নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
শুধুমাত্র সুন্দর হাতের লেখার চর্চা ছেড়ে মন গিয়েছে যখন লেখালিখির নানান দিকে। একদিন হঠাৎ একটা গল্পের বই, সম্ভবত হুমায়ুন আহমেদের একটা গল্প পড়েই জানতে পারি হাতের লেখা দিয়ে নাকি মানুষ চেনা যায়। আমি কেমন মানুষ, আমার মেন্টালিটি কি মানে আমার পুরো ব্যাক্তিত্বই নাকি বলে দেবে আমার বেঁকা তেড়া বা ঝরঝরে সুন্দর যেমনই হোক তেমনই হাতের লেখাটাই। মুগ্ধতার উপর বিস্ময়!! জানলাম সেই পদ্ধতিটির নামই নাকি গ্রাফোলজী।
এই উদ্ধৃত অংশটুকু আমার একটি পুরোনো লেখা থেকে নেওয়া। যা আমি লিখেছিলাম সেই সুদূরে ২০১১ এর ২৪ শে মার্চের এক দুপুরে।
গ্রাফোলজী - হাতের লেখায় মানুষ চেনার বিস্ময়!!
এরপর কালের পরিক্রমায় হারিয়ে গেছে বেশ কয়েকটি বছর। সেদিনের কিশোর কিশোরীরা আজ অনেকেই তরুন তরুনী, তরুণ তরুনীরা আজ বুড়া বুড়ি। তাদের হাতের লেখাতেও নিশ্চয় ব্যাপক পরিবর্তন এসে গেছে। গ্রাফোলজী ব্যাপারটা কিন্তু তাতে ছেড়ে যায়নি কাউকেই।
যাইহোক এটি একটি বিজ্ঞান। হাতের লেখার বৈশিষ্ট্য দেখে ব্যক্তিত্ব বোঝার বিজ্ঞান। আমার কাছে অবশ্য একে এক রকম যাদুবিদ্যাই বলে মনে হয়। সেই অ্যারিস্টটলের সময় থেকেই গ্রাফোলজী নিয়ে চলছে সাধনা। তবে এর প্রয়োজনীয়তা আজও বর্তমান। অসংখ্য প্রয়োজনে এই গ্রাফোলজী বিদ্যার প্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন -
অপরাধী শনাক্তকরণ
চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ
মানুষের স্বাস্থ্যগত তথ্য
ব্যাক্তিত্বের বৈশিষ্ঠ ইত্যাদি ইত্যাদি এবং ইত্যাদি।
যাইহোক এই গ্রাফোলজী নিয়ে যখন লিখেছিলাম আমি এই ব্লগের পাতায় তখন আমার এই বিদ্যা সম্পর্কে যতটুকু গিয়ান গরীমা বা বিস্ময় ছিলো তার থেকে আরও কিছু বর্ধিত গিয়ান গরীমা শেয়ার করতেই আমার আজকের এই লেখাটি। কারণ সদা ও সর্বদা এই বিষয়টি যেমনই আমার প্রিয় তেমনই আমি আমার প্রিয় বা ভালোলাগার জিনিসগুলি সকলের সাথে শেয়ার করতেও ভালোবাসি।
যাইহোক - এবার বলি ,
১.হাতের লেখা যদি হয় বড় বড় তাহলে এ লেখা দেখে বোঝা যায়, লেখক যেকোনো বিষয় বুঝতে ও খেয়াল করতে চেষ্টা করেন। আর যাদের লেখা ছোট্ট ছোট্ট ক্ষুদি ক্ষুদি তারা হচ্ছেন অতীব মনোযোগী এবং অতি সূক্ষ্মদর্শী তবে অন্তর্মুখী স্বভাবের। আমার নিজের লেখা বড় বড় আর আমার বাবার লেখা ছিলো এতই ছোট যে মনে হত পিঁপড়ার সারি হেঁটে চলেছে। যাইহোক কাজেই বোঝা গেলো হাতের লেখার
অক্ষর ও শব্দের আকার একটি বিশেষ ভূমিকা রাখতে সহায়তা করে।
উপরের লেখাগুলি বড় বড় আর নিচেরগুলি ছোট ছোট ..... কাজেই এবার বুঝে নাও কে কেমন লেখো আর স্বভাবখানা কার কেমন হতে পারে।
২. বাম দিকে হেলিয়ে লিখেন যারা তারা হৃদয়কেন্দ্রিক, বন্ধুত্বপূর্ণ এবং বন্ধু ও পরিবারের মূল্যায়ন করে। সোজা সুজি খাড়া করে লেখেন যারা তারা যুক্তি দিয়ে চলেন, অকারণ আবেগ দিয়ে নয়। আর ডানদিকে হেলিয়ে লেখেন যারা তারা বিভিন্ন জিনিস নিয়ে মানুষের ওপর কাজ করতে চান । বার বার দেখে নেন সবকিছু। ভেরী সচেতন! আমি কিন্তু সোজা সোজা লিখি যদিও আমি ভালোই সচেতন!
ডানদিকে হেলানো, সোজা সোজা লেখা আর বামদিকে হেলানো লেখাগুলি।
৩. চাপ প্রয়োগ বা লেখার প্রেসারের উপরেও নাকি বৈশিষ্ঠ আছে মানুষের! কিন্তু...... চিন্তায় পড়ে গেলাম এবার। চাপ দিয়ে লেখেন যারা তারা নাকি অনেক আবেগী, তাদের আবেগ নাকি অনেক গভীর এবং সবকিছু চরমভাবে অনুভব করেন। খুব বেশি প্রতিক্রিয়াশীল। তবে এটা কি হলো আমি তো চাপ দিয়ে লিখি আবার সোজাসুজিও ! কিন্তু ২ নং এ যে জানলাম সোজা সুজি খাড়া করে লেখেন যারা তারা যুক্তি দিয়ে চলেন, অকারণ আবেগ দিয়ে নয়। এখন তো আমার এই পঠিত বিদ্যায় চলিবেক না। সোজা গ্রাফোলজিস্টের কাছেই ছুটিতে হইবেক। আচ্ছা ঠিক আছে পরে তা দেখা যাবে। এখন দেখি হালকা প্রেসারে লেখেন যারা তারা বিভিন্ন স্থানে সহজ ও স্বাবলীল থাকতে পারেন। আবেগ দিয়ে পরিচালিত হন না। এইভাবে লিখেন আমার মা আর আমি চাপ দিয়ে কলম ভাঙ্গতাম বলে একদা আমাকে কতই না তিরষ্কার ভর্ৎসনা করিতেন। আহা কোথায় গেলো সেই হারানো দিনগুলি। নাহ আবেগী হওয়া চলবে না মোটেও ...
৪. লেখার মাঝে লুপ বা ফাঁকা গোলাকার অংশুটুকুও লেখকের চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ প্রকাশ করে।
১নং লেখায় এল লেটারের উপরের অংশটুকুর মত যারা লিখেন তারা আশাবাদী এবং স্বপ্নবিলাসী। ২নং লেখায় বোঝা যায় এমন লিখেন যারা তারা আশা ও স্বপ্ন চাপা দিতে পারেন। ( মাই গড আমি তো দুই রকমই লিখি। সদা ও সর্বদা ২ নং, তাড়াহুড়ায় ১নং এর মত!!! আমার কি হবে!! ৩নং টি লেখাটার মতন লেখেন যারা তারা সমালোচনায় স্পর্শকাতর। ৪ নং এর মতন যারা চেপে চুপে টি লিখেন তারা কর্মী হিসাবে ভালো। গোছালো এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ রয়েছে আপনার মাঝে। একদম আমার মতন! আমি এইভাবেই লিখি আর বলি টি টাহ, টেডি!!! হা হা হা ......
৫. চিকন চাকন লেখা আর মোটা সোটা লেখা। বিশেষ করে ওয়াই। যারা চিকনচাকন ওয়াই লিখেন তারা সত্যিকার বন্ধু বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানী। আর যারা লিখেন মোটাসোটা ওয়াই তাদের বন্ধুমহল বেশ বড়। যারা বেশ লম্বাটে লেজ ঝোলানো ওয়াই লিখেন তারা নাকি হয় ভ্রমন পিপাসু আর ছোটখাটো ওয়াই এর মানুষেরা নাকি নিজ বাড়িতেই বেশি সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।
ছবিতে দেখো সব ধরনের ওয়াই।
৬. জড়ানো লেখা ও গোটা গোটা ফাঁকা ফাঁকা লেখা। যারা জড়িয়ে লিখেন তারা যৌক্তিক, পদ্ধতি অনুযায়ী চলে এবং সাবধানে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। ঝকঝকে গোটা গোটা ফাকা ফাকা লেখকেরা বুদ্ধিমান ও ঝকঝকে।
এই যে উপরেরটা জড়ানো বা পেচাইল্লা মানুষের লেখা! আর ২নং টা আমার মত ঝকঝকে ও তকতকে!
৭. ইলিংশ হরফের আই দেখেও বুঝা যায় কে কেমন মানুষ। আই এর ডটে যারা ফাকা গোল্লা দিয়ে লিখেন তারা নাকি শিশুসুলভ এবং শৈল্পিক। যারা বেশ আটোসাটো ডটের আই লিখে তারা গোছালো, এলোমেলো কিছুই পছন্দ নহে। আমি কিন্তু এলোমেলো কিচ্ছু সহ্যই করতে পারি না।
উপরের ফাঁকা গোল্লার বাচ্চামনের লেখক আর নীচে গোছালো পরিপাটি লেখক।
৮। 'টি' লেটারটির ক্রসের গড়নেও গ্রাফোলজিস্টরা ধরেন ব্যক্তিত্ব। যাদের টি এর গলা কাটা মানে উপরের দিক কাটা তারা উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং আত্মবিশ্বাসী। কিন্তু টি লিখতে গিয়ে যারা পেট কেটে ফেলে তারা দূর্বল চরিত্রের, লক্ষ্য শক্ত নয় এবং নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। আহারে আমি জীবনেও পেট কাঁটা মুর্ধন্য ষ ছাড়া কিচ্ছুর পেট কাটিই না।
এই যে উপরেরটা গলা কাটা টি আর নীচেরটা পেট কাটা টি।
৯. লাইনের মাঝে ঝিজিমিজি আর লাইনের মাঝে সুন্দর করে ফাঁকা অংশ রেখে লেখা দেখেও বুঝা যায় কে আসলেই ঘিজিমিজি মানুষ আর কে আসলেও পরিছন্ন পরিপাটি!
এই দেখো ছবিতেই বুঝা যাচ্ছে। ঘিজিমিজিম্যান সময়মতো কাজ করতে অদক্ষ। নীচের পরিপাটি ওম্যান লেখাতেও পরিপাটি।
গ্রাফোলজিস্টরা দাবী করেন একজন মানুষকে শতকরা নব্বই ভাগেরও বেশি চেনা সম্ভব মানুষটির হাতের লেখা দেখে। ওহ গ্রাফোলজিস্ট তারা, যার লেখা, নকশা, ছবি প্রভৃতি নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করেন। সম্প্রতি গ্রাফোলজিস্টরা জানিয়েছেন, একজন মানুষকে না দেখেও তার চরিত্র বা মনের নানা দিক, এমনকি সেই মানুষটি সাম্প্রতিক- অতীতে কী কী করেছেন তা প্রায় নির্ভুলভাবে বলা সম্ভব। বাপরে !ভাগ্যিস টাইপিং আছে এখন!
তবে ইহাও সত্য এবং অতীব সত্য যে একজন মানুষের হাতের লেখা বিভিন্ন সময়ে আবেগের ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন রকম হয়। তাড়াহুড়া বা উত্তেজনায় হাতের লেখা হয় অসংলগ্ন, লাইন হয় আঁকাবাঁকা। মধ্যবর্তী অক্ষরগুলি হয় প্রায় দুর্বোধ্য। য-ফলা, র ফলা, রেফ এসব চিহ্নগুলো খুব বড় বড় হয়ে যায়। সেই একই মানুষই যখন আনন্দে থাকেন, তখন সই করার সময় একটু জোরে চাপ দিয়ে লেখেন এবং অক্ষরগুলো খুব স্পষ্ট হয়। আবার বিষন্ন পরিস্থিতিতে হাতের লেখা হয়ে যায় খুব ছোট, অক্ষরগুলো হয় খুব গায়ে ঘেঁষা এবং বড় বড় টান প্রায় থাকে না বললেই চলে। এসব ক্ষেত্রে যেমন তাৎক্ষণিক মানসিক অবস্থার একটা পরিচয় হাতের লেখায় পাওয়া যায়।
সে যাইহোক, এতক্ষন গেলো অক্ষর আর তার গড়ন গাড়নের কথা। এবার আসি সাক্ষর প্রসঙ্গে। প্রতিটা মানুষই তার সাক্ষরের ব্যাপারে যত্নশীল থাকেন আর তাই প্রত্যেকের সাক্ষরে থাকে স্বকীয়তা যা থেকে স্বাক্ষরকারীর চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ্যকে আলাদা করা যায়।
মানুষের সামগ্রিক মানসিকতার একটা প্রতিফলন তার সাক্ষর থেকে পাওয়া যায়। গ্রাফোলজিস্টরা দেখিয়েছেন, কীভাবে নর্তকীর সইয়ে পাওয়া যায় নৃত্যভঙ্গিমার ইঙ্গিত, বিজ্ঞানীর সইয়ে লক্ষ্য করা যায় সুষম শৃঙ্খলা। আবার জনপ্রিয় মানুষেরা সই করেন খুব বড় বড় অক্ষরে ও কলমে জোরে চাপ দিয়ে এবং তাদের টানগুলো হয় বিরাট, তা পাতার এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্তে চলে যায়। বলা বাহুল্য, এই বিশ্লেষণগুলো শতকরা একশভাগই যে মিলে তা কিন্তু নয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমও ঘটে। তবে প্রায়ই এরকমটা দেখা গেছে।তবে জীবনের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম মানসিক অবস্থার প্রভাব যে সাক্ষরে পড়ে তা গ্রাফোলজিস্টরা দেখিয়েছেন।
জীবনের বিভিন্ন সময়ে নেপোলিয়ন বোনাপার্টের সাক্ষরের তারতম্য-
নেপোলিয়নের সই প্রথম জীবনে ছিল অনেকটা ছড়ানো।
ক্ষমতার শীর্ষে থাকার সময় তার সই হয়ে যায় কিছুটা ছোট, অক্ষরগুলো অনেক আঁটসাঁট, কিন্তু অক্ষরগুলো ভীষণ চাপ দিয়ে লেখা এবং স্ট্রোকগুলোও খুব শক্তিশালী।
১৭৯১ সালে তরুণ সাবলেফটেন্যান্ট নেপোলিয়নের সই এবং ১৮০৫ সালের ফ্রান্সের শাসক নেপোলিয়নের সই পাশাপাশি রেখে গ্রাফোলজিস্টরা এই পার্থক্য দেখিয়েছেন।
যখন নেপোলিয়নের পরাজয়ের সময় শুরু হয়, তখন তার সইয়ে আগের সেই দৃঢ়তা ধীরে ধীরে হারিয়ে যেতে থাকে
আর জীবনের শেষদিকে তার সই হয়ে যায় খুব ছোট এবং প্রায় দুর্বোধ্য ও হিজিবিজি।
হিটলারেরও উত্থান ও পতনের সময়কার সই অনেকটা আলাদা। হিটলারের জীবনের শেষ দিকে নেওয়া সই বেশ দুর্বোধ্য, পড়ে বোঝা প্রায় অসম্ভব। এই সই যেন একটু প্রতীকীভাবেই নীচের দিকে নেমে গেছে। অসম্ভব দুশ্চিন্তাগ্রস্থ, কিন্তু কঠিন এক মানুষের সই। এখানে অক্ষরগুলো অনমনীয়।
মার্কিন চিত্রাভিনেতা ফ্রেড অ্যাস্টায়ার তার নাচের জন্য খুব বিখ্যাত ছিলেন। তার সইটা এমন কিছু আহামরি নয়, কিন্তু ওপরের দিকের টানগুলোতে নাচের একটা ইঙ্গিত খুব সহজেই পাওয়া যায় এবং এটাই তার সইকে আলাদা সৌন্দর্য দিয়েছে। ফ্রেডের নাচের ভঙ্গির একটা আভাস তার অদ্ভুত `F’ লেখার মধ্যেই পাওয়া যায়।
যাই হোক সাক্ষর নিয়ে অনেক হলো বক বক। বাকী আরও জানতে চাইলে নীচেে লিন্ক থেকে পড়ে নিতে হব মানে আমি যেখান থেকে জেনেছি, নিজেরাই পড়ে নাও ।
তবে আর একটু বলে যাই, বিভিন্ন রকম মানুষের সাক্ষরের তারতম্য কেমনে হয় -
অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় - মানুষের সাক্ষর নাকি ডান দিকে ঝুঁকে থাকে। অটোগ্রাফের আকার হয় বেশ বড়, অক্ষরের ওপরের ও নীচের দিক যথেষ্ট পরিমাণে লম্বা হয়।
কল্পনাপ্রবণ- মানুষের সাক্ষর হয় বিশাল। এক অক্ষরের সাথে অন্য অক্ষরের কোনো সংযোগ থাকে না। অত্যন্ত আনমনে সই করেন এরা।
