নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
ঈদ চলে গেলো প্রায় এক সপ্তাহ হতে চললো কিন্তু এবারে আমার ঈদসংখ্যাটা প্রকাশ করতে একটু দেরী হয়ে গেলো । দেরীর কারণটা অবশ্য আর কিছুই না আমার এবারের ঈদ এত এত খানাপিনা, সাজুগুজু, ঘুরাঘুরি আর অতিথি আপ্যায়ন আর তাদের বাড়িতে দাওয়াৎ খেতে খেতে কেটেছে যে আমার এবারের সামু ঈদসংখ্যা প্রকাশের সময়ই ছিলোনা।
অনেকেই বলে, আগের দিন আর নাইরে ভাই। সেই ছোটকালে ঈদ ছিলো ঈদের মত্, এখন আর ঈদ আগের মত ভালো লাগেনা। দূর একটা দিন ঘুমিয়েই কাটিয়ে দেই বা এমন কিছু। অনেকেই আবার এই একটা দিনকে নিয়ে এত আদিখ্যেতার মানেই খুঁজে পায়না আবার অনেকেই ভাবে ঈদ মানেই ছোট বাচ্চাদের আনন্দ। আমি এটা একদম মানতে রাজী না আমার কাছে ঈদ এখনও সেই ছোট্ট বেলায় মা আমাকে হারিয়ে যাবার ভয়ে পায়ে নুপুর পরাতো সেই বেলাটা থেকে এই এতটা বয়সবেলা পর্যন্ত মনে হয় একই রকম আনন্দময় আর সুন্দর।
সেই ছোট্টবেলার ঈদে মানে ঈদ শুরুর সেই একমাস আগ থেকেই প্রথম রোজা থেকেই ফেরদৌসী খালামনির এসো গান শিখি অনুষ্ঠানের গান, তিরিশ দিনে রোজার শেষে ঈদ হবেরে ভাই, এখন থেকে খুশীতে মোর ঘুম আসেনা তাই, ঈদ হবে রে ভাই সেখান থেকেই শুরু হত আমার ঈদের আনন্দ। আমি খুব মন দিয়ে যেমনি গানটা শিখে ফেলতাম তেমনি গানের কথাগুলোর মতই মন দিয়ে ফিল করার চেষ্টা করতাম ঈদের আনন্দটা। এখনকার দিনে কোনো বাচ্চা সেটা করে কিনা আমার জানা নেই। মনে হয় করেনা।
সে যাইহোক, আমার ছোটবেলায় আমি খুবই দয়ালু এবং বিশেষ করে সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের জন্য বা তাদের শিশুদের জন্য তাদের কষ্টটা একদম বুকের ভেতরেই ফিল করতাম। ঠিক এই কষ্টটা আমি ফিল করতে শিখেছিলাম যখন, তখন শুনেছিলাম কাজী নজরুলের সেই অসাধারণ ঈদের গানটা, নাই হলো মা বসন ভুষন এই ঈদে আমার, আল্লাহ আমার মাথার মুকুট রাসুল গলার হার। আধ্যাত্নিক ব্যাপার স্যাপারগুলো তেমন তখনও বুঝতাম না তবে এই গানের মাঝে সবচেয়ে যে কষ্টের দৃশ্য আমার চোখে ফুটে উঠতো একজন গরীব বাচ্চা, ঠিক আমারই মতন বয়সী বাচ্চা এই ঈদে বুঝি একটা নতুন জামা পায়নি। এই ব্যাপারটা আমাকে খুব কষ্ট দিত।
আমার ছোটবেলায় শুনেছিলাম, ২৭শে রোজায় মেহেদী লাগালে নাকি অনেক সওয়াব হয় তাই সেদিনই মেহেদী লাগানোর নিয়ম। তখন এক একটা পাড়া আর ছেলেমেয়েরা এত আপন ছিলো । বড় আপুরা ছোটদেরকে নিজের ইচ্ছায় যত্ন করে কাঁঠি দিয়ে মেহেদী লাগিয়ে দিত নানা রকম নক্সায়। মেহেদী লাগানো হত ২৭ রোজার বিকেলে কারো বাড়ির খোলা ছাঁদে আর তারপর মাত্র দুদিন কি তিনদিনের অপেক্ষা। এর পর চাঁদ দেখা। তারপর বাজীর আওয়াজ, তারাবাজী, আতশবাজী আকাশে আকাশে আলোর ঝরণা। সে এক মজার ভুবন। এখনকার পুরান ঢাকার বাচ্চারা ছাড়া এইসব আনন্দের দেখা আর কেউ পায় কিনা জানা নেই আমার।
যাইহোক, একটু বড় হবার পর শুরু হলো সাজুগুজু নিয়ে চিন্তা, ঘরবাড়ি সাজানো বা সুন্দর থালাবাটিতে করে ঈদের দিনে খানাপিনা পরিবেশ। এ অভ্যাসটা আমি পেয়েছিলাম আমার প্রচন্ড সৌন্দর্যবিলাসী মায়ের থেকেই। সেই অভ্যাসটা এখনও আছে এবং ঈদ আনন্দের সাথে মিশে আছে সে ভালোলাগাটাও। সেই মেহেদী আজও দেই আমি। মেহেদী ছাড়া ঈদ হয়না তবে মিস করি সেই ছাঁদ আর তাতে পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই, একসাথে মেহেদী দেই আর ঈদের আনন্দ নেই সেইরকম ব্যাপারটা আর কি?
