নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড টাকো আর এক গাদা ফ্রেঞ্চ ফ্রাইজ খেলাম। যেটা আমার মোটেও ভালো লাগলো না। কেনো মানুষ এসবকে ভালো বলে আল্লাহ জানে । হয়ত সস্তা তাই মনে ধরেই নেয় যে আহা কি মজাদার খাদ্য! নতুন বাসার গোছগাছ ও কেনা কাটা করতে করতেই পার হয়ে গেলো আরও দুই তিন দিন।

১৪ তারিখে চললাম আমি লুনা পার্কে। সেদিন সকাল থেকেই টিপিস টাপিস বৃষ্টি পড়ছিলো। আমি চিন্তায় পড়লাম যাবো কি করে! তবুও মনে মনে ঠিক করে ফেললাম বৃ্ষ্টি পড়ুক আর ঝড় আসুক যাবোই যাবো। সেজে গুজে চললাম লুনা পার্কের উদ্দেশ্যে। এই পার্কটা একেবারেই বাচ্চাদের জন্য আর তাই আমি নিজেও সেজে ফেললাম বাচ্চাদের মতই একটা ইয়াব্বড় নেট নেট ক্লিপ মাথায় পরে।

এমন অনেক ক্লিপ পরে আমার ক্লাসে আসে মেয়ে বাবুরা আমার অনেক ভালো লাগে। আমি তো সেই বেবিদেরই টিচার আমি অমন একটা পরলেই দোষের কি বলো মিররমনি?

লুনা পার্ক যাবার আগে চিজি ক্রেপ দিয়ে ব্রেকফাস্ট সারলাম। আমি তো বাংলাদেশের শেফস টেবিলে নিউটেলা ক্রেপ খেয়ে তওবা করেছি তবে হ্যাঁ সেই ক্রেপ মজারই ছিলো। ঝাল ঝাল কি সব পাতা টাতা দেওয়া নোনতা স্বাদের।

বাইরে বের হয়ে দেখি জোরে সোরে বৃষ্টি আরম্ভ হয়েছে। তাতে কি তারই মাঝে চললাম আমি! ট্রেন বদলে যখন লুনা পার্কের পথে। ট্রেনটা দেখি একটু টিকটিক করে হাপিয়ে হাপিয়ে চলছে। আমার সন্দেহ হলো ট্রেইনে কোনো সমস্যা। ঠিক তাই। হঠাৎ ট্রেইন থেকে বললো, ট্রেন লাইনে সমস্যা হয়েছে ট্রেন আর যাবে না। কানেকটিং বাস ছিলো তাই নো প্রবেলমো! সেই কানেকটিং বাস ধরতে গিয়ে ভুল ভাল পথে দুই দুইবার বাস বদলে শেষে উবার নিয়ে পৌছুলাম লুনা পার্কে। সেদিন এমন বাতাস বইছিলো। চুল উড়ে ঝুড়ে ভূত হয়ে যাচ্ছিলাম। বদমাইশ বাতাস একেবারেই আমার ছবি তোলার বারোটা বাঁজিয়ে দিলো।

লুনা পার্কের হা করে থাকা হাসিখুশি জোকার গেটের মুখের ভেতরে ঢুকে পড়লাম আমরা। প্রথমেই ঢুকলাম যেখানে সেখানে মানুষগুলোকে এমনই ঘুরপাক খাওয়াচ্ছিলো যে তারা উপরে উঠে পড়ছিলো। রোটোর তার নাম।বাপরে!! কাজ নেই তো আর আমার সেখানে উঠি! অনেকেই সেই বন বন চরকীতে চেপে উপরে উঠে আটকে ছিলো দেওয়ালের সাথে।

এই যে সেই রোটর মোটরের ছবি।

কি সুন্দর সোনালী রঙে রাঙ্গানো মেরি গো রাউন্ড!

রুপকথার পঙ্খীরাজ ঘোড়াদের দল।

এরপর দেখা হলো স্বপ্নলোকের ক্যারকটারদের সাথে।


একটা মজাদার রাইডের দরজায় দেখলাম পপাই দাড়িয়ে....আরও কি কি সব রাইড আল্লাই জানে ঢুকিনি এখানে।

জাহাজের উপর এই পাটাতনে ছবি তুলছিলো অনেকেই। তাই আমিও তুলতে গিয়ে চুল নিয়ে হিমশিম! :( আমি খুবই চুল আঁচড়ে বেঁধে ছেদে রাখা পরিপাটি মানুষ। কিন্তু এই বদমাইশ বাতাস আমার চুল উড়িয়ে সাগর ধারের সাগরিকা বানিয়ে দিলো।

তবে আজীবন ইতিবাচক মানুষ আমি। বাতাসের উপর কৃতজ্ঞ হয়ে গেলাম। চুল উড়িয়ে সে আমাকে একটু নায়িকা লুক দিয়েছে মনে হচ্ছে। :)

এরপর চললাম আমরা খানাপিনা খেতে। খেলাম সেই স্যুপ ডাম্পলিং। এটাই আমার একমাত্র পছন্দ হয়েছে অস্ট্রেলিয়া এসে। একা একাই ছবি তুললাম বসে বসে।

আমি আবার খুব একটা সেল্ফি পারদর্শী নহি। তাই কারো না কারো হেল্পী নিতেই হয়। এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে আমার বেবিক্লিপটা ঠিকঠাক।
যাইহোক তারপর ফিরলাম ট্রেনে করে।বাসার সামনের পার্কেই বসে থাকলাম কিছুক্ষন। ফিরে যেতে হবে কিছুদিন পরেই। আমার মন কেমন করছিলো তাই। ঐ যে বিদায় বেলা যত সন্নিকটে আসে তত মন খারাপ হতে থাকে আমার। এই সমস্যা সারাজীবনই দেখা দেয়। বাসায় যেতেই ইচ্ছা করছিলো না আমার।

তাই বসে থাকলাম পার্কে। সন্ধ্যে পেরুতে বাসায় ঢুকলাম সেদিনের মত।

এরপর ফেরার আগের দিনে এতই চকলেট কিনলাম যে আমাকে এক বিশাল স্যুটকেসই কিনতে হলো।

প্রান ভরে খেলাম আইসক্রিম। যেটা এমনই এক আইসক্রিম ছিলো যে আমার দুপুরের লাঞ্চই হয়ে গেলো। পারফিউম, সুন্দর সব থালাবাটি আউলফাউল কিনে বোঝা বাড়ালাম।

