো।
৮৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৪
জাল মুড়ি্ বলেছেন: শীতের পিঠা খেতে মন চায়,এখন কি করি উপায়।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৯
শায়মা বলেছেন: বানিয়ে ফেলো ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!
সব রেসিপি দেওয়াই আছে তো!
৮৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মোঃমোজাম হক বলেছেন: নাম পড়তে পড়তে পেট ভরে গেল।
সহমত! অনেক পরিশ্রমী পোষ্ট।
যাইহোক, সবার দেখাদেখি আমিও একটা রেসিপি দিয়ে যাই আর সাথে জানা আপুর মতো পোষ্ট ফ্রিজে তুলে রাখি
**************
রেসিপি-
গরু বা খাসির মাংশের কিমা তৈরী করুন। তারপর কড়াইতে খেজুরের গুড়ের সাথে কিমা মিলিয়ে জ্বাল করুন। মিশ্রণটি যখন আঠালো হয়ে শুকিয়ে আসবে তখন নামিয়ে ফেলুন। এবার তা দিয়ে ছোট ছোট করে কুলি পিঠা তৈরী করুন।
এবার চলে যান এই পোষ্টের ৫৮ নং রেসিপির কাউনের পায়েসে। পায়েসের এই রেসিপির সব ঠিক রেখে শুধু মাত্র চাল দুধ এলাচের সাথে মাংশের পুলি পিঠাগুলো ছেড়ে দিন। যেভাবে কাউনের পায়েস রান্না করবেন সেভাবেই রাঁধতে থাকুন। ব্যাস! তৈরী হয়ে গেল মাংশের দুধকুলি পায়েস।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া রেসিপি পড়ে চিন্তায় আছি!!!
তুমি কি এই রেসিপি বানালে নাকি সত্যিই আছে এমন কোনো মাংশের দুধকুলি পায়েস!!
৮৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৩৪
যাযাবর৮১ বলেছেন:
*+*+*+*+
পিঠা হইছে টেস্টু
খেয়ে নিচ্ছি রেস্টু
পূর্ণতার মাঝে জীবন সাজুক
অপূর্ণতার মাঝে পূর্ণতা আসুক।
শুভকামনা সর্বক্ষণ
থাকুক সুস্থ দেহ মন।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
৮৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২০
সালমাহ্যাপী বলেছেন: আরিব্বাপ রে কত পিঠা রে !!!!
খাইতে মঞ্চাইতেসে া রাখসি
চাপাতি পিঠা টা আমার দুনিয়ার পছন্দের একটা পিঠা।কিন্তু এত দিন এই পিঠার নাম জানতাম নকশা পিঠা।কিন্তু এইটার নাম চাপাতি কেমনে হইলো?????
অনেক অনেক ভালো লাগা।
কোন কথা নাই সোজা প্রিয়তে নিয়া রাখসি
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৯
শায়মা বলেছেন: আরে আপুনি!!!!!!!!!!!
চাপাতিই কোথাও গিয়ে হয়েছে নকশী। কোথাও আবার অন্যকিছু!!!
যাইহোক অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনিমনি!!!!!!!!!
৮৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫০
শামীম আরা সনি বলেছেন: গুড জব এন্ড গুড পোস্ট আপু
৫০ তম ভালোলাগা
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৫
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!!!
কেমন আছো তুমি???
৮৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৬
সায়েম মুন বলেছেন: ভেবেছিলাম শীতকাল। দাওয়াত দিয়ে পিঠা খাওয়াবা। তা না একগাড়ী রেসিপি দিলা। যাও পোস্টটা শোকেসে রাখলাম। রেসিপি দেখাইলে কেউ যদি বানায় খাওয়াতে আগ্রহী হয়।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া ভাবিজীকে বলো!!!
আর সে না খাওয়ালে সোজা আমার বাসায় চলে আসো উড়ে উড়ে!!!!!!!!
আমি এক জোড়া ডানা পাঠায় দেবো!!!!!!!!!!
৮৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৮
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আসলেই পিঠা সমগ্র !! বুকমার্ক করে রাখলাম।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ামনি!
৯০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬
অনীনদিতা বলেছেন: আরে বাপরে।এত পিঠা
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭
শায়মা বলেছেন: আরও নাকি আছে অনেক অনেক!!!!
আমি সবগুলো খুঁজে পাইনি!!!
পেলেই আরও একটা পোস্ট হবে আপুনি!!!
৯১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪০
চিরতার রস বলেছেন: ওরে বাপরে। তোমার ধৈর্য আছে বটে আপু। আমিতো ছেলে মানুষ। রেসেপি হাজার বার মুখস্ত করলেও পিঠাগুলা বানাতে পারবোনা। কেউ বানাইয়া খাওয়ালে শুধু খাইতে পারি।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া জানোই না আমি ধৈর্য্যের আধার!!!!!!!!!!
শুধু মাঝে মাঝে যখন ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙ্গে যায় তখন আর কোনোমতেই তা সামলাতে পারিনা।
৯২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫২
ডানাহীন বলেছেন: পোস্টে এবং জানা আপুর মন্তব্যে প্লাস । তেলেভাজাই ঠিকমত ফোলাতে পারি না এত এত পিঠা বানাতে হলে তো নির্ঘাত ফেল ..
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২১
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি জানা আপু একদিন পিঠা বানানোর সময় আমাকে রেগে মেগে কমোরে আঁচল পেঁচিয়ে সবকিছু ছুড়ে ছুড়ে মেশাতে দেখেছিলো আর সে কারণেই এই রেসিপি দিয়েছে!
৯৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: +++++++++++
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!!
৯৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০১
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: গ্রেট জব! গত উইকেন্ডেই দুধ চিতই পিঠা খেতে গ্রামের বাড়ি ঘুরে আসলাম।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২২
শায়মা বলেছেন: এরপর ফিরে আসার সময় আমাদের জন্য আনকমন রেসিপি আনতে ভুলবেনা ভাইয়া।
৯৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৩
লেখোয়াড় বলেছেন:
+ + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + = 101 ??
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৯৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৬
তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে বলেছেন:
বাহ !!!!! কখন ও কাজে লাগতে পারে
প্লাস দিয়ে গেলাম আপু মনি
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৩
শায়মা বলেছেন: লাগবেই তো আপুনি!!!!!!!!!!
আর এ জন্যই সব জড়ো করলাম খুঁজে খুঁজে!!!
৯৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৮
পেন্সিল চোর বলেছেন: পিঠার জব্বর কালেকশান দেখি!!!
আম্মাকে আজকেই বলবো পিঠা খাওয়াতে
পেন্সিল চোর এর পক্ষ থেকে প্লাস নিন।
কেমন আছেন আপু?
পেন্সিল চোর জানতে চায়।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৫
শায়মা বলেছেন: আবার আরেকটা চোরভাইয়া!!!!!!!!!!
হায় হায় ব্লগে এত এত চোর কেনো ভাইয়া!!!!!!!!!
ভাইয়া তোমার চুরি করা পেন্সিলের কালেকশনের ছবি তুলে দিওতো আমাদেরকে!
৯৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১২
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: এত পিঠা .....অনেকগুলোর তো নামই জানতাম না....
তো কবে খাওয়াচ্ছেন....
ধন্যবাদ
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৬
শায়মা বলেছেন: আমিও জানতাম নাতো ভাইয়া!!!!!!!
আর তাই তো সবাইকে জানাতেই এই পোস্ট লিখে ফেললাম!
৯৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৫
পাগলমন২০১১ বলেছেন: ওরে আল্লারে কত্ত পিঠারে........................
খিদা মোচড় দিয়া উঠলো..
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা
দেখো আমার পোস্টাই খেয়ে ফেলোনা আবার!!!
১০০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৮
পাগলমন২০১১ বলেছেন: বিয়া কইরা লই তারপর বউরে তোমার এই লেখাটা পড়তে দিমু ।
তারপর কমু একটা একটা কইরা বানাও আমি খাই।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা দেখো বিয়ের আগে যেন এই কথা তাকে শুনিও না!!!
তাইলে সে বেচারী আবার ভয়ে পালাবে!
১০১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩২
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: উহু খাইতে মুঞ্চাইতাছে।
এত এত পিঠা দেইখ্যা জিভে জল আইসা গেল??? প্রিন্ট দিয়া খাইতে শুরু করুম।
+++
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩১
শায়মা বলেছেন: হায় হায় প্রিন্ট দিয়া খাইতে শুরু করোনা ভাইয়া!!!!
রেসিপি দেওয়া আছে বানায় বানায় খাও!
১০২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪০
মেহেরুন বলেছেন: আপু এত সব রেসিপি তুমি কি করে জোগাড় করলা +++++
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২
শায়মা বলেছেন: অনেক কষ্ট করে আপুনি!
অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে!!!!!!
১০৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৯
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
একদিন পিঠে বানিয়ে খবর দিও
এসে খেয়ে যাবো
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২১
শায়মা বলেছেন: Ok Ok Ok
তোমারও দাওয়াৎ রইলো টোনাটুনি পিঠা ঘরে!!!!
১০৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৯
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: পিঠার পোষ্ট পইড়া তো মুখে পানি চইলা আসছে অখন কি করি ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৮
শায়মা বলেছেন: এখন বানায় বানায় আমাদেরকে খাওয়াও ভাইয়া!