আর ঈদে কি পরবো না পরবো , কি রান্না হবে, ঘর বাড়ি কেমনে সাজানো হবে সবই এখন নিজের মাথায় ঘুরে। আমার আজও ঈদ মানেই আনন্দ এবং স্পেশাল আনন্দ, যেটা আসলেও হারিয়ে যায়নি আমার ছেলেবেলার সাথে সাথে।
যাইহোক এবারে বলি আমার ঈদসংখ্যা -২০১৫ এর কথা-
ঈদের সকাল শুরু হলো আলার্ম শুনে ঠিক ৬ টায়। ঘুম ভেঙ্গে জানালার পর্দা খুলে ঈদের সকালটা দেখলাম। তারপর কি কি নাস্তা খানাপিনা হবে সেটার একটু ব্যাবস্তা করা হলো-
এবারের ঈদের স্পেশাল আইটেম ছিলো - প্রন শাসলিক-
এটা যে এত্ত সুন্দর দেখতে হবে আর খেতে আরও আরও মজা তা স্বপ্নেও ভাবিনি আগে
মোগলাই মোরগ
বানানো হয়েছে সিদ্দিকা কবির (আমার এক রকম নানুর) রেসিপি বুক থেকে
এটা বিফ মুঠি কাবাব-
ইন্টারনেট রেসিপি
মগজের কারিকুরি
এটা আমার মাইক্রো কুকিং টিচার দীপা আমিনের কাছে শেখা রেসিপি ফাইল থেকে নেওয়া
এটা চিকেন স্ট্রিপস
আমার এফ এফ সি খেয়ে খেয়ে বুঝে ফেলা রেসিপি
এটা গরুর মাংস
এটার রেসিপি আমি জন্ম থেকেই জানি
এটা পোলাও
এটা ছানা
আমাদের আনোয়ারার রেসিপি
এটা জর্দা-
রীতা মুজিব রেসিপি- যখন আমি কুকিং কোর্স করিয়াছিলাম সেই ফাইল হইতে
এই আপাতত আমার ঈদসংখ্যা ২০১৫ কাহিনী-
প্রতি বছর নতুন দিন আসে, আসে আমাদের জীবনের নতুন ভালোলাগা, আনন্দ ব্যাথা বা বেদনার ইতিহাস। মানুষের জীবনের প্রতিদিনের ইতিহাস লিখে রাখা হয়না কোনো ইতিহাস বই এ। সে সব জমে থাকে শুধুই বুকের গভীরে। জমতে জমতে একদিন হয় স্মৃতির পাহাড়। স্মৃতির পাহাড়ে একের পর এক স্মৃতি চাপা পড়ে পুরোনো স্মৃতিগুলি ঔজ্বল্য হারায় তাদের নাম হয় তখন বিস্মৃতি। স্মৃতি বিস্মৃতির অন্তরালে একটা সময় কত স্মৃতিই হারিয়েও যায়। তো এই ব্লগগুলো মানে আমার এসব আবল তাবল কথার ঝাঁপি পোস্টগুলোও আমার তেমনি স্মৃতির পাতা। আমার জীবনের ইতিহাস বই এর একটা পাতা।
সে যাই হোক এবারের ঈদ নিয়ে কতগুলো ঘটনা না বললেই না।এবারের ঈদের কিছু মজার স্মৃতি যা না বললে ঈদ-২০১৫ স্মৃতিচারণ সম্পূর্ণ হবেনা।
ঘটনা-১
ঈদের সকালের খানাপিনা সেরে সাজুগুজু করতে বসলাম। মুখে ফেস পাউডারের পাফ বুলাতেই মনে পড়লো শতদ্রু শত্রু ভাইয়াটার কথা। আমি নাকি মুখে দুই স্তর বেসন লাগায় বসে থাকি। তাও আবার শুধু বসেই থাকা না ঈদের দুইদিন আগে থেকেই নাকি বসে থাকি!!!!!!!!!! এটা ভেবে আমার হাত থেমে গেলো। তারপর ভাবলাম নো পাত্তা শতদ্রু শত্রুভাইয়ার কাজ শত্রু করেছে বলেছে বেসনের কথা হিংসা করে তাই বলে কি সেটা ভেবে আমার সাজুগুজু বন্ধ করা যায়!!!!!!!!!!!! কাভি নেহি!!!!!!!!!!!!!! আাবার মনের আনন্দে, ফেস পাউডার, ব্লাসন, আই লাইনার, লিপিত্তিক কিছুই বাদ না রেখে মনের আনন্দে সাজুগুজু করে ফেললাম।
