নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
আবেগ বা ইমোশন....এ ছাড়া কি মানুষ হয়! নাহ কখনই না! আবেগ নেই যার সে তো কোনো মনুষ্যকূলেে ভেতরেই পড়ে না। আবেগ আছে বলেই তো পৃথিবীতে এত প্রেম, এত ভালোবাসা, এত কবিতা, এত গান। তবে এই আবেগই আবার অনেক ক্ষতিরও কারণ। এই আবেগের বাড়াবাড়িও আছে বলেই আবার এত হানাহানি, রেষারেষি, এত স্যুইসাইড, এত ঝগড়া, ফ্যাসাদ, বিচ্ছেদ.....
আবেগের কারণেই যেমন মানুষ আপ্লুত হয় ঠিক তেমনই আবেগের অনিয়্ন্ত্রনের কারণেই আবার ফেটে পড়ে ক্রোধে, চিৎকারে, চেচামেচিতে বা লঙ্কাকান্ড ঘটিয়ে পারিপার্শ্বিক পরিবেশ তথা নিজের ইন্টারনাল ক্ষতিও করে থাকেন। তাই তো বলি, এই ইমম্যাচিউরড মেন্টালিটি বা আবেগ নিয়ন্ত্রন করতে শিখুন ও হাসিখুশী জীবন যাপন করুন। নিজে বাঁচুন, অপরকে বাঁচান। ইমম্যাচিউরড মেন্টালিটি বলতে গিয়ে আবার মনে পড়ে গেলো আরেকটি কথা ছোট্ট বাবুরা তাদের আবেগ নিয়ন্ত্রনে প্রায় অক্ষম থাকে। একটুতেই যেমন একটা প্রজাপতি বা বেড়ালছানা দেখলেই হাসি খুশি মুখে ধরতে দৌড়ায় ঠিক তেমনি একটু ধমকেই ভ্যা করে কেঁদেও ফেলে। অনেকে আবার রুহিনবাবুর মত বাবার ধমকে দুঃখে এবং অভিমানের আবেগে ঠোঁট ফুলায়!
যাইহোক দেখি আবেগ কি বা আবেগের বহিঃপ্রকাশ মাধ্যম কি কি ?
ভালোবাসা,
ভালো লাগা
আনন্দ/ বেদনা
হিংসা/দ্বেষ
রাগ /ক্রোধ
ঝগড়াঝাটি
মারামারি/ খুনাখুনি
উন্মাদনা/ ইগো
যাইহোক, এই আবেগকে নিয়ন্ত্রন না করতে পেরে যখন কেউ কেউ রাস্তার মাঝে গাড়ি থামিয়ে জানালা নামিয়ে নিয়ম ভাঙ্গা কাউকে হাউ মাউ করে গালি দিয়ে ফেলে বা রেস্টুরেন্টে প্রেমিকের সাথে ঝগড়া শুরু করে আশপাশ জানিয়ে ও শেষমেষ ভ্যা করে কেঁদেই ফেলে তাতে নিজে তো বোকার মত আচরণ করেই, এমনকি প্রেমিকসহ অন্যান্যদেরকেও বিব্রত করে এবং নিজেরও বিশেষ ক্ষতি করে থাকে যা তার নিজের অজান্তেই নিজের মাঝে ঘটে যায়, সে নিজেই জানেনা।
তাই আবেগ নিয়ন্ত্রন অবশ্য জরুরী। আবেগ নিয়ন্ত্রণের রয়েছে কিছু পরীক্ষিত কৌশল মানে যখনই কেউ ক্রোধে উন্মাদ হবেন বা রাগে দুঃখে চুল ছিড়তে চাইবেন( নিজের এবং অপরের) বা চিৎকার চেঁচামেচিতে বাড়ি মাথায় করবেন বা কোনো দিশা না পেয়ে পুরাই ধেই ধেই পাগলা নৃত্য তখনই মনে রাখুন-
১. নো কুইক রিয়্যাকশন আই মিন দ্র্বুত প্রতিক্রিয়া না দেওয়া - সোজা ভাষায় রিএক্টিভ না হওয়া! হা হা আমি জানি যারা আমাকে এই ব্লগে থেকে চিনলেও ব্লগের বাইরে একটু বেশি চিনেন তারা আমার এই বানী দেখে হাসছেন বা হাসবেন। কারণ কোনো কোনো বিষয়ে আমি পাবলিকলি প্রতিক্রিয়া না দেখালেও ভেতরে ভেতরে যে অনিয়ন্ত্রিত আবেগটা ধারণ করি তা আমার প্রিয় মানুষদের কাছে প্রকাশ করে ফেলি বা ফেলতাম তবে ইদানিং আমি সে আবেগ কন্ট্রোলের প্রায় ৮৭% সফলতা অর্জন করেছি। আর বাকী ১৩% করে ফেললেই ...... ব্যাস.......
সফলতা অনিবার্য্য!
যাইহোক, কোনো পরিস্থিতিকে আবেগ দিয়ে বিবেচনা না করে যুক্তি দিয়ে বিবেচনা করতে শিখতে হবে ও তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে পদক্ষেপ ফেলতে হবে। মনে রাখতে হবে, উগ্র বৈশিষ্ঠের স্বভাব বা গালাগালি, ক্রোধ প্রকাশ, অশালীন ভাষার ব্যবহার যুক্তিকে দূর্বল করে ফেলে। আজ আর সেই দিন নেই যে মানুষকে গালাগালি বা মারামারির ভয় দেখাবেন আর সে আত্নসন্মানের কথা ভেবে হলেও ল্যাজ গুটিয়ে পালাবে আর আরেকটা কথাও বলি, এতে নিজের জন্য কোনোই লাভ নেই বরং আপনি এমন বৈশিষ্ঠের হলে পাগল ছাগল বা না পাত্তার পাত্রই প্রতীয়মান হবেন সে আপনার প্রিয়জনের কাছেও! হুম পাগলা গারদেও ঠায় হতে বেশিদিন সময় লাগবে না বলে দিচ্ছি। কাজেই সাধু সাবধান!
২. সঠিক সমাধান - আমার কাছে ব্যাপারটা সময় নিয়ে হলেও সঠিক ডিসিশন নেওয়াটাকেই বুঝায়। যে বিষয়গুলোতে আমরা ইমোশননাল হয়ে পড়ি সেসব থেকে মন ডাইভার্ট করতে হবে, না পারলে মন থেকে মুছেই ফেলতে হবে যে সব স্মৃতি বা ঘটনা আমাদেরকে ইমোশনাল করে তোলে। নয়তো অন্য কিছুর প্রতি মনোযোগী হওয়া বা ডাইভার্ট করে ফেলাটাও একটি সমাধান হতে পারে। ওপেন ডিসকাসনের সুযোগ থাকলে যার সাথে মনোমালিন্য হয়েছে তা নিয়ে কথা বলা যেতে পারে। সমাধান হলে হলো, নইলে বিদায় বা আলবিদা।
৩. সচেতনতা - সচেতনা বৃদ্ধি বা আবেগ নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে ওয়াকীবহাল থাকাটাও একটি জরূরী ব্যাপার। কোন কোন পরিস্থিতিতে আবেগ কন্ট্রোলে থাকছে না সেগুলো খেয়াল রাখতে হবে। রাগ, দুঃখ, ভালোবাসা, ভালোলাগা, ক্ষোভ, ক্রোধ, হতাশা, অস্থিরতা এসব নেগেটিভ ব্যাপারগুলোর কারণ চিহ্নিত করতে হবে।
৪. চিন্তার পরিবর্তন - যেসব বিষয় নিয়ে ভাবলে আবেগ নিয়ন্ত্রনে থাকেনা বা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়তে হয়, সেসব বিষয় মনে পড়লে সাথে সাথে চিন্তা পরিবর্তন করতে হবে। সে সময় ভালো কোনো স্মৃতির কথা মনে করা যেতে পারে কিংবা মহাজাতকীয় বুদ্ধি, একটি ফুলের বাগানে আপনি ঘুরে বেড়াচ্ছেন, আকাশ থেকে একজন পরী নেমে এলো অথবা একদিন রাস্তায় কোটি কোটি টাকার বান্ডিল কুঁড়িয়ে পেলেন.... ইত্যাদি ইত্যাদি এবং ইত্যাদিও । এইভাবেই চিন্তাধারা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে আবেগাপ্লুত না হয়ে আত্মনিয়ন্ত্রন বা আবেগ নিয়ন্ত্রন সম্ভব!
৫. ইতিবাচক হওয়া - ইতিবাচক চিন্তা ভাবনা বা ডিসিশন কিংবা পজিটিভ থিংকিং আবেগ নিয়ন্ত্রনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। পজিটিভ একটিভিতে জীবনের এচিভমেন্টগুলো ভাবতে হবে। তাহলেও নেক্সট পদক্ষেপেও ভুল হবার সম্ভাবনা কম।
এসব ছাড়াও তাৎক্ষনিক আবেগ নিয়ন্ত্রনেরও কিছু অব্যার্থ কৌশল আছে-
১।শ্বাস নিয়ন্ত্রণ - শান্ত হয়ে মোটামুটি নিরিবিলি কোনো জায়গা খুঁজে বসতে হবে। কিছুক্ষণ স্বাভাবিক শ্বাস নেবার পর খুব ধীরে নাক দিয়ে ফুসফুস ভরে শ্বাস নিয়ে শ্বাসটা ভেতরে ধরে রাখতে হবে ও ১,২,৩ ৪ পর্যন্ত গুনতে হবে। তারপর ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস বের করে দিতে হবে।
২। ইতিবাচক ভঙ্গি রপ্ত করা- চলাফেরা এবং কাজেকর্মে ধীর, আত্মবিশ্বাসী এবং ইতিবাচক ধ্যান-ধারণা ও অঙ্গভঙ্গি ধরে রাখতে হবে। বসা বা দাঁড়ানো বা হাঁটা চলার সময় ভগ্ন হৃদয় বা ত্রিভঙ্গ মুরারী না হয়ে, সোজা এবং দৃঢ় স্মার্ট ভাবটাই প্রাকটিস করতে হবে। সোজা কথা তাৎক্ষনিক আবেগ নিয়ন্ত্রনে ভাবতে হবে, কন্ট্রোল ইওর আবেগ বাট ডোন্ট লেট ইট কন্ট্রোল ইউ!!!!!!!!
৩। হালকা ব্যায়াম- এ ব্যাপারে খুবই কার্য্যকরী ব্যায়াম। ব্যায়ামের বদলের হাঁটার অভ্যাসও করা যেতে পারে। হাঁটার ফলে এন্ড্রোফিন নামক রাসায়নিক পদার্থের সিক্রিয়েশনে মুড পজিটিভ হয়ে যায়। তবে আবেগ নিয়ন্ত্রনে তক্ষনি হাঁটা শুরু করাটা মনে হয় সঠিক হবে না।
৪. লেখালিখি- এটা একটা দারুন কৌশল! লেখালিখি করে মনের আবেগগুলো বের করে দেওয়া যায়। ১ সপ্তাহ বা ১ মাস পরে সেসব পড়ে নিজেকে চিনে নিতে হবে কি কি বিষয়গুলি আবেগকে প্রভাবিত করে। এইবার সে সবের নিয়ন্ত্রন সহজ! এভয়েড অর কন্ট্রোল অর কন্ট্রোল অলটার ডিলিট।
৫। নিজের কথাগুলো বলুন- শেয়ারিং একটি ভালো উপায়। মনের কথাগুলো দুঃখবোধ বা কষ্ট অন্যের সাথে শেয়ার করা! ফোন দিয়ে বা মুখোমুখি বলা যেতে পারে। তবে সাবধান বন্ধু ভেবে হিংসুটে কোনো শত্রুকে মনের ভাব বলে ফেললে ভবিষ্যতে খবর আছে। ( নিজস্ব অভিজ্ঞতার আলোকে)
৬। জীবনযাপনের ভালো বিষয়গুলো সযত্নে লালন করুন- সুন্দরের প্রশংসা, সুন্দরের চর্চা, প্রতিদিনের ছোটখাটো আনন্দের বিষয়গুলো উপভোগ করা এই অযাচিত আবেগীয় অনিয়ন্ত্রনকে কন্ট্রোল করে। এটা অবশ্য সার্বক্ষনিক আবেগ নিয়ন্ত্রনের কৌশল প্রাকটিস হিসাবেই কাজ করে।
৭। দূরদর্শীতা- হুম এ কারনেই কথায় আছে, ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না। আবেগ আপ্লুত হয়ে রাগে দুঃখে ক্রোধে অন্ধ হবার আগে ভাবতে হবে এ আবেগ আপনাকে কোথায় নিয়ে যাবে! আবেগের ফাঁদে পড়ে জীবন সংকটই ঘটবে নাতো! দূরদর্শী চিন্তাচেতনাই আবেগ নিয়ন্ত্রণে রেখে ভবিষ্যতের পথে হাঁটতে সাহায্য করবে।
এছাড়াও আরও কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে-
পর্যাপ্ত ঘুম - আবেগ যখন অনিয়ন্ত্রিত হয় তখন ঘুম কমে যায় বা অনিদ্রা হয় যেমন কারো সাথে ঝগড়া বিবাদ, ব্রেক আপ এসব রাতের ঘুম হারাম করে দেয়। সেটা বেশ কয়েক দিন মাস বছরও পেরুতে পারে। এই অনিদ্রা বা ঘুম হারাম হওয়া এ ব্যাপারটাতে যে ভাবেই হোক সতর্ক থাকতে হবে। একটা পর্যাপ্ত আরাম দায়ক ঘুমের পর রাগ দুঃখ, ক্রোধ, ক্ষোভ অনেক আবেগই নিয়ন্ত্রনে চলে আসে।
গুড প্লানিং- ভালো প্লানিং না থাকলে যে কোনো কাজেই সফলতা পাওয়া একটু কঠিন আর এই অসফলতা বা অব্যার্থতাও মানষিক অবসাদ বা আবেগ নিয়ন্ত্রন হারাতে কাজ করে। তাই গুড প্লানার হয়ে কাজ শুরু করাটাই উত্তম। এই কারণেই কথায় আছে, ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।
নিজের জন্য কিছু সময় ও আত্ম কথন- নিজের সাথে নিজের কথা বা নিজেই প্রশ্ন করা বা উত্তর খুঁজে বের করা এসবও আবেগ নিয়ন্ত্রনে সহায়ক। নিজের জন্য কিছু আনন্দময় কাজ খুঁজে বের করা বা একান্ত সময় কাটানোও আবেগ নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে। তাই তো টক টু দাইসেল্ফ এ্যান্ড ইনক্রিজ ইওর ঔন ক্রিয়েটিভিটি/ ক্রিয়েটিভ থিকিং অর থটফুল আইডিয়াস। সোজা ভাষায় নিজের চরকায় তেল দেওয়টাই উত্তম।
যাইহোক অনেক বক বক করেছি এবার আসি মজার এবং খুবই এফেক্টিভ একটি বিষয়ে। দিস ইজ কলড নাইটি/টেন প্রিন্সিপাল-
১০% পার্সেন্ট অফ লাইফ ইজ মেড আপ হ্যোায়ট হাপেনস টু ইউ বাট ৯০% অব লাইফ ইজ ডিসাইডেড বাই হাউ ইউ রিয়্যাক্ট.... - মানেটা কি? আমাদের লাইফে ঘটে যাওয়া অপ্রত্যাশিত ঘটনাতে ১০% এর ওপর আমাদের কোনো হাত থাকেনা, থাকেনা কোনো কন্ট্রোল কিন্তু বাকী ৯০% কিন্তু ডিফারেন্ট। এটা আমরা কন্ট্রোল করতেই পারি। কিন্তু কিভাবে! আমাদের রিয়াকশনের মাঝ দিয়ে মানে আমরা কিভাবে রিয়্যাক্ট করবো ঘটনাটির প্রতি।
একটা গল্প বলি, একদিন সুন্দর এক সকালে, মা বাবা আর ছোট্ট একটি মেয়ে সবাই মিলে আনন্দে সকালের ব্রেকফাস্ট করছিলো। হঠাৎ বেবিটা এক কাপ বাবার গায়ে ফেলে দিলো। বাবার অফিসের পোষাক নষ্ট হয়ে গেলো। এখানে কফি পড়ে যাবার ঘটনাটিতে কারো কন্ট্রোল করবার কোনো উপায় ছিলো না কিন্তু এর পরেরগুলো কন্ট্রোল করা যেত কিভাবে তিনি রি্যাক্ট করবেন তার উপরে। বাবা রেগে গেলেন। অনেক চিল্লাচিল্লি বকাঝকা! বাচ্চাটা কান্না করতে শুরু করলো। শুধু তাই না বাচ্চাকে বকা ঝকা করেও বাবার হলো না সে মায়ের উপর চড়াও হলো চিৎকার চেচামেচিতে। আমার জামাকাপড় বদল, ঝগড়াঝাটি রাগারাগি। বাচ্চার ব্রেকফাস্ট দেরী। স্কুলবাস মিস।
তাড়াতাড়ি বাবাকে কারে করে স্কুল নিতে হলো। তাড়াহুড়ায় যে কোনো মুহূর্তে তখন এক্সিডেন্ট হয় হয় ! বাচ্চা স্কুলে মুখ গোমড়া করে ঢুকলো বাবাকে কোনোই হাই অর বাই না বলেই। অফিসে পৌছে বাবা দেখলেন ব্রিফকেসটাই ভুলে গেছেন। সমস্ত কাজ ভন্ডুল। সারাদিনটাই নষ্ট হয়ে গেলো এইভাবেই......বাড়ি ফেরার পরও সবই থমথমে কারণ সকালের ব্যবহার। কেন সারাদিন খারাপ গেলো?
১। কফিটাই কারণ?
২। নাকি বেবিটাই কারণ?
৩। নাকি মাটাই কারণ?
৪। নাকি বাবাটাই তার কারণ?
উত্তর তো সকলের জানা- ৪নং টাই। অনলি এই একজনই। কফি পড়ার উপরে কন্ট্রোলিং ছিলো না কারও। কিন্তু ঐ ৫ সেকেন্ডের রিয়াকশন বদলে দিলো সব..... এটা যদি হত এমন- কফি পড়ে গেলো আর বাবাটা বলতো ওহ বেবি নেক্সট টাইম বি কেয়ারফুল। তারপর কাপড় বদলে সব ঠিকঠাক নিয়ে এসে দেখতেন বাচ্চা নাস্তা খেয়ে বাসে চলে গেছে। তাহলে তাড়াহুড়া বা দেরীও হত না অফিসে।
বাচ্চাও মনটা খারাপ করতো না , স্কুল বাসও মিস হত না। বাবার ব্রিফকেসও ভুল হতো না। একটু খেয়াল করলেই দেখা যায় এই ডিফারেন্সটা। ঘটনার স্টার্টিংটা সেইম হলেও শেষ হত অন্যভাবে। কারণ ঐ ১০% এ আমাদের কন্ট্রোল নেই কিন্তু বাকী ৯০% এ আছে। কাজেই সদা ও সর্বদা মনে রাখতে হবেই এই ৯০/১০ ইমোশন কন্ট্রোল গুঢ় উপায়টি।
এবার ভিডিওটি-
The 90 10 Principle by Stephen R Covey An Inspirational Video
এছাড়াও-
হ্যোয়েন ইমোশন ইজ আউট অব কন্ট্টল
What is emotional intelligence?
Why Do We Lose Control of Our Emotions?
Emotion Management
এবার ছোট্ট একটা টেস্ট নিজেকেই নিজে প্রশ্ন করে দেখা যাক-
Are You Emotionally Intelligent?
কিভাবে ইম্প্রুভ করবো নিজের ইমোশনাল ইনটেলিজেন্স!
How To Improve Emotional Intellignce
যা শুনে আমার মাথা ঠান্ডা হয় সেই অব্যার্থ সুর!
A natural mood stabilizer that will help you reclaim your emotional stability and develop a healthier state of mind.
মেডিটেশন-
Guided meditation - Mastering your Thoughts and Emotions
এছাড়াও ----
যে ভিডিওটি দেখলে সকল রাগ দুঃখ বা হতাশার আবেগ কন্ট্রোলে চলে আসবে?
হরিণছানার গান যা শুনে পৃথিবীর সব দুঃখ মুছে যায়
রাগ কন্ট্রোল অর এংগার ম্যানেজমেন্ট
কিছু কিছু টার্ম বা কৌশলের নাম নেওয়া হয়েছে- Self-Consciousness in Public How to Control Your Emotions- L. W. de Laurence থেকে.....
লিখতে লিখতে আমার আবার আঁকাআঁকি মনে পড়ে গেলো আর তাই - শিখিয়ে দিলাম ইমোশন ইমোটিকন কেমনে আঁকতে হয় সেটা---
How To Draw Emotions Easily
এমন সব হাস্যকর ঘটনাবলী দেখেও ইমোশন তথা ম্যুড ভালো করে ফেলা যেতে পারে
এমন সব পাগলামী দেখেও হো হো করে হাসতে পারেন
যাইহোক, ইমোশোন, ইমোশনের ভালো খারাপ দিক, ইমোশন কন্ট্রোল, ৯০/১০ থিওরী সবকিছু নিয়েই বক বক করা হলো । এমনকি খুব সহজ পদ্ধতিতেও কি কি মজার ভিডিও, বা মনুষ্যসৃষ্ট পাগলামী ছাগলামী দেখে শুনে ও হেসে মন ভালো করা যায় তথা ইমোশন কন্ট্রোল করা যায় তাও দেখা গেলো। এবার আসি ইমোশন সেফ জোন প্রসঙ্গে।
ইমোশানাল সেফ জোন- শেষ হইয়াও হইলো না শেষ---
সেফটি বলতে আমরা শুধু মাত্র ফিজিক্যাল সেফটিই বুঝে থাকি আর তাই কেমনে এক্সসিডেন্ট না হবে, সিট বেল্ট বাঁধা হবে, লাইফ জ্যাকেট পরা এসব নিয়েই সচেতন থাকি। কিন্তু আমাদের ভেতরের ক্ষতি, ভেতরের নিরাপত্তা বা অনিরাপত্তাবোধ এটা নিয়ে ক,জনে ভাবি? হঠাৎ বা ধীরে ধীরেও যখন তখন এই নিরাপত্তার অভাব বোধ হতে পারে। লজ্জা, ভয়, ত্রাশ বা সংশয়, কষ্ট গ্রাস করে নিতে পারে। নিজের দিকে তাকিয়ে দেখুন। এই ক্ষুদ্র বা বৃহৎ জীবনে আপনি কি ইমোশোনাল সেফটির প্রয়োজন বোঁধ করেছেন? নাহলে এখন থেকে একটি ডায়েরী মেইনটেইন করুন। কোন কোন দিন কোন কোন ঘটনায় আপনি ইমোশোনাল সেফ ফিল করেননি? সেসব নিয়ে ভাবুন, এই ইমোশনাল সেফটিটাও দারুন প্রয়োজন! জীবনে চলার পথে এই সব ঘটনা থেকেই নিজের সেফটি গড়ে তুলুন আর তাই প্রয়োজন ইমোশন কন্ট্রোলিং।
ইমোশানাল সেফ জোন
আই এ্যাম প্রাকটিসিং ইট। আপনিও করুন.....