১০৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৮
এসএসনাসরীন বলেছেন: খেতে ইচ্ছে করছে খুব । দারুণ পোস্ট
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৩
শায়মা বলেছেন: আপুনি সবাই যেন খুব সহজেই বানিয়ে ফেলতে পারে যে কোনো পিঠা তাই তো এ পোস্ট দেওয়া।
অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!
১০৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭
সাদেকুর বলেছেন: ক্ষিদা লাগছে
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৩
শায়মা বলেছেন: হায় হায় শিঘরী পিঠা বানাও!
১০৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাইয়া রেসিপি পড়ে চিন্তায় আছি!!!
তুমি কি এই রেসিপি বানালে নাকি সত্যিই আছে এমন কোনো মাংশের দুধকুলি পায়েস!!
রেসিপি কে বানালো তা নিয়ে চিন্তার কি দরকার! খেতে কেমন হলো সেটাই আসল! অন্যান্য রেসিপিগুলোও তো কেউ না কেউ প্রথমবার বানিয়েছে। তাই হলোই না হয় একটি কুনোব্যাঙ স্পেশাল পিঠা রেসিপি "মাংশের দুধকুলি পায়েস"
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া রেসিপি পড়ে মনে হলো খেতে ইয়াক ইয়াক হয়েছে।
এখন তুমি বানিয়ে আমাদেরকে দাওয়াৎ দিয়ে খাইয়ে সকল চক্ষু, কর্ন, জিহ্বার বিবাদ ভন্জন করে দাও)
১০৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পিঠা নিয়া আমি একখান পোস্টু দিমু সিন্তা করসিলাম ! আন্নে এইডা একটা কাম করলেন !!!
ভালোলাগা ও প্রিয়তে ++++++
আসবো কোথায় ? ঠিকানা নাই ক্যান ?
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৬
শায়মা বলেছেন: আরে দিয়ে দাও ভাইয়া!!!!!!!!!!!!
নো প্রবলেম!!!!!!!!!!!!!!!!
আর চলে আসো পরীরাজ্যে!!!!!!
১০৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৭
বড় বিলাই বলেছেন: এত্ত এত্ত পিঠা? অনেক পিঠার তো নামও শুনিনি।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১১
শায়মা বলেছেন: আমিও তো না আপুনি!!
আর তাই তো সব পিঠা একসাথে জড়ো করলাম।
১১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৯
পথেরসাথী বলেছেন: গোলাপফুল পিঠা খেতে ভারি মজা।প্রিয়তে আপুমনি++++
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৩
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া!!!
আর প্রিয়তে নেবার জন্য থ্যাংকস অনেক অনেক!
১১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫১
তামিম ইবনে আমান বলেছেন:
ব্যাপক পুস্ট !
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৭
শায়মা বলেছেন: আরে তুমি কই ছিলে এতক্ষন তামিমভাইয়া!!!!!!!!!!!!
১১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপু পলতা পিঠার ছবি দেখে এখন জিহ্বায় পানি আসছে। এত সুন্দর করে কোন শিল্পী বানিয়েছেন?
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২০
শায়মা বলেছেন: কে বানিয়েছে সেটা কে জানে!!!!!!!!!
তবে আমি বানাইনি!!!!!!!!!
আমি বানাবো আর সেটা আরও সুন্দর হবে!
ইনশাল্লাহ!!!!!!!!!!!!!
১১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩০
রাতুল_শাহ বলেছেন: বিশ্বাস হয় না। আগে পলতা পিঠা বানাইয়া দেখান, তারপর বিশ্বাস করব।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৪
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে তাই হবে!
এটা একটা বয়াপার হলো!!!!!!!!
জানোনা আমি সকল কাজের পাজি!!!!!
১১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৭
নিমা বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে নিলাম
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ নিমামনি!!!!!!!!!!!
এবার আমরা সবাই খাবো শীতের পিঠা!
১১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২০
মামুন হতভাগা বলেছেন: লেট পিলাচ দেয়ে গেলাম
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস আর পরীর দেশে দাওয়াৎ!
১১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৮
আশিক মাসুম বলেছেন: সংগ্রহে রাখলাম....... বিয়ার পর স্বশুর বারিতে গিয়ে এিসকল পিঠা বানাইতে কমু............ হাহাহাহাহা
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৮
শায়মা বলেছেন: হায় হায় শ্বাসুড়ি মাইর দেয়না যেনো খেয়াল রেখো ভাইয়া!!!!!!!!
তারচেয়ে বরং ভাবিজীকেই বলো একটা একটা করে রোজ রোজ প্রাকটিস করে করে তোমাকে বানিয়ে খাওয়াতে,
১১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৬
স্তব্ধতা' বলেছেন: এইটা আমার প্রিয় পোষ্টের তালিকায় গেলো।শাহনামার কবি ফেরদৌসীর শাহনামা রচনা করতে সময় লাগছিলো ১০ বছর, এই পিঠামহাকাব্য রচনা করতে কত দিন লাগছে? এতো কষ্টের পোষ্টে প্লাস দিয়ে শেষ করা যাবেনা।তাই একটা ছোট্ট+।
১৬ নম্বরটা ট্রাই করার চিন্তা করতিছি
।ফিঙ্গারস্ ক্রসড
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমারও প্রায় কবি ফেরদৌসীর মতই অবস্থা হয়েছিলো। এত এত পিঠার নাম ও রেসিপি যোগাড় করা সেসব আবার ক্লাসিফিকশন করা আবার ৯৪ পর্যন্ত গিয়ে আর খুঁজে পাইনা পিঠার নাম অথচ শুনেছি কেকা ফেরদৌসী বলেছেন বাংলাদেশে নাকি আছে ৩০০ রকমেরও বেশি রকমের পিঠা । শেষে আমার ভাইয়া আপুদের স্মরনাপন্ন হলাম।
যাইহোক শেষমেষ পেলাম ১০১ পিঠা । ইনশাল্লাহ নেক্সট টাইম ২০১ পিঠার নাম ধাম পরিচয়ও যোগাড় করে ফেলতে পারবো।
১১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:২০
রিমন রনবীর বলেছেন:
আম্মুগো
আমি বাড়ি আসতেছি
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৪
শায়মা বলেছেন: হায় হায় বাড়ি যাও কেনো???
পরীর দেশে উড়ে আসো ভাইয়া!!
১১৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৯
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: কুনু কথা নাই শুধু খাওয়ার হুম হাম শব্দ হৈবো আপুরে সব বানাইয়া আমারে একদিন দাওয়াত দিয়ো।প্লাসায়িত
গান,নাচ,অভিনয়,রন্ধন শিল্পী,লেখিকা,কবি ,পরী .........................................................এতো গুন কৈ রাখো ?
অনেক অনেক শুভাকামনা।শুভরাত্রি।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৮
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে তোমার আজই দাওয়াৎ ভাইয়া!!
উড়ে উড়ে চলে আসো। পাখা পাঠায় দিচ্ছি!
আর আমার গুন গুলা?? একটা একটা করে এক এক জুয়েলারি বক্স ভরে আলাদা আলাদা করে রাখি যখনই দরকার পড়ে ঢাকনি খুলি!
হা হা হা হা হা হা
১২০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৫
অনন্যমানুষ বলেছেন: অনেকেই পরীর দেশে যাওয়ার দাওয়াত পেয়েছে, অনেকে এখনো পেয়ে যাচ্ছে, এখনো বুঝতে পারছিনা আমি পাবো কিনা। খুব বিব্রত বোধ করছি, কারন চেয়ে চেয়ে দাওয়াৎ নিতে কেমন জানি লাগে আবার যেতেও খুব ইচ্ছে হচ্ছে। কি যে করব বুঝতে পারছিনা।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৮
শায়মা বলেছেন: না না ভাইয়া!!!!!!!!!!!!
নিজে নিজে দাওয়াৎ নিতে হবেনা!!!!!!!!
আমিই দিচ্ছি .......
চলে আসো আমার পরীরাজ্যে । ফেইরীল্যান্ড টোনাটুনি পিঠা ঘর!
আজই পাখা পাঠিয়ে দেবো ওকে???????????
অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি!!!!!!!!
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!!!!!!!!
থ্যাংকস এ্যা লট!!!!!!!!!!!!!
১২১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২১
শামীম আরা সনি বলেছেন: I am cooooooooooolll baby
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪০
শায়মা বলেছেন: গুড গুড গুড আপুনি!!!!!!!!!!!!!
বুঝাই যাচ্ছে অনেক ফুর্তীতে আছো।
১২২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
++++++++++++++++++++++++++++++
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
১২৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: আপু পিঠা বানানোর রেসিপি দিয়ে লাভ হবে না । পিঠার ভাগ চাই ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
শায়মা বলেছেন: Ok Ok Ok
তাহাই হইবেক ভাইয়াজি!!!!
১২৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:২৮
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: গতকালই পোষ্ট দেখেছি। মানে ক্যামনে কি, এত পিঠা!!!!!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪
শায়মা বলেছেন: এত পিঠা!
কারণ আমাদের বাংলাদেশে আছে এত পিঠা!!!!!
১২৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:২৯
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: শায়মা আপু, আমি বাংলাদেশে এসে যদি আপনার বাসায় যেতে চাই আপনি কি আমাকে যেতে দিবেন, নাকি আপনি পরি তাই যাওয়া নিষেধ?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৭
শায়মা বলেছেন: আরে পরী তো কি হয়েছে!!!!!!!!!!
