নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

~~~ আর্ট অন ফেইস ক্যানভাস, ড্রইং ক্যানভাস এন্ড একুয়াস্কেপিং আন্ডার ওয়াটার ওয়ার্ল্ড ~~~

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২৬



এমনিতেই আমি নেই কাজ খই ভাঁজ টাইপ কাজে কর্মে অর্থাৎ যাকে বলা হয় ইজি কাজে বিজি থাকি সারা বছরই। আমার অকাজের শেষ নেই। কিন্তু এই অকাজগুলিই আমার কাজের ক্ষেত্রে বিশেষ করে আমার নিজস্ব সত্ত্বায় আমার জীবনে বিশেষ অবদান রেখেছে। প্রতি বছর সামার ভ্যাকেশন আর উইন্টার ভ্যাকেশনে চলে আমার নিত্য নতুন গবেষনামূলক কার্য্যকলাপ বা আনন্দময় শিল্প চর্চা। এছাড়াও সারা বছর জুড়েই যখন তখন নানা রকম শিল্পচর্চা, কাব্যচর্চা, লেখ্যচর্চা এবং অংবং চর্চা তো আছেই।

আসলে আমি জীবনের কোনো মুহুর্তই অকারনে বিলিয়ে দিতে রাজী নই। কিছু না কিছু নিয়ে থাকতেই হবে আমাকে। তো গতবছর ছিলো আমার মাথায় নতুন বাড়ি ঘর সাজাবার ভূত আর সে কারণেই ওয়ালের জন্য বড় বড় পেইন্টিং কিনতে গিয়ে ২ লাখ ৩ লাখ দাম দেখে ভাবলাম দূর দূর মানুষের আঁকা ছবি কে কিনে তার থেকে নিজেই বানিয়ে ফেলি কিছু অং বং। কেউ মূল্য দিক আর না দিক আমার কাছে সেসব তো অমূল্য আর তাই একের পর এক এঁকে চলেছিলাম যতক্ষন পর্যন্ত আমার প্রতিটা রুমের দেওয়াল ভরে না ওঠে। আমার বাসায় কেউ এলে সেই সব অং বং পাগলামী আর্ট দেখে মনে মনে নিশ্চয়ই হাসে। তাতে কি যায় আসে? আমি নিজের আঁকা জলরং, তেল রং, মানডালা, সানডালা দিয়ে সারা বাড়ি ঘর ভরিয়ে আমি নিজেই খুশি।


এই যে আমার মান্ডালা..... আই মিন ডট আর্ট। এই মান্ডালা ভূত ঘাড়ে চাপার সময় অবশ্য দেওয়াল, ক্যানভাস, চার্ট পেপার, আর্ট পেপার, কাপ বাটি চামচ প্লেট কিছুই বাকী রাখিনি। পরে ভূত নেমে যেতে আবার কিছু ঘসে মেজে পুরান চেহারায় ফিরিয়েও এনেছি। আচ্ছা বলি তবে একটু এই বিশ্ববিখ্যাত মান্ডালা আর্টের কাহানী...
মান্ডালা চিত্রকলা।
প্রায় দু'হাজার বছরের প্রাচীন ব্যতিক্রমী এক চিত্রকলা মান্ডালা চিত্রকলা।"মান্ডালা" শব্দটির অর্থ সংস্কৃতে হল বৃত্ত ।হিন্দুধর্মে ও বৌদ্ধধর্মে এই ধরণের চিত্রকলা আধ্যাত্মিক ও বিভিন্ন ধর্মীয় আচারের প্রতীক রূপে পরিগনিত হয়। বৃত্তাকারে অঙ্কিত এই চিত্রকলার মাধ্যমে বোঝানো হয় যে জীবনের শেষ নেই। তা অন্তহীন। সংযুক্ত অবস্থায় চক্রাকারে যা বহমান।মান্ডালার কেন্দ্রবিন্দুকে আত্মারূপে প্রকাশ করা হয়।

অত্যন্ত জটিল আকারের নকশা যা একটি কেন্দ্রবিন্দু থেকে শুরু করে বৃত্তাকারে ছড়িয়ে পড়ে। সূক্ষ্ম ও বিচিত্র নকশায় তৈরি এই চিত্রকলা জ্যামিতিক ও প্রাকৃতিক আকারের ব্যবহারে তৈরি হয়। চিত্রে ব্যবহৃত নকশার মাধ্যমে চিত্রকরের মানসিক প্রকৃতি প্রতিফলিত হয়। চিত্রের নকশা বহিজগতের সাথে ব্যক্তির অন্তর্জগতের যোগসূত্র স্থাপন করে। ধর্মীয় বিশ্বাস হল মান্ডালায় প্রবেশ করে ক্রমশ কেন্দ্রের অভিমুখে গমন করলে এক মহাজাগতিক আনন্দ ও সুখ লাভ হয়। বহির্বিশ্বের যাবতীয় দুর্ভোগ, দুঃখ, কষ্ট সব মান্ডালার বাইরে ত্যাগ করে আসা হয়।
মান্ডালা চিত্রকলায় ব্যবহৃত রঙের অর্থঃ


মান্ডালা চিত্রকলায় ব্যবহৃত প্রতিটি রঙ বিভিন্ন অর্থ বহন করে। যেমন-

লাল - শক্তি, স্ফূর্তি এবং আবেগ

গোলাপি - প্রেম, নারীত্ব ও অন্তর্দৃষ্টি

কমলা - সৃজনশীলতা, স্ব-সচেতনতা, অন্তর্দৃষ্টি এবং রূপান্তরৃ

হলুদ - প্রজ্ঞা, শিক্ষা , হাসি এবং সুখ

সবুজ - শারীরিক নিরাময়, মানসিক ক্ষমতা, প্রকৃতি এবং যত্নশীল

নীল - আবেগ নিরাময়, অভ্যন্তরীণ শান্তি এবং ধ্যান

বেগুনী - আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশের জন্য সমস্ত বস্তু আধ্যাত্মিক

কালো - গভীর চিন্তাভাবনা, রহস্য এবং স্বতন্ত্রতা।

আমি অবশ্য কোনো লাল নীল হলুদ সবুজের অর্থের ধার না ধেরেই মনের সুখে এঁকেছি। আর মানুষের মুখটা ডট ডট দিয়ে গয়নাগুলো এঁকেছি :)
মান্ডালা চিত্রকলা




এবার আমার এক্রেলিক পেইন্টিংকলা...... :) কোনো কিছু শিক্ষা ও দীক্ষার ধার না ধেরে আমি এই সব চিত্রকলা কয়েক রকম ব্রাশ ও এক্রেলিক পেইন্টের টিউব দিয়ে বিশাল সব ক্যানভাসে সাহস করে অসমসাহসী আমি একের পর এক এঁকে ফেলেছি আর আঁকবার পর নিজেই নিজের চিত্রকর্মে মুগ্ধ হয়ে দেওয়ালে টাঙ্গিয়েও দিয়েছি।








এসব আমার পুরোনো ঘড়ির কাজ .. ঘড়ির ভেতরের নাড়িভুড়ি ফেলে দিয়ে ছবি এঁকে তার উপর ছোট ছোট পাথর , পুতুল ও লাইট জুড়ে গড়েছি আমার রুপকথার স্বপ্নপূরী।শেষের ছবিটা অবশ্য ঘড়ি ওয়ার্ক না। এটা রাউন্ড শেইপ ক্যানভাসে ছবি একে ছোট ছোট নুড়ি পাথর পুতুল জুড়ে ব্রাশের হ্যান্ডেল দিয়ে টেনে টুনে কি এঁকেছি নিজেই জানিনা। :)

মাঝে মাঝে আবার আমার নানারকম শো পিস ও লাইটিং দিয়েও স্বপ্নপুরী সাজসজ্জা ছিলো। :)


যাইহোক এবারের শীতে বিয়ের পর বিয়ে তার উপর বিয়ে শাদী, বৌভাত হলুদ সন্ধ্যা, মেহেদী সন্ধ্যা কত কিছু। বিয়ে খেতে খেতে আমার সময় নষ্ট হচ্ছিলো শিল্প চর্চার আর তাই বিয়ে বাড়ির সাজুগুজুতেই শিল্পচর্চা অন ফেস শুরু করে দিলাম সময় না নষ্ট করে। নিজের মুখটাকেই ক্যানভাস বানিয়ে তাতে নানা রকম ইউটিউব শিক্ষনীয় আর্ট চর্চা করে দেখি নিজেকেই আর চিনতে পারিনা।
এই চর্চা করতে গিয়ে আমি কি কি বুদ্ধি করলাম সেটা বলি-
১। নিজে একজন দক্ষ বিউটিশিয়ানের কাছে গিয়ে বললাম সাজিয়ে দিতে। তারপর সে যাই লাগায় এক চোখ বন্ করে আড়চোখে কানি চোখে দেখে নেই।
২। মাঝে মাঝে জিগাসাও করি কি লাগাও এইটা? আমার এলার্জী আছে তো হেন আছে তো তেন আছে তো আসল উদ্দেশ্য জেনে নেওয়া কি দিচ্ছে না দিচ্ছে।
৩। ফিরে এসে রোজ রাতে ৩ টা করে বিউটীকেশন কোর্স দেখা। ইউটিউব, জিউটিউব যেখানে দেখেছি ছাই উড়াইয়া দেখি তাই।
৪। সকালে উঠে নিজের মুখ ক্যানভাস ধুয়ে মুছে সেই ক্যানভাসে রং লাগাতে বসা। হা হা হা
৫। ওহ সাথে কি কি কসমেটিকস লাগবে কোন ব্রান্ড হেন তেন যেমন ছবি আঁকতে রং তুলি লাগে তেমনই যব যোগাড় যন্ত্র যোগাড় করাও আরেকটা কাজ ছিলো।

লাল গিফ্টিং :)

নীল গিফ্টিং

বিয়েবাড়ি যেতে যেতে আর গিফ্ট র‌্যাপ করতে করতে সুন্দর করে র‌্যাপিং করার প্রজেক্টও হাতে নিয়ে নিলাম তারপর শুরু হলো নানা রকম গিফ্ট র‌্যাপিং শিল্প চর্চা।


তবে এবারের সবচেয়ে বড় আনন্দের শিল্প হয়েছে আমার একুয়াস্কেপিং বা জলের তলের বাগানবিলাস। একুরিয়াম বা টেরারিয়াম বা আপার বা আন্ডার ওয়াটার ওয়ার্ল্ড নিয়ে খেলাধুলা ও স্বপ্নের জগতে হারিয়ে যাওয়া সে আমার বহু পুরানো অভ্যাস। কিন্তু এবার ইউনিমার্টে এমন সব অদ্ভুত সুন্দর একুরিয়ামের সাজসজ্জা ও জলের তলের রুপকথা দেখে তো আমি অবাক। দাম জিগাসা করতেই বলে ১০/২০ এমনকি ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত নাকি দাম সে সবের হতে পারে। সাথে সাথেই মাথায় এলো আমার মাথা থাকতে তাদেরকে কেনো ২০/৪০ হাজার দেবো। সোজা বললাম ভাই একটু ছবি তুলে নিয়ে যাই? বাসায় গিয়ে উনাকে একটু দেখাতে হবে তো। তারা বললো ইয়েস ম্যাম মানে আমার মতন গুড কাস্টোমার রাগিয়ে মরবে নাকি??


আমিও হে হে করে সেই ছবি তুলে নিয়ে সোজা গাড়ি হাঁকিয়ে কালাচাদপুর গ্লাসের দোকান। গিয়ে বললাম এই যে এত বড় দৈর্ঘ্য এত বড় প্রস্তের ক্রিস্টাল গ্লাস কেটে জোড়া দিয়ে আমাকে কালকের মধ্যে দেন আর উপরে বর্ডার এমনে হবে ওমনে হবে। ব্যাস পরদিন সেই কাঁচ জোড়া দিয়ে তাতে সাজাতে বসলাম ওদের চাইতেও সুন্দর করে। জলের তলের সেই বাগান গুল্ম সাজিয়ে মাছেদের নতুন বাড়িঘর বানিয়ে দিয়ে যেই না ছবি দিয়েছি একটু ফেসবুকে। শিপুভাইয়া বলে গুড গুড এটা একুয়াস্কেপিং।

একুয়াস্কেপিং ! সেটা আবার কি ? তাড়াতাড়ি সার্চ দিয়ে দেখি আমি নিজের অজান্তেই একুয়াস্কেপিং শিল্পচর্চা করিয়া ফালাইয়াছি।

আহা আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে! এখন আমি জেনেছি একুয়াস্কেপিং কি। এবার সবাইকে একটু জানাই।
একুয়াস্কেপিং কী?