সন্ধ্যায় খেলাম চিজ কেক।

আর রাতে জাপানিজ স্টিকী রাইস এন্ড চিকেন।
সারারাতই আমার ঘুম হলো না। প্রায় জেগেই কাটিয়ে দিলাম সারারাত্রী। খুব ভোরে উঠে রেডী হয়ে চললাম এয়ারপোর্টের পথে। উবারের লোকটা তো আমার এত ভারী স্যুটকেস দেখে অবাক হয়ে জিগাসা করলো। এর ভেতরে কি আছে ভাই? হা হা
যাইহোক প্লেনে হাত পা ছড়িয়ে বসতে বড়ই সাধ আমার তাই পাশের সিটে কাউকে পছন্দ হয় না আমার। আল্লাহ আল্লাহ করছিলাম যেন কেউ না আসে। কিন্তু বিঁধি বাম। তাকিয়ে দেখি ইয়া লম্বু এক ছেলে দাঁড়িয়ে সামনে। আমি জিগাসা করলাম তোমার সিট এটা? সে বললো হ্যাঁ। এমন রাগ লাগলো ভেতরে ভেতরে কিন্তু হাসি মুখে বললাম ওকে বসো।

সে খুবই সাবধানে বসে রইলো। কিছুক্ষন পর আমাকে জিগাসা করলো আমি একা একা কোথায় যাই? আমি বললাম ফিরে যাই নিজের দেশে। সে জানালো সে দিল্লী থেকে পড়তে এসেছে। তার নাম আনীশ। বাড়ি যাচ্ছে তার জন্মদিন ২২শে জানুয়ারী । বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। আমি বললাম মায়ের জন্য কি নিয়ে যাচ্ছো? সে বললো পারফিউম। দিল্লীর কোনো এক ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টের ছেলে সে। এমনই লম্বা যে প্লেনের ছাঁদ ছুই ছুই। আমি বললাম তুমি দেখছি অস্ট্রেলিয়ানদের মত লম্বা। সে বলে অস্ট্রেলিয়ানদের চাইতেও বেশি লম্বা আমি।
তার থেকে বিদায় নিলাম মালায়শিয়া এসে।

একা একা দুই ঘন্টা বসে থাকতে হবে। তাই শপিংস্টোরগুলো দেখতে লাগলাম অকারণে। হঠাৎ চোখে পড়লো এক সত্যিকারের বিশাল পিয়ানো। বাচ্চারা কেউ কেউ যাওয়া আসার পথে টুং টাং করছিলো। আমিও বসে পড়লাম সুযোগ পেয়ে। এক হাতে ফোন আরেক হাতে পিয়ানো বাঁজিয়ে গাইলাম- আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি।

কেউ ছিলো না ভিডিও করে দেবার জন্য তাই নিজেকেই করতে হলো। দুইহাতে পিয়ানো বাঁজানো হলো না.....

তারপর......
মালায়শিয়া টু ঢাকা। প্লেন গিজ গিজ মানুষে মানুষে। এত দলে দলে মানুষ কই থেকে যে আসছে আমি অবাক। সবাই বাংলাদেশী। কর্মজীবি মানুষজন। প্লেনে মনে হচ্ছে জায়গায় হবে না এত মানুষ। আর সাথে হাউ মাউ খাউ জোরে জোরে কথা বলছিলো তারা। সিট খুঁজে পাচ্ছিলো না পড়তে পারে না নাম্বার এমনও ছিলো। খেয়াল করে দেখলাম একটাও এয়ার হোস্টেজ মেয়ে আসছে না তাদের কাছে। সব ছেলে ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট আসছেন তাদেরকে হেল্প করতে।

এমন সময় হে হে করতে করতে এক তেল চকচকে চুলের, গায়ে জাম্পার চড়ানো হাতে কম্বলের ছোটখাটো এক পোটলা নেওয়া লোক। দাঁত বের করে হাসতে হাসতে বললেন আপনার পাশের সিটখানা আমার। আমি কোনো কথা না বলে জানালা দিয়ে বাইরে তাকালাম। কারন আমি বুঝতে পারছিলাম কথা বাড়ালেই আমার খবর আছে তিনার সাথে। তিনি জাঁকিয়ে বসেই তার গ্রামে কল দিলেন। ঐ দিকে তার বউ ধরলো। ঐ এক প্লেন হাউ মাউ খাউ লোকজনের মাঝে তিনি তারস্বরে গল্প জুড়ে দিলেন বউ এর সাথে।
- উঠছি প্লেনে....
- এহন উঠলাইন?
- হ, এই দেহ, চারিদিকে লোকজন ( বেটা ইচ্ছা করে তার ফোনখানা এইদিক ঐদিক ঘুরিয়ে আমাকেও দেখাতে লাগলেন)
- (বউ তাজ্জব বনে) আপনের পাশে কেডা? বেডা ছইল না বেডি ছইল?
- (সেই লোক গুরুগম্ভীর চালে আমার দিকে ফোন তাক করে ) নিজেই দেহ...
এরপর বউ আমাকে দেখে যাহা করিলেন মানে বলিলেন, তাহা শুনিলে একজন হাসতে হাসতে চেয়ার থেকে পড়ে যেতে পারেন ও খুশিতে ডিগবাজীও খাইতে পারেন। :) যাইহোক বউ নিজে দেখতেই। মুখ থেকে তার বের হলো এক অক্ষরের ইকারযুক্ত একখানা শব্দ যা শুনে আমার পিত্তি জ্বলে গেলো। বউ বললো-
- ছিহ!!!
আমি তো অবাক! আমাকে উনার হাসব্যান্ডের পাশে দেখে ঐ বদমাইশ বউটার ছিহ বলার কি হলো! তার কান্ডে মানে বাক্যে আমি বাকরোধ হয়ে গেলাম কিন্তু রাগে কটোমটো করে তাকিয়ে রইলাম ঐ লোকের দিকে। সাথে সাথে মিঃ বেক্কল ভয় পেয়ে ফোন অফ করে দিলো।

আমি কিছুই বুঝলাম না তিনার হাসব্যান্ড সুপুরুষ মিঃ বেক্কল আলীর সিট আমার পাশে পড়ায় তাকে ছিহ বলতেই হবে কেনো!!!
এরপর সেই লোক নানা ছুতায় নাতায় আমার সাথে কথা বাড়ানোর চেষ্টা করলো কিন্তু আমি একদম কান কালা হয়ে বসে রইলাম।

যাইহোক ঢাকা পৌছে বুক ভরে শ্বাস টেনে নিলাম। মনে মনে গুন গুন সেই প্রিয় গান-
ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা......

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ফার্স্ট হইছি মনে হয়।আইসক্রিম খামু

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০১

শায়মা বলেছেন: এই আইসক্রিম তো অস্ট্রেলিয়া পাওয়া যায়।

চলো যাই তারপর খাওয়াবো! :)

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯

শায়মা বলেছেন:

আপাতত আইসক্রিমের বদলে নাও আইসটি....