অমায়িক- মনোভাবের মানুষের সাক্ষরের আকার হয় মাঝামাঝি। দৈর্ঘ্য-প্রস্থে কখনোই খুব বড় হবে না। এদের সই হয় অত্যন্ত কাব্যিক, অক্ষরে ঢেউ খেলানো অংশ এবং গোলাকার ভাব দেখা যায়।
গতানুগতিক মনোভাব - সাক্ষরের আকার মাঝারি অথবা ছোট। সোজা সোজা রেখাংশের সাহায্যে সামান্য ডানদিকে হেলানো সামঞ্জস্যপূর্ণ সই। এ ধরণের মনোভাব যাদের, তাদের নামের মাঝখানের অক্ষরগুলো অন্যটির সঙ্গে যুক্ত থাকে।
আত্মকেন্দ্রিক মনোভাব - এ ধরনের মানুষদের বাঁ দিকে হেলানো ছোট সই হয়। অক্ষরের মাঝখানের অংশগুলো খুবই সঙ্কুচিত থাকে।
অন্যকে দমিয়ে রাখার মনোভাব - এদের সই সর্বদা বড় হয়, বিশেষত অক্ষরের ওপরের ও মাঝখানের অংশ। মোটামুটি চাপ দিয়ে লেখা সইগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে অক্ষরের রেখাংশ ওপরের দিকে উঠে যায়। ( মাই গড এটা তো আমিই মনে হচ্ছে)
স্থিরতা- এই প্রকৃতির মানুষদের সই হয় বাঁদিকে সামান্য হেলানো এবং একটানে করা। সইয়ের অক্ষরগুলোতে গোলাকার ভাব বেশি চোখে পড়ে।
উদারতা- বড় অক্ষরের ঢেউ খেলানো সই। সাধারণত এরা ছোট হাতের ‘i’ এর মাথায় ফোঁটা বা `t’ –এর মাথাটা কেটে দিতে ভুলে যান।
বহুমুখী প্রতিভা- এদের সইয়ের কিছু অক্ষর বিচ্ছিন্ন থাকে, আবার কিছু অক্ষর যুক্ত। অত্যন্ত ছন্দবদ্ধ সই। প্রতিটি অক্ষরই প্রায় নতুন নতুন ছাঁচে লেখা। অটোগ্রাফ এদের প্রতিভার সুস্পষ্ট সাক্ষ্য বহন করে।
শান্ত স্বভাব - বাঁদিকে হেলানো, ছোট, টান টান সই। অটোগ্রাফের মাঝখানে অক্ষরগুলো পরস্পরের কোণাকুণি থাকে।
উচ্ছ্বলতা- ডানদিকে বাঁকানো বড় অক্ষরের সই। অক্ষরের মধ্যে প্রায় কোনো ফাঁকই থাকে না। অক্ষরের মাঝখানের অংশ গায়ে গায়ে লেগে থাকে।
দক্ষতা- একটানে করা সই। প্রতিটি অক্ষরের সাথে প্রতিটি অক্ষরের জোর কৌণিকভাব থাকে। ইংরেজিতে করা সইয়ে অত্যন্ত যত্নের সাথে এই প্রকৃতির মানুষ ছোট হাতের ‘i’ এর মাথায় ফোঁটা বা `t’ এর মাথাটা কেটে দেন।
আত্মবিশ্বাস - সইয়ের আকার বেশ বড় হয়। সইয়ের ধরণ সুবিন্যস্ত এবং ইংরেজীতে বিরাট করে এরা ‘I’ লেখেন।
অন্যমনস্কতা- ছেঁড়া সুতোর মতো ছাড়া ছাড়া সই। সইয়ের অক্ষরগুলোও এবড়োখেবড়ো ও অসম্পূর্ণ।
অমিতব্যয়ী- বড় বড় অক্ষরের বিরাট সই। সইয়ের আকারও যেমন বড় হয়, তেমনি অক্ষরের মাঝপথের ফাঁকগুলোও বিরাট।
দ্বিধাগ্রস্ত - সুতোর মতোই পাকানো সই। সইয়ের কোনো ছিরিছাঁদ থাকে না। অক্ষরগুলো যে কোনটা কী তার মাথামুন্ডু কিছু বোঝা যায় না।
হীনমন্যতা- হালকাভাবে লেখা বাঁদিকে হেলানো ছোটখাটো সই। অক্ষরের অধিকাংশ রেখা সবসময় নিচের দিকে নেমে যায়।
নম্রতা- এদের লেখাও যেমন ছোট হয়, সইও তেমনই ছোট হয়। অক্ষরগুলোর ওপরের এবং মাঝখানের অংশ বেশ ছোট হয়।
আশাবাদী- ওপরের দিকে টান করা সুন্দর দেখতে হয় এদের সই। অক্ষরগুলোর মধ্যে গোলাকার ভাব বেশি দেখা যায়। অত্যন্ত স্পষ্ট ও পরিষ্কার দেখতে হয় এসব মানুষের অটোগ্রাফ।
নৈরাশ্যবাদী- এদের সইয়ের অক্ষরগুলো কৌণিকভাবে নিচের দিকে নেমে থাকে। অক্ষরগুলো দেখতেও হয় ভাঙাচোরা।
নিয়মনিষ্ঠা- খুবই সুন্দর দেখতে হয় এ ধরনের মানুষের অটোগ্রাফ। অক্ষরগুলোর বিন্যাস দেখবার মতো। ‘হ্য’ –এর ‘য’ ফলা ঠিকমতো দেওয়া হলো কি না, মাত্রা ঠিকঠাক আছে কি না- এদিকেও থাকে তাদের সতর্ক দৃষ্টি।
গোপনীয়তা- অক্ষরগুলো একসাথে যুক্ত থাকে। ইংরেজি অক্ষরে ‘O’ অথবা বাংলা অক্ষর ‘ব’- এসব অক্ষরের রেখাংশে কখনোই কোনো ফাঁক থাকে না। কখনো কখনো এরা নিজেদের সইয়ের ওপর আবার কলম বুলিয়ে সইকে উজ্জ্বল করে তোলেন।
বাক্যবাগীশ- বড় ঢেউ খেলানো সই। অক্ষরগুলো একেবারে গায়ে গায়ে লেগে থাকে।
রাগ- খুব চাপ দিয়ে ডান দিকে খেলিয়ে সই করেন। কৌণিকভাবে বেশি দেখা যায় নামের অক্ষরগুলোতে। অত্যন্ত রূঢ়ভাবে এরা ‘t' এর মাথা কিংবা ‘ষ’ এর পেট কেটে দেন।
যার গতিবিধি বোঝা যায় না বা মিচকা শয়তান- এসব মানুষের সই কখনো ডান দিকে বাঁকানো হয়, আবার কখনো বাঁদিকে। এদের সই হয় বিচ্ছিন্ন। ( ও মাই গড! কত্তবড় শয়তান!!)
গ্রাফোলজিস্টদের করা এসব বিচার বিশ্লেষণ সবসময় যে সঠিক হয় তা কিন্তু নয়। কিন্তু তারপরও কোনো ব্যক্তির সইয়ের মধ্য দিয়ে কিছুটা হলেও খুঁজে পাওয়া যায় সেই মানুষটির চারিত্রিক নানা বৈশিষ্ট্য, বেশ অবাক করার মতোই।
অনেক গবেষকই এই প্রক্রিয়াকে বিজ্ঞান হিসেবে স্বীকৃতি দিতে চান না। অনেকেই গ্রাফোলজি নিয়ে হাসি ঠাট্টাও করে থাকেন। তবে, গ্রাফোলজিস্টদের তরফেও যুক্তি যে কম আছে তা কিন্তু নয়। তারা নানা তথ্য প্রমাণ দিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন গ্রাফোলজির মাধ্যমে যেকোনো ব্যক্তির চরিত্রকে বিশ্লেষণ করা অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব।
এবার টেস্ট-
এটি আমাদের এপার বাংলার সর্বোচ্চ জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক আমাদের সকলের প্রানের মানুষটির সাক্ষর
এটি ওপার বাংলার আমার ও সকলের প্রিয় সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখপাধ্যায়ের সাক্ষর ...
টেস্ট নং ১ - এখন সাক্ষর দেখে এতক্ষন গ্রাফোলজী লেখাটা ঠিক ঠাক পড়া হলো কিনা বুঝার জন্য বলতে হবে কে কেমন বৈশিষ্ঠের মানুষ!
আমাদের প্রিয় রুনা লায়লা
ও আরেক প্রিয় মানুষ শ্রীকান্ত আচার্য্য। যার গান শুনে তার পদতলে হৃদয় বিলীন হয়ে যায়। আমার হৃদয় তাহার আপন হাতে দোলে ....
টেস্ট নং ২ - রুনা লায়লা আর শীকান্ত আচার্য্যের বৈশিষ্ঠগুলিও বলতে হবে।
রবিঠাকুরের সাক্ষর থেকে আমার জটিল মনে হয়েছিলো..... একটু ভয় পেয়েছিলাম
কাজী নজরুল ইসলামেরটা দেখার পরে বুঝলাম........ এই সাক্ষরের গ্রাফোলজী উন্মোচন কাহারও সাধ্য নহে।
টেস্ট নং ৩- তোমরা যদি কেহ পারো তো ট্রাই করে দেখতে পারো.... না পারলে নো প্রবলেমো!
কারণে আগেই বলেছি ইহা কাহারো পক্ষে সম্ভব কিনা বলেই আমি সন্দিহান......
এবার বলতে হবে নীচের এটা কার সাক্ষর?
যাইহোক এই ছিলো গ্রাফোলজীর সাত কাহন। আবার কখনও হাজির হতে পারি গ্রাফোলজীর আট কাহন নিয়ে.....
http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/10/18/418174
https://roar.media/bangla/main/lifestyle/graphology-a-strange-process-of-understanding-the-character-of-a-person-from-autograph
https://www.pinterest.com/pin/306455949616601267
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
শায়মা বলেছেন: তাই না!!
এইবার স্বঘোষিত রেজাল্টের পরে পোস্টে দেওয়া টেস্ট দাও ......
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: দ্রুত পঠনের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন অবান্তর
সবি সাধনা...........
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৮
শায়মা বলেছেন: স্কিমিং রিডিং বলে একটা কথা আছে, তুমি তাহাকেও হার মানাইয়াছো বাছা!
তবে এইবার পরীক্ষা দাও আর নিজের হস্তলেখনী প্রদর্শন করিয়া দেখাও। তুমি কেমন মানুষ, সেটা চর্চা করি!
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২২
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আমি লিখি গুটগুট ফাঁকা বড় হরফে, বাম থেকে ডানে হেলে যায় এবং চাপ দিয়ে লিখি। আমারও 'Y' ঝুলে যায় তবে ৬এর সাথে মেলেনি................
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৪
শায়মা বলেছেন: মোটেও না !! লিখে দেখাও। মানে লেখার ছবি তুলে দাও নিলে ভিডিও করে প্রমান দাও!
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৪
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
টেস্টগুলি দেবে না!!
তোমার লেখা বা সাক্ষর কেমন দেখি তো তারপর বলে দেই তুমি কেমন মানুষ!!!
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পড়লাম। সব মিলিয়ে ত মনে হচ্ছে মানুষ হিসেবে আমি মন্দ না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৮
শায়মা বলেছেন: হাতের লেখা দেখাও দেখি আমি বলে দেই তুমি রাইট অর রং ভাইয়ামনি!
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: 'সই' নিয়ে দ্বন্দ্বে আছি, অনেকগুলোর সাথে মিলে যাচ্ছে কিন্তু নমুনা দিলে চাকরি থাকবেনা, চেক সাইন যে............
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
চেক সাইন ছাড়া আর সাইন শেখোনি!!!!!!
আমি তো ভেবেছিলাম তোমার সই কখনও বা দিকে বাঁকানো, কখনও ডান দিকে আর বিছিন্ন!
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩১
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আইডেন্টিটি ক্রাইসিসটাতো বাড়িয়ে দিলেনতো এই লেখা দিয়ে । এখনতো দেখছি নেপোলিয়ান,রবিঠাকুর থেকে শুরু করে আরো অনেকে বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গের বৈশষ্ট্যই আমি ধারণ করি নিজের মধ্যে ! সমস্যা একটাই কারোটাই পুরোটা নেই ! আহা বিখ্যাত হবার চান্সটা নাক ঘেঁষে চলে গেলো !
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা নো বিশ্বাস!! প্রমান দাও। এক পাতা এ বি সি ডি লিখে দেখাও!~
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: মোটেও না !! লিখে দেখাও। মানে লেখার ছবি তুলে দাও নিলে ভিডিও করে প্রমান দাও!
আজকালতো সব টাইপেই লিখি। বুঝে নাও সে দেখেই...........
আমার লিখা আমিই চিনতে পারছিনা। কাক আর বকের ইয়াম্মি ফ্রায়েড লেগপিস যেনো............
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন: ঠিকই বুঝেছি। আগেই বুঝেছি তোমার লেখা কখনও বামদিকে, কখনও ডানদিকে। একদম মিচকা শয়তানদের লেখার সাথেই মিলে যায়!
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: হা হা হা
চেক সাইন ছাড়া আর সাইন শেখোনি!!!!!!
আমি তো ভেবেছিলাম তোমার সই কখনও বা দিকে বাঁকানো, কখনও ডান দিকে আর বিছিন্ন!
আগে অন্যের নযর পাবার জন্যে আরবীতে সাইন করতাম। বিশেষ এক ঘটনার পরে ভালা হইয়া গ্যাছি.............
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪০
শায়মা বলেছেন: আরবীতে সাইন!!!!
গেছি ! গ্রাফোলজিস্টরা কি এরাবিক হরফ লইয়াও গোবেষনা করিয়াছেন!!!
জানা নাই তো!!!
আজই জানিতে হইবেক!
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এগুলো পড়তে মজা। মেলাতে গেলে মজা নাই। ডাক্তারদের হাতের লেখা নিয়ে গ্রাফোলজিদের কী মতামত?
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
শায়মা বলেছেন: আমার তো মেলাতেও মজা লেগেছে ভাইয়া!
ডাক্তারদের লেখা নিয়ে গ্রাফোলজিস্টদের তেমন মাথা ব্যাথা নেই তবে ক্রিমিনালদের লেখা নিয়ে তাদের অনেক মাথা ব্যথা।
তবে ক্রিমিনাল ডাক্তারদের নিয়ে নিশ্চয় কিছু আছে। সেটা জেনে নিতে হবে! দাঁড়াও জেনে আসছি!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
শায়মা বলেছেন: ইনি গ্রাফোলজিস্ট কিনা বুঝতে পারছি না কিন্তু কি বলে দেখো...
১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: না না সব বলা যাবে না। কাকের ঠ্যাঙ লেখা আমার।
তবে ডান দিকে হেলে আর প্রেশার দিয়ে লিখি ।
কার ! স্বাক্ষর ? আচ্ছা অনলাইনে সার্চ দিয়ে বলি ক্যামন
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৩
শায়মা বলেছেন: প্রেশার দিয়ে লিখো সে তো কবিতা দেখেই বুঝেছিনু!!!
আর ডানদিকেও যে লেখো মানে সচেতন তাহাও লেখা না দেখেও টাইপিং এ যা লেখো তা দেখেই বুঝা যায় আপুনি!!!!!!!
ইহাও বুঝা গেলো তুমি সত্যবাদী!