বাগানে, ল্যান্ডস্কেপিং আপনার চারপাশের ডিজাইনের সমস্ত বিষয়। অ্যাকোয়াস্পিংয়ের মাধ্যমে, আপনি কেবল একই জিনিসটি করছেন তবে একটি জলজ সেটিংয়ে - সাধারণত অ্যাকোরিয়ামে। প্রাকৃতিক বক্ররেখা এবং opালু গাছগুলিতে ক্রমবর্ধমান গাছপালা সহ জলের নীচে আড়াআড়ি তৈরির জন্য এটি মজাদার উপায় হতে পারে। মাছ এবং অন্যান্য জলজ প্রাণীদেরও অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

জলপথ ব্যবহারের জন্য প্রচুর গাছপালা ব্যবহার করা যেতে পারে। কার্পেটিং গাছপালা এবং শ্যাওসগুলি সরাসরি স্তরটিতে যুক্ত করা হয় নীচে বরাবর সবুজ গালিচা তৈরি করতে। এর মধ্যে বামন শিশুর অশ্রু, বামন হেয়ারগ্রাস, মার্সিলিয়া, জাভা শ্যাওলা, লিভারওয়োর্ট এবং গ্লোসোস্টিগমা এল্যাটিনয়েডস। ভাসমান উদ্ভিদগুলি আশ্রয় এবং আংশিক ছায়া দেয়। ডাকউইডস, ফ্রগবিট, ভাসমান শ্যাওলা এবং বামন জলের লেটুস আদর্শ। অ্যানুবিয়াস, অ্যামাজন তরোয়াল, লুডভিগিয়া repens ভাল বিকল্প হয়।

বেশিরভাগ মাছের প্রজাতিগুলি এই জলের নীচে ল্যান্ডস্কেপগুলি দিয়ে ভালভাবে কাজ করে তবে কয়েকটি শীর্ষ পছন্দগুলির মধ্যে রয়েছে টেট্রাস, ডিস্ক, অ্যাঞ্জেলফিশ, অস্ট্রেলিয়ান রেইনবো এবং লাইভ বিয়ার include

Aquascaping

এবার বলি আমি না জেনে নিজের অজান্তেই একুয়াস্কেপিং করে ফেলেছি তো তাই জানতাম না আমার এই বিশাল বড় বড় মাছগুলি একুয়াস্কেপিং এর জন্য ঠিক প্রযোজ্য নহে। ছোট ছোট এক ঝাঁক লাল নীল হলুদ রঙ্গিন মাছ এর সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করে। এই জলজ উদ্যানে মাছ মুখ্য নহে গাছ মুখ্য। এটাও অবশ্য শিপুভাইয়ার কথা থেকেই প্রথম জেনেছি।
সবাই আমার একুয়াস্কেপিং এর ভিডিও দেখো


সে যাইহোক এসব শিল্পচর্চা নিয়েই এ বছর ছিলাম আমি। সাথে অবশ্য আরও কিছু অংবং চর্চাও ছিলো...... তবুও তবুও সকল চর্চাই আমার অতীব প্রিয়....... :)
এটাও আমার আরেকটা একুয়াস্কেপিং ভিডিও

ওহ একুয়াস্কেপিং এর জন্য এল ই ডি দিয়ে একটা সুন্দর আন্ডার ওয়াটার লাইটিং এর ব্যবস্তাও করে ফেলা হচ্ছে। শেষ হলেই ছবি আপডেট করে দেবো। :)

আমার নিজ হস্তে স্যুইমিং পুল সাজুগুজু (অনেকগুলো হেল্পিং হ্যান্ডস নিয়ে অবশ্য)
হিহি লাল লাল

কমলা কমলা

সবুজ সবুজ


এসব আমার গার্ডেন আর্ট

আসে বসন্ত ফুলবনে...

সাজে বনভূমি সুন্দরী

চরণে পায়েলা রুমুঝুমু

মধুপ উঠিছে গুঞ্জরী


ইহা একখানা বর্ষা বিলাস

যদি মন কাঁদে চলে এসো এক বরষায়....

সে যাইহোক কে কে ক্যানভাস আর্ট, পুরান জিনিস নতুন করিয়া বানানো আর্ট বা একুয়াস্কেপিং করিতে চাহো বলো বলো বলো? সবাইকে ফ্রি ফ্রি শিখায় দেবো।

আর কোন কোন আপুরা আর্ট অন ফেস ক্যানভাস করতে চাও তারাও বলো বলো বলো। :) মনিরা আপু অবশ্য তার ফেসখানা ক্যানভাস হিসাবে অলরেডি দিয়ে দিয়েছেন।
তাই এই পোস্ট ইজ ফর মনিরা আপু আর অবশ্য অবশ্য ফর শিপু ভাইয়া। :)

যাইহোক আমার এই সকল ফেস পেইন্টিং, ডট পেইন্টিং, ক্যানভাস পেইন্টিং আর একুয়াস্কেপিং গার্ডেন স্কেপিং, পুল স্কেপিং বর্ষা বিলাসিং সবগুলির মধ্যে বেশি বেশি কোনটা ভালো হয়েছে সেটাও বলে দিয়ে আমাকে উৎসাহিত করে একে নাচুনী বুড়ি তার উপরে ঢাকের বাড়ি দিয়ে যাও। প্লিজ প্লিজ প্লিজ। কিন্তু খারাপ বলেও লাভ নেই কারণ মনের আনন্দে করা অং বং কাজ কেউ খারাপ বললে তাতেও আমার আনন্দই লাগে। কারণ এই সব শিল্পচর্চার সময় সেসব ভুতপ্রেত যাই দেখাক তাই দেখে হয় আমি আনন্দে ভাসি বা ভুত দেখে হাসি। কখনও কাঁদি না। :P

মন্তব্য ১৬২ টি রেটিং +২৬/-০

মন্তব্য (১৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৪৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমিও মুগ্ধ হইছি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৪

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া .....

থ্যাংক ইউ।

কিন্তু কোনটা বেশি বেশি মুগ্ধ হলে সেটা তো বললে না।

১। ড্রইং ক্যানভাস
২। ফেস ক্যানভাস
৩। গিফ্ট র‌্যাপিং
৪। পুরান জিনিস নতুন ঢং এ
৫। নাকি একুয়াস্কেপিং?

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৫

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ...
ছবি যে ছেপেছো তুমি,
উছলিয়া ছমছমি!

কাজী ছবি যদি দেখে?
থামিবে কি আর ব্রেকে?

কথা তো তাহার রাবার,
প্যাঁচিয়া কহিবে আবার।

শঙ্কার কথা ঝাড়িয়া,
আসিতেছি পুরো পড়িয়া।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০৯

শায়মা বলেছেন: ছবি আপু কি বলিবে ব্রেক যদি না করে
সোজা দেবো পুলিশেতে একেবারে শ্রীঘরে।

ছবি আপু বোকা নাকি নাকি এত সোজা
বোকামী করিয়া তিনি নেবে ঘাড়ে বোঝা!

যাইহোক কেমন আছো ভায়া সোনামনি
দেখা নেই একেবারে সামুর এই খনি!

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:১১

আখেনাটেন বলেছেন: একেই বলে দেশি ভানুমতীর খেল....ক্যানভাস পেইন্টিংও করেন....আর কত কী যে পারেন খোদা মালুম....। :-B

তবে এবার ভীনা শ্রীভানির মতো সরোদের ঝংকারে একখান এই রকম কিছু দিন.....পায়ের ধুলো নিয়ে আসব গুরুমা মেনে.... :P

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:১৯

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া বলেছি না আমার হবি হলো লার্নিং।

তবে খুব শিঘ্রী যা শিখতে যাচ্ছি তাই শুনে তুমি ভীমরি খেতে পারো।

সেটা হোলো স্কুটি..........

:P

আর এর মাঝে তুমি আবার আমাকে সরোদ ঝংকার মাথায় ঢুকাও কেনো!!!!!!!!!! :((

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অপূর্ব সুন্দর শিল্পকলায় মুগ্ধ!!! +++

বেশী পছন্দ হয়েছে এক্রেলিক পেইন্টিংকলা।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২৬

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !!!!

তবে সকলি নিয়ম না জালা কলা আম কাঁঠাল আসলে। :)

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪০

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: আর্ট অন ফেইস ক্যানভাস, ড্রইং ক্যানভাস এন্ড একুয়াস্কেপিং আন্ডার ওয়াটার ওয়ার্ল্ড

এত ইংরেজি পড়তে গিয়ে বিরক্ত হয়ে লেখা বাদে ছবি দেখেছি ।

আপনার বাসায় অবশ্যই যেতে হবে ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪৪

শায়মা বলেছেন: হা হা ইংরেজী কই সারা লেখায় তো বাংলায়ই ছিলো!!!

শুধু শিরোনামটা একটু ঢং ঢাং করে দিলাম আর কি। :)

আসো আসো আমার বাসায় আসো পরীর দেশে।

কিন্তু তুমি কি সেই পুরোনো দিনের ২০১২ এর তামীম নাকি নতুন তানীম?

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২২

নীল-দর্পণ বলেছেন: ব্রাশের হ্যান্ডেল দিয়ে টেনেটুনে মানুষ এমন সব ওয়াও টাইপ কাজ করে ফেলতে পারে তা তোমাকে না জানলে জানাই হতো না! গিফট বক্স গুলো কী সুন্দর র্যাপিং করা, এগুলা খুলতেই তো মায়া লাগবে!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৯

শায়মা বলেছেন: হা হা তারপর সেই গোল ক্যানভাসের চারিদিকে মার্বেল লাগিয়ে ফ্রেম করেছি সেটার ছবি তো তোলাই হয়নি।

আর আরও আরও গিফ্ট র্যাপিং আছে দাঁড়াও ছবি আনছি। :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫১

শায়মা বলেছেন:

এই যে একটা।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫২

শায়মা বলেছেন:


এই যে আরেকটা.....

৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: খাইছে!!!
এতো বিশাল ব্যাপার!!!
কাজগুলি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৭

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া বিশাল ব্যপার না। বিশাল বিশাল ছবি।

তোমার কল্যানে .....

মানে তোমার কল্যানে শেখা। :)

৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার আঁকা মাণ্ডালার চিত্রকলাতে সত্যিই আপনার মানসিক প্রকৃতির প্রতিফলন ঘটেছে। ইহার কেন্দ্রবিন্দুকে আত্মা রুপে প্রকাশ করা হয় আপনি বলেছেন। আপনার মানডালার প্রথম চিত্রটিতে আত্মা কোথায় আছে এটা আমি পরিষ্কারভাবে বুঝতে পেড়েছি। কেন্দ্রের অভিমুখে গমন করিয়া আমিও এক মহাজাগতিক সুখ ও আনন্দ লাভ করিলাম বিনা পয়সায়। তবে উহা কি আত্মা না প্রেতাত্মা ইহা আমার কাছে পরিষ্কার না। মানডালায় নারীত্বের জন্য কমলা রঙ বরাদ্দ থাকলেও পুরুষত্বের জন্য কোন রঙ নাই। ইহাতে বড়ই হতাশ হইলাম। এই চিত্রকলার আবিষ্কারক যে পুরুষ বিদ্বেষী ছিলেন এটা অনুমান করা যায়।

এক্রেলিক পেইন্টিং দেখে বুঝলাম আপনি পরের জনমে মৎস্য কন্যা হতে চান কিংবা মায়া বনে বিহার করা হরিণী।

নিজের মুখকে ক্যানভাস বানিয়ে যে শিল্পকর্ম করেছেন সেই ব্যাপারে ভালো মন্দ কিছু বলার আগে বলতে চাই যে আপনি যদি পেইন্ট ছাড়া আপনার আসল চেহারাটা ব্লগে দিতেন তাহলে যে কেউ হাটে বাজারে আপনাকে দেখলে অন্তত চিনতে পারত। আপনার পোস্ট পড়ার পর আমার পোষা বানরটাও তার ফেইসকে ক্যানভাস হিসাবে ব্যবহার করে শিল্পকর্ম তৈরি করেছে। এই দেখেন।


গিফট রাপিংের আইডিয়াটাও ভালো হয়েছে। একটার মধ্যে মনে হয় বড় সাইজের ইট ছিল মনে হচ্ছে। আপনার সব রকমের শিল্প কর্মের মধ্যে এই ইটকে রাপিং করার যে শিল্প এটাই সবচেয়ে ভালো হয়েছে।

একুরিয়ামের একুয়াসকেপিং ভালো হয়েছে। একটা মৎস্যকন্যা এই একুরিয়ামের মধ্যে ছেড়ে দিলে আরও ভালো হত। কাঁটাবনে মনে হয় পাওয়া যায়।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২৬

শায়মা বলেছেন: হা হা হা বাহ বাহ তোমার পোষা বান্দরটাকে মানে তোমার বান্ধবীকে কি সুন্দর লাগছে!!!