২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০০

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সুন্দর সব বর্ণগুলো
গন্ধ যেনো চোখ মুখ
হাতের ফিসফাস-
হারাই নীলা আকাশ:

ভাল থাকবেন শায়মা আপু

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩

শায়মা বলেছেন: ভালো থাকি তো ভাইয়া। তবে তুমি তো মনে হয় আরও ভালো থাকো। :)

৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ছিঃ মিঃ বেক্কল আলীর পাশে সিটে বসলা আক্কেল আলীর এখন কি হবে । যাই হোক হালকা মিষ্টি রঙের ড্রেসে দুটি ছবি, অবশ্য ঢং আলাদা ভালো লেগেছে দুটোই।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৮

শায়মা বলেছেন: আক্কেল আলী বেক্কল আলী সব কটাকেই প্লেন থেকে ফেলে দিতে পারলে শান্তি হত। বেটা বেক্কল আবার বউকে ভিডিও কল দিয়ে তার গৌরবের ইতিহাস দেখাচ্ছেন। আমি জীবনে আর মালায়শিয়া এয়ার লাইনস নিচ্ছি না লাভের আশায়। :(

৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এখন যাবো গ্রামের বাড়ি
অফিস থেকে সরাসরি
সালমান মুয়াজের সঙ্গে হবে দেখা
অপেক্ষায় আছি তারই
তুমি তো বেশ আছো
লাগছে ভালো দেখে
তবুও এদেশেই চলে এসো
দৈত্য দানব দূরে রেখে
এখন যাবো গ্রামের বাড়ি
যেথায় থাকেন আমার মা
পারি যত তাড়াতাড়ি
এখানে চলছে গ্রীষ্মের দাবদাহ
ভ্যবসা গরমে চরম অবস্থা .. :(

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২১

শায়মা বলেছেন: ভ্যবসা নিয়ে ব্যবসা নাকি?
করবে শুরু ভাবছো দেখি।
ভাবছো আরও আমি বসে
শীতের দেশে ......
হা হা তাতো নয়কো মোটে
বুদ্ধি তোমার নেইকো ঘটে
আছি আমি নিজের দেশেই......
ভ্যাপসা গরম চারিদিকে
পুড়ছে জীবন ভীষন ত্রাশে।
ঘুরে আসো গ্রামের বাড়ি
ট্রেন ধর খুব তাড়াতাড়ি.... :)

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বেডা ছওল না বেডি ছওল হাহাহাহাহা

বউদের সন্দেহ জীবনেও যাবে না

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২২

শায়মা বলেছেন: আবার বলে ছিহ!!!

আমি তো আকাশ থেকে পাতালে??? বলতে চাইলাম কিহ!!!!

কিন্তু মিঃ বেক্কলের ঝগড়ি বউ যদি ফোনের মধ্যে থেকেই ঝগড়া শুরু করে আর লাইন কেটে যায় তখন আমি কেমনে ঝগড়ায় জিতবো তাই অপরিনামদর্শী হলাম না।

৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মোমো মজা হয়েছে নিশ্চয়। সুন্দর ছবি, কথা ও বর্ণনা। +++

বিদেশ গেলে মনে হয় বুকের ভিতর দেশটা আরও আপন হয়ে চেপে বসে থাকে।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৩

শায়মা বলেছেন: এই মোমো তো সেই মোমো না ভাইয়ু!

স্যুপ ডাম্পলিং মানে ভেতরে জ্যুসি, স্যুপ ঢুকানো!

আমি অনেক চেষ্টা করেছি। সিরিঞ্জ দিয়ে স্যুপ ঢুকাবো কিনা ভেবেছি কিন্তু কিছুতেই অমনটা হয় না। :(

আর নিজের দেশের চাইতে আপন কিছু নেই।

৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

নীল-দর্পণ বলেছেন: চিজকেকটা দেখে ক্ষুধা মোচড় দিয়ে উঠল :((

প্লেনের পাশের সিটের যাত্রীর কান্ড পড়ে তো হাসতে হাসতে শেষ তোমার মুখটা কল্পনা করে =p~

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৫

শায়মা বলেছেন: চিজিক্রেপ। আমিও বানাতে পারবো। তুমিও পারবে নীলুমনি আসলে কিছুই না....... এই সব হলো ধোকাবাজী তাদের!!!


পাশের যাত্রীর কথা কি বলবো?? তার উপর আমি একবার চোখ কটমট, রাগে পটপট, মাথা ভনভন থালা ঝনঝনঝন....... X((

৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



অস্ট্রেলিয়ায় ভালো/ বড় টুথব্রাশ ও টুথপেস্ট পাওয়া যায় নিশ্চই?

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪০

শায়মা বলেছেন: হা হা কেনো?? তুমি কি এই লুনা পার্কের ঐ বড় ক্লাউনটার দাঁত ব্রাশ করাবে নাকি???

৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

মায়াস্পর্শ বলেছেন: আপু,
সুন্দর, চিজি কেইক টা মনে হচ্ছে জোশ #:-S

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪১

শায়মা বলেছেন: ডাম্পলিংটা বেশি মজার ভাইয়া।চিজিক্রেপ ভালো তবে তেমন কিছু আহামরি না.....

১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




বাহ্ সুন্দর সুন্দর ছবি , সাথে মনোরম বর্ণনা ।
ছবি এত কম কেন । আরো আরো অনেক ছবি
দেখতে চাই । দেশে ফিরে সময় হাতে নিয়ে
আরো অনেক বড় করে পোষ্ট দিলে আমরা
আরো অনেক কিছু দেখতে পারব , জানতে
পারব , শিখতে পারব ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪২

শায়মা বলেছেন: ছবি সব কি দেওয়া যায় ভাইয়া???


কত শত ছবি দিয়ে আবার ডিলিট করে দিতে হলো!!! :)


আমি কিন্তু দেশেই ভাইয়া তবে অনেকেই ভাবছে এখনও সেখানেই আছি।

১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: লুনা পার্কের গেটের ছবিটি দারুণ হয়েছে, আপনার ছবিগুলোও চমৎকার হয়েছে।

সবচেয়ে বেশি মজা পেয়েছি মিঃ বেক্কলের কাহিনী পড়ে, আপনি যদি তার সাথে কথা বলতেন তাহলে সারা রাস্তা সে আপনাকে কি কি ইডিয়টিক প্রশ্নবানে জর্জরিত করতো তা আমি জানি, আপনার তখন প্লেন থেকে ঝাঁপিয়ে পড়তে ইচ্ছে হতো। যারা পশ্চিম থেকে আসে তাদেরও মধ্যপ্রাচ্যে আসলে এমন অভিজ্ঞতা হয়।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ঐ বেক্কল আলী ভীষন গর্ব সহকারে তার বউকে দেখাচ্ছিলো দেখো আমি কার পাশে বসিয়া উড়িয়া আসিতেসি!!!!!!!!!শয়তান বেটা তুই দেখা তোর বউকে গার্লফ্রেন্ডকে যাকে ইচ্ছা তাকে তাই বলে সেই বঁধু আমাকে দেখ বলবে ছিহ!!!!!!!!!!!!