পরীর দেশেই চলে আসবে আপুনি!!!!!!!!!!!
১২৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪
baganbilash বলেছেন: আমার তিন বছরের এক খালাত ভাই আছে তার সাথে দেখা হলেই গল্প বলো, কোন গল্প?...টোনাটুনির গল্প।কতবার যে তাকে এই গল্প শুনিয়েছি!!
যাই হোক অনেক সুন্দর আর মহাকার্যকরী পোস্ট।ট্রাই মারতে হবে।এই শীতে এর চেয়ে ভাল পোস্ট আর হয়না ।
কালেকশনে রাখলাম।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শায়মা বলেছেন: হা হা
আমিও অনেক শুনতাম টোনাটুনির গল্প আর এ গল্পের কারণেই মনে হয় টোনাটুনির তেলেভাজা পিঠার উপর আমার একটু বেশী দূর্বলতা আছে!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!
১২৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০০
কান্টি টুটুল বলেছেন:
সামনের শুক্রবারেই এই পোষ্টের সাহায্য নিবো ইনশাআল্লাহ তাই প্রিয়তে,
ওই দিন আরেক আপার পোষ্ট দেখে মজার কুড়মুড়ে শেমাই বানালাম,অবশ্য রেসিপিটা সহজ ছিল।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শায়মা বলেছেন: গুড গুড গুড !!!
আমিও তাই চাই ভাইয়া।
শীতে সবাই এবারে পেট পুরে খাক বাংলাদেশের পিঠা আর বানাতেও যেন স হ জ হয় তাই এত কষ্ট করে রেসিপিগুলোও জড়ো করে ফেললাম!
১২৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৭
সানজিদা হোসেন বলেছেন: ব্লগার ভাই বোনেরা আমরা কবে এই পিঠাগুলো খেতে শায়মাপুর বাসায় যাচ্ছি?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শায়মা বলেছেন: আজকেই আজকেই আজকেই আপুনি!!!!!!
১২৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
কানিজ বলেছেন: দা-রু-ন...........। প্রিয়তে নিলাম আপু ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!!!
পিঠা বানিয়ে পিঠার ছবি তুলে আমাকে দেখিও!
১৩০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১০
সোমহেপি বলেছেন: মিষ্টি পিঠাগুলো আমার জানের দুশমন।
কড়াঝাল ছাড়া আমার চলে না।
সর্বনেশে পোষ্ট।
দাবি সামলাতে গেলে কাত হয়ে যেতে হবে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:০০
শায়মা বলেছেন: ঝালগুলো খাবে ভাইয়া!
১০১ থেকে অন্তত ১০/২০ টা তো কাজে লাগবে!
১৩১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এতো পিঠা..দেখতে দারুন..নামের বৈচিত্র,চেহারার বৈচিত্র...লোভ লাগছে খাওয়া..শায়মা আপু ..পিঠা বানিয়ে দিবে কে?আমি খাওয়ার দায়িত্ব পালন করতে রাজি আছি?...সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ+++
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কে আবার দেবে!!!
নিজেই ট্রাই করে যেন ফেলতে পারো তাই তো রেসিপিও দিয়ে দিলাম সাথে সাথে!!!!
অবশ্য তুমি চাইলে পরীর দেশেও চলে আসতে পারো উড়ে উড়ে!
১৩২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আজ আপনার ভাবী ১৫ নং পাটিসাপটা ট্রাই মেরেছিল । রঙ টা এতো লোভনীয় হয়নি বাট খেতে অসাধারন লেগেছিল । ( জিবে জল আসার ইমো হবে )।
(অ/ট- আপনাকে আমার পোস্টে মিস করছি )
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১০
শায়মা বলেছেন: গুড গুড গুড ভাইয়া!!!!!!!!!!
আর তোমার পোস্টে আজকেই যাবো!!!
১৩৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪১
একজন আরমান বলেছেন:
বাহ চমৎকার শীতকালীন পোস্ট আপু।
ভাপা পিঠা আমার খুব পছন্দের।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!
১৩৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৫
অন্তরন্তর বলেছেন: চমৎকার পিঠাময় পোস্ট। এত এত পিঠা দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে।
দেশে না আসলে খাওয়া হবে না। কবে যে দেশে আসব আল্লাহ্ই জানে।
পোস্ট শোকেসে রাখতেই হল।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!
আজকে কিন্তু ভুল করিনি!!!!
১৩৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৩
অন্তরন্তর বলেছেন: জানা আপুর কমেন্টে ঝাঝা।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
শায়মা বলেছেন:
১৩৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:০৮
পুরাতন বলেছেন: খাইছে আমারে !! এত্ত এত্ত পিঠা !!
পোষ্ট দেইখা পিঠা খাইতে মন্চায়
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২০
শায়মা বলেছেন: খেয়ে ফেলো ভাইয়া!!!!!!!
রেসিপি দেওয়া আছে!!!!!!
বানায় বানায় খাও নাইলে পরীর দেশে চলে আসো উড়ে উড়ে!!!!
১৩৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:২১
আশফাকুল তাপস বলেছেন: শায়মা,আমার মেইলের উত্তর পেলাম না।আমি কি ধরে নিব আপনি পারমিশান দিচ্ছেন না?অথবা আপনি ভাবনাচিন্তা করার সময় চান?হ্যা হোক বা না হোক।সিদ্ধান্তটা আমাকে একটু তাড়াতাড়ি জানান প্লিজ।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৫
শায়মা বলেছেন: স্যরি ভাইয়া!!!!!!!!!
মেইলের কথা ভুলে গেছিলাম!!!!
বাট তোমার এই কমেন্ট পেয়েই এখানে রিপলাই দেবার আগেই মেইলের রিপলাই দিয়ে আসলাম!!!
১৩৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৩
চাঁদ ~ মামা বলেছেন: পিঠা বালা পাই
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮
শায়মা বলেছেন: আমিওওওওওওও!!!!!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
১৩৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৬
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: শীতকালের পিঠার দাওয়াত পাচ্ছি কবে?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৭
শায়মা বলেছেন: ছুটিটা শুরু হলেই মানে শীতের ছুটি!!!!!!
১৪০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৩
নিনিতা নাতানিয়েল বলেছেন: আপু আপনার পিঠা গুলো দেখে খুব লোভ হচ্ছে, এখানেতো পিঠার প ও খুজে পাওয়া যায়না , পিঠা শব্দটাই ভুলে গেছিলাম । ভাবছি দেশে গিয়েই আপনার বাসায় যাব , মজার মজার পিঠা খেয়ে আসব ।
খাওয়াবেন তো?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৭
শায়মা বলেছেন: আসো আসো চলে আসো আপুনি!!!!!!!!!
আমার পরীরাজ্যে শীতের পিঠা খেতে!!!
১৪১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৭
খুলনার শের বলেছেন: পিঠা দেখলেই খেতে মন চায়।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তাইতো বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পিঠাগুলির সাথে সাথে রেসিপিও দিয়ে দিয়েছি। কারো মন চাইলেই বানিয়ে খেয়ে ফেলবে আর না পারলে আমার বাসায় দাওয়াৎ!
১৪২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৮
মেহবুবা বলেছেন: মন্তব্য করবার জায়গা পাওয়া সমস্যা ছিল তবু এমন লোভনীয় পোষ্টে লিখতেই হোল ।
কি আর করা ছবি দেখে মন +পেট ভরাই ।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৩
শায়মা বলেছেন: আরে আপু শুধু ছবি কেনো!!!!!!!!!!!!!
বানিয়ে ফেলো পিঠাপুলি ঝটপট!!!
নইলে উড়ে উড়ে চলে আসো পরীর দেশে!
১৪৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩৬
সুখ নাইরে পাগল বলেছেন: এত্ত পিঠা
আমিতো অনেকগুলাই খাই নাই
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: আমিও তো খাইনি ভাইয়া!!!!!!!!!!!!
আর তাইতো পিঠা প্রজেক্ট হাতে নিলাম!!!!!
১৪৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শায়মা আপু আপনার পিঠা খেলাম।দারুন মজা মুখে স্বাদ লেগে আছে।আমার ব্লগে আসার আমন্ত্রণ জানান একটা কবিতা পাঠ করার আমন্ত্রণ থাকলো।পড়ার পর রেটিং চাই..আমি নব্য কবি।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৬
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে এখুনি যাচ্ছি ভাইয়া!
১৪৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৪
মৃত্যুঞ্জয় বলেছেন: প্রিন্ট দিলে যদি আসল হইয়া বাইর হইত কেমন হইত আপি
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৬
শায়মা বলেছেন: বাহ বাহ বাহ !!!!!!!!!!!
তাইলে তো খুবই ভালো হইতো!!!!!!
কোনো ঝামেলাই থাকতোনা!!!!!!!!!!!
পৃথিবীতে কেউ না খেয়ে মরতোনা!!!!!!!!!!
সেই যাদুর পেন্সিলের মত.......
যা আঁকা যায় যদি সত্যি হতো তবে হাতের মুঠোয় পেতাম রে ভাই বিশ্ব নিখিল........
১৪৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৭
ঘুমকাতুর বলেছেন: মাইনাস দিবার মুনচায়
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৭
শায়মা বলেছেন: হায় হায় মাইনাস কেনো!!!!!