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই পোস্টের রুহিনবাবুর ছবিটি আমার হামা বেবিভাইয়ার একমা্ত্র পু্ত্র রুহিনবাবুর ছবি। অনেকেই আমাকে জিগাসা করায় পরিচয় এখানে দিয়ে দিলাম! আর তাছাড়াও এই পোস্টের আইডিয়াটাও হাসান মাহবুব ওরফে আমার হামা বেবিভাইয়ার থেকেই পাওয়া। সে না বললে এই ব্যাপারটা নিয়ে হয়তো ভাবা হত না। এরপরে কুঁড়ের বাদশার সাথেও আলাপচারিতায় মনে হয়েছে আমার এটা নিয়েই লেখা উচিৎ এইবার । সবশেষে আমার ইমোশনাল সেইফ জোনে গড়বড় দেখা দেওয়াই পোস্ট খানা লিখিবার মনোস্থ করিলাম.......
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৬
শায়মা বলেছেন: গুড এ্যান্ড থ্যাংক ইউ !!!!!
রিড দ্যা পোরশান- ইমোশিওনাল সেফ জোন!!!!!!!!!
ফিলিং আনসেইফ এন্ড ইনসিকিওরড নাও আ ডেজ ইন মাই ইমোশিওনাল সেইফ জোন!
২| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৭
জেন রসি বলেছেন: বেশ গুরুত্বপূর্ণ এবং ইন্টারেস্টিং একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন। ঠিক এমন কিছু নিয়েই ইদানীং ব্লগে আলোচনা করব ভাবছিলাম। কিন্তু আলোচনার স্পেস পাচ্ছিলাম না! এই পোস্ট একটা চমৎকার সুযোগ।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:২২
শায়মা বলেছেন: ওকে তবে তাই হোক !
বলো কি জানতে চাও? উত্তর দিচ্ছি আমি ......... .......আমি ............ আমি
৩| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:২৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: Who are you ? এর তর্জমা করিয়ে দেন ? এর মানে খুঁজে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছি।
(ক্ষ্যমা চেয়ে নিচ্ছি বড় করে মন্তব্য করতে পারবো কিন্তু পড়তে আবার পরে আসবো, আর ব্যক্তিগত ঝামেলায় একটু প্যরায় আছি........ )
ভাল থাকুন ।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৫
শায়মা বলেছেন: স্যরি!!!!!
একটু দেরী হয়ে গেলো!
পোস্ট দিতেই একজন গেস্ট হাজির। তাও আবার ঈদের গিফ্ট নিয়ে তাই তার সাথে একটু হাই হেলো করতে হলো!
Who are you ?
এই প্রশ্নের উত্তর!
যে আমারে চিনতে পারে সেই চেনাতেই চিনি তারে গো
একই আলো চেনার পথে তার প্রাণে আর আমার প্রাণে
তারেই জানি আমায় যে জন আপন জানে তারেই জানি!
তারেই জানি আমায় যে জন আপন জানে তারেই জানি!
৪| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:২৭
জেন রসি বলেছেন: কিছু জানতে চাইনা। আমিত নিজেই এই ব্যাপারে একজন এক্সপার্ট। তবে মাইন্ড এবং নো মাইন্ডের খেলা নিয়ে কিছু আলোচনা করব পরে। ক্ষতিকারক আবেগকে নিয়ন্ত্রন করার একটা ভালো উপায় হচ্ছে মোমেন্ট টু মোমেন্ট লাইফ লিড করা।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০০
শায়মা বলেছেন: ক্ষতিকর আবেগে নিজের ক্ষতিও কম নয়!
কিন্তু কন্ট্রোললেস আবগীয় মানুষ সে কথা বুঝেই না!
৫| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
"আবেগ নেই যার সে তো কোনো মনুষ্যকূলেে ভেতরেই পড়ে না। "
-চিন্তিত হয়ে গেলাম!
যাকগে, আপনারা কেহ ভয় পাবেন না, আমার আবেগ আছে, নিশ্চয়ই আছে; অন্যদের থাকলে আমারও থাকার কথা!
আমি চিন্তিত হয়ে অন্য কারণে!
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০১
শায়মা বলেছেন: হা হা
আবেগ আছে অবশ্যই আছে।
আর কন্ট্রোলের পাওয়ারও অবিশাস্য!
এই ব্যাপারে স্বীকার করতেই হয় তোমার কাছে কিছু শেখার আছে ভাইয়া!
৬| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩১
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আপু, এত প্রচেষ্টা-উপদেশ-আদেশ-তরিকা, যা-ই বলো না কেন ইমোশন কন্ট্রোলের জন্য; কিছু কিছু মানুষ আছে যারা তাদের ইমোশনকে নিয়ে অবসেসড হয়ে থাকে। মানে এরা জানে কি করলে ভালো থাকবে, কি না করলে খারাপ হবে- কিন্তু জানার পরেও ইমোশনকে কন্ট্রোল করে না ইচ্ছে করেই। সম্ভবত এসব মানুষই একসময় সুইসাইডের মত হীন কাজ করে ফেলে।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৫
শায়মা বলেছেন: সুইসাইডাল টেন্ডেন্সী এটা নিয়েও লিখবো একদিন!
এটা এক ভয়াবহ মানষিক আবেগিক কন্ট্রোলের কাছে হেরে যাওয়া!
সন সমস্যারই যে সমাধান আছে তা তখন আর তাদের কাছে কোনোভাবেই বিবেচনাধীন থাকেনা।
৭| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আর বাই দ্যা ওয়ে, এই আর্টিকেলটা প্রিন্ট আউট করে-লেমিনেটিং করে কিছু মানুষের গলায় ঝুলিয়ে দেয়া দরকার
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৭
শায়মা বলেছেন: তাবিজ!!!!!!
৮| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
Who are you ? এর তর্জমা করিয়ে দেন ? এর মানে, নিজেকে নিজের কাছে খুঁজে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছি।
(ক্ষ্যমা চেয়ে নিচ্ছি বড় করে মন্তব্য করতে পারবো না কিন্তু পড়তে আবার পরে আসবো, আর ব্যক্তিগত ঝামেলায় একটু প্যরায় আছি........ ) (
যাই.............
ভাল থাকুন ।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৯
শায়মা বলেছেন: এই কমেন্ট আগেই এসেছে যাইহোক
আসলেই নিজেকে নিজের মাঝে হারিয়ে ফেলার অপর নামই কন্ট্রোলের বাইরে চলে যাওয়া ইমোশন!
যার গলে আত্মহত্যা, খুনাখুনি, পাগলা নৃত্য আরও কত কি!
৯| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
সত্যের ছায়া বলেছেন: মানুষের আবেগ সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে পরিবর্তন হয়। বয়সের সাথে এর যোগ সাজেস আছে।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:১২
শায়মা বলেছেন: যারা হয় না তাদেরকে নিয়ে অনেকেরই সে কি উঠে পড়ে লাগা!!!!
আমি তো হতেই চাইনা !
আমি বেবি থাকতে চাই তাই অনেকের সহ্যই হয় না জানো!
১০| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪৯
মৌমুমু বলেছেন: চমৎকার শিরোনামে চমৎকার লিখা।
পয়েন্টগুলোও ভালো লিখেছেন।
উপর থেকে তিন নম্বর ছবিটির জন্য+++++
ভালোলাগা রইল। ভালো থাকবেন আপু।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৪
শায়মা বলেছেন: হা হা
প্রথমেই ৩ নং ছবিটাকি দিয়েছিলাম দেখে নিলাম! আরও অনেক ছবিই ছিলো এই লেখার জন্য বরাদ্দ! তুমি চাইলে এক এক করে দেখাতে পারি!
তবে এই শিরোনাম আর ভেতরের পয়েন্টগুলোও অতি অতি অতি প্রয়োজন আমাদের অতি অতি অতি মানবীয় মানুষদের জন্য!
অনেক অনেক ভালোবাসা আপুনিমনি!
১১| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৫
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: আবেগের বশবর্তী হয়ে তো অনেক কথাই লিখে ফেললেন। কিন্তু যখন মানুষ আবেগকেন্দ্রিক হয়ে যায় তখন কিন্তু অন্য কিছু তার মাথায় কাজ করেনা। তখন উল্লেখিত অনেক পয়েন্টই কিন্তু কাজ করে না। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে অবশ্যই সফলতা আসবেই।
নাইস পোস্ট,
আরেকটা কথা,,,পার্সেন্টেস গুলা কিভাবে নির্ণয় করছেন? আন্দাজেই?
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৬
শায়মা বলেছেন: এই জন্য আগে থেকেই প্রাকটিস করতে হবে কোন পরিস্থিতিতে সে কিভাবে আবেগ নিয়ন্ত্রন করবে। এ কারণেই লেখাটা। না আমি তেমন আবেগের বশবর্তী হইনি তবে ইমোশনাল সেইফ জোনটা নিয়ে ভাবছিলাম কিছুদিন।
আর কোন পার্সেন্টেসের কথা বলেছো???
১০/৯০?
১২| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৭
থার্মোমিটার বলেছেন: মানুষ আবেগের দাস, যেদিন আবেগ মানুষের দাস হবে সেদিন মানুষ পশু হয়ে যাবে ।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৯
শায়মা বলেছেন: কিন্তু অতি আবেগ কন্ট্রোল করা শিখতেই হবে নইলে ......
১৩| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩০
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: ৮৭% সফলতা অর্জন করেছি। আর বাকী ১৩% করে ফেললেই ...... ব্যাস.......
সফলতা অনিবার্য্য!
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
শায়মা বলেছেন: হা হা না না এটা ফেসবুকের ঐ আজগুবিও এ্যাপস থেকে পাওয়া। তবে নিজেকে বিশ্লেষন করে আমারও মনে হয়েছে এত সত্যি তারা জানলো কিভাবে!
আর সত্যি বলতে মাঝে মাঝে নিজেকে যত না আবিষ্কার করেছি অন্যের কাছে সেই আবিষ্কারে আমাকে বিস্মিতও হতে হয় ভাইয়া!!!!!!!!
বাপরে এত কিছু!!!!!!
আমি জানতাম না তো!!!!!!
১৪| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: গণিতের ছাত্র তো,,, তাই চিন্তা করলাম এই অংকটা আবার ক্যাম্নে করলেন? হাহাহ
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪১
শায়মা বলেছেন: ওহ তাও ভালো! গানিতিক চিন্তা!!!!!
আমি তো ভাবলাম ঐ যে .....
১৫| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৭
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: আপনি আবার কি ভাবলেন?
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫১
শায়মা বলেছেন: ঐ যে ইমোশনাল সেফ জোন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে !
আই নিড সেফটি! ইমোশনাল সেফটি! কে দেবে! কোথায় পাবো!
নিজের জন্য তাই আই নিড ইমোশনাল সিট বেল্ট, ইমোশোনাল লাইফ জ্যাকেট এন্ড ইমোশনাল প্যারাস্যুট ভাইয়া!
১৬| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আবেগের জ্বালায় বেঁচে থাকাই দায়!
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৯
শায়মা বলেছেন: তাই তো মানুষ মরে যেতে চায়, আত্মহত্যা করে। কাজেই সময় থাকতেই কম্ট্রোল ইওর ইমোশন!
১৭| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:১১
নীলপরি বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট ভালো লাগলো ।
শুভকামনা ।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ নীলপরিমনি!!!!!!!!!!
১৮| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:১২
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: ডায়েরি লেখার অভ্যাস হয়ে উঠে না। কত ডায়েরি কিনে কিনে ফেলে রেখেছি। মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে লিখি। কিন্তু অধিকাংশইই ফাঁকা
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: ব্লগ ডায়েরী লেখা ভাইয়া!!!!!!
ইমোশন কন্ট্রোলের জন্য এটাও এক বিশাল পন্থা !
লেখালিখি- এটা একটা দারুন কৌশল! লেখালিখি করে মনের আবেগগুলো বের করে দেওয়া যায়। ১ সপ্তাহ বা ১ মাস পরে সেসব পড়ে নিজেকে চিনে নিতে হবে কি কি বিষয়গুলি আবেগকে প্রভাবিত করে। এইবার সে সবের নিয়ন্ত্রন সহজ! এভয়েড অর কন্ট্রোল অর কন্ট্রোল অলটার ডিলিট।
দেখলে!!!!!!!
১৯| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:২৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: খুব উপযোগী পোস্ট। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করাটা সহজ কাজ নয়। তোমার এই পোস্টে যেসব উপায় বাতলে দিয়েছ, সেগুলো অবশ্যই আবেগ নিয়ন্ত্রণের সহায়ক, কিন্তু তারপরেও বহু মানুষ এসব মেনে চলতে চলতে হঠাৎ করে বিচ্যুতির কবলে পড়তে পারে। বাস্তবে আমি এমন দেখেছি। তবে যথাযথ শিক্ষা ও জ্ঞান এবং হিউম্যান এটিকেট মানুষকে এসব উপায় অনুশীলনে উদ্বুদ্ধ করতে পারে। গ্র্যাজুয়েশন করলেই কেউ শিক্ষিত হয়ে গেল, এমনটা আমি মনে করিনা। আমাদের সমাজে বহু উচ্চ শিক্ষিত মূর্খ মানুষ আছে এবং তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠ।
চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ বোন শায়মা।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই আবেগ নিয়ন্ত্রন সহজ নয় ! আর অতি আবেগী মানুষ তাই আবেগে অন্ধ হয়ে জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল পদক্ষেপ নিয়ে থাকে। কেউ কেউ সরে আসার পথও খুঁজে পায় না!
তবে হ্যাঁ
তবে যথাযথ শিক্ষা ও জ্ঞান এবং হিউম্যান এটিকেট মানুষকে এসব উপায় অনুশীলনে উদ্বুদ্ধ করতে পারে। গ্র্যাজুয়েশন করলেই কেউ শিক্ষিত হয়ে গেল, এমনটা আমি মনে করিনা। আমাদের সমাজে বহু উচ্চ শিক্ষিত মূর্খ মানুষ আছে এবং তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠ।
শিক্ষা ও জ্ঞান এবং হিউম্যান এটিকেট মানুষকে আবেগ নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে আরও একটি বিষয় আছে তা এক্সপেরিয়েন্স। অভিজ্ঞতার ফলে মানুষ পেছনে ফিরে তাকালেই দেখতে পায় ফেলে আসা অতীতে এই অতি আবেগ বা অতি ক্রোধে অন্ধ হয়ে যাওয়া বা উন্মাদীয় আচরণ করা তার লাইফে কতটা ক্ষতি করেছে। অদূরর্দশী মানুষের জীবনে পরিনামটা বেশি হয়। তারা ভবিষ্যৎ না বুঝেই আবেগীয় উন্মাদনার সৃষ্টি করে ও জড়িয়ে ফেলে নিজেকে ও আশেপাশে মানুষগুলোকেও।
২০| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো একটা আর্টিকেল। আমি নিজেও উপকৃত হলাম। ক্রোধ হলো সবচেয়ে বড় ও ভয়ানক আবেগের নাম। এটা যার নিয়ন্ত্রণে, তিনিই সুখ পান জীবনে।
আপনার গবেষণাধর্মী লেখাগুলো খুব সমৃদ্ধ হয়; এটিও তাই।
শুভেচ্ছা।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
আর ক্রোধে অন্ধ হয়ে যখন মানুষ গালাগালি বা উন্মাদনা করে ততই যুক্তিগুলো দূর্বল হয়ে পড়ে। আর অদূরদর্শী মানুষই ভবিষ্যতের চিন্তা না করে নিজের জীবনেই অঘটন ঘটায়!
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!
২১| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ম্যাডাম, অলস ভালো হওয়ার কোন ঔষধ জানা আছে কি ?
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
শায়মা বলেছেন: একটিভনেস বাড়ানোরও ঔষধ আছে তবে পোস্ট নিশ্চয়ই পড়োনি কুঁড়েমী করে !
২২| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৭
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: একটা ভালো পোষ্ট অবশ্যই।কিন্তু এই পোষ্ট পড়ার পর রাগ উঠছে।(বুঝেনই তো,চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনী )
যাই হোক,চেষ্টা করতে পারবো না হয়ত নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে তবে + তো দিতে পারবো।তাই দিলাম।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৯
শায়মা বলেছেন: হায় হায় রাগ উঠছে !
কেনো পিচ্চি!
পিচ্চিরা আবেগ নিয়ন্ত্রনে প্রায় অক্ষম!
সেটাও আমি লিখেই দিয়েছি !
২৩| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫১
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: নীতিকথা বলা সহজ কিন্তু করা কঠিন। প্রতিটি মানুষের প্রোএকটিভ এন্ড পজিটিভ এটিচিউড হওয়া উচিৎ ।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: কে বলেছে করা কঠিন!
কুঁড়েদের জন্য কঠিন হতে পারে!
আর দুনিয়াতে সফল তাহারাই যাহারা হার্ড ওয়ার্কিং এবং অধ্যবসায়ী।
২৪| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: আচ্ছা, ম্যডাম যদি পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঠি হয়। তাহলে বনের রাজা গাধা না হয়ে, সিংহ হয় কিভাবে ? আশা করি , মনগড়া উত্তর দিবেন না । আমাদের অলস জাতির বিরুদ্ধে কথা বলেছেন কিন্তু, একারণে ভীষন মাইন্ড করেছি ।
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৫
শায়মা বলেছেন:
পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঁঠি বটে তবে পরিশ্রম করে গাধার মত খেঁটে কোনোই লাভ নেই যদি না তাতে বুদ্ধি এবং শক্তির মিশেল না থাকে। এই কারণেই রাজা হতে গেলে পরিশ্রম, বুদ্ধি এবং শক্তি সবই প্রয়োজন হয়। যদিও সিংহকে দেখে কোনো পরিশ্রমই করে না মনে হেলও পরিশ্রম আসলে সেও কম করেনা। যাইহোক,
পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঠি ( তোমার মতে যদিও আমার মতে সৌভাগ্য নয় সফলতার চাবিকাঠি হবে) আর সৌভাগ্য নিয়েই পৃথিবীতে কোনো মানুষের জন্ম হয় না। কোনো কোনো হত দরিদ্র মানুষও নিজের যোগ্যতায় ভাগ্য গড়েছেন। তবে হ্যাঁ পরিশ্রম সৌভাগ্য ও সফলতা বয়ে আনে।
উদ্যম, চেষ্টা ও শ্রম এসবও সৌভাগ্যের চাবিকাঠি। কঠোর পরিশ্রম দিয়ে পৃথিবীর সে কোনো কঠিন কাজই করা সম্ভব তাই গাধা পরিশ্রম করে কিন্তু রাজা হতে পারেনা কারন অনেক পরিশ্রম করে সিংহাসনে উঠে বসলেও সিংহ যদি এসে হালুম করে তার সিংহাসনের উপরে এসে পড়ে তখন গাধার চাচা আপন প্রাণ বাঁচা ছাড়া কিছু আর বলার থাকেনা। সে যত পরিশ্রম করেই দৌড়টা দিক না কেনো!
কাজেই এই পরিশ্রম সেই পরিশ্রম নহে ভাইয়া !
২৫| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আবেগ নিয়ন্ত্রনের কিছু ভালো উপায় দিয়েছেন।
তবে, কমফোর্ট জোনের মাঝে থাকলে আবেগের প্রকা্শ ঘটানোই ভালো। কারণ, এই জোনের ঠিক বাইরেই সাফল্যের ঠিকানা। যে
যত নিজের কমফোর্ট জোনেরে বাইরে যেতে পারে, সে ততো সাফল্য লাভ করে থাকে।
যেমন, আবেগের প্রকাশ ঘটাতে বেশির ভাগ মানুষ ভয় পায় বা লজ্জা প্রকাশ করে। এখন যদি প্রশ্ন করি, ভয়টা কিসের? উত্তর হবে, শরীর বা সমাজ। এই তো?
কিন্তু, এমন যদি হয়, শরীর বা সমাজের ভয় দুটোই আমাদের কমফোর্ট জোনের ভিতর ঢুকে পড়ে? তাহলে?
১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪১
শায়মা বলেছেন: শরীর বা সমাজের ভয় এটা অন্য ব্যাপার। কিন্তু ইমোশনাল সেফটির সাথেও জড়িত। এই ব্যাপারে ইমোশনাল সেফটি যদিও নিজের উপরে পুরোটাই নিয়ন্ত্রনাধীন নয় তবুও এখানেও ঐ ১০/৯০ থীওরী প্রযোজ্য।
আমাদের সমাজে মেয়েদের নাচ শেখাটাকেও মানুষ অনেকেই অন্য চোখে দেখে। একটা মেয়ে যদি নিজেকেই সেই সেফটি দিতে শিখে যায়! অনেক অনেক মানুষের সামনে দ্বিধাহীন ভাবে আনন্দে নাচতে শেখে তবেই সে সফল। ১০% হয়তো লোকজনের বাজে কমেন্ট, গালিগালাজ সামাজিক ধর্মীয় অনুশাসনের ভয় থাকবে কিন্তু আসলে নিজে সে কি করবে সেটার ভার ৯০% তার হাতেই!
কাজেই কমফোর্ট জোনটাই হয়ে উঠুক ইমোশনাল সেফটি আর অবশ্যই সেটা কোনো ভয়ই না । সামাাজিক, ধার্মিক বা ব্যাক্তি উদ্যোগে কারো স্ব প্রনোদিত হয়ে ওঠা ভয় থেকে বাঁধা থেকে নিজের মাঝে গড়ে উঠুক সেই শক্তিটুকু, সেই সেফটিটুকু!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া !
২৬| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩০
সুমন কর বলেছেন: আমাকেও প্রাকটিস করতে হবে !!!! এতো সুন্দর পোস্ট দেবার জন্য ধন্যবাদ।
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:০২
শায়মা বলেছেন: আমাদের সবারই তো দরকার ভাইয়া !
তাই তো এই প্রাক্টিস! নইলে ইমোশনাল সেইফ জোনের অনিরাপত্তায় জীবন সংশয়!
২৭| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর একটা পোষ্ট, অনেক শুভ কামনা ও ধন্যবাদ।
আবেগ কন্ট্রোল করাটা বেশ কঠিন, আবার খুব কঠিনও না! আমাকেও প্র্যাকটিস করতে হবে।
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৪
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ কঠিন বটে তবে কন্ট্রোল না করলে তো বিপদ ভাইয়া মনি!
এই অতি আবেগের কারনেই পৃথিবীতে এত উন্মাদনা!
২৮| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্ট। ধন্যবাদ
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
২৯| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দারুণ সব পরামর্শ দিয়েছেন আপু। ফ্রি'তে এত্ত সুপরামর্শ সাধারণত কেউ দেয় না! অনেক ভালো লাগলো অতিরিক্ত আবেগ নিয়ন্ত্রণ টেকনিক গুলো।
লেখা লেখি, চোখ বোঝে থাকা বা শেয়ারিং ব্যাপারটা বেশি ভালো লাগলো।
সব মিলিয়ে ভালো লাগলো পোষ্টটি পড়ে।
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৩০| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:১৯
Imtiaz Arnab বলেছেন: উপকারী পোস্ট।
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:২০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ।
৩১| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:২৯
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: যখনই কেউ ক্রোধে উন্মাদ হবেন বা রাগে দুঃখে চুল ছিড়তে চাইবেন( নিজের এবং অপরের) বা চিৎকার চেঁচামেচিতে বাড়ি মাথায় করবেন বা কোনো দিশা না পেয়ে পুরাই ধেই ধেই পাগলা নৃত্য তখনই মনে রাখুন-
ঘর থেকে বের হয়ে যাওয়া বা জায়গা পরিবর্তন করা বা বাইরে হাটাহাঁটি করলেও বেশ উপকার পাওয়া যায়।
বর্তমানের অস্থির সময়ের জন্য বেশ উপযোগী লেখা।
অনেক অনেক ভাল লাগা।
অসংখ্য ধন্যবাদ
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৩
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ সেটাও একটা ভালো উপায় হাঁটাহাঁটি!
অনেক অনেক ভালো থাকো আপুনিমনি!
৩২| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪১
অর্ক বলেছেন: পুরোটা পড়লাম। উপকারী পোস্ট নিঃসন্দেহে। কিন্তু আরও সংক্ষিপ্ত হলে ভাল হতো হয়তো! যাই হোক আমার ভাল লেগেছে। ব্যক্তিগত জীবনে কাজে লাগানোর চেষ্টা করবো আপনার দেয়া দিকনির্দেশনাগুলো।
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:০৬
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া !!!!!
থ্যাংক ইউ !!!!!!!!!!
৩৩| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ২:১১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বেশ সুন্দর একটি লেখা।। পড়ে ভাবছি নিজেরই কথা।। অনেক পূর্বে আসলেই আবেগ আমাকে নিয়ন্ত্রিত করতো।। আর আজ আমি করি আবেগকে।।
১৪ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: ছোট বেবিরা তাদের আবেগ কন্ট্রোলই করতে জানেনা। বয়স যত কম থাকে আবেগের ভুত সে ভালোবাসা হোক, রাগ দুঃখ ক্রোধই হোক সবই বেশি বেশি থাকে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আবেগ নিয়ন্ত্রনে আসে। অভিজ্ঞতা ঘাত প্রতিঘাত পেছনের ঘটনাগুলি কোন গুলি সুফল এনেছে কোনগুলি নয় সেসবও আবেগ নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
৩৪| ১৪ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৫২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি পড়ার পরে ভাবছি আবেগ ছেড়ে দিমু। জীবনে এই আবেগের কারনে অনেক কিছু হারাইছি।
আসলে আবেগ কন্ট্রোল করা কঠিনই বলব। তবে একেবারে আবেগবিহীন মানুষ হওয়াও তো খারাপ।
তাই কিছুটা আবেগ থাকা ভাল। আবেগ নাকি ভালবাসা বাড়ায়।
১৪ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন: আবেগ ছাড়া যায় নাকি ভাইয়া? আবেগ ছাড়া তো মানুষ হয় না। আবেগ আছে বলেই তো পৃথিবীটা টিকে আছে। তবে আবেগের অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি জীবনে কুফল বয়ে আনে সেটাই বলেছি আর তাই আবেগ নিয়ন্ত্রন অতীব জরুরী!
যদিও এটা সহজ কাজ নয় মোটেও।
৩৫| ১৪ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: হুমম, খুব কষ্টে পড়লাম। জীবনে অনেক সময় আমরা অনেক সমস্যার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি কিন্তু সে সমস্যার সমাধনের পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করিছি না ।। জীবনে যে কোন সিচুয়েশান, যদি মেনে নেওয়ার ক্ষমতা না থাকে, তবে এ ক্ষেত্রেও অন্যরাও তার প্রতি একটু হলেও বিরক্ত হয় বা রেগে যায়। এটা মূলত একধরণের এনজাইটি ডিসঅর্ডার কারণেও হতে পারে । অনেক সময় দেখা যায়. ইদানিং উদ্বিগ্ন বা মেজাজাটা একটু খিটখিটে বা অল্পতে রেগে যাই কিনা, সব সময় কোন কারণে মন খারপ আছে কিনা, সেটা পর্যালোচনা করাও জরুরী । একারণে, নিয়মিত মেডিটেশন করে আত্ন নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। যদিও প্রথম প্রথম মেডিটেশন করতে গেলে একটু বিরক্ত লাগে কিন্তু শুরু করলে একদিন না একদিন মেডিটেশনের প্রেমে পরে যাওয়া যায় এবং তখন নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় ......আমাদের আসলে প্রতিভার রহস্য এখানেই। আমরা যাকে প্রতিভা মনে করি, তা অলৌকিক কিছু নয়। প্রতিভা মানে ইচ্ছেমতো তৎক্ষণাৎ মনে ‘ধ্যানাবস্থা’ সৃষ্টি করার ক্ষমতা, সবার অলক্ষ্যে মুহূর্তে তন্ময় ভাবনায় নিমগ্ন হয়ে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ নেয়ার সামর্থ্য। । আর না, আমি অলস মানুষ আর মাথা দিয়ে কিছু আসছে না। ‘‘বিউটিফুল মাইন্ড’’ মুভি দেখেছেন ? না দেখলে দেখতে পারেন। পোষ্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
১৪ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৯
শায়মা বলেছেন: ইশ কুঁড়ে মানুষ একটু তো কষ্ট হবেই। তবুও পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস। সব প্রবলেমের স্যলুশন আছে নিজের ভুল হলে তা সংশোধন বেশ ইজি কিন্তু অন্যের ভুল একটু টাফ হলেও তা এভয়েড করে বা আরও নানা রকম পদ্ধতিতে নিজের ইমোশন কন্ট্রোল করে সুন্দর জীবন যাপন করা সম্ভব। তবে একমাত্র প্রবলেম তখনই হয় যখন তুমি কোনো সাইকোর পাল্লায় পড়বা।
তবে আশার কথা এই যে, সাইকোর পাল্লায় পড়ার ব্যাপারটিকেও তুমি ঐ ৯০/১০ থীওরীতে ফেলতে পারো। যেমন ধরো তুমি এক সাইকো কুঁড়ির বেগমের প্রেমে পড়লে। এই প্রেমে পড়ার আগে যদিও তোমার ভেবে চিন্তে পড়াই উচিৎ ছিলো কিন্তু জীবনে কিছু কিু ব্যাপার আছে আমরা সাবধান হই না প্রেম তার মাঝে এক জটিল রহস্য। যখন তখন ধুপুস ধাপুসও আসতে পারে জীবনে অতি চালাক প্রাণী বা বুদ্ধিমান ব্যাক্তিটিও তখন ভেবে চিন্তে কুলকিনারা পায় না। সেই ব্যাপারটা ১০%। তখন যদিও ঝামেলা অপ্রত্যাশিত থাকবে তবে ঐ ৯০% তোমার হাতে তুমি কি রিয়্যাক্ট করবে সেটার উপর। তুমি কিভাবে সেখান থেকে তোমার প্রবলেম সলভ করবে বা কিভাবে নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রন করবে সেটাই মূল চিন্তার বিষয়। কাজেই ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না।
যদিও আই লাভ সাইকোস !!!!!!! আই লাভ দেয়ার একটিভিটিস! জীবনে কম সাইকোর পাল্লায় পড়িনি। পড়তে পড়তে মনে হয়েছে আসল সাইকো কি তাইলে আমি !!!!!! ইহাও চিন্তার বিষয়!!!!!!
পরে আরও বাকী উত্তর দিচ্ছি!
৩৬| ১৪ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ফাস্ট ব্যাঞ্চ থেকে লাষ্ট ব্যাঞ্চে
হা হা হা
৫। নিজের কথাগুলো বলুন- শেয়ারিং একটি ভালো উপায়। মনের কথাগুলো দুঃখবোধ বা কষ্ট অন্যের সাথে শেয়ার করা! ফোন দিয়ে বা মুখোমুখি বলা যেতে পারে।
" তবে সাবধান বন্ধু ভেবে হিংসুটে কোনো শত্রুকে মনের ভাব বলে ফেললে ভবিষ্যতে খবর আছে। ( নিজস্ব অভিজ্ঞতার আলোকে)"
অভিজ্ঞতা মানুষকে সমৃদ্ধ করে
আর তার ফলে বহু বহু মানুষ উপকৃত হয় যেমন এই পোষ্ট
+++++++++++
১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১
শায়মা বলেছেন: " তবে সাবধান বন্ধু ভেবে হিংসুটে কোনো শত্রুকে মনের ভাব বলে ফেললে ভবিষ্যতে খবর আছে। ( নিজস্ব অভিজ্ঞতার আলোকে) "
সত্যিই তো ভাইয়া!
তবুও আমরা ভুল করি বার বার!
তবে ভুলের থেকেই শিক্ষা নিতে হবে!
৩৭| ১৪ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: হুমম, সব ঠিক আছে ,
যেমন ধরুন, মনোশক্তির সৃজনশীল প্রয়োগে উদ্ভাবিত হয়েছে নতুন প্রযুক্তি । নীরব মুহূর্তেই সৃষ্টি হয়েছে অমর কাব্য, সাহিত্য, সংগীত। আত্মনিমগ্ন অবস্থায়ই মহাপুরুষেরা দুনিয়াকে দিয়েছেন নতুন দর্শন, ধর্ম, জীবনবিধান ।যদি এ সাইকোগুলো এমন কিছু করে দেখাতে পারে তাহলে কি কোন সমস্য?
আর কথায় আছে না, প্রেম মানে পাগলামি , কখন কার সাথে হয়ে যায়, ঘটে যায়। রিয়্যাক্ট করবে সেটার উপর কি কারো খেয়াল থাকে ? মনে হয় না ।
১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮
শায়মা বলেছেন:
তার আগে বলো- এইটা কি জিনিস?
যেমন ধরুন, মনোশক্তির সৃজনশীল প্রয়োগে উদ্ভাবিত হয়েছে নতুন প্রযুক্তি । - মানে কি? কোন প্রযুক্তির কথা বলছো? একটু ক্লিয়ার করো প্লিজ!
নীরব মুহূর্তেই সৃষ্টি হয়েছে অমর কাব্য, সাহিত্য, সংগীত।- ইয়েস নীরবতা অবশ্য প্রয়োজন। প্রয়োজন একাকী সময়। অমর বা মরনশীল যে কোনো কাব্য সঙ্গীত বা সাহিত্য নীরবতা ও একাকী কথন ছাড়া সৃষ্টি হয়নি সে কথা অনস্বীকার্য্য।
আত্মনিমগ্ন অবস্থায়ই মহাপুরুষেরা দুনিয়াকে দিয়েছেন নতুন দর্শন, ধর্ম, জীবনবিধান ।যদি এ সাইকোগুলো এমন কিছু করে দেখাতে পারে তাহলে কি কোন সমস্য? - এসব সমস্যা বলিনিতো! এদেরকে অনেকেই সাইকো বলেছে। কিন্তু এই আত্মনিমগ্ন মহাপুরুষদের সেসব পাগলামো বলো বা অমর সৃষ্টি বলো সেসবের সাথে আমার কোনো বিবাদ নেই। এবং কিছু ক্ষতিকর সাইকো যারা দেশ ও দশের উপকারে না এসে, অযথা পরনিন্দা পরচর্চায় নিজের সময় নষ্ট করে ও অপরেরও করে থাকে তাদের সম্পর্কেও আমার কিছু বলার নেই। আমার বলাটা শুধু সাধারণ মানুষ বা নিজের জন্যই।
তবে হ্যাঁ এই কথা অতীব সত্য! যেই ভুল নিয়ন্ত্রনে কঠোর মনোবৃত্তির প্রয়োজন পড়ে। এবং বলতে গেলে প্রায় আউট অব কন্ট্রোল থাকে।
আর কথায় আছে না, প্রেম মানে পাগলামি , কখন কার সাথে হয়ে যায়, ঘটে যায়। রিয়্যাক্ট করবে সেটার উপর কি কারো খেয়াল থাকে ? মনে হয় না ।
৩৮| ১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬
লিযেন বলেছেন: hmmmm
১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩
শায়মা বলেছেন: আপু তোমার নিকটা দেখলেই আমি একবার ঢু মেরে আসি!
ভাবি তুমি আর লেখোনা কেনো??
৩৯| ১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: হুমম, নতুন নতুন প্রযুক্তি !! ক্লিয়ার ?
আর কথায় আছেন না, তারপরের খানিক প্রতিউত্তর আসেনি !!
১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা লাভ ইউ ভাইয়ামনি!!!!!!!
প্রথমে হাসতে হাসতে মরছিলাম এরপরে আবার এক গেস্ট আসলো। ফুপী ডাকলো ! তাই প্রতিত্তোর ভুলে গেছি!
দাঁড়াও আবার পড়ে আবার দিচ্ছি!
৪০| ১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
স্বতু সাঁই বলেছেন: আবেগ নিয়ন্ত্রণ করার আগে পর্যবেক্ষণ করা উচিত। আবেগ পর্যবেক্ষণ করতে জানলে নিয়ন্ত্রণ আপনা থেকে চলে আসে। যে পদ্ধতিতেই আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুক না কেন তাতে কোন না কোনভাবে দেহের আভ্যন্তরিন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে শতভাগ।
১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১
শায়মা বলেছেন: আমি আসলে অতি আবেগের কথাটাই বলেছি!
আবেগ ছাড়া তো মানুষ হয় না! কিন্তু আবেগ কন্ট্রোলের বাইরে চলে গেলেই মানুষ আত্ম নিয়ন্ত্রন হারায়। উলতা পালটা কাজ করে নিজেরই ক্ষতি করে। তাই আবেগ নিয়ন্ত্রন জরুরী!
৪১| ১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬
স্বতু সাঁই বলেছেন: আবেগ নিয়ন্ত্রণ করার আগে পর্যবেক্ষণ করা উচিত। আবেগ পর্যবেক্ষণ করতে জানলে নিয়ন্ত্রণ আপনা থেকে চলে আসে। যে পদ্ধতিতেই আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুক না কেন তাতে কোন না কোনভাবে দেহের আভ্যন্তরিন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে শতভাগ।
১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩
শায়মা বলেছেন: এই ব্যাপারটা নিয়ে একটু বিস্তারিত জানাবে ভাইয়া প্লিজ?
(যে পদ্ধতিতেই আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুক না কেন তাতে কোন না কোনভাবে দেহের আভ্যন্তরিন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে শতভাগ। )
৪২| ১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
তবে আশার কথা এই যে, সাইকোর পাল্লায় পড়ার ব্যাপারটিকেও তুমি ঐ ৯০/১০ থীওরীতে ফেলতে পারো। যেমন ধরো তুমি এক সাইকো কুঁড়ির বেগমের প্রেমে পড়লে। এই প্রেমে পড়ার আগে যদিও তোমার ভেবে চিন্তে পড়াই উচিৎ ছিলো কিন্তু জীবনে কিছু কিু ব্যাপার আছে আমরা সাবধান হই না প্রেম তার মাঝে এক জটিল রহস্য। যখন তখন ধুপুস ধাপুসও আসতে পারে জীবনে অতি চালাক প্রাণী বা বুদ্ধিমান ব্যাক্তিটিও তখন ভেবে চিন্তে কুলকিনারা পায় না। সেই ব্যাপারটা ১০%। তখন যদিও ঝামেলা অপ্রত্যাশিত থাকবে তবে ঐ ৯০% তোমার হাতে তুমি কি রিয়্যাক্ট করবে সেটার উপর। তুমি কিভাবে সেখান থেকে তোমার প্রবলেম সলভ করবে বা কিভাবে নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রন করবে সেটাই মূল চিন্তার বিষয়। কাজেই ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না। উপরে মনে হয় অল্প কথায় এ উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম ,বিজ্ঞানী নিউটাল (তুমি) তোমার এ থিওরিতে..... কোন থিওরি অব রিলেটিভিটি খুজেঁ পেলাম না। সব তোমার মনগড়া মত্ববাদ ।
সেই ব্যাপারটা ১০%। তখন যদিও ঝামেলা অপ্রত্যাশিত থাকবে তবে ঐ ৯০% তোমার হাতে তুমি কি রিয়্যাক্ট করবে সেটার উপর। নিউটনের তিন সূত্র, প্রতিটি ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে । এ ক্ষেত্রে রিয়্যাক্ট করাটা স্বাভাবিক ঘটনা । মাইয়া গো হাসি ছলনার বাঁশি । লুল ।
এখন থেকে সবসময় পারলে অস্বাভাবিক কিছু করে দেখাও। দেশ ও দশের কণ্যানে !!
শুভ ব্লগিং
১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১৩
শায়মা বলেছেন: বিজ্ঞানী নিউটাল (তুমি) তোমার এ থিওরিতে..... কোন থিওরি অব রিলেটিভিটি খুজেঁ পেলাম না। সব তোমার মনগড়া মত্ববাদ ।
আরে না !!!!!!!!!! মন গড়া হবে কেনো!!!!!!!! ১০/৯০ থিওরীটা দেখো এবং এখটু বুঝার চেষ্টা করলেই মিলাতে পারবে। কোনো মন গড়া তত্ব আমি দেইনি আর হ্যাঁ এই তত্বের সাথে কুড়ির বেগমের প্রেম রিলেশন মিলানোটা তুমি বড়জোর আমার মতামত বলড়ে পারো বাট এর আবিষ্কারক আমি নই বরং তত্ব বিজ্ঞানীরাই।
নিউটনের তিন সূত্র, প্রতিটি ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে । এ ক্ষেত্রে রিয়্যাক্ট করাটা স্বাভাবিক ঘটনা । মাইয়া গো হাসি ছলনার বাঁশি । লুল ।
হা হা হা না না এ ছলনায় ভোলাটাও দোষের নয় । দোষ মানে বিপদ তখনই যখন তুমি সাইকোর পাল্লায় পড়বা অবশ্য প্রেমে পড়লে অনেকেই প্রায় পাগলটাইপ মানে সাইকো টাইপ আচরণ শুরু করে!
এখন থেকে সবসময় পারলে অস্বাভাবিক কিছু করে দেখাও। দেশ ও দশের কণ্যানে !!
শুভ ব্লগিং
অস্বাভাবিক কাজ করবো!!!!!!!! হায় হায় মানে কি ! বলো অসাধ্য সাধন করে দেখাও ! ওকে ওকে ট্রাইং !
৪৩| ১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১৪
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
সম্রাট শাজাহান একটা মমতাজের জন্য ঘর বানিয়ে দিল আর তা হরে গেল প্রেমের তাজমহল !! সে কিন্তু নিজেকে আত্ননিয়ন্ত্রণ করতে পারতো । তোমার এ পোষ্ট সম্রাট শাজাহানকে উৎসর্গ করা উচিৎ ।তখন তার বেশি প্রয়োজন ছিল । তখন এতোগুলো টাকা খরচ করার কি দরকার ছিল । যদিও তার ফল এখন অন্যরা ভোগ করেছে । এটাও পজেটিভ দিক। আর ঠিক আছে মাষ্টার সাব, এই কুড়ি বেগমের সাথে নাহয় ,রহিম রুপবান
প্রেম কাহিনী ধরে নিলাম । আর কথায় আছে না, প্রেম মানে পাগলামি , কখন কার সাথে হয়ে যায়, ঘটে যায়। রিয়্যাক্ট করবে সেটার উপর কি কারো খেয়াল থাকে ? মনে হয় না । অল্প কথায় উপরের বলেছি ।
১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
শায়মা বলেছেন: সম্রাট শাহজাহানের এই আবেগ সাজে । কারণ উহা তাহার ক্ষেত্রেই খাঁটে। উনার ধন সম্পদ মান মর্যাদা সবই ছিলো। তিনি এমন আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে পারেন তাতে এ জগতে কারো কোনো ক্ষতি হয়নি! বরং প্রেমের ইতিহাসে সে নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে। তবে হ্যাঁ মমতাজের জীবদ্দশাকালীন ইতিহাস পড়লে এই প্রেম ও ঐ প্রেমের মাঝে আমার দ্বন্দ জাগে। মিলাতে পারিনা ঠিকঠাক।
যাইহোক প্রেম স্বর্গ থেকে আসে স্বর্গেই চলিয়া যায় আর কিছু মানুষ আবেগের বাড়াবাড়ির আতিশয্যে জীবন দিয়ে দেয়, নিয়েও নেয়। ভাগ্যিস সম্রাট শাহজাহান তাহা করেন নাই। অবশ্য করলেই কি অমর প্রেম লাইলী মজনু, শিরি ফরহাদ ইতিহাসে অমর এই আবেগীয় বাড়াবাড়িতেই।
তো তুমিই কি কুঁড়ির বেগমকে নিয়া অমর হতে চাচ্ছো নাকি!!!!!!
৪৪| ১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: কন্ট্রোল ইওর ইমোশন বাট ডোন্ট লেট ইট কন্ট্রোল ইউ............. এটার বাংলা মানে কি?
১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬
শায়মা বলেছেন: হা হা মানে জানোনা না!!!!!!!!
এত্ত ঢঙ্গ কই শিখলে ভাইয়া!
আমার থেকেও দেখছি বড় ঢঙ্গী হয়ে গেলে!!!!!!!!!!
৪৫| ১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: প্রতিদিন ট্রফিক সিগ্যনাল বুঝি কিন্তু কোন কুড়ির সিগ্যন্যাল বুঝিনা । মনে হয় মনটা চাঁদগাজী ভাইয়ের মত হয়ে যাচ্ছে । বুদ্ধিমান কিন্তু বিনয়ী নয় ।যেমন- কোন কুড়ি বেগমের কন্ঠ হয় ফাঁটা বাঁশের কন্ঠ তুবু বলতে হয় ককিল কষ্ঠ ।। এখন মিথ্যা বলি কিভাবে ।আবার কখন কি হয় কে জানে......
আমার ‘‘অনন্ত প্রেম’’ এ কবিতা খুব ভালো লাগে.... তোমরা তো কবিতা গবেষণা করো ...... তোমরা ভাল বুঝবে ।
তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি
শত রূপে শত বার
জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার।
চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয়
গাঁথিয়াছে গীতহার,
কত রূপ ধরে পরেছ গলায়,
নিয়েছ সে উপহার
জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার।
যত শুনি সেই অতীত কাহিনী,
প্রাচীন প্রেমের ব্যথা,
অতি পুরাতন বিরহমিলনকথা,
অসীম অতীতে চাহিতে চাহিতে
দেখা দেয় অবশেষে
কালের তিমিররজনী ভেদিয়া
তোমারি মুরতি এসে,
চিরস্মৃতিময়ী ধ্রুবতারকার বেশে।
আমরা দুজনে ভাসিয়া এসেছি
যুগল প্রেমের স্রোতে
অনাদিকালের হৃদয়-উৎস হতে।
আমরা দুজনে করিয়াছি খেলা
কোটি প্রেমিকের মাঝে
বিরহবিধুর নয়নসলিলে,
মিলনমধুর লাজে—
পুরাতন প্রেম নিত্যনূতন সাজে।
আজি সেই চিরদিবসের প্রেম
অবসান লভিয়াছে
রাশি রাশি হয়ে তোমার পায়ের কাছে।
নিখিলের সুখ, নিখিলের দুখ,
নিখিল প্রাণের প্রীতি,
একটি প্রেমের মাঝারে মিশেছে
সকল প্রেমের স্মৃতি—
সকল কালের সকল কবির গীতি।
১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০৩
শায়মা বলেছেন: হুম!!!!!!!!!!!
ভীষণ প্রিয় কবিতা!!!!!!!!
আবেগী না হলে যাইহোক কাব্য লেখা যায় না !!!!!!!!
এই যে আমার এখন আবেগ নাই। কবিতারাও নাই!!!!!!!!!!
বাট যখন আবেগ ছিলো কবিতাখানি আমি পড়ে পড়ে রেকর্ডও করে ফেলেছিলাম আর খলিলভাইয়া সেটাকে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক দিয়ে দিয়েছিলো।
http://www.mediafire.com/file/8m7u9vnb9b6cym9/Poem+of+Tagore.wma
এর পরে আরও যৌথ উদ্যোগে এই কবিতার রেকর্ডিং চলেছে! তুমি চাইলে সেটাও শোনাবো। আপাতত এটাই শোনো!
৪৬| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ভালো , অতীব ভালো। একদম ম্যানেজেরিয়াল মার্গ দর্শন। সমস্ত টপ ম্যানেজমেন্ট স্কুলের OB ক্লাসে শেখানো হয় : নেভার আলাওউ ইওর ইমোশন টু কন্ট্রোল ইওর অ্যাকশন।আমার দ্বারা অবশ্য ইমোশন কন্ট্রোল হয় না , আমার সহকর্মীদের -যাদের আমার পছন্দ হয় না তাদের উদোম গালাগালি দেই ,অবশ্য মনে মনে ! তারপর তার সাথে খুব হেঁসে নিই ,মনটা তারপরে ফুরফুরে লাগে , শান্তি শান্তি শান্তি !!
১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা মনে মনে দিলে তবুও একটা ব্যাপার কিন্তু সাইকোরা যখন চড়াও হয় হাজার বুঝালেও চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখালেও বুঝবে না তারা । না তারাই সঠিক পৃথিবীর উত্তম পুরুষ। তখনই বিপদ!
ইমোশনাল সেফ জোন প্রয়োজন!
৪৭| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শায়মার সেইফ জোনে গড়বড় দেখা দেওয়ায় আমরা চমৎকার একখান পোস্ট পাইলাম।
তা রুহিন বাবুটা কে?
১৪ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
শায়মা বলেছেন:
হুম সেইফ জোনে গড়বড় হলেই না আমি বেশি ইমোশনাল হয়ে যাই আর তখন নিষ্ঠুর দুনিয়া আমাকে ভালো ভালো চিন্তা শিখায়!!!!!!
একে বলে শাপে বর!!!!!!!
তাই আমি ----
এত্তা কবিতা পববো---
নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভালো
আমার সেইফ জোনের গড়বড়াতে আমাকে শেখালো ......
রুহিন বাবুটা কে লিখে দিয়েছি তো ভাইয়া!!!!!!!
নীচের পাদটিকা পড়ো!!!!!!!
৪৮| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪
বিজন রয় বলেছেন: আমি জ্বালবোনা, মোর বাতায়নে প্রদীপ আনি
০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪৫
১৪ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শায়মা বলেছেন: আমি শুনবো বসে আঁধা ভরা বাণী!!!!!!!!!!
৪৯| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ন্য বিষয়ে লিখেছেন। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করাটা অনেক সময় ফরজ হয়ে দাঁড়ায়। আবেগ নিয়ন্ত্রনের বেশির ভাগ পয়েনটের সাথেই সহমত। তবে নিজের কথাগুলো বলুন পয়েন্টে আমি বলব কিছু কথা বলা যেতে পারে কিন্তু নিজের দূর্ভলতার কথা দুনিয়ার কারো কাছেই শেয়ার করা উচিৎ নয়! কারন সুযোগ পেলে যে কেউ দূর্বল জায়গায় আঘাত করে আর দূর্বল করতে চেষ্টা করবে !
আমার কাছে আবেগ নিয়ন্ত্রণ হল যাকে রাগালে রাগে না, সুড়সুড়ি দিলে হাসে না, গালি দিলে ক্রোধান্বিত হয় না!
শেষের গল্পটা পড়েতো ভয় পেয়ে গেলাম, হায় হায় আমার প্রায় দেড় বছরের এক পুলা আছে, বাসায় দেখি কফি নিষিদ্ধ করতে হবে! কোন সময় আবার কোন অঘটন ঘটে !
আমার পুলাডা আবার একটু টেলেন্টেড, বাসায় বসে আছি হঠাত দেখা যাবে জুতা , বল, হাতের কাছে যা কিছু পায় ছুড়ে মারে! খুবই টেলেন্টেড পুলা, আপনার জিলাপি বানানোর রেসিপি দেখাই নাই কিন্তু সেদিন দেখি জিলাপির নেয় প্যাচ দিয়ে পাকস্থলি খালি করছে ! খুবই টেলেন্টেড , কিভাবে শিখল ভাবনায় পরে গেলাম !
পোষ্ট খুব সুন্দর হয়েছে।
১৪ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২
শায়মা বলেছেন: আমার কাছে আবেগ নিয়ন্ত্রণ হল যাকে রাগালে রাগে না, সুড়সুড়ি দিলে হাসে না, গালি দিলে ক্রোধান্বিত হয় না!
হা হা হা দারুন বলেছো ভাইয়া!!!!! একদম ১০০তে ২০০।
হা হা হা আর পুলার গল্প পড়ে তো আমি হাসতে হাসতে শেষ!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!
৫০| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: অনেক বড় পোস্ট। পড়তে পড়তে হাঁপিয়ে গেছি। তবে অনেক উপকৃত হলাম। এতো সুন্দর পোস্টের জন্য অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ। +++++
১৪ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও ধন্যবাদ রাজভাইয়া!
৫১| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ইমোশন পুরোটা নিয়ন্ত্রণ করলে নাকি মানুষ ডেভিল (বদ) হয়ে যায়?
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ সেটা ভালোবাসা ভালোলাগা, দুঃখ কষ্ট বা বেদনার ইমোশন যদিও সেসবেরও নিয়ন্ত্রন প্রয়োজন নয়তো সেসবের পরিনতিও খুব ভালো হয়না। ঠিক তেমনি রাগ ক্রোধ বা ক্ষোভের ইমোশন নিয়ন্ত্রন ছাড়া অনিয়্ন্ত্রিত হলে সব কিছুরই সীমা আছে আর এই ইমোশনের সীমা ছাড়ালে পরিনতি কি হয় সেই জানে !
৫২| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
জেন রসি বলেছেন: গেম চেঞ্জার বলেছেন: ইমোশন পুরোটা নিয়ন্ত্রণ করলে নাকি মানুষ ডেভিল (বদ) হয়ে যায়? B:-)
গেম ভাই, উদাহরন সহ ব্যাখ্যা করেন। আপনি যে স্টেটমেন্ট দিছেন তা ইন্টারেস্টিং!
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৬
শায়মা বলেছেন: হুম অনেক অনেক ইন্টারেস্টিং কারণ ইমোশন না থাকলে মানুষ যেমনই বিবেক হারায় আবার ঠিক তেমনি নিজেকে বিপদেও ফেলে!
গেমুর মনের কোনটা আছে কে বা জানে!
৫৩| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জেন রসি বলেছেন: .... ইমোশন পুরোটা নিয়ন্ত্রণ করলে নাকি মানুষ ডেভিল (বদ) হয়ে যায়? B:-)
গেম ভাই, উদাহরন সহ ব্যাখ্যা করেন। আপনি যে স্টেটমেন্ট দিছেন তা ইন্টারেস্টিং!
আসলে এটা এক আপার কাছ থেকে শুনেছি। ব্যাপারটা আপু খুব তিক্ত হয়ে বলেছিলেন কারণ দুলাভাই খুব স্ট্রিক্ট ছিলেন।
ইমোশন না থাকলে নিজের প্রয়োজনটাকেই মানুষ বড় করে দেখে। স্বার্থ/নিজের চাওয়াকে সবচেয়ে বড় করে ঠান্ডা মাথায় সেটা অর্জন করার চেষ্টা করে। তখন, যে কারো ক্ষতি করা ইভেন খুন করা সিম্পল হয়ে দাঁড়ায়!
এভাবেই.....
তবে ব্যাপারটা অন্যভাবেও দেখা যেতে পারে। ইমোশনাল মোমেন্টে নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারাটা অবশ্যই একটা ভাল ব্যাপার। তাই বলে কোন সময়ই যদি ইমোশনের বাঁধ অটুট থাকে তাহলে তো আসলেই সমস্যা!!!!!!!!!!!
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
শায়মা বলেছেন: ইমোশন না থাকলে নিজের প্রয়োজনটাকেই মানুষ বড় করে দেখে। স্বার্থ/নিজের চাওয়াকে সবচেয়ে বড় করে ঠান্ডা মাথায় সেটা অর্জন করার চেষ্টা করে। তখন, যে কারো ক্ষতি করা ইভেন খুন করা সিম্পল হয়ে দাঁড়ায়!
সেটাও ক্রোধের ইমোশন না কন্ট্রোল করতে পারাটাই বলে মনে হয় আমার!
৫৪| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: টাইপোঃ তাই বলে কোন সময়ই যদি ইমোশনের বাঁধ অটুট থাকে তাহলে তো আসলেই সমস্যা!!!!!!!!!!!
তাই বলে সব সময়ই যদি ইমোশনের বাঁধ অটুট থাকে তাহলে তো আসলেই সমস্যা!!!!!!!!!!!
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
শায়মা বলেছেন: ব্যাখ্যা করুন গেমুবাবা।
৫৫| ১৪ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
শূন্য-০ বলেছেন: সুন্দর পরামর্শ, ভালো লাগলো
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!
৫৬| ১৪ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: আইলসামি লাগে।
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:০১
শায়মা বলেছেন: আহালে !
আইলসামী ইজ আ ভেরি ব্যাড হাবিট!
৫৭| ১৪ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: অবশ্যই, শুনবো আর তোমার গানের আমি ভক্ত !! ইউটিউবে তোমাকে ফলো দেওয়া আছে, আর তুমি ইউটিউবে গান আপলোড করলে নোটিফিকেশন চলে আসে ।
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:০১
শায়মা বলেছেন: হা হা
ওকে
থ্যাংক ইউ ভাইয়া !
৫৮| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: হুম্মম !!
তো এখন আফনে কিরাম আছেন আফামনি ??
রাগত ? ভীত ? নাকি উদ্বিগ্ন !
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৭
শায়মা বলেছেন: আমি !!!!!!!!!!!
খুবই দুঃখে আছি!!!!!!!!!!
ভীষন কষ্টে আছি!!!!!!!!!
এখন আমি দুঃখে আছি
কষ্টে আছি ভ্রষ্টে আছি
এবং খানিক নষ্টে আছি।
রাগেও আছি ভাগেও আছি
ভীত এবং আগেও আছি
উদ্বিগ্নে আছি, বিঘ্নে আছি
অনেকখানি মগ্নে আছি
একটু একটু ভগ্নে আছি।
ভাঙ্গাগড়ার নিজের মাঝে
নিজকে নিয়ে দ্বন্দে আছি
ভালো এবং মন্দে আছি।
একটু ভালোবাসায় আছি
এখনও ঠিক মানুষ আছি
কিন্তু
হঠাৎ যদি ফসকে গিয়ে
নিজের মাঝে উসকে গিয়ে
বিস্ফোরনের বাস্পে ভাসি
সেই ভয়টা নিয়ে ভয়েই আছি।
সেই কারনেই দুঃখে আছি
ভীষন রকম অসুঃখে আছি!
৫৯| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: সূচনাটা সুন্দর হয়েছে।
আবেগ কন্ট্রোলের প্রায় ৮৭% সফলতা অর্জন করেছি। আর বাকী ১৩% করে ফেললেই ...... এই শতকরা হার নির্ণয়ের ফর্মুলাটা এবং উপাদানগুলো কী কী?
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১১
শায়মা বলেছেন: হা হা
ভাইয়া এটা ফেসবুক এপসের ফর্মূলা! উপাদান অজ্ঞাত!
৬০| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
দিকভ্রান্ত এক পথিক বলেছেন: বরাবরের মতই অসাধারন!
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!
৬১| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
আখেনাটেন বলেছেন: সুন্দর! সুন্দর!
আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারা একটি জটিল কাজ। এটা যারা পারে তাদের সফলতার হারও বেশি। যারা এটাকে ভালোভাবে রপ্ত করতে পারে তারা হাইলি ইমোশনালি ইন্টেলিজেন্ট পারসন। যেটাকে বর্তমানে ইন্টেলিজেন্ট কোশেন্টের চাইতে বেশি কার্যকরী বলা হচ্ছে। এর নেগেটিভ দিকও আছে।
'অাবেগকে নিয়ন্ত্রণ করুন 'কিন্তু' অাবেগদ্বারা নিজেকে নিয়ন্ত্রিত হতে দিবেন না'--- অাবেগদ্বারা নিজেকে নিয়ন্ত্রিত হতে না দেওয়ায় কি অাবেগকে নিয়ন্ত্রণ করা নয়? সেক্ষেত্রে একই ধরণের বাক্যে অব্যয়পদ 'কিন্তু' হবে কি? অামার বুঝার ভুলও হতে পারে।
ভালো থাকুন।
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৫
শায়মা বলেছেন: না তোমার বুঝার ভুল নেই ভাইয়া !!!!!
ঠিকই বলেছো । মোদ্দা কথা আবেগিত হয়ে কিছু উলটা পালটা করে বসলে সব কিছুরই একটা লিমিট আছে কাজেই প্রকৃতি সেটা মানেনা !
৬২| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০০
সোহানী বলেছেন: বাইরের স্কুলগুলোতে প্রথম থেকেই আবেগ বা হঠাৎ রাগ অনেক কিছুই নিয়ন্ত্রন শেখায়। যা তারা ধীরে ধীরে বড় হবার পর ও অভ্যাসে পরিনত হয়। যেমন কফি পড়ে যাবার উদাহরন টেনেছেন, আমাদের দেশ হলে বাকি অংশ সত্য কিন্তু দেশের বাইরে আমি এমন অনেক ঘটনারই অংশ ছিলাম কিন্তু কখনই বাকিটুকু ঘটতে দেখিনি। আমার বাচ্চা এখানকার কেজিতে পড়ে তাই প্রতি মূহুর্তে দেখছি কি অসাধারভাবে তারা এসব মেইনটেইন করে। যেমন বাচ্চাকে কথা দিয়েও বীচে যাইনি বা তার প্রিয় বইটা কিনে দেইনি বা ভুলে গেছি। কিন্তু আমি এপোলাইজ হবার আগেই সেই সমাধান দিয়ে দেয়, ওকে তুমি বিজি ছিলে তাই টাইম ম্যানেজ করতে পারোনি। হোপ নেক্সট্ উইকে যাবো বা কিনবো। কোন রাগ বা দু:খ নেই, খুব স্বাভাবিক ভাবেই মেনে নেয়। ঠিক একই ঘটনা আমার বেলায় যখন হয়েছিল, আমি মোটামুটি দুনিয়া এক করে দিয়েছিলাম।
যা্ইহোক, তোমার স্টেপগুলো খুবই কার্যকরী বলে আমিও মনে করি।
ভালো থাকো।
১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২১
শায়মা বলেছেন: বাহ আপুনি!!!!!!
দেখেছো বেবিটা আমাদের চাইতেও কত কিছু কত সুন্দরভাবেই না শিখছে!
অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!
আমাদের মানুষেরা আজও জানেনা নিজের জন্য ও অপরের জন্য মানে নিজের ইমোশন এবং অন্যের ইমোশন কেয়ার করার সুফল এবং ইউজফুলনেসটা।
অবশ্য অন্যের ইমোশন কেয়ার করতে পারেনা যারা তাদের জন্যও টিপস আছে তবে এসপারজার সিন্ড্রম থাকলে ব্যাপারটা ভয়াবহ। হাজার কাউন্সলিং এও কাজ হবেনা দরকার মেডিকেশন !
৬৩| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:২২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আমার খুব চেনা একজন মুড ডিজওড্রারে ভুগছেন। সব সময় মন মেজাজ ওঠা নামা করে। অযথা কোম বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি কড়ে। যদি সে জানে এইটা ঠিক না। মনের উপর কোন কন্টোল নেয়। কি এক ভয়াভব মানুষিক সমস্যা তা না দেখে বুজা যায় না।
অবস্য ডা: কাছে জানতে পেরছি নিয়মিত মেডিকেশন ও মাধ্যমে এই রোগ আরোগ্য সম্বব। কিন্তু তাদের যে মুড তারা কোন কিছু করতে চায় না???
ধন্যবাদ আপমার পোস্ট এর জন্য। আমাদের দেশে এই রোগ সম্পকে মানুষ খুব বেশি পরিচিত না। আমরা না জেনে শুনে পাগল বলি।
১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫৮
শায়মা বলেছেন: ম্যুড সুইং বা ফ্লাকচুয়েটিং ডিসওর্ডার আসলে সব মানষিক রোগেই মনে হয় হয়ে থাকে!
সিজোফ্রেনিয়া থেকে শুরু করে এসপার্জার সিনড্রোম আরও কত কি? সবকিছুই মেডিটেশনে হবে তাও নয় মাঝে মাঝে মেডিকেশনও প্রয়োজন!
আর আমার পোস্টের আলোচ্য বিষয় কোনো বিশেষ রোগের নয় আমি সাধারণ অতি আবেগ ও আবেগীদের নিয়েই লিখেছি!
৬৪| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আরে এযে দেখছি বিরাট গবেষনা চলছে এখানে । আবেগ নিয়া বিশাল কারবার যাকে কোন মতেই করা যায় সংজ্ঞায়ীত । আবেগকে তো আমরা অনেকেই অনুভূতির সমার্থক বলেই ধরে নেয়। যদিও অনুভূতি শারিরীক/মানসিক দুইই হতে পারে, তবে আবেগযে মূলতঃ মানসিক তাতে কোন সন্দেহ নেই । এটা এমন একটি মানসিক অবস্থা যা স্বতঃস্ফূর্তভাবেই উদ্ভূত হয় ; সচেতন উদ্যম থেকে নয়। এর সাথে মাঝে মাঝে শারিরীক পরিবর্তনতো অবশ্যই প্রকাশ পায়। বিষয়টা এখানেই, তাই এর নিয়ন্ত্রটাও অতি জরুরী ।
নিজের অাবেগকে নিয়ন্ত্রন করা , সম্ভবত এটাই পৃথিবীর সবচাইতে কঠিন কাজ। হয়তো চারপাশের সব যুক্তি বাস্তবতা সবই বুঝতে পারা যায় তবু মনকে মানানো যায় না। হরহামেশাই বিষন্নতা গ্রাস করে বসে মনে, যেন সামনে এগোতেই দেয় না। আবেগ ছাড়া যেমন জীবন চলে না, তেমনি আবেগ দিয়েও জীবন চলে না। কতকিছু থেকেই তো আবেগের জন্ম ও তার প্রকাশ তার নাই সীমা পরিসীমা ।
তবে অনেক বিষয় আছে যথা শ্রদ্ধা, উল্লাস, উদ্যম, উচ্ছ্বাস , উদ্দীপনা, আগ্রহ , সুখ, ভালোবাসা, আশা, আনন্দ, কৃতজ্ঞতা, সহানুভূতি , আত্মতৃপ্তি , পরিতৃপ্তি , আত্মবিশ্বাস , লজ্জা, লাজুকতা, বিস্ময় প্রভৃতি ক্ষেত্রে আবেগ না কমিয়ে আরো বাড়িয়ে দিলে ক্ষতি কি তাতে । এগুলি মোটামোটি মোট আবেগ জনিত বিষয়ের প্রায় এক তৃতিয়াংশই বলা যায় , তাই এ সকল ক্ষেত্রে আবেগ না কমিয়ে বরং বাড়িয়ে দিলে দেহ মন কোনটাতেই তেমন দেখা দিবেনা কোন ঘাটতি । আপনার ৮৭% আবেগ নিয়ন্ত্রনের হিসাব দেখে বুঝা যাচ্ছে এর নিয়ন্ত্রনের মাত্রাটা হয়ে গেছে অনেক বেশী , আরো ২০পারসেন্ট কম হলেও মনে হয় ক্ষতি কিছু ছিলনা তাতে
তবে কিছু কিছু বিষয়ে আবেগ যথা ক্রোধ ক্রোধাগ্নি ক্লেশ বিরক্তি, দুশ্চিন্তা, অনীহা, একঘেয়েমি,, অবমাননা, কৌতূহল, অবসাদ ,আকাঙ্ক্ষা,নৈরাশ্য, অসন্তোষ, ঘৃণা, অবিশ্বাস, ভয়, বিব্রতবোধ,হিংসা, ভীতি, হতাশা, দুঃখ, , ঘৃণা, আতঙ্ক, শত্রুতা, ব্যথা, নির্লিপ্তী, , ঈর্ষা, অনিচ্ছা , একাকীত্ব, নিষ্ঠুরতা , আকস্মিক ভয়, ঝোঁক, প্রতিহিংসা, অনুশোচনা, বিমর্ষতা , বিষন্নতা, ভোগান্তি প্রভৃতি ক্ষেত্রে এর নিয়ন্ত্রন অতি জরুরী তা না হলে বিপদ পদে পদে ।
পোষ্টটিতে আবেগ নিয়ন্ত্রনের যে পদ্ধতিগুলির কথা বলা হয়েছে সে গুলি মনে হল বেশ কার্যকরী ।
অতি আবেগগ্রস্ত লোকের সাধারণ সমস্যা হল তাঁরা আবেগকে এতো বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন যে ঘুম কিংবা বিশ্রাম নামক শব্দটা তাঁরা সম্পূর্ণভাবে অগ্রাহ্য করেন । কিন্তু শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক সুস্থতার জন্যও ঘুমের কোন বিকল্প নেই । তাই অতি আবেগ প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসতে চাইলে রাতে ভাল একখান ঘুম দিতেই হবে । আর এর জন্য চাই শারিরিক ও মানসিক পরিবেশ , যা সৃস্টি করে নিতে হবে নীজেকেই । তবে একথাও সত্য যে আমাদের বেশিরভাগের অবচেতন মনকে সরাসরি নিয়ন্ত্রনের কোন উপায় জানা নেই, নিউরোইমেজিং গবেষণাতে দেখা গেছে যে স্ব-আরোপিত আনন্দ অথবা দুঃখ বোধ ব্রেনের সেই একই অংশকে প্রভাবিত করে যে অংশকে সত্যিকারের আবেগ প্রভাবিত করে, অতএব আবেগ নিয়ন্ত্রনের জন্য কিছুটা চিকিৎসার প্রয়োজন আছে বলেও বলে দেখা যায় ।
সবচেয়ে মজর কথা হলো কোন এক লেখায় দেখেছিলাম ফরেক্স মার্কেটে বেশি করে ট্রেড করার মাধ্যমে নিজের লোভকে নিয়ন্ত্রন করে প্রকৃত পক্ষে আবেগকে নিয়ন্ত্রন করা যায় । মোট কথা হলো শেয়ার মার্কেটের মত ফটকা বাজারে লোভ লালসাকে নিয়ন্ত্রন করে যেভাবে আখেরে লাভবান হওয়া যায় তেমনি সুচিন্তিত কর্মপন্থা নির্ধারণ করে আবেগের কারণ ও উপাদানগুলি চিহ্রিত করে ও তাদের ফলফল সম্পর্কে সঠিক ধারনা কিংবা জ্ঞানকে বিকশিত করে আবেগের ক্ষতিকর ক্ষেত্রগুলিকে নিয়ন্ত্রন করা যায় ।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর গবেষনামুলক লিখনীটির জন্য । লেখাটি প্রিয়তে গেল ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:১১
শায়মা বলেছেন: আপনার ৮৭% আবেগ নিয়ন্ত্রনের হিসাব দেখে বুঝা যাচ্ছে এর নিয়ন্ত্রনের মাত্রাটা হয়ে গেছে অনেক বেশী , আরো ২০পারসেন্ট কম হলেও মনে হয় ক্ষতি কিছু ছিলনা তাতে
হা হা হা হাসতে হাসতে মরলাম ভাইয়া! এটা এমনিতেই ফান এপস। কোনো পরীক্ষিত সত্য নয়। তবে আমি কি ইমোশনাল নাকি ইমোশনলেস মাঝে মাঝে ভেবে নিজেই অবাক হই!
তবে কিছু কিছু বিষয়ে আবেগ যথা ক্রোধ ক্রোধাগ্নি ক্লেশ বিরক্তি, দুশ্চিন্তা, অনীহা, একঘেয়েমি,, অবমাননা, কৌতূহল, অবসাদ ,আকাঙ্ক্ষা,নৈরাশ্য, অসন্তোষ, ঘৃণা, অবিশ্বাস, ভয়, বিব্রতবোধ,হিংসা, ভীতি, হতাশা, দুঃখ, , ঘৃণা, আতঙ্ক, শত্রুতা, ব্যথা, নির্লিপ্তী, , ঈর্ষা, অনিচ্ছা , একাকীত্ব, নিষ্ঠুরতা , আকস্মিক ভয়, ঝোঁক, প্রতিহিংসা, অনুশোচনা, বিমর্ষতা , বিষন্নতা, ভোগান্তি প্রভৃতি ক্ষেত্রে এর নিয়ন্ত্রন অতি জরুরী তা না হলে বিপদ পদে পদে ।
ঠিক এটাই বলতে চেয়েছিলাম ভাইয়া! এই বিপদ কোন নরকে যে কাকে নিয়ে যেতে পারে তা বুঝার ক্ষমতা বোকাদের থাকেনা।
সবচেয়ে মজর কথা হলো কোন এক লেখায় দেখেছিলাম ফরেক্স মার্কেটে বেশি করে ট্রেড করার মাধ্যমে নিজের লোভকে নিয়ন্ত্রন করে প্রকৃত পক্ষে আবেগকে নিয়ন্ত্রন করা যায় । মোট কথা হলো শেয়ার মার্কেটের মত ফটকা বাজারে লোভ লালসাকে নিয়ন্ত্রন করে যেভাবে আখেরে লাভবান হওয়া যায় তেমনি সুচিন্তিত কর্মপন্থা নির্ধারণ করে আবেগের কারণ ও উপাদানগুলি চিহ্রিত করে ও তাদের ফলফল সম্পর্কে সঠিক ধারনা কিংবা জ্ঞানকে বিকশিত করে আবেগের ক্ষতিকর ক্ষেত্রগুলিকে নিয়ন্ত্রন করা যায় ।
এই লেখা লিখতে গিয়ে একটু গবেষনা করতে গিয়ে আমিও এটা দেখেছি ভাইয়া। তবে ঝামেলাময় ব্যখ্যায় আর যাইনি। যাক তুমি দিয়ে দিলে তাই থ্যাংকস!!!!!
আর প্রিয়তে রাখার জন্য অনেক অনেক থ্যংকস ভাইয়ামনি!!!!!!
৬৫| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৩০
দিমিত্রি বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। আমার জন্য দরকারী পোষ্ট। আমি আবার আবেগ কন্ট্রোল করতে পারি না
১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৩১
শায়মা বলেছেন: আমাদের সবার জন্যই দরকার কিন্তু কিছু মানুষের জন্য অতি দরকার!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৬৬| ১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭
পারভেজ রশীদ বলেছেন: দারুণ উপকারী লেখা।ধন্যবাদ আপনাকে।অনুরুপ আরো লেখা চাই।
১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১৫
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!
আচ্ছা আরও লিখবো !
৬৭| ১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৩০
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: নানী, যারা এশকের বাত্তির জ্বালায় ,তারাও তো মনে হয় সাধনা করে।আচ্ছা, ওরা অন্যদেরকে কিভাবে বিপদগামী করে? কোন আইডিয়া ।
সম্মোহন করে নাকি ? ভাবছি তোমার কাছে কাউকে সম্মোহন করা শিখে, এবার পীরের ব্যবসা শুরু করমু ।
১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪০
শায়মা বলেছেন: যাও সন্মোহনের পোস্টখানি পড়িয়া আসো!
http://www.somewhereinblog.net/blog/saimahq/29664062
এটা কোনো ব্যাপার হলো!!!!
ছুঃহ ! ফুঃহ!!!!!! থুঃ!!!!!!!!!
৬৮| ১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
থুঃ!!!!!!!!! এটার মানে কি ?
১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭
শায়মা বলেছেন: ওহ ফুঃ আর ছুঃ দেবার সময় থুঃ বেরিয়ে যায় না মাঝে মাঝে সেটা!!!!!
বাট তার জন্য স্যরি!!!!!!!!!!!!!! তুমি আমা বশীকরণ বিদ্যা পড়ো! তারপর রোজ রোজ একটা করে বশীকরণ করিবেক !!!!!
৬৯| ১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: পড়িলাম আর ইউটবের ভিডিও পরে দেখুমনি । এবার সাধু -সন্যাসী হয়ে যাবো ।
১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
শায়মা বলেছেন: দেখো সাধু সন্যাসী হও ভালো কথা!
শুনেছি নাগা পাহাড়ীয়া সন্যাসীও আছে নাকি!
তারা ছাই মেখে থাকে।
তুমি যেন ছাই মেখোনা আবার!
৭০| ১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
হুম, এবার থেকে আর ব্যর্থ বা হতাশা নয় ....... চলে আসুন কুঁড়ের_বাদশা চিশতিয়ার কাছে ।। পাহড়ে যাবো না .....
তোমাকেও কিছু কমিশন দিমুনে । ব্যসায়িক পাটনার হিসাবে ।
আয়রে আয় টিয়ে
নায়ে ভর দিয়ে
না নিয়ে গেল বোয়াল মাছে
তাই না দেখে ভোঁদড় নাচে
ওরে ভোঁদড় ফিরে চা
শায়মার নানীর নাচন দেখে যা ।
১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
শায়মা বলেছেন: নাচন কুদন বলে লাভ নেই
আমি জীবনে একটা জিনিসই মন দিয়ে সিরিয়াসলী শিখেছি তা হলো নৃত্য।
কাজেই নো প্রবলেমো!!!!!!!!
৭১| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০২
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ভাগ্যর দরজা আপনা-আপনি খুলে যায় না, তাকে খুলতে হয়।। তোমকে কংগ্রেচুলেশন ।
১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬
শায়মা বলেছেন: কংগ্রাচুলেশন!!!!!!!
কেনে!!!!!!!!!!
৭২| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১২
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ভাবছি একটা বিয়ে করবো তার পরে তাকে তোমার কাছে পাঠিয়ে দিবো, তাকে একটু নাচুন শিখে দিয়ো । তখন তাকে কংগ্রাচুলেশন জানাবো এবং সেই সাথে তোমাকেও । কোন টাকা পয়সা দিতে পারবো না কিন্তু,,, বলে রাখলাম ।
১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে তাহাই হইবেক.......
৭৩| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১২
স্বতু সাঁই বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই ব্যাপারটা নিয়ে একটু বিস্তারিত জানাবে ভাইয়া প্লিজ?
যদিও আবেগ মনস্তাত্বিক বিষয়, কিন্তু আবেগের কারণে মনের প্রভাবটি শরীর বা দ্হের উপরে বিস্তার ঘটে। এক্ষেতের নিউটনে বিপরীত প্রতিক্রিয়ার সূত্র(প্রত্যেক ক্রিয়ার সমান ও বিপরীত প্রতিক্রয়া রয়েছে)টি কঠিনভাবে কাজ করে। সেটা যেকোন ধরণের আবেগের ক্ষেত্রেই হোক।
১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫
শায়মা বলেছেন: একদম ১০০% সত্যি।
মন আর শরীর এবং প্রভাব একে অন্যের সাথে জড়িত!
এমনকি মানষিক অবষন্নতায় শুধু নানা রকম শাররিক জটিলতাই নয় শরীরে মেদও বৃদ্ধি পেতে পারে।
৭৪| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১
স্বতু সাঁই বলেছেন: সব রোগের কারণই হলো মানসিক চাপ, ভয় বা ভীতি, আতঙ্ক এবং অনিয়ম। মানসিক চাপের কারণে শুধু মেদ বৃদ্ধি ঘটে তা নয়। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিক্স, নিদ্রাহীনতা, ক্ষুধামন্দা, মানসিকজনিত সকল রোগ ইত্যাদি।
১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া!
যা আমরা অনেকেই জানিনা!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি! অনেক ভালো থেকো।
৭৫| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: A matured writing. প্লাসে (+ +) এবং “প্রিয়”তে।
১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!
৭৬| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১৬
বিজন রয় বলেছেন: প্রিয় ডঃ এম এ আলী সব বিষয়েই কথা বলতে পারেন। ওনার জানার পরিধি দেখে আমি সবসময় বিস্মিত হই।
১৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
শায়মা বলেছেন: আমিও!!!
ভাইয়া এক রিয়েল জিনিয়াস!!!!
৭৭| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১৮
বিজন রয় বলেছেন: বলতে পারেন কোন প্রাণীর আবেগ নাই।
১৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯
শায়মা বলেছেন: পারি!
মাছেদের নেই!
জেলি ফিশ
গোল্ড ফিশ
তারপর প্রবাদ আছে না??
মাছের মায়ের পুত্রশোক! মানে ব্যাঙ্গার্থে!!!!! তার আবেগ নাই দুঃখ নাই ভালোবাসা নাই তাই!
৭৮| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬
নক্ষত্র নীড় বলেছেন: এরকম লেখা আরও চাই।
১৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া ! আরও আসিবেক!
৭৯| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬
স্বতু সাঁই বলেছেন: তোমাকেও ধন্যবাদ।
১৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা ভাইয়া!
৮০| ১৫ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ব্যাখ্যা তো করেই ফেললাম।
১৫ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
শায়মা বলেছেন: গুড গুড এবার একটা ব্যাখ্যা করো-
মস্তিস্কের আবেগীয় তরঙ্গে কোন অনুভুতিতে হৃদয়ে বেদনা জাগে???
৮১| ১৫ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
বিজন রয় বলেছেন: আ + বেগ=আবেগ? নাকি আগের + বেগ=আবেগ? কোনটি??
১৫ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
আমার চোখেতো সকলি শোভন
সকলি নবীন, সকলি বিমল.....
সুনীল আকাশ শ্যামল কানন
বিশদ জ্যোসনা কুসুম কোমল
সকলি আমার মত !!!!!!!!!!!!!!!
৮২| ১৫ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: শুভ রাইত !!!
একটা গান শুনি .............
https://www.youtube.com/watch?v=oWNqiYfZM1M
১৫ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬
শায়মা বলেছেন: আমিও শুনি---
এবং তাহাকে বলি----
https://www.youtube.com/watch?v=1Wju27ITd1w
তুমিও লিখতে পারো বাবাজান!
৮৩| ১৫ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: অতি আবেগে নাকি বিবেক নষ্ট হয় ? কথাটি কি সত্য ?
১৫ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শায়মা বলেছেন: কথা এক্কেরে ১০০% সত্য!
এর উদাহরন সহ ব্যাখ্যা আমি শপিং থেকে ফিরে দিচ্ছি!!!!!!!!!
যাই যাই বাই বাই টাটা!!!!!!!!!!!
৮৪| ১৫ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
আচ্ছা কুনু সমস্যা নেই !!!!
https://www.youtube.com/watch?v=0L_gN6kczQc
১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হাসতে হাসতে মরেছি !
বাট রিদম ইজ এক্সসেলেন্টো!!!!!!!!!!
৮৫| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:০০
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ওহ আচ্ছা শপিং ....... টা, টা, টা বাই বাই ।
১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১০
শায়মা বলেছেন: ফিরে আসছি!!!!!!
এখন কি আবেগ বিবেক নিয়ে আলোচনায় বসবো!
৮৬| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি তো সেটা নিয়ে পড়াশোনা করিনি। তবে এটা দেখতে পারো---
Different Types of Brain Waves: Delta, Theta, Alpha, Beta, Gamma
১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৬
শায়মা বলেছেন: গেছি
ডেল্টা, থেটা আলফা বেটা, এটা সেটা কেঠা!
৮৭| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৫
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: হুম, প্যচাল পাড়ি সময় আছে হাতে সমস্যা নেই ।
১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৩
শায়মা বলেছেন: ওকে, তুমি ঠিকই বলেছো। আমার মতে, অতি আবেগ বিবেক বিসর্জিত করে। অতি আবেগে রাগে অন্ধ হয়ে মানুষ এমন এমন কাজ করে যার পরিনতি শুধুই অন্ধকারের দিকে যায়। সবকিছুর একটা সীমা আছে । এই আবেগীয় সীমা অতিক্রমের আগেই তাকে বেঁধে ফেলা উচিৎ। নতুবা মানুষ নিজেও জানেনা কি ভুলটা সে করতে যাচ্ছে।
তাই মানুষ আত্মহত্যা করে, খুনাখুনি হানাহানিও করে থাকে। খুনাখুনি হানাহানি পাগলামী ছাগলামী সবই কিন্তু বিবেক বিবেচনার বাইরে চলে যায়। কাজেই ইটস ইজি টু আন্ডারস্ট্যান্ড যে আবেগে বিবেকও যায় মানে বেশি বাড়বাড়ি হলে আর কি।
৮৮| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৮
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
হা, হা, হা ..... হুমম,, আচ্ছা মনের বাড়ির ডয়িং রুমে বসুন আরাম আরাম ..। শহীদ আল বুখারীর কোর্স কি করেছো । আর ধ্যানাবস্থায় ব্রেনে আলফা ওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সি থাকে অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ৮-১৩ সাইকেল। তারা বলেন এই ফ্রিকোয়েন্সিতেই ব্রেন সবচেয়ে সুন্দরভাবে কাজ করে। এই ব্যপার টা তেমন বুঝিনা । তবে কল্পনা বা অনুভব শত্তির ক্ষমতা অর্জন করা যায়।।
১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
শায়মা বলেছেন:
আসলে আমাদের আকাঙ্খার সাথে যখন বাস্তবতার সংঘাত ঘটে তখনই আমরা ভেঙ্গে পড়ি। ঠিক তখনই প্রয়োজন আমাদের মানষিক শক্তি বা মনের জোর। আর এই মনের জোরটা বাড়াতে সবচেয়ে বেশি উপকারী মেডিটেশন। মেডিটেশন বা ধ্যান মূলত এক ধরনের সাধনা। যার মাধ্যমে মানুষ নিজেকে উপলদ্ধ করে। ধ্যান আসলে মনঃসংযোগের এক সুসংবদ্ধ রূপ। এই ধ্যানের মাধ্যমেই মনকে নিয়ে যাওয়া যায় গভীর প্রশান্তির রাজ্যে। যে রাজ্য পার্থীব সকল কাম, ক্রোধ, লোভ, লালসার উর্ধে। যেখানে নেই কোনো দুঃখ, বেদনা, জ্বালা বা যন্ত্রনা।
ধ্যান বা মেডিটেশনের মূল ব্যাপারটাই হলো মনকে একাগ্রতার সাথে কোনো নির্দিষ্ট স্থান, বস্তুু বা যেকোনো কিছুর প্রতি নিবদ্ধ করা। সেটা হতে পারে কোনো ব্যক্তি অথবা কোনো ইমেজ, কাল্পনিক চরিত্র বা আলোর বিন্দু, অথবা কোনো শব্দ কিংবা যেকোনো বস্তুর প্রতি। মনকে স্থিরভাবে কোনো কিছুর প্রতি নিবদ্ধ রেখে কিছুক্ষণ বসে ধ্যান করে ধ্যানকারী তার আকাঙ্খার প্রশান্তিময় কল্পরাজ্যে হারিয়ে যেতে পারে। যা তাকে মানষিক প্রশান্তির পরশে অস্থিরতা থেকে অনায়াসেই মুক্তি দিতে পারে। আমাদের মনকে প্রতিনিয়ত যন্ত্রণাবিদ্ধ ও ক্ষতবিক্ষত করে তোলে ষড়রিপু। মেডিটেশনের মাধ্যমে সেগুলো দমন করতে পারলেই মন এক অনির্বচনীয় প্রশান্তিতে ভরে উঠবে। খুঁজে পাওয়া যাবে সুন্দর, সহজ, ক্লেদহীন জীবনযাপনের সত্যিকারের উপকরণ। যুগে যুগে মহাপুরুষরা ধ্যানের মাধ্যমে যেমন ইন্দ্রিয় জয় করেছেন, তেমনি সন্ধান পেয়েছেন সত্যোপলব্ধির।
৮৯| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫১
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: হুমম, আমাদের চোখ, কান, নাক, জিভ ও ত্বক এগুলো মানুষের অনুভূতি। আর সেন্সর আছে না, ঠিক যেন এগুলো সেন্সরের মত কাজ করে, সিগন্যাল পাঠায় আমাদের ব্রেনে । আর আমাদের মন হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে ।যেমন -সেরেটিন হরমনের অতিরিক্ত নিঃস্বরণের ফলে আমাদের কখনো মেজাজ খিটখিটে , বা বিষন্ন লাগে। আর ধর্মেও মোরাকাবা বলা কথা আছে এটাই মেডিটেশন । বা অন্তরকে আলোকিত করার কৌশল । অনেক সাধকের ইতিহাস বা তার সম্পকে জানলে ধ্যানের কথা জানা যায় ।।
১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৪
শায়মা বলেছেন: শরীরের জন্য মেডিটেশন বা ধ্যানের উপকারীতা-
১। ব্লাড সার্কুলেশন ইমপ্রুভ করে।
২। ব্লাড প্রেসার নর্মাল রাখতে সাহায্য করে।
৩। মাসল রিলাক্স করে এবং মাথাধরা কমিয়ে দেয়।
৪। ব্লাড ল্যাক্টেট লেভেল কমায় ও আংজাইটি অ্যাটাক কমে যায়।
৫। মস্তিষ্কে সেরোটনিন উত্পাদনে বৃদ্ধি ঘটায়। যা মানুষকে ডিপ্রেশন, ইনসমনিয়া এসব সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
মেডিটেশন বা ধ্যানের সূচনা যদিও অতি প্রাচীনকাল থেকেই এই উপমহাদেশে প্রচলিত বলে জানা যায় তবে '৬০-এর দশকে প্রাচ্যে বিভিন্ন রকমের ধ্যান পদ্ধতি জনপ্রিয়তা পাওয়া শুরু করার কয়েক বছরের মধ্যে পাশ্চাত্যেও এর প্রভাব পড়ে। ১৯৬৪ সালে সাইকো কেরারনেটিক্স, ১৯৬৬ সালে সিলভা মেথড, ১৯৬৮ সালে ইএমটিসহ মেডিটেশনের প্রায় অর্ধশত পদ্ধতি চালু হয়। তবে এরমধ্যে সিলভা মেথড সবচেয়ে জনপ্রিয়। এছাড়াও ধ্যান বা সাফল্যময় মেডিটেশনের আরও কিছু নাম বা পদ্ধতি রয়েছে।
৯০| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: আচ্ছা, এখন যে মেডিটেশন শেখানো হয় সেগুলোতে বলা হয় , ধরুণ বা কল্পনা করুন । এগুলো নিজেকে নিজে ধোকা দেওয়া না । ঠিক আছে মানছি তাতে উপারে আছে, তারপরেও কথা থাকে না। আর আমাদের ৭০ % রোগ দুঃচিন্তার কারণে হয়ে থাকে । একারণে সবসময় মনকে ভালো রাখার ছাড়া বিকল্প কোন নাই ।
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:১৮
শায়মা বলেছেন: মনকে ভালো রাখো আর তাই মেডিটেশন করো! এটাও এক ভালো উপায় বা মাধ্যম-
একটা গল্প শোনো,
স্টিভ জবসের বয়স তখন মাত্র ১৯ বছর। রীড কলেজ থেকে ড্রপআউট এই কিশোর চলে গেলেন ভারতে। তবে ভারত থেকে যখন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরলেন, তখন তাকে দেখে সবাই চমকে গেল। সান ফ্রান্সিসকো বিমান বন্দরে অবতরণের পর তার বাবা মা তাকে দেখে চিনতে পারলেন না। ভারতে তিনি এসেছিলেন মূলত আধ্যাত্মিক জীবনের খোঁজে। ভারতীয় উপমহাদেশের হিন্দু ধর্মগুরু কিংবা বৌদ্ধ ধর্মের আধ্যাত্মিক সাধকদের কথা তিনি আগেই শুনেছিলেন। তবে তিনি নিজেও হয়তো কখনও চিন্তা করতে পারেননি তার এই ভারত সফরই পুরো জীবনকে পালটে দেবে। শুধু তার নিজের জীবনই নয়, পালটে দেবে প্রযুক্তি বিশ্বকেও। জবসের কর্মজীবনের দিকে লক্ষ্য করলে খুব সহজেই জেন মেডিটেশনের প্রভাব বোঝা যায়। ১৩০০ বছর ধরে জেন মেডিটেশন মানুষকে শিখিয়েছে কিভাবে সাহস করে কোন কাজ করতে হয়, কোন কাজে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হতে হয় এবং কঠোর হতে হয়। তবে এর সাথে এটাও শিখিয়েছে কিভাবে সাধারণ জীবনযাপন করতে হয়।
তাই আমার কাছে জেন মেডিটেশন সাফল্যের চাবিকাঁঠি!
আমাদের জিনিভাইয়াও এই জেন মেডিটেশন করে তাই তার নাম জেন রসি!
৯১| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩২
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: মেডিটেশন সাফল্যের চাবিকাঁঠি! একমত না !!
সারাদিন মেডিটেশন করালাম নিজে নিয়ন্ত্রণ করলাম, কিন্তু ভাগ্য গুনে এখনো , চাকরি বা অন্যকিছু করতে পারলাম না।
মনে হয় সেদিন আপেক্ষিকতা নিয়ে বলে ছিলাম । একটার স্বাপেক্ষে আরেকটা , ধরো, তোমার বয়স ২৮ তুমি এখনো চাকরি করো না কিন্তু তোমার বিয়ের ।সমাজে দৃষ্টিকুটু কথা বলে। নিজে নিয়ন্ত্র করে তা শোনা লাগে । তারপরেও তুমি পরিস্থিতির স্বীকার । এক্ষেত্রে কেউ কি তোমায় তার হৃদয় দিবে ? মানে বিয়ে করবে । বা তোমার এ বেকার যোগ্যা অনুযায়ী কি কোন মেয়ের বাবা তার মেয়েকে তোমার সাথে বিয়ে দিবে ? মনে হয় না ....
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:০৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা সত্যিই হাসছি!
মেডিটেশন করলে শুনেছি আত্ম উন্নয়ন হয়, কনফিডেন্স বাড়ে !
চাকরী নিয়ে চিন্তা করো কেনো??? এটা ক্ষুদ্র ব্যাপার!!!! না পাবার কারণ নেই আর মেয়ের বাবারাও তো আর পালিয়ে যাচ্ছে না কাজেই নো চিন্তা !
৯২| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:১২
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: হা ,হা, হা...... আমি তো করি না, উদাহরণ দিয়েছি । আর আমাকে দিয়ে কিছু হবেও না। আমার কথা বাদ ।
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:২৬
শায়মা বলেছেন: ল্যাক অব কনফিডেন্স চলিবেক না ভাইয়ু!!!!!!!!
কনফিডেন্স বাড়াও !!!!!!!
হবে না বলে প্বথিবীতে কিছু নাই!!!!!!!!!!!
৯৩| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৩৭
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: হা,হা,হা.... আমার জীবনে কোন অপূর্নতা নেই । আর আমার কোন তেমন উচ্চ আকাঙ্ক্ষা নেই । সত্যিই আমি একটা আজব পাবলিক ।
জীবনে বড় সফলতা হল , একটা সুন্দর মনে বউ পাওয়া, রুপের না। ব্যক্তিগত ভাবনা । আর কাজী নরুলের অধেক অনুপ্রেরণাও এই ...... ।।
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৫৬
শায়মা বলেছেন: বাহ বাহ বাহ !!!!!!!!!!
তোমার জন্য গান.....
মোর প্রিয়া হবে এসো রাণী, দেবো খোঁপায় তারার ফুললল
৯৪| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ২:২৪
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ধরো দুটা লুমান্টিক গান শোন!!
Premer Bazare Tumi Full Video Song bap janer Bioscope
Ei poth jodi na sesh hoy
১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২
শায়মা বলেছেন: হা হা শুনেছি !!!!!!
সারাদিন গানা শোনো নাকি কুঁড়ে ভাইয়া!!!!!!!
৯৫| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,
সাংসারিক ও সামাজিক জীবনে আবেগটা কন্ট্রোলের ভেতরেই থাকে ।
তবে গন্ডগোলটা বাঁধে ব্লগ পোস্ট লিখতে গেলেই । এটাকে কন্ট্রোল করা কি ভালো হবে ??????
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
না শুধু লিখতে গেলেই না আরও অনেক কিছুতেই এই আবেগ কন্ট্রোল হারায় এই ভারচুয়াল জগতে ভাইয়া!
আসলে দৈনন্দিন জীবনের ব্যাস্ততার মাঝে মানুষ যখন একটু হাফ ছেড়ে নিশ্বাস নিতে আসে এই লেখালিখির মাঝে ( আমার আবার আঁকাআঁকি রাঁধারাঁধি, সাজুগুজুর মাঝেও) তার মাঝেও আবার এসে জুটে নানা রকম জটিলতা কুটিলতা। তখনই ইমোশনলার সেইফ জোন বিঘ্নিত হয় ভাইয়া।
সেই আবেগ কন্ট্রোল জরুরী বটে মানে না পাত্তা! তবে সুদক্ষ অভিনেতা না হতে পারলে সেখানেও ব্যার্থতা অনিবার্য্য!
৯৬| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,
ধন্যবাদ প্রতি মন্তব্যের জন্যে ।
তবে কিন্তু আমি ভারচুয়াল জগতের কন্ট্রোলের কথা বলিনি । আপনার এমন লাইনটিকে মূল ধরে বলেছি --
"আবেগের কারণেই যেমন মানুষ আপ্লুত হয় ঠিক তেমনই আবেগের অনিয়্ন্ত্রনের কারণেই আবার ফেটে পড়ে ক্রোধে, চিৎকারে, চেচামেচিতে বা লঙ্কাকান্ড ঘটিয়ে পারিপার্শ্বিক পরিবেশ তথা নিজের ইন্টারনাল ক্ষতিও করে থাকেন। তাই তো বলি, এই ইমম্যাচিউরড মেন্টালিটি বা আবেগ নিয়ন্ত্রন করতে শিখুন ও হাসিখুশী জীবন যাপন করুন।"
আপনিও নিশ্চয়ই ভার্চুয়াল জগতের আবেগের কথা বলেন নি । বাস্তবের কথাই বলেছেন !
ব্লগে লেখাটা ভার্চুয়াল নয় , বাস্তব । সম্পর্কটা হয়তো ভার্চুয়াল । সে কারনেই হয়তো কখনও কখনও অভিনয় করতে হয় । যদিও এমনটা ঠিক নয় ।
আপনারও ইমোশনলার সেইফ জোন বিঘ্নিত হয় ? তাহলে তো এই পোস্টটা আপনার জন্যেই যুৎসই ।
লিখলেই হবেনা, পড়তে হবে মুখস্ত রাখতে হবে । তবেই ইমোশনলার সেইফ জোন ইনট্যাক্ট থাকবে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আসলেও আমি যা লিখি মানে এই সব পন্ডিতি কথন তা অনেকটা সময়ই নিজের জন্যই লিখি। যেমন ধরো ছোট্টবেলায় খনার গল্প শুনে তার বচনের যাদুকরী প্রভাব শুনে খনা আমার মনে গেঁথেই ছিলো সে আমার প্রিয় ক্যারেকটার। তাই লিখতে গিয়েও আমার সেই খনাকে নিয়েই লিখতে ইচ্ছা হলো। যতটা না অন্যকে পড়াবার জন্য তার চাইতে অনেক বেশি নিজের জন্য!
আমার কি মনে হয় জানো মানুষ আসলে নিজের জন্যই লিখে। নিজের যা ভালোলাগা, ভালোবাসা, আত্মকথন বা শিক্ষন তাই কখনও কখনও প্রবন্ধের ছলে , বা গান কবিতা গল্পে সে তুলে আনে। অবশ্য মাঝে মাঝে ঝি কে মেরে বৌকে শিক্ষার মতনও হতে পারে ব্যাপারটা!
যেমন ধরো ইমোশনাল সেইফ জোন বিঘ্নিত হলো আমার কিন্তু পাগলগুলাকেও বললাম সামলাতে নিজেকে নইলে কখন আবার আমিই পাগল হয়ে যাই।
নিজেকে বিশ্বাস আছে বলো !
৯৭| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
এলাম ফিরে, কয়দিন ভীষণ ব্যস্ত ছিলাম !! পোষ্ট পড়তে পারিনি ...........
আর ভাল কথা কোন কিছুর অন্যায় বা উল্টা-পাল্টা দেখলে মাথাটা গরম হয়ে যায়, এটাকে কি ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় !! একটু সু পরামশ দরকার ।
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: উলটা দিক থেকে গুনিবেক
মেডিটেশন করিবেক
মাথায় ঠান্ডা পানি ঢালিয়া হালকা ব্যায়াম বা হন্টনে যাইবেক
কোনো আনন্দময় কাজে মন ডাইভার্ট করিবেক।
ফান না কিন্তুক অতি সত্য কথন!
৯৮| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আচ্ছা, ঠিক আছে। যদি তাতে সফলতা পাই, তবে আপনার জন্য এক টন মিষ্টি বরাদ্দ।
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৯
শায়মা বলেছেন: এক টন মিষ্টি খেয়ে মরবো নাকি!!!!!!!!!!
তবে গ্লেজড ডোনাট খেতে পারি!!!!!!!
৯৯| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আচ্ছা, ঠিক আছে! এর পরের পোষ্ট আমাদের জন্য কি অপেক্ষা করছে?
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪২
শায়মা বলেছেন: ডার্ক সাইকোলজি!
১০০| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:০৩
জাহিদ অনিক বলেছেন: এখনো দুঃখ বিলাস করে যাচ্ছ আপু ???
১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: দুঃখ বিলাস সুখ বিলাস আনন্দ বিলাস সবই তো পার্ট অব দ্যা ইমোশন ভাইয়ু!
১০১| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:০৩
পুলহ বলেছেন: পোস্টের অনেক কিছুই গুরুত্বপূর্ণ এবং খুবই কাজের...
শুভকামনা জানবেন আপু
১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮
শায়মা বলেছেন: আসলেই আবেগ কন্ট্রোল জরুরী নয়তো পরিনতি কখনও ভালো হয় না !
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
১০২| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ২:৩৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: ভালো পোস্ট শায়মা আপু। যাদের অতি আবেগ তাদের কাজে লাগবে। আবেগ কন্ট্রোল করা আসলেই খুব জরুরী। কিন্তু মাঝে মাঝে সত্যি খুব কঠিন হয়ে পড়ে। পোস্টে ++++
১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!!!!!!
সত্যিই কঠিন মাঝে মাঝে নিজেকে সামলানো!
১০৩| ১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ডার্ক সাইকোলজি!
এটা আবার কি ? ডর লাগে ।।
১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩২
শায়মা বলেছেন: এই ডাইকোলজীর মানুষ অন্ধকারের মানুষ হয়!!!!!
সাবধান!!!!!
১০৪| ১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: তাই নাকি, আমি একটা ভূত । আর ভুতকে আবার ভূতের ভয় দেখানো কি ঠিক !!!
১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩
শায়মা বলেছেন: ভুতের আবার ভুতের ভয়!!!!!!!!
হা হা হা ব্যাঙের আবার সর্দি !
১০৫| ১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বাহিরে কি সুন্দর বৃষ্টি হয় !!!! আহা !!!! বাদল দিন ।।।
১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯
শায়মা বলেছেন: কাব্য লেখো আলসামী ছেড়ে। ঝালমুড়ি খেয়ে।
১০৬| ১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আচ্ছা, আমার লেখা কবিতা কি কবিতা হয় ? না সুস্পকের খাতিরে সবাই মন্তব্য করে ।।
যদিও কবিতা লেখার নিয়ম তেমন একটা ফলো করি না। আর বাংলা শব্দ বা কত জানি ।।
১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২১
শায়মা বলেছেন: নিউ নিকে লিখে মেধা যাচাই করে দেখতে পারো।
সু সম্পর্ক যেখানে নাই !!!!!! সবাই নিরপেক্ষ কমেন্ট দেবে লাইক দেবে তখনই বুঝবে তোমার লেখা আসলেই কবিতা হয় কিনা।
তবে হ্যাঁ সুসম্পর্ক বা পরিচিতিও তোমার কাল হয়ে দাঁড়াবে কিছু হিংসুটেদের পাল্লায় পড়ে। সো কন্ট্রোল ইওর ইমোশন !
১০৭| ১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: না ,না .... নতুন নিক খোলার আর কোন ইচ্ছা নেই । যা আছে তাই থাকি ভাই।। কবি খ্যাতির দরকার নেই ।।
সব ধরেনর খ্যাতির বিড়ম্বনা থাকে ... কবিতা হোক আর, না হোক , কবিতা লেখা একটা নেশা হয়ে গেছে ..... মনে হচ্ছে।
যাই এবার বাসায় যাবো ....... একটা গান শোন .......
https://www.youtube.com/watch?v=eveCCjiIzyo
১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১
শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক তাই খ্যাতির বিড়ম্বনা আরও ঝামেলার!
ওকে ওকে শুনবো গানাখানা!
১০৮| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ব্যস্ত ??? হা, হা, হা .................. একটা কবিতা লিখেছি ।। দেখতো, প্রকাশা করা যায় কিনা ?
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৮
শায়মা বলেছেন: কই দেখবো!
তোমার অন্তরের মাঝারে নাকি!
১০৯| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
মোনালিসা-
তোমায় কেউ বলে বাইজি, কেউ বলে দাসী,
কেউ বলে নিওনার্দোর নিজের ছবি !!!
তোমার যত নাম,খ্যাতি ও যশ,
আজও রয়ে গেলে পৃথিবীর বুকে প্রশ্নবিদ্ধ, তুমি আসলে কে?
কবিতা-
তুমিও কি আমার জীবনে আরেক মোনালিসা
মত করে, আমার জীবন প্রশ্নবিদ্ধ করে দিয়ে, চলে যাবে নীরবে,
হারিয়ে যাবে, এ অবেলাতে ?
আলো বিহীন এ পথ চলায় অজস্র কল্পনায়,
সীমাহীন দুঃখ, কষ্ট আর যন্ত্রণায়,কিভাবে বয়ে বেড়াবো
তা এ জগত সংসারে ?
আজ কোন বিষাদের বিষে,
এ সংজ্ঞাহীন তুচ্ছ এক প্রেম-কাহিনী ছলে
বিবেকের দংশনে দংশিল,
কোন বিষে?
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৯
শায়মা বলেছেন:
ভালোই তোমার মোনালিসা বনাম কবিতার প্রতি প্রেম ভালোবাসা এবং বিরহ বারতা।
তবে
নিওনার্দো , মত করে এগুলো কি ঠিক আছে?
১১০| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:১০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
শেষে কি সাধু -চলতির হয়ে গেল নাকি ??
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:২০
শায়মা বলেছেন: আজ কোন বিষাদের বিষে,
এ সংজ্ঞাহীন তুচ্ছ এক প্রেম-কাহিনী ছলে
বিবেকের দংশনে দংশিল,
কোন বিষে?
ঠিক সাধু চলিত না তবে কনক্লুশান বা কবিতার এন্ডিং টা নিয়ে আর একটু ভাবতে পারো! একদম দিলে যেন লেগে থাকে ! আর একটু চেরেষ্টা আর কি !
১১১| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
তুমিও কি আমার জীবনে আরেক মোনালিসা
মত করে, আমার জীবন প্রশ্নবিদ্ধ করে দিয়ে, চলে যাবে নীরবে,
হারিয়ে যাবে, এ অবেলাতে ?
সমস্যা কি এখানে ,,, যুক্তির মিল নেই না কি ?
নিওনার্দো , মত করে এগুলো কি ঠিক আছে?
কবির বাস্তব জীবনের প্রশ্ন না , কবিতার লেখাতে কারণে প্রশ্ন?
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
শায়মা বলেছেন: নিওনার্দো নাকি লিওনার্দো কোনটা লিখতে চেয়েছিলে???
আর
তুমিও কি আমার জীবনে আরেক মোনালিসা
মত করে, আমার জীবন প্রশ্নবিদ্ধ করে দিয়ে, চলে যাবে নীরবে,
হারিয়ে যাবে, এ অবেলাতে ?
এই অংশটুকুর প্রয়োজন দেখছি না !
১১২| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
কবিতায় যা আছে তাই দেওয়া যায় কিনা? লেখার আর ডাল পালা বাড়াতে চাই না ...........
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
শায়মা বলেছেন: যাবেনা কেনো! আলবৎ যায় !
এত ভাবলে লেখা হবে না আর !
আমার মত হও!
যে যা বলিস ভাই
আমার সোনার হরিণ চাই !!!
১১৩| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
লিওনার্দো দা ভিঞ্চির লেখতে চেয়েছি.... মোনালিসা ।। ওখানে আরেক কথাটা বাদ দেই ....................
এক কৃষকের নাকি সে বউ ছিল??
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
শায়মা বলেছেন: তো লিও না লিখে নিও লিখেছো কেনো সেটাই বুঝিনি!
হা হা জানিনা অনেক গল্পই শুনেছি তাকে নিয়ে। সত্যিটা কোনটা কে জানে !
১১৪| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সরি,,, ওটা বানানের ভুল ছিল !!!!
তুমিও কি আমার জীবনে মোনালিসা
মত করে, আমার জীবন জুড়ে প্রশ্নবিদ্ধ করে দিয়ে, চলে যাবে নীরবে,
হারিয়ে যাবে, এ অবেলাতে ?
তাহলে মুক্তি দিয়ে দেই না , দিবো না !!!
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: আরে দেবে না কেনো!!!!!!
একশোবার দেবে!
১১৫| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ধন্যবাদ !! একশত !!
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৭
শায়মা বলেছেন: ওয়েলকাম ! !
১১৬| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:০০
জেন রসি বলেছেন: ইমোশন কোন লেভেলে আছে দেখতে আসলাম!
১১৭| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৮
অপ্সরা বলেছেন: হাই লেভেলেই আছে !!!
শুধু উপচে পড়েনি !!!
১১৮| ১৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৫
নাগরিক কবি বলেছেন: ঊরে বাবা এই বিশাল পড়াশুনা কবে আইলো। আমিতো পা উপরে তুইলা মাথা নিচে রাখলেই ঘুম আইয়্যে। এইটা আমার ইয়োগা
১৮ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
শায়মা বলেছেন: বাহ বাহ!!!!
ভালো ইয়োগা !!!!!!!
শুধু বাবা ইয়োগা না হলেই বাঁচি !
বাবা ইয়োগাকে চেনো তো!!!!!!!!!!!!!!
১১৯| ১৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: You cant try PMR (Progressive muscle relaxation). It works good. I tried, but didn't continue.
১৮ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
শায়মা বলেছেন: মাসল রিলাক্সেশনে এই PMR কাজ না করলে অন্য অষুধ আছে! মায়োলেক্স! হা হা হা
১২০| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: Can instead of can't.
১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫০
শায়মা বলেছেন: বুঝেছি আগেই!~
আমার থেকে এমন সব ভুল আর কে বেশি করে!
তাই সবার সব ভুলই আগেই বুঝে যাই !!!!!
যাইহোক
Progressive Muscle Relaxation Meditation
এই সুর শুনলেই আমি ঝিম ধরে যাচ্ছি!
১২১| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ডার্ক সাইকোলজি কত দূর?
১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৯
শায়মা বলেছেন: অনেক দূর!
আমি তো অন্য কাজে বিজি !
১২২| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আউ জুবিল্লিাহ হিমিনাশ শায়তানুর রাযিম পড়লে রাগ কন্ট্রোল হয় । তাছাড়া দাড়ানো অবস্থায় থাকলে বসে আর বসা অবস্থায় থাকলে শুয়ে রাগ কন্ট্রোল করতে পারে ।
১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ এমনও শুনেছি!
কিন্তু আমি শুধুই রাগ নিয়েই লিখিনিতো!
রাগ নিয়ে লিখেছিলাম সে অনেকদিন আগের কথা! যখন মানুষ আগুনের ব্যবহার জানতো না।
১২৩| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রাগ আবেগ ইমুশন একই রকম বা কাছাকাছি রকম ব্যাপার ।
তবে মোরাক্বাবা বেশ বড় আমল ।
আসল কথা হলো মেডিটেশন অনেকে কুফুরি কালাম বলে থাকে ।
১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১২
শায়মা বলেছেন: মোরাকব্বা আবার কি !
জীবনে শুনেছি বলে মনে পড়ে না!
মেডিটেশন কুফরী কেমনে ! কি বলো !!!!!!!
১২৪| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কি আর বলবো কয়েকজন আলেমের কাছে শুনেছি এজন্য আর মেডিটেশন করা হয়নাই।
মোরাক্বাবা হলো ইসলামী কায়দায় ধ্যান । এর অনেক ফযিলত আছে। ছুন্নত তরিক্বায় বসে আল্লাহতায়ালার স্মরন করা ।
১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৫
শায়মা বলেছেন: জানিনা!
আমি মেডিটেশনে কোনো কুফরি মুফরির নাম গন্ধও পাইনি!
জানিনা বাবা!
১২৫| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আচ্ছা, ঈদের পরে দিলে পড়মু না হলে না । দেশের বাড়ি গেলে ব্লগিং এর ইচ্ছা হয় না।
১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৭
শায়মা বলেছেন: দেশের বাড়ি কোন দেশে!
বলো তো!
১২৬| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঠা ঠা ঠা ।
ইসলামের মূল বিশ্বাস একমাত্র আল্লাহতায়ালা করনেওয়ালা জাত অন্য কিছু কিছুই করতে পারে না আল্লাহর হুকুম ছাড়া।
এমন কি রুহের সংজ্ঞা হলো রুহ আর কিছুই নয় আল্লাহপাকের হুকুম ।
১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪১
শায়মা বলেছেন: উফ কি বলো !
কিছু বুঝিনা !
রুহ বলাতে তো আমার মরার ভয় লাগছে এখন !
কই মেডিটেশন থেকে মোরাকাবা আবার রুহও আনলে!
নাহ তোমার হলো কি !!!!!!
এইবার থামো!
১২৭| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আমার শিকড় পাবনা তাই নাই কোন ভাবনা, তোমার ?
১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪২
শায়মা বলেছেন: হা হা পাবনা!!!!!!
১২৮| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
তোমার টা তারাতরি বলো ? নাহলে, তোমাকে অভদ্র প্রশ্ন করবো, যে তোমার বয়স কত ??? আমার ঠিক পাবনা কিন্তু পাবানা জেলার আশে পাশের কোন এক জেলা।
১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫১
শায়মা বলেছেন: আমার বাড়ি!!!!!
আমার বাড়ি তোমার বাড়ি আমার বাড়ি নেই
পথে ঠেলে দিলে আমি পথে পড়ে রই!!!!!!!
হা হা আমার বাড়িওও রগচটাদের দেশেই। মানে যশোর আর কুস্টিয়ার মাঝামাঝি!!!!!
১২৯| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: দেখ দেখি কান্ড !!! আমি তো খুলনার জেলা বিয়ে করবো, কারণ কবি গুরু এই ভুল করেনি- খুলনা বিভাগে শশুর বাড়ি জিন্দাবাদ ।।।
তোমার বাড়ি ওখানে হওয়াতে আমার জন্য সুবিধে হলো , একটা ঘটক পাওয়া গেল ।।তারাতারি তোমার দেশের একটা পাত্রী দেখা শুরু করে দেও
টাকা পয়সা দিতে কিন্তু দেতে পারবো না।।
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৩
শায়মা বলেছেন: আবার এখন ঘটকও হওয়া লাগবে !!!!! নাহ ইমোনশন ক্ন্ট্রোলের সময় এলো।
১৩০| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:১০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
হা, হা, হা ........ আচ্ছা বিড়ি খাওয়া ছেড়ে দিতে পারছি না ।ছেড়ে দেওয়ার কি কোন উপায় আছে নাকি , খুব চেষ্টা করেও পারিনা ।। যদিও একারণে, সাইক্রিয়াট্রি দেখেয়েছি ... কি সব ঘুমের ঔষধ দেয় ...... তারপরে আবার শুরু।।। আমার জীবনে কোন বিরাট ভুল থাকলে, মনে হয় এটা একটা তার বড় অংশ ।।
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:১৭
শায়মা বলেছেন: জিনিভাইয়ার কাছে শোনো! সে কেমনে ছাড়লো !
তার একটা সিগারেট পোস্ট আছে সেখানে দেখেছি কেমনে এটা ছাড়ে মানুষ!
১৩১| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:১৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আচ্ছা ঠিক -
বই পড়ে কি আর সাইকেল চালানো শেখা যায় !! আমার জীবন শেষ, জানি ,বুঝি কিন্তু বাদ দিতে পারিনা।।
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩০
শায়মা বলেছেন: তোমাকে হতাশা প্রতিরোধক মেডিটেশন করাতে হবে!
১৩২| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আমার বেশির ভাগ কৃত্রিম হতাশা ,,,, আবার অনেক সময় সিজোফ্রেনিয়া রোগীদের মত গল্প বানানো ।।।
কিন্তু বিড়ির টা একদম সত্য !!! আর কি তা তারাতারি দেও নারে ভাই।।।
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪৬
শায়মা বলেছেন: এখন পারবোনা কালকে দেবো! এখন ঘুমাতে যাই। বাই বাই!
১৩৩| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
নায়না নাসরিন বলেছেন: কাজের পোস্ট সোজা প্রিয়তে নিলাম প্রিয় আপু
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!
১৩৪| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৪
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: খুবই কাজে লাগার মত পোস্ট। ক্যামোন আছো আপুমনি ?
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৮
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া!
এই পোস্ট আসলেও কাজের !
আমার নিজের জন্যও দরকার।
১৩৫| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মোরকাবার উপর একটা পোস্ট দিবে?
পাহাড়ধ্বসে এত লোক মারা গেল সে ব্যাপারে তোমার অভিমত কি?
লামা বান্দরবানে মেডিটেশন গ্রুপের বড় একটা আস্তানা আছে। বৌদ্ধরা বোধ হয় এটা বেশি করে। টাকলা মাথায় রঙিন একটা চাদর গায়ে দিয়ে ধ্যানে বসে থাকে । লামা আবার ল্যান্ডস্লাইডের জন্য বিখ্যাত। ধ্যানদারদের উপর আল্লাহর গজব ল্যান্ডস্লাইড নাজেল হয় ।তিাম লামা গেছো কখনো ?
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
শায়মা বলেছেন: মোরকাবা সম্পর্কে কিছুই জানিনা।
জীবনে এই প্রথম শুনলাম!
পাহাড়ধ্বসে এত লোক মারা গেলো এ ব্যাপারে প্রচন্ড মন খারাপ আমার! কিছুদিন আগেই কতই না আনন্দে ঘুরে এসেছিলাম এসব এলাকা আর এখন সেখানে এই অবস্থা! ভীষণ ভীষন মন খারাপ হয়!
লামা বান্দরবনে আছে এমন মেডিটেশন সেন্টার আমি জানি। মহাজাতক মেডিটেশন করাতে গেলেই সে কথা বলেন। আমি এসবের কথা বলিনি। ইউটিউব থেকে নিজেই শিখে নিয়ে করতে পারো। বলো কি সম্পর্কে মেডিেটেশন চাও আমি লিঙ্ক দিচ্ছি!
আর আল্লাহর গজবের অভিশাপ দিচ্ছো কাদেরকে ভাইয়া! এত মানুষ মারা গেলো কেবলি আবার এসব কি কথা !!!!
না আমি লামা যাইনি যাবারও ইচ্ছা নাই!
১৩৬| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
যাদের মোশন আছে ইমোশন নাই তারা কি এই লেখা ফলো করে কিছু পাওয়ার আছে? বড়ই প্যাঁচিয়ে দিলাম! দুঃখিত!
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
শায়মা বলেছেন: ইমোশন বাড়াবার জন্য কি করা যায় এই নিয়ে গবেষনা করে গবেষনালদ্ধ ফলাফলা দেবো এরপর ওকে!!!!!!
১৩৭| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৫
বিজন রয় বলেছেন: অত্তসব বলে লাভ নেই। কেউই আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।
পারলে হয় সে দেবতা না হয় অসুর।
মানুষ না!!!!
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
শায়মা বলেছেন: আবেগ নিয়ন্ত্রন তখনই দরকার যখন তা ক্ষতিকর!
১৩৮| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অবিবেচক প্রশাসন, প্রকৌশলি, রাজনীতিবিদ বিশেষ করে সরকারি দলের তাদের অবিবেচনা ,সীমাহীন লোভ আর পাপের খেসারত ভূমিধ্বস । আর এত মানুষের মৃত্যু ।
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৫
শায়মা বলেছেন:
১৩৯| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০০
প্রথমকথা বলেছেন: খুব সুন্দর গবেষণার ফল, মনোযোগ দিয়ে পড়লাম, অনেক কিছু জানার বুঝার আছে। শিক্ষণীয় পোষ্ট। লেখককে ধন্যবাদ।
২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !
১৪০| ২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫
কাবিল বলেছেন: রুহিনবাবুর জন্য শুভকামনা।
২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া !!!
কেমন আছো???
আজকাল আর দেখাই যায় না তোমাকে!
১৪১| ২৩ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৪
বর্ষন হোমস বলেছেন:
আমার মনে হয় ভালোবাসা,রাগ আর ইগো এই তিন ক্ষেত্রে নিজেকে কন্ট্রোল করা কঠিন।যাইহোক ভাল পোষ্ট।অবশ্যই কাজে লাগবে।তাই প্রিয়তে।
২৩ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩১
শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে প্রিয়তে রাখো বাট মেডিটেশন দিয়ে হলেও তাড়াও এসব অতি আবেগ!!!!!!!
১৪২| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,
মেয়েরা সাজুগুজু না করলে নাকি ঈদ হয়না !!!!!! ছেলেদের নাকি দরকার নেই । কি করা ?
তাই একটি ফুলকে সাজুগুজু করিয়ে ঈদ যাতে হয় সে ব্যবস্থা করলুম ...............
২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক তাই ভাইয়া! ছেলেদের সাজুগুজু কেই বা দেখে বলো! তবে তুমি সাজুগুজু করলে ভাবী দেখবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই কিন্তু ভাইয়া তোমাকে তো আমাদের দেখাই হলো না। এইবার দেখা দাও আর যেন ভুলে শাহরুখ খানের চোখ না এঁকে তোমারটাই আঁকতে পারি!
আর হলুদ গোলাপের শুভেচ্ছার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
তাই আমার ইদানিংকালের সবচেয়ে প্রিয় শিল্পীর গোলাপ গান তোমার জন্য!
১৪৩| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপুকে বলবো কাল যে প্রিন্স কি যেন এক নিক আপুকে আজে বাজে বলেছে তার কথায় যদি ব্লগ ছেড়ে চলে যেতে হয় তাহলে শুধু ভুল না বোকামী হবে।
ছবি আপুর ব্লগে তেমার মন্তব্
এই প্রিন্সকে??? চিনে রাখি.....
২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: শুধু প্রিন্স চিনলে হবে!!!!!!
পেছনের মুখোশ পরা মানুষগুলোকে আগে চেনো!!!!!!
অন্যের পিছে লাগে যারা তাদের নিজেদের জীবনে গিয়ে দেখো শত শত কালিমা! হতাশা, হেরে যাওয়া মানুষ তারা!
১৪৪| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: হুমম, একমত।। সামনে তেল মারে কিন্তু পিছনে সবনাশ করে।। এদের এই হল অবস্থা,,,,
জোয়ারে পানি আসার সময় স্বচ্ছ মনে হয় কিন্তু যাওয়া সময় ঘোলাটে করে যায়।।।এগুলো আমি ভয় করি না,,,, কারণ, আমি সত্যর পক্ষে, কেউ না জানলেও তা আমার আল্লাহ জানে।।
২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫২
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই।
ভুতেরা সব মরুক। মুখোশ পরে মরুক, আছাড় খেয়ে মরুক, মানুষের লাঠি সোটা মাইর ধোর খেয়ে মরুক! সবাইকে হাসাতে হাসাতেও মরুক!
১৪৫| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: হা হা হা " কখনো কারো ক্ষতি করার ইচ্ছা কিন্তু সবার সাথে একটু হলেও শয়তানি করা ছাড়বো না।। আমি তো ভূত আমাকে একটু অভিশাপ দিয়ে দাও।।
তোমাক ঈদ /ইদ মোবারক দিলাম।।
(ফোনে বেশি চাজ নাই যাইগা)
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:০০
শায়মা বলেছেন: আরে দূর তুমি কেনো ভুত হবে!
এই নাও ভুতের লিস্ট
http://www.somewhereinblog.net/blog/aponteje
http://www.somewhereinblog.net/blog/olibarbar
http://www.somewhereinblog.net/blog/ognibinabajao
http://www.somewhereinblog.net/blog/oruptomarbani
http://www.somewhereinblog.net/blog/oruptomarbani
http://www.somewhereinblog.net/blog/eisuvroei#nogo
http://www.somewhereinblog.net/blog/odhirhawa
http://www.somewhereinblog.net/blog/bloodcolor
http://www.somewhereinblog.net/blog/hill01
http://www.somewhereinblog.net/blog/Multimamoni
http://www.somewhereinblog.net/blog/gulapi
http://www.somewhereinblog.net/blog/monro
http://www.somewhereinblog.net/blog/herobos
http://www.somewhereinblog.net/blog/rudrotalha
http://www.somewhereinblog.net/blog/beguni
http://www.somewhereinblog.net/blog/telabib01
http://www.somewhereinblog.net/blog/alta
http://www.somewhereinblog.net/blog/hakemkhan
ঈদ মুবারাক! অনেক অনেক ভালো থেকো!!!!!
১৪৬| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সরি!! ফোনে আছি লিংক গুলো দেখতে পারছি না।।। দেখতে কপি করে করে নিয়ে দেখতে হবে।।।
পরে দেখে নিব।।।
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৭
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া!
অনেক অনেক ভালো থেকো!!!!
১৪৭| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:১১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: হুমম, আলপনা আপা ছবি দিয়েছে একটু দেখি।।।
ভালো থাকো যাইগা.......
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:১২
শায়মা বলেছেন: ওকে ঠিক আছে! বাই বাই । ঈদ মুবারাক!!!!!!!
১৪৮| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এই প্রিন্স আমার কবিতার প্রিন্স নয় ।
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫৪
শায়মা বলেছেন: কোন প্রিন্স?
১৪৯| ২৫ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২
বাকরখানি বলেছেন: আপনার ভাবিও আমারে একই কথা কয়। ইমোশনের জায়গায় কয় এঙ্গার। ঈদ মোবারক।
১৫০| ২৫ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপাতত ব্যয়াম ছাড়ুন আপু। এখন খুশির সময়, আনন্দে হারিয়ে যাওয়ার সময়।
আপাতত ব্যয়াম ছাড়ুন আপু। এখন খুশির সময়, আনন্দে হারিয়ে যাওয়ার সময়।
ঈদ আনন্দে ভরে উঠুক আপনার আগামী দিনগুলো।
শুভ প্রত্যাশায় ঈদ মোবারক।
ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা রইল প্রিয় আপু
২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শায়মা বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাইয়া!!!!!
১৫১| ২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুখী , সমৃদ্ধ ও আনন্দময় জীবন কামনায়
রইল ঈদ মোবারক
২৫ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শায়মা বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাইয়ামনি!
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!
১৫২| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রিন্স পাহাড়ী মেযে ।পাহাড় ধ্বসে মরে গেছে।শিশুটির জন্মদিনের পরের দিন ১৩ জুন পহাড় ধ্বস হয়েছে।পরদিনই অন্তুষ্টিক্রিয়া হয়েছে ।
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪৫
শায়মা বলেছেন:
অনেক মন খারাপ হলো ভাইয়া!
তার আত্মা শান্তিতে থাকুক না ফেরার দেশে!
১৫৩| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫১
বিজন রয় বলেছেন: বিরক্তিকর!
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
শায়মা বলেছেন: কি?
১৫৪| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৮
বিজন রয় বলেছেন: এই এত মন্তব্য পাওয়া আর তার উত্তর দেওয়া।
১৫২/১৫৩ হয়ে গেল।
আগে তো আরো পেতেন।
আমার তো ২০/২৫টি পেলে মনে হয় মন্তব্য অপশন লক করে দিই।
আপনি/আপনারা যে কিভাবে পারেন!!!!
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৬
শায়মা বলেছেন: হা হা
তো কি উত্তর দেবোনা!
উত্তর দিলেও দোষ না দিলেও দোষ!
কাজেই ডোন্ট ইভেন থিংক আবাউট ইট !!!!!
যাদের ভাবার তারা ভেবে মরুক!!!!!!
তো তুমি আবার ভাবছো কেনো!
তুমি যে সারাদিন এত মন্তব্য করো যারা উত্তর দেয় না তখন কেমন ফিল করো!
ভালো!!!!!
ডোন্ট থিংক সো ভাইয়ু!
১৫৫| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৮
চানাচুর বলেছেন:
৪. চিন্তার পরিবর্তন - যেসব বিষয় নিয়ে ভাবলে আবেগ নিয়ন্ত্রনে থাকেনা বা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়তে হয়, সেসব বিষয় মনে পড়লে সাথে সাথে চিন্তা পরিবর্তন করতে হবে
আমার কাছে মনেহয় এই একটা বিষয় মাথায় রাখাই যথেষ্ট নিজের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৬
শায়মা বলেছেন: একদম ঠিক!!!!!!
নো পাত্তা টু এনি কাইন্ড অব নেগাটিভিটি !!!!!!!!
১৫৬| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৮
বিজন রয় বলেছেন: তো কি উত্তর দেবোনা!
উত্তর দিলেও দোষ না দিলেও দোষ!
উত্তর করা তো ভাল, কিন্ত আমি বলছিলাম বিরক্তি লাগে না???
তুমি যে সারাদিন এত মন্তব্য করো যারা উত্তর দেয় না তখন কেমন ফিল করো! .................. হা হা হা ..........
........... এতদিন ধরে আমাকে এই চিনলেন!!!!!
সবার নিকট থেকে উত্তর আশা করলে তো ব্লগিং করাই হয় না।
আমার সব ফিলিংসটা বন্ধ রেখেই যে আমি ব্লগিং করি।
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৮
শায়মা বলেছেন: না লাগেনা!
আমার এই ব্লগ এবং ব্লগের সব মানুষজন, ভুত প্রেত টালটি বালটি সবাইকেই একদম নিজের চেনা চেনা লাগে! কাজেই নো বিরক্তি !
আর ফিলিংস বন রেখে ব্লগিং এটা আবার কি!
বুঝেছি ইমোশন কন্ট্রোলে তুমি নাম্বার ওয়ান হয়েছো!
১৫৭| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা ............ আপনার উত্তরটি পুরুষ পুরুষ হয়ে গেল!! ( আমি পুরুষ-মেয়ে তুলনা করছি না )
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫০
শায়মা বলেছেন: পুরুষ পুরুষ আবার কি!
আমি ১০১% নারী!
এক কোটিবার জন্মালেও এই নারী জীবন চাই!
ঠিক এমনই এই আমি হয়েই জন্মাতে চাই!
১৫৮| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ঈদ মুবারক!! নানী।
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩১
শায়মা বলেছেন: ঈদ মুবারাক বাবাজান!
১৫৯| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: তওবা করে! দাদাজান বলো তারাতারি ?
২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪০
শায়মা বলেছেন: রাত দুপুরে কি ভুত ধরলো! ঈদের ভুত???
১৬০| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: হয় কয়ডা সেলামি দাও চলে যাই।। আমি যদি কখনো ভুত হই তবে খারাপ ভুত হবো না!!! ভালো ভুত।।।
২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: সেমাই খাও ভাইয়ু!!!!!!
এটা সেলামী নহে সেমাঈঈঈঈঈ
১৬১| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:০১
জোকস বলেছেন: "ঈদ মোবারক"
২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: জোকসভাইয়া!
ঈদ মুবারাক!!!!
১৬২| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১১
নাগরিক কবি বলেছেন: বুবু আমার সালামি কুনাই ঈদ মুবারক
২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২০
শায়মা বলেছেন: সালামী ফালামী আবার কি!!!!!!
তুমি তার থেকে দই বড়াই নাও!
১৬৩| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
ঈদ মোবারক । ঈদে কি রান্না করলেন....?
আর কন্ট্রোল ইওর ইমোশন- কথাটা আমাকে হয়তো আগে কে যেন একবার বলেছিল,
আমি তখন বলেছিলাম-
মরুপথে সঙ্গে আছে আধ-মশক জল।
খেয়াল রেখো, সেটা যেন উছলে উছলে শুকনো ধুলোয় মারা না যায় ।
সেটা নিতান্তই খেয়াল রাখা চাই। তাই ”পাঙ্ক্চুয়াল” হওয়া হয়তো আমাকে দিয়ে হবে না .....
২৭ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭
শায়মা বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাইয়া!
কত্ত কিছুই করলাম। সব নিয়ে খুব তাড়াতাড়ি আসছি !!!!!!
পাঙ্কচুয়াল হওয়াটা তো অবশ্য জরুরী!!!!!!!!!!
কেনো হবেনা?
হবে না বলে তো কিচ্ছু নেই পৃথিবীতে!
১৬৪| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইলো, ঈদ মোবারক।
২৭ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮
শায়মা বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাইয়া!
১৬৫| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এই রঙ্গিন সকালে জেন রসিভাইয়ার জন্য লাল নীল হলুদ সবুজ বেগুনী পানি একটা খাবার মেন্যু দেখলাম।
ইদের দিন আমি দিন আমার জন্য কিছু কি আছে ?
বাসী ইদ মোবারক ।
২৭ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭
শায়মা বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাইয়ু!
নাই নাই নাই
কাল আবার বানানো হবে!
১৬৬| ২৮ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: + প্রিয়
২৮ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!!!
১৬৭| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬
আমিই মিসির আলী বলেছেন: সবকিছুই একসময় ভালো কাজ করে, পরে আর কাজ করে না। যেমন রিলাক্সের জন্য আগে রিলাক্স মিউজিক খুব ভালো কাজ করতো, বই পড়ার জন্যও ভালো কাজে দিতো। কিন্তু এখন ঐগুলা চালু করলেই মাথার ভেতর কেমন পিন পিন করতে থাকে...
মানব সৃষ্ট জিনিসের এই এক সমস্যা। এক সময় বিতৃষ্ণা এসে ভর করবেই।
মেডিটেশন আগে করতাম, বেশ ভালোভাবেই করতাম। এখন আর মনোযোগ ধরে রাখতে পারি না। তাই করিও না।
আবেগ নিয়া ব্যপক গবেষণা হইলো। পড়ে নিয়ন্ত্রণের কলাকৌশল কিছুটা রপ্ত করলাম।
২৯ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: হা হা আমার মতে মেডিটেশন সবচেয়ে কাজ করে রিল্যাক্সেশনের ক্ষেত্রে!
কোনো কোনো অসুখেও শুনেছি দারুন উপকারী!
তবে ইমোশন কন্ট্রোল না করলে জীবনে ভুল পদক্ষেপই নেওয়া হয় অনেক সময়ই। তাই ধীরে !!!! কথায় আছে এক মাঘে শীত যায় না তাই ইমোশনটাকেও মাঘ পর্যন্ত টেনে টুনে নিয়ে যাওয়াটা খুব একটা ভুল না মনে হয়।
১৬৮| ৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ৫০,০০০।
৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!
হা হা হা হা জানানোর জন্য আরও আরও থ্যাংকস!!!!!
১৬৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
কানিজ ফাতেমা বলেছেন: দেরীতে হলেও পরতে পারলাম । বেশ পরিশ্রমলব্ধ পোষ্ট ।
অনেক কিছুই শুরু করি কিন্তু নিয়মিত হতে পারিনা ।
অনেক অনেক শুভ কামনা রইল ।
০৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩
শায়মা বলেছেন: তোমার জন্যও শুভকামনা আপুনি!
১৭০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৪
এনজেল৩০ বলেছেন: 90/10 theory?
১৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: হাহাহা হুম!!!!!!!!
১৭১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মাঝে মাঝে রাগকে কন্ট্রল করতে পারিনা....
সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
শায়মা বলেছেন: হায় হায় !
রাগ কন্ট্রোল তো করতেই হবে!!!!!!
১৭২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আবেগ নেই যার সে তো কোনো মনুষ্যকূলেে ভেতরেই পড়ে না। আবেগ আছে বলেই তো পৃথিবীতে এত প্রেম, এত ভালোবাসা, এত কবিতা, এত গান। তবে এই আবেগই আবার অনেক ক্ষতিরও কারণ। এই আবেগের বাড়াবাড়িও আছে বলেই আবার এত হানাহানি, রেষারেষি, এত স্যুইসাইড, এত ঝগড়া, ফ্যাসাদ, বিচ্ছেদ -- পোস্টের শুরুতেই একটা চমৎকার প্রসঙ্গ উপস্থাপন করেছেন।
সোজা ভাষায় রিএক্টিভ না হওয়া! - আবেগ কন্ট্রোলের ক্ষেত্রে প্রায় ৮৭% সফলতা অর্জন করেছেন? তাহলে তো বলতেই হয়, আপনি দারুণ সফল একজন মানুষ।
যে বিষয়গুলোতে আমরা ইমোশননাল হয়ে পড়ি সেসব থেকে মন ডাইভার্ট করতে হবে, না পারলে মন থেকে মুছেই ফেলতে হবে যে সব স্মৃতি বা ঘটনা আমাদেরকে ইমোশনাল করে তোলে - এটা নিঃসন্দেহে খুবই কঠিন একটা কাজ!
একটি ফুলের বাগানে আপনি ঘুরে বেড়াচ্ছেন, আকাশ থেকে একজন পরী নেমে এলো - বাহ, কি চমৎকার ভাবনা!
কন্ট্রোল ইওর আবেগ বাট ডোন্ট লেট ইট কন্ট্রোল ইউ!!!!!!!! --
লেখালিখি- এটা একটা দারুন কৌশল! - একমত!
একটা পর্যাপ্ত আরাম দায়ক ঘুমের পর রাগ দুঃখ, ক্রোধ, ক্ষোভ অনেক আবেগই নিয়ন্ত্রনে চলে আসে -- ঘুমকাতুরেরা বোধ হয় এ কারণেই কম ক্রোধাক্রান্ত হয়ে থাকে।
নিজের জন্য কিছু আনন্দময় কাজ খুঁজে বের করা বা একান্ত সময় কাটানোও আবেগ নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে। তাই তো টক টু দাইসেল্ফ এ্যান্ড ইনক্রিজ ইওর ঔন ক্রিয়েটিভিটি/ ক্রিয়েটিভ থিকিং অর থটফুল আইডিয়াস - দ্যাটস রি-এ্যাশিউরিং! আমিও এটা করে থাকি।
গল্পটা ভাল লেগেছে।
আজ সকাল থেকে আহমেদ জী এস ভাই এর আবেগ নিয়ন্ত্রণ এবং মস্তিষ্কের কার্যধারা নিয়ে সুলিখিত একটা পোস্ট নিয়েই আছি। ওটা শেষ করে প্রায় কাছাকাছি বিষয়ে লেখা আপনার এ পোস্টটা আবারও একবার পড়লাম। পোস্টে ভাল লাগা + +
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩২
শায়মা বলেছেন: এত মন দিয়ে পড়ার জন্য আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!!!!!
১৭৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: সেক্ষেত্রে একই ধরণের বাক্যে অব্যয়পদ 'কিন্তু' হবে কি? অামার বুঝার ভুলও হতে পারে (আখেনাটেন এর ৬১ নং মন্তব্য) -- 'কিন্তু' এর জায়গায় 'তবে' দিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
৬২ নং মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্যও ভাল লেগেছে। ৮১ নং প্রতিমন্তব্যও চমৎকার হয়েছে। আর ৮৮ নং প্রতিমন্তব্যটি এক কথায় সুপার্ব! + +
আর আমার পোস্টের আলোচ্য বিষয় কোনো বিশেষ রোগের নয় আমি সাধারণ অতি আবেগ ও আবেগীদের নিয়েই লিখেছি! (৬৩ নং প্রতিমন্তব্য) --
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস থ্যাংকস থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!!!!!!
১৭৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১
বিজন রয় বলেছেন: আজকাল আপনার ইমোশান অনেক কন্ট্রোল্ড, তা দেখা যাচ্ছে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
শায়মা বলেছেন: হি হি হি ঠিক ঠিক এক পাগল ছাগলের সাহসের বলিহারী দেখার পরে ইমোশন কন্ট্রোল হয়ে গেছে !!!!
১৭৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
মন রিপেয়ার নিয়ে দেখছি ভালোই গবেষণা চলছে ।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:১২
শায়মা বলেছেন: হুম!!!!!!!!
আসো তোমার মনও রিপেয়ার করে দেই সাথে মস্তিস্কের তারও !
১৭৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
নো ওয়ে, আই লাইক হোয়াট আই এম ইনসাইড এন্ড আউটসাইড । আমি নিজেকে নিজে পাওয়ার জন্য সবসময় ব্যাকুল থাকি (লাভ রিয়েকশ্যান হবে) !! কিন্তু সে অধরা !
ইমোশনকে সেই কবে স্বাধীন করে দিয়েছি ! এখন সে নিজেকে নিজের মত গড়ে নিয়েছে!!
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭
শায়মা বলেছেন: বাহ বাহ ভেরী গুড!!!! রোবোভাইয়া!!!!!
১৭৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আপনি কেমন আছেন ?
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি!!!!!! আনন্দে আছি!!!!!!! আনন্দেই থাকি শুধু মাঝে মাঝে কারো কারো আমার আনন্দ সহ্য হয়না শুধু বাগড়া দিতে আসে!!!!!!!!
যাইহোক আজকের ভালো থাকার কারণ গুলো শোনো-
১. সকাল ১১টাই রাজকীয় চালে ঘুম থেকে ওঠা
২. লুচি,মাংস ভুনা প্রিয় নাস্তা খেতে পারা
৩. এরপর নিজের হাতে বানানো ইলিশ সর্ষা আর চিংড়ি করলা নান্না করা
৪. নেইল ডেকোরেশন এর ট্রাই করা
৫. সারা সপ্তাহের কার্যকলাপ ভবিষ্য লিস্টি করা
৬. প্রিয় কবিতার বই পড়া
৭. রাতে বাইরে একজন প্রিয় মানুষের ডিনার গ্রহন করা
৮. লাস্ট এবং বর্তমানের সবচেয়ে প্রিয় কার্য্য একখানা ছবি আঁকিতে পারা!!!!!!
এই দেখো ছবিটা --------
১৭৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আহা, আপনি কত সুখী !! আর এমন বর্ণনা দিলেন তা দেখে তো মনে হলো আপনি সুখ নিয়ে বেশ স্পেসিফিক ধারণা পোষণ করেন !!!
ছবিটা কার ? মেয়েটাকে দেখে মনে হচ্ছে সে খুব আহ্লাদী । আর যে কোন ব্যাপারে নাক গলাতে সদা প্রস্তুত রাখে ! আপনার কল্পনার কেউ নাকি ?
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২
শায়মা বলেছেন: কি যে বলো!!! ছবিতে তো তাকে কুটনী বানায় ফেলছি মনে হচ্ছে! স্পেশালী স্পেশাল ওয়েতে দেওয়া কাজলটাকে আমি আঁকতেই পারলাম না!!!!!!
যাই হোক তুমি কি একে মিস নোজি ভেবেছো!!!!!!! যে সবখানে নাক গলায়!!!!!|
না না সে নিজের কাজে বিজি থাকে! অন্যের চরকায় তেল দেবার সময় নাই তাহার!!!!!
যাই হোক আমি দাওয়াৎ গ্রহন করিয়া উহা আদায় করিতে গেলাম!!!!! বাই বাই !!!!!!!!!!!!
১৭৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
কাজল নিয়ে একটা বিখ্যাত বাংলা গান আছে না ??
আপনি তো নিশ্চয় মিস নজি না !!!
আপনি যখন এই ব্লগে নাম লেখান ঢং করার জন্য তখন আপনার বয়স কত ছিলো ??
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শায়মা বলেছেন: কাজল নিয়ে তো কত গানই আছে।
আমার মনে পড়ছে এত জল ও কাজল চোখে পাষানী আনলে বলো কে!!!
না আমি মিস নোজি না কারণ আমি আমাকে নিয়েই বিজি!!!
তখনও ১৯ ছিলো এখনও ১৯! আমার বয়স বাড়েনা!!! আমি বাড়াইও না!!!
১৮০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আরে এই গানটা!! বাংলা মুভির । কই জানি !!
তার মানে উপরের ছবিটা টা আপনি না ?
হ্যাঁ ঠিক করেছেন, বয়স বাড়ায়ে কী হবে, বুড়ো হওয়া ছাড়া !!! মনের ভেতর এই চাপটা না আনাই ভালো, আমি বুড়ো হয়ে গেলাম ! আমি বুড়ো হয়ে গেলাম !! হা হা
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০৮
শায়মা বলেছেন: জানিনা বাংলা ম্যুভির গানা!!!!!!!!
হা হা হা
ছবি নিয়ে যাহা খুশি তাহা ভাবো
আমি কোনো কথা না কবো!!!!!
১৮১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪০
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আপনি তো কথা না বলা লোক নন !! কইতে হবে, কবেন না কেন !!!
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৩
শায়মা বলেছেন: মাঝে মাঝে বুলবুলি নীরব নার্গিস বনে গানটা গাই তো তাই!!!!!!
১৮২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৩
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আপনি কী বুলবুলি!! আচ্ছা, আপনি কী কবিতা ভালবাসেন?
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৪১
শায়মা বলেছেন: আমি দুনিয়ার সবই ভালোবাসি!!!!!!!
১৮৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
তার মানে আপনি নিজেকে ভালবাসেন না !!!
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: ঐ এত কিছু বলা যাবে না!!!!!!!!!!!!!!
১৮৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪০
অ্যাপল ফ্যানবয় বলেছেন: ইমোশন কন্ট্রোল করা সত্যিই অনেক কঠিন, তবে অসম্ভব নয় ।
কাজের পোস্ট । মনোবিজ্ঞান সম্পর্কে আগ্রহ থাকায় অনেক উপকার হলো ।
ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন, সুখে থাকবেন । ভূতের কিল খাবেন না ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪
শায়মা বলেছেন: হুম!!!!!!
তবে ইমোশন কন্ট্রোল জরুরী প্রয়োজন এই জীবনে!!!!!
১৮৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩৬
কালীদাস বলেছেন: আমি রাগিনা, সবসময় হাসিখুশি একজন মানুষ একজন আমি। কিন্তু আমি ভয়ংকর রকমের রাগী একজন মানুষ এবং আমার এই রাগ কোন মরণশীল মানুষের জাগতিক লেভেলের রাগ না; হিংস্র কোন জানোয়ারের স্বভাবওয়ালা বললেও কম বলা হয় সেসময়কার কালীদাস নিকের পেছনের লোকটাকে। কন্টিনিউয়াসলি খোঁচাতে থাকলে আমার ভেতরের সেই রাগটা বাস্ট হয় এবং তারপর বেশ কিছুক্ষণের জন্য আমি কি করি সেটা আমি আসলেই টের পাইনা; পরে শুনি লোকজনের কাছে কি কি ভয়ংকর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
জিনিষটা আমার জন্য খুবই বিপদজনক। যে কারও জন্য। বছর পাঁচেক হয়, এই টাইপের সিচুয়েশন দেখলে আগেভাগেই সরে পড়ার চেষ্টা করি। কারণ, একটা থ্রাশহোল্ড লেভেলের পর আপনার বলা সাজেশনগুলো কাজ করে না আমার উপর, নিজের পরীক্ষিত রাগ কমানোর উপায়গুলোও। সরে যাওয়ার সিদ্ধান্তটা খুব কাজের। আল্লাহ আমার উপরে সবসময় দয়াশীল ছিলেন, আমি দেখেছি যাদের কারণে প্রবলেমগুলো হতে পারত প্রত্যেকে বিশ্রী রকমের সাফার করেছে পরে।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৪
শায়মা বলেছেন: কন্টিনিউয়াসলি খোঁচাতে থাকলে আমার ভেতরের সেই রাগটা বাস্ট হয় এবং তারপর বেশ কিছুক্ষণের জন্য আমি কি করি সেটা আমি আসলেই টের পাইনা; পরে শুনি লোকজনের কাছে কি কি ভয়ংকর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ঠিক এমন রাগ আমারও হত মনে হয় যখন আমি ছোট ছিলাম। কিন্তু আমার একটা ব্যাপার আছে আমি কারো সামনে কখনও আমার দীনতা বলো ক্রোধ বলো বা আমাকে ছোট করেছে এই ব্যাপারটা নিয়ে আমার রিয়েল ফিলিংসটা প্রকাশ করিনা। সোজা কথা আমি সেসব চেপে যেতে পারি কাজেই যারা আমাকে রাগালো তাদের মানষিক শান্তি হয় না তেমন আর অমানুষদের কিছু হিংসামী, গাধামী পাত্তা না দেওয়াই ভালো সে আমি জানি কিন্তু আমার খারাপ দিকটা হোলো আমি সেটা আসলে ভুলি না চেপে রাখলেও ভালো রকমই মনে রেখে দেই।
তার প্রমান কেউ কেউ হয়তো পেয়েছেও আমার জীবনে তাই বলে তাকে হিংসা করার বা তাকে রাগানো বা তার ক্ষতি করার কোনো চিন্তায়ই আমার মাথায় আসে না আমার মাথায় আসে কিভাবে সেটা দিয়েই তাকে আরও মানষিক শান্তি দেওয়া যায় হা হা মানে একটা কথা আছেনা শত্রুকে পরাস্ত করার সবচেয়ে ভালো উপায় নিজের উন্নতি!
ঠিক আমার জীবনে যে যেভাবে আমাকে হার্ট করার চেষ্টা করেছে, ক্ষতি করার আমি তার জবাব দিয়েছি আমার কাজ দিয়ে। আমি সুখে আছি আমি ভালো আছি আমি আমার কাজ দিয়ে প্রশংসা করছি এর চাইতে বড় কষ্ট আমার শত্রুর আর কি বা হবে বলো!
হা হা হা
এই যে কদিন আগে আমার ছবি আঁকা নিয়ে যে পাগল লাগতে আসলো তার জবাবটা আমি আমার ছবি দিয়েই দিয়েছি। ওর এক কানা চোখের পানি নিয়ে সে দাবী করতে এসেছিলো নাকি তার আঁকা ছবি আমি কপি করেছি হা হা হা যদিও আমি একা না পুরা ব্লগের শত্রু মিত্র সবাই সেই নির্বোধ বাক্য আর তার ভাষার ব্যবহারে জবাব দিয়েছিলো ঠিকই যা আমার পরম পাওয়া তারপর আমি ভাবলাম এই সুযোগে এই জিদে যদি নিজের কিছু ইম্প্রুভমেন্ট হয় আর কি!
জোর সোর চর্চা শুরু হলো- আর জানোই আমার মত অধ্যবসায়ী, পরিশ্রমী মানুষ কমই আছে !
যার ফল আজ দেখতে পাচ্ছো আঁকার স্কুলে না গিয়েও আমি শিল্পী হয়ে গেছি! হা হা হা
কাজেই ইমোশন কন্ট্রোল আসলেও জরুরী। ইমোশন ছাড়া বাঁচা যায় না ঠিকই আর ইমোশন না থাকলে ভালোবাসা, আনন্দ উপভোগ, ভালো ভালো কাজের উদ্যোগ এসব কিছুই আসতো না পৃথিবীতে মানুষের। কাজেই ইমোশন থাকবেই শুধু কন্ট্রোল করতে হবে ক্ষতিকর দিকগুলো। ঠান্ডা মাথায় সেটা সামাল দিয়ে নিজের কাজে এগিয়ে চলা। তাতে আসে পাশের মানুষ কি বললো, কি করলো কাঁদতে কাঁদতে হিংসায় মরেও যদি যায় । ফিরে দেখার সময় নাই।
এই ব্লগ আমাকে অনেক দিয়েছে। এখানে লিখতে লিখতেই আমি কবি হয়েছি, সাহিত্যিক হয়েছি, লেখক হয়েছি, শিল্পীও হয়ে গেলাম হা হা হা হা !
কাজেই মাঝে মাঝে দু একটা পথের কাঁকর ধুলা বালী আমি কেয়ারও করিনা! এত প্রাপ্তির মাঝে সেসব নোংরা কাঁটা তো থাকবেই দরকার শুধু সেসব ঝেঁটিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া!
১৮৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২১
কালীদাস বলেছেন: অনেক বছর পর কোন পোস্ট প্রিয়তে নিলাম। আসলেই একটা কাজের পোস্ট দিয়েছেন
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস প্রিয় ভাইয়া!
আজ সকালে ফেসবুকে গিয়ে দেখলাম রিয়াজ রোমেন ভাইয়ার
Reaz Romen
1 hr ·
এন্ড এবাউট- হাউ টু রাইট এ ব্লগ পোষ্ট ইনডীড!
Neera Nirupoma ব্লগের পিছনে এত সময় এত বছর পরে এসেও অনেক সময় দেয়।
কৃতজ্ঞতা।
আর ব্লগে এসে তোমার এই মন ভালো করা কমেন্টটা !!!!!
আমার সকাল তো এক্কেবারে গাছের পাতায় রোদের ঝিকিমিকি .......
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!!!!!
১৮৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬
অনিক_আহমেদ বলেছেন: হুমম। এত ট্রিক ফলো করলে মানুষ তো আর মানুষই থাকবে না। পুরো রোবট হয়ে যাবে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
শায়মা বলেছেন: না না রোবট হওয়া যাবে না !!!!!
কিন্তু জীবন যুদ্ধে লড়াই করতে হলে কিছু ইমোশন কন্ট্রোল করতেই হবে!
১৮৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০
দি রিফর্মার বলেছেন: মনকে নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা চলছে নিরন্তর। মন আমার চায় রঙের ঘোড়া দৌড়াইতে। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কে জয়ী হয় -আমি নাকি রঙের ঘোড়া।
চমৎকার পোষ্ট। ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭
শায়মা বলেছেন: রঙ্গের ঘোড়ার নাকে লাগাম পরাও.....
যাবে কোথায় বেটা তোমার নিয়ন্ত্রন ছেড়ে ভাইয়ামনি!!!!!
১৮৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
TN47EL30TW25TH33UP
FOO2FI16SI09SE09DWN
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
শায়মা বলেছেন: এইটা কি জিনিস!!!!!!!
চোখ তো গুল্লু গুল্লু হয়ে গেলো!!!!!!
১৯০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
এনালাইসিসো ইমোশোনাল ইন্টেলিজেন্সী ফি শায়মা
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩
শায়মা বলেছেন: বাপরে!!!!!!
গেছি!!!!!!!!!!!!
১৯১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
আটলান্টিক বলেছেন: আপু তোমার তো নতুন কোন পোষ্ট নাই তাই পুরাতন পোষ্ট নিয়েই ঘাটাঘাটি করছি।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০০
শায়মা বলেছেন: নতুন পোস্ট আসিতেছে বেবি!!!!
১৯২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সরকারি কাজে ঢাকামহানগরী ঘুরে বেড়াচ্ছি।দেশের কাজে কোথায় কাজে সহায়তা করবে তা না। শুধু পোস্ট দিলে চলিবেক। দেশের প্রতি কি আমাদের কোন দায়িত্ব নেই ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
শায়মা বলেছেন: আমি কি সরকারী কর্মচারী!!!!!!!!!
নাকি ভূগর্ভে মাথা হারাইয়াছি!!!!!!
কাজ নিয়ে ঘুরে বেড়ালে কেউ কিছু পর পর এসে কমেন্ট করে নাকি! এমন ফাঁকিবাজ কর্মচারীদের জন্যই এই অবস্থা দেশের।
১৯৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
১৯৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শুনো তুমি আমার সমান কাজ করতে পারবে। আজ শুক্রবার ক্যাম্পে বসে কাজ করছি।বাকী ছয়দিন গাড়ীতে ঘুরে পানির নমুনা সংগ্রহ করবো ।তার প্রতিবেদন লিখতে হবে। আমার সঙ্গে থাকলে বুঝতে পরিশ্রম কত প্রকার ও কি কি??
যাই হোক ।লিখে তো সব এক্সপ্লেন করা সম্ভব নয় । বসে বসে ব্লগিং করো। গান শুনতে ভালো লাগে। সরকারি কর্মকর্তাদের ২৪ ঘন্টা চাকুরী ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
শায়মা বলেছেন: তোমার সঙ্গে থাকবো!!!!!!!!!!
ওহ নো দুঃস্বপ্নেও না ভাইজান!!
১৯৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গুলশানে ইন্ডিয়ান খাবারের রেস্টুরেন্ট আছে কি? যেটাতে খেয়ে তৃপ্তি পাওয়া যাবে? দামও কম হবে। দুপুরের লান্স করার জন্য।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৯
শায়মা বলেছেন: ইন্ডিয়ান ভালো না। ইটালিয়ানে যাও রোড- ৭৪, গুলশান ২, ইউনাইটেড হসপিটালের কাছাকাছি। রেস্টুরেন্টের নাম টনি রোমাস
১৯৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শুভকামনা রইলো কবির জন্য।[/sb
দু:খ-জরা হোক লীন/বুকে সুখ ধিনাধিন;
ভালোবাসা ভালোবাসা/শায়মার,শুভ জন্মদিন।
....................................................................................................................................................................
১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:১০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
১৯৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: তখনও ১৯ ছিলো এখনও ১৯! আমার বয়স বাড়েনা!!! আমি বাড়াইও না!!!
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাাহাহ, এ জে ভূতের বাড়ী এলাম
....................................................................................................................................................................
১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৫
শায়মা বলেছেন: ঐ কি বলো!!!
আমারও তো বাড়ে না!!!
১৯৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বেশী ইমোশনাল হওয়া ভালো না শামা
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৭
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক তবুও হয়ে যাই বটে.......
তবে দরকার পড়লেই ইমোশনকে কিকআউট ......
১৯৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
নাজনীন১ বলেছেন: ব্লগে এসে ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স শব্দটা শিখেছি, সেটা জীবনে এপ্লাই করতে গিয়ে জীবনটাই ছ্যারাব্যারা হয়ে গেল!
এখন থেকে ভাবছি কোন কিছু শিখে এপ্লাই করবো না, কেবলি জ্ঞান অর্জন করে বসে থাকবো।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শায়মা বলেছেন: কেনো কেনো??
জীবনটা ছ্যারা বেরা হবে কেনো!!!
২০০| ২৬ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০১
মিরোরডডল বলেছেন:
ভালো টপিক আপু ।
কোনকিছু অতিরিক্ত ভালো না ।
ইমোশন পার্ট অভ লাইফ ।
কিন্তু সেটাও অতিরিক্ত হলে সাফার করতে হয় ।
আপু, নাঈমের মন্তব্য পড়লাম আর ভাবলাম তখন কে জানতো ছেলেটা আর অল্প কয়দিন সবার মাঝে থাকবে ।
সে নিজেও নিশ্চয়ই বোঝেনি এতো তাড়াতাড়ি চলে যাবে ।
লাইফ ইজ সো আনপ্রেডিক্টেবল
২৬ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০৮
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ নাঈম মারা যাবার প্রায় দু মাস পর আমরা জানতে পারি।
তাও যদিনা আমাদের একজন অনেক পুরান ব্লগার আমাকে নক দিয়ে ফেসবুকে না বলতো তাহলে হয়ত আজও জানতামই না।
ঐ ভাইয়াটা বলেছিলো ব্লগে জানাতে। আমি কাভা ভাইয়াকে জানালাম আর নিজেও পোস্ট দিলাম। তখন সবাই খুব অবাক হয়েছিলো। খুব কষ্ট পেয়েছিলো। অনেক কষ্টে তার ফোন নাম্বার যোগাড় করেও অনেকেই ফোনও দিয়েছিলো, ভাইয়ার ছেলের সাথে কথা হয়েছে।
২০১| ২৬ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
আহা ! তার ছেলেটা কতো বড় ?
২৬ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৩৬
শায়মা বলেছেন: ১৬ বছর শুনেছি।
২০২| ২৬ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫৪
মিরোরডডল বলেছেন:
আপু তোমার সাম্প্রতিক কমেন্টে ৩৭ লাখ টাকার গহনা দেখলাম, একটুও সুন্দর না ।
এটা কেনো এত কস্টলি ?
২৬ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৭
শায়মা বলেছেন: একদম ঠিক মিররমনি।
মনে হচ্ছে লোহা দিয়ে বানানো। সোনা না।
আর এই গয়না পরলে মানুষ পাগল ছাড়া কিছুই ভাববে না।
চোর ডাকাতেরাও মাইর দিতে পারে- ঐ বেটি মিছা কথার জায়গা পাইস না না?? এইটা সোনা না সোনাপানি দিয়ে ধোয়া গয়না হুহ???
যাইহোক শুনো এটা ৪৬ ভরি মনে হয়।
তাই ৩৭ লাখ টাকা। মেলা উপলক্ষ্যে মজুরী ফ্রি ছিলো।
২০৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৬
মিরোরডডল বলেছেন:
৪৬ ভরি একজন মানুষ গলায় পরবে ???
ওহ গড !!! এর ওজনেতো মারা যাবে ।
এরকমও গহনা আছে আসলেই জানা ছিলোনা
২৬ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:০৬
শায়মা বলেছেন: এটা ছিলো মেলার সবচাইতে ওজনদার আর বিখ্যাত হয়না।
কুঞ্জ জুয়েলারস বানিয়েছে।
যমুনা ফিউচার পার্কে তাদের শো রুম আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
এক নাম্বার হয়েছি