সাহস মত বলো তো?? আমি কি করেছি ছিহ এর মত?? বরং তোর বেক্কল আলী আমার পাশে বসলি কেনো তাতেই আমার ছিহ বলা উচিৎ ছিলো।

জানো আরেকটা কথা লিখতে ভুলে গেছি। ঐ বেক্কল আলী আমার দিকে ক্যামেরা তাক করার আগে পুরা প্লেনের ভেতরের দৃশ্যই তার পরানপাখীকে দেখাচ্ছিলো। তখন ঐ মিসেস বেক্কলী এক প্যাসেঞ্জারকে দেখে বলে ঐডা কি বিমানবালা?? মিঃ বেক্কল বলে কুনডা ডা না হইডা!!! আমার এমন রাগ লাগছিলো!!!!!!!!!!!!!!!!! X((

১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৭

কামাল১৮ বলেছেন: প্রেমিক মন আপনার।যেখানেই যান সেই স্থানের প্রেমে পড়ে যান।চিলে কোঠায় গল্প তার প্রমান।প্রেমিক মন ছাড়া কেউ এমন গল্প লিখতে পারে না।
বাঙ্গালী ছেলে মেয়ে উভয়ের সন্দেহ বাতিক আছে।বৌকে অন্যের সাথে কথা বলতে দেখলেই সন্দেহ।
পরবর্তী যাত্রা কি পশ্চিমের কোন দেশে।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৫

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া এই জীবনে বাংলাদেশের এমন কোনো স্থান নেই যে ভ্রমন করিনি। সত্যি বলছি ভাইয়া সে সব স্মৃতি আরও বড় মধুর কারণ তখন ছিলো নম্র কোমল মন, আবেগী হৃদয়, সব কিছুর মাঝেই খুঁজে পেত ভালোবাসা। আর চিলেকোঠার গল্প হা হা গল্পের পিছের গল্প সেই লেখাটা পড়োনি বুঝি??

তবে হ্যাঁ আমি যেখানেই যাই সব কিছুর উপর আমার এক মায়া জন্মে যায়। ঈদের পরদিন গিয়েছিলাম নাটোর, বগুড়া ইশ্বরদী,রুপপুর সে সব স্থানেও জড়িয়ে আছে আমার এক হৃদয় মায়া। কিভাবে কেমনে?? হয়ত কখনও বলবো অথবা বলবো না। যাইহোক চিলেকোঠার গল্পের প্রশংসা করার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা।


পরবর্তী যাত্রা কোথায় জানিনা ভাইয়া তবে আমার খুব দুবাই যাবার ইচ্ছা হয়েছে একজনের ভিডিওতে মারমেইড শো দেখার পরে। সেখানে বিশাল বড় এক একুরিয়ামে মৎস্যকুমারী সাঁতরে বেড়াচ্ছিলো। মানে সত্যিকারের এক অপরূপা মেয়ে মারমেইডের ড্রেস পরে। আমি এই বুড়ি হতে চললাম তবুও এখনও রুপকথার জগতে ভেসে বেড়াই আমার চারিদিকটাও আমি রুপকথার জগত বানিয়ে রাখতে ভালোবাসি।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া গল্পের পিছনের গল্প পড়ো

১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৫

শেরজা তপন বলেছেন: লুনা পার্কের প্রথম ওই ছবির মত এত্তোবড় ছবি আমি ব্লগে এই প্রথম দেখলাম!!!

শেষের ওই ছিহ্‌ টা সব ভ্রমন আনন্দে জল ঢেলে দিল :(

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৭

শায়মা বলেছেন: হা হা আরও বড় বড় ছবি ছিলো কিন্তু আমি সবই মুছে দিয়েছি। অল্প কয়েকটা দিলাম .....

আর ঐ ছিহ এর বাচ্চা ছিহ কে গুলি করা উচিৎ ছিলো...... :P

১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: আমার অফিস চেট্সউড এ
জেনিথ- টাওয়ার।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:১০

শায়মা বলেছেন: এই যে ভাইয়া। এখন তো চলে এলাম। তবে হ্যাঁ তোমার অফিসের কাছাকাছিই ছিলাম। আগে জানলে চলেই যেতাম তোমার অফিসে।

নো প্রবলেম নেক্সট টাইম চলে আসবো তবে ততদিন যদি তুমি থাকো সেই অফিসে। :)

১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২১

করুণাধারা বলেছেন: তোমাকে বেয়াক্কলের বউ ছিহ্ বললো আর তুমিও টুক করে হজম করে নিলে!!! চোখ দিয়ে ভস্ম করতে পারতে, বিকট স্বরে "কি" বা "ওই" বলে উঠতে পারতে! অন্তত নাকমুখ কুঁচকে বেয়াক্কলের দিকে তাকিয়ে ছিহ্ বলতে পারতে!!!

তবে এই ছিহ্ এর অর্থ মনে হয় বুঝতে পেরেছি। আমার নানী বারান্দায় রোদে আচারের বোয়াম দিতেন, মামাতো কাজিন কেউ হামাগুড়ি দিয়ে বোয়ামের কাছে পৌঁছালেই নানী বলতেন, "ছিহ্! এটা ছিহ্!" যাতে অবুঝ বাবুটা আচারের দিকে না নজর দেয়।

বেয়াক্কল ব্যাটা সুন্দরী সহযাত্রীকে দেখিয়ে বেয়াক্কলীর কাছে নিজের দাম বাড়াতে চাচ্ছিল। তাহাকে থামাইয়া দিবার জন্য বেয়াক্কলী একথা বলেছে মনে হয়। ;)

পিয়ানো বাজানোর সময় একহাতে ফোন ধরে একহাতে পিয়ানো বাজাতে হলো, কোনো সাথী না থাকায়! আহারে, আহারে...
কিন্তু তোমার এতশত ছবি কি নিজে স্ট্যান্ডে ক্যামেরা ফিট করে তুলেছ? দারুন টাইমিং তোমার, ঝড়ো বাতাসে চুল উড়ানো ছবিটি পারফেক্ট টাইমিং!! B-)

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭

শায়মা বলেছেন: হাহাহাহা আপুনি সে বাতাস এমনই আসে। কোনো টাইমিং লাগে না অটো অটো।

আমার ধারনা বেক্কলের বউ আমাকে ছিহ বলেছে কারন আমি শার্ট পরা ছিলাম। আরও কারণ সে বলেছিলো আন্নের পাশে কেডা? বেডা না বেডি?? এই কারণেই আমার মনে হয় সে বলেছিলো ছিহ!!

আরও কিছু বলার আগেই বেক্কল ভয়ে স্যুইচ অফ!!!!



এই নাও আরেক চুল উড়াউড়ি ছবি!!!