১৪৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: আজকে এই খুশির দিনে, আনন্দঘন সময়ে বাংলার ক্রিকেট প্রেমীদের শায়মা আপুর ১০১ পিঠার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৩
শায়মা বলেছেন:
পিঠার শুভেচ্ছা!!!!
হা হা ওকে ওকে সব পিঠা দিয়ে দিলাম!!!!!!!
১৪৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: বাংলার ক্রিকেট প্রেমীদের পক্ষ থেকে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৩
শায়মা বলেছেন: টোনাটুনির পিঠাঘরে সবার দাওয়াৎ!!!
১৪৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:১১
রোমেন রুমি বলেছেন: এই পোস্ট পরে এখন আমার ভীষণ পিঠা খেতে ইচ্ছে করছে !!
ইশ পোস্টের শাথে যদি পিঠাও পাওয়া যেত ;
মন্দ হতনা।
ভাল লাগল পোস্ট ।
শুভ রাত্রি ।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমার পরীর দেশের টোনাটুনি পিঠা ঘরে চলে আসো পিঠা খেতে!
১৫০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: ইস্ এত্ত পিঠা ! এখন তো আপু পিঠা খেতে মন চাচ্ছে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৪
শায়মা বলেছেন: টোনাটুনির পিঠা ঘর কর্মসূচী শুরু হলেই তোমাকে দাওয়াৎ দেওয়া হবে ভাইয়া!
১৫১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১
লোনলিফাইটার বলেছেন: হ্যালো
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫
শায়মা বলেছেন: বলো বলো !!
১৫২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২২
সিরাজ সাঁই বলেছেন: বাঁধিয়ে রাখা বাধ্যতামূলক। প্লাস দিয়ে, প্রিয়তে নিয়ে, প্রিন্ট নিয়ে মায়ের হাতে ধরিয়ে দিলাম। বাকীটা উনার দায়িত্ব, দেখা যাক।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া!!!
থ্যাংকস অনেক অনেক!!!
আসলে বাংলাদেশের পিঠাপুলির নাম সবাই ভুলতেই বসেছে।
তার বদলে দখল করে নিচ্ছে বারগার, কে এফ সি, পিজ্জা.......
তাই ভাবলাম ১০১ রকমের পিঠাপুলির নাম ধাম পরিচয় একখানে জড়ো করি!!!
আর শীতের প্রজেক্ট হোক পিঠাপুলি!!
১৫৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শায়মা ,নতুন একটা কতিা লিখলাম পড়ার আমন্ত্রণ থাকলো।আগের কবিতা ফ্লপ..দেখা যাক এটা কি হয়?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪০
শায়মা বলেছেন: আরে ফ্লপের কি ভাইয়া???
আগেরটাও ভীষন সুন্দর হয়েছে!!!
১৫৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৬
আরজু পনি বলেছেন:
অসাধারণ পোস্ট ম্যাডাম । রিতিমতো মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
তবে দাওয়াত পেতে ইচ্ছে করছে
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯
শায়মা বলেছেন: পরীর দেশের টোনাটুনি পিঠা ঘরে দাওয়াৎ আপুনি!
১৫৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:১৫
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: এত্তো বড় পোষ্ট লিখো কিভাবে
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৪
শায়মা বলেছেন: অনেক কষ্ট করে লিখেছি ভাইয়া!!!
১৫৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:২৪
লোনলিফাইটার বলেছেন: কমেন্ট দেখে হাসছি আমি
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
শায়মা বলেছেন: আহালে!!!
হাসো বাবু আরও বেশি বেশি হাসো!!!
১৫৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬
আরজু পনি বলেছেন:
আজবতো! আমার মন্তব্যের জবাব না দেখে পরের মন্তব্যের জবাব দেখে মনের দুঃখে ঘরের কাজ রেখে লগিন হলাম, আমার সাথে কোন অভিমান আছে কি না জানতে। কিন্তু লগডইন হয়েই ধরা খেলাম!
আপনি কি করে বুঝলেন!!!! :-&
চরম ধরা খেলাম
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৭
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!
জানোনা আমি পরী!!
সব্বার মনের কথাই জানা হয়ে যায় আমার আগে ভাগেই। আমি সবই বুঝে যাই তো!!!!
আসলে আমি লোনলি ফাইটারের দুষ্টামী দেখে আগে ওর উত্তর থেকে শুরু করেছিলাম তাই মন্তব্যের উত্তরগুলো নীচ থেকে উঠছিলো।
হা হা আপুনি ভুল বুঝেছো তুমি কি ভেবেছো অভিমান থাকলেও আমি মরে গেলেও তা স্বীকার করবো!!!!!!!!! জীবনেও না মরণেও না।
হা হা আপুনি আবারও দুত্তামী করলাম.......
তোমার উপর অভিমান থাকার কোনো কারনই নেই আমার।
১৫৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২
মৃত্যুঞ্জয় বলেছেন: আর কিছু নাই
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২
শায়মা বলেছেন: আরও আরও আছে তো!!!
কত্ত আছে!!!!!!!!!!!!
১৫৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৭
অলরাউন্ডার২০১৩ বলেছেন: পিঠা খাবো
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৯
শায়মা বলেছেন: বাপপরে!!!!!!!
বন্দুক পিস্তল নিয়ে আমার বাড়ি পিঠা খেতে আসা নিষেধ!!!
আমি ভুই পাই!!!
১৬০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪২
মাহবু১৫৪ বলেছেন: বাপরে!! এতো দেখি মহা বিশাল পোস্ট!!
পোস্টে কোটি বার ভাল লাগা
আমিই সেই ১০০ তম জন জিনি এই পোস্ট প্রিয়তে নিয়েছেন।
আপনি সবরকম পিঠা বানাতে পারেন?
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া!!!!!!
এই পোস্ট দেখে দেখে বানিয়ে ফেলো বাংলাদেশের সব রকমের পিঠাপুলি খুব সহজেই!!
১৬১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০৯
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: মন খারাপ করা পোস্ট
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯
শায়মা বলেছেন: আহালে ভাইয়া!!!
কেনো কেনো কেনো?????????
আমার টোনাটুনির পিঠাঘরে দাওয়াৎ তোমার!
১৬২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: শোকেসে রেখে দিলাম তোমার পোস্টটি। হুম পেয়ে গিয়েছি,,,,তোমার পোস্ট দেখে দেখে পিঠা বানাবো। ,,,,,,,,,,,,
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!!!!!!
পিঠা বানাও অনেক অনেক !!!!!
১৬৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৭
মাহবু১৫৪ বলেছেন: পিঠা বানাতে অনেক সময় লাগে। তাই আপাতত ইচ্ছে নাই। তবে বিয়ের পর :#> :#>
এই পোস্ট আপনার জন্য
Click This Link
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৫৬
শায়মা বলেছেন: ওহ বিয়ের পর তুমিই রান্না করবে নাকি?
ভেরীগুড ভাইয়া!
ভাবীজিকেও শিখায় দিও।
এই পোস্ট অবশ্যই তার কাজে লাগবে!
১৬৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭
জন্মদিন বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
++++++++++++++++++++++++++++++++++
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
১৬৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪
নক্ষত্রচারী বলেছেন: এত্ত পিঠা !
অনেক দেরী করে ফেলেছি আপু, সবার খাওয়া শেষ, আমি না হয় উচ্ছিষ্ট গুলোই খেলাম ।
শুভকামনা ।।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৪
শায়মা বলেছেন: না না এখনও পিঠা খাওয়া শুরুই হয়নি!!!!!!!
কেবল উইন্টার ভ্যাকেশন পিঠা প্রজেক্ট শুরু হলো আজ থেকে!
১৬৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৫
রসিক বাঙ্গাল বলেছেন: বাপরেএএএএএএএএএএএ ........................
অসাধারণ, সিম্পলি অসাধারণ।
ইয়ে, এই পোস্ট লিখতে আপনি কতক্ষণ সময় ব্যয় করেছেন ??? জানতে ইচ্ছা করছে।
"সেই কয় সেকেন্ড" সংখ্যক স্যালুট।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৩
শায়মা বলেছেন: অনেক সময় ভাইয়া!!!
তবে কষ্ট করার পেছনে একখানি মহৎ উদ্দেশ্য আছে!
১৬৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৩২
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: সামুতে একটা পোস্ট দেখলাম যেখানে সবাই শায়মা আপুর সাথে দেখা করতে চায়!!! কাহিনী কি???
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৭
শায়মা বলেছেন: কই কই কই!!!
আমি তো দেখিনি !!
হায় হায় !!! সর্বনাশ!!!!!!!
সবাইকে এখুনি ঠেকাতে হবে দেখছি!!!
নাইলে পড়ে তো হাড্ডি গুড্ডি ভাঙ্গবে!!!!!!!!!
কি সর্বনাশ!!!!!!!!!!!!!
পরীর দেশে কি এমনি এমনি উড়ে আসা যায় বলো কাকভাইয়া!!!!
তোমার সাথে যাও বা আসতে পারতো তুমি আমার অন্ধ!!!!
১৬৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪০
যুধিষ্ঠির বলেছেন: প্রিয়তে নি্লাম বিয়ার পর পড়মু নে
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৭
শায়মা বলেছেন: পড়ে কি হবে?? সোজা কিচেনে ঝুলাই দিও ভাইয়া।
যেন কিচেনে ঢুকলেই তার পিঠা বানাতে ইচ্ছা করে।
১৬৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৮
হাসি .. বলেছেন: মাইগড এত্ত এত্ত পিঠা?? কবে আসবো তোমার বাড়ি আপু??