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: হস্ত রেখা দেখে মানুষ সম্পর্কে বলতো জ্যোহিষিগন এখন পন্ডিত গন যে হাতের লিখা দেখেও মানুষ সম্পর্কে বলে গেছেন তা আগে জানা ছিলনা। তোমার কল্যাণে জান হল। এর জন্য অনেক ধন্যবাদ তোমাকে আপুনি।
কুইজের উত্তর টা তুমি একজন সুন্দর মনের মানুষ। অনেক পরিপাটি ও গুছানো টাইপের।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা কোন কুইজ ভাইয়ু!!!!!!!
আর জ্যোতিষী বা পন্ডিৎগন মানে যারা হস্তরেখা নহে হস্তলেখা বিশারদ সেই সব গ্রাফোলজী নিয়ে জানা আমার হুমায়ুন আহমেদের বই থেকে!
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
কি-বোর্ডের লেখা দেখে কি কি বলতে পারছেন?
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: কারটা বলবো তোমারটাই বলি তাইলে ভাইয়া!!
তোমার কি বোর্ডের লেখা দেখে বলি তুমি ঘিজিমিজি লেখো মানে লেখার মাঝে ফাকা অংশ রাখোইনা বলতে গেলে একদম পেচাইল্লা লেখা আর কি !
তোমার সাক্ষর সর্বদা বড়, বিশেষত অক্ষরের ওপরের ও মাঝখানের অংশ। মোটামুটি চাপ দিয়ে লেখো। অক্ষরের রেখাংশ ওপরের দিকে উঠে যায়।
মানে সর্বদা অন্যকে দমানোর চেরেষ্টা আর কি !
ওহ আর তোমার সিগনেচার কখনও ডান দিকে কখনও বাম দিকে !
ঠিক বলেছি না ভাইয়া!!!
তোমার হস্তলেখা না দেখেই কি বোর্ডের টাইপিং দেখেই বলে দিলাম !
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: গ্রাফোলজীর উপর আমার প্রচন্ড রকম আস্থা আর অটল বিশ্বাস আছে... প্যাচানু-পাচানু কতগুলো ইংলিশ দেখলেই বুঝে নেই - মহাশয় ডাক্তার বিনা আর কিছুই নয়।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২০
শায়মা বলেছেন: হাহাহাহা ১০ নং মন্তব্যে দেওয়া ভিডিওটা দেখো !
১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ১ম যেদিন ব্লগে ছড়া লিখি মনিরাপু উৎসাহ দিয়ে বল্লেন হবেরে তোকে দিয়েই হবে। দিব্য দৃষ্টিতে দেখতে পাচ্ছি একদিন দুইবাংলার সেরা ছড়াকার হবিরে তুই। সবার আগে তোর অটোগ্রাফের গর্বিত সংগ্রাহক হতে চাই। দে না ভাই, চোখ বুঝে একখান। গদগদ আপ্লুত আমি দিলেম খসাখস একখান চোখমুদে।
সেদিন সেদিনই হলেম সর্বশান্ত।
মনিরা'পু চেকেই নিয়েছিলেন কৌশলে..............
সেই থেকে আর সইমই দেইনা বলে কাজী সাহেব বিয়েও পড়াচ্ছেন্না
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আসছেন!!!!!!!!
চেকে তো ২ টাকা ছিলো শুনেছিলাম ভাইয়া!!!!!!!!! হা হা হা হা
আর দুইটাকা থাকলে কাজী কেনো কাজীর বাবাও বিয়ে পড়িয়ে মরতে যাবে না !
১৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পরীক্ষায় পরে অংশ নিমু , আগে নিজেরটা মিলিয়ে নেই---
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৪
শায়মা বলেছেন: মিলিয়ে মিলিয়ে কি পেলে বলে যাও!!!!!
১৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আমার লেখা দেখে আমার বাবা কান মলে বলতেন- ''কিতা কাগের ঠ্যাং বগের ঠ্যাং লিখরায়!'' যাচ্ছে-তাই ছিলো আমার লেখা। ক এক জায়গায় তো গ লাইনের এতো উপরে যে ওটা কি মেগ্নিফাইং গ্লাস দিয়েও বুঝা যেতো না।
এখন কিন্তু আমার লেখা বেশ!
যা- হোক, টেস্ট দিতে ইচ্ছে করছে। একটু, সাহস সঞ্চয় করে নিয়ে ফিরছি!
তোমার সাইন কিন্তু অসাধারণ!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া তোমার কথা শুনে সাইনটাই বদলে দিলাম তো!!!!!!!!
তবে কখন কোন দিকে হেলিয়ে লিখি বলে দিলে সব্বাই আমাকে মিচকা বলবে!
১৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: বিশাল কেরামতি টাইপ পোষ্ট।
এই রকম পোষ্ট তৈরি করতে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়।
আপনি সফল হয়েছেন।
ভালো থাকুন।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৭
শায়মা বলেছেন: আমি তো সকল সময়ই সফল!!!
মানে পরিশ্রমী!!!!!!
১৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৩
রাকু হাসান বলেছেন:
ইন্টারেস্টিং তো
তথ্যের আলোকে আমি দেখছি ভালো অবস্থানে আছি
ব্লগেও পরিক্ষা
হুমায়ূন আহমেদ--নম্র ও আশাবাদী লাগছে ।
শীর্ষেন্দু-আ্যাডভেঞ্চার প্রিয়,কল্পনাপ্রবন
আর পরিক্ষা দিমু না ।
রেজাল্ট প্রকাশ করো তাত্তারি
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: আরে তোমার হাতের লেখা দেখাও তবেই না রেজাল্ট!!! হা হা
২০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪২
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: চেকে তো ২ টাকা ছিলো শুনেছিলাম ভাইয়া!!!!!!!!! হা হা হা হা
আর দুইটাকা থাকলে কাজী কেনো কাজীর বাবাও বিয়ে পড়িয়ে মরতে যাবে না !
শুনেছো ঠিকি, তবে সে মনিরা'পুর ড্র'য়ের পরে..............
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০২
শায়মা বলেছেন: আরে মনিরাপু থেকেই তো জানলাম আমাদের সে অভিসন্ধি বৃথা গেলো।
হেত তত দেখে ভেবেছিলাম না জানি কত!
কত ফন্দী ফিকিরে সাইন করিয়ে শেষে কিনা দুই !!
থু থু থু ইয়াক থু
২১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৫
ইসমাঈল আযহার বলেছেন: বাপরে আমার মাথা ঘোলায় গেছে।
আচ্ছা তোমার ঠিকানা দাও
চিঠি পাঠাবো্। সেটা দেখে বলতে হবে আমি কেমন।
তাহলেই বুঝবো তোমার এ বিদ্যাটা রপ্ত হয়েছে।
তবে আমি সোজা সোজা লেখি। আর ছোট ছোট।
এ-তো ইংরেজির কথা বললে , এখন বল বাংলা হাতের লেখা নিয়ে।
আর তোমার লেখাটা পড়ে খেতে আমার ৪৫মিনিট সময় লেগেছে। দুবার পড়েছি।
বুঝিনি কিচ্ছু। কী কঠিন পোষ্ট করো না তুমি!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা এত সহজ লেখাটা বুঝলে না ভাইয়া!!!!!!!
ওকে বেশি পড়ে মাথা ঘুরালে নিয়ম হলো অল্প অল্প করে পড়ে ব্রেক নেওয়া!
আর অল্প অল্প করে বুঝা!
২২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১০
ইসমাঈল আযহার বলেছেন: ছোট ছোট পোকা পাঠিয়ে কী বোঝাও?
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২২
শায়মা বলেছেন: পোকা!!!
আবার পোকা!!!
থাক থাক
আপাতত হাতের লেখা ছেড়ে শাপলাদের সাথে হাতের রেখা বিশ্লেষন করি.....
২৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
আপা, অনেক পরিশ্রম করে এমন সুন্দর একটি পোস্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। কয়েক বছর আগে গ্রাফোলজি নিয়ে একটি বই পড়েছিলাম। লেখক খুব সুন্দর করে এ বিষয়ে নিজের মতামত ও বিশেষজ্ঞদের ভাবনা শেয়ার করেছেন। তবে আমার কেন যেন এ বিষয়টি বিশ্বাস হয়নি। মানুষের হাতের লেখার উপর ভিত্তি করে কিছু কিছু বিষয়ে অনুমান করতে পারলেও গুরুত্বপূর্ণ অনেক বিষয়েই আইডিয়া পাওয়া সম্ভব নয় বলে আমি মনে করি। হয়তো এ বিষয়টি নিয়ে আরো বিস্তর গবেষণা হলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
শুভ রাত্রি, আপা। ভাল থাকুন আর নিয়মিত আমাদের জন্য লিখুন।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৪
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ পরিবেশ পরিস্থিতি ও সময়ের উপরে হাতের লেখা নির্ভর করে তবে সে সময়ে লেখকের মনোভাব কি ছিলো তা নাকি জানা যায়!!!
এটা খুবই মজার ব্যাপার!
সবাই নিশ্চয় পারবো না বলতে!
হস্তরেখা বিশারদের মত হস্তলেখা বিশারদেরাই পারবেন!
২৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হুম্মম্মম্মম্মম্মম্মম
আমি বাপু নিরীহ নিপাট ভদ্দরনোক; এখন বুঝে নাও আমার হাতের লেখা কেমন হতে পারে।
কলেজে আমাদের এক বন্ধু ছিল নাম তানভীর। ওর হাতের লেখা ছিল স্প্রিং এর মত প্যাঁচানো। আমরা ওকে মিঃ স্প্রিং বলে ডাকতাম। তো প্রায় ৪ বছর পর সেদিন ওর সাথে দেখা হলো, বললাম দোস্ত হাতের লেখা কি স্প্রিং থেকে সোজা হয়েছে?
সে বলল, না রে ব্যাটা আরও পেঁচিয়েছে। তাঁর হাতের লেখা দেখে বোঝা যায় সে বেশ হতাশায় থাকে, মারাত্মক কনিফিউশনে ভোগে। চায়ের দোকানে গিয়ে দশ বার ভাবে কি ধরনের চা খাবে? খাবে নাকি খাবে না ! খেয়ে ফেললে রাতে ঘুমাতে পারবে তো!
তোমার হাতের লেখা কেমন বলি? সুন্দর, কিছুটা গোল গোল অক্ষর তবে চ্যাপ্টা না- লম্বা লম্বা শেপ আছে। টি এর মাথা কাটো উপরের দিকে। এই এর উপরে বিন্দুতে ফাঁকা রাখো না।
লেখার মাঝে লুপ থাকে ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আমার লেখা তো কখনও এই দিকে বাঁকানো, কখনও ঐ দিকে.....
আর ঐ স্প্রিং বন্ধুর লেখা তো খুবই দেখার শখ হচ্ছে!!!
তোমার লেখা তো মনে হয় দেখেছিলাম!!
ঐ যে চিঠি লিখছিলে না সেইখানে !
২৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
জাহিদ অনিক বলেছেন: কোথায় লিখেছিলাম চিঠি !!!
স্প্রিং এর লেখা কালেক্ট করে দেখাবোক, নো ওরি।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০৫
শায়মা বলেছেন: ঐ যে ঐ যে লিখেছিলে না !!!!!!
হা হা হা
স্প্রিংকে আজকেই মেসেজ দিয়ে রাখো। বলো হস্তলেখা বিশারদের জন্য তাহার লেখা লাগিবেক!
২৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: আরে মনিরাপু থেকেই তো জানলাম আমাদের সে অভিসন্ধি বৃথা গেলো।
হেত তত দেখে ভেবেছিলাম না জানি কত!
কত ফন্দী ফিকিরে সাইন করিয়ে শেষে কিনা দুই !!
থু থু থু ইয়াক থু
আরি বাবা তাড়াহুড়োয় মনিরা'পু নিজের চেক সাইন করিয়ে নিয়েছিলেন
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:১৮
শায়মা বলেছেন: তোমারে দিয়ে তার চেক!!!!!!!
বুঝেছি রাট নিশুথী হলে ষড়া গাছের পেত্নী ধরে তোমার মাথায়!
তখনই তুমি উল্টা পাল্টা বকো!!!!!
২৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৪৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নিঃসন্দেহে বলা যায় হাতের লেখা নিয়ে গভীর গবেষণা করা হয়েছে।
খুবই সুন্দর পোস্ট, এমন পোস্ট প্রিয়তে না রাখলে নিজেকে অপরাধী মনে করছি।
শুভকামনা আপনার জন্য
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮
শায়মা বলেছেন: হা হা সুন্দর বান্দর আসল কথা না! আসল কথা হলো মজার একটা বিষয়! হাতের লেখার ধরন দিয়েও নাকি অপরাধী সনাক্তকরণ হয়, মানুষের চরিত্র বিশ্লেষিত হয়!!!
২৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: তোমারে দিয়ে তার চেক!!!!!!!
B:-) B
বুঝেছি রাট নিশুথী হলে ষড়া গাছের পেত্নী ধরে তোমার মাথায়!
তখনই তুমি উল্টা পাল্টা বকো!!!!!
ইয়েস, আমায় দিয়ে তার চেক সাইন করালো,
তবেই বুঝো;
কিবা ধরে তারে রাতে
কিবা সে যে বকে;
আছর আছে তোমাতেও
বুঝিয়াছো,ওকে?
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮
শায়মা বলেছেন: রাত যথা বাড়ে তথা
ঘাড়ে চাপে ষড়া ভূত
মানুষের কল্লাটা
না পেলে করে খুঁত খুঁত~
হাজার হোক প্রেমিক সে
মেরা জান মেরা প্রাণ
তার তরে তাই রাজী
দিতে জান কোরবান!
ধরে আনি কয়েকটা
মানুষকে ভুলিয়ে
তারপর হাসিমুখে
তার হাতে দেই তুলিয়ে!
গিফট পেয়ে নেচে গেয়ে
হাতে দেয় তালিয়া
আমিও যে তার তরে
রোজ রাঁধি কালিয়া!!
বোকা গাধা না পছন্দ
চালাকের হাড্ডি
খেতে সাধ রোটি দিয়ে
রাঁধি মিঠা খাড্ডি।
তুমি আজকাল বড়
চালাকটি হয়েছো
তাই আজকাল তার
মনে যে হে ধরেছো!
আজ রাতে সাধ তার
বলবো না থাকি চুপ
কাল লিখবোনে ছড়া
রেঁধে জেসনিয়া স্যুপ!
২৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬
নতুন নকিব বলেছেন:
দারুন একটি পোস্ট। +++
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
৩০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খুবই সুন্দর।
পড়ে বিমোহিত হলাম।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১০
শায়মা বলেছেন: হা হা শুধুই পড়িবেক!!
টেস্টো দিইবেক না!!!
৩১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব সুন্দর ও পরিশ্রমী পোস্ট । ++++
সময় পেলে আবার আসবো।
শারদীয়া প্রীতি ও শুভেচ্ছা আপুকে।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৫
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া!!!
তবে এইবার সময় পেলে যখন পড়তে আসবে এক পাতা এ বি সি ডি লিখে এনো!!! তোমার বৈশিষ্ট এনালাইসিস করবো!
৩২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি তো সকল সময়ই সফল!!!
মানে পরিশ্রমী!!!!!!
ভেরি গুড। অনেক শুভ কামনা।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১
শায়মা বলেছেন: আর তুমি একজন মহা ভালো মানুষ ভাইয়া!
তুমি যেন কেমন কেমন
ভালো মানুষ হয়টা যেমন
একটু পাগল ভাঙ্গছো আগল
করছো ইচ্ছে করছে যা!
কে বলে কি বললো না বা
দিচ্ছোই না পাত্তটা!
তবুও পাও দুঃখ মাঝেই
বোঝে না কেউ তোমারে যে
এই পৃথিবী অন্য রকম
ভাবছো যেমন নয় যে তা !!!
৩৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪২
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:
সিরিয়াস কমেন্টঃ
আপু, তোমার ড্রাফট/অটোড্রাফটে রাখা পোস্টগুলো কি দেখা যাচ্ছে? আমার কোন আইডিতেই ড্রাফটের পোস্ট দেখছি না। ভাবলাম, আজ এক ঐতিহাসিক পোস্ট দেব....
এই পোস্ট অনেক বড়, সময় করে পড়বো।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ দেখা যাচ্ছে!!
হায় হায় তোমার সাথে সাথে ড্রাফটের পোস্টগুলোকেও তালা বন্দী করা হলো !!!
৩৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন এবং অনেক সুন্দর লিখেছেন।
গ্রাফোলজির ফলাফল একটা অনুমান মাত্র। হাতের লেখা দেখে সঠিক সিদ্ধান্তে আসা প্রায় অসম্ভব, আপনি নিজেও তা বলেছেন। প্রত্যেক মানুষই তার নিজের শক্তিমত্তা ও দুর্বলতা সম্পর্কে সম্যক অবগত; বিশ্লেষণ করে নিজেকেও চিনতে চেষ্টা করলাম, একটা মিললে পরেরটা কনফ্লিক্টিং হয়ে যায়।
তবে, এটা ঠিক যে, আর কিছু হোক বা না হোক, লেখা দেখে মনের অস্থিরতাটা অন্তত বোঝা যায়, যেমন হিটলারেরটা বোঝা যায়। আবার সোনাবীজের হাতে যত সময়ই থাক না, তিনি খুব দ্রুত বড়ো বড়ো অক্ষরে লেখেন, একটা ডানে, একটা বামে, একটা সোজা- আগডুম বাগডুম। সব বৈশিষ্ট্যের সমাহার মানুষের বৈশিষ্ট্যই এরকম- সব গুণের সমাহার
টেস্টে এজন্য চেষ্টা করলাম না
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫১
শায়মা বলেছেন: বড়ো বড়ো ! হা হা আমার মত!!!
আর ডানে বায়ে লিখো তুমি!!!!!
না না এটা হতেই পারে না ! এটা তো হবে কি করি ভাইয়া আর চাঁদগাজী ভাইয়ার লেখা!
তোমার হবে ঝকঝকে তকতকে একদম পারফেক্টো!
হতেই হবে !
৩৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬
জোকস বলেছেন:
আমার লাইন হয়ে যায় আকাবাকা
ভালো না হাতের লেখা,
আসো যদি সামু ব্লগে
আবার হবে দেখা।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫২
শায়মা বলেছেন: আমি তো আসিই ঈ ই ই ই ই ই !!
কিন্তু তুমি কই যাও ভাইয়া একা!
পাই নাতো রোজ তোমার দেখা!
৩৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১০
তারেক ফাহিম বলেছেন: হাতের লেখা
কখনোই ভালো ছিলো না।
যাদু বিদ্যা শিখে ফেলেছি আপনারে পোষ্টের মাধ্যমে
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩
শায়মা বলেছেন: হা হা ভালো হোক খারাপ হোক!!
অপরাধী সনাক্তকরণে গ্রাফোলজিস্টরা কিন্তু এক্সপার্টো ভাইয়ামনি!!!
৩৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১২
সূর্যালোক । বলেছেন: এখন থেকে স্বাক্ষর দেখে বুঝে ফেলবো ব্যক্তিত্ব ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪
শায়মা বলেছেন: তোমার সাক্ষর দিয়ে যাও আপুনি!!!!!!!
তোমার ব্যাক্তিত্ব বুঝে ফেলি!!
না দিলেও কিন্তু টাইপিং দেখেও বুঝে যাবো! হি হি হি
৩৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৮
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আপু এই পোষ্টি দিতে আপনার অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে পাশাপাশি অনেক চর্চাও। স্টুডেন্ট অবস্থায় হাতের লেখা বাধ্য করে সুন্দর লিখতে হয়, কারণ নম্বর পাওয়া মুশকিল বাজে লিখলে।
আপনার জন্য শুভ কামনা নিরন্তর আপু।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬
শায়মা বলেছেন: আরে না পরিশ্রম আবার কি !!!
নীচের লিংক গুলা আছে না !!!!!!!!!! হা হা হা হা
তোমার হস্তলেখা প্রদর্শন করিয়া যাও পিচ্চিমনি!!!!!
৩৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: লেখালেখি নিয়ে গবেষণা পোষ্ট ঝাপিতে লইলাম! দুর্দান্ত লেখা! একটানে শেষ করলাম। শেষ স্বাক্ষরটা হিটলারের মেবি! পুরোটা ট্যাংকের মত মনে হল!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪
শায়মা বলেছেন: শেষ সাক্ষর একজন অতীব সুন্দরীর .......
যার সাক্ষরে নৃত্যের ভঙ্গিমা সুস্পষ্ট........
ট্যাংক কোথায় পেলে!!!!!!!!
ও মাই গড!!!
তুমি দেখছি লালদেবীর ছোঁয়ায় পুরাই যুদ্ধবাজ হয়ে উঠেছো .....
হস্তলেখার এর পর লিখতে হবে দেখছি চক্ষুলেখা!!!!!!!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬
শায়মা বলেছেন: যাইহোক তোমার জলকাব্য পড়ে আমার একদিনের এক জলকাব্যের কথা মনে পড়েছিলো.....
এই যে সেই ছবি ....... জলের ছবি, পাতার ছবি, শাপলা ও দুই অচিন দেশের রাজকুমারীদের ছবি ......
৪০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১০
বিজন রয় বলেছেন: আরে না পরিশ্রম আবার কি !!!
............ আহা রে, কি বিনয়!!
তো হাতের লেখা ভাল হওয়া ভাল।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮
শায়মা বলেছেন: আসছেন!!
হিংসুটে বুড়াটা!!!!!!!
তুমি দেখছি কিছুদিনের মাঝে চাঁদগাজীভাইয়াকেও ছাড়িয়ে যাবে!!!!!!
যাও যাও ভালো করে সমালোচনা পোস্টটা পড়ো আর পজিটিভ সমালোচনা শেখো!!!!!!
৪১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: বাব্বাহ, মাথা ঘুরে গেছে হাতের লেখার এত কাহিনী।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩
শায়মা বলেছেন: তোমার হাতের লেখা কেমন ভাইয়া!
নিশ্চয় শান্ত মাথার চিন্তাশীল লোকের লেখার মত !!!!
৪২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
আরোগ্য বলেছেন: প্রথমে সাধুবাদ জানাই এমন একটি সুন্দর, সফল ও পরিশ্রমী পোস্টের জন্য।
বিজ্ঞানীরা যাই বলুক, আমি কিন্তু মানি হাতের লেখায় ব্যাক্তিত্ব প্রকাশ পায়।
আমার লেখা মিলিয়ে অবশ্য ভাল ফলই পেলাম।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
শায়মা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!
বুঝাই যাচ্ছে ভালো ফল পেয়েছো বলেই মানো তুমি!!!!!!!
হা হা হা হা
অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি!
৪৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি কেমন মানুষ, আমার মেন্টালিটি কি মানে আমার পুরো ব্যাক্তিত্বই নাকি বলে দেবে আমার বেঁকা তেড়া বা ঝরঝরে সুন্দর যেমনই হোক তেমনই হাতের লেখাটাই। মুগ্ধতার উপর বিস্ময়!! জানলাম সেই পদ্ধতিটির নামই নাকি গ্রাফোলজী।
................................................................... বেশ ভালো কথা, তবে ওতেই বাজি মাত হয় না ।
ভয়, দেখালে পাবে
ভয় তাদের কর মন জয়,
আমি বাপু পাঠখানা ,
শেষ করেছি মধ্যণ -এ ।
....................................................................
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭
শায়মা বলেছেন: গুড গুড মূর্ধন্য এর নাকটি বাঁকা
সেই ছবি কি হলো আঁকা???
৪৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: দীপ ছিলো,
শিখা ছিলো,
তুমি ছিলে কোলে
তাই তো আমি মজা করি
গল্প বলার ছলে !
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২
শায়মা বলেছেন: কে ছিলো কোলে??
তোমার বেবি??
ছেলে না মেয়ে ভাইয়া!!!!!!!
হা হা হা হা
ছবি দাও দেখি বেবিটার !!!!!!
৪৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন:
.......................................................................................
দস্যিপনার নাইকো শেষ
মাথায় আমার নাইকো কেশ
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫১
শায়মা বলেছেন: হা হা
বেবির মাথায় দারুণ কেশ
বুঝছি তোমার দৃষ্টি শেষ!!!
৪৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৬
নষ্টজীবন® বলেছেন: লেখার স্টাইল নিয়ে দারুণ গবেষণা করেছেন, সুন্দর পোস্ট
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়া!
৪৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৪
করুণাধারা বলেছেন: এত পরিশ্রম করে এমন একখানা গবেষণামূলক নিবন্ধ লিখেছ, এর মূল্যায়ন ও সর্বোত্তম ব্যবহার হওয়া দরকার।
ঘটক পাখিভাইকে আইডিয়া দেয়া যেতে পারে, পাত্র-পাত্রীদের বায়োডাটা ও ছবির সাথে হাতের লেখা আর হাতের সই সম্বলিত এক পৃষ্ঠা দিতে হবে, যাতে তোমার বলা মত ছোট-বড়, টি-আই-ওয়াই সব লেখা থাকবে। হাতের লেখা থেকে যদি দেখা যায় পাত্র ভ্রমণ পিয়াসী আর পাত্রী ঘরে থাকতে পছন্দ করেন, কিম্বা একজন বহির্মুখী, আরেকজন অন্তর্মুখী, তাহলে বিয়ে নাকচ। এভাবে আরো কি কি কাজে হাতের লেখা কাজে লাগানো যেতে পারে, ভেবে দেখতে হবে।
ধন্যি ধন্যি করবে সবাই শুনে,
শায়মার মাথায় এত বুদ্ধি আছে!!!!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা পাখিভাই ছাড়াও প্রেমিকদের এক একখানা হস্ত লিখিত প্রেমপত্র দিতে বলিতে হইবেক.........
তাহা হইলেও কেল্লা ফতে .....
আপুনি
অনেক অনেক ভালোবাসা.....
৪ দিনের পূজার ছুটিতে ৪ খানা লেখা লিখিয়াছি!!!!
৪৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৫
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: বাহ ! দারুন জিনিস জানলাম । দু এক জায়গায় নিজের মিল পেয়েছি কিন্তু বলবো না
কিন্তু এগুলো মেলাতে গেলে মাথা খারাপ লাগে পরীক্ষা দিতে ভয় লাগে দিবনা পরীক্ষা
২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: হা হা
পরীক্ষা দিও না.......
কিন্তু আসলেও মেলানোটা মজার !!!
৪৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,
হাতের লেখা দিয়ে মানুষ চেনার কথা লিখলেন । লিখলেন, রসেকষের ভিয়েন দিয়ে । তাতে অনেকেই নিজের নিজের চেহারা দেখার কথাও মন্তব্যে বলি বলি করেও বলেন নি । ধরা পড়ার ভয়ে ! আপনি তো সব ধরনের চরিত্রের কথা নিজের সাথে মিলিয়ে মিলিয়ে বয়ান করে গেলেন যে , সব ধরনের লেখাই নাকি আপনি লেখেন । আসলে, কোনটি আসল আপনি ? হাতের লেখার মতো সোজা না ব্যাকাতেড়া ? এখানে অবশ্য আপনি কীবোর্ডে লিখে গেছেন , বুঝবো কেম্মে ?
গ্রাফোলজীর বয়ান যেমন সিরিয়াসলি নিতে নেই তাই এই মন্তব্যটিকেও সিরিয়াস মনে করার দরকার নেই । তবে হাতের লেখা দেখে ক্রিমিনোলজিষ্টরা নাকি চোর-ডাকাত ধরে ! আমাদের এখানে হাতের লেখা দিয়ে নয়, "এলেম দ্বারা চোর ধরা হয় ।" কিন্তু এলেম দ্বারা ভালোমানুষ কেম্মে ধরে সে বিদ্যা জানা নাই ।
সেজন্যে বলি কি - গ্রাফোলজীর আটকাহন না লিখে " চেনোলজী " মানে ভালো মানুষ চেনার এলেম নিয়ে লিখুন ! অথবা আর একটি কাজ করতে পারেন , "প্রিন্টোলজী" বা "টাইপোলজী" নিয়ে লিখতে পারেন কারন আমরা এখানে টাইপ-ই তো করি !
পোস্টের ওজন ঢের ঢের বেশি । এতো ওজনের মন্ত্র-তন্ত্র কি করে যে চুড়ি পড়া হাতে তুলে আনলেন , প্রশংসা করতেই হয় ।
লাইকড .......................
২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
এই রকম ওজনের তন্ত্র মন্ত্র তুলতে চুড়ি না, হাতে সন্যাসীদের পায়ের খাঁড়ু পরতে হয় জানোনা???
আর খাঁড়ু পরে ইন্টারনেটে একটু বাড়ু মানে বাড়ি দিলেই হাজার হাজার তথ্য উপাত্য ঝড়ু ঝড়ু পড়ে। শুধু একটু কষ্ট করে পড়ে নিতে হয়। তারপর বসে বসে নিজের সাথে মিলিয়ে নিয়ে সেসব আবার মানুষকে জানানোর জন্য পোস্ট বানানো! এ আর কঠিন কি !!
এইবার বলি, টাইপোলজী বা প্রিন্টোলজীর কথা-
এই যেমন তোমার টাইপোলজী দেখেই বলে দিতে পারি তুমি
১. সুচিন্তক
২. মিষ্টভাষী অথবা মিষ্ট ভাষায় তুষ্ট করে সমালোচনা করতে জানো যাকে পজিটিভ সমালোচক বলেছেন আমাদের সুজনভাইয়া। ( যদিও লোকে বলে দুষ্টলোকের মিষ্ট কথা তবে তোমার টাইপোলজীতে সেটা ঠিক মনে হয় না বরং মনে হয় তুমি ছোটকালে একটু দুষ্টলজী থাকলেও মনটাতে শান্তলজীই থাকতে পেরেছো বা রেখেছো।)
৩. তোমার টাইপোলজী বলে দেয় তুমি পড়ুয়া এবং জানুয়া এবং জ্ঞানুয়া।
৪. তোমার শিল্পলজীর পরিচয় যেদিন পেয়েছি সেদিনই বুঝেছি তুমি সৌন্দর্য্যবিলাসী এবং সৃজনশীল
উফফ আর কত বলবো-
যাইহোক তুমি বলেছো চেনোলজী লিখতে.......
এ আর এমন কি দেখলে তো কেমন মানুষ চেনার চারকাহন লিখে ফেললাম..... ওহ তুমি ভালোমানুষ চেনার চেনোলজী লিখতে বলেছো। উপরের বৈশিষ্ট্যগুলি কি ভালোমানুষ বুঝাচ্ছে না!!!
কাজেই দেখো এই ভালোমানুষ চেনার চেনোলজী আমি আগেই জানি.....
এইবার কি পাঁজীমানুষ চেনার চেনোলজী দু'একটা প্রকাশ করবো? উদাহরনসহ ....... ?
৫০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯
শামছুল ইসলাম বলেছেন: খুব মজার লেখা।
কলিগ ডাকছে। ছোলা খাওয়ার আমন্ত্রণ।
আপনার লেখা নিয়ে গবেষণার ইচ্ছে আছে।
আমার লেখাটা নিয়ে দুকলম গ্রাফোলজী করলো প্রীত হতাম।
ধন্যবাদ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২২
শায়মা বলেছেন: তোমার লেখার ছবি তুলে দাও ভাইয়া!
আমি গবেষনা করে দেই !!!
৫১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২
শামছুল ইসলাম বলেছেন:
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
হাতের লেখা দেখে তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম!!!!!!
নতুন সাইনটা দেখে বুঝতে পারছি তুমি সাকসেসফুল মানুষ হতে চলেছো! ভেরী সাকসেসফুল....
বাকীটা বলছি!!!!!! একটু ওয়েট করো !!
হা হা হা
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭
শায়মা বলেছেন: ছোট হরফের লেখাগুলো বঝাচ্ছে তুমি অতীব মনোযোগী এবং অতি সূক্ষ্মদর্শী তবে অন্তর্মুখী স্বভাবের ভাইয়া!
যুক্তি দিয়ে চলো, অকারণ আবেগ দিয়ে নয়। তুমি আশাবাদী এবং স্বপ্নবিলাসী। তুমি যৌক্তিক এবং সাবধানে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় ও কল্পনাবিলাসী। তোমার ভেতরে উচ্ছলতা আছে!!!
মিলিয়ে নাও , মিলিয়ে নাও.... হলো কিনা!!!!!!!
৫২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৮
শায়মা বলেছেন: ওহ বাংলা হরফ নিয়ে গবেষনা পরে জানাবো!!
মানে নিজে শেখার পরে ! হা হা হা
৫৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
গ্রাফোলজী পাঠ শেষে তো আমি বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ে গেলাম! আমার লেখা সর্বদা পরিবর্তনশীল! প্রত্যেকবার এক ধাঁচের লেখা আমার কখনো আসে না!!
তবে ব্যাপারটা মজার। বেশ ঘাঁটাঘাঁটি করেছেন।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
শায়মা বলেছেন: আহা তাই না!!
নিকের মত লেখারাও খটমট ভাববো ভেবেছো!!!
মজার ব্যপারটা নিয়ে আসলে ঘাঁটাঘাঁটি করি না.....
মাঝে মাঝেই মাথায় চক্কর দিয়ে যায় আর আমার মনে পড়ে যায় আর তখনই ......
৫৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ব্যাতিক্রমী পোস্ট।
সিগনেচার আবার অনেকের নিজের আবিষ্কার নয় । চারুকলায় নাম দিলে সিগনেচার বানিয়ে দেয়। সেখান থেকে পছন্দসই সিগনেচার অনেকে ব্যবহার করেন। আমার টা আমি নিজেই তৈরি করেছি। একটা বাংলা আরেকটা ইংরেজী। পরবর্তীতে ইংরেজীটি সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে থাকি। স্বাক্ষরে দুটো ত্রিভুজের মতন প্রতীক আছে।
পোস্ট ভালো লেগেছে। কমেন্ট থেকেও বুঝা যাচ্ছে পোস্টটি অনেকের ভালো লেগেছে।
সুন্দর। +
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
শায়মা বলেছেন: দুটো ত্রিভূজের মত প্রতীক!!!
আবার তো আমার গ্রাফোলজিস্টের বাড়ি ছুটতে হবে ......
৫৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২
আখেনাটেন বলেছেন: গ্রাফোলজি নিয়ে লেখার গ্রাফ তো দেখছি ঊর্ধ্বমূখী। চমৎকার লেখার বিষয় নির্বাচন।
এই বিষয়টি নিয়ে আমি প্রথম জানি অান্ডারগ্রাড করার সময়। একদিন ভার্সিটির লাইব্রেরীতে পড়তে গিয়ে একটি ভারতীয় ম্যাগাজিন আনন্দলোক নাকি অানন্দমেলা ঠিক মনে নেই দেখতে পাই। সেখানে রুপক সাহা নামের একজনের উপন্যাস 'হরফ' পড়ি। গোটা উপন্যাসটাই এই গ্রাফোলজি নিয়ে। নায়ক নিজেই একজন গ্রাফোলজিস্ট। এবং কাহিনিও বেশ ইন্টারেস্টিং। হাতের লেখা নিয়ে কাহিনির গিট্টু। কত ভালো মানুষের অতীত পাপের চিন্হ!! বেশ এক্সসাইটিং উপন্যাস।
এতদিন পর আপনার এই লেখা পড়ে ঐ উপন্যাসটির কথা মনে পড়ে গেল। আমার হাতের লেখা কিন্তু ছোট ছোট ও স্ট্রেইট।
এখন আমারও একটি গল্প লিখতে ইচ্ছে করছে আপনার এই লেখা পড়ে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে আমিও হরফ পড়বো ভাইয়া!!
আর তোমার লেখা গল্প তাড়াতাড়ি পড়তে চাই। হরফের ভাই বরফ কিংবা তরফ কিংবা তরফদার মন্ডলের গ্রাফোলজী!
৫৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
সত্য, আমি সেইম টাইপ লেখা প্রত্যেকবার লিখতে পারি না।
চিঠি লেখার যুগে গ্রাফলজী সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান থাকলে তাদের বড্ড উপকার হত। প্রেমিক প্রেমিকারা চিঠির লেখা দেখে একে অপরের চরিত্র চিনে নিতো!!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক তবে তোমার প্রেম সেই যুগেও হইতো না!!!!
প্রেমিকারা বুঝে যেত এটা ডাল শাক কাঠখোট্টা নিরামিষ!!!!!!
৫৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ভালো লাগলো !
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৪
শায়মা বলেছেন: আমারও অনেক ভালো লেগেছে লিখতে .....
৫৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আপনার হাতের লেখা আপনাকে আপনার সম্পর্কে কী জ্ঞান দেয়?
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
শায়মা বলেছেন: তুমি বলো!!!!!!!
ঐ যে তোমাকে চিঠি লিখেছিলাম না!!!!!!
সেই লেখা দেখে দেখে আর এই লেখা পড়ে পড়ে বলো ভাইয়ু!!!!!!!
৫৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
চিঠি পেয়েছিলাম কোন এক ফাল্গুনে
বুনো হাস চেয়েছিলো বিনিময়ে দু' পয়সা
নীল খাম খুলে দেখি সাদা মেঘ
রৌদ্রের ঘ্রাণ, কচি পাতার অলসতা....
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
শায়মা বলেছেন: এতদিন জানিতাম
পায়রা বা কবুতর উড়ে নিয়ে যায় চিঠি
বুনোহাস জলপথে ভেসে!
ইহা কিয়া কি শুনাইলে মিঠি....
জলপথে বুঝিলাম কেনো তাহা ধীরে
বসে আছো তুমি সদা ঝিলামের তীরে .....
শেষমেষ ধোকা তুমি খেলে নাকি খোকা?
সাদা সাদা পাতা দেখে হলে কি হে বোকা!!
আসলে কি হয়েছিলো বলি
বুনোহাস জলপথে করেছিলো কেলি
তাই তো যে লেখাগুলো জলে ধুয়ে গেলো
রোদে দিয়া হাঁস পাজী তাহা শুকাইলো
তাই তো যে সেথা ছিলো রৌদ্রের ঘ্রান
কি কথা যে লেখা ছিলো হয়ে গেলো ম্লান!!!!
৬০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:১১
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
না পারলে নো প্রব্লেম এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে এই রেখাতেই দাঁড়িয়ে থাকবো!
তারপর দিনকাল কেমন যাচ্ছে জানাইয়েন!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮
শায়মা বলেছেন: দিনকাল ভালো যাচ্ছে ভাইয়া!!!!!
একদম ভালো ভালো অনেক ভালো!
তোমার কি খবর???
৬১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি বোর্ডতো হাতের লেখা ভুলিয়েই দিচ্ছে!
কি-বোর্ডোলোজি ধরার উপায় কি?
++++
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা কি বোর্ডোলজিরও তন্ত্র মন্ত্র আছে.....
দেখলে না আমি কেমন চাঁদগাজীভাইয়ার টাইপোলজী ধরে ফেললাম!!!!!
৬২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার আছি আপুটি
অনেকদিন হয়ে গেলো নতুন কোন লেখা নাই! খুব ব্যস্ত নাকি?
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮
শায়মা বলেছেন: আরে এই লেখাটাই তো নতুন!!!!
এত লেখা যায় নাকি আর!!!!!!!
বুড়ি হচ্ছি না!!!!!!!!!!
৬৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
কী কন মিয়া! মাথা কি মুণ্ডাইছেন নাকি!
মানুষ কখনো বৃদ্ধা হওয়ার সুতো টানে?
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩২
শায়মা বলেছেন: টানা লাগে!!!!!!!!
এমনিতেই টেনে যায় !!!
৬৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯
আখেনাটেন বলেছেন: আর তোমার লেখা গল্প তাড়াতাড়ি পড়তে চাই। হরফের ভাই বরফ কিংবা তরফ কিংবা তরফদার মন্ডলের গ্রাফোলজী! --- হা হা হা। লিখিয়া ফেলিয়াছি অাদিরসাত্মক রম্যগল্প একখান।
কিন্তু পোস্টাইতে ভুই পাই পাঠকের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮
শায়মা বলেছেন: হায় হায় আদিযুগে গেলে কেনো ভাইয়া!!!!!!
শেষে ডাইনোসর আসিলে আমি নাই!!!!!!
৬৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আসছে শীত
দেবো বুনোহাসকে জবাই
চিঠি নিয়ে খেলে সে জলকেলি
হারামজাদা!
কী জানি কী লেখা ছিলো!
হয়তো আবোল তাবোল গুনগুনানি!
ভনভন... শনশন...কনকন....
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা
বুনোহাঁসকে দাও জবাই
করো রান্না রোস্ট
মরণের পরে তিনি
হইতেই পারেন ঘোস্ট!!!!!
ঘোস্ট হইয়া যদি তাহার
পড়েন কভু মনে
কি কথা লিখিয়াছিলে
চিঠির সেই কোনে.....
৬৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪০
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: অনেক তথ্য সহ সময় নিয়ে লিখেছেন। ভালো।। অনেক কিছু দেখা হল। জানা হল
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪
শায়মা বলেছেন: হুম ভাইয়া!
এই বিষয়ে সারাজীবন মনে হয় আমার কৌতুহল যাবে না!!!!!
আগেও লিখেছিলাম ।
বছর কয়েক আগে.......
অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে ভাইয়ামনি!
৬৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপা, তুমি তো মনোবিজ্ঞান গবেষণায় চলে আসতেছো !!!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬
শায়মা বলেছেন: হাহা ইহা হস্তলেখা বিজ্ঞান ভাইয়া....
৬৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
লিংকন১১৫ বলেছেন: খাইছে আমারে , আগে কিল্লাই জানলাম না ।
মুই তো অজ্ঞান হইবার জো
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
শায়মা বলেছেন: এখন জেনেছো এটাই কাজে লাগাও ভাইয়া!!!!
৬৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: হাতের লেখা এক এক সময় এক এক রকম হয় । আমি নিজেও কনফিউজ অবস্থায় আছি ।
যাই হোক আরো প্র্যাক্টিস করতে হবে ।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
শায়মা বলেছেন: এক এক সময় একেক রকমই হবার কথা!
সেটাও গ্রাফোলজীতে বুঝা যায় লেখক কি রকম মানসিক অবস্থায় ছিলো!
৭০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কি রে বুড়ি! কী খবর?
কী এসব আউল ফাউল কুসংষ্কার যুক্ত জ্যোতীষি পোস্টট!!!!
আমার কমেন্টের লেখা দেখে বল, আমি কোথায় পড়ি...
পুনশ্চঃ
দুলাভাইকে একদিন ব্লগে নিয়ে আসবি। তাহার সহিত ফাইট হইবে। লড়াই হইবে...
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২২
শায়মা বলেছেন: হায়রে পাগলটা আবার ছাড়া পেলো কবে!!!!!!!
এখনও দেখি ট্রিটমেন্ট ঠিক হয়নি!!!!!
এইগুলা জ্যোতিষী পোস্ট না বাবু!!!!!!!
সাইকোলজিক্যাল সায়েন্স!!!!!
যাইহোক আমিও কি পাগল হইসি..... পাগলের সাথে পাগলামী করতে দুলাভাইকে নিয়ে আসবো!!!!!
৭১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমি অনেকদিন আগে ছাড়া পেয়েছি সুন্দরী। কমেন্টসও করেছি, মনে নেই। (অরিজিনাল পাগলের মেমরি কমই হয়)
গানাঃ
১. পাগল মন, মনরে মন কেন এত কথা বলে?
২. পাগল তোর জন্য রে
পাগল এই মন। পাগল...
মুখে বলি দূরে যা
মন বলে থেকে যা
দূরে গেলে মন বোঝে তুই কত আপন।।(ইহা আমার পছন্দের গান)
পুনশ্চঃ
আমি হব ব্লগের ছোট দাদা
ডনো কা ডন।
হবোই হব একদিন
ব্লগার নাম্বর অন(ওয়ান)!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩
শায়মা বলেছেন: ছাই হবা!!!!!
পাগলের লক্ষন কি আর এত সহজে যায়!!!!!!!!
ডনো কা ডন
হবাই একদিন কাঁচকলা নাম্বার ওয়ান!!!!
৭২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: শায়মা আপু! আপুউউ?
ব্লগে একটা নতুন আইডি খোলা দরকার। কয়েকটা বন্দু এই আইডিও চিনে ফেলেছে। আমার গোমর ফাঁস হলে, কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে। ব্লগ ছেড়ে পালাতে হবে।।
আমার ল্যাপটপ নষ্ট, মোবাইল থেকে আইডি খুলতে পারছি না। নতুন একটা আইডি খুলে দাও/না হয় তোমার পুরাতন, সেফ থাকা একটা আইডি আমাকে দান করো। কথা দিলুম, আপুদের আমি কম ডিসটাপ করবো। পিলিজ।।
পুনশ্চঃ পিলিজ।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪১
শায়মা বলেছেন: এই আইডি চিনলে কি হবে??
তুমি কি কোনো ফেরারী আসামী যে বন্ধুদের থেকে লুকাচ্ছো!!!!!!!!
বুঝতে পারলাম এতদিনে!! কেনো এই অবস্থা!!
আমার আইডি তো মেয়ে মেয়ে !!! তো তুমি কি মেয়লী আইডিই চাচ্ছো!!!!
মেয়েলী আইডি দিয়ে আপুদের ডিসটাপ করলে চিরজীবনের ব্যান খেতে পারো ভাইয়া!!!!
আমি কি আর তোমার এত ক্ষতি করতে পারি!!!!!!
৭৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৫
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: লাগবে না আমার ধারকরা আইডি। ব্যাটা আখেনাটেনের জন্য কয়েক ঘন্টা লস হল। তবুও আইডি খুলতে পারলাম না।
বন্ধুদের মুখ বন্ধ করতে একবেলা খাইয়ে দেব। এসব কোন ব্যাপারই না। আমি কাউকে ডরাই নাকি...
শুভরাত্রি।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২
শায়মা বলেছেন: আমার প্রিয় আখেনাটেন পিএইচডি ভাইয়াকে তুমি কিনা বলো বেটা!!!!!!!!!!!!!
বন্ধুদের মুখ বন্ধ মানে কি !!!!
আর তারা এতই কাঙ্গাল নাকি খানা পেলেই পাগল ধরায় দেয় না!!!!!!
হি হি হি হি
৭৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: নতুন পোস্ট দিছি
একটু দেখবা
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০১
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া এখুনি দেখতে যাই !
৭৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৫
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
কতগুলো টেস্ট দিয়েছিলাম!!
কেউই এক্সপেরিমেন্ট করলো না!!
৭৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৪
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: টেস্ট করলে সব বেচারই ফেইল করবে তাই । আমার লেখা দিলে আপু বলতে পারবেন ? আমি কেমন টাইপ ?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
শায়মা বলেছেন: হা হা পারবো কিনা জানিনা!
তবে ট্রাই করবো অবশ্যই!!!
৭৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আ সব্বোনাশ! একানেও সায়েন্স!
বলছিলাম এটাও কী অ্যাস্ট্রোলজির মতো সিউডো-সায়েন্স নাকি
তবে জিনিস মজার আছে!
শেষের লেখাটা কার? বের করতে পারলাম নাতো!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া!!!!
এটা এ্যাস্ট্রোলজি না গ্রাফোলজি!!!!!
আর শেষের সিগনেচারটা আমার প্রিয় শ্রীদেবীর!!!!!!
৭৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: গ্রাফোলজি বুঝতে পেরেছি তো অ্যাস্ট্রোলজি কে সিউডো সায়েন্স বলে তো। সেটাওকে তেমন বলে নাকি সেটা জিজ্ঞেস করলাম!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০১
শায়মা বলেছেন: না মনে হয় !
আমি জানিনা ভাইয়া!!!!!!!
জেনে নিয়ে জানাচ্ছি !!!!!!!!!
ওয়েট করো দেখি আমার গ্রাফোলজী টিচার উহা জানেন কিনা!!!!!!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া
তুমি অনেকাংশেই ঠিক।
যে সায়েন্স পরীক্ষা নিরীক্ষা দ্বারা প্রমানিত করা যায় না বটে তবে অনেকাংশেই চিন্তা ভাবনা বা বুজরুকী দ্বারাও প্রমানিত হয়ে যায় বা করানো যায় বা ঝড়ে বক পড়ে যায় তাহাই সিউডো সায়েন্স বা অলীক সায়েন্স।
আর আগেই বলেছি
এই গ্রাফোলজী যারা বিশ্বাস করে তাদের কাছে সায়েন্স আর যারা করে না তাদের কাছে কিছুই না! ঐ যে কথায় আছে না?
বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর!!!!
দেখো সিউডো সায়েন্স নিয়ে বান্দরভাইয়ার এই দারুন লেখাটা!
http://www.somewhereinblog.net/blog/wasef_gofur/30033965
৭৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১
শায়মা বলেছেন: সিউডোসায়েন্স নিয়ে যত কথা
এই যে !!!!!!!!
৮০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২১
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: চমৎকার একটা লেখা। পড়ে আসলাম!
১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৮
শায়মা বলেছেন: আসলেই চমৎকার!!!
তোমার জন্য আমারও পড়া হলো ভাইয়া!!!
থ্যাংক ইউ!!!!!
৮১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একটা পোস্ট দিছি
একটু দেখই না
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪
শায়মা বলেছেন: এই যে পটর পটর ভাইয়া।
তুমি কে বলোতো!!!!!
কদিন আগে কেউ একজন সন্দেহ করছিলো দেখছিলাম তোমাকে । সেখানে মনে হচ্ছিলো তুমি একজন আমার বিশেষ প্রিয় ভাইয়ার আরেক প্রতিচ্ছবি!!!!!
যাইহোক তোমার পোস্ট দেখে আসি ! ওয়েট!!!!!!!
৮২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তুমি কে বলোতো!!!!!
আমি.... আমি হলাুম
কদিন আগে কেউ একজন সন্দেহ করছিলো দেখছিলাম তোমাকে । সেখানে মনে হচ্ছিলো তুমি একজন আমার বিশেষ প্রিয় ভাইয়ার আরেক প্রতিচ্ছবি!!!!!
তা সেই বিশেষ ভাইয়াটা কে শুনি
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা তাইলে আখেনাটেনভাইয়ার জন্মদিনের পার্টি পোস্টের কমেন্টগুলো দেখে এসো!
আমারও ৯০% বিশ্বাস হচ্ছে!
আর ভাইয়া তোমার বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন প্যানপেনোলজী ব্যার্থ প্রেমবিদ্যালজীর টিচার জুড়ে দিতে পারি কিন্তু নাম বললে যদি প্যানপেনোলজীর চরম মাত্রা শুরু হয় সেই ভয়ে চুপ থাকিলাম!
৮৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভাইয়া তোমার বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন প্যানপেনোলজী ব্যার্থ প্রেমবিদ্যালজীর টিচার জুড়ে দিতে পারি কিন্তু নাম বললে যদি প্যানপেনোলজীর চরম মাত্রা শুরু হয় সেই ভয়ে চুপ থাকিলাম!
বলে ফেলো
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০
শায়মা বলেছেন: বাপরে!
বলে ফেলার পরে সেই প্যানপেনানী বন্ধ করবে কে!
৮৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আখেনাটেনভাইয়ার জন্মদিনের পার্টি পোস্টের কমেন্টগুলো দেখে এসো!
তাইলে একটুক দিকিই আচি
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০
শায়মা বলেছেন: দেখে আসো দেখে আসো।
দেখে এসে জানিয়ে যেও।
কি দেখলে কি বুঝলে আর কি জানলে !!
হা হা হা
৮৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বলে ফেলার পরে সেই প্যানপেনানী বন্ধ করবে কে!
কে আবার আমি
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪
শায়মা বলেছেন: এহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এত বছরেও আমি যাহা পারি নাই তাই করবে তুমি!!!!!!!!!
এ এক বিরল রোগ...
আমার ধারনা এই রোগ অপসারণের বা ট্রিটমেন্টের কাজ এইখানে নহে কোনো হসপিটালে প্রয়োজন।
কাজেই ডক্টরী বিদ্যা না জানা থাকিলে এই ইচ্ছা প্রকাশ করিওনা বালক!
৮৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কি দেখলে কি বুঝলে আর কি জানলে !!
কচু বুঝলাম
শামা একটু বুঝিয়ে বলোনা
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা জানতাম তুমি কচুই বুঝবে!!!
বা কচু বুঝার ভান ধরিবেক!
হা হা হা হা
বুঝিয়ে বলতে পারবোনা তবে একখানা গল্প বলিতে পারি।
"বোকা জামাই এর কচু" গল্পের নাম!
৮৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কাজেই ডক্টরী বিদ্যা না জানা থাকিলে এই ইচ্ছা প্রকাশ করিওনা বালক
কি যে বলোনা শামা
আমিতো ক্যাম্পবেল বায়োলজি পড়িয়া খাইয়া ফেলেচি
আর মুখ বন্ধ করতে..... যথেষ্ট
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮
শায়মা বলেছেন: কি যথেষ্ঠ!!!!!!!
ক্যাম্পবেল বায়োলজিটা কি?
একটু উদাহরনসহ ব্যাখা করতো....
৮৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: গল্পটা অন করা হউক
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
শায়মা বলেছেন: এক ছিলো বোকা জামাই।
সে একদিন শ্বশুর বাড়ি যাবে।
তো মা বললো, খোকা এবং বোকা শ্বশুরবাড়িতে খালি হাতে যাস না। যাবার সময় বাজার থেকে কিছুমিছু কিনে নিয়ে যাস। খোকা এবং বোকা ওরফে বোকাজামাই বাজারে গেলো। দোকানীদেরকে জিগাসা করে, ভাই আপনার কাছে কি কিছু মিছু আছে???
যে শোনে সেই ভাবে - বেটা বলে কি? কিছুমিছু আবার কি জিনিস! দূর দূর করে তাড়িয়েও দেয় কেউ কেউ। তখন এক পাঁজি দোকানী তাকে ডেকে বললো, হ্যাঁ ভাই আমার কাছে কিছুমিছু আছে। কিন্তু ম্যালা দাম! বলে বোকাটাকে ঠকিয়ে গছিয়ে দিলো বিশাল এক মানকচু!!!!!
হা হা হা তারপর শ্বশুরবাড়িতে ঘটে চললো নানা রকম ঘটনা ....
৮৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ক্যাম্পবেল বায়োলজিটা কি?
ইহা উহা না
ইহা বায়োলজির বাইবেল
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪
শায়মা বলেছেন: এটা আবার কি !!!!!!!
চোখ গুল্লু গুল্লু হয়ে গেলো!!!!
ডাম্বেল বায়োলজীই তো ভালা ছিলো ।
৯০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আহা গল্পটা তো ভারি ইনটারেসটটিং
তা শশুড়বাড়ি কি ঘটিল একটু বোলো
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
শায়মা বলেছেন: তারপর জামাইবাবা বোকারাম মহানন্দে সেই মানকচু ঘাড়ে লইয়া শ্বশুবাড়ি চলিলো। সেখানে যাইয়া সে ধপ্পাস করিয়া মানকচুখানা উঠানে ফেলিলো। শালাশালীরা কলরব করিয়া উঠিলো। জামাইবাবু এসেছেন, জামাইবাবু....
সে বলিলো এই নাও তোমাদের জন্য কিছুমিছু আনিয়াছি। ইহা মহামূল্যবান বস্তু! কোথাও পাওয়া যায় না সহজে। শালাশালীরা দেখিলো মানকচু। তারা তো জানেই এটা অতি সাধারণ কচু ঘেচু। তারা ভাবিলো জামাই রসিকতা করিতেছে। তারা বলিলো, জামাই বড় রসিক বটে।
ওকে জামাই বাবা আপনি আসন গ্রহন করুন। আমরা আপনার জলখাবারের ব্যবস্থা করি। জামাই এদিক ওদিক চাহিয়া দেখিলো। কোনো উঁচুস্থান নাই সে রাগ করিয়া আলমারীর মাথায় চড়িয়া বসিলো ......
৯১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন:
জোসস !
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা
তুমি একটু বলিতে বলিয়াছিলে। আমি বলিলাম একটু।
বাকীটুকু আরও জোসসসসসস । জসিমুদ্দীনের বাঙ্গালীর হাসির গল্প হইতে পড়িয়া লও।
৯২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তাইকো মনে হয় ইতা কুতায় য্যানো পরিচি
দেখি আবার পড়বো
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩
শায়মা বলেছেন: তো কি!!!
তুমি কি ভেবেছিলে আমি লিখেছি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
৯৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আহারে
তোমার লেখার হাত কি পচা নাকি....
এইতো সেদিন সিগ্ধ মুগ্ধতার আধুনিক কুড়াল ও পরীর গল্পটা পড়লাম।
তাইতো মনে হইলেও হইতে পারে উহা তোমার লেখা।
লাভ ইউ
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮
শায়মা বলেছেন: যা ভাগ গাধা!!!!!
আমি কেনো স্নিগ্ধ মুগ্ধতা হতে যাবো!!!!!!
আমি তো মহা মুগ্ধতা মানে মহা মুগ্ধ হয়ে যাই!
আর সেটা আমাদের এক ভাইয়ার নিক বুঝেছো যাকে আমিও আপু ভেবেছিলাম!
হা হা হা হা
অতি চালাকের গলায় দড়ি হলো ভাইয়ামনি! পটরপটর!
৯৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
হস্ত লেখা আঁকাবাঁকা.....
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৩
শায়মা বলেছেন: তাহাই দেখাও ভাইয়া!!!!
আঁকাবাঁকা লেখা দেখি ....
৯৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩০
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
যেন লেখা নৃত্য করে রূপালি হাস হয়ে জলের গায়ে আলপনা এঁকে এঁকে....
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩২
শায়মা বলেছেন: ওরে বাপরে!!!!!!
তুমি নৃত্য শিল্পী জানতাম না তো ভাইয়ু!!!!!
দেখো দেখো পড়ে দেখো নৃত্যশিল্পীদএর সাইনে নাকি নৃত্যভঙ্গিমা সুস্পষ্ট থাকে!!!!!!
লাস্টের নাচের ভঙ্গির সাইনটা শ্রীদেবীর।
কিন্তু কেউ বলতে পারলো না!
৯৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
সোহানী বলেছেন: ওরে তোমার এতো চমৎকার তথ্যবহুল লিখা মিস করলাম কিভাবে!!!!!!!!!!!!
অসাধারন গবেষনা। হাঁ, এ বিষয়ে অল্প জানতাম, এখন অনেক কিছু বুঝলাম যে কারো সাথে সম্পর্ক করার আগে তাকে এক পাতা লিখতে দিবো তারপর তা নিয়ে গভেষনা করেই তার সাথে সম্পর্ক তৈরী করবো....হাহাহাহাহা
আসলে সত্যিকারে আমি এ নিয়ে বিশ্বাস করি না। হয়তো অবসেশন এ কিছু ক্যারেক্টার চলে আসে কিন্তু একজন মানুষের মন অনেক অনেক বেশী জটিল। কারন একই সাথে মানুষ অনেক কিছু চিন্তা করতে পারে। সেটা পজিটিভ বা নেগেটিভ সবই হতে পারে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা অনেকেই করে না আপুনি!!!!!
তবে বললে না এখন থেকে কারো সম্পর্কে জানতে হলে এক পাতা লিখিয়ে নেবে।
আখেনাটেন ভাইয়াও এই বুদ্ধি করে লিখিয়ে লিখিয়ে শেষে পরমা ভাবীকে খুঁজে পেয়েছে।
তুমি কি জানো??
না জানলে বলো আমি লিঙ্ক দিয়ে দেবো!
৯৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
লেখায় আরো দেখা মিলে রাত্রির, আঁধার সেজে কল্পনারা জোনাকের গায়ে লেগে থাকে, তরঙ্গের মত ওরা হিজল বনে খেলে লুকোচুরি যেন নেমে এসেছে আকাশের সকল তারারা!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২
শায়মা বলেছেন: আকাশের তারায় তারায় আলোর নাচন, জোনাকের ধ্রুপদী সঙ্গীত। তিমিরের বুক চিরে জেগে ওঠে রাত্রীর রুপকথা আর সেই রুপকথায় আর নিশাচরী চুপকথায় মিলে গড়ে এক নতুন কবিতা......সেই কাব্যে বয়ে যায় তরঙ্গের উর্মিমালা...... আর তাই হস্তরেখা হয়ে যায় অক্র এবং বক্র ......
৯৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৭
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: অনেকগুলি মানুষের চরিত্র এখানে লুকিয়ে আছে তবে যাদের হাতের লেখা বড় তারা অনেক ক্রিয়েটিভ হয়ে থাকেন!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০০
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক!
একদম আমার মত তাইনা????
৯৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ওই ডিসেম্বর মাস চলে এলো একটাও পোস্ট দিলা না
কিছুমিচু তো দাও
একটু পড়ি
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৪
শায়মা বলেছেন: কে বলেছে দিলাম না!
ঐটাতে দিলাম।
সেইটাতে দিলাম!!
ওইটাতেও তো দিলাম!!!!
১০০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৪
হাবিব বলেছেন: অত্যন্ত বিজ্ঞ না হলে এমন বিশ্লেষণ অসম্ভব..........
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩
শায়মা বলেছেন:
শুধু বিজ্ঞ!!!!!!!!!!!!
আমি তো মহা বিজ্ঞ!
এই কথা এতদিনেও জানোনাই!!!!!!
যাইহোক ভাইয়া তুমি হাবিব স্যার কেনো?
তুমি কি স্কুল/কলেজ বা ইউনিতে পড়ানো স্যার নাকি কোনো অফিসের বস স্যার!!!!!
১০১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কচু দিলা
একখানা পোস্ট দেও না...
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: কচু দেইনিতো!!!!!!!!!
সত্যিই দিয়েছিলাম!
খুঁজে বের করো !!!!!!!!!
না পারলে আমার দোষ নাই!!!!!!
ওকে আজই একখানা পোস্টু লিখিতে বসিবোক!
আসলে আমি মহা মহা বিজি আছি উইথ মাই ইজি কার্য্যকলাপগুলি!!!!!
১০২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩১
হাবিব বলেছেন: আমার পরিচয়
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন:
হা হা হা....... আপনি যে কি বলেন।
আসলে আমি আগে থেকেই গ্রামে ব্যাচ করে ছাত্র পড়াতাম।
সেই সূত্রে অনেকেই স্যার বলতো কারোটা অত ভালো লাগেনি।
আবার আমাদের ঐ দিকে নিজের স্বামীকে কেউ নাম ধরে ডাকে না।
আমার এক চাচি আছে, তিনি আমার চাচাকে ডাক্তার বলেই ডাকে।
কারন আমার চাচা আসলেই ডাক্তার।
আমার মুখে দাড়ি দেখে আমার মিসেস বললো যে আমি তোমাকে হুজুর বলে ডাকবো।
আমি বললাম না, হুজুর শুনতে ভালো লাগে না আমার। আমাকে স্যার বলেই ডেকো।
সেই থেকে শুধু স্যার বলেই ডাকে। হাবিব বলে না।
যেমন "ও স্যার শুনো", "স্যার কেমন আছো" "স্যার কবে আসবা" টাইপ কথা বলে।
সেই থেকেই আমার শাশুড়িও বলে "ময়না তোর স্যার কবে আসবে"।
আমার মিসেসের ডাকনাম আবার ময়না। আসলে সে আমার দূর সম্পর্কের আত্মীয় ছিলো।
তাই বলো!!!!!!!!!!!!
প্রথম থেকেই নামটা দেখেই তাই খটকা ছিলো!
আজ সেই খটকার মটকা ভাঙ্গলো!
গুড গুড ভেরী গুড ভাইয়ামনিটা!!!!!
১০৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: লিংকু দাও....
ইজি কাজে বিজি থাকে না শামা দিদি
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৪
শায়মা বলেছেন: লিঙ্কু দিলে সবাই আমাকে মাব্বে!
এখনও মার খাবার সময় হয়নি ভাইয়ু!!!
সময় হলেই দিয়ে দেবো!!!
১০৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৬
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ওকেই বেবি
আয়াম উয়েটিং...
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা বেইবি!!!!! বেবি!!!!!!
আমি!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ বুড়াকালেও বেবি বলার জন্য!
১০৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫
আরইউ বলেছেন: আমার হাতের লেখা জঘন্য! ইন আ স্কেল অফ ১ টু ১০ যেখানে ১=সরলতম এবং ১০=কঠিনতম, আমার সিগনেচারকে আমি ৩ রেট করবো।
ধন্যবাদ, শায়মা।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!
এইসবে চলিবেক না!
প্রমান দাও!!!
আমাদেরকে হাতের লেখার নমুনা দাও ভাইয়ামনি!!!
১০৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আরেকটা পোস্ট দিছি...
একটু দেখো না
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪
শায়মা বলেছেন: আত্তা
১০৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: অনেক দিন আমার ব্লগে আসতে দেখিনা
আমি নূতন ব্লগার তাইকি কোন আসন নিতে
পারি নাই???
.....................................................................................
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৯
শায়মা বলেছেন: তুমি তো ছবিটার মত উড়ন্ত পাথর!
১০৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: হা হা হা ,
কেন এমন কথা ?
আমার প্রপিক কি বলে ???
যখন কেউ ব্লগ আসবে, প্রথমেই অনুযোগ,
আমি তোমাকে অনেক দিন মিস করছি ............. !!!
এই যেমন আমার আরেকজন ব্লগারকে খুব মিস করছি
সে "চন্চলা হরিণী, শুনলাম সে নাকি অসুস্হ !
তাহলে আমার মনটা অবশ্যই উড়ন্ত পাথর নয় ।
..........................................................................................................
বুকভরা ভালবাসা নিয়ে চলি অজানা সমুদ্দুর !
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩০
শায়মা বলেছেন: হা হা তোমার প্রপিক ইজ অলওয়েজ মিসিং সামওয়ান.....
১০৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তোমার প্রিয় কয়েকটা বই এর নাম দাও শামা
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১১
শায়মা বলেছেন: দূরবীন - শীর্ষেন্দু
পার্থীব
মানবজমিন
চক্র
কালপুরুষ- কালবেলা উত্তরাধিকার - সমরেষ
সাতকাহন
গর্ভধারিনী
পূর্বপশ্চিম- সুনীল
একা এবং কয়েকজন-
কলকাতার কাছেই- উপকন্ঠে, পৌষ ফাগুনের পালা
নন্দিত নরকে- হুমায়ুন আহমেদ
শঙ্খনিল কারাগার
সুখের কাছে- বুদ্ধদেব
মাধুকরী
লোটা কম্বল- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
নিশিকুটুম্ব- মনোজ বসু
লা নুই বেঙ্গালী- মির্চা এলিয়াদ
ন হণ্যতে- মৈত্রেয়ী দেবী
শিবরামের হাসির গল্প
আ্যানা কারেনিনার ডায়েরী
উদ্ধারন পূরের ঘাট - অবধূত
আরন্যক - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
পদ্মানদীর মাঝি
জননী
দন্ডকারন্য- মুনীর চৌধুরী
যমুনার তীরে তীরে- লেখকের নাম ভুলে গেছি- নূর জাহানের ইতিহাস খুব খুব ভালো লেগেছিলো
রিভার গড- উইলবার স্মিথ
মালাকাইটের ঝাঁপি-
উভচর মানুষ- পাভেল বাঝোভ
উফফ আর মনে করতে পারবো না। অনেক কাজ আছে....
১১০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আজ এদেশবাসীর জন্য গৌরবান্বিত মহিমান্বিত দিন। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা রইলো। স্বাধীনতাহীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে!!!
স্বাধীনতা আমার কবিতার খাতা। আর বিজয় দিবস কিংবদন্তীর কবিতা।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫১
শায়মা বলেছেন: স্বাধীনতা কবিতার খাতায় হতে পারে তবে যেমন অন্যের কবিতা দিয়ে নহে ঠিক তেমনই অন্যের ছবিতা দিয়েও নহে .....
১১১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তোমার প্রিয়বইগুলোর শেষের দিকের গুলো এখনো পরিনি
ইলিয়াস স্যারের চিলাকোঠা সেপাই খোয়াব নামা,
হুমায়ূন আহমেদ স্যারের অনেক গুলো আর
বিমল মিত্রের কড়ি দিয়ে কিনলাম দারুন ভালো লেগেছিল
সুনীলের যদি নির্বাসন দাও কবিতার কথা মনে মনে মনে পড়ে প্রথম আলো........
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: গুড কড়ি দিয়ে কিনলাম পড়েছি। আমার মায়ের প্রিয় বই।
যদি নির্বাসন দাও কবিতাও পড়েছি।
১১২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পার্থিব, মানবজীবন শেষ....
কালপুরুষ- কালবেলা উত্তরাধিকার না...
এমন হবেঃ উত্তরাধিকার, কালবেলা, কালপুরুষ, মৌষলকাল... সবগুলোই পড়েছি
চতুর্লজির চার নাম্বারটা অর্থাৎ মৌষলকালটা পড়োনি???
আ্যানা কারেনিনার ডায়েরী নাকি অ্যানা ফ্রাংকের ডায়েরি নাকি অ্যান্মা ক্যারোনিনা
ফ্রাংক হোক আর ক্যারোনিনা দুটোই আমার পড়া...
আরন্যক - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় এর না বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এর। পড়েছি...
কুবের-কপিলা কবেই শেষ....
মালাকাইটের ঝাঁপি- পাভেল বাঝোভ এর। মালাকাইট নামক পাথরের কাহিনী... পড়া...
উভচর মানুষ - আলেক্সান্ডার বেলায়েভ এর... এটাও ফিনিশড....
রিভার গড - শ্যাষ
বাকিগুলোও পড়তে হবে
সবশেষে লটস অব লাভ
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২
শায়মা বলেছেন: ঐ মার খাবি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এত্তগুলা ভুল ধরছিস কেন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমারও তাই তো একটু কেমন কেমন যেন মনে হচ্ছিলো-----
একজন রাইটার কারেনিনা আরেকজন ফ্রাঙ্ক আর একজন বিভূতিভূষন .......
আমি কি আজ উদ্ভ্রান্ত নাকি আমি বুড়ি হয়ে যাচ্ছি এইবার সত্যি সত্যিই !!!!!!!!!
সব ভুলে ভুলে যাচ্ছি কেনো!!!!!!!!!
১১৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবিতা লিখি আমি.
ছবিতা দাওনাগো তুমি???
গত দুইদিনে কয়টি লিখেছি সে কি জানো তুমি????
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
শায়মা বলেছেন: আমার জানার কি দরকার ভাইয়ু!!!
সবাইকে জানাও বা নিজেই জানো বসে বসে দিবাস্বপ্ন দেখে দেখে!
১১৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মালো আমাকে
বুড়ি হবে কেন
তুমি তো অষ্টাদশী বুড়ি থুক্কু খুকি
গুগলুতে খুদে নাও
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২
শায়মা বলেছেন: কি খুদবো????
বুদিনাতো!!!!!!!
১১৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার চায়ে চিনি বেশি
দুধও নয় অল্প
তবু হাটতে তার নিষেধ নাকি
বলছি সেই গল্প
শখের বসে নাচতে গিয়ে
কোমর নাকি হাটু ভেঙেছে
তবু নৃত্য গীতি কোনকিছুই
ছাড়েনিতো সে
কেবল নাকি হাঁটা ছেড়েছে!!
................
গাড়ী ছাড়া চলবে না সে
যতই বাড়ুক সুগার
ঢং দেখে তার বাচিনে যে
ভীমরি খাবার যোগার.......
বাকীটুকু কবিতার খাতায় আমার ছড়িতা এমন হয়ে যায়।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
শায়মা বলেছেন: অং এর সাথে বং মিলিয়ে
লিখছো সদাই কাব্য
যেথায় যা পাচ্ছো খুঁজে
নিচ্ছো টুকে খাব্য ( খানা)
দিবা স্বপন দেখে দেখে
করছো রাত্রী পার
সকল লোকে পাগল দেখে
হাসছে অনির্বার।
তবুও তো ঘোল কাটেনা
এমনি সে ঘোল
মাথার তারটি ছিড়েছুটে
লেগেছে গন্ডগোল।
১১৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: লেককের নাম খুদবা
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬
শায়মা বলেছেন: কাজ নাই!
এত সময় নাই ......
যখন আমার থাকবে না কাজ
লিখবো সেসব নিয়ে
তখন না হয় খোঁজ লাগাবো
গুগল মামা দিয়ে .....
১১৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নারী সবকিছু ছাড়তে পারি
কবিতা তোমায় আমি ছাড়িনা
তোমায় যে নিতে চায় ছিনিয়ে
তার তরে আমি যেন ক্ষুধার্ত এক হায়েনা
ঘাড় মটকে দিতে তার কোন সংকুচ লাগেনা।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩
শায়মা বলেছেন: আসছেন কুনো ব্যাঙের স্বপ্ন
১১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কুনোব্যাঙের সাথে কুনোব্যাঙই হওয়া লাগবে। খাপের খাপ.....বাপরে বাপ.....মারো বৈঠা মারো ঝাপ......?
সারা জীবন কুনাতেই থাকলা, আর লম্ফঝম্ব অনে ক করলা। চাঁদগাজীর মতো.......
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৭
শায়মা বলেছেন: উফ তোমার পাবনা মেন্টালে যাবার সময় অনেক আগেই পেরিয়ে গেছে....
১১৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পোস্ট পড়িনাই।
২ মাস পর পর ১ টা পোস্ট। অনেক ব্যস্ততা নাকি?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৬
শায়মা বলেছেন: অনেক !!!
কিন্তু অন্য নিকে খুঁজো!
১২০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অপ্সরা?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩১
শায়মা বলেছেন: হুম...
১২১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সামুর ইমোগুলার মানে বলোতো শামা
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২০
শায়মা বলেছেন: হা হা আমি আমার মত করে মানে বানিয়ে নিয়েছি!
১২২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: যা বানিয়ে নিয়েছ তাই বলো
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩
শায়মা বলেছেন: - বাহ
- হে হে আমি কুব কুতি
- হাহ দেখলে হে লা লা লা
- ইললে কেমন মজা!!
- ধুর.... কিত্তু ভালো লাগে না
- ভেউ ভেউ ভেউ - আমারে বাঁচাও কেউ!!!!!!
শুধু প্রথম কয়েকটির মিনিং ব্যাখ্যা করিলাম!
১২৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার সিগনেচার খুবই কাছাকাছি তবে লেখা সাধারনত স্পষ্ট গ্যাপ রাখি! এখন চিন্তায় পড়ে গেছি - একটার সাথেও মিল পাচ্ছি না!!!!!!!!!!!!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: সিগনেচার দেখিয়ে গ্রাফোলজিস্টের পরামর্শ নিয়ে যাও গেমু ..........
১২৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: গেমু নাকি
বুঝলাম বাকীগুলো গোপনীয়
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৯
শায়মা বলেছেন: তুমি আবার গেমুকেও চেনো!!!!!!!!!
যাইহোক বাকীগুলো গোপনীয় না!!!!!
- দাঁড়া দেখাচ্ছি
- ওহ আমি তো তব্দা খেয়ে গেলাম!!
- আজ তোর রক্ষা নাই
- এইটা একটা ফেস মেকিং এর কোনো শব্দ নাই
- ভেংচি!!!!!!!!
১২৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আমি একবার দেখিয়েছিলাম!!!!!!!!!!!!!!!!! ২০১৬ তে বোধহয়!! ঢের মনে আছে।
@অর্কিও --- চেনা চেনা লাগে তবু অচেনা!!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১০
শায়মা বলেছেন: ওহ হো ভুলি গেছি!!!
অর্কিও পুরান পাপু !!!!!!!!
১২৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পুরান পাপি হলে ভালৈ তো-----!!!! যাক - দেখি চিনতে পারি কি-না!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: চেনার কি দরকার!!!!!!!
থাকুক তার মতন!!!!!!
১২৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৩
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২০
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া!
১২৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৭
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২১
শায়মা বলেছেন:
১২৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পুরানা পাপু হবো কেন
আই অ্যাম নিউ
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২১
শায়মা বলেছেন: আহা থাক থাক .....
ইউ আর নিউ বর্ন!
১৩০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ইউ আর নিউ বর্ন!
উলে উলে
আমাকে কুলে নাও
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬
শায়মা বলেছেন: এহ যা ভাগ!!!!
মাটিতে বসে থাক ...... ( হি হি খ্যাক খ্যাক কেমন মজা দেখছস? )
- উলে বাবা গেছি
- হি হি হে হে খেক খেক খেকশিয়াল
- বাবারে ওটা কি!
- ওহ এই কতা? ঢং আর কত দেখবো
- ইললে লজ্জায় মলে গেলাম!!
১৩১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন:
খিকজ
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: হা হা কি হলো!!! ( বলে কি এইটা!!)
১৩২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: উঙা উঙা
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
শায়মা বলেছেন: যতই কান্না কাটি করো নো লাভ আমার ঘুম ভাঙ্গিবেক না .....
১৩৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: স্লিপিং বিউটি
সায়মাশামা
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৭
শায়মা বলেছেন: ইয়ে য়ে য়ে য়ে য়ে য়ে য়ে য়ে য়ে য়ে য়ে য়ে ( মানে ঠিক ঠিক)
১৩৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৩
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৫
শায়মা বলেছেন: হাহা ভাইয়া হাতের লেখা দিয়ে যাও!!!!
১৩৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একতা কোবতে পোস্ট দিয়েচি...
একতু দেকো না
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩
শায়মা বলেছেন: ওকে
১৩৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২০
কালীদাস বলেছেন: কাইফা হালুকা ইয়া শায়মা আপা? আলেস এস্ত গুট?
এই টপিকটার কথা আবছা জানতাম, ফিল্ডের নাম বা এত ডিটেইলড জানতাম না। পোস্ট পড়ে তব্দা খেয়ে গেলাম বাইদ্যাওয়ে, আপনি অল্প কয়েকজনের একজন যে নাকি কালীদাস নিকের মালিকের হাতের লেখা দেখেছে। কি মনে হয়? ঐ লাইন কয়টা চেক করে আসলে কনফিউজড হয়ে গেছি খানিকটা, কয়েকটা পয়েন্টে মিল দেখলাম কিনা
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩১
শায়মা বলেছেন: কালীদাসভাইয়া!!!!!!!!!!
কোথায় পালাও তুমি !!!!!!!!!!!!!!
কত্তদিন দেখিনা!!!!!!!!!
যাইহোক তোমার হাতের লেখা দেখিয়েছিলে মনে হচ্ছে তবে একদম ঠিক ঠাক মনে পড়ছে না .....
যাইহোক আবার দেখাও ........
আমিও বিচার করি!!!!!!!
তবে তুমি কি কি বিশ্লেষন করলে বলো!!!!!
১৩৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৪
কালীদাস বলেছেন: এই পোস্টে; অরিজিনাল স্ক্যানড কপিটা আর নেই আমার কাছে। ঐ পোস্ট থেকে নিয়ে আরেকবার আপলোড করলাম, কি অবস্হা হবে দেখতে আল্লাহয় জানে!!
দেখে মনে হচ্ছে #কিছুটা আশাবাদী #গোছানো থাকতে পছন্দ করি #রাগচটা???
নাহ, আপনেই বলেন!! আমি কনফিউজড হয়ে গেছি
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪
শায়মা বলেছেন: হাহাহাহা
এই লেখা পড়তে গেলে তো আমাকে এখন ম্যাগনিফাইং গ্লাস আনতে দোকানে যেতে হবে!
তবুও ফুপির চমশাটা খুঁজে দেখি ....
তারপর বলছি!!!!!!!!
১৩৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪
কালীদাস বলেছেন: বাদ দেন, কষ্ট করার দরকার নেই। আমি আমার কমন প্রবলেমটা বলে দেই: আমার লেখা খুব ছোট ছোট অক্ষরে হয়। লিখি মিডিয়াম থেকে ফাস্ট স্পিডে। এটুকু ব্যাখ্যা করলেই চলবে অক্ষরও কাজেই সেইম শেপে আসে না সবসময়।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০১
শায়মা বলেছেন: হুম !!!!!!!! গুড গুড গুড এই তো হয়ে গেলো ......
১। অতি মনোযোগী, সুক্ষদর্শী তবে ইন্ট্রোভার্ট ( বুঝাই যায় )
সোজা সোজা খাড়া খাড়া লেখা দেখে বুঝা যাচ্ছে তুমি খুব একটা আবেগী নও ( আগেই জানি কবিতা ডোন্টো লাইক) আর তাই তুমি মহা যুক্তিবাদী ( তাই আমি অপ্সরার রিসেন্ট পোস্টটা মন দিয়ে পড়ো তাই চাইছইলাম)
২। একটু এংজাইটি বা দুশ্চিন্তায় ভুগো মনে হচ্ছে তবে তুমি খুব একটা সহজবোধ্য পানির মত তরল নহো ( আমার মত আর কি )
হা হা হা হা হা নিশ্চয় এটা পড়ে হাসছো!!!!!!
১৩৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মশা থুক্কু শামা
এই ইমোটিকনটার মানে কি
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩
শায়মা বলেছেন: মশা!!!!!!!!!!!!!
ইয়াক থু থু থু
এই নাম বললে কেনো!!!!!!!!!
বমি করে আসি আগে
এই ইমোটিকন দেখে আমার আলাদীনের মহিলা জিনি মনে হয় ...... সেজেগুজে বসে থাকা মোটাসোটা হিন্দী সিরিয়াল রমণীও হতে পারে ......
১৪০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২
কালীদাস বলেছেন: পাম দিলেন না বাঁশ দিলেন এখন সেইটা নিয়া টেনশনে পৈড়া গেলাম
আমি সবসময় ইন্ট্রোভার্ট না। অতি আঁতেলরা যখন সারা দুনিয়ার সব জ্ঞান নিজেরা নিয়ে বসে আছে ভান করে ভ্যানভ্যান করে বিতরণ শুরু করে, তখন চুপচাপ বসে নিজের কাজ নিয়ে চিন্তা করি। এর বাইরে আমি কম্যুনিকেট করতে পছন্দ করি মানুষের সাথে।
দুঃশ্চিন্তার পয়েন্টটা সত্যি। এর মেজর কারণ হল গত কয়েকবছরে আমার বাবার নিয়ার-ডেথ সিচুয়েশন হয়েছে কয়েকবার। এখন উনি আগের চেয়ে বেটার, কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই এই সিজনাল শকগুলো খুবই কড়া, বিশেষত আমার জন্য।
আর আমার বদরাগী নেচার তো আগেই স্বীকার করেছি। কবিতা টপিকে আপাতত কিছু বললাম না
নাহ, গ্রাফোলজি প্রায় সত্যি এটা স্বীকার করতেই হবে
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২২
শায়মা বলেছেন: ( কালীদাস বলেছেন: পাম দিলেন না বাঁশ দিলেন এখন সেইটা নিয়া টেনশনে পৈড়া গেলাম
আমি সবসময় ইন্ট্রোভার্ট না। অতি আঁতেলরা যখন সারা দুনিয়ার সব জ্ঞান নিজেরা নিয়ে বসে আছে ভান করে ভ্যানভ্যান করে বিতরণ শুরু করে, তখন চুপচাপ বসে নিজের কাজ নিয়ে চিন্তা করি। এর বাইরে আমি কম্যুনিকেট করতে পছন্দ করি মানুষের সাথে। )
আরে একদম আমার মত!!!!!!!!!!!!!
কিছুদিন আগে বারিধারা সোসাইটি এর হিন্দী সিরিয়াল খালাম্মারা নব্য ইউজিং ফেসবুক, ই-মেইল, টুইটার ফুইটার নিয়ে সে কি আতলামী!!!!!!!!! আমি নিজের মনে তানপুরাটা নিয়ে মনে মনে সা রে গামা পা করছিলাম আর ভাবছিলাম ......
(দুঃশ্চিন্তার পয়েন্টটা সত্যি। এর মেজর কারণ হল গত কয়েকবছরে আমার বাবার নিয়ার-ডেথ সিচুয়েশন হয়েছে কয়েকবার। এখন উনি আগের চেয়ে বেটার, কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই এই সিজনাল শকগুলো খুবই কড়া, বিশেষত আমার জন্য।
আর আমার বদরাগী নেচার তো আগেই স্বীকার করেছি। কবিতা টপিকে আপাতত কিছু বললাম না (
নাহ, গ্রাফোলজি প্রায় সত্যি এটা স্বীকার করতেই হবে )
আরে!!!!!!!!! সব মিলে গেলো!!!!!!
( মনে মনে- ঝড়ে তো ভালোই কলাগাছ পড়ে)
যাইহোক গ্রাফোলজীকে সত্যি মনে হলো আর আমার মত গ্রাফোলজিস্ট বুঝি সত্য না!!!!!!!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমি কি আর ইউ ভাইয়া?? তাড়াতাড়ি বলো। শুনেই আমি এই কমেন্ট মুছে দেবো! সত্যি বলো কিন্তু নইলে গ্রাফোলজী দিয়ে বের করে ফেলবো হুমমমমম নাহলে হিপনোসিস না হলে টেলিপ্যাথি সত্যটা আজ জানতেই হবে
১৪১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮
কালীদাস বলেছেন: না, আমি আর ইউ না চাইলে চেক করতে পারেন, আমার কোন সমস্যা নেই। আর ইউ নিকের মালিকের পুরান নিক কোনটা ছিল জানিনা, তবে ভদ্রলোক আমার চেয়ে অনেক ঠান্ডা মাথার লোক।
তবে কেন জানি তাকে আমারও খুব চেনা মনে হয়!!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬
শায়মা বলেছেন: হা হা থাক তাইলে কমেন্টটা মুছলাম না.....
আর ইউ ভাইয়াও এক আশ্চর্য্য ভাইয়া আমার কাছে।
আর ঠান্ডা মাথা বলতে কি বলে কাকে বলে সে আমি দেখেছি আর তার বিচক্ষনতা দেখেও আমি মুগ্ধ!
ভাইয়া তো বলবেই না সে কে?
আমার খুবই জানার ইচ্ছা ছিলো কে এই ভাইয়াটা। এই ইচ্ছা নিয়েই মরতে হবে আর কি! তবে ভাইয়ার জন্য আমার অন্তর থেকে ভালোবাসা থাকবে সারাটাজীবন।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯
শায়মা বলেছেন: Click This Link
ভাইয়া তুমি এ পোস্টটা পড়ে তোমার ইন্ট্রোভার্টনেস কাটিয়ে না আতলামী মতামত বলো প্লিজ। আমি এই ব্যপারটা নিয়ে অনেক ভেবেছি। কেনো এমন হচ্ছে কূল কিনারা পেতে পেতেও যেন পাইনি।
আবার একটা আর্টিকেল লিখবো এক খানে। এই ঝামেলাগুলো বন্ধ হওয়া উচিৎ।
১৪২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আলাদিনের মহিলা জিনি...
মোটাসোটা রমণী
আমি তো ভাবলাম মশার চুমু হবে
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
শায়মা বলেছেন: কেনো!!!!!
হঠাৎ তোমার এত মশা আসক্তি হলো কেনো!!!!!
১৪৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বলা যাবে না
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২০
শায়মা বলেছেন: বুঝেছি তোমার ডেঙ্গু হয়েছে!
১৪৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: উলে আমাল..... দাক্তার এতেতে
আমি ভালু আচি
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা তাইলে মশা ছেড়ে প্রজাপতি দেখো ......
লাউয়াছড়া বনের হলুদীয়া অপরূপা প্রজাপতি
১৪৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: দুই অপরূপাকেই দেখলাম
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩
শায়মা বলেছেন: দুই ???
মনে মনে ?
১৪৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: হ
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা গুড গুড !!!
১৪৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৪
মাহের ইসলাম বলেছেন: ভাগ্য ভালো যে চিঠি লেখার দিন শেষ।
এখন মেসেজ দিয়েই কাজ চলে।
নাহলে, আপনার এই লেখা পড়ে গার্লফ্রেন্ডরা সব বুঝে যেত।
শুভ কামনা রইল, ভালো থাকবেন।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা তাহলে এই লেখার বদৌলতে সৃষ্ট আখেনাটেন ভাইয়া আর মলাভাইয়ার গল্পগুলি তোমাকে পড়তে হবে ভাইয়ামনি!
১৪৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সোনাবীজ ভাইয়ের পোস্টটায় তোমাকে দেখলাম....
সেই
তুমি এত্ত সুন্দর কেন
একবারে আমার মতোই অলরাউন্ডার
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৮
শায়মা বলেছেন: আমি নাকি!!!!!!!
১৪৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: যাই হোক....
পুরান পাপীটার নামখানা বলা হউক
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৮
শায়মা বলেছেন: পাঠকভাইয়া তোমার নাম কি?
১৫০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তুমি না হলে কে????
তাহলে কি মশা থুক্কু শামা
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৮
শায়মা বলেছেন: জানিনা ........
১৫১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আমি পাঠক টাঠক নই.....
পাঠকভাইয়ার ব্লগের লিংকটা দাও....
একটু দেখে আসি.....
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৮
শায়মা বলেছেন: আহা আহা সাধুবাবা। হিমালয়ে থাকেন .....
১৫২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: হিমালয় ক্যান এন্টার্টিকায় থাকি
আর আমি সাধুটাধু নই.... আমি অসাধু
দাও না লিংকটা...
প্লিজজজজজজজজজজজজজ.......
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৫
শায়মা বলেছেন: অসাধু বলেই সাধু বলেছি তো!
১৫৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তবে তুমিতো সাধু নও... পুপা
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৭
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ পুপা তো কি!
১৫৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পুপা বলেই তো......থাক বাবা থাক...
তোমার একটা ছবি দাও ... গিফট তো বয়েই গেল
অসাধুতা কিন্তু ভালো
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬
শায়মা বলেছেন:
১৫৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আর আমি কিন্তু একজন বাচ্চা ব্লগার
আমাকে কোলে নাও
নাহলে উঙা উঙা
এইরে মুখে শামা থুক্কু মশা ঢুকে গেল
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
শায়মা বলেছেন: নাজনীন আপুর কমেন্ট দেখতে এসে এই উঙ্গা উঙ্গা দেখে আমি অজ্ঞান!
১৫৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৬
নাজনীন১ বলেছেন: কিছু মেলাতে পারলাম নিজের সাথে। ফাঁকা এল, সোজা সোজা লেখা, লাইন সোজা, বরাবর, ঝকঝকে.। -- গোছানো, আশাবাদী, স্বপ্নবিলাসী, ভ্রমণপিয়াসু ইত্যাদি ইত্যাদি।
কিন্তু সিগ্নেচার দিয়ে নিজেকে কিছুই মেলাতে পারলাম না!
আপু, টেলিপ্যাথী দিয়ে কিভাবে হিপনোসিস করে এটা নিয়ে একটু লেখ না প্লীজ।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬
শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!
কত্তদিন পরে তোমাকে দেখলাম!!!!!
টেলিপ্যাথী নিয়েও তো লিখেছিলাম ! হিপনোটজম নিয়েও। দাড়াও লিঙ্ক আনছি।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৯
শায়মা বলেছেন: !!!~আমার প্রিয় মনুষ্য বশীকরণ বিদ্যা ~ সন্মোহন বা হিপনোটিজম !!!
এই মনুষ্য বশীকরণ বা হিপনোটিজম ....
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
শায়মা বলেছেন: অতীন্দ্রিয় অনুভুতিতে একাকী আমি ও এক রহস্যময় টেলিপ্যাথি জগৎ
১৫৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তোমার হাতের লেখা তো দাও নি । আমি অবশ্য কবি জসিম উদ্দিনের লেখা দেখেছ ি । অতীব দূর্বোধ্য ।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০৬
শায়মা বলেছেন: আমার লেখা দেওয়া যাবে না......
১৫৮| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বলো কি? নিষিদ্ধ নাকি? কত ধারায় তোমার সুন্দর হস্তের লেখা নিষিদ্ধ হলো শুনি??
০৪ ঠা মে, ২০২০ বিকাল ৫:১১
শায়মা বলেছেন: শত ধারায়!!!!!!!
১৫৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮
শের শায়রী বলেছেন: অনেক দেরীতে আপনার এই লেখাটা চোখে পড়ল, আমার নিজের পছন্দের একটা লিষ্ট আছে সেখানে এটাকে নিয়ে গেলাম বোন শের শায়রীর রহস্যের দুনিয়ায় স্বাগতম
০৪ ঠা মে, ২০২০ বিকাল ৫:১২
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া! ওকে নিয়ে যাও!!!!!
১৬০| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ৯:১৯
সুপারডুপার বলেছেন:
আর্কিও নিজেকে নুপা বলে পরিচয় দিয়ে সবাইকে ধোঁকা দিয়েছিল ...
পোস্টটি প্রিয়তে থাকবে। মাঝে মধ্যে আইসা দেইখা যাইমু ...
০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১০:০১
শায়মা বলেছেন: নুপা যেন কোন কুপা? মানে কে?? আমি তো অনেকদিন পরে এসে সব ভুলে গেছি ভাইয়া!
১৬১| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১০:৩৬
সুপারডুপার বলেছেন:
আমি নুপা (নতুন পাপী ), পুপা (পুরান পাপী ) ও চপা ( চলমান পাপী ) কে চিনি। কুপাকে চিনি না। কুপা ক্যাডা?
সবই জেনেশুনে আমার সাথে মস্করা করলেন কী না ! বুজতাআছি না।
একজন ধোঁকা দিয়েছে। আর আপনি যদি মস্করা করেন ..
০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১০:৫৪
শায়মা বলেছেন: কুপা মানে জানোনা!!!!!!!!
হায় হায় হায় কুপা মানে আসলে অনেক কিছুই হয় তবে এখন কুপা মানে কুখ্যাত পাগল ?
১৬২| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১১:০২
সুপারডুপার বলেছেন: কুখ্যাত পাগল ডরাইছি ... এটা কে ?
তার কাছে থেকে সাবধান থাকতে হবে।
০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ১১:৩৯
শায়মা বলেছেন: যেই হোক কুপা মানে এটা!!!
১৬৩| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৫৯
সুপারডুপার বলেছেন: আপা আর কত ঘুমাবেন! কানে কানে বলি, খবর পাইছি ব্লগে অনেক কুপা (কুটিল পাপী) ঘাপটি মেরে আছে। জানেন কিছু?
০৭ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা
ঘুমাই না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
সারাদিন অনলাইন ক্লাস নিয়ে বিজি থাকি!!!!!
আর ইফতার এক্সপেরিমেনট!!!!!!!!
কুপামুপা যা কিছু জন্মাক। খারাপ কিছু বেশি দিক টিকে না। ডোন্ট ওয়ারি ভাইয়ু!!!!!!!!!!
১৬৪| ০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন:
০৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:১১
শায়মা বলেছেন: আমি কিন্তু কিত্তু বলি নাই! সব ঐ সুপাদুপাভাইয়া বলতে!!!!!!!
১৬৫| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ২:৪২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ছমস্যা নাই
১০ ই মে, ২০২০ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: গুড গুড!!!
১৬৬| ০৮ ই মে, ২০২০ ভোর ৫:১৮
সুপারডুপার বলেছেন:
আপা মুপা কি? এখন পর্যন্ত মুপার সন্ধান পাই নি। কিন্তু মূপা ( মূর্খ পাপী) - দের সন্ধান মিলছে। এরা আপনার অনলাইন ক্লাসের সুযোগে লগইন করে উপস্থিত বলছে কিন্তু পড়ালেখা না করে ঘুমাচ্ছে । আর অনলাইন পরীক্ষায় প্যারালাল পরীক্ষার খাতা ও বই খোলা রেখে সব কপি পেস্ট করে পরীক্ষা দিচ্ছে । এছাড়াও গুজব উঠেছে আর্কিও প্রশ্নফাঁসের জন্য কিছু জনকে নাকি হ্যাকিং ও শিখাইয়া দিচ্ছেন !!!
অনলাইন ক্লাসের জন্য এদেরকে ধরতেও পারবেন না কান মোলাও দিতে পারবেন না । করোনার দিনকালের সুযোগ নিয়ে এরা মনে হয় টিকেই যাবে । কী আর করবেন ?
১০ ই মে, ২০২০ রাত ১০:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা মূর্খ পাপীদের জন্য টাইম নাই। আমি জ্ঞানার্জনে মগ্ন আছি!
এই লকডাউনে আমার মহা অর্জন হয়েছে।
মরে না গেলে জীবনে কাজে লাগবে এই অর্জনগুলি।
আগের দিনে সন্যাসী সাধুজনেরা একাকী নিরজনে একদা তপঃবনে বসে তপস্যা করে কত মোক্ষ লাভ করতো এখন এই কোলাহলে তো কিছুই হয় না। সেই একনিষ্ঠ তপস্যা সময় হয়ে গেলো হঠাৎ!
শুধু সমস্যা করোনার বাচ্চাটাকে নিয়ে। এই শয়তান যে কবে বধ হবে!!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সম্মিলিত মেধা তালিকায় ১ম হৈয়াছি