আরও আছে পুরাই ম্যাডোনা মার্কা তাই দেইনি। হা হা হা


আমি একা একাই যাই। তারও কারণ আছে কারণ!! সব কিছু বলা এইখানে বারণ!!!!!!!!! হা হা

তবে আমি যখন ঘুরি সেখানে সঙ্গি সাথী থাকে তবে মার্কেটে সাধারনত আমি একা একা ঘুরি শপিং এ কাউকে নিয়ে বায়াসড হতে আমি রাজি নহি ।

নিজের পছন্দে সব কিনতে চাই!!! :)

১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

মিরোরডডল বলেছেন:



নতুন বাসা কোন এরিয়ায় নিলে আপু?
তোমার জন্য লুনা পার্ক ঠিক আছে, কারণ বাচ্চাদের সাথে থেকে থেকে তোমার মাঝেও একটা শিশু বাস করে :)
Spinach & Ricotta Cheese দিয়ে ক্রেপ, খারাপ না ভালোই লাগে।
সাগরিকা ছবিটা ভালো। বদমাইশ বাতাসকে থ্যাংকস বলবে।


২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১০

শায়মা বলেছেন: হা হা আমার কাজিনও বলে সে নাকি দুনিয়ার সব প্রি স্কুল টিচারদেরকে দেখলেই চিনে ফেলে। তাদের মধ্যে নাকি বাচ্চা বাচ্চা হাসিখুশি চেহারার সৃষ্টি হয়। বুড়ি হলেও ভাবে বাত্তাই আতে!!! :P

আমি এই ক্রেপ ধনে পাতা আর চিজ দিয়ে এক মিনিটে বানায় দিতে পারবো ফুহ!!!!!!!!!!!!


দেশের কাঁচাআটার রুটি বৈদেশ গিয়া চিজ লাগায় হইলো ক্রেপ!!!!!!!!

১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯

কামাল১৮ বলেছেন: আসলেই পড়া হয় নাই এই পর্বটা।’গল্পের পেছনের গল্প।’ কোন ফাকে যে চলে গেছে টেরই পাই নি।এখন পড়ে বোঝলাম কতো বড় মিস করেছি।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

শায়মা বলেছেন: হা হা তুমি যেহেতু আমার সব গল্পই পড়ো ভাইয়া তাই মনে হলো পেছনের গল্পটাও তোমার জানা দরকার....

থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়া। :)

১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কত্ত মজা করলা !!
খোলা চুলে আসলেই নায়িকা লুক দিয়েছে, শাড়ি থাকলে উইড়া যাইতা।
ইয়াম্ম খাবার।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১২

শায়মা বলেছেন: যাহা পরিয়াছি উহাই ফুলে ফেপে ঢোল হয়ে উড়েই যাচ্ছিলো।

তবে নেক্সট টাইম শাড়ি পরে আঁচল উড়িয়ে গান গাবো- এলো মেলো বাতাসে উড়িয়েছি শাড়ির আঁচল!!!!!!!!!! :)

১৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০২

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইয়াম্মি ভ্রমন ব্লগ। খাবার , গেটাপ, বর্ননা সবকিছু ইয়াম্মি B-)

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১২

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া।

থ্যাংক ইউ সব কিছু ইয়াম্মী ইয়াম্মী বলার জন্য! :)

২০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৪

মিরোরডডল বলেছেন:





আমার রেগুলার ক্যারিয়ার হচ্ছে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স।
Malaysia airline একবার ট্র্যাভেল করেছিলাম।
সিডনি থেকে কুয়ালালামপুর ঠিক আছে কিন্তু
কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকা এরকম দেখেছি ফোনে উচ্চস্বরে কথা বলা, আরও অনেক আচরণ যেটা পাবলিক প্লেসে করতে হয়না।
কিন্তু আমার রাগ হয়নি, মায়া লেগেছে ওদের জন্য।

এরা আমাদেরই দেশী ভাই। গ্রামের সহজ সরল সাধারণ মানুষ।
ভাগ্য অন্বেষণে দেশের বাইরে থাকা।
প্রকৃত শিক্ষার অভাব, পাবলিক ম্যানারও শেখেনি তারা।

অনেকে ঠিকভাবে লিখতেও পারেনা। পাশের ছেলেটা আমাকে রিকোয়েস্ট করেছে তার আগমনী কার্ড লিখে দিতে।
আমি ওকে লিখে দিতেই, একে একে অনেকেই তাদেরটা নিয়ে আসছে, বেশ কয়েকজনকে লিখে দিয়েছি।
এটা তাদের দোষ না, আমার তাদের আচরণ দেখে যা মনে হয়েছে unfortunately they're unprivileged.


২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৯

শায়মা বলেছেন: সেই কথা ভেবেই তো শেষ মেষ ওর পাশ থেকে আমার সিট বদলে দেবার রিকোয়েস্ট করা থেকে বিরত থাকলাম। :)


তাই বলে বৌকে দিয়ে আমাকে ছিহ বলাবে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! বেটা বান্দর!!!!!!!!!!!!!!!! X((

নাহ আমি এই বান্দরের উপর মায়াবতী হইতে পারিবোক লাই!!!


আর মালায়সিয়া এয়ারলাইন্সে জীবনে যাই!!!!!!!!!!!!


তওবা নাক খপতা!!!

২১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

মিরোরডডল বলেছেন:




বাড়ির সাজুগুজু প্রোগ্রাম সব দেখা শেষ।
আরও কিছু আছে বললে, সেগুলো কি?
কোন চ্যানেলে কি নামে আছে ক্লু দাও, দেখবো।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫১

শায়মা বলেছেন: হা হা না না সেসবই বের করতে হবে এই ধরো টক শো টাইপ কিছু মিছু পণ্ডিতি।

যাইহোক শুনো মিউজিয়ামের পাশে নাকি মোমের মানুষেরা আছে আমি তো সেটা দেখলাম না!!!! :((

২২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



হিংসা লাগে!
ইহজীবনে আর অস্ট্রেলিয়া দেখা হলো না।
জান্নাতে গিয়ে নিশ্চয়ই দেখতে পাবো।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭

শায়মা বলেছেন: তুমি না মালায়শিয়া দেখো রোজ রোজ!!!

অস্ট্রেলিয়া না দেখলে কি যায় আসে??

কিত্তু দায় আতে না ভাইয়ু!!! :)

যে যাই বলো আর যত দোষ ধরো নিজের দেশের উপরে দেশ নাই!!!!!!!

পরের দেশে যে যায়!!! নিজের জিনিসের চাইতে পরের জিনিসে কোনো লাভ নাই।

২৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আরেকখান কথা সব সময়ই বলতে ভুলে যাই।
এই যে বার বার দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াও একা একা কেন যাও?
ভাইয়াকে সাথে নিলে কি ক্ষতি হয়?
নাকি বিদেশ যাবার সময় হলেই ঝগড়া-ঝাটি লেগে যায়?

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২২

শায়মা বলেছেন: হা হা না না ঝগড়াঝাটি করে আমার সাথে পারবে সেই মানুষ কি এই দুনিয়ায় আছে!