+++++++++++
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪২
শায়মা বলেছেন: শুভ জন্মদিন হাসিমনি!!!!!!!!!!!!!!
আজকেই চলে আসো!!!!!!!!!!!!!!!!
টোনাটুনির পিঠাঘরে তোমার দাওয়াৎ!
১৭০| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪
ইনকগনিটো বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট!
ভবিষ্যতে কাজে লাগলেও লাগতে পারে। প্রিয়তে নিলাম!
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২০
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই কাজে লাগবে ভাইয়া।
এই যে আজ থেকে শুরু হলো আমার পিঠা প্রজেক্ট কার্য্যক্রম।
১৭১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৯
লোনলিফাইটার বলেছেন:
পাটি সাপটা পিঠা খাও
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২১
শায়মা বলেছেন: রোজ রোজ একটা একটা করে এক্সপেরিমেন্ট চলবে।
১৭২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৫
মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: দাওয়াত নাই?
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪০
শায়মা বলেছেন: তোমারও দাওয়াৎ রইলো টোনাটুনির পিঠাঘরে ভাইয়া!
১৭৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:০২
কসমিক রোহান বলেছেন: দারুণ কাজ করেছেন। এই শীতে জমবে ভালো। +++
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪২
শায়মা বলেছেন: একদম রোজ একটা করে পিঠা বানাবে ভাইয়া!!!!!
১৭৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৬
ভদ্র পোলা বলেছেন: না খাওাইলে খেলুম না
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৪
শায়মা বলেছেন: টোনাটুনির পিঠাঘরে দাওয়াৎ ভাইয়া!!!!!!!
১৭৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৭
শার্লক বলেছেন: এতো বড় পোস্ট! এতো পিঠা কি একসাথে খাওয়া যায়?
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া
একসাথে খাবে কেনো???
একটা একটা করে এক এক দিন খাবে।
১৭৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৪
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: উফস! মাথা নষ্ট! এত্ত এত্ত পিঠা! আপু আমারে ইলিশ পিঠা খাবার দাওয়াত দাও দাও দাও
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৭
শায়মা বলেছেন: ইলিশ পিঠা বানাতে জানিনা।
১৭৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৫
কান্টি টুটুল বলেছেন:
দুধ চিতুই তৈরিতে একটা সমস্যা হত
দুধ জাল দিয়ে ঘন গুড়ের সিরা তৈরি করার সময় দুধ ফেটে যেত,সম্ভবত গুড়ে সোডা থাকার কারণে।
আজকে দুধে ভেজানোর জন্য চিতুই কেনার সময় মহিলাকে দুধ ফেটে যাওয়ার কথা বলতেই উনি চমৎকার সহজ সমাধান দিয়ে দিলেন যেটা আমার জানা ছিলনা...
ঘন দুধ গুড়ের সিরা তৈরি করার সময় দুধ একেবারে ঠান্ডা করে গুড় মেশাতে হবে ( প্রয়োজনে ফ্রিজে রাখা যেতে পার )
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!
এই জরুরী ইনফোরমেশনটা অবশ্যই দরকার।
থ্যাংকস এ্যা লট।
ভাইয়া পিঠা বানিয়ে তার ছবি দিয়ে যেও।
১৭৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৭
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: ওরে ওরে ওরে পিঠা........এত্ত এত্ত পিঠা........আমি জানতামই না............অনেক ধন্যবাদ আপু.....
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৫
শায়মা বলেছেন: আমিও তো জানতাম না ভাইয়া।
বাংলাদেশের পিঠা নিয়ে রিসার্চ করতে গিয়েই তো জানলাম এতকিছু।
১৭৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৬
এবিসি১০ বলেছেন: বাপপস্ ......
পিঠার ভারে মরে গেলাম অ্যাখন এগুলো কই পাই
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
বাংলাদেশের এত্ত এত্ত পিঠার নাম যেন জানতে পারি আর সেসব ইচ্ছে হলেই বানিয়েও ফেলতে পারি তাই তো এ পোস্ট লেখা।
বানিয়ে ফেলো রোজ রোজ এক এক রকম মজাদার পিঠা ভাইয়ামনি।
১৮০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৭
নেক্সাস বলেছেন: সায়মার নিজের হাতে বানানো পিঠা খাইতে মন্চায়
দাওয়াত পাবো কবে?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৫
শায়মা বলেছেন: আজকেই ভাইয়া।
আজকেই দাওয়াৎ তোমার!!!
১৮১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
লোনলিফাইটার বলেছেন: ওলেলেলে
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২১
শায়মা বলেছেন: কি লে লে লে???
১৮২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৫
অনন্ত জীবন বলেছেন: এই অসাধ্য কেমনে সাধন করলেন?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২২
শায়মা বলেছেন: অনেক কষ্ট করে ভাইয়া!
১৮৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪
সান্তনু অাহেমদ বলেছেন: তোমার খোকাভাইয়ের একটা কবিতা দাও।
শুভ কামনা।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া খুব তাড়াতাড়ি লিখে ফেলবো।
১৮৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মুনসী১৬১২ বলেছেন: আপি কেমন আছো
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০০
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া।
তুমি কেমন আছো?
১৮৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৯
অথৈ সাগর বলেছেন: তোমার ভাবীকে প্রিন্ট করে দিয়ে দিব । দেখি কি কি করে ? অগ্রিম দাওয়াত রইল । পোষ্টাকে ঐতিহাসিক বলে দাবি করছি । ক্ষমতা থাকলে পোস্ট দাতা এবং পোস্ট দুটোই অনন্ত কাল ধরে স্তিকি করে রাখতাম ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০১
শায়মা বলেছেন: সামুর পাতায় দুদিনের জন্য ষ্টিকি হয়ে কি হবে ভাইয়া!
তোমাদের মনের পাতায় সারাজীবন স্টিকি হলেই খুশী আমি!
যখনই বাংলাদেশের পিঠার নাম বা তার রেসিপি লাগবে আমার এ পোস্টের কথা মনে পড়বেই জানি!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!
১৮৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩৫
টুং টাং বলেছেন: বাংলার পিঠা উৎসব
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৫
শায়মা বলেছেন:
পিঠামেলা পোস্ট এটা আমার!
১৮৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৪
কান্টি টুটুল বলেছেন:
দুধ চিতুই বানাইছিলাম,ছবির জন্য দুঃখিত মোবাইলে তোলা
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৭
শায়মা বলেছেন: তবুও অনেক মজার হয়েছে বুঝাই যাচ্ছে!
১৮৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এইটা কি বললা? রেসিপি দেখে দেখে বানাও।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৯
শায়মা বলেছেন: ওকে বানাবো!
১৮৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫
অদৃশ্য বলেছেন:
ওরেব্বাস...... পিঠার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়..... ভালোবাসা যেন টোনাটুনির শীতের পিঠা...
১০১ টা পিঠার প্রস্তুত প্রনালি... সবকটা পড়লাম না তবে বেছে বেছে কয়েকটিতো পড়লাম...
শুভকামনা রইলো...
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১১
শায়মা বলেছেন: হা হা অদৃশ্যভাইয়া অনেক অনেক থ্যাংকস!
অনেক ভালো থেকো!
১৯০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০২
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ কেনো ভাইয়া???
পিঠার দাওয়াৎ দিলাম তো তোমাকে!
১৯১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২২
কালীদাস বলেছেন: অনেকদিন আগে এক ইতর একটা অসাধারণ পিঠা খাওয়াছিল আমারে, আপনের পোস্টে আইসা পিঠাটা আইডেন্টিফাই করতে পারলাম। আপনের পোস্ট দেয়া সার্থক খুবই কাজের পোস্ট
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: ইতর পিঠা খাইয়েছিলো!!!
ইতররা কি পিঠা খাওয়ায়????
কি বলো?????????????????????
যাইহোক কোন পিঠা সেটা বলোনি।
তবুও কাজের পোস্ট বলায় অনেক অনেক থ্যাংকস!
১৯২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৪
রায়হান কবীর বলেছেন: kichu post emon hoy je priyo post e nite ami baddho hoi.
Hats off to shayma!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৮
শায়মা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
অনেক অনেক ভালো থেকো!
১৯৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪২
আমি সাজিদ বলেছেন:
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৩
শায়মা বলেছেন: আরে মন খারাপ কেনো ভাইয়া!
১৯৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৪
আমি সাজিদ বলেছেন: :!>
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২২
শায়মা বলেছেন: এতরকম চেহারা কেনো ভাইয়ামনি?
পিঠার ছবিগুলি দিয়ে দাও এই পোস্টে। তোমাদের বাসার পিঠাগুলি।
১৯৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫০
লোনলিফাইটার বলেছেন: আমি সাজিদ @কান্দো কেন?নুহাশ কি তোমারে চ্যাকা দিছে?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৫
শায়মা বলেছেন: নুহাশ কে?
১৯৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪৩
শামীম আরা সনি বলেছেন: আপু আপনার এ পোস্ট টা আমার মামীকে প্রিন্ট করে দিয়ে দিবো।
তাতে কি হবে জানেন??