ঘটনা-২
এরপর বলি খানাপিনার গল্প। এই সারামাস রোজা রেখেও আমার এত্ত এত্ত খিধা যে কই থেকে আসলো আল্লাহ জানে। যা খাই তাই মজা লাগে। তখন মনে পড়লো জেন রসি ভাইয়া আর শত্রুভাইয়া আমাকে না দেখেও কেমনে বুঝলো আমি ...........
ঘটনা-৩
এরপর সবচেয়ে অবাক কান্ড। সিনেমা দেখতে বসেছি। প্রথম ৩/৪ মিনিটস থ্রি ডি চশমা চোখে কিছুক্ষন অবাক হয়ে রইলাম। কিন্তু একটু পরেই মনে হলো হায় হায় চারিদিক অন্ধকার ঘুটঘুটে। বাইরের আলো বাতাস কিচ্ছু ঢুকছে না। হায় হায় হায় আমার তো নিশ্বাস বন্ধ হয়েই যাবে। আম্মা!!!!!!!!!!!! আর একটু হলে এটা ভেবে আমি হার্ট এ্যাটাক করতাম। চোখ থেকে চশমা খুলে এদিক ওদিক উশখুশ শুরু হলো আমার। তারপর অনেক দোয়া দরুদ পড়ে নিজের মান সন্মান লজ্জা শরম নিয়ে কষ্ট করে বসে থাকলাম চোখ বুজে মিঃ বিনের মত। উফ!!!!!!!!!!!! রিকি আপু যে কেমনে এত সিনেমা দেখে বুঝিনা।
সবাই কে আবারও বাসী ঈদ মুবারাক!!!!!!!!!!
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আপন হইতে পারলেনা এটা আবার কি???? হাহাহাহাহাহা
এই গান মনে পড়লো কেনো?????????
খানা দেখে তো খানাপিনা গানা মনে পড়ার কথা ছিলো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!
আসলেই দারুন ঈদ কেটেছে যদিও বৃষ্টি ছিলো প্রায়ই। অনেক অনেক থ্যাংকস আর তোমাকেও বাসী ও অগ্রীম ঈদের শুভেচ্ছা ভাইয়ামনি!!!!!!!!!
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনার রুপচাদা আর একেবারে প্রথম আইটেমটা মানে প্রন শাসলিক টা দারুন দেখতে লাগতেছে। আর সবচেয়ে খারাপ দেখতে হইছে দাওয়াতের মুরগির রোস্টের চেহারা। জানিনা খাইতে কেমন হইছে। শবজির বাটির শবজি সবগুলো হা কইরা তাকাইয়া আছে। চিংরির লেঞ্জা বাইর হইয়া গেছে। আফটার অল লেঞ্জা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড। জর্দার কালারটা একেবারে পার্ফেক্ট। থ্রিডি সিনেমা দেখতে গেলে যেইটা করবেন সেটা হচ্ছে পাশের জনের হাত শক্ত কইরা চাইপ্যা ধরবেন। মজা পাবেন নিশ্চিৎ। তবে টার্মিনিটরের হাড়পাকনা বুইড়া শোয়ার্জনেগাররে দেইখা আমার ভালা লাগে নাই। আর লাস্ট একটা কথা
.