কার এত বড় সাহস ইচ্ছা আছে বলো!!!!!!!!! :P

তবে যাই তো কোনো এখ কারণে...... সব কারণ বলে দিলে আমি রহস্যময়ী বা মহিলা পাগলা দাশু থাকবো কেমনে!!!

সব কিছু তো এইখানে বলা বারণ
কারণ আছে কারণ!!!!!!!!!! হা হা হা


আমি আসলে শুধুই ঘুরতে যাই না ভাইয়া। কাজে যাই...... থেকেও যাবো হয়ত শিঘ্রী। যদিও আমার সেটার ইচ্ছা কম তবুও হয়ত.....

২৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৫

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: প্রতিটি ছবির ক্লিক অতি যতনে নেয়া হয়েছে বলেই মনে হচ্ছে। আহা ! ভাগ্যিস দামাল বাতাস চুলে খেলা করছিল, তা না হলে এই নায়িকা লুক কিভাবে দেখতাম গো প্রিয় আপু ! লুনা পার্কের বিভিন্ন দৃশ্য---। তাছাড়াও অতি প্রান্জল ভাষায় লেখনীর প্রতিটি ধাপ শেষ করা--মনে হচ্ছে যেন সামনেই ঘটনাগুলো ঘটছে। অসাধারণ আপু-জাস্ট অসাধারণ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৩

শায়মা বলেছেন: না না ছবি খুব একটা যতনে নেওয়া হয়নি। তবে বড় করে দেওয়ায় এত সুন্দর লাগছে আর কি।

আর দামাল বাতাসের আরও ছবি আছে যা দেওয়া গেলো না ব্লগে। হা হা

আপুনি তোমার লেখাও আমার মনের মতই আসলে আমার মনে হয় আমরা যারা এ যুগের কালচারের আগের যুগটাতে এসেছিলাম তারা সব কিছু একটা ছোট্ট গুবরে পোকাকেও যেভাবে অনুভব করতে পারি তারা পারে না। :)

২৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এক গ্লাস ঠান্ডা পানি
এখন কিন্তু ভীষণ দামি
তুমি ও যে কম নও
অশান্ত এই মনটা যেন
তুমি জুড়িয়ে দাও
তোমার উপস্থিতি এক পশলা বৃষ্টি যেন
তপ্ত মরুর বুকে, ক্লান্তি অবসাদ
দূরে ঠেলে আসি আমি ছোটে
তুমি যে প্রেরণা
তুমি প্রেম অনন্ত সাধনা
তোমার কথায় প্রশান্তি লাগে
গ্রীষ্মের দাবদাহ যাই যেন ভুলে
যেন অনন্তকাল ধরে

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই তুমি তুমি কবিতার ভূত কবে মাথা থেকে যাবে তোমার বলোতো??

নাকি দাবদাহে মাথা আরও আউলায় ঝাউলায় গেলো!!!!!!!! :)

এক কাজ করো তুমি তামা ছেড়ে এই বৈশাখ এর প্রকৃতি নিয়ে একখানা কাব্য লেখোতো।

যেমন রবিঠাকুর লিখেছিলো প্রকৃতি...... :)

২৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:২৬

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: সুন্দর! মনোহর!!

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৮

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া! :)

২৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রকৃতি যেন এখন ক্ষিপ্ত ভীষণ
প্রতিশোধ স্পৃহা লয়ে প্রাণে
হয়তো এখনও মুখ ফুটে বলোনি
কবুল কবুল কবুল
ভালোবাসি শুধু তোমাকে তাই।
প্রখর রৌদ্র মারবে পুড়িয়ে
মাঠ ঘাট জলাশয় সম্ভাবনার ফসল ।
লাগবে না কোন কাজে
ভন্ড পুরোহিত কাঠ মোল্লার
লোভী গ্রীবার সাধনা অথবা মুনাজাত ।
ঐ টাই মুক্তির একমাত্র পথ
আমায় ভালোবাসো যদি কাছে এসে
যদি প্রেম প্রেম খেলাতে
বিনে সুতোর মালা গেঁথে করো সাধনা
ভ্যপসা গরম বইছে যেন লু হাওয়া
সূর্যের রোষানলে যায় না
বাহিরে যাওয়া ,
বিরাজমান নির্মম চরম আবহাওয়া ।
মনে রেখো তোমার আমার প্রেমে
বৃষ্টি নামে উত্তপ্ত ধরার বুকে
এইবারও ভালোবাসো মোরে যদি
এখনও যে আছে সময় ‌
ন ইলে হবে ভরাডুবি হবে রাজ্যের সংকট
বিপন্ন প্রকৃতি, এসো হে মম বাহুডোরে
তোমারে বুকে লয়ে এবার হোক পরিত্রাণ
গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে
এসো প্রিয়তমা কাছে এসো হে আরও কাছে
যেমন করে তলোয়ার থাকে খাপে
এসো গড়ি প্রণয় তবেই যদি মুক্তি মেলে
প্রেম করেছি আমি তোমার তাতে কিসের এতো ভয়!!!!

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
ভাবীর ফোন নাম্বারটা প্লিজ!!! :)

এরপর নিশ্চয় বজ্রপাতসহ বৃষ্টি নামিবেক ! :)

২৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এবার ওঠবে বৃষ্টি এবার হবে ঝড়।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৫

শায়মা বলেছেন: ভাবীর ফোন নাম্বার না দিতেই ঝড় বৃষ্টি!!!!!!!

২৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বরাবরের মত আপনার ছবি খুব সুন্দর এসেছে। ড্রেসটাও সুন্দর। তবে হাতের ব্যাগের রঙ লাল হলে ভালো হত। সাগর পাড়ের ছবিটা সবচেয়ে সুন্দর হয়েছে। নায়িকা শ্রী দেবীর মত।

মিরোরডডল যেভাবে পরিস্থিতি সামলিয়েছে সেটা চমৎকার ছিল।

আপনাকে পাশের কোন কম শিক্ষিত লোক বিমানে দেয়া ফর্ম পূরণ করতে দিলে ইচ্ছে করে ভুল জিনিস লিখে দিতেন। আমি নিশ্চিত এই ব্যাপারে। আরও কিছু কড়া কথা বলতে চেয়েছিলাম। হজম করতে পারবেন না। তাই বললাম না।

কয়েকদিন আগে আমি একটা নীরব বেইজ্জতির সম্মুখীন হয়েছিলাম এক মহিলার দ্বারা। কাউকে বলতেও লজ্জা লাগছে।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

শায়মা বলেছেন: শ্রী দেবীর মত!!!!!!!!!!!! :)

যাও যাও তোমার সব শয়তানী মার্কা কমেন্টের সব মাফ!!! :)

মিররডল তো লক্ষী মেয়ে। আমি কি লক্ষী!!!!!!!! আমি তো পক্ষী আমাকে লিখতে দিলে আমি পক্ষীই এঁকে দিতাম। যা এইবার প্লেনে না পক্ষীর পিঠে চেপে বৈদেশ যা লিখ্তে পারিস নাতো আসছিস কেন!!! X((



কয়েকদিন আগে আমি একটা নীরব বেইজ্জতির সম্মুখীন হয়েছিলাম এক মহিলার দ্বারা। কাউকে বলতেও লজ্জা লাগছে।

বলো বলো বলো ভাইয়া নো লজ্জা!!! আমরা কিত্তু বলবো না।!!!!!!!!!