আমার মামী বলবে হাহ!! এর চেয়ে ৩গুন বেশি আর ৩ গুন ভালো পিঠা আমি বানাতে জানি
( আসলেই জানে
উনি একজন পিজ্জা স্পেশালিস্ট ও বটে!! )
এবং সেটা প্রমান করতে প্রচুর পিঠা সে বানাবে এবং আমার খাওয়ার ইন্তেজাম হয়ে যাবে
আরেক কপি দিবো আমার বড়আম্মুকে। উনি যেহেতু ব্যাংকার উনার সে সময় হবে না তবে উনার কাজের মেয়ে প্রাকটিসমূলক সব পিঠা বানিয়ে আমাকে খাওয়াবে
দেখছেন আমার কি বুদ্ধি????
দিস ইজ কলড শর্ট কাট বুদ্ধি !!!!!!!!!!
আমার বাসার কাছে একটা রেস্টুরেন্ট আছে, সেখানে আমি আর আমার কাজিনের প্রায় খেতে যাওয়া হয়, ওদিন গিয়ে দেখি লেখা, শীতের আকর্ষন হাঁসের মাংস, কবুতরের মাংস, কোয়েল পাখির মাংস
আমি বললাম না আমি রেস্টুরেন্টের টা খাবো না, আমাদের মায়েরা আমাদের কোন শীতের আকর্ষন দিয়ে পাঠাচ্ছে না কেনো
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১১
শায়মা বলেছেন: আসলেই তো!!!!!!!!!!!!!
তোমার অনেক বুদ্ধি সেটা আগে থেকেই জানি অবশ্য আপুনিমনি।
১৯৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৫
আমি সাজিদ বলেছেন: @lonely fighter... na cheka khai nai........
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১২
শায়মা বলেছেন: চেকা কি কোনো পিঠার নাম???
১৯৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৮
আমি সাজিদ বলেছেন:
দিলাম।ভাপা পিঠা
আম্মু বানিয়েছিলো। একেকটা জাম্বো সাইজ ভাপা পিঠা।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৩
শায়মা বলেছেন: আমিও বানিয়েছিলাম!!!
থ্যাংক ইউ পিঠার ছবির জন্য।
১৯৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০৬
মে ঘ দূ ত বলেছেন: উমমম অমম কি ইয়ামি ইয়ামি সব পিঠার বিবরণ! নিজের বানানো পিঠার ছবি দেননি যে? প্রস্তুত প্রণালীর ছবি আর বানানে ওয়ালীর কল্লা কাটাঁ ছবি সহ?
তা শ্যামা দেবী আছেন কেমন?
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৪
শায়মা বলেছেন: ছবি বেশিবেশি দিলে আর পোস্ট ওপেনই হতোনা তাই দেইনি। আর কল্লাকাটা ছবি দিলে সবাই শুধু বকাঝকা দেয়তো!!!
আমি ভালো আছি!!!!!!!!
মহানন্দে আছি!!!!!!!!!!!!!!!!
২০০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৩
শামীম আরা সনি বলেছেন: তোমার অনেক বুদ্ধি সেটা আগে থেকেই জানি অবশ্য আপুনিমনি
তাই নাকি আপু!!!!
কিন্তু কেমনে
আমার শুধু বিটলামী বুদ্ধি আছে, ভালো কোন বুদ্ধি নাই!!!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩০
শায়মা বলেছেন: আরে কে বলেছে নাই???
অবশ্যই আছে.......
২০১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৫
সবুজসবুজ বলেছেন: খুব সুন্দর একটা লেখা পড়লাম।
সেই সঙ্গে অর্ধেক ভোজন।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া!!!!
এবার বানিয়ে ফেলো রেসিপি দেখে দেখে তাহলেই ষোলোকলা পূর্ণ!!
২০২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৮
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: একদিন এই পোস্টটা হয়ত অনেক কাজে লাগবে
অসাধারণ পোস্ট, অনেক কস্টসাধ্য পোস্ট। কৃতজ্ঞতা
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৩
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া তোমাকেও।
২০৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:০৮
জাতির শ্বশুর বলেছেন: খাইতে মুন চায়
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪০
শায়মা বলেছেন: খেয়ে ফেলো তাড়াতাড়ি ভাইয়া।
নিজে না বানাতে পারলে পরীর দেশে উড়ে আসো আমার টোনাটুনির পিঠাঘরে।
২০৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২০
ধীবর বলেছেন: এই পোস্টের প্রতিক্রিয়া যা যা বলছেন...
সন্ত্রাসি -- সব সখিরে হাইজ্যাক করিয়া নেবো লাখ লাখ টাকা, তোমার বেলায় নেবো সখি সব পদেরই পিঠা, শায়মা গো আমি ঘাতক পুরের সন্ত্রাসি, তোমার বেলায় পয়সা নেবো না।
সামু কর্তৃপক্ষ্য / নোটিশ বোর্ড ... আমরা আনন্দের সাথে ঘোষনা করছি যে, আগামি ব্লগ দিবসে সব ব্লগারদের পিঠা খাওয়ানোর দায়িত্বটা আমরা শায়মাকে দিচ্ছি ( উনার নিজ খরচে)
ব্লগের বিবাহিত আপুরা ... আপা খবরদার, নিজ নিজ মিনসেদের মোটেও এই পোস্টের ধারে কাছে আস্তে দেবেন না। তাহলে ওরা আমাদের দিয়ে নিত্য নতুন পিঠা বানানোর চক্রান্ত করবে।
ব্লগার ধীবর... পিঠা বুভুক্ষকে মানসিক যন্ত্রনা দেবার অপরাধে তোমার নামে মামলা করা হবে।
প্রবাসী ব্লগার... এর ল্লাইগাই তো কই, বিদেশে কালিজিরা চাইল রফতানি বন কেলা। দ্যাশে হেরা পোলাও এর চাউল দিয়া শাহি ভাপা পিঠা খায়, আর আমরা এইখানে দেশি পোলাও এর চাইল পাই না ওই ধর ধর ধর ...
সাংবাদিক টু শায়মা - আচ্ছা আপনি যে এত এত পিঠার রেসিপি দিলেন, আপনার নিশ্চই এজন্য ভীষন কস্ট করে সব শিখতে হয়েছে?
শায়মা -- কই না তো। এতো কন্ট্রোল সি আর কন্ট্রোল ভি এর মত সোজা।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫২
শায়মা বলেছেন: ঐ ভাইয়া আমি কত পাঁকা রাঁধুনী জানোনা?????
ছোট থেকেই আমি এই গান গেয়ে গেয়ে বড় হয়েছি......
পাকা রাঁধুনী আমি পাকা রাঁধুনী
যত রকম রান্না আছে সব আমাকে শিখিয়েছে
আমার মামনি........
এই সব পিঠা আমি এক এক করে শিখে ফেলেছি জানো???
শীতের ছুটি শুরু হবার আগেই শুরু করেছিলাম রেসিপি কালেক্ট প্রজেক্ট কিন্তু ছুটিটা শুরু হতেই ফার্স্টদিন বানালাম পাকানপিঠা এক্সেলেন্টো, তারপর ভাপা পিঠা ইয়াম্মি ইয়াম্মি, পাটিসাপটা( একদম বাজে হয়েছিলো) তারপর কুশলী পিঠা বেশী মজা লাগেনি বাট আজকে বানিয়েছি ইয়াম্মী ইয়াম্মী ইয়াম্মী চুসির পায়েস !!!! কিযে মজা একেবারেই নাটোরের কাচাগোল্লা বা পোড়াবাড়ির সন্দেশও ফেইল জানো???
আর কোনো সন্ত্রাসীর দাদারও সাধ্য নেই আমার পিঠাঘরের কাছাকাছি আসার কারণ আমি দূর্গে থাকি ভাইয়া।
আর আগামী ব্লগডে তে সাবইকে সাদরে আমন্ত্রন আমার পিঠাঘরে যদিও কেমন করে উড়ে উড়ে আসবে সেটার ভাবনা আমি ভাবতে পারবোনা কিন্তু।
আর ব্লগের বিবাবিত কি বলছো আমাদের অবিবাহিত নীলুমনিও তো পিঠার ভক্ত তারা সব্বাই সানন্দে বানাবে পিঠা দেখছোনা আপুনিরা স হ কত কত ভাইয়ামনিরাও আমার পোস্ট টা তাদের প্রিয় ঘরে বাঁধিয়ে রেখেছে!!!!!!!!!!!!!!!
আর তুমি আমার নামে মামলা করবে!!!!!!!!!!!! তার আগে আমি ..... আগে আমি ....... আগে আমি ....... ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা রাগে।
২০৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৩
তাসজিদ বলেছেন: খেতে পারলে ভাল লাগত। এত পিঠা ...........................
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৪
শায়মা বলেছেন: খেয়ে ফেলো ভাইয়া!!!!!!!!!!!
বানাবে আর খাবে সব রেসিপি দেওয়াই আছে তো!!!!!!!!!
খেয়ে ফেলো ঝটপট না পারলে আমার পিঠাবাড়ি দাওয়াৎ!
২০৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৫৪
মাক্স বলেছেন: আমার কাছে শীতের পিঠা মানেই শুধুমাত্র ভাপা পিঠা। আমার ভাপা পিঠা খাওয়ার নিজস্ব রেসিপি আছে। কোন ধরনের চালের গুড়া করার ঝামেলা ছাড়া।
বাসা থেকে বের হই, বাজার পর্যন্ত যেতে ১৫ মিনিট। তারপর যতখুশি ভাপাপিঠা কিনে খেতে হয়।
এছাড়া আর কোন গতিও নাই।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৮
শায়মা বলেছেন: হা হা অতি স হজিয়া বুদ্ধি ভাইয়া!