.
.
.
.
.
.
মোটেই রাগ কইরেন না!!!!!!!!
..
.
.
.
.
.
ছবিতে আপনারে মোটা মোটা লাগতেছে। আসলে ঘটনা কি সত্যি??
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
শায়মা বলেছেন: হা হা আসলেই আমি মোটু মোটু!!!!!!!!!!!!!!! ঘটনাও সত্যি!!!!!!!!!!! আর কত???????
তাইতো রাগ করিনা । শুনো ভাইয়া মাই প্রন শাসলিক ওয়াজ এক্সসিলেন্ট!!!!!!!!! নিজের খানায় আমি নিজেই মুগ্ধ যেমনি খেতে তেমনি দেখতে রূপচাদা আমি বানাইনি। এটা হালিমা বুয়া ভেজেছে। বাট শি ইজ এক্সপার্ট!!!!!!!!!
আর দাওয়াতের রোস্ট আসলেও .....
থাক বদনাম করলে আল্লাহ গুনাহ দেবে।
জর্দা তো আমি এমনি বানাই সব সময় রঙ একদম পারফেক্ট!!!!!!!!!!!
রঙ চঙে আমি বড়ই এক্সপার্ট ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!
আর থ্রিডি তো ভয় পাইনি আমার বদ্ধ ঘরের ভীতি বা অন্ধকার ভীতি মেন্টাল রোগ দেখা দিয়েছে।
মাঝে মাঝে এসি রুমে ঘুমাই থাকলেও লাফ দিয়ে উঠে জানালা খুলতে দৌড়াই ।
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
রিকি বলেছেন: সিনেমা দেখতে বসেছি। প্রথম ৩/৪ মিনিটস থ্রি ডি চশমা চোখে কিছুক্ষন অবাক হয়ে রইলাম। কিন্তু একটু পরেই মনে হলো হায় হায় চারিদিক অন্ধকার ঘুটঘুটে। বাইরের আলো বাতাস কিচ্ছু ঢুকছে না। হায় হায় হায় আমার তো নিশ্বাস বন্ধ হয়েই যাবে। আম্মা!!!!!!!!!!!! আর একটু হলে এটা ভেবে আমি হার্ট এ্যাটাক করতাম। চোখ থেকে চশমা খুলে এদিক ওদিক উশখুশ শুরু হলো আমার। তারপর অনেক দোয়া দরুদ পড়ে নিজের মান সন্মান লজ্জা শরম নিয়ে কষ্ট করে বসে থাকলাম চোখ বুজে মিঃ বিনের মত। উফ!!!!!!!!!!!! রিকি আপু যে কেমনে এত সিনেমা দেখে বুঝিনা।
আমি থ্রি ডি চশমা চোখে দিয়ে মুভি দেখি না আপুনি ই ই ই ই ই ই ই ই !!!!!
ঈদের সকালের খানাপিনা সেরে সাজুগুজু করতে বসলাম। মুখে ফেস পাউডারের পাফ বুলাতেই মনে পড়লো শতদ্রু শত্রু ভাইয়াটার কথা। আমি নাকি মুখে দুই স্তর বেসন লাগায় বসে থাকি। তাও আবার শুধু বসেই থাকা না ঈদের দুইদিন আগে থেকেই নাকি বসে থাকি!!!!!!!!!! এটা দুই ভাইয়ের উপর ছেড়ে দিলাম, আমার বিশ্বাস তারা আজকে কাব্য এটা নিয়েই বানাবে !!!!