https://www.youtube.com/watch?v=ydz6u6n8fK8 :)


আর আমি জানতাম মান্ডালা তুমিই পরম মন দিয়া দেখিবা আর তাই একখানা ট্রিক্স করে দিসি। ঐ মান্ডালার মাঝে যে ওমন করে দৃষ্টি নিবদ্ধ করিবেক সেই সেই কালা যাদুতে পড়িবেক। তুমি আর নাই ভাইয়া। সকালে উঠে দেখবা তোমার নাক নাই হয়ে গেছে। তারপর ধীরে ধীরে কান চোখ মুখ! আর ঠিক ধরেছো পুরুষ বিদ্বেষী ছিলো বলেই তো ঐ কালা যাদুর কারসাজী।

কিন্তু তুমি তো শেষ।

হা হা না না আগের জন্মে মৎস্যকন্যা ছিলাম আর ঐ হরিনগুলা ছিলো আমার মনে ..... কে তারে বাঁধলো অকারণে.....

আর ইট র‌্যাপিং টা তোমার জন্য ভাইয়ু। কোনোদিন দেখা হলো মাথায় ছুড়ে মারতে হবে না???

আর মৎস্য কন্যা আমার অনেক আছে। কিন্তু এই বনে ছাড়বো না ...... :)

সে আমার মাছেদের খেয়ে ফেলবে। :(


৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি আবার কি শিখাইলাম?

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২৮

শায়মা বলেছেন: ছবি বড় বড় করে দিতে শেখালে ভাইয়া। :)

১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২৪

সোবুজ বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২৯

শায়মা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ ভাইয়া।

তোমার নামের বানানটা সবুজ না হয়ে সোবুজ কেনো?

১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইউটিউব ভিডিওটা ভালো করে দেন। উহা না দেখে ঘুমাই কি করে বলেন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৫

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এটা দেখে তোমার বান্দরী বান্ধবীকে শেখাও।

বান্দরীটা ভালো করে একটু শিখুক।:)

১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:০৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার দেয়া ভিডিওতে মুখে যে রকম প্রলেপ দিয়েছে ওগুলি তুলতে শিরীষ কাগজ ব্যবহার করতে হবে মনে হচ্ছে। এই রকম মেকাপ যারা নেয় এদের গায়ের রঙ পাতিলের তলার মত হয়।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১০

শায়মা বলেছেন: ঐ ভাইয়া যাকে সাজালো সে বুঝি পাতিলের তলা!

কানা হইসো নাকি!!!

সে কত সোন্দর মাইয়া।

তোমার তো চোখে লাগবেনা তোমার চোখে তো ঐ বান্দরীই সুন্দরী।

১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:০৫

গরল বলেছেন: আপনি চমৎকার ছবি আঁকেন, ছহবি আঁকাতেই মননিবেশ করবেন আশা করি। অ্যাকুয়াস্কেপিং টা খুবই ভালো লেগেছে তবে পুটি মাছ :-B এর বদলে অন্য কোন মাছ হলে বেশী সুন্দর হত। দুক্ষিত আমি আসলে মাছ চিনি না।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১৯

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া একটা গোপন কথা শুনো। জীবনেও আর্ট স্কুলেও যাইনি। যা করি জাস্ট অসম সাহসে ক্যানভাস রং তুলি কিনে যা মনে আসে তাই হা হা

আর আমি যা করি মননিবেশ করেই করি ভাইয়া ।:) ১০১% মন দিয়ে।


আর আকুয়াস্কেপিং এ পুটি মাছ টাইপ মাছই দিতে হয় তো এক ঝাঁক।

এরা দুইজন ধামড়া দুইটা গোল্ডফিশ।

খেয়ে দেয়ে মটু হয়েছেন।

১৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:২২

জটিল ভাই বলেছেন:
আপনি অনেক গুণের গুণী
সোতো অনেক আগের জানা,
তা দেখে সবার হিংসে হলেও
আমার হওয়া মানা।

কি কারণে কেউ না জানুক,
আপনার তাহা জানা,
তাই বলিলো আরো খাঁটুন
নেইতো কোনো মানা।

আমি কেবল আছি পরে
সেইদিনের অপেক্ষায়,
আপনার কাজের আইনি ভাগ
মোর ঘরে পাবে ঠাঁয়! =p~

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:২৯

শায়মা বলেছেন: হিংসে করেও হবে না লাভ যুক্তি করেও না
এই জীবনেও আমার কাজের ভাগ যে পাবে না।
যেই দিনেতে আমার বাড়ি যাবেন তিনি এসে
তুমি হাবড়া বুইড়া মানুষ সেদিন যাবে টেসে। :)

১৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:৩৯

জটিল ভাই বলেছেন:
এই যে বাচ্চা বলছি শোনো,
বলতো তুমি আমায় চেনো?

কি করিয়া আমায় তুমি বুইড়া বলো শুনি?
যেহুতু তুমি হাতের কাজে বড্ড বেশি গুণী?

তাই বলেতো এইনা তুমি হাত দেখাতে পটু,
তাই আমায় নিয়ে কথা বলবা না আর কটু!

তোমার নাতনী শুনলে পরে দেবে যখন বাঁশ,
তখন আমি বিনে কে আর দেবে তোমায় আশ? =p~

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৩২

শায়মা বলেছেন: আমার নাতনী!
স্বপ্ন দেখো?

আঃহা কি যে সাধ!
এই সাধেরে সেলাই করে বাঁধো মনের বাঁধ!

বুইড়া না তো ছুইড়া নাকি?
আমার অনাগতা নাতী
জন্ম নেবে যেদিন সেদিন দেবে তোমার ...... বাতি..... :P

রাগ করো না বলছি মানে
সেদিন বেঁচে থাকবে নাকি তুমি ?
হিসাব কষতে জ্যোতোষী লাগে
হাসবো নাকি করবো বমি!!!


:P

১৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:৩৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: খুব সুন্দর সুন্দর ছবি। লাল রং আমার একদম অপছন্দ । তাই আমার রুমে লাল রং ব্যবহার হয়নি।

আমার মেয়ে দুইটাও এতো সাজতে চায়। এমন সব কসমেটিকের নাম বলে আমি চিনি না। তবে আমি মেয়ের বাবা তাই গর্বিত। তোমার ছবিটাও অপরূপ, সাজটা আমার বড় মেয়ের মত গর্জিয়াস। :D

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৩৬

শায়মা বলেছেন: হা হা বড় মেয়েটা দেখি শায়মা খালাম্মার মত হয়েছে তোমার ভাইয়া।

আসলে এত বিয়ে খেতে খেতে যখন সাধের শিল্পচর্চার সময় নষ্ট হচ্ছিলো তখন ভাবলাম এই কাজটাকেই শিল্প চর্চায় কাজে লাগাই।

আজকাল কত সাদা ভূত লাল ভূত নীল ভূত দেখি বিয়ে বাড়িতে। আমি তাইলে এই প্রজেক্টই নেই না হাতে। যেই ভাবা সেই কাজ নিজের মুখকেই কয়ানভাস বানিয়ে লেগে গেলাম কাজে।
লাল নীল হলুদ সবুজ এখানে ওখানে লাগিয়ে ভূত সেজে দেখি আরে এইটা আমি নাকি!!!


হা হা হা হা


লাল আমার ভীষন পছন্দ।
তারপর নীল হলুদ সবুল গোলাপী বেগুনী সোনালী রুপালী আরে আমার তো পুরা রঙ্গিন দুনিয়াই পছন্দ!!!!!!!

হা হা হা

অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি তোমার জন্য আর তোমার মেয়েদের জন্যও।

১৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৫:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ঐতিহ্যগতভাবে জ্যামিতিক নকশা বা বৃত্তাকার
প্যাটার্ন এর মান্ডালা চিত্রকর্ম সারা বিশ্বকেই
বিভিন্ন ধরনের রং এর প্রয়োগে শক্তি, ভালবাসা ,
প্রেম , সৃজনশীলতা , প্রজ্ঞা, শিক্ষা , হাসি কান্না,
আবেগ অনুভুতি কত কিছুরই না প্রতিনিধিত্ব
করে আসছে। এগুলি আবার বিভিন্ন স্বর্গীয় জগতের
দেবতার স্বরূপ দেখায় । এ ধরনের চিত্রকলা বৌদ্ধ ও হিন্দু
সংস্কৃতিতে শান্তি খোঁজার বিষয়ে নকশার প্রকাশ শৈলীর
মাধ্যমে মহাবিশ্বের প্রতিসাম্য অন্বেষন করে । তোমার হাতে
গড়া মান্ডালা অপরূপ চিত্রকলা ও তা দিয়ে গৃহসজ্জার অলংকরন
ও কারুময়তা মান্ডালা চক্ষুচিত্র দিয়েই বিমুগ্ধ নয়নে অবলোকন
করলাম ।

এক্রাইলিক পেইন্ট বলতে গেলে জল রং ফাস্ট ডাইং
চিত্রকলা প্রয়োগে সৃষ্ট চিত্রগুলি দৃষ্টি আকর্ষন করেছে ।

সাজুগুজুর শিল্পকলাও প্রসংসার যোগ্য , আজকের দিনে
এর বহুমুখী প্রসার ঘটবে তাতে কোন সন্দেহ নাই ।
জলের তলে অপরূপসাজে প্রকাশ পেয়েছে বাগানবিলাস শিল্পকর্ম ,
সবগুলি ছবিই দৃষ্টিনন্দন হয়েছে , তোমার মত শিল্পীর হাতের নান্দনিক
ছোয়া পেয়ে এগুলি এুগুলি পেয়েছে অপরূপ ছবির মহাত্ব । দেখলে চোখ
জুড়ায়।

শত ব্যস্ততার মাঝেও সৃজনশীল চিত্রকর্মগুলি আমাদের সন্মুখে তুলে
ধরার জন্য রইল প্রাণডালা অভিনন্দন ।
পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।

ভাল থাকার শুভকামনা রইল

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪১

শায়মা বলেছেন: লাভ ইউ সো মাচ ভাইয়ামনি।
আসলে আমাকে যারা ভালোবাসে তারা মাঝে মাঝে অন্ধ ভালোবাসায় ভেসে যায়।

তুমিও তাদের একজন।

মনে আছে ভাইয়া তখন তুমি নতুন এলে। কেউ জানেই না তুমি যে পান্ডিত্যে গবেষনায় কথা বার্তা মগজে মননে এতটা শক্তিশালী মানুষ ছিলে। কারণ তখন তুমি নতুন।

তুমি আমার টেরারিয়াম পোস্টে অনেক তথ্য দিচ্ছিলে ছবি দিচ্ছিলে। বিশাল সব বাগানের ক্যাকটাস টেরারিয়াম থেকে তোমার ড্রইং রুমের ছোট্ট টেরারিয়াম।

আমরা কেউ কেউ আলাপ করছিলাম চ্যাটে ইনবক্সে কেরে এই ভাইয়াটা???


তখন কি আর জানি আমরা আরেকজন ইমন জুবায়ের ভাইয়াকে পেতে যাচ্ছি।

তারপর জানলাম তুমি আমাদের ব্লগের একজন সম্পদ।

যেমনই জেন্টেলম্যান তেমনই সৌন্দর্য্যবিলাসী।

অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া। :)

১৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৫:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


জল তলের বাগানের জন্য মৎস কন্যা একজন রেখে গেলাম

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৩

শায়মা বলেছেন: আহারে এমন একটা সত্যিকারে হাতে পেলেই আমি আমার একুরিয়ামে বসাই দিতাম। :(

দাঁড়াও তোমার বাসায় আসছি এই মৎস্যকন্যা হাইজ্যাক করতে!!!!!!!!

১৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:০৪

জোবাইর বলেছেন: পোস্টের শিরোনাম দেখে ভয় পেয়েছিলাম, এত কঠিন বিষয় - আবার একসাথে তিনটা এবং সব ইংরেজিতে :| ! তবুও সাহস করে আসলাম - দেখলাম এবং পড়লাম। সেইসাথে নতুন অনেককিছু জানলাম। এক কথায় চমৎকার শিল্পচর্চা। আসলে সিরিয়াসলি নিয়ে লাল ঝান্ডা উড়িয়ে কোমড় বেঁধে নামলে সব কাজেই কমবেশি সফলতা আসে - সেটাই আবার প্রমাণ হলো।


অনেক গবেষণা, পরিশ্রম ও সময়ের বিনিময়ে সৃষ্ট সব শিল্পকর্মই ভালো হয়েছে। আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে সাজুগুজু চর্চা! কারণ এটার ক্যানভাস ও ফেস পেইন্টিং একেবারে ইউনিক :)। সৃজনশীল প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে জলের তলে তৃণ-গুল্ম সাজিয়ে যে চমৎকার বাগান সৃষ্টি করেছিলেন সে শিল্পের নাম 'শায়মাস্কেপিং' হয়ে শিল্পকলার ইতিহাসে একটি নতুন শিল্পের সংযোজন হলে খুবই খুশি হতাম। কিন্তু বেরসিক শিল্পীরা অনেক আগেই এর চর্চা করে 'একুয়াস্কেপিং' নাম রেখেছে জেনে হতাশ হলাম।

সাজুগুজুসহ সব শিল্পকর্ম আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। শুভাশীষ রইলো।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৫

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া একটা কথা বলোতো। তুমি কি পি এইচ ডি করেছিলে বা করছো?