২০৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৭
ধীবর বলেছেন: তাতো ঠিকই ! তোমার মত পাকা বাৎসরিক রাধুনি আর কেউ নাই আমিই সাক্ষি দিলাম। তুমি ২০ মার্কের থিওরিতে পুরা নম্বর পেয়েছও। চিন্তা কোর না। আমি নিজে তোমার রান্না খেয়ে বাকি ৮০ মার্কের পুরাটাই তোমাকে দিতে পারবো বলে প্রবল আশাবাদি
গোস্যা না করে, রান্না করিয়ে খাওয়ালেই তো সব ল্যাঠা চুকে গেলো।
অবিবাহিত অবস্থায় সব মেয়েই পাকা রাধুনি। বিয়ের পর উলটো সোয়ামি কাম কাজের ছ্যাড়া কাম বাবুর্চি রেডিমেট পাওয়ার পর উনারা রান্না করতে ভুলে যায়
ব্লগ কর্তৃপক্ষ যদি তোমার ঠিকানায় পিঠা খাওয়ার ব্যাবথাকরে, তাইলে কিন্তু তুমি শেষ ! ( আমাকে ঘুষ না দিলে কিন্তু এই আইডিয়া আমি সামুর কাছে পাচার করবো)
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪০
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া আমি এসব খানাপিনা ভুই পাই নাকি?????????????
সব্বার দাওয়াৎ আমার বাড়িতে। চলে আসো পরীর দেশে। শুধু উড়ে উড়ে আসতে হবে.............
২০৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩২
ইউসুফ খান বলেছেন: ইশশশশশশশশশ-
পিঠা
আমার অনেক বড় দুর্বলতা। পিঠা খাইতে ইচ্ছা করে।
কিন্তু ঠিকানা কই ঠিকানা দিলে আমি যেমনে পারি চলে আসতাম...
আপনাকে ১০০০+ ভাপা পিঠা লাইক হিসেবে দিলাম।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৫
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া
পিঠা তো অনেক খানেই আছে তবে এই ১০১ পিঠা পাওয়া যাবে পরীর দেশে টোনাটুনি পিঠাঘরে।
পরীর দেশে দাওয়াৎ তোমাকে। পাখা যোগাড় করো শিঘরী!!
২০৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: আইজকাই পোস্টটা প্রিন্ট কইরা বউয়েরে দিতে হইব।
ধইন্যা।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২২
শায়মা বলেছেন: হা হা
আসলেই ভাইয়া।
আমিও ভাবছি এক এক কপি করে আমার খালা চাচী মামি ফুপিদেরকে দেবো।
২১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৩
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: হলুদ তারায় ক্লিকাইলাম
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৯
শায়মা বলেছেন: হা হা
ক্লিকাইতেই হবে নইলে আমাদের ভাবীজি কেমনে তোমাকে পিঠা বানায় খাওয়াবে একদিন?
২১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৩
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: আপ্নের ভাবী বানাইলে ক্রেডিট তারই।আর বলব সামুর শায়মা আমার বউয়ের রেসিপি মাইরা দিয়া সামুতে পোস্টাইসে
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৫
শায়মা বলেছেন: এহ !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
বললেই হোলো???????????????????????????????????????????
আমার সকল ভাইয়ামনি আপুনিরা আছেনা????????????????????????
আমার কোনো ভুই আছে নাকি??????????????????????
কাজেই নো চিন্তা!!!!!!!!!!!!
কোন জন্মে তোমার বউ আসবে কি আসবেনা আর জন্মের ব হু আগেই আমার আমার অমর পোস্ট খানি রচনা করিয়া রাখিলাম।
২১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০১
কুন্তল_এ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এইরকম একটা পোষ্টের জন্য। প্রিন্ট করে ফ্রিজের গায়ে সাঁটিয়ে রাখবো ঠিক করছি।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৯
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আসলেই গুড আইডিয়া ভাইয়া।
আমিও সেটাই করবো ভাবছি।
২১৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৪
সংবাদ বলেছেন: বিয়া শাদী কইরা লই তারপর বউরে লিস্ট ধইরা দিমু যখন আমারে বাজারের লিস্ট ধরাইয়া দিব । কি বলেন আপু ঠিক কইলাম না
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
শায়মা বলেছেন: হা হা একদম ঠিক কথা বলেছো ভাইয়া।
২১৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৯
বোকা সারস বলেছেন: োজা প্রিয়ত ( পেটে নেবার তো উপায় নেই :'( )
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
শায়মা বলেছেন: ইমনভাইয়াও এই পোস্ট টা প্রিয়তে নিয়েছিলো।
রেসিপি দেখে পিঠা বানিয়ে ফেলো ভাইয়া।
২১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
পদ্মার ঢেউ বলেছেন: এত রেসিপি!!!!!!! আমার জিভে জল চলে এসেছে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শায়মা বলেছেন: শিঘরী শিঘরী বানিয়ে ফেলো দু একটা ভাইয়া!
২১৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮
সমানুপাতিক বলেছেন: আপু, তোমার এই মহাকাব্যিক পিঠা সঙ্কলন প্রিয়তে না নিলে মহা অন্যায় হবে
খুব পছন্দ হয়েছে , ট্রাই করব কিছু বানাতে ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
শায়মা বলেছেন: হা হা অবশ্যই করবে!
আমিও প্রায়ই ট্রাই করি!
২১৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮
আমি বন্য বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শায়মা বলেছেন: Thank you!!!
২১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সায়মা পিঠা সমচার খুব ভাল হয়েছে যদি সময় পাও বাংলার ঐতিহ্য
নকশী কাথার উপর ভিত্তি করে একটা পোস্ট লিখ ।
শুভকামনা
ভাল থাক সব সময় ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪০
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া তাহাই হইবেক!!!
২১৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
সপ্নহীন আমি বলেছেন: ++++++ সহকারে সোজা প্রিয়তে......
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
শায়মা বলেছেন:
Thank You vaiya!!!
২২০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২০
তাওহীদ বলেছেন: Ctrl +c আর Ctrl+v ব্যাবহার করে অতি চমৎকার পিঠা বাড়ী সাজান হয়েছে...।
অসম্ভব সুন্দর, মিষ্টি ( দেখং অর্ধ ভোজং) পোষ্ট।
অপেক্ষায় রইলাম বাংলার অন্য অনেক ঐতিহ্য নিয়ে আপনার Ctrl +c আর Ctrl+v এর যাদু দেখার (পড়ার) জন্য।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
শায়মা বলেছেন: বাংলার বেশীভাগ ঐতিহ্য লেখালিখির জন্য Ctrl +c আর Ctrl+v এর দরকার অতি অবশ্য পড়ে বৈকি ভাইয়ামনি। তবে আমার এ পিঠাবাড়ির পিঠাগুলি নিয়ে এই মহাকাব্য রচনার সময় আমি Ctrl +c আর Ctrl+v ছাড়াও আমার আত্নীয় স্বজন চৌদ্দ পুরুষের অনেকেরই এবং এই ব্লগের কিছু ভাইয়া আপুনিদের মূল্যবান বয়ান নিয়েছি। সেসবও লেখা আছে এই পিঠেবাড়ির পাতায়।
২২১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আপু আম্মুর থেকে তিনটা পিঠার রেসিপি ব্লগে দিয়েছি , বলেছিলাম না?
দেখতে পারেন এই পিঠা গুলি পরিচিত কিনা?
এখানে এসে বললাম স্যরি , মনে হল আপনি পোস্ট নাও দেখতে পারেন ।আর আপনাকে বলতে এসে দেখি এটা প্রিয়তে নেয়া হয়নি । এবার নিলাম।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে থ্যাংক ইউ আপুনি!!
২২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২২
খাািলদ বলেছেন: আপু, আপনার সাথে লেখা বিষয়ে যোগাযোগ রেতে চাই। আমার মেইল : [email protected]
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাই্য়া আজকে তোমাকে মেইল করবো!
২২৩| ২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:
ভালো লাগলো, কিন্তু অন্যান্য পিঠাগুলোর ছবি দিলে খুব ভালো হতো।
২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
শায়মা বলেছেন: এতবড় লেখার সাথে ছবি দিলে তো ব্লগ ওপেনই হবেনা।
২২৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: এই পোস্ট এতদিন দেখলাম না! :'(
এইটা বই আকারে বের করলে সবচেয়ে ভাল হবে আপু!
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
শায়মা বলেছেন: পিঠাপুলি বই!!!
হায় হায় .......
কি বলো ভাইয়া?????
২২৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হায় হায়, এতদিন আমি কই ছিলাম, এই পোস্ট কই ছিল কে কোথায় ছিল! সরাসরি প্রিয়তে নিলাম!!! যদি ট্রাই করে সাকসেসফুল হই, তাহলে আপনাকে একটা একটা করে ছবি দিয়ে যাবো!!!
এরকম কেজো পোস্টের জন্য ধনে পাতা ফেইল, আমাজন লিলির পাতা নেন!
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
শায়মা বলেছেন: মাই গড!!!!!!!!!!!!!!
ত্রিনিত্রিমনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কোথায় থাকো তুমি?????