৩০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার লেখা পড়লে বা ছবি দেখলে আমার নায়িকা শ্রী দেবীর কথা মনে পড়ে। শ্রী দেবীও আপনার মত দুষ্টামি করতো। :) কাজ কারবারে মিল আছে। আর সৌন্দর্য দুইজনেরই সমান। তবে আপনি একটু পাউডার বেশী মাখেন। কালো চেহারা সস্তা পাউডার মেখে সাদা করেন। মানুষ বুঝতে পারে অবশ্য।

কয়েক দিন আগে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে এই ঘটনা ঘটেছে। তার আগে পটভূমি বলি। বিমানে চড়ার আগে যেখানে সবাই অপেক্ষা করে সেখানে একজন ভদ্রমহিলা চেয়ারে বসে ছিলেন। আমি ওনার পিছনের সারীতে বসে ছিলাম। ওনার বয়স ৪৫ এর মত হবে মনে হল। ওনার পোশাক ইসলামী কায়দার ছিল। তবে বোরকা বা হিজাব পড়া ছিলেন না। চুল ঢাকা ছিল। এক সময় উনি উঠে আমাকে বললেন যে তিনি ওয়াশরুমে যাবেন ওনার ব্যাগটা যেন একটু দেখি। আমি মাথা নেড়ে সম্মতি দিলাম। কিছুক্ষণ পরে ফিরে এসে বসার আগে আমাকে ধন্যবাদ দিলেন ওনার ব্যাগ পাহারা দেয়ার জন্য। তখন আমি মনে মনে ভাবলাম এই মহিলা বিমানে আমার পাশে আবার বসবে না তো। কেন এই চিন্তা আমার মাথায় এলো এটা আমি জানি। ওনার আচরণ আমার ভালো লাগলো। উনি পর্দা করলেও উনি বেশ শিক্ষিত এটা আমি বুঝতে পেড়েছিলাম ওনার কথা বলার ধরণ দেখে এবং ওনার ফোনে কথা বলা থেকে। যেহেতু ওনার পিছনে বসেছিলাম তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছু কথা শোনা যাচ্ছিল।

যাত্রী উঠছে বিমানে। বিমানে ওঠার পরে আমি সিটের কাছে গেলাম বসার জন্য। আমার পাশের সিট খালি ছিল। কিছুক্ষণ পরে দেখি সেই মহিলা এসেছেন এবং আমার পাশের সিটে বসলেন। ওনার সিট ছিল জানালার পাশে। বসার একটু পরেই একজন মহিলা কেবিন ক্রুকে উনি ডেকে বললেন যে কোন সিঙ্গেল সিট থাকলে তাকে যেন দেয়া হয় অথবা ওনাকে সেখানে দিতে পারেন যদি উনি রাজী থাকেন। ওনাকে বলতে উনি আমাকে বুঝিয়েছেন। কেবিন ক্রু চেষ্টা করবো বলে চলে গেলেন। যদিও পরে আর তারা কিছু জানায়নি ওনাকে। এই কথা ভদ্রমহিলার মুখ থেকে শোনার পরে আমার নিজেকে বেকুব বলে মনে হলে লাগলো। উনিও আপনার মত জানালার দিকে মুখ করে বসে রইলেন। আমি তার উল্টা দিকে তাকিয়ে থাকলাম যতক্ষণ বিমান অবতরন না করে। ভুলেও ওনার দিকে তাকাইনি। সারাটা পথ চিন্তা করতে থাকলাম যে সমস্যা ওনার না আমার। এক পর্যায়ে আমার মনে হতে লাগলো এই মহিলা নির্ঘাত জামাতি হবে। আবার ভাবতে লাগলাম যদি কেবিন ক্রু আমাকে বলে আপনি খালি সিটে যান তাহলে আমি ঐ মহিলাকে বলবো আমি যাবো কেন আপনি যান।

বিমান নামার পরে বাসে দেখলাম ওনার পাশে অল্প একটু ফাঁকা জায়গা তারপরে একজন পুরুষ বসে আছে। উনি জোর করে আরেকজন মহিলা যাত্রীকে অনেকটা টেনে সেই ফাঁকা জায়গায় বসিয়ে দিলেন। তখন আমার মনে হলে উনি মনে হয় পুরুষ বিদ্বেষী বা পুরুষদের ভয় পান অথবা অতি ধার্মিক। মনে মনে বললাম এতো যদি পর্দা চাও তাহলে সিট দুইটা বুক করলেই তো পাড়তে। বিমানে চড়বে কিন্তু পাশে কোন পুরুষ বসতে পারবে না। এটা কি ধরণের মানসিকতা। এতো সমস্যা হলে ঘর থেকে বের হয়েছে কেন।

এখন বলেন আমার কি দোষ ছিল? :)

২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫৫

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া ব্যাগ পাহারা দেওয়ায় নিলো আবার পাশে বসা নিয়েও নাক সিটকালো।

হা হা হা তো ভাইয়া কি পোশাক আশাকে আরদালী বা পিওন টিওন টাইপ ছিলে নাকি সেদিন?? মহিলা মনে হয় তাই ব্যাগ পাহারায় রাখলেও পাশে নিয়ে বসতে চাননি।

ভাইয়া থাক কিত্তু মন খারাপ করো না। নেক্সট টাইম থেকে শেখ সাদীর পোশাকের মূল্য গল্পটা মাথায় রেখে বিমানে উঠো। :)

৩১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:১৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি আমার কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দিলেন। মিরর হলে আমার দুঃখের কথা বুঝতো। বিমান ছাড়ার পরে মাঝপথে আমার ইচ্ছা করছিল কেবিন ক্রুদের বলি যে দরজাটা খোলেন। আমি যাই গা।

আমার প্রিয় খাবার ফ্রেঞ্চ ফ্রাইকে সস্তা আর খারাপ বললেন কেন?

মেরি গো রাউন্ডের ঘোড়ায় চড়ে একটা ছবি দেয়া উচিত ছিল। নেট ক্লিপ না কি যেন বললেন সেটা মাথায় থাকার জন্য আপনাকে সবাই ৬ বছরের খুকিই ভাবতো। বৃষ্টিতে ভেজার একটা ছবি দিতে পারতেন। সাথে এই গান;

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৫৯

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া কেউ ভাবুক না ভাবুক আমি তো নিজেকে খুকি ভাবি সেই সবচাইতে বেশি! :)


আর হা হা মাঝপথে প্লেন ছেড়ে পালানোর অবস্থা নেই। আগেই বলেছি সে এক অপারেশন টেবিল। এনাস্থেশিয়া ছাড়াই তুমি অনড় অটল সেখানে হা হা হা।

যাইহোক ভালো ম্যুডে ফিরে এলে দেখছি।

আবার পালিয়ে যেও না......