ঈদের দিনে সাজুগুজুর পর আমার প্রিয় ঈদের শাড়ি শাড়িটা অনেক অনেককককককককককককক সুন্দর হয়েছে আপুনি--- বিশেষ করে ব্ল্যাক অ্যান্ড লাইট গোল্ডেন কম্বিনেশনটা ।
এই পোস্ট শতদ্রু ভাই, জেন ভাই, দর্পণ ভাইয়ের সাথে সম্মিলিত ভাবে নাম উল্লেখ ঈদে সম্মানি স্বরূপ----- অনেককককক বড় পাওয়া। দর্পণ ভাই (খালু ) থাকলে ভালো হত, কিন্তু শতদ্রু ভাই আর জেন ভাই এই খুশিতে কাব্য লিখবে আর আমি আপনার উপর সিনেমার স্ক্রিপ্ট--- ঠিক আছে??????????????????? উর্বি আপু ছবি আঁকবে আর ইপ্সি আপু তো আগেই আপনাকে নিয়ে কবিতা লিখেই ফেলেছে (আবারও লিখবে) !!!! বাই দ্য ওয়ে এত কথা বলে ক্ষুধা লেগে গেছে--- আমি মোগলাই মোরগ নিয়ে গেলাম হ্যাঁ !!!!!
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
শায়মা বলেছেন: বাপরে এত বড় রিপ্লাই কেমনে দেই!!!!!!!!!!
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
জেন রসি বলেছেন: ছবি এবং খানাপিনা দেইখা মনে হইতেছে এগুলার চিন্তায় পরীখালার ঘুম হারাম সাথে ঈদের আনন্দও হারাম হইয়া গেছে!!
ঈদের দাওয়াত না দিয়া ঈদ উৎসর্গ করা খুবই অন্যায় কাজ হইছে!!!
ব্লগ সমাজকে এইটা বিবেচনায় রাখার দাবি জানাইলাম!!!
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০১
শায়মা বলেছেন: চোপ শত্রুর দোসর ভাইয়া!~!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কতবার দাওয়াৎ দিলাম!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
মিছা কথা বলতে হয়না ছি!!!!!!!!!!!!!!
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ''কন্ধ কাটা''কে শাড়ীতে মানিয়েছে ।
জিবে জল আনা ছবি আর বর্ণনার জন্য পোস্টে মাইনাস ( মোগলাই মোরগ খাওয়ানোর দাওয়াত পেলে পিলাচ দিয়ে পোস্ট ভরিয়ে দেয়া হপে)
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কালকেই দাওয়াৎ। শিঘরী পেলাস!!!!!!!!!!!!
মোগলাই মোরগ, খাসী, গরু, হাতী , ঘোড়া সব বানিয়ে খাওয়াতে পারবো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!
৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৬
প্লাবন২০০৩ বলেছেন: এক নদী বৃষ্টির পানি, এক হাঁটু কাঁদা মাটি আর ছয় ঘন্টার একটানা ঘুম দিয়ে কাটানো এবারের ঈদ যেন অপূর্ণ ছিল।
পোষ্টটা দেখে মনে হোল ঈদটা এবার পূর্ণ হয়েছে।
ধন্যবাদ। সাথে প্লাস +
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: ইশ বৃষ্টি দেখে ভুই পাবো???????? আর ঈদের মজা না করে বাসায় বসে মন খারাপ করবো !!!!!!!!!!!!! কখনও না!!!!!!!!! কিছুতেই না ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস আর ভালো থেকো অনেক অনেক !!!!!!!!!!
৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৯
কালের সময় বলেছেন: অসাধারন পোস্ট তবে দাওয়াত দিলেও পারতেন । আমরা হগল ব্লগাররা আপনার বাড়িতেই বসে ঈদ উদযাপিত করতাম ।
এই বৃষ্টির মৌসুমে এ ধরনে খাবার আহা! বেশ মজা হতো কিন্তু আপু ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২২
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া দাওয়াৎ তো দেই ই!!!!!!!!!!!! কত্ত দাওয়াৎ দেই !!!!!!!!! তোমরাই তো আসোনা !!!!!!!!
আমার কি দোষ!!!!!!!!!!!!!
৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
নীলপরি বলেছেন: মজা লাগলো পড়তে । শুভেচ্ছা শায়মা দি ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকইউ নীলপরিমনি!!!!!!!!!!!! তুমি কেমন আছো??????
৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০১
নীলপরি বলেছেন: ভালোই আছি । জানতে চাইলে বলে ধন্যবাদ ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: মনটা খারাপ খারাপ লাগছে কেনো আপুনি??????? হাসি নেই কেনো মুখে??? রুপকথার নীলপরিদের অনেক অনেক আনন্দ আমি জানি।
১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০২
সুমন কর বলেছেন: আজকে অন্য বিষয় নিয়ে বলি,
আপনি বলেছেন, পরদিন এক কাজিন এলো তার পিচ্চিকে নিয়ে তখন তো কিছুই ছিলোনা
একদিনে এত খাবার শেষ করে ফেললেন কিছুই ছিল না !!!!