দেখাই যায়না একদম........
কত্ত কত্ত মিস করি তোমাদেরকে!!
২২৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: বাসা থেকে দূরে থাকলে এই জাতীয় খাবার সম্বলিত পোস্ট / ছবি হতে দূরে থাকি । দেখলেই খিদা লাগে!!! আর আম্মার কথা মনে পড়ে মন খারাপ হয়ে যায় । ভবিষ্যতে কাজে দিবে ভেবে প্রিয়তে তুলে রাখলাম ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
শায়মা বলেছেন:
আসলে ভাইয়া এই পোস্ট লেখার আগে বাংলাদেশের ঐতিহ্য পিঠার এত নাম ধাম বিবরণ আমি নিজেও জানতামনা।
২২৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
করিম কাকা বলেছেন: প্রিয়তে রেখে দিলাম, প্রিয় কেউ কাছে এলে তাকে নিয়ে এক সাথে পিঠা গুলো তৈরি করবো।
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৪
শায়মা বলেছেন: ঠিক আছে কাকাভাইয়া!
২২৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এটাও দরকার ||
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০
শায়মা বলেছেন:
২২৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: বাংলাপিঠায়া... অসাধারণ পরিশ্রমী পোস্ট। প্রিয় তালিকার আভিজাত্য বাড়াবে।
আরও ছবি যোগ করার বিনীত অনুরোধ থাকল
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই পোস্ট টা লিখতে আসলেই আমার অনেক অনেক কষ্ট হয়েছিলো! তবুও আমি চেয়েছিলাম বাংলার সব পিঠা গুলিকে একখানে আনতে। অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া! ভালো থেকো অনেক অনেক!
২৩০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: পিঠা খাবোওওওওও
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০
শায়মা বলেছেন: সব রেসিপি দেওয়ায় আচে ভাইয়ু! বানিয়ে বানিয়ে খেয়ে ফেলো!!!!!!
২৩১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: বাহ্! অনেক পিঠা। শিতের খেজুরের রসের ঠিঠা সম্ভবত অনেক মজার। না খেযে খেয়ে ভুলে গেছি। এখন তো আমাদের ছেলেবেলার মতোঅেতো খেজুরের রস পাওয়া যায় না।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৩
শায়মা বলেছেন: হুম ভাইয়া!!!!
খেঁজুর গুড়েও নাকি ভেজাল!!!!!!
২৩২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
বাংলার পিঠা সমগ্র.... একটি গবেষণালব্ধ পোস্ট।
নাম দিন: "১০১টি পিঠার ওপর পিঠ"
পিডাপিঠিয়া.... অথবা পিঠাপিডিয়া বলা যাইতে পারে...
পিডাপিঠিয়াতে আমার সমর্থন থাকলো
বিলম্বিত থেংকু.... শায়মামণি
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৪
শায়মা বলেছেন: আসলেই এত্ত এত্ত পিঠা কে কত পিঠা চাও সব এক সাথে জড়ো করে দিলাম ভাইয়ু!!!!!!
২৩৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
বলা দরকার.... ইমন জুবায়েরকে পড়তে গিয়ে পিঠায় দৃষ্টি পড়লো।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩২
শায়মা বলেছেন: নোটিফিকেশনে এই পোস্ট দেখেই বুঝেছিলাম ইমনভাইয়ার পোস্টের প্রিয় তালিকার এই শেষ পোস্টে চোখ পড়েই এসেছো তুমি ভাইয়া। এই পোস্ট দেখলেই আমার ভাইয়াকে মনে পড়ে।
২৩৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আপু কানে কানে একটা মজার কথা বলি --- পিঠা বানাতে গেলে আমি নিজেই পেটা হয়ে যাই । বড়োই জটিল অবস্থা! আপু জানুয়ারি বাংলাদেশ যাচ্ছি আমাকে ৬০ , ৭৪ নাম্বারের পিঠা বানিয়ে খাওয়াবে ? প্লীজ আপু
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০১
শায়মা বলেছেন: অপ্সরা বলেছেন: রাবেয়া আপুনি!!!!!!!!!!!!! অবশ্যই খাওয়াবো। শায়মা না খাওয়ালেও আমি খাওয়াবো!!!!!!!
২৩৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: রাবেয়া আপুনি!!!!!!!!!!!!! অবশ্যই খাওয়াবো। শায়মা না খাওয়ালেও আমি খাওয়াবো!!!!!!!
২৩৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০
রাকু হাসান বলেছেন:
প্রিয়তে রাখার মত । খালি পেয়েই গেলাম ,খেয়ে গেলাম না
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯
শায়মা বলেছেন: কিন্তু আমি কপি পেস্টারদেরকে কি করা যায় ভাবছি !!!!!
২৩৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
রাকু হাসান বলেছেন:
এক কাজ করতে পারে ,ওদের এপ্সের রিভিউ অপশনে গিয়ে বোকাঝকা করে আসো
। চোর যে মানুষ জানুক ।
এটা পড়ো,চেষ্টা করে দেখতে পারো । আমার কাছে কার্যকরি মনে হচ্ছে । সময় করে চেষ্টা আমিও করবো শেখার জন্য ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫৩
শায়মা বলেছেন: এত কষ্ট করতে হবে!!!
২৩৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মন্তব্য কই করুম বুঝতাছি না....। এত্ত এত্ত কমেন্ট
আহা পিঠা
সেই দিনগুলো আর নাই আপি
পিঠা খেতেও পারি না বেশী এখন। দারুন পোস্ট
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬
শায়মা বলেছেন: হাহাহা হাহাহাহাহা
মন্তব্য কই করবে শুনে হাসছি .......
কিন্তু পিঠা খেতে পারো না কেনো!! !
কি হয়েছে???
আর শুনো না পারলেও বানিয়ে ফেলো আমার রেসিপি দেখে দেখে .....
২৩৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ২০১২ সালের পোস্ট এখন জাগলো ক্যামতে
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮
শায়মা বলেছেন: চিরায়ত কিছু কি কখনও ঘুমায়!!!!!!
প্রায়ই জেগে ওঠে !!!!!!!
২৪০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দুধ চিতই আর দুধপুলি আমার প্রিয়। আরেকটি হলো ছিতরুটি পিঠা
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১০
শায়মা বলেছেন: তুমি কোনটা বানতে পারো তার রেসিপি দিয়ে যাও ভাইয়ু .....
কোনো দিন আর কোনো পিঠার ঐতিহাসিক পোস্ট লিখিলে সেইখানি এ্যাড করিয়া দেবো।
২৪১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বাবু পিঠা খাওয়ার দাওয়াত দাও
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
বাবু .....
বুঝেছি ইদানিংকালের কোনো বাবু বাবু প্রেমিকার পাল্লায় পড়েছো তুমি তাই সবখানে বাবু দেখো ....
২৪২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫
স্রাঞ্জি সে বলেছেন: ও বুবু ( না বুঝলে আমি নাই) আমারে পিঠা খাওয়ার দাওয়াত দিয়েন। এই সব তো আর রান্না করে খাওন আমার দ্বারা সম্ভব না। _____
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৯
শায়মা বলেছেন: কেনো নয়!!!!!!!
পৃথিবীতে কি অসম্ভব বলে কিছু আসলেই আছে!!!
কখনো না!!!!!!!!
ট্রাই করলে পারবে না আমি সে মানিনা !!!!!!!!
কাজেই ..........
হা হা হা হা হা
২৪৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট পোষ্ট।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া....
২৪৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাপ্রে!!!!!!
পিঠার নাম পড়তে পড়েই পেঠ ভরে গেল!
একটা পিঠা বাদ পড়েছে!
কাঠালি পিঠা!
চালের গুড়োর সাথে বিচি ছাড়ানো কাঠালের ছাকনি দেয়া রস মিশিয়ে মন্ড তৈরী করতে হয়। সাথে প্রয়োজন মতো চিনি/গুড় মিশিয়ে নিতে হয়। তারপর কলা পাতার মাঝে মাপ মতো ছড়িয়ে দিয়ে উপরেও কলা পাতা দিয়ে ঢেকে দিতে হয়।
তারপর দাও কড়াইতে! এপিঠ-ওপিঠ ভাজ মৃদু আঁচে!
ব্যাস হয়ে গেল দারুন কাঠালি পিঠা
পিঠা পুলি পোষ্টে ১০১ টা +
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫০
শায়মা বলেছেন: নতুন পাওয়া রেসিপিগুলো নিয়ে দেখছি টোনাটুনির ২ নং পোস্ট দিতে হবে !
থ্যাংক ইউ ভাইয়া....
২৪৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৬
আখেনাটেন বলেছেন: ওরে, কত ধরণের পিঠা রে!! এ যেন পিঠার মহাযজ্ঞ!!!
প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। দেখি কখনও পিঠাপিঠি করা যায় কিনা!
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫১
শায়মা বলেছেন: দেখো ভাবীকে দিয়ে এই পিঠাপিঠি করাতে গিয়ে নিজের পিঠেই যেন পিটাপিটি না পড়ে .....
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৮
এম এম ইসলাম বলেছেন: পিঠার ছবিগুলো না দিলে চলত না? জিভে পানি এসে গেল। কতোদিন খাই না।
সোজা প্রিয়তে। আপনার ভাবীকে পরে দেখাব। যদি কিছু বানিয়ে খাওয়ায়।