৩২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৫৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পোস্টের প্রথম ছবি আমার ভালো লাগে নি। বিকট চেহারার স্থাপত্য না দিয়ে অন্য কিছু দিলে ভালো হতো। :)

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫১

শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক কিন্তু সেই বিকট চেহারের মুখের ভেতর দিয়েই লুনা পার্কে ঢুকতে হয়। কি আর করা!! :(

৩৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:

পৃথিবীটা যে আজও ঘুরে সূর্যের চারিধার
দিনে সূর্য প্রখর রাতে বসে তারার হাট
গ্রীষ্ম বর্ষা শরৎ হেমন্ত
সবাই আছে আগের মতো
হয়তো একটু বেড়েছে তীব্রতা
শীত গ্রীষ্ম বর্ষা বারতা
আমিও যে বদলাইনি বাকি সবের মতো
তাইতো লিখে যাই আগেরই মতো
আমারও যে বেড়েছে তীব্রতা মাত্রা
তোমার প্রেমে
প্রকৃতির সাথে সংগতি রেখে
তোমারও তো তাই হওয়া উচিৎ
আমার কোলে বসে গাও ওগো এবার সংগম সঙ্গীত
রতির সুখে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে
তাইতো হওয়া উচিৎ
আগের চেয়ে একটু বেশি ভালোবাসা খুনসুটি
এর অন্যথা হলে প্রকৃতির ব্যাত্যয় হলে
সাইক্লোন টর্নেডো ঝড়ে ভেঙেচূড়ে যাবে উড়ে
তুমিও আগের মতো ভালোবসবে শুধু আমায়
দাবি একটু বেড়েছে এই আর কি
কড়া গন্ডায় বুঝিয়ে দিও ঠিক… :)

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু তোমার এই কবিতাটা এক্কেরে ইয়াক থু মানে বমি মার্কা হয়েছে। :)

৩৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১০

মিরোরডডল বলেছেন:




শায়মাপু :)


৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৮

শায়মা বলেছেন: হা হা কেনো হাসছো জানি কিন্তু আমি বমি করছি!!!!!!!! :-&

৩৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭

মিরোরডডল বলেছেন:




সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ওনাকে সেখানে দিতে পারেন যদি উনি রাজী থাকেন। ওনাকে বলতে উনি আমাকে বুঝিয়েছেন।

ভদ্রমহিলার আচরণ খুবই রূঢ়।
ওনার সমস্যা হলে উনি চলে যেতেই পারেন কিন্তু উনি পাশের জনকে অন্য জায়গায় মুভ করতে বলতে পারেন না।

তাও আবার যে উপকার করেছে, তাকে ইন রিটার্ন অপমান করা।
একেই বলে কৃতঘ্ন!!!

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২০

শায়মা বলেছেন: কৃতঘ্ন হবে কেনো???
তুমি অমন ব্যাগ ধরা সেজে গেছিলে কেনো??
তাই তো তোমাকে দিয়ে ব্যাগ ধরালো। তাই তো বললাম শেখ সাদীর পোশাকের মূল্য গল্পটা আবার পড়ে নিতে!!!!!!!!!! :) :)

৩৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

মিরোরডডল বলেছেন:




নাহ আপু, সাচু ব্যাগ ধরেনি।
সাচুর জায়গায় যে কোন ভদ্র মানুষ একই কাজ করবে।
এটা এয়ারপোর্টে অনেকবার হয়েছে।

কখনও হয়তো আমি বসে আছি, পাশের মানুষ এসে বলে লাগেজটা একটু দেখে রাখবে আমি আসছি।
definitely we say, okay no problem. you can go.
লাগেজ ধরার প্রশ্নই আসে না, হয়তো রেস্টরুমে গেছে বা কফি আনতে গেছে।
অনেক সময় আমি পাশের প্যাসেঞ্জারকে এরকম বলে যাই।
এটা একটা কমন ঘটনা।

ভদ্রমহিলা হয়তো চেয়েছে পাশের সিট খালি থাকবে বা কোন মেয়ে বসবে, সেই ক্ষেত্রে ওনার অবশ্যই উচিত ছিলো দুই সিটের টিকিট কাটা। কিন্তু ক্রুকে ডেকে বলতে পারেনা যে পাশের জনকে সরিয়ে নিতে। এটা রুডনেস!


৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪৬

শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া তো তার ব্যাগ ধরেছেই। সেটাই তো ভাইয়া উপকার করেছে বলছে। :)

যাইহোক আজকাল কারো ব্যাগ ধরা কিন্তু ভয়ের আছে। কিছুদিন আগে শুনেছি এমনি করে একজন তার ব্যাগ ধরতে বলে তাকে বিপদে ফেলে দিয়েছিলো। ব্যাগে অবৈধ ড্রাগস ছিলো। এই কারণে উপকার করতে গিয়েও মাঝে মাঝে চোখ কান খোলা রাখা জরুরী।

৩৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০০

মিরোরডডল বলেছেন:




সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন:এক সময় উনি উঠে আমাকে বললেন যে তিনি ওয়াশরুমে যাবেন ওনার ব্যাগটা যেন একটু দেখি। আমি মাথা নেড়ে সম্মতি দিলাম। কিছুক্ষণ পরে ফিরে এসে বসার আগে আমাকে ধন্যবাদ দিলেন ওনার ব্যাগ পাহারা দেয়ার জন্য।

ব্যাগ ধরেনি। দেখে রাখা।
ব্যাগ কি কেউ ধরে নাকি? তুমি আমি সাচু কেউ এই কাজ করবো, ব্যাগ ধরা?

কিছুদিন আগে শুনেছি এমনি করে একজন তার ব্যাগ ধরতে বলে তাকে বিপদে ফেলে দিয়েছিলো। ব্যাগে অবৈধ ড্রাগস ছিলো।

এটাও একটা কমন ঘটনা, অনেক সময় হয়ে থাকে, আর সেই কারণেই কেউ কারো লাগেজে হাত দেয়না।
As long as you're not touching someone's stuff, you're not responsible for anything inside.


এনিওয়ে, শুভর খবর কি? আসে নাহতো।
কেমন যেনো চুপচাপ হয়ে গেছে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩২

শায়মা বলেছেন: হা হা ধরা আর দেখা একই ! :P :P :P

আর আমি তো তোমার আর ভাইয়ার মত এত ভালোমানুষ না। আমি তো দেখবও না। চোখ বন্ধ করে রাখবো!!! :) :) :)


যাইহোক শুভভাইয়ুর আবার কি হলো কে জানে?
আসেই না আর আগের মত। :( :( :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.