আর ছবি কিন্তু পুরোটাই দেখা যায়। আমি দেখছি............
ছবি আর বর্ণনা দেখেই বুঝা যায়, ঈদ বেশ কেঁটেছে।
আবারও বাসী ঈদ মুবারাক!!!!!!!!!!
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৫
শায়মা বলেছেন: ছিলো !!!!!!!!! কিন্তু বাসী খেতে দেবো???
তাই শুধু রুপচাঁদা আর সালাদই ভালো!!!!!!!!!!
আর ছবি তো পুরাটাই ভাইয়া কে আবার আঁধাটা দেখলো!!!!!!!!!!!!!!
কি বলো এইসব!!!!!!!!
আসলেই অনেক অনেক মজায় কেটেছে ঈদ !!!!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!!!
১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪২
নীলপরি বলেছেন: শায়মা দির সাথে কারো মন খারাপ থাকতেই পারে না । আর পরিদের তো মন খারাপ করতেই নেই ।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৮
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক !!!!!!!!
নো মন খারাপ হওয়া পরীআপুনি!!!!!!!!
১২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
লিংকন১১৫ বলেছেন: এতো খানাপিনা দেখে জিভে জ্বল চলে আসছে ইস কবে যে বিয়া করমু আর আমার বউ এমুন রাইন্ধা আমারে খায়াইব
আর শায়মা আপু আপনার কিন্তু কদিনের ভেতর পেট খারাপ হতেচলছে তো সাবধান । এখনি স্যালাইন সংগ্রহে রাখুন নইলে পরে পস্তাতে হপে
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১২
শায়মা বলেছেন: লিংকনভাইয়া বদদোয়া দাও কেনো?????????????
তোমাকেও দাওয়াৎ দিলাম তো। নো বদদোয়া ভাইয়ামনি!!!!!!
১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৩
জেন রসি বলেছেন: নদী ভাই ঠিকই কইছিল!!!
কলেরা হাসপাতাল মনে হয় আপনাকে হাত ইশারায় ডাকতেছে!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: আহা কলেরা হাসপাতাল না!!!!!!!!!!!!!!
এত হিংসা করতে হয়না ভাইয়া!!!!!!!!!!!! শত্রুতা করতে করতে তো হিংসুটেই হয়ে গেলে!!!!!!!!!
হায় হায় হায় হায় হায় !!!!!!!!!!!!
১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৬
শায়মা বলেছেন: নদীভাইয়া তো মনে হয় আজকে খানাপিনা দেখার আগেই নিজেকেই নিজে পাগলা হাসপাতালে বন্ধি করে রেখেছে!!!!!!!!
১৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২০
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন:
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৬
শায়মা বলেছেন: হায় হায় তুমি কি ঘুমাই গেলে নাকি অজ্ঞানই হয়ে গেলে মিন্টুভাইয়া??? তোমার ঐ নিক কি সেইফ হয়েছে নাকি এখনও জেইলখানায় বন্দি????
১৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৪
জেন রসি বলেছেন: আপনার সাথে শত্রুতা করব কেন????
আপনার ভালো চাই দেখেইত কলেরা হাসপাতালের ব্যাপারে সাবধান করে দিলাম!!
নদী ভাইকে দেখতেছিনা!!!
এইটা চিন্তার বিষয়!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৭
শায়মা বলেছেন: রসিভাইয়া শতদ্রুভাইয়া খানাপিনা দেখার ভয়ে জেইলখানায় বন্ধি হয়ে গেছে আজকে!!!!!!!
১৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
জেন রসি বলেছেন: চিন্তার বিষয়!!!
রুপকথার জগতে কখন কি ঘটে কে জানে!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমি তো নদীভাইয়াকে বোতল বন্দী করে রাখছিলাম ।কি করে আসলো!!!!!!!!!!!!!!
১৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৯
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমার ঈদ আজকে হইলো, মানে শুরুই হইলো আজকে। যাদের সাথে ঈদ না কাটাইলে ওইটা ঈদ হয়না, সেই মুখগুলা আজকে দেখলাম। নাইলে বলা যায় ঈদের দিনটাও ভীষনভাবে অন্য যেকোনো দিনের মতই ছিলো।
যাইহোক, এই পোস্ট এ চোখ আটকাইয়া গেলো গলাকাটা ছবিতে। মনে পরলো এমআরপি যুগের আগের গলাকাটা পাসপোর্টের কথা। ওইটার সাথে মিলাইয়া বলা যায় গলাকাটা শায়মা খালার কালা শাড়ি সুন্দর আছে। খালি অন্য কাউরে পরাইলে সেইটা আরো জোর দিয়া বলা যাইতো।
খানাদানা নিয়া কথা নাই। এই খাদ্য খাইয়া আপনার পরিনতি (কলেরা হাসপাতাল গমন) আর সেই কারনে ঈদ পোস্ট দিতে দেরী হওয়ার কারন বোঝা যায়।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৭
শায়মা বলেছেন: শাড়ি সুন্দর কিন্তু সেটা অন্য কাউরে পরানো চলবেনা ভাইয়ু!!!!!!!!!! অবশ্য তোমার বিবাহের পরে এই খালা শ্বাশুড়ির কাছ থেকে যদি এই কালা শাড়ি গিফ্ট পাওয়া যায় তোমার বান্দরী বউ এর!!!!!!!!!!!!
আর আমার গলা কাটা পাসপোর্ট না । আমার গলা এমনই। এটাই আমি।
কলেরা হসপিটাল থেকে নিজে আসছো তাই চারিদিকে কলেরা দেখো তাইনা??? আহারে !!!!!!!!
আমি তো এতকিছু খানা দানা রান্না করেছি আর তুমি না খাওয়া পেয়েই কলেরা হসপিটালের রোগীদের স্যুপ চুরি করতে গিয়ে ধরা খেয়েছো। আহালে ভাইয়ু আমাদের বাড়িতে না হয় আসতে এক গ্লাস চিরতার পানি দিতাম।
১৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
বালিকার ঈদ গিফট। সব দেখানো হয়নাই।
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২০
শায়মা বলেছেন: হায় হায় এখনও না দিয়ে বসে আছো??? বুঝেছি ঈদের সালামী পেয়ে সেসব দিয়ে কিনেছো। আহারে বেচারা ঈদের আগে দিতেও পারলোনা। আমাদেরকেই না হয় বলতে । আমরা হেল্প করতাম । হাজার হোক আমার একমাত্র ভাগ্নাভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!
২০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২২
শায়মা বলেছেন: এইটা কি তুমি বালিকার জন্য কিনেছো ভাইয়া? নাকি আমাদের বালিকা বৌমা তোমার জন্য এনেছে??? বাহবাহ বাহ এটা সৌন্দর্য্য হয়েছে!
২১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৯
শায়মা বলেছেন: হায় আল্লাহ জেইল থেকে ছাড়া পেয়ে আসছে!!!!! আলাই বালাই ঝাঁড় ফুক
২২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৬
আবু শাকিল বলেছেন: বিলম্বিত বৃষ্টিস্নাত ঈদের শুভেচ্ছা শায়মাপু।
পোষ্টে দুষ্ট মিষ্ট ভাব পেয়েছি মজা পেলুম।
আপু গো-
খাবার দাবার এবং সৌন্দর্য উপভোগ করে এখন তত ব্লগ জাতি আহত অবস্থায় আছে!
জাতি এখন আকাশ পানে চিৎকার করিয়া বলতে লাগিল -
গুরু-
জিভে জল আনিয়াছ,খাবার দাওনি!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৪
শায়মা বলেছেন: শাকিলভাইয়া পরীর দেশে চলে আসো!!!!!!!! তোমার দাওয়াৎ তো আসলেই সব খানাপিনা পেয়ে যাবেই।
২৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৯
মিছা মন্ডল ব্যাক বলেছেন: ছবি দেখিয়ে আর কত কাল?
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩৭
শায়মা বলেছেন: যতকাল ততকাল!!!
২৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২১
জেন রসি বলেছেন: নদী ভাই, আজকে মনে হয় আপনার আনন্দের দিন।
বালিকার সাথে কি দেখা হয়েছে??
খালার কথায় কান দিয়েন না!!!
উনি কলেরা হাসপাতাল থেকে পোষ্ট দিয়েছেন!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩৭
শায়মা বলেছেন: হুম!!!!!!!!!!!!!!!!