আমি খুব খেয়াল করেছি তুমি যেমনই জ্ঞান পিপাসু তেমনই সূক্ষ্ণদর্শী আর তোমার সৌন্দর্য্যবোধ আর কথাবার্তা কমেন্টও খুবই মন কেড়ে নেয়। সব কিছুর মাঝেই তোমার একটা সৌন্দর্য্য দেখার চোখ আছে।

তবে হ্যাঁ কথা সত্য মন দিয়ে ভালোবেসে কিছু করলে আর যাই হোক ব্যর্থতার ভয় খুব একটা থাকে না।


আর হ্যাঁ সাজুগুজু চর্চা তো বিয়ে বাড়ি যেতে যেতে যেতে যেতে অন্য সব শিল্প চর্চায় বাঁধাপ্রাপ্ত হয়েই আমার শুরু হলো রাগ করে।
আরও অনেক আছে ফার্স্ট টু লাস্ট এই শিল্পচর্চার ছবি। কিন্তু সেসব দিলে তো ১০ পোস্ট লাগবে আর আমাকে সামুর জীবনেও ভোলা হবে না চারিদিকে সামু ভাসা সাজসজ্জার ছবি। হা হা হা শেষে সামু হয়ে যাবে বিউটি পারলার।

এই চর্চা করতে গিয়ে আমি কি কি বুদ্ধি করলাম সেটা বলি-
১। নিজে একজন দক্ষ বিউটিশিয়ানের কাছে গিয়ে বললাম সাজিয়ে দিতে। তারপর সে যাই লাগায় এক চোখ বন্ করে আড়চোখে কানি চোখে দেখে নেই।
২। মাঝে মাঝে জিগাসাও করি কি লাগাও এইটা? আমার এলার্জী আছে তো হেন আছে তো তেন আছে তো আসল উদ্দেশ্য জেনে নেওয়া কি দিচ্ছে না দিচ্ছে।
৩। ফিরে এসে রোজ রাতে ৩ টা করে বিউটীকেশন কোর্স দেখা। ইউটিউব, জিউটিউব যেখানে দেখেছি ছাই উড়াইয়া দেখি তাই।
৪। সকালে উঠে নিজের মুখ ক্যানভাস ধুয়ে মুছে সেই ক্যানভাসে রং লাগাতে বসা। হা হা হা
৫। ওহ সাথে কি কি কসমেটিকস লাগবে কোন ব্রান্ড হেন তেন যেমন ছবি আঁকতে বং তুলি লাগে তেমনই যব যোগাড় যন্ত্র যোগাড় করাও আরেকটা কাজ ছিলো।

আর আমার শায়মাস্কেপিং!!!!!!!!!!

থ্যাংক ইউ ফর দ্যা আইডিয়া।

দাঁড়াও আজকেই ঐ নাম লিখে দেবো! :)

অনেক আগে যে ইচ্ছা সে চর্চা করুক আমার কি।

আমি যখন করবো তখন থেকেই এর নাম হবে। হা হা হা

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০০

শায়মা বলেছেন: ওহ ভাইয়া বিউটিকেশন না বিউটিফিকেশন আর বং না রং তুলি হবে। :)

২০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:১৩

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন:

এও কি তোমার কম্মো
শিল্পে খেয়েছি তাক!
তুমি না গুরুজী ততটাই বারি
যতটা তোমার হাঁক।

নো ডাউট মিছে আগেপিছু ঘটে
ঐ কাজ শায়মারই;
ভেতরে কি ছিলো কাটলারি নাকি
আঁকিবুঁকি করা শাড়ী?

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০৫

শায়মা বলেছেন: এইনা হলেই আমার ভাইয়া আর
প্যাক না খুলেই বুঝে গেলে তুমি ভেতরে কি আছে ছার।

কাটলারীটা ভুল হয়েছিলো তবে অন্যটা ঠিক
শাড়ির উপরে রং চং দিয়ে হাসি আমি ফিক ফিক
ক্যানভাস শুধু ফেইস কেনো হবে হোক হোক চারিদিক
ঘর বাড়ি শাড়ি যাক টাকা কাড়ি শিল্পটা হোক ঠিক।

সময় নষ্ট করবে উহারা বিয়ে করে করে মরে?
আমিও কি কম বসলাম নিয়ে গিফটা শিল্প করে।

যায় ভেসে যায় শাড়ি বাড়ি গাড়ি যাক ভেসে চারিদিক
দুইচোখে মোর শিল্পচর্চা হওয়া চাই ঠিক ঠিক! :)

২১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আগের সব মন্তব্য বাদ। ওগুলি মজা করার জন্য ছিল। :)

কয়েক রকমের শিল্পকর্ম ছিল। আমার কাছে সবগুলিই খুব ভালো লেগেছে। বিশেষ করে মানডালা এবং এক্রেলিক পেইন্টগুলি। এগুলি তৈরি করতে কত টাকা লাগে?

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২১

শায়মা বলেছেন: হা হা মজা করাটাও আমার মন্তব্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। :)

মানে আনন্দের ফল্গুধারা।

মানডালা আমার ধারনা মন দিয়ে বসলে যে কেউ পারবে। ভাইয়া তার আগে একটা গল্প বলি আমি আসলেই কোনোদিন কোথঅ কারো কাছেই ছবি আঁকা শিখিনি। কিন্তু ছবি দেখলেই আমি সেটা ছোট থেকেই আঁকার চেষ্টা করতাম। অং বং যাই আঁকি এঁকে ফেলতাম। স্কুলে খুব ছোট বেলা থেকেই বাচ্চারা বলতো এই আমাকে একটা ফুল এঁকে দাও না? একটা গাড়ি এঁকে দাও না? আমি অবাক হয়ে ভাবতাম আমাকে বলছে!! কেনো তারা নিজেরা আঁকে না? মানুষ তো চাইলেই কিছু না কিছু আঁকতে পারে। মানে নিঁখুত অঁখুত বুঝতাম না আমার আমার ব্যাং যদি কাকের মতন ঠ্যাং ও হয়ে যেত আমি নিজেই ভাবতাম বাহ বেশ হয়েছে তো ব্যাং টা। হা হা হা মানর নিজের আত্মতৃপ্তি। নিজে এঁকে নিজেই খুশি। সভ্য ভাইয়ার গানের মত অনেকটা।

যাইহোোক এইভাবেই আমি সহজাত মানে খুব সহজেই জাঁত শিল্পী হয়ে গেলাম নিজের কাছে নিজেই। আর কনফিডেন্স নিয়ে নিউমারকেটের মর্ডান থেকে বিশাল মাঝারি ছোট বড় মাপের ক্যানভাস নিয়ে বসলাম।

সেই ক্যানভাসে যে কোনো রং লাগিয়ে আবার তার গ্রাউন্ড বানিয়ে নিলাম। এবার যে কোনো একটা ছবি পছন্দ করলাম নেট ঘেটে ঘেটে বা নিজের মনেই। সেটা নিয়ে আঁকতে বসলাম। নাওয়া নেই খাওয়া নেই কিচ্ছু মাথায় নেই। জামা কাপড়ে রং লাগিয়ে নাকে মুখে রং লাগিয়ে কাজের মানুসেরা সেই জামা কাপড় ধুতে গিয়ে বোকা খাইয়ে আমাকেই ।

তবে হ্যাঁ রং মিক্সিং এর একটা ব্যাপার আছে। সেটা শেখা এখন সহক নেট দুনিয়ার কল্যানে। ব্রাশের ব্যপার আছে। কখনও কখনও স্রেফ হাতের তালু বা আঙ্গুলও আমার ব্রাশ হয়ে যায়। :)

যাইহোক -
নিউমার্কেটের মর্ডানে গিয়ে নানা রকম সাইজের নানা রকম ক্যানভাস নানা রকম দামে পাওয়া যায়। ১০০ থেকে ৩০০০/ ৪০০০ / ৫০০০ পর্যন্ত কোয়ালিটি ভেদে। কোনো কোনোটা খুব যত্নে বানিয়েও দেয় অর্ডার দিলে মানে বোকাদেরকে আর কি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে ওমন তুমি বোরিক পাওডার বা ট্যালকম সস্তা পাউডারেও বানাতে পারো।

যাইহোক তারপর ব্রাশ সেট বিভিন্ন দামে পাবে। নবীনরা সস্তাগুলোই নষ্ট করো। আমি এই সব ব্রাশের দাম ভুলে গেছি আমার এক বালতি আছে। নষ্টও হয়ে যায় ঠিক মত না রাখলে। যেমন একদিন মেঝের উপর উপুড় হয়ে এক গাদা ছবি একে আসমা বান্দরকে বললাম পরিষ্কার করতে । সে এসে দেখি আমার দামী একটা মোটা ব্রাশ নিয়ে মেঝেতে শুকিয়ে যাওয়া রং ঘষে ঘষে তুলে আমার ওমন দামী ব্রাশ ছেদরা ভেদরা করে ....... :((


উফ টায়ার্ড হয়ে গেলাম।

যাই একটু রেস্ট নিয়ে এসে আবার বলছি।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩৫

শায়মা বলেছেন: উফ এত ফাস্ট টাইপ করি যে এত এরর হয়ে যায়। যাক গে নিজে থেকে ভুলগুলো শুদ্ধ করে পড়ে নিও।

আচ্ছা বলি ক্যানভাস আর ব্রাশের পর রং মিক্সিং এর দু একটা ইউটিউব শিখে নিলে একটু ভালো হয় আর কি।

তারপর শুধু আঁকবে আর আঁকবে। মনের মাধুরী মিশিয়ে আঁকিবেক।

আর মান্ডালার উপর আমি যেই পেন দিয়েছি সেটা খুবই দামী একখানা মেটালিক গ্লিটার পেন। সেট কিনেছিলাম মর্ডান থেকেই।

তারপর সেসব বাঁধাই করতেই আমার সবচেয়ে বেশি খরচ হলো।

মানে আমার আবার রাজকীয় ফ্রেম ছাড়া পছন্দই হয় না। :(

ফ্রেমের ডাম বলবো না। :(

সবাই আমাকে মাব্বে।

বাড়ির লোকজনও মারতে এসেছিলো।

কিন্তু আমি কি ডরাই কভু ভিখারী রাঘবে সাঘবে!!!!!!!! :)



এই যে ফ্রেম ছাড়া একটা ছবি দিলাম। :(

ফ্রেম দেখে এক শিল্পী বদমাইশ বলে বাপরে ছবির থেকেও তো ফ্রেম X((

মরুক শয়তানটা

যাইহোক ভাইয়া এই ছবিটা থালাবাসন মাঝার মাজুনি দিয়ে এঁকেছি।

ইউটিউব দেখে :)
Vaia dekho ebong shekho

২২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৪৮

নীল আকাশ বলেছেন: মানুষজনকে বিপদে ফেলতে আপনি উস্তাদ টাইপের।
উপর থেকে নিচ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার উঠা নামা করলাম সবচেয়ে সুন্দর কোন বেছে নেয়ার জন্য।
শেষ পর্যন্ত মনে হলো এই অন্যায়টা করা ঠিক হবে না। প্রায় প্রতিটা ছবি দুর্দান্ত হয়েছে।
২য় ছবি মান্ডালাকে নিয়ে দেখে মাথায় অন্য ভুত চেপেছে। হাতে ফ্রী টাইম পেলে এটাকে নিয়ে অন্য কিছু করা যাবে।
ফ্রী থাকলে একটা রাফ স্কেচ করে দিতে পারবেন? যাস্ট রাফ স্কেচ। আইডিয়াটা কেমন লাগবে প্রচ্ছদে জানার জন্য?

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩৮

শায়মা বলেছেন: নীল আকাশ বলেছেন: মানুষজনকে বিপদে ফেলতে আপনি উস্তাদ টাইপের।

হা হা সে আর বলতে!!!

এই জন্যই তো আখেনাটেন ভাইয়ার ভানুমতীকে আমার এত পছন্দ! :P

এক নাম্বার একটা সবাই পারবে আসলে
তুমি চাইলে তোমাকে একখানা এঁকে দেবো।

ডু নট ওয়ারী এট অল :)

২৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৪৮

নীল আকাশ বলেছেন: দারুন পোস্ট প্রিয়তে রেখে দিলাম।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:০৬

শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে থ্যাংক ইউ ভাইয়ু......
তবে অনেক অনেক ছবি দেইনি এখানে। আর কত দেওয়া যায় বলো?


ক্যানভাস কখনও ড্রইং ক্যানভাস, কখনও মুখ, শাড়ি কিংবা বাড়িই :)

২৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৫১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
শায়পু এই কর্মযজ্ঞ শুধু আপনার দ্বাই সম্ভব।

প্রথমে ভাবলুম কি কখটমট শিরোনাম দিয়েছে। পরে দেখি ওমা এ যে হিরে মনি জহরদের চেয়ে কম নয়।

গিফট এর ছবি দেখে ভাবলুম যাক ব্লগারদের জন্য বুঝি আপুর সুমতি হল গিফট নিয়ে হাজির। কিন্তু এ যে দেখি বিয়ে বাড়ির জন্য।

যাক ১০১% কনভিডেন্স নিয়ে লেগে থাকুন। আর সুন্দর সুন্দর শিল্পকর্ম উপহার দিন।

++++++

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:১১

শায়মা বলেছেন: কে বলেছে তোমার জন্য নহে???
এই প্রজেক্ট আবার আমার বহু আগে থেকেই জানা


দেখো সবার জন্য ছিলো :)

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:১২

শায়মা বলেছেন: এই যে আরেকটা

২৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২০

জুল ভার্ন বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ তথ্যে ভরপুর পোস্ট! +

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৫

শায়মা বলেছেন: আসলেই ভাইয়া।

এই যে মান্ডালা, এই যে একুয়াস্কেপিং আমিও কি জানতাম বলো।

করতে গিয়েই জেনে ফেললাম আর জানলাম বলেই তোমদেরকেও একটু জানাতে এলাম পন্ডিতি করে। :)

২৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গতরাতে পড়া। লেখা ও ছবি দুটো মিলে সুন্দর পোস্ট। রঙ বেশ তাৎপর্য্যপূর্ণ । অর্থপূর্ণ রঙের ব্যবহার উপস্থাপনাকে দারুন ভাবে আকর্ষণীয় করে তুলে। মান্ডালার অমন রঙের প্রয়োগ ভালোলেগেছে আমারও।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৭

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়ু।

একটা মান্ডালা পাঠিয়ে দেবো নাকি??? :)

২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কেমনডা লাগে
একটা ফটোও দেখি না

মোবাইলে ঢুকে দেখতে হবে

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩১

শায়মা বলেছেন: সাবধান সাবধান ভায়া যেন না শুনে
হিংসামী করিতেছো বলে দেবে তা গুনে।
স্ক্রল করো দেখো দেখো ভায়া কি যে বলেছেন
তুমি এসে কি বলিবে তাহা তিনি বুঝেছেন।

তুমি নাকি হিংসুটে ভালো কিছু দেখোনা
চোখ বুঝে কানা সাজো ভাব ধরো বুঝোনা।
দেখো আপু নো রাগ ভায়া বলে এসবই
আমি কি তা মানি নাকি আমি জানি এসবই।

এসবই যে সত্যিটা কানা মোটে তুমি না
তোমহারা ল্যাপু কানা শুধু নহে দিন কানা
রাত কানাও :)

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৪

শায়মা বলেছেন:


এই নাও তোমার দিনকানা রাত কানা ল্যাপুর জন্য না তোমার মোবাইলের জন্য একখানা ফটুক দিলাম।:)

২৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার পিসি কানা না গো বইন। সবার ছবিই তো দেখতে পাইতেছি
কিন্তু তোমার পোস্টের ছবি দেখা যায় না খাড়াও স্ক্রীনসট দেখাই

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪২

শায়মা বলেছেন: হা হা জানি জানি তুমি নহে কানা
ল্যাপুটাকে কেউ করেনিতো দেখা মানা।
সব দোষ মরুভূমি সব দোষ ভাইয়ার।
বড় করে ছবি দেওয়া শিখালো যে সে আবার।
ইমগুর গুর গুর ছবি করে দিলো দূর
কি এ জ্বালা ইমগুর তোমার কি শত্তুর!!!

২৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই যে

আর কমেন্টের ছবিটা দেখতে পেয়েছি

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪

শায়মা বলেছেন: বুঝিয়াছি কমেন্টে দেই নাই ইমগুর
তোমহারা ল্যাপু করে তারে দূর দূর
ভালোবাসে সামু থেকে দেওয়া তার পিক
তাহা দেখে খুশীতে সে হাসে ফিকফিক :)

৩০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোনটাতে যে মুগ্ধ হইনি সেটাই ভেবে পাচ্ছি না।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:০৮

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া

ধন্য হয়েছি ওগো ধন্য ..... এমন একটা মন্তব্যের জন্য। :)

৩১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:




গুণের অপ্সরা
-সনেট কবি

রূপসীর গুণরূপে বিস্ময়াভিভূত
বিশেষণে কি বিশেষ শব্দের চয়ন
করব, না পাই ভেবে অবাক নয়ন
সেই স্থান ত্যাগে যেন সম্মত না হয়।
মন উড়ে শিল্প স্থানে, দৃঢ় অবিচ্যুত
নিখূত রঙের মেলা শৈল্পিক বুনন
কারুকাজে প্রস্ফুটিত সুস্থির মনন
হেথায় কোথাও নেই মেধা অপচয়।
সার্থক পূর্ণ প্রচেষ্টা হে শিল্পী শায়মা
অপ্সরার রূপে তুমি গুণের অপ্সরা
উতলা তোমার গুণে ওহে অনুপমা
চিত্রকলা প্রেমী সব হয়ে আত্মহারা।
তোমার সকল কর্ম গঠিত স্বযত্নে
অকুন্ঠ সম্মাননা এ মহাশিল্পী রত্নে।

# অন্তমিল: কখখগ কখখগ ঘঙঘঙ চচ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৩২

শায়মা বলেছেন: বাপরে!!

তুমি দেখি আমার অপ্সরাবেলাও চেনো!!!

থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ!!!

৩২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনাকে নিয়ে সনেট কবিতা লিখে অবশেষে নিজের কবিতা নিজেই আবৃতি করছি। ভালই লাগে। এটা আবার পোষ্টও দিয়ে রেখেছি। আমি আবার সেফ নেই। সেজন্য নিজের কবিতা অবশেষে মাঝে মধ্যে নিজেই পড়ব আরকি! তবে আপনি একটা মন্তব্য রেখে আসলে কৃজ্ঞ থাকব।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৩৩

শায়মা বলেছেন: হায় হায় সেইফ নও কেনো?

কি করেছিলে শুনি?

৩৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অপূর্ব! +++++
সত্যিই আপু আপনি একজন গুণী শিল্পী। অপূর্ব প্রতিভার অধিকারী।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৪৭

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়ু.....
থ্যাংক ইউ সো মাচ! :)

৩৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১১

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: ১০ এর মানুষটাই । ব্লগি তানিম । ঐটার পাসওয়ার্ড আইডি ই-মেইল হারিয়েছি কিম্বা হারিয়ে ফেলেছিলাম । তখন তো যুদ্ধ শুরু হয়েছিলো । সেই যুদ্ধে অনেক কিছুই হারিয়ে গিয়েছে ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫১

শায়মা বলেছেন: তাই তো বলি। আমি ঠিকই চিনেছি দেখলে?

এখন কি করছো?

কত বড় হয়েছো পিচ্চু?

৩৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২৫

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: আপনার মেমরী কার্ড ধার করতে হবে । মেমরী কপি করার সিস্টেম থাকলে ভালো হতো ।
পড়াই+শেখাই
পিচ্চিটাকে কলেজে দিয়েছি । ছবি তুলতে চায়না । তাই এই নিকে ছবি নেই ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪১

শায়মা বলেছেন: হাহা কোন পিচ্চির ছবি নেই?
তানীম পিচ্চি?
যাইহোক আমার মেমোরী কিন্তু আসলেই অসাধারণ!

৩৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪০

ইসিয়াক বলেছেন: ছবি দেখে পোস্ট আর কমেন্ট পড়ে মাথা ঘুরছে।
তুমি পারোও বটে আপুনি!

এক কথায় আমি মুগ্ধ!!!!

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪২

শায়মা বলেছেন: হা হা চেষ্টা করে করে আমি পেরে যাই অনেক কিছু। :P

৩৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৮

সোবুজ বলেছেন: sobuj লিখে লিখেছিলাম।বাংলায় দেখাচ্ছে সোবুজ।এখন আর ঠিক করতে পারছিনা।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৮

শায়মা বলেছেন: তাই বলো।
আমিও প্রায় এমন কিছুই গেস করেছিলাম।

৩৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৭

একলব্য২১ বলেছেন: তুমি ওমিক্রনের মধ্যে বিয়া সাদি লইয়া মৌজমোস্তি করলা। আর আমি মাঝখানে খাইলাম ধরা। একেই বলে কপালে নাম গোপাল। প্রথম দিনের শারীরিক কষ্টটা ছিল কিছুটা যমে মানুষের টানাটানি মত। এখন ভাল আছি। আরও দু-চারদিন লাগবে ঠিক হতে। জানান দিতে আসলাম তোমার সুন্দর ও আকর্ষণীয় পোস্ট নজরে এসেছে।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১১

শায়মা বলেছেন: কি বলো পিচ্চু???

তুমি একা একা ঐ দেশে কেমনে সামলালে সব কিছু? :(

আহারে পিচ্চুভাইয়াটা?

কোথায় থাকো তুমি সিডনী? মেলবোর্ন, ব্রিসবেন, ক্যানবেরা কোথায় বলোতো?

আর কি করে বাঁধালে অমিক্রন?

ডর্মে থাকো নাকি ঐ ৪/৫ বেডের এপার্টমেন্ট গুলাতে?

কত দিন হলো অমিক্রন হবার? :(

৩৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৬

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু, বাই দ্যা ওয়ে তোমার সাজটা খুব ভাল হয়েছে। দারুণ। শংকের একটা উপন্যাসে পড়েছিলাম। সেখানে লেখক বলেছিলেন মেয়েদের সাজটা এমন হবে যেন সাজ সাজ ভাব আবার মনে হবে সাজে নাই। একগাদা আটা ময়দা মাখা চেহারা দেখতে কেমন যেন লাগে। পণ্ডিতে মত বললাম। একেই বলে অল্প বিদ্যায় ভয়ংকরী।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২৪

শায়মা বলেছেন: হা হা আসলে সাজ ইজ সাজ। সেটা মনে হোক বা না হোক। আমি কয়েকদিন আগে একটা ইন্ডিয়ান বিয়ে বাড়ির অনুষ্ঠান দেখছিলাম মানে তাদের ভ্লগ।

সেখানে মনে হলো মেয়েরা সাজের জন্য সেজেছে। আবোল তাবোল সাজ যেই সাজ সাজের মাপকাঁঠিতে শূন্য পাবে তবুও সেসব সেজেই তারা অবলীলায় অপকটে মনের আনন্দে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

আমার কি যে ভালো লেগেছে।

সাজের একটা কমফোর্ট ফিলিং সাজকে যেন অন্য মাত্রা দিয়েছে।

আর আমরা সেজে গুজে বড়ই সচেতন থাকি। আঁচলটা ঠিকঠাক ধরে রাখলাম কিনা। চুলটা নড়ে গেলো কিনা , তাকানোটা ঠিক ঠাক হলো কিনা।

কিন্তু সেই সহজ সরল সাজের যে অবলীলা ভাবটা ছিলো সতস্ফূর্ততা ছিলো তাই দেখে আমি সেদিন মুগ্ধ।

যত বেশি সচেতনতা তত বেশি কষ্ট।

যদিও আমি নাই নাই বললেও অতি সচেতন ব্যাক্তি সে জীবনের সব ক্ষেত্রেই। এই কারণেই একজন শিল্পী বলেছিলো জীবনে আমার সত্যিকারের আর্টিস্ট বা সত্যিকারের কারো প্রেমিকা হওয়াই হবে না।

আমি খুবই সুক্ষভাবে নিজেকে এক অদৃশ্য গন্ডিতেঅতি সচেতনতায় বেঁধে রাখি নাকি। :(


হায়রে সত্যিকারের মন খুলে ভালোবাসা আর আঁকাআঁকি কোনোটাই কি তবে হইলোনা আমার!!! :((

৪০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২১

একলব্য২১ বলেছেন: *শংকরের।

চিন্তার কোন কারণ নাই। এখন বহাল তবিয়ৎতে আছি। আইসোলেটেড রুমে, খাবার দরজায় পাশে রেখে যায়। ডাবল ভ্যাকসিন দেওয়া আছে মরবো না। ৪/৫ দিব ভোগাবে। তারপর ফের বিন্দাস!!! :D

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২৬

শায়মা বলেছেন: আরে কোথায় এই অবস্থা সেটাই তো বললে না। :(

আচ্ছা যাইহোক কারা খাবার রেখে যায়?

আর প্রথম দিন ঐ কষ্টের মাঝে ভয় পাওনি তো একা একা পরিবার পরিজন ছাড়া ঐ দূর দেশে? :(

৪১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৫

একলব্য২১ বলেছেন: আরে আমার এপার্টমেন্টেই রান্না হয়। সাথিরাই রেখে যায়। প্লাস চাইলেই বাহিরের থেকে খাবার আনা যায় মোবাইল এ্যাপ দিয়ে। না ভয় পাইনি। আমার সাথে সার্বক্ষণিক বড় ডাক্তারে সাথে যোগাযোগ ছিল। সে মোতাবেক ঔষধ খাচ্ছিলাম। তা ছাড়া আমার মৃত্যুভয় এতটা নেই। কারণ মৃত্যু inevitable। তারজন্য এত ভয় পাওয়ার কিছু নাই।

তোমার ঘরের দেওয়ালের রং আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে। soothing।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:০৯

শায়মা বলেছেন: হুম। :(


ভাইয়ু এত খারাপ ছিলে জানালেও না তো।

আমার তো এখন মিররমনির জন্যও চিন্তা হচ্ছে।

তাকেও তো দেখছি না কিছুদিন। :(

আমাদের একেক ঘরে একেক কালার।

ড্রইং ডাইনিং অফহ্যোয়াইট, বেডরুমগুলোতে লাইট পিংক এন্ড পার্পেল আর একুরিয়ামটা সিড়িতে সেই ওয়াল কিন্তু সাদা।

৪২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১৩

একলব্য২১ বলেছেন: আজকে নিয়ে চারদিন হলো। একটা মাইক্রোসোপিক ভাইরাস শরীর মধ্যে ঢুকে অল্প সময়ের মধ্যে বংশবৃদ্ধি করে শরীরের মধ্যে একদম ঝাঁকিয়ে বসে। অন্যদের কি হয়েছে জানি না। তবে নানান protective মেডিসিন খাওয়ার পরও আমার শরীর দুতিন দিন কষ্টে তরপাইছে।

এই মিরোরডলে অনেক দিন যাবত লাপাত্তা।

বিয়ে সাদি রিলেটেড আরো কোন পোস্ট সামনে আসবে কি? এবারের পোস্ট outstanding।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:২২

শায়মা বলেছেন: হুম সেটাই শুনি এত ঔষধ এত ভ্যাকসিন তবুও এই শয়তান ভাইরাসের ঢোকাই লাগবে শরীরে।


মিররমনি নিশ্চয় ভালো আছে তবে বিজি আছে হয়ত।


ওকে বিয়ে শাদী রিলেটেড আরও পোস্ট দিয়ে দেবো।

বিয়ে শাদী দেখতে দেখতে আমার মাথায় আসলেও অনেক কথা এসেছে। :)

৪৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১৪

জটিল ভাই বলেছেন:
বড্ড কষ্ট পেলাম।

কি যে ব্যাথা দিলা মনে,
কেউ না জানুক, বিধি জানে =p~

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:২৫

শায়মা বলেছেন: থাক থাক কত্ত পায়না কত্ত পাওয়া বারণ
কারণ আছে কারণ।
কেউ যদি না বুঝেই বলে অবুঝ অবুঝ কথা
লাগতে পারেই মনে তাহার অবোধ কোনো ব্যাথা।
তুমিই বল যেদিন হবে আমার কন্যা নাতী।
থাকবে তোমার গতী?
থুত্থুড়ার সাথে দেবো আমার নাতীর বিয়ে
ঢাক ঢোলক আর বাদ্য গানা সানাই বাজিয়ে?

আমি কি আর বোকা??
নাতীকে দেবো ধোকা!!!

এই কি তোমার হইলো কোনো আক্কল জটিলভাই
দিন দুনিয়ার তোমার মত পাগল দেখি নাই। :||

৪৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৩০

একলব্য২১ বলেছেন: শরীরটা এখনো অনেক দুর্বল। শুয়ে পড়বো। তুমি বলেছিলে লকডাউনে ১০ কেজি ওজন গেইন করেছো। সেটা বোধহয় এখন আর প্রযোজ্য নয়। শায়মা আপু তুমি সব সময় এমন সুন্দর এবং স্লিম থেকো। :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪২

শায়মা বলেছেন: আরে আমি সত্যি ১০ কেজী গেইন করেছি। :((

তবে এখন কঠোর ডায়েট আর সাইকেলিং এ আছি।

স্যুইমিং করতে পারছি না কারণ আমাদের ছাদপুলে গরম পানির ব্যবস্থা করা হয়নি।

ঠান্ডায় তো মরেই যাবো।


যাইহোক তুমি রেস্ট নাও ভাইয়ু।

তবে যাবার আগে আমার স্যুইমিং পুলের ছবি দেখো তবে।



আমিই সাজিয়েছি কিন্তু :)

৪৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৫০

একলব্য২১ বলেছেন: মাই গড। spectacular!!! B:-)

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৫৪

শায়মা বলেছেন: হা হা ছবি তোলার জন্য অবশ্য একটু বেশি বেশি সাজিয়েছিলাম ভাইয়ু....



আমার বাসা গৃহসজ্জার জন্য বিশেষ পুরষ্কার পেয়েছিলো। :P

ইন্টেরিওর ডেকোরেটিং ছাড়াই নিজেই নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে ইন্টেরিওর করার জন্য :)

যাইহোক আর কোনো কথা নহে। একদম ঘুমায় যাও ভাইয়ু।

বাই বাই গুডনাইট! :)

৪৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,




আর্টের চৌদ্দগোষ্ঠি নিয়ে এলেন। বাকী থাকলো কি কিছু ? তবে এখানে দেয়া ফেস ক্যানভাসে যে এচিং বা টাচিং করেছেন তা তো সবাই করে। শায়মা ষ্টাইল হলো কই ? :(
"আর্ট অন ফেইস ক্যানভাস" করতে হলে ফেস এর উপরে এইরকম করে আঁকতে হবে। এতে আপনার মান্ডালা চিত্রও হবে। এক ঢিলে দুই পাখি :P -------

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া কসম খোদার আমি যখন এই পোস্ট লিখছিলাম তোমার কথা আমার মনে পড়েছিলো। ভাবছিলাম এই পোস্ট দেখে তুমি কেমন হাসবে আর কি যে কমেন্ট দেবে যে দেখে আমি মিররডল হাসতে হাসতে মারা যাবো। অন্যরাও হাসবে লুকিয়ে আর কি।

তবে তোমার কমেন্ট পড়ার আগেই এই ফেইস পেইন্টিং দেখে আমি মুগ্ধ।

মানডালা আর ফেস ক্যানভাসের এই মিলনাত্নক সমারোহের পেইন্টিং আমাকে শেখানো জানার আছে আরও কত্ত কিছু!!!


ওকে ওকে এই সহজ সুন্দর মানডালা ফেইস পেইন্ট করে আমি কালকেই ছবি তুলে আনছি।

তবে ভাইয়া মনে পড়লো অনেক আগের দিনে আমাদের মা খালাদের বিয়ের ছবিতেও এই মানডালা ফেস পেইন্টিং দেখেছি আমি সারা কপাল জুড়ে গাল জুড়ে।

তবুও সেটা অবশ্য এই ভূত মানডালা পেইন্টিং চাইতে সুন্দর ছিলো। তবে বুঝিলাম যুগে যুগে এই মানডালা ফেস পেইন্টিং চলিয়া আসিতেছে নানা রুপে নানা ঢঙে।

থ্যাংক ইউ ভাইয়া তবে এই দুই রমনীর মাথার উপরে উহা কুহা চিত্র!!!

এটা কি ওদের দেশের মানচিত্র নাকি!!!

৪৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: নিজের সৃজনশীল কাজে ডুবে থাকা আর নিজের সৃজনশীল কাজ যেমনই হোক তার মাঝে ডুবে থাকা খুব আনন্দের একটা বিষয়।
ভালো হয়েছে আঁকাআঁকি ডেকোরশন ।
আমারও পুরানো জিনিস দিয়ে নতুন রূপের কিছু তৈরি করতে খুব ভালোলাগে। ঘরে কত কিছু যে জমিয়ে রাখি বানাব বলে অনেক সময় সময়ের অভাবে হাত দেয়া হয় না। আবার নাথিং থেকে কিছু একটা তৈরি করে সাজিয়ে রাখলে আবার প্রশংসা পাই।
মেক আপ দেয়ার প্রশিক্ষণ ছিল না সে সময় বউ সাজানোর ডাক পরত সব সময়। নতুন ডিজাইনে চুল বাঁধা আর মেহদি, আলতার আলপনা আঁকার ডিজাইন গুলো নিজেই বানাতাম।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৭

শায়মা বলেছেন: আপুনি তুমি হলে আরেক আনন্দময়ী।

তুমিও যে এমনই সব শিল্পে বাস করো তা আমি ঠিকই বুঝতে পারি।

আমাকে মনে করালে মেহেদী আল্পনা একদম চালের গুড়া ভিজিয়ে আল্পনা দেওয়া নিয়েও আমাকে পোস্টু দিতে হবে।

অনেক অনেক ভালোবাসা আপুনিমনি!!!!!!

৪৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আচ্ছা শোন, তোমার মান্ডেলা গুলি অসাম !! সব গুলো তো সুন্দর ই কিন্তু এইগুলি আমার বেশি প্রিয় হয়ে গেছে আর তোমার ফেস ;)
স্কুটি তো আমি শিখে শিখে আর শিখছিনা, ও বোন এর কিছু স্কুটি ছিল সেইগুলির একটা আনিয়েছি :P

তোমার বাসা সাজানো আমার সব সময় ই অনেক প্রিয়, এই পোষ্টের ছবি তে ও !

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৮

শায়মা বলেছেন: তুমিও স্কুটি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

গুড গুড একজন অন্তত পেলাম । আমার এই আজব শখের কথা শুনে আমার আশে পাশে সব মানুষগুলোর চক্ষু তো চড়কগাছে উঠেছিলো।

বলছিলো তুমি স্কুটি চালাতে যাবে কেনো?
গাড়িই তো ভালো ছিলো।

আমি বললাম আরে চালাবো কে বলেছে?

শুধু একটু মিউজিক ভিডিও করবো কয়েকটা তারপর আর চালাবো না।

এখন মিউজিক ভিডিও এর জন্য চালাতেই শিখতেই হবেই হবে।

ভুলে যেও না তোমার ফেক ক্যানভাস দিয়ে দিয়েছো আমাকে আঁকাআঁকি করতে। :)

৪৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: না না একদম ভুলি নাই , তবে আঁকা জন্য ক্যানভাসের পরিচর্যা শুরু তো করি আগে :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে ক্যানভাস রেডি করতে বোরিক পাউডার আর আইকা আঠা আর কি কি দিয়ে যেন মাখামাখি করে সেটা লেপে দিতে হয়। :)


তারপরই তৈরী হয় জলরং তেলরং এ আঁকার যোগ্য ক্যানভাস।

ফেস ক্যানভাসেরও কিন্তু তেমনি নিয়ম আছে হা হা।

৫০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৫৩

সুনীল সমুদ্র বলেছেন: এই হচ্ছে শায়মা। অসাধারণ, অনবদ্য ! সৃজনশীল কর্মকান্ডের অবিশ্বাস্য এক রূপকার !

তার এইসব অসাধারণ পোস্ট আমাকে পুরনো দিনের সামহয়্যারের সেইসব দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়, যখন কোন কোন নারী ব্লগার বলতেন- " সামহয়্যারে একটি পোস্ট দেয়া ... যেন একটি সন্তান জন্ম দেয়ার সমান কষ্ট ও আনন্দ" ! আসলে সেসময়ের অনেক ডেডিকেটেড পোস্ট খুবই অসাধারণ ছিলো .. . যার ছোঁয়া এখনো সার্থকভাবে ধরে রেখেছেন শায়মা।

ভালো থাকুন শায়মা, এভাবেই সামহয়্যারকে প্রাণবন্ত করে রাখুন, সমৃদ্ধ অতীত ‌ঐতিহ্যে !

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৮

শায়মা বলেছেন: সে সময়ও আমি মনের আনন্দে অং বং লিখতাম ভাইয়া। এখনও অং বং লিখি শুধু মাঝে মাঝে একটু ভেবে চিন্তে লিখি। মানে মন দিয়ে।

তবে যাই বলো ভাইয়া অংবং কবিতা গল্প এবং কিছু আর্টিকেল লেখা সবই শিখিয়েছে আমাকে সামু।

এইখানে বসে বসেই বুঝেছি অংবং থেকে শুরু করে কেমনে যে কোনো গবেষনালদ্ধ ফলাফল নিয়েও লেখা যায়। হা হা

অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি।

৫১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মান্ডালা আমার শতভাগ মনোযোগ কেড়ে নিতে সক্ষম হয়েছে এটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারি। প্রতিটি রঙ যেখানে অর্থবহ গভীর তাৎপর্যপূর্ণ। অসাধারণ সৃষ্টি সন্দেহাতীত ভাবে। ময়ূরীওয়ালা মান্দেলা দারুণ লাগছে। তুমি মনের সুখে সৃষ্টি করলে অবশ্য অর্থবহতায় ঘাটতি হওয়ার কথা। তবে মনের মত সুন্দর হবে নিশ্চিৎ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭

শায়মা বলেছেন: হা হা সত্যিই আমি রং এর কোনো অর্থ অনর্থের দিকে তাকাইনি।

আমি একটার পর একটা রং তুলে যেটার পর ইচ্ছা সেটাই বসিয়ে দিয়েছি। :)

৫২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার আনন্দময় শিল্পচর্চা, কাব্যচর্চা, লিখনচর্চা, সাজ-সজ্জাচর্চা এবং আরও যতরকমের চর্চা নিয়ে আপনি নিজেকে ব্যস্ত রাখেন, এমন সকল সৃষ্টিশীলতা আজীবন অব্যাহত থাকুক! খুবই সুন্দর হয়েছে আপনার এসব চর্চার বর্ণনা এবং সেই সাথে দেয়া ছবিগুলোও। ছবিগুলো উজ্জ্বল এবং প্রাণবন্ত।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩৫

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি।

আনন্দেই থাকতে চাই আর তাই এসব আনন্দে ভেসে বেড়াই।

৫৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৩২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপু,
মনে পরে আপনার থেকে সেই রূপসীর চেহারাখান উপহার নেওয়ার কথা! আসলেই কিন্তু আপনি প্রশংসার দাবীদার। এটা আমার কথা না, আমার এক্স গার্ল ফ্রেন্ডের কথা! যদিও এরপর থেকে সে আমায় সন্দেহ করা শুরু করেছিল! :(( দূর্ভাগ্যবশত আপনার সাথে কথা হয় না বছরখানেক হয়ে গেলো। আর বিভিন্ন ব্যস্ততায় না ব্যস্ততায় বলা যায় না। বলা যায়, নতুন গার্ল ফ্রেন্ড ঠিক করায় ব্লগে তেমন সময় দেওয়া হয় না! যদিও আপনি এটা বিশ্বাস করবেন না, তবু তো আমায় বলতে হবে! আসলে আমি এখনো গার্লফ্রেন্ডহীন! :( । কবি বলেছিলেন, দুঃখ বন্টনে কমে। তাই বেসরমার মত বলে গেলাম! ;)




আবার মন চাইতাছে আপনার কিছু পেন্টিংকলা হাওলাত আনবো। আবার ফেরত দেওনের শর্তে! কিন্তু সাহস করতে পারছি না! যদি কপাল থেকে মাইয়্যালোক একেবারেই উইঠ্যা যায়! কী করন যায় কন তো?B:-)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:৩৬

শায়মা বলেছেন: কোন রূপসীর পেইন্টিং কলা নিয়ে কপালে এই দূর্ভোগ ঘটেছিলো???

আর তোমার গার্লফ্রেন্ড কাকে সন্দেহ করেছিলো? পেইন্টিং টাকে নাকি আমাকেই!!!!!!!! :||

আমি বাবা নির্দোষ মানুষ।

যাইহোক সেটা গেছে গেছে পরেরটাও গেলো কেমনে??

তাকে তো পেইন্টিংকলা দেখাওনি নিশ্চয়।


কিন্তু আমার মনে হচ্ছে তোমার পেইন্টিং কলা না তোমার নিজেরই দোষ আছে একের পর এক মেয়েরা ভেগে যাচ্ছে কেনো???

৫৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৫৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরর আপুর খবর নেন না কেন? গেল কোথায়!!!!!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০৪

শায়মা বলেছেন: কিভাবে খবর নেবো?
তার ঠিকানা কেউ জানে না :(


ই মেইল আইডি চেয়েছিলাম একদিন। :(

৫৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:১৯

একলব্য২১ বলেছেন: করোনা ইজ ডেডলি। অন্তত আমার কাছে।

শায়মা আপু,

কেমন আছ। এখন কি নিয়ে লিখছ। স্কুল খোলার নিয়ে ভবিষ্যৎ কি দেখছ।

view this link

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫১

শায়মা বলেছেন: হুম ডেল্টা এখনও ভয়ংকর। আমাদের বিল্ডিং এও এসেছিলো। অবশ্য আমাদের বাসায় না কিন্তু নীচতলায়।

শুনেছি অনেক কষ্ট পেয়েছে রোগী।

আমি ভালোই আছি কিন্তু ঐ যে বিষন্নতা আছেই একটু সাথে অস্থিরতা। এ ব্যাপারে আমি বলবো।

স্কুল খোলা নিয়ে কোনো ভবিষ্যৎ দেখছিনা। আসলে কিছুই ভাবছিও না । ভাবখানা এমন যা ইচ্ছা তাই হোক। আমি নিজের বিষন্নতা নিয়ে বিষন্নিত। মানে জানোই আমি যা করি ১০০% মনোযোগ আর তাই আর কিছুতেই মন নেই আমার।

হয়ত এ ব্যপারে কঙ্কাবতী লিখবে খুব শিঘ্রীই।

তার আগে যদি পাগল না হয়ে যাই।

জীবনে এত বিষন্ন মানে এই টাইপ বিষন্ন হবো কখনও জানতাম না আমি নিজেও। :(

যাইহোক যাই তোমার লিঙ্ক দেখে আসি। :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:০৭

শায়মা বলেছেন: তুমি এইটা আমাকে কি শুনালে!!
:(
বিষন্নতার উপর বিষন্ন হলাম।

আকাশে সূর্য্য আছে যতদিন
তুমি যে আমারই আর কারো নও..... এটা ছিলো আমার জীবনে শোনা সবচাইতে বেশি যেই গানটা সেটাই মনে হয় এবং সবচাইতে প্রিয় গানটাও।

এই গান আজও শুনলেও আমি একই রকম আপ্লুত হই। ভুলে যাই আমার চার পাশ বর্তমান দুনিয়া।


ঠিক একইভাবে একদিন হঠাৎ
অনেক দিন পরে.....

আমি একটা হলুদের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। বিশাল এলাহী কারবার। গুলশান ক্লাবে ছিলো সেই হলুদের অনুষ্ঠানটা। যখন সেখানে পৌছালাম তখন সন্ধ্যা নেমেছে। সে সময়টাতেও আমি বিষন্ন ছিলাম এবং সেই বিষন্নতার ভার শুধুই একাকী বহন করছিলাম। কাউকে বলিনি। কেউ জানতো না। শুধু জানতাম আমি আর আরেকজন। আমি সারাজীবন ভীষন চাপা স্বভাবের ছিলাম। বিশেষ করে নিজের বিষন্নতা দুঃখকে লুকানোর ব্যপারে। আমি আনন্দে থাকতে চাই তাই দুঃখ এবং বিষন্নতাকে ফূৎকারে উড়িয়ে দেই।

কিন্তু সেই একাকী মনে চাপা বিষন্নতার ভার বুকে চেপে আমি হাসিমুখেই চলছিলাম। হঠাৎ আমার সেই বিষন্ন প্রহরে তখন গোধুলীকাল। আমি যখন সেই হলরুমে ঢুকলাম। চারিদিকে লাইট অফ ছিলো। অনুষ্ঠান তখনও শুরু হয়নি। মানে কনে আসেননি। অতিথিরা স্টাটার খাচ্ছেন। সেই আলো আঁধারীর মাঝে গান গাচ্ছে একটা মেয়ে-
এই গান...... যারে যারে উড়ে যারে পাখি ফুরালো গানের বেলা, শেষ হয়ে এলো বেলা, আর কেনো তোরে মিছে বেঁধে রাখি....

গানের সূর আর কথা আমাকে এমনই আছন্ন করে ফেললো আমি চুপ করে মন্ত্রমুগ্ধের মত এক কোনায় বসে পড়লাম। আমার মন প্রাণ তখন গানের ভেতরেই।চাপ পাশের সেই হাসি খেলার আনন্দ থেকে আমি তখন অনেক দুরে। আমার চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু করলো। সেই আলো আঁধারে কেউ চিন্তাও করতে পারেনি সেদিন তাহাদের সেই হাসিখেলার এক কোনে কেউ একজন এই গানের সূরে চারপাশ ভুলে গেছে। আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছিলো। আমি সেই পানি মুছে ফেলারও চেষ্টা করিনি কারণ আমার মনেই ছিলো না কাজল লেপ্টে যাচ্ছে আশে পাশে কেউ দেখলে কেমন অবাক হবে। :(

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:০৯

শায়মা বলেছেন: আরেকটা কথা মিররমনির কোনো খবর পাচ্ছি না।

আমি আসলেই চিন্তায় আছি। :(

আমাদের মিররমনি আর তুমি এমন আরও দুয়েকজনের জন্যই তো এখনও লিখি। :(

৫৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩২

একলব্য২১ বলেছেন: আমি সম্ভবত ডেল্টা দ্বারা আক্রান্ত হয়েছিলাম। এনি ওয়ে তোমার ও তোমার পরিবারকে করোনা থেকে বাঁচার জন্য যতটা সাবধানতা প্রয়োজন ততটা precaution নিও। বুস্টার ডোজ নেওয়ার চেষ্টা করো। তোমরা যে প্রতিষ্ঠানে ভ্যাকসিন নিয়েছ ওদের কম্পিউটার সেকশনে বলে আসলে ওরা বুস্টার ডোজের ম্যাসেজ মোবাইলে পাঠিয়ে দিবে। নিজেকে বা নিজের পরিবারকে যতটা secured করা যায় আর কি।

আর বিষণ্ণতা নিয়ে আমি আন্দাজে কিছু বলতে চাই না। তবে আমার এক শিক্ষক আমাদের প্রায়শই একটা কথা বলতেন সেটা তোমাকে বলতে চাই। দেখ তো কথাটার মধ্যে কোন সত্যতা আছে কি না। Created problem cannot be solved.

আয়নাপুতুলকে নিয়েও আমি একটু চিন্তিত। বাট চলে আসবে। এত চিন্তার কিছু নেই।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩৭

শায়মা বলেছেন: আমরা টিচারেরা প্রায় সবাই বুস্টার ডোজ পেয়ে গেছি স্কুলের সহায়তায়।

এই প্রবলেম কিছুটা ক্রিয়েটেড নাকি জানিনা তবে প্রয়োজন ছিলো বা আছে।

যাইহোক আয়নাপুতুলের যে কি হলো ! :(

বিষন্নতা তো বাড়ায় দিচ্ছে মেয়েটা। :(

৫৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৩

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

করোনাকালীন ১৪/১৫ দিন নিদারুণ কষ্ট আর অস্থিরতার মধ্যে কেটেছে আমার। আজই প্রথম ১৪/১৫ দিন পর এই গানটা শুনলাম। আর তৎক্ষণাৎ তোমার সাথে শেয়ার করলাম।

ভাল থাকো। শুভ রাত্রি।

view this link

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৯

শায়মা বলেছেন: তুমি না বললে গুড ডক্টরস কনটাক্টে ছিলে!

বন্ধুরা খাবার দিয়ে যেত তাইলে কষ্ট কেনো বলছো আজকে? :(

হুম গানটা আমাকে অনেক কথাই মনে করিয়ে দিলো।

৫৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৮

একলব্য২১ বলেছেন: কেন জানি শারীরিক কষ্ট আর এই আইসোলেশন মেনে নিতে পারছিলাম না। চিকিৎসা ঔষধ accurate ছিল। কিন্তু তারপরও কেন জানি খুব অসহায় লাগছিল। এনি ওয়ে এগুলো এখন পাস্ট।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১১

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ এই কারণেই করোনায় মানসিক স্ট্রেন্থ অনেক জরুরী। :(

ব্লগে আসতে...... আমাদেরকে মেইল করতে। :)

৫৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪১

মেহবুবা বলেছেন: তুমি আসলে একের মধ্যে কজন?
কি করে ধারন কর!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২৪

শায়মা বলেছেন: হা হা হুম আমিও মাঝে মাঝে ভাবি আমি কে??

মেহবুবা আপু তুমি একজন শান্তিময়ী আপু। :)

৬০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: কত কিছু যে করেন আপনি । যেন আপনিই তো এক বিশাল প্রোজেক্ট ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:১৯

শায়মা বলেছেন: হা হা সে তো বটেই।

তবে কিছুদিন বিষন্নতার প্রজেক্ট নিয়েছি।

আমি বিষন্ন আছি। :(

৬১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আহা !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! কি কমু ?

মরি ----------- মরি -------------- মরি ----------------------

কি যে করি ?

আপনি এত সৃষ্টিশীল কেন ? কেন ? কেন ?

এত সব বিদ্যাধী গজ :( গজ নিয়ে ঘুমান কিভাবে বনি ?

সব গুলি ছবিই ব্যাপোক সৌন্দর্য হয়েছে, আর তাই দিয়ে দিলাম ++++++++++++++++

যদিও সব ছবিই ভাল হয়েছে তবে সবগুলি ছবি থেকে সবচয়ে ভাল লেগেছে - শাড়ী পড়া বংগললনা এবং তার দুটি চোখের ছবি । আর এরকম চোখ দেখেই হয়ত কবি লিখেছিলেন , " পাখির বাসার মত দুটি চোখ তোমার ----------------

আর কিছু কমুনা -

কইলেই অনেক কতা কইতে হইবেক । আর সব কথা বলাও ভাল নয় , কিছু উপলব্ধি করার জন্যও রেখে দিতে হয় -



০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০৩

শায়মা বলেছেন: পাখির বাসার স্যুপ খায় মানুষ আবার পাখির বাসার চোখ বানায় কবি???

এই তুলনা সারাজীবন ধরেও কেনো দিলো খুঁজে পেলাম না।

যাইহোক স্ত্রী চরিত নাটক দেখেছিলে ভাইয়া?

এত স্ত্রী জাতি নিয়ে লিখলে ইউ শ্যুড ওয়াচ ইট।

৬২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: বনি,

নাটক দেকেছিনু - এবং জবাব দিয়েছিনু -- শায়মা বনি , ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটা চরম নাটক দেখার সুযোগ করে দেবার জন্য ।


জবাবে একবার নজর বুলিয়ে আসার জন্য অনুরোধ রইলো এবং বোনাস হিসাবে কিছু কথা ---- একটা মন্তব্য---

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১৫

শায়মা বলেছেন: হা হা ঐ অবাস্তব নাটক দেখে আমি ভাবছিলাম কোন গাঁজাখোর এই নাটক লিখেছে।
আমাদের দেশে কোনো মেয়ে এই কাজ করলে তার কি অবস্থা হত সবাই জানে।

৬৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: সাংঘাতিক .........

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০৮

শায়মা বলেছেন: কেমন আছো ভাইয়ু???

৬৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১৪

রানার ব্লগ বলেছেন: একদম সিম্পল ভাবে একবার নিজেকে একবার ভেবে দেখুন তো !!!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০৯

শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই এই কথাটাই আজ ভাবছিলাম।
কেনো আমরা সিম্পল করে কিছুই ভাবিনা।
এত চাওয়া আমাদের কেনো??

:(

মনে হয় বয়স হবার এটাই লক্ষন। :(

৬৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১৯

একলব্য২১ বলেছেন: বিষণ্ণতার দশা কি শেষ হয়েছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১০

শায়মা বলেছেন: না হয়নি!!! :(
বিষন্নতার উপর বিষন্নতা ঘটছে।

আচ্ছা তোমার ওখানে এখন কয়টা বাঁজে...

৬৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:৩৪

সোহানী বলেছেন: একজনের মাঝে এতো গুন আছে বলেই আমাদের কম পড়ে গেছে! এটা কোনভাবেই ঠিক নয় :P

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৮

শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!

গুন নিয়ে ঝামেলায় আছি।

আর বাড়াতে পারছি না......

জীবন মানেই যন্ত্রনা নয় ফুলের বিছানায় আছি
হা হা হা

৬৭| ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:১২

মিরোরডডল বলেছেন:




অভারল পোষ্টের সবগুলো ছবি ভালো লেগেছে ।

আপুটা, তোমাকে এই পিংক শাড়ীতে এবং মেকাপে খুবই সুন্দর লাগছে কিন্তু আছে একটা ।
মনে হচ্ছে কমফোর্টেবল না । অথচ তোমার এই ছবিটা দেখো ।
পেইন্ট মেকাপ না কিন্তু কি ভীষণ প্রাণবন্ত । অনেক বেশী ন্যাচারাল লুক ।

Natural beauty is always the best.

https://imgur.com/2YGytzh.jpg


০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৪০

শায়মা বলেছেন: হা হা আয়নাপুতুল আপুনিমনি!!!!

আরে বিয়ে বাড়ি যেতে যেতে পেইন্টিং, স্কেচ কোনো আর্ট এন্ড ক্রাফটই হচ্ছিলো না তাই আমি সময় নত্ত না করে শুরু করে দিলাম ইউটিউব দেখে দেখে ফেইস ক্যানভাসেই আর্ট ক্রাফট হা হা


হ্যাঁ এই আর্টিফিশিয়াল চেহারা দেখে নিজেই চমকাই যাচ্ছিলাম। হা হা

৬৮| ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:১৩

মিরোরডডল বলেছেন:
তোমার ছবিই তোমাকে দিলাম কিন্তু গেলোনা কেনো ? #:-S

০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৪১

শায়মা বলেছেন: এইখানে মনে হয় ছবি সেইভ করা যায় না।

৬৯| ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:১৮

মিরোরডডল বলেছেন:

০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ১০:০০

শায়মা বলেছেন: এটাতেও সাজুগুজু ছিলো কিন্তু ব্যকরনবিহীন হা হা ।

আর এই ছুটিতে নিয়ম কানুন মেনে সাজুগুজু করতে গিয়ে ভূত!

৭০| ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৫১

মিরোরডডল বলেছেন:




এইতো আবার দিলাম ওপরে ।
এটা দেখো কি ভীষণ মনোমুগ্ধকর !!!
পিংকটাও অনেক সুন্দর কিন্তু অন্যরকম ।

০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ১০:০২

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ এটা ন্যাচেরাল আর পিংকটা বেচারাল........

৭১| ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ১০:১২

মিরোরডডল বলেছেন:



আপুর যে ছবি আমার সবচেয়ে প্রিয় ওটা হচ্ছে
The more natural it is, the more beautiful you are.





সামান্য কাজল লিপস্টিক থাকতেই পারে, ওগুলো স্বাভাবিক ।
একটা মেয়েকে কখন সবচেয়ে সুন্দর লাগে, আফটার শাওয়ার ।
স্নিগ্ধতা আর মুগ্ধতা :)

০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ১০:২৮

শায়মা বলেছেন: হা হা পুরান ছবি!!!!!!!!!!!

এলবামের গ্লসি পেপারের উপর দিয়ে তোলা। :P

৭২| ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৩৫

মিরোরডডল বলেছেন:




Old photo that doesn’t matter.
কিন্তু ছবিটা খুব সুন্দর ।
হাতে কাঁচের চুড়ি কি যে ভালো লাগছে !



০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩০

শায়মা বলেছেন: চুড়িগুলো এখনও আছে।

তোমাকে দিয়ে দেবো।:)

৭৩| ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৪৭

মিরোরডডল বলেছেন:




থ্যাংক ইউ আপুটা কিন্তু তোমার আয়নাপুতুলতো কোন জুয়েলারি পরেনা,
নো গোল্ড, মেটাল, ইমিটেশন, কাঁচ নাথিং ।

নিজে না পরলেও অন্যের হাতে রেশমি চুড়ি দেখতে আমার ভালো লাগে ।
তোমাকেও লাগছে :)

০৩ রা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৩৬

শায়মা বলেছেন: কি বলো কোনো জ্যুয়েলারী পরো না!!!!!!!!!!!


জানো আমি এমন বড় বড় দুল পরেছি জীবনে যা পরে টানা দিয়ে না রাখলে পুরা কান ছিড়ে যাবে।

এমনও হয়েছে ধরো গাড়িতে বসে আছি। কোথাও ঝাকুনী খেলো সাথে সাথে আমি দুই হাতে দুল ধরে বসে আছি। নইলে ঝাকুনির সাথে সাথে আমার কান নিশ্চয় দুলের সাথে নীচে পড়ে যাবে এই অবস্থা হা হা হা ।

আর চুড়ি!!!

সেতো তোমাকে আমার চুড়ির আলমারী দেখাতে হবে তাইলে :)

৭৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৪৭

মিরোরডডল বলেছেন:





জানো আমি এমন বড় বড় দুল পরেছি জীবনে যা পরে টানা দিয়ে না রাখলে পুরা কান ছিড়ে যাবে।

এমনও হয়েছে ধরো গাড়িতে বসে আছি। কোথাও ঝাকুনী খেলো সাথে সাথে আমি দুই হাতে দুল ধরে বসে আছি। নইলে ঝাকুনির সাথে সাথে আমার কান নিশ্চয় দুলের সাথে নীচে পড়ে যাবে এই অবস্থা হা হা হা ।


Oh my God !!!!
Absolutely hilarious!!!!!

এরকম গহনাও মানুষ পরে, আমি কখনও শুনিনি ।
আপু, ইউ আর সুপার ফানি !

তাও সেই গহনা পরতে হবে :)
হা হা হা...... মজা পেলাম !


০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৫৬

শায়মা বলেছেন: হা হা কসম এই কথা ২০০% সত্য।

:P

৭৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৩০

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

পুরনো আনন্দে ফিরে এসেছ শুনে ভাল লাগলো। তো নতুন লেখা কি আসবে এই মধ্যে।

জটিলাবাদের কিছু স্ক্রিনশট দেখলাম। আবারও কি যুদ্ধ লাগতে চলেছে। ... বাদ দাও। আমি উনার লেখা পড়ি। কিছু কিছু লেখা আমার ভালও লাগে। উনার বক্র কমেন্ট পড়ে প্রায়শই হাসি। এনি ওয়ে বাদ দাও। এইগুলো মধ্যে জড়িয়ে মনের শান্তি নষ্ট করো না।
একাগ্রচিত্তে তোমার লক্ষ্যে এগিয়ে যাও। :)

০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৪৫

শায়মা বলেছেন: আমার মনের শান্তি কে নত্ত কব্বে রে!!!!!!!

আমি কি নেড়া???

আমার অনেক চুল.....

আমি তবুও বেল তলায় যাই না।

কেউ আমার বেলতলায় আসলে তাকে নেড়া বানায় দেই। :)

আবার আসলে ছিল্লা কাইটা লবন!!!!!! :)


হ্যাঁ!!!!!!!!!!!!!!

আমি আমার পুরান আমি!!!!!!!!!!!!!!!

আজকে লেখা শেষ ছবিগুলিকে একটু সাজাই গুজাই আনছি!!!!!!!!!! :)

৭৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ১১:১০

একলব্য২১ বলেছেন: ছিল্লা কাইটা লবন!!!!!!

ঠিক আছে ঝাঁসি কা রানি। :)

তোমার মনের জোরকে আমি কুর্নিশ জানাই। আর আবারও বলবো শান্ত থাকো শান্তিতে থাকো।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩৭

শায়মা বলেছেন: হা হা আমি তো জীবনেও শান্ত থাকিনি।
কিন্তু আনন্দে থেকেছি পিচ্চু। :)

আমার শান্তির সাথে আমি নো কমপ্রোমাইজ...... :)

৭৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৪৩

অধীতি বলেছেন: আপনি এত পারেন কিভাবে, কি সুন্দর করে সব কিছু করে যাচ্ছেন। আপনার পছন্দগুলো অভিজাত। আমার ছবি আঁকা শেখার শখ কিন্তু ছবির ছ ও পারিনা। মাসে একবার খুব তড়িঘড়ি করে খাতা পেন্সিল নিয়ে এসে দু'দিনে পরে আর হয় না, মাসখানেক পরে আবার একই, চিন্তা করতেছি বাফায় ভর্তি হয়ে যাবো এটা কি ঠিক হবে?
আপনার শিল্পমন, সধনা আর অফুরন্ত মনোবাসা,কর্মস্পৃহা কি অমায়িক আপনি।

২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৪৫

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া। আমি অকারন আনন্দে ভাসি।
যাইহোক ছবি আসলে নিজেই আঁকা যায়। তবে ঠিকঠাক শিখতে হলে অবশ্যই স্কুলে ভর্তি হওয়া উচিৎ।

ভাইয়া ইউটিউবেও কিন্তু শেখানোর অনেক ভিডিও আছে। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.