আমারও মনে হচ্ছে!!!!!!!!!!! তাই এত ভালোমানুষ আজকে নদীভাইয়া।
২৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৯
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
ইহা আম্মুরে দিছি।
মাথায় ঘিলু থাকলে তো বুঝতেন। এইগুলা সব ডেলিভারড। ছবি তুলে রাখা হইছিলো সব।
আর কলেরা কার হইছিলো কে হাসপাতালে রাইস সুপ খাইয়া দিন কাটাইছে গত কয়দিন তা সবাই জানে। এই ব্লগের যে কাউরে জিজ্ঞেস করেন, উত্তর পাবেন, শায়মা খালা
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩৬
শায়মা বলেছেন: এহ!!!!!!!!!!!!!!!! তোর না হয় সহ্য হয়না ভালো খানা দানা তাই বলে সবারই হবেনা নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!!
যাইহোক ভাইয়ু!!!!!!!!!!! শুধু গয়না গাটি দিলেই চলবে? জামা কাপড় শাড়ি কামিজ এসব দাওনি? সেসবের ছবি তুলোনি!!! এত কমের উপর দিয়েই ???? হায় হায়
তো ছবি তুলে রাখছিলে কেনো ভাইয়ু? আমরা ঈদ পোস্ট দিলে দেখাবা তাই??? হাহাহাহহাা
যাইহোক বালিকার ঈদের শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, লেহেঙ্গা এসব কই???
শিঘরী আনো!!!!!!!!!!!
যাইহোক আম্মুরটা এক্সসেলেন্টো হইসে পিচ্চুভাইয়া। আর আমাদেরকে দেখানোর জন্যও আমরা আসলে অনেক খুশী হলাম!!!!!
এত্ত কষ্ট করে করে কিনছো আম্মুও অনেক খুশি হবেই নিশ্চয়ই।
২৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪২
বাঘ মামা বলেছেন:
সবার জিবে জল জল্পনায় তোমার হজম হয়তো?
কালো কাপড়ে ভালোই মানিয়েছে তোমায়,
কেমন আছো সুন্দরী নীল পরী?
শুভ কামনা সবসময়
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৫২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ বাঘমামাভাইয়া!!!!!!!!!!!
আমি ভালো আছি। অনেক অনেক ভালো থেকো সুন্দরবনে!!!!!!!!!!
২৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪৫
মিছা মন্ডল ব্যাক বলেছেন: আমার শালা এবং শাশুড়ীর ছবি কেমন হলো শায়মা?
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০১
শায়মা বলেছেন: ছবি ভালো হয়েছে বাট শ্বাশুড়ি আর শালার পারমিশন নিয়েছো তো? নইলে তারা আবার তোমার নামে সাইবার ক্রাইমে মামলা করতে পারে।
২৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪৯
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: জামা জুতা সব কেনা হইছে। সবকিছুর ছবি তুলিনাই, জামা জুতা এইগুলা স্কাইপে দেখানো হইছিলো। এইগুলা বাইরে থেকে আরেকজনলে দিয়ে কিনে আনাইছিলাম। ভালোভাবে দেখাইতে ছবি তোলা। আম্মু দিলে গাইগুই করে, কিন্তু ভিতরে ভিতরে ভালোই খুশী হয়। লেগেঙ্গাটাও দেখানো হবে, দেইখা হিংসা দিয়েননা
২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০২
শায়মা বলেছেন: না না হিংসা দেবো কেনো??? ছবি দাও ছবি দাও!!!!
২৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস আ লট!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
জাকিরভাইয়া, কাল্পনিকভাইয়া ভুল করে মুছে যাওয়া পোস্টটা ফিরি্যে দেবার জন্য!!!!!!!!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কারো আপন হইতে পারলিনা অন্তর!!! বাংলা সিনেমার গান খানা আতকা মনে ভাইসে উঠল!!!! কেনু!!!!!!!!!!!!!!!!!
খাবার দাবার দেখে জিভে জলতো এই পড়লো বলে....
দারুন ঈদ কাটানো আর তার দারুন হিংসাত্বক সুন্দর উপস্থাপনা!!
বাসী প্লাস আগামী অগ্রীম ঈদ মোবারক!!!!!!!!!!!!